ইসলাম ডেস্ক
সামর্থ্যবান সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিমদের জন্য হজ আদায় করা ফরজ। এ ক্ষেত্রে অবহেলা, বিলম্ব কিংবা গড়িমসি করা ইসলাম অনুমোদন করে না। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘ফরজ হজ আদায়ে তোমরা বিলম্ব কোরো না। কারণ, তোমাদের কারও জানা নেই তোমাদের পরবর্তী জীবনে কী ঘটবে।’ (মুসনাদে আহমদ) অন্য হাদিসে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি হজ করার ইচ্ছা করে, সে যেন তাড়াতাড়ি আদায় করে নেয়। কারণ যেকোনো সময় সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে বা বাহনের ব্যবস্থাও না থাকতে পারে; অথবা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।’ (আবু দাউদ)
মানুষের জীবনে সুস্থতা ও আর্থিক সক্ষমতা আল্লাহর অনন্য নিয়ামত। যেকোনো সময় মানুষ ধনী থেকে দরিদ্রে পরিণত হতে পারে, রোগ-বালাইয়ের বিপদ পেয়ে বসতে পারে অথবা জীবনাবসানও ঘটতে পারে। তাই ফরজ হজের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবহেলা কাম্য নয়। হাদিসে কুদসিতে এসেছে, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আমার বান্দার দেহ সুস্থ রাখলাম, তার রিজিক ও আয়-উপার্জনে প্রশস্ততা দান করলাম। পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি সে কাবাঘরে হজের উদ্দেশ্যে আগমন না করে, তাহলে সে হতভাগা, বঞ্চিত।’ (ইবনে হিব্বান)
হজ আদায়ে অবহেলাকারীদের জন্য হাদিসে কঠিন হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সুস্পষ্ট কোনো প্রয়োজন, জালিম বাদশাহ বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী কোনো রোগের কারণে হজে যেতে বাধাগ্রস্ত হয়নি অথচ সে হজ না করেই মারা যায়, সে চাইলে ইহুদি হয়ে মরতে পারে, চাইলে খ্রিষ্টান হয়ে মরতে পারে।’ (দারেমি) অর্থাৎ কোনো ধরনের অপারগতা না থাকা সত্ত্বেও হজ পালন না করা ব্যক্তিদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। এমন ব্যক্তি কখনোই প্রকৃত মুসলমান হতে পারে না।
সামর্থ্যবান সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিমদের জন্য হজ আদায় করা ফরজ। এ ক্ষেত্রে অবহেলা, বিলম্ব কিংবা গড়িমসি করা ইসলাম অনুমোদন করে না। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘ফরজ হজ আদায়ে তোমরা বিলম্ব কোরো না। কারণ, তোমাদের কারও জানা নেই তোমাদের পরবর্তী জীবনে কী ঘটবে।’ (মুসনাদে আহমদ) অন্য হাদিসে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি হজ করার ইচ্ছা করে, সে যেন তাড়াতাড়ি আদায় করে নেয়। কারণ যেকোনো সময় সে অসুস্থ হয়ে যেতে পারে বা বাহনের ব্যবস্থাও না থাকতে পারে; অথবা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।’ (আবু দাউদ)
মানুষের জীবনে সুস্থতা ও আর্থিক সক্ষমতা আল্লাহর অনন্য নিয়ামত। যেকোনো সময় মানুষ ধনী থেকে দরিদ্রে পরিণত হতে পারে, রোগ-বালাইয়ের বিপদ পেয়ে বসতে পারে অথবা জীবনাবসানও ঘটতে পারে। তাই ফরজ হজের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবহেলা কাম্য নয়। হাদিসে কুদসিতে এসেছে, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আমার বান্দার দেহ সুস্থ রাখলাম, তার রিজিক ও আয়-উপার্জনে প্রশস্ততা দান করলাম। পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও যদি সে কাবাঘরে হজের উদ্দেশ্যে আগমন না করে, তাহলে সে হতভাগা, বঞ্চিত।’ (ইবনে হিব্বান)
হজ আদায়ে অবহেলাকারীদের জন্য হাদিসে কঠিন হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সুস্পষ্ট কোনো প্রয়োজন, জালিম বাদশাহ বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী কোনো রোগের কারণে হজে যেতে বাধাগ্রস্ত হয়নি অথচ সে হজ না করেই মারা যায়, সে চাইলে ইহুদি হয়ে মরতে পারে, চাইলে খ্রিষ্টান হয়ে মরতে পারে।’ (দারেমি) অর্থাৎ কোনো ধরনের অপারগতা না থাকা সত্ত্বেও হজ পালন না করা ব্যক্তিদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। এমন ব্যক্তি কখনোই প্রকৃত মুসলমান হতে পারে না।
প্রকৃতির সৌন্দর্য ও কল্যাণের অন্যতম নিদর্শন হলো বৃষ্টি। এটি শুধু মাটিকে সিক্ত করে না, বরং মানবজীবনেও বহুমাত্রিক উপকার বয়ে আনে। গ্রামীণ জনজীবনে বৃষ্টির জল মানে—স্নিগ্ধতা, উর্বরতা এবং মাঝে মাঝে তা হয়ে ওঠে পরিপূর্ণ গোসলের উৎস। অনেকেই বর্ষাকালে বৃষ্টিতে ভিজে শরীর ধুয়ে নেন।
১২ ঘণ্টা আগেএক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। এই ভ্রাতৃত্বের বন্ধন রক্তের নয়। এটা হলো ইমানের বন্ধন। সেই ভ্রাতৃত্বের খাতিরেই এক মুসলমান অসুস্থ হলে অপর মুসলমানের ওপর কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য বর্তায়। নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো।
১৫ ঘণ্টা আগেমা যেমন সীমাহীন কষ্ট সহ্য করে আমাদের পেটে ধারণ করেন, জন্ম দেন, দুধ পান করান এবং লালনপালনের অতুলনীয় দায়িত্ব পালন করেন, তেমনি বাবাও অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের বেঁচে থাকার সকল উপকরণের ব্যবস্থা করেন। সন্তানের ভবিষ্যৎ-চিন্তায় যারপরনাই অধীর থাকেন মা-বাবা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম শুধু নামাজ, রোজা বা ইবাদতের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বরং প্রতিদিনের জীবনধারায়, এমনকি আহার গ্রহণের মধ্যেও রয়েছে নবীজি (সা.)-এর আদর্শ ও সুন্নতের আলো। খাবার গ্রহণ একটি সাধারণ বিষয় হলেও অনেকেই তা নিয়ে ভুল ধারণা পোষণ করেন। যেমন খাবারের পর মিষ্টি খাওয়া সুন্নত কি না
১ দিন আগে