মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা অমুসলিমদের উপাস্যদের ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করতে নিষেধ করেছেন। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, এতে তারা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে মূর্খতাবশত আল্লাহর ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করে বসবে। (সুরা আনআম: ১০৮) এই হিংসা ও প্রতিহিংসার চর্চা তাদের সত্য থেকে আরও দূরে সরিয়ে নিয়ে যাবে বিধায় আল্লাহ তা নিষেধ করে দিয়েছেন।
একবার কিছু ইহুদি রাসুল (সা.)-এর বাড়িতে গিয়ে তাঁর প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাবের কারণে সালামকে বিকৃত করে বললেন, ‘আসসামু আলাইকুম’, যার অর্থ হলো ‘তোমাদের মৃত্যু হোক’। আয়েশা (রা.) সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন, ‘বরং তোমাদের বিনাশ ও মৃত্যু হোক!’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘এভাবে বোলো না আয়েশা, নিশ্চয়ই আল্লাহ কোমল এবং তিনি কোমল স্বভাব পছন্দ করেন।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দেখুন, কত উত্তম উপায়ে রাসুল (সা.) হিংসার প্রত্যুত্তরে হিংসার চর্চাকে নিষেধ করে দিয়েছেন। অন্য একটি হাদিসে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘...তোমরা পরস্পর হিংসা ও প্রতিহিংসাপরায়ণ হইয়ো না; বরং প্রত্যেকে আল্লাহর বান্দা ও ভাই ভাই হয়ে থাকবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কেউ কারও সঙ্গে অন্যায় করলে সীমালঙ্ঘন না করার শর্তে আইনি প্রক্রিয়ায় সমপরিমাণ প্রতিশোধ নেওয়ার অনুমতি দেয় ইসলাম। তবে প্রতিশোধ না নিয়ে ক্ষমা করে দেওয়ার প্রতিই অধিক জোর দেওয়া হয়েছে কোরআন-হাদিসে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মন্দের বদলা অনুরূপ মন্দ। তবে যে ক্ষমা করে দেয় এবং সংশোধনের চেষ্টা করে, তার সওয়াব আল্লাহর জিম্মায়।’ (সুরা শুরা: ৪০)
রাসুল (সা.) এই মহান গুণের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো কারও থেকে প্রতিশোধ নেননি।’ (বুখারি ও মুসলিম) মক্কা বিজয়ের পর তিনি মক্কাবাসীর উদ্দেশে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, অথচ তারা অমানুষিক নির্যাতন করে তাঁকে নিজ মাতৃভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল।
লেখক: শিক্ষক ও অনুবাদক

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা অমুসলিমদের উপাস্যদের ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করতে নিষেধ করেছেন। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, এতে তারা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে মূর্খতাবশত আল্লাহর ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করে বসবে। (সুরা আনআম: ১০৮) এই হিংসা ও প্রতিহিংসার চর্চা তাদের সত্য থেকে আরও দূরে সরিয়ে নিয়ে যাবে বিধায় আল্লাহ তা নিষেধ করে দিয়েছেন।
একবার কিছু ইহুদি রাসুল (সা.)-এর বাড়িতে গিয়ে তাঁর প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাবের কারণে সালামকে বিকৃত করে বললেন, ‘আসসামু আলাইকুম’, যার অর্থ হলো ‘তোমাদের মৃত্যু হোক’। আয়েশা (রা.) সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন, ‘বরং তোমাদের বিনাশ ও মৃত্যু হোক!’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘এভাবে বোলো না আয়েশা, নিশ্চয়ই আল্লাহ কোমল এবং তিনি কোমল স্বভাব পছন্দ করেন।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দেখুন, কত উত্তম উপায়ে রাসুল (সা.) হিংসার প্রত্যুত্তরে হিংসার চর্চাকে নিষেধ করে দিয়েছেন। অন্য একটি হাদিসে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘...তোমরা পরস্পর হিংসা ও প্রতিহিংসাপরায়ণ হইয়ো না; বরং প্রত্যেকে আল্লাহর বান্দা ও ভাই ভাই হয়ে থাকবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কেউ কারও সঙ্গে অন্যায় করলে সীমালঙ্ঘন না করার শর্তে আইনি প্রক্রিয়ায় সমপরিমাণ প্রতিশোধ নেওয়ার অনুমতি দেয় ইসলাম। তবে প্রতিশোধ না নিয়ে ক্ষমা করে দেওয়ার প্রতিই অধিক জোর দেওয়া হয়েছে কোরআন-হাদিসে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মন্দের বদলা অনুরূপ মন্দ। তবে যে ক্ষমা করে দেয় এবং সংশোধনের চেষ্টা করে, তার সওয়াব আল্লাহর জিম্মায়।’ (সুরা শুরা: ৪০)
রাসুল (সা.) এই মহান গুণের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো কারও থেকে প্রতিশোধ নেননি।’ (বুখারি ও মুসলিম) মক্কা বিজয়ের পর তিনি মক্কাবাসীর উদ্দেশে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, অথচ তারা অমানুষিক নির্যাতন করে তাঁকে নিজ মাতৃভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল।
লেখক: শিক্ষক ও অনুবাদক
মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা অমুসলিমদের উপাস্যদের ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করতে নিষেধ করেছেন। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, এতে তারা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে মূর্খতাবশত আল্লাহর ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করে বসবে। (সুরা আনআম: ১০৮) এই হিংসা ও প্রতিহিংসার চর্চা তাদের সত্য থেকে আরও দূরে সরিয়ে নিয়ে যাবে বিধায় আল্লাহ তা নিষেধ করে দিয়েছেন।
একবার কিছু ইহুদি রাসুল (সা.)-এর বাড়িতে গিয়ে তাঁর প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাবের কারণে সালামকে বিকৃত করে বললেন, ‘আসসামু আলাইকুম’, যার অর্থ হলো ‘তোমাদের মৃত্যু হোক’। আয়েশা (রা.) সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন, ‘বরং তোমাদের বিনাশ ও মৃত্যু হোক!’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘এভাবে বোলো না আয়েশা, নিশ্চয়ই আল্লাহ কোমল এবং তিনি কোমল স্বভাব পছন্দ করেন।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দেখুন, কত উত্তম উপায়ে রাসুল (সা.) হিংসার প্রত্যুত্তরে হিংসার চর্চাকে নিষেধ করে দিয়েছেন। অন্য একটি হাদিসে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘...তোমরা পরস্পর হিংসা ও প্রতিহিংসাপরায়ণ হইয়ো না; বরং প্রত্যেকে আল্লাহর বান্দা ও ভাই ভাই হয়ে থাকবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কেউ কারও সঙ্গে অন্যায় করলে সীমালঙ্ঘন না করার শর্তে আইনি প্রক্রিয়ায় সমপরিমাণ প্রতিশোধ নেওয়ার অনুমতি দেয় ইসলাম। তবে প্রতিশোধ না নিয়ে ক্ষমা করে দেওয়ার প্রতিই অধিক জোর দেওয়া হয়েছে কোরআন-হাদিসে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মন্দের বদলা অনুরূপ মন্দ। তবে যে ক্ষমা করে দেয় এবং সংশোধনের চেষ্টা করে, তার সওয়াব আল্লাহর জিম্মায়।’ (সুরা শুরা: ৪০)
রাসুল (সা.) এই মহান গুণের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো কারও থেকে প্রতিশোধ নেননি।’ (বুখারি ও মুসলিম) মক্কা বিজয়ের পর তিনি মক্কাবাসীর উদ্দেশে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, অথচ তারা অমানুষিক নির্যাতন করে তাঁকে নিজ মাতৃভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল।
লেখক: শিক্ষক ও অনুবাদক

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা অমুসলিমদের উপাস্যদের ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করতে নিষেধ করেছেন। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, এতে তারা প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে মূর্খতাবশত আল্লাহর ব্যাপারে অশালীন মন্তব্য করে বসবে। (সুরা আনআম: ১০৮) এই হিংসা ও প্রতিহিংসার চর্চা তাদের সত্য থেকে আরও দূরে সরিয়ে নিয়ে যাবে বিধায় আল্লাহ তা নিষেধ করে দিয়েছেন।
একবার কিছু ইহুদি রাসুল (সা.)-এর বাড়িতে গিয়ে তাঁর প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাবের কারণে সালামকে বিকৃত করে বললেন, ‘আসসামু আলাইকুম’, যার অর্থ হলো ‘তোমাদের মৃত্যু হোক’। আয়েশা (রা.) সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন, ‘বরং তোমাদের বিনাশ ও মৃত্যু হোক!’ তখন রাসুল (সা.) বললেন, ‘এভাবে বোলো না আয়েশা, নিশ্চয়ই আল্লাহ কোমল এবং তিনি কোমল স্বভাব পছন্দ করেন।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দেখুন, কত উত্তম উপায়ে রাসুল (সা.) হিংসার প্রত্যুত্তরে হিংসার চর্চাকে নিষেধ করে দিয়েছেন। অন্য একটি হাদিসে স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘...তোমরা পরস্পর হিংসা ও প্রতিহিংসাপরায়ণ হইয়ো না; বরং প্রত্যেকে আল্লাহর বান্দা ও ভাই ভাই হয়ে থাকবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
কেউ কারও সঙ্গে অন্যায় করলে সীমালঙ্ঘন না করার শর্তে আইনি প্রক্রিয়ায় সমপরিমাণ প্রতিশোধ নেওয়ার অনুমতি দেয় ইসলাম। তবে প্রতিশোধ না নিয়ে ক্ষমা করে দেওয়ার প্রতিই অধিক জোর দেওয়া হয়েছে কোরআন-হাদিসে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মন্দের বদলা অনুরূপ মন্দ। তবে যে ক্ষমা করে দেয় এবং সংশোধনের চেষ্টা করে, তার সওয়াব আল্লাহর জিম্মায়।’ (সুরা শুরা: ৪০)
রাসুল (সা.) এই মহান গুণের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ব্যক্তিগত বিষয়ে কখনো কারও থেকে প্রতিশোধ নেননি।’ (বুখারি ও মুসলিম) মক্কা বিজয়ের পর তিনি মক্কাবাসীর উদ্দেশে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, অথচ তারা অমানুষিক নির্যাতন করে তাঁকে নিজ মাতৃভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করেছিল।
লেখক: শিক্ষক ও অনুবাদক

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
৮ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২০ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ২১ লাখ বেশি।
কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, মসজিদে হারামে প্রায় ৩ কোটি মুসল্লি ইবাদত-বন্দেগি করেছেন। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৭০০ জন কাবা শরিফসংলগ্ন হাতিমে কাবায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন। আর মসজিদে নববিতে ইবাদত ও জিয়ারতের জন্য গিয়েছেন ২ কোটি ৩১ লাখ মানুষ। এ ছাড়া পবিত্র রিয়াজুল জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন ১৩ লাখ মুসল্লি এবং নবী করিম (সা.) এবং দুই খলিফার রওজা জিয়ারত করেছেন ২৩ লাখ মানুষ।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, শুধু জমাদিউস সানি মাসেই দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ১ কোটি ১৯ লাখের বেশি মানুষ ওমরাহ পালন করেছেন। এর মধ্যে বিদেশ থেকে আগত ওমরাহ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ১৭ লাখের বেশি। উন্নত ডিজিটাল সেবা, আধুনিক লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহজলভ্য হওয়ায় ওমরাহ পালনকারীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মুসল্লিদের এই ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলমানদের জন্য হজ, ওমরাহ ও জিয়ারতপ্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সৌদি সরকার।

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ২১ লাখ বেশি।
কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, মসজিদে হারামে প্রায় ৩ কোটি মুসল্লি ইবাদত-বন্দেগি করেছেন। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৭০০ জন কাবা শরিফসংলগ্ন হাতিমে কাবায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন। আর মসজিদে নববিতে ইবাদত ও জিয়ারতের জন্য গিয়েছেন ২ কোটি ৩১ লাখ মানুষ। এ ছাড়া পবিত্র রিয়াজুল জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন ১৩ লাখ মুসল্লি এবং নবী করিম (সা.) এবং দুই খলিফার রওজা জিয়ারত করেছেন ২৩ লাখ মানুষ।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, শুধু জমাদিউস সানি মাসেই দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ১ কোটি ১৯ লাখের বেশি মানুষ ওমরাহ পালন করেছেন। এর মধ্যে বিদেশ থেকে আগত ওমরাহ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ১৭ লাখের বেশি। উন্নত ডিজিটাল সেবা, আধুনিক লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহজলভ্য হওয়ায় ওমরাহ পালনকারীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মুসল্লিদের এই ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলমানদের জন্য হজ, ওমরাহ ও জিয়ারতপ্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সৌদি সরকার।

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
০৯ আগস্ট ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২০ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
০৯ আগস্ট ২০২৪
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২০ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
০৯ আগস্ট ২০২৪
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
৮ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রে মানুষ প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধপরায়ণ হলে সেখানে শান্তি, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ব্যাহত হয়। দূরত্ব ও শত্রুতা বাড়ে। এ জন্য ইসলাম কঠিনভাবে তার নিন্দা করে। কারণ ইসলাম যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, প্রতিহিংসার চর্চা তার জন্য বিশাল বাধা।
০৯ আগস্ট ২০২৪
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
৮ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২০ ঘণ্টা আগে