ইসলাম ডেস্ক

পৃথিবীতে অসংখ্য মহাপুরুষ এসেছেন, কিন্তু কারও চরিত্রই এত নিখুঁতভাবে ইতিহাসে খোদাই হয়নি, যতটা হয়েছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর। তাঁর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল সততা ও সত্যবাদিতা।
আরবের মরুভূমিতে যেখানে মিথ্যা, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা ছিল নিত্যদিনের ব্যাপার; সেখানে একজন মানুষ সারা জীবন সত্যভাষী ও বিশ্বস্ত থেকে পরিচিত হয়েছেন—আল-আমিন, অর্থাৎ ‘অত্যন্ত বিশ্বস্ত।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে তাঁরা বিশ্বাস করতে পারতেন না।
নবুওয়াতের পর সততার এ শিক্ষাকেই তিনি দাওয়াতের মূল অংশ বানান। তিনি বললেন, ‘সততা মানুষকে সৎকর্মের দিকে নিয়ে যায় আর সৎকর্ম জান্নাতে নিয়ে যায়।’ অন্যদিকে মিথ্যা মানুষকে পাপের দিকে নিয়ে যায় আর পাপ জাহান্নামের দিকে টেনে নিয়ে যায়।
আজকের সমাজে চারদিকে দুর্নীতি, অসততা, মিথ্যা ও প্রতারণা বেড়ে চলেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসা—প্রতিটি ক্ষেত্রে সত্যের ঘাটতি স্পষ্ট। অথচ যদি নবীজির সততা আমরা অনুসরণ করতে পারতাম, তাহলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হতো, মানুষের আস্থা ফিরত এবং আধ্যাত্মিক শান্তি আসত।
লেখক: জাহিদ বিন জোবায়ের, শিক্ষার্থী, ইসলামি আইন বিভাগ, জামিয়া শারইয়্যা মালিবাগ ঢাকা

পৃথিবীতে অসংখ্য মহাপুরুষ এসেছেন, কিন্তু কারও চরিত্রই এত নিখুঁতভাবে ইতিহাসে খোদাই হয়নি, যতটা হয়েছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর। তাঁর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল সততা ও সত্যবাদিতা।
আরবের মরুভূমিতে যেখানে মিথ্যা, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা ছিল নিত্যদিনের ব্যাপার; সেখানে একজন মানুষ সারা জীবন সত্যভাষী ও বিশ্বস্ত থেকে পরিচিত হয়েছেন—আল-আমিন, অর্থাৎ ‘অত্যন্ত বিশ্বস্ত।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে তাঁরা বিশ্বাস করতে পারতেন না।
নবুওয়াতের পর সততার এ শিক্ষাকেই তিনি দাওয়াতের মূল অংশ বানান। তিনি বললেন, ‘সততা মানুষকে সৎকর্মের দিকে নিয়ে যায় আর সৎকর্ম জান্নাতে নিয়ে যায়।’ অন্যদিকে মিথ্যা মানুষকে পাপের দিকে নিয়ে যায় আর পাপ জাহান্নামের দিকে টেনে নিয়ে যায়।
আজকের সমাজে চারদিকে দুর্নীতি, অসততা, মিথ্যা ও প্রতারণা বেড়ে চলেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসা—প্রতিটি ক্ষেত্রে সত্যের ঘাটতি স্পষ্ট। অথচ যদি নবীজির সততা আমরা অনুসরণ করতে পারতাম, তাহলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হতো, মানুষের আস্থা ফিরত এবং আধ্যাত্মিক শান্তি আসত।
লেখক: জাহিদ বিন জোবায়ের, শিক্ষার্থী, ইসলামি আইন বিভাগ, জামিয়া শারইয়্যা মালিবাগ ঢাকা
ইসলাম ডেস্ক

পৃথিবীতে অসংখ্য মহাপুরুষ এসেছেন, কিন্তু কারও চরিত্রই এত নিখুঁতভাবে ইতিহাসে খোদাই হয়নি, যতটা হয়েছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর। তাঁর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল সততা ও সত্যবাদিতা।
আরবের মরুভূমিতে যেখানে মিথ্যা, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা ছিল নিত্যদিনের ব্যাপার; সেখানে একজন মানুষ সারা জীবন সত্যভাষী ও বিশ্বস্ত থেকে পরিচিত হয়েছেন—আল-আমিন, অর্থাৎ ‘অত্যন্ত বিশ্বস্ত।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে তাঁরা বিশ্বাস করতে পারতেন না।
নবুওয়াতের পর সততার এ শিক্ষাকেই তিনি দাওয়াতের মূল অংশ বানান। তিনি বললেন, ‘সততা মানুষকে সৎকর্মের দিকে নিয়ে যায় আর সৎকর্ম জান্নাতে নিয়ে যায়।’ অন্যদিকে মিথ্যা মানুষকে পাপের দিকে নিয়ে যায় আর পাপ জাহান্নামের দিকে টেনে নিয়ে যায়।
আজকের সমাজে চারদিকে দুর্নীতি, অসততা, মিথ্যা ও প্রতারণা বেড়ে চলেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসা—প্রতিটি ক্ষেত্রে সত্যের ঘাটতি স্পষ্ট। অথচ যদি নবীজির সততা আমরা অনুসরণ করতে পারতাম, তাহলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হতো, মানুষের আস্থা ফিরত এবং আধ্যাত্মিক শান্তি আসত।
লেখক: জাহিদ বিন জোবায়ের, শিক্ষার্থী, ইসলামি আইন বিভাগ, জামিয়া শারইয়্যা মালিবাগ ঢাকা

পৃথিবীতে অসংখ্য মহাপুরুষ এসেছেন, কিন্তু কারও চরিত্রই এত নিখুঁতভাবে ইতিহাসে খোদাই হয়নি, যতটা হয়েছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর। তাঁর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল সততা ও সত্যবাদিতা।
আরবের মরুভূমিতে যেখানে মিথ্যা, প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতা ছিল নিত্যদিনের ব্যাপার; সেখানে একজন মানুষ সারা জীবন সত্যভাষী ও বিশ্বস্ত থেকে পরিচিত হয়েছেন—আল-আমিন, অর্থাৎ ‘অত্যন্ত বিশ্বস্ত।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে তাঁরা বিশ্বাস করতে পারতেন না।
নবুওয়াতের পর সততার এ শিক্ষাকেই তিনি দাওয়াতের মূল অংশ বানান। তিনি বললেন, ‘সততা মানুষকে সৎকর্মের দিকে নিয়ে যায় আর সৎকর্ম জান্নাতে নিয়ে যায়।’ অন্যদিকে মিথ্যা মানুষকে পাপের দিকে নিয়ে যায় আর পাপ জাহান্নামের দিকে টেনে নিয়ে যায়।
আজকের সমাজে চারদিকে দুর্নীতি, অসততা, মিথ্যা ও প্রতারণা বেড়ে চলেছে। রাজনীতি থেকে ব্যবসা—প্রতিটি ক্ষেত্রে সত্যের ঘাটতি স্পষ্ট। অথচ যদি নবীজির সততা আমরা অনুসরণ করতে পারতাম, তাহলে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হতো, মানুষের আস্থা ফিরত এবং আধ্যাত্মিক শান্তি আসত।
লেখক: জাহিদ বিন জোবায়ের, শিক্ষার্থী, ইসলামি আইন বিভাগ, জামিয়া শারইয়্যা মালিবাগ ঢাকা

তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ; এসব হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা প্রকৃত মুমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘ওই সত্তার শপথ—যাঁর হাতে আমার প্রাণ, যদি তোমরা পাপকাজে লিপ্ত না হতে, তা হলে আল্লাহ পৃথিবী থেকে তোমাদের বিলুপ্ত করে পরিবর্তে এমন নতুন এক জাতি নিয়ে আসতেন, যারা গুনাহ করবে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে আর আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন, গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ মুসলিম: ২৭৪৯)
পাপ থেকে ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হলো সালাতুত তওবা বা তওবার নামাজ। গুনাহ করার সঙ্গে সঙ্গে এ নামাজ আদায় করা উচিত। বিগত জীবনের গুনাহ থেকে তওবার নিয়তেও তা পড়া যায়। এই নামাজের জন্য গোসল করা মোস্তাহাব। নামাজের আগে মনে মনে নিয়ত করবে, হে আল্লাহ, দুই রাকাত তওবার নামাজ আদায় করছি, আপনি কবুল করুন। তওবার নামাজ আদায়ের নিয়ম অন্যান্য নফল নামাজের মতোই। নিয়ত করে তাকবির বেঁধে নামাজ শুরু করবে। দুই রাকাতেই ফাতেহার পর অন্য সুরা মেলাবে। বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু, দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়ে সালাম ফেরাবে।
নবীজি (সা.) বলেন, ‘কোনো বান্দা পাপ করে ফেললে এরপর ভালোভাবে অজু করে যদি দুই রাকাত নামাজ আদায় করে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন।’ (সুনানে আবু দাউদ: ১৫২১)
তাই প্রতিদিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে তওবার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট ফিরে যাওয়াই প্রকৃত মুক্তির পথ।

তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা প্রকৃত মুমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘ওই সত্তার শপথ—যাঁর হাতে আমার প্রাণ, যদি তোমরা পাপকাজে লিপ্ত না হতে, তা হলে আল্লাহ পৃথিবী থেকে তোমাদের বিলুপ্ত করে পরিবর্তে এমন নতুন এক জাতি নিয়ে আসতেন, যারা গুনাহ করবে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে আর আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন, গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ মুসলিম: ২৭৪৯)
পাপ থেকে ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হলো সালাতুত তওবা বা তওবার নামাজ। গুনাহ করার সঙ্গে সঙ্গে এ নামাজ আদায় করা উচিত। বিগত জীবনের গুনাহ থেকে তওবার নিয়তেও তা পড়া যায়। এই নামাজের জন্য গোসল করা মোস্তাহাব। নামাজের আগে মনে মনে নিয়ত করবে, হে আল্লাহ, দুই রাকাত তওবার নামাজ আদায় করছি, আপনি কবুল করুন। তওবার নামাজ আদায়ের নিয়ম অন্যান্য নফল নামাজের মতোই। নিয়ত করে তাকবির বেঁধে নামাজ শুরু করবে। দুই রাকাতেই ফাতেহার পর অন্য সুরা মেলাবে। বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু, দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়ে সালাম ফেরাবে।
নবীজি (সা.) বলেন, ‘কোনো বান্দা পাপ করে ফেললে এরপর ভালোভাবে অজু করে যদি দুই রাকাত নামাজ আদায় করে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন।’ (সুনানে আবু দাউদ: ১৫২১)
তাই প্রতিদিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে তওবার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট ফিরে যাওয়াই প্রকৃত মুক্তির পথ।

রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে...
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ; এসব হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫৪ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫৫ মিনিট | ০৬: ১২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩১ মিনিট | ০৪: ৫৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫৪ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫৫ মিনিট | ০৬: ১২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩১ মিনিট | ০৪: ৫৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে...
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা...
৪ ঘণ্টা আগে
মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ; এসব হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ; এসব হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর দ্বারা নিশ্চয়ই পরীক্ষা করব। (সুরা বাকারা: ১৫৫)। তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ কি মনে করে যে ‘আমরা ইমান এনেছি’ বললেই তাদের অব্যাহতি দিয়ে দেওয়া হবে, তাদের আর পরীক্ষা করা হবে না?’ (সুরা আনকাবুত: ২)
বিপদের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার ধৈর্য, ইমান এবং তাঁর প্রতি নির্ভরতা যাচাই করেন। বিপদে যারা ধৈর্য ধরে, আল্লাহ তাদের জন্য অপার প্রতিদান রাখেন। তিনি বলেন, ‘ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫)। এ ছাড়া মহানবী (সা.) বলেন, আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৬৪৫)
বিপদে ভেঙে পড়া বিশ্বাসী বান্দার বৈশিষ্ট্য নয়। বিপদ আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক মহান সুযোগ। সঠিক মনোভাব থাকলে বিপদও নেয়ামত হয়ে উঠতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে থাকে, আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী। তাদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অনুগ্রহ ও করুণা আর তারাই হেদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা বাকারা: ১৫৬-১৫৭)
ক্ষণস্থায়ী এ জীবনে বিপদ এলে জাগতিক বৈধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রচেষ্টা চালাতে হবে, এটা সত্য। পাশাপাশি ধৈর্যও ধরতে হবে। এ ছাড়া আল্লাহর ভয় অন্তরে সজীব রাখতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলাই বিপদ-আপদ থেকে বান্দাকে মুক্তি দেন। তাঁর দয়া ছাড়া বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোনো না কোনো পথ বের করে দেন। (সুরা তালাক: ২)

মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ; এসব হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর দ্বারা নিশ্চয়ই পরীক্ষা করব। (সুরা বাকারা: ১৫৫)। তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ কি মনে করে যে ‘আমরা ইমান এনেছি’ বললেই তাদের অব্যাহতি দিয়ে দেওয়া হবে, তাদের আর পরীক্ষা করা হবে না?’ (সুরা আনকাবুত: ২)
বিপদের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার ধৈর্য, ইমান এবং তাঁর প্রতি নির্ভরতা যাচাই করেন। বিপদে যারা ধৈর্য ধরে, আল্লাহ তাদের জন্য অপার প্রতিদান রাখেন। তিনি বলেন, ‘ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও।’ (সুরা বাকারা: ১৫৫)। এ ছাড়া মহানবী (সা.) বলেন, আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দুঃখ-কষ্টে ফেলেন। (সহিহ্ বুখারি: ৫৬৪৫)
বিপদে ভেঙে পড়া বিশ্বাসী বান্দার বৈশিষ্ট্য নয়। বিপদ আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের এক মহান সুযোগ। সঠিক মনোভাব থাকলে বিপদও নেয়ামত হয়ে উঠতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে থাকে, আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী। তাদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে অনুগ্রহ ও করুণা আর তারাই হেদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা বাকারা: ১৫৬-১৫৭)
ক্ষণস্থায়ী এ জীবনে বিপদ এলে জাগতিক বৈধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার প্রচেষ্টা চালাতে হবে, এটা সত্য। পাশাপাশি ধৈর্যও ধরতে হবে। এ ছাড়া আল্লাহর ভয় অন্তরে সজীব রাখতে হবে। কেননা আল্লাহ তাআলাই বিপদ-আপদ থেকে বান্দাকে মুক্তি দেন। তাঁর দয়া ছাড়া বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য (সমস্যা থেকে উদ্ধার পাওয়ার) কোনো না কোনো পথ বের করে দেন। (সুরা তালাক: ২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে...
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫৪ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫৫ মিনিট | ০৬: ১২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩১ মিনিট | ০৪: ৫৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫৪ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫৫ মিনিট | ০৬: ১২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩১ মিনিট | ০৪: ৫৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

রাসুলুল্লাহ (সা.) নবুওয়াতের আগে থেকেই সততার অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেন। ব্যবসা ও লেনদেনে তিনি কখনো প্রতারণা করেননি। তাঁর কাছে যত সম্পদ ও আমানত রাখা হতো, তিনি সব নিখুঁতভাবে ফিরিয়ে দিতেন। এমনকি মক্কার মানুষ তাঁর বিরোধী হলেও আমানত রাখার জন্য প্রথমে তাঁর কাছেই ছুটে যেতেন। কারণ, তাঁকে ছাড়া যে আর কাউকে...
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগে
মহান আল্লাহ মানুষকে বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন, যার মধ্যে বিপদ-আপদ অন্যতম এক মাধ্যম। দুঃখ-কষ্ট, রোগ-বালাই, অভাব-অনটন, বিরহ-টেনশন বা প্রিয়জনের বিয়োগ; এসব হতে পারে একেকটি পরীক্ষা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের ভয় ও ক্ষুধা এবং ধন-সম্পদ, জীবন, ফল-ফসলের ক্ষয়ক্ষতি (এসবের) কোনো কিছুর...
১ দিন আগে