মো. আব্দুল ওহাব

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং অবশ্যই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এই আয়াতে যথাযথভাবে ভয় করার কথা বলা হয়েছে। যার মানে হচ্ছে এমন ভয়—যা আমাদের গুনাহ থেকে বিরত রাখে, আল্লাহর আদেশ পালন করায় উদ্বুদ্ধ করে এবং নিষেধাজ্ঞা থেকে দূরে রাখে। ভয় করো বললেই যথেষ্ট হতো কিন্তু যথাযথ শব্দটা উল্লেখ করে তিনি তাগিদ দিয়ে বলেছেন।
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেবল জ্ঞানীরাই তাঁকে ভয় করে।’ (সুরা ফাতির: ২৮)
এখানে বোঝা যায়, আল্লাহকে ভয় করতে হলে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান—আল্লাহর গুণাবলি, শাস্তি ও প্রতিদান সম্পর্কে জানাশোনা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের মাঝে আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় করি এবং তাঁর প্রতি সবচেয়ে বেশি তাকওয়াযুক্ত।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬১৩০)
অন্যত্র তিনি বলেন, ‘যেখানেই থাকো, আল্লাহকে ভয় করো। খারাপ কাজের পরে ভালো কাজ করো, যা সেটিকে মুছে দেবে। আর মানুষের সঙ্গে সুন্দর আচরণ করো।’ (জামে তিরমিজি: ১৯৮৭)
এই হাদিসে স্পষ্টভাবে বোঝানো হয়েছে যে, আল্লাহভীতি শুধু অন্তরের বিষয় নয়, বরং তা জীবনের প্রতিটি কাজে প্রতিফলিত হওয়া উচিত।
আল্লাহকে ভয় করার পদ্ধতি
১. তাকওয়া অবলম্বন করা
তাকওয়া মানে নিজেকে এমন সব কাজ থেকে বিরত রাখা, যা আল্লাহকে অসন্তুষ্ট করে। পাশাপাশি আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলতে হেব। যেমন নামাজ কায়েম করা, রোজা রাখা, হারাম কাজ এড়িয়ে চলা। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা নাহল: ১২৮)
২. অন্তরে আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করা
আল্লাহ সবকিছু দেখেন ও জানেন—এই বিশ্বাস হৃদয়ে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই গোপনে বা প্রকাশ্যে সব কাজে আমরা আল্লাহকে ভয় করতে পারব। যেমন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তিনি তোমাদের চোখের বিশ্বাসঘাতকতা এবং অন্তরের কথা জানেন।’ (সুরা গাফির: ১৯)
৩. আখিরাতের জবাবদিহির ভয়
আল্লাহর কাছে প্রত্যেকটি কাজের হিসাব দিতে হবে—এই বোধ আমাদের ভেতরে আল্লাহভীতি সৃষ্টি করে। যেমন আল্লাহ রব্বুল আলামিন কোরআনে তুলে ধরেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিপালকের সামনে দাঁড়ানোর ভয় পায় এবং নিজ প্রবৃত্তিকে কুপ্রবৃত্তি থেকে দূরে রাখে, নিশ্চয়ই তার ঠিকানা হবে জান্নাত।’ (সুরা নাজিআত: ৪০–৪১)
৫. অন্তরের ভয় ও চোখের অশ্রু
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুই ধরনের চোখকে জাহান্নাম আগুন স্পর্শ করবে না—এক. সেই চোখ যা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে...।’ (জামে তিরমিজি: ১৬৩৯)
আল্লাহভীতি যেসব পরিবর্তন আনে—
লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং অবশ্যই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এই আয়াতে যথাযথভাবে ভয় করার কথা বলা হয়েছে। যার মানে হচ্ছে এমন ভয়—যা আমাদের গুনাহ থেকে বিরত রাখে, আল্লাহর আদেশ পালন করায় উদ্বুদ্ধ করে এবং নিষেধাজ্ঞা থেকে দূরে রাখে। ভয় করো বললেই যথেষ্ট হতো কিন্তু যথাযথ শব্দটা উল্লেখ করে তিনি তাগিদ দিয়ে বলেছেন।
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেবল জ্ঞানীরাই তাঁকে ভয় করে।’ (সুরা ফাতির: ২৮)
এখানে বোঝা যায়, আল্লাহকে ভয় করতে হলে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান—আল্লাহর গুণাবলি, শাস্তি ও প্রতিদান সম্পর্কে জানাশোনা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের মাঝে আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় করি এবং তাঁর প্রতি সবচেয়ে বেশি তাকওয়াযুক্ত।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬১৩০)
অন্যত্র তিনি বলেন, ‘যেখানেই থাকো, আল্লাহকে ভয় করো। খারাপ কাজের পরে ভালো কাজ করো, যা সেটিকে মুছে দেবে। আর মানুষের সঙ্গে সুন্দর আচরণ করো।’ (জামে তিরমিজি: ১৯৮৭)
এই হাদিসে স্পষ্টভাবে বোঝানো হয়েছে যে, আল্লাহভীতি শুধু অন্তরের বিষয় নয়, বরং তা জীবনের প্রতিটি কাজে প্রতিফলিত হওয়া উচিত।
আল্লাহকে ভয় করার পদ্ধতি
১. তাকওয়া অবলম্বন করা
তাকওয়া মানে নিজেকে এমন সব কাজ থেকে বিরত রাখা, যা আল্লাহকে অসন্তুষ্ট করে। পাশাপাশি আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলতে হেব। যেমন নামাজ কায়েম করা, রোজা রাখা, হারাম কাজ এড়িয়ে চলা। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা নাহল: ১২৮)
২. অন্তরে আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করা
আল্লাহ সবকিছু দেখেন ও জানেন—এই বিশ্বাস হৃদয়ে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই গোপনে বা প্রকাশ্যে সব কাজে আমরা আল্লাহকে ভয় করতে পারব। যেমন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তিনি তোমাদের চোখের বিশ্বাসঘাতকতা এবং অন্তরের কথা জানেন।’ (সুরা গাফির: ১৯)
৩. আখিরাতের জবাবদিহির ভয়
আল্লাহর কাছে প্রত্যেকটি কাজের হিসাব দিতে হবে—এই বোধ আমাদের ভেতরে আল্লাহভীতি সৃষ্টি করে। যেমন আল্লাহ রব্বুল আলামিন কোরআনে তুলে ধরেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিপালকের সামনে দাঁড়ানোর ভয় পায় এবং নিজ প্রবৃত্তিকে কুপ্রবৃত্তি থেকে দূরে রাখে, নিশ্চয়ই তার ঠিকানা হবে জান্নাত।’ (সুরা নাজিআত: ৪০–৪১)
৫. অন্তরের ভয় ও চোখের অশ্রু
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুই ধরনের চোখকে জাহান্নাম আগুন স্পর্শ করবে না—এক. সেই চোখ যা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে...।’ (জামে তিরমিজি: ১৬৩৯)
আল্লাহভীতি যেসব পরিবর্তন আনে—
লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মো. আব্দুল ওহাব

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং অবশ্যই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এই আয়াতে যথাযথভাবে ভয় করার কথা বলা হয়েছে। যার মানে হচ্ছে এমন ভয়—যা আমাদের গুনাহ থেকে বিরত রাখে, আল্লাহর আদেশ পালন করায় উদ্বুদ্ধ করে এবং নিষেধাজ্ঞা থেকে দূরে রাখে। ভয় করো বললেই যথেষ্ট হতো কিন্তু যথাযথ শব্দটা উল্লেখ করে তিনি তাগিদ দিয়ে বলেছেন।
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেবল জ্ঞানীরাই তাঁকে ভয় করে।’ (সুরা ফাতির: ২৮)
এখানে বোঝা যায়, আল্লাহকে ভয় করতে হলে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান—আল্লাহর গুণাবলি, শাস্তি ও প্রতিদান সম্পর্কে জানাশোনা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের মাঝে আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় করি এবং তাঁর প্রতি সবচেয়ে বেশি তাকওয়াযুক্ত।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬১৩০)
অন্যত্র তিনি বলেন, ‘যেখানেই থাকো, আল্লাহকে ভয় করো। খারাপ কাজের পরে ভালো কাজ করো, যা সেটিকে মুছে দেবে। আর মানুষের সঙ্গে সুন্দর আচরণ করো।’ (জামে তিরমিজি: ১৯৮৭)
এই হাদিসে স্পষ্টভাবে বোঝানো হয়েছে যে, আল্লাহভীতি শুধু অন্তরের বিষয় নয়, বরং তা জীবনের প্রতিটি কাজে প্রতিফলিত হওয়া উচিত।
আল্লাহকে ভয় করার পদ্ধতি
১. তাকওয়া অবলম্বন করা
তাকওয়া মানে নিজেকে এমন সব কাজ থেকে বিরত রাখা, যা আল্লাহকে অসন্তুষ্ট করে। পাশাপাশি আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলতে হেব। যেমন নামাজ কায়েম করা, রোজা রাখা, হারাম কাজ এড়িয়ে চলা। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা নাহল: ১২৮)
২. অন্তরে আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করা
আল্লাহ সবকিছু দেখেন ও জানেন—এই বিশ্বাস হৃদয়ে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই গোপনে বা প্রকাশ্যে সব কাজে আমরা আল্লাহকে ভয় করতে পারব। যেমন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তিনি তোমাদের চোখের বিশ্বাসঘাতকতা এবং অন্তরের কথা জানেন।’ (সুরা গাফির: ১৯)
৩. আখিরাতের জবাবদিহির ভয়
আল্লাহর কাছে প্রত্যেকটি কাজের হিসাব দিতে হবে—এই বোধ আমাদের ভেতরে আল্লাহভীতি সৃষ্টি করে। যেমন আল্লাহ রব্বুল আলামিন কোরআনে তুলে ধরেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিপালকের সামনে দাঁড়ানোর ভয় পায় এবং নিজ প্রবৃত্তিকে কুপ্রবৃত্তি থেকে দূরে রাখে, নিশ্চয়ই তার ঠিকানা হবে জান্নাত।’ (সুরা নাজিআত: ৪০–৪১)
৫. অন্তরের ভয় ও চোখের অশ্রু
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুই ধরনের চোখকে জাহান্নাম আগুন স্পর্শ করবে না—এক. সেই চোখ যা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে...।’ (জামে তিরমিজি: ১৬৩৯)
আল্লাহভীতি যেসব পরিবর্তন আনে—
লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং অবশ্যই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’ (সুরা আলে ইমরান: ১০২)
এই আয়াতে যথাযথভাবে ভয় করার কথা বলা হয়েছে। যার মানে হচ্ছে এমন ভয়—যা আমাদের গুনাহ থেকে বিরত রাখে, আল্লাহর আদেশ পালন করায় উদ্বুদ্ধ করে এবং নিষেধাজ্ঞা থেকে দূরে রাখে। ভয় করো বললেই যথেষ্ট হতো কিন্তু যথাযথ শব্দটা উল্লেখ করে তিনি তাগিদ দিয়ে বলেছেন।
অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে কেবল জ্ঞানীরাই তাঁকে ভয় করে।’ (সুরা ফাতির: ২৮)
এখানে বোঝা যায়, আল্লাহকে ভয় করতে হলে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান—আল্লাহর গুণাবলি, শাস্তি ও প্রতিদান সম্পর্কে জানাশোনা।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের মাঝে আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় করি এবং তাঁর প্রতি সবচেয়ে বেশি তাকওয়াযুক্ত।’ (সহিহ্ বুখারি: ৬১৩০)
অন্যত্র তিনি বলেন, ‘যেখানেই থাকো, আল্লাহকে ভয় করো। খারাপ কাজের পরে ভালো কাজ করো, যা সেটিকে মুছে দেবে। আর মানুষের সঙ্গে সুন্দর আচরণ করো।’ (জামে তিরমিজি: ১৯৮৭)
এই হাদিসে স্পষ্টভাবে বোঝানো হয়েছে যে, আল্লাহভীতি শুধু অন্তরের বিষয় নয়, বরং তা জীবনের প্রতিটি কাজে প্রতিফলিত হওয়া উচিত।
আল্লাহকে ভয় করার পদ্ধতি
১. তাকওয়া অবলম্বন করা
তাকওয়া মানে নিজেকে এমন সব কাজ থেকে বিরত রাখা, যা আল্লাহকে অসন্তুষ্ট করে। পাশাপাশি আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলতে হেব। যেমন নামাজ কায়েম করা, রোজা রাখা, হারাম কাজ এড়িয়ে চলা। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা নাহল: ১২৮)
২. অন্তরে আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করা
আল্লাহ সবকিছু দেখেন ও জানেন—এই বিশ্বাস হৃদয়ে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই গোপনে বা প্রকাশ্যে সব কাজে আমরা আল্লাহকে ভয় করতে পারব। যেমন আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তিনি তোমাদের চোখের বিশ্বাসঘাতকতা এবং অন্তরের কথা জানেন।’ (সুরা গাফির: ১৯)
৩. আখিরাতের জবাবদিহির ভয়
আল্লাহর কাছে প্রত্যেকটি কাজের হিসাব দিতে হবে—এই বোধ আমাদের ভেতরে আল্লাহভীতি সৃষ্টি করে। যেমন আল্লাহ রব্বুল আলামিন কোরআনে তুলে ধরেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতিপালকের সামনে দাঁড়ানোর ভয় পায় এবং নিজ প্রবৃত্তিকে কুপ্রবৃত্তি থেকে দূরে রাখে, নিশ্চয়ই তার ঠিকানা হবে জান্নাত।’ (সুরা নাজিআত: ৪০–৪১)
৫. অন্তরের ভয় ও চোখের অশ্রু
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘দুই ধরনের চোখকে জাহান্নাম আগুন স্পর্শ করবে না—এক. সেই চোখ যা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে...।’ (জামে তিরমিজি: ১৬৩৯)
আল্লাহভীতি যেসব পরিবর্তন আনে—
লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমলের দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় বিলাপ কিংবা উচ্চ স্বরে কান্নাকাটি মৃত ব্যক্তির কোনো উপকারে আসে না; বরং তাঁর জন্য মাগফিরাতের দোয়া এবং তাঁর ভালো গুণগুলো স্মরণ করাই প্রকৃত কল্যাণকর।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস হলো রজব। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ বা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। রজব মাসের আগমন আমাদের সামনে রমজানের বারতা নিয়ে আসে। ইবাদত-বন্দেগির বসন্তকাল হিসেবে পরিচিত রমজান মাসের প্রস্তুতির শুরু হয় মূলত এই রজব মাস থেকেই।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
২০ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমলের দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় বিলাপ কিংবা উচ্চ স্বরে কান্নাকাটি মৃত ব্যক্তির কোনো উপকারে আসে না; বরং তাঁর জন্য মাগফিরাতের দোয়া এবং তাঁর ভালো গুণগুলো স্মরণ করাই প্রকৃত কল্যাণকর।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন—‘তোমরা তোমাদের মৃতদের ভালো কাজগুলোর আলোচনা করো এবং মন্দ কাজের আলোচনা থেকে বিরত থাকো।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৪৯০০)
কারও মৃত্যুর পর তাঁর পাশে উপস্থিত হলে লাশ দেখার সময় দোয়ার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। হজরত উম্মে সালামাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রোগী কিংবা মৃতের কাছে উপস্থিত হলে ভালো কথা বলবে। কেননা তোমরা যা বলবে, ফেরেশতারা তার ওপর আমিন বলবেন।’
এই অবস্থায় এই দোয়া পড়া সুন্নত—‘আল্লাহুম্মাগফিরলি ওয়া লাহু ওয়া আকিবনি মিনহু উকবান হাসানাহ।’
অর্থ: ‘হে আল্লাহ, তুমি আমাকে ও তাকে ক্ষমা করো এবং আমাকে তার চেয়েও উত্তম প্রতিদান দাও।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৪৪৭)
পবিত্র কোরআনে পূর্ববর্তী নবীগণ নিজেদের এবং সমস্ত মুমিনের জন্য যেভাবে দোয়া করেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা।
হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর দোয়া—‘রব্বানাগফিরলি ওয়ালিওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।’
অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, যেদিন হিসাব প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিন আমাকে, আমার পিতা-মাতা ও সব ইমানদারকে ক্ষমা করুন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪১)
হজরত নুহ (আ.)-এর দোয়া—‘রব্বিগফিরলি ওয়ালিওয়ালিদাইয়া ওয়ালিমান দাখালা বাইতিয়া মুমিনাও-ওয়ালিল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাত।’
অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে ক্ষমা করে দিন এবং আমার পিতা-মাতাকেও; আর যে ইমান অবস্থায় আমার ঘরে প্রবেশ করেছে এবং সমস্ত মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীকেও।’ (সুরা নুহ: ২৮)

মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমলের দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় বিলাপ কিংবা উচ্চ স্বরে কান্নাকাটি মৃত ব্যক্তির কোনো উপকারে আসে না; বরং তাঁর জন্য মাগফিরাতের দোয়া এবং তাঁর ভালো গুণগুলো স্মরণ করাই প্রকৃত কল্যাণকর।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন—‘তোমরা তোমাদের মৃতদের ভালো কাজগুলোর আলোচনা করো এবং মন্দ কাজের আলোচনা থেকে বিরত থাকো।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৪৯০০)
কারও মৃত্যুর পর তাঁর পাশে উপস্থিত হলে লাশ দেখার সময় দোয়ার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। হজরত উম্মে সালামাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রোগী কিংবা মৃতের কাছে উপস্থিত হলে ভালো কথা বলবে। কেননা তোমরা যা বলবে, ফেরেশতারা তার ওপর আমিন বলবেন।’
এই অবস্থায় এই দোয়া পড়া সুন্নত—‘আল্লাহুম্মাগফিরলি ওয়া লাহু ওয়া আকিবনি মিনহু উকবান হাসানাহ।’
অর্থ: ‘হে আল্লাহ, তুমি আমাকে ও তাকে ক্ষমা করো এবং আমাকে তার চেয়েও উত্তম প্রতিদান দাও।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৪৪৭)
পবিত্র কোরআনে পূর্ববর্তী নবীগণ নিজেদের এবং সমস্ত মুমিনের জন্য যেভাবে দোয়া করেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা।
হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর দোয়া—‘রব্বানাগফিরলি ওয়ালিওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াকুমুল হিসাব।’
অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, যেদিন হিসাব প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিন আমাকে, আমার পিতা-মাতা ও সব ইমানদারকে ক্ষমা করুন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪১)
হজরত নুহ (আ.)-এর দোয়া—‘রব্বিগফিরলি ওয়ালিওয়ালিদাইয়া ওয়ালিমান দাখালা বাইতিয়া মুমিনাও-ওয়ালিল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাত।’
অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে ক্ষমা করে দিন এবং আমার পিতা-মাতাকেও; আর যে ইমান অবস্থায় আমার ঘরে প্রবেশ করেছে এবং সমস্ত মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীকেও।’ (সুরা নুহ: ২৮)

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে...
০৯ জুলাই ২০২৫
ইসলামি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস হলো রজব। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ বা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। রজব মাসের আগমন আমাদের সামনে রমজানের বারতা নিয়ে আসে। ইবাদত-বন্দেগির বসন্তকাল হিসেবে পরিচিত রমজান মাসের প্রস্তুতির শুরু হয় মূলত এই রজব মাস থেকেই।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
২০ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস হলো রজব। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ বা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। রজব মাসের আগমন আমাদের সামনে রমজানের বারতা নিয়ে আসে। ইবাদত-বন্দেগির বসন্তকাল হিসেবে পরিচিত রমজান মাসের প্রস্তুতির শুরু হয় মূলত এই রজব মাস থেকেই।
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) রজব মাস শুরু হলে একটি বিশেষ দোয়া বেশি বেশি পড়তেন। দোয়াটি হলো—‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শাবানা, ওয়া বাল্লিগনা রামাজান।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি আমাদের জন্য রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন (অর্থাৎ রমজান পাওয়ার তৌফিক দান করুন)।’ (মুসনাদে আহমদ: ২৩৪৬)
এই মাসের আমল সম্পর্কে কিছু জরুরি দিক হলো: ১. ফরজ ইবাদতে যত্নবান হওয়া: যেকোনো ফজিলতপূর্ণ সময়ের প্রথম শর্ত হলো ফরজ ইবাদতগুলো নিখুঁতভাবে পালন করা। বিশেষ করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া। ২. নফল ইবাদত বৃদ্ধি: এই মাসে নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত এবং জিকির-আজকারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া উচিত। ৩. গুনাহ বর্জন: যেহেতু এটি সম্মানিত মাস, তাই এই সময়ে পাপাচার থেকে দূরে থাকার গুরুত্ব অন্য সময়ের চেয়ে বেশি। ৪. বেশি বেশি নফল রোজা: যদিও রজব মাসের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো রোজার বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সোমবার ও বৃহস্পতিবার এবং আইয়ামে বিজের (চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ) রোজা রাখার মাধ্যমে নিজেকে রমজানের জন্য প্রস্তুত করা যায়।
রজব মাস আমাদের আত্মশুদ্ধি এবং রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণের সুযোগ করে দেয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শেখানো দোয়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে বরকত প্রার্থনা করি।

ইসলামি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস হলো রজব। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ বা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। রজব মাসের আগমন আমাদের সামনে রমজানের বারতা নিয়ে আসে। ইবাদত-বন্দেগির বসন্তকাল হিসেবে পরিচিত রমজান মাসের প্রস্তুতির শুরু হয় মূলত এই রজব মাস থেকেই।
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) রজব মাস শুরু হলে একটি বিশেষ দোয়া বেশি বেশি পড়তেন। দোয়াটি হলো—‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শাবানা, ওয়া বাল্লিগনা রামাজান।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আপনি আমাদের জন্য রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন (অর্থাৎ রমজান পাওয়ার তৌফিক দান করুন)।’ (মুসনাদে আহমদ: ২৩৪৬)
এই মাসের আমল সম্পর্কে কিছু জরুরি দিক হলো: ১. ফরজ ইবাদতে যত্নবান হওয়া: যেকোনো ফজিলতপূর্ণ সময়ের প্রথম শর্ত হলো ফরজ ইবাদতগুলো নিখুঁতভাবে পালন করা। বিশেষ করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া। ২. নফল ইবাদত বৃদ্ধি: এই মাসে নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত এবং জিকির-আজকারের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া উচিত। ৩. গুনাহ বর্জন: যেহেতু এটি সম্মানিত মাস, তাই এই সময়ে পাপাচার থেকে দূরে থাকার গুরুত্ব অন্য সময়ের চেয়ে বেশি। ৪. বেশি বেশি নফল রোজা: যদিও রজব মাসের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো রোজার বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সোমবার ও বৃহস্পতিবার এবং আইয়ামে বিজের (চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ) রোজা রাখার মাধ্যমে নিজেকে রমজানের জন্য প্রস্তুত করা যায়।
রজব মাস আমাদের আত্মশুদ্ধি এবং রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণের সুযোগ করে দেয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শেখানো দোয়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে বরকত প্রার্থনা করি।

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে...
০৯ জুলাই ২০২৫
মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমলের দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় বিলাপ কিংবা উচ্চ স্বরে কান্নাকাটি মৃত ব্যক্তির কোনো উপকারে আসে না; বরং তাঁর জন্য মাগফিরাতের দোয়া এবং তাঁর ভালো গুণগুলো স্মরণ করাই প্রকৃত কল্যাণকর।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
২০ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ১০ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০২ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৪২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ১০ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০২ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৪২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে...
০৯ জুলাই ২০২৫
মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমলের দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় বিলাপ কিংবা উচ্চ স্বরে কান্নাকাটি মৃত ব্যক্তির কোনো উপকারে আসে না; বরং তাঁর জন্য মাগফিরাতের দোয়া এবং তাঁর ভালো গুণগুলো স্মরণ করাই প্রকৃত কল্যাণকর।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস হলো রজব। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ বা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। রজব মাসের আগমন আমাদের সামনে রমজানের বারতা নিয়ে আসে। ইবাদত-বন্দেগির বসন্তকাল হিসেবে পরিচিত রমজান মাসের প্রস্তুতির শুরু হয় মূলত এই রজব মাস থেকেই।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
২০ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মির্জা ফখরুল জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বুধবার বেলা ২টায় পার্লামেন্ট ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় জানাজা সম্পন্ন হবে। জানাজা শেষে শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।

বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মির্জা ফখরুল জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বুধবার বেলা ২টায় পার্লামেন্ট ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় জানাজা সম্পন্ন হবে। জানাজা শেষে শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।

আল্লাহর ভয় বা তাকওয়া জীবনের একটি মূল স্তম্ভ। মুসলমানদের জীবনে আল্লাহর প্রতি ভয় এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভের আকাঙ্ক্ষাই তাদের আমল, চরিত্র এবং নৈতিকতার কেন্দ্রবিন্দু। কোরআন ও হাদিসে আল্লাহকে ভয় করার গুরুত্ব এবং প্রকৃত পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে...
০৯ জুলাই ২০২৫
মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমলের দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায় বিলাপ কিংবা উচ্চ স্বরে কান্নাকাটি মৃত ব্যক্তির কোনো উপকারে আসে না; বরং তাঁর জন্য মাগফিরাতের দোয়া এবং তাঁর ভালো গুণগুলো স্মরণ করাই প্রকৃত কল্যাণকর।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামি বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস হলো রজব। এটি ‘আশহুরে হুরুম’ বা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। রজব মাসের আগমন আমাদের সামনে রমজানের বারতা নিয়ে আসে। ইবাদত-বন্দেগির বসন্তকাল হিসেবে পরিচিত রমজান মাসের প্রস্তুতির শুরু হয় মূলত এই রজব মাস থেকেই।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে