অনলাইন ডেস্ক
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইরানি হজযাত্রীদের জন্য আবারও ফ্লাইট চালু করেছে একটি সৌদি বিমান সংস্থা। এটি ইরান-সৌদি আরবের উষ্ণ সম্পর্কের আরেকটি স্পষ্ট লক্ষণ।
সৌদি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা এএফপিকে জানিয়েছেন, গতকাল শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে ইরানি হজযাত্রীদের জন্য ফ্লাইট চালু করেছে ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ইরানের মাশহাদ শহর থেকেও ফ্লাইট চালু করবে ফ্লাইনাস। এর ফলে এবার ইরান থেকে ৩৫ হাজারের বেশি হজযাত্রী সৌদি আরব যেতে পারবেন।
ফ্লাইনাস হলো সৌদি আরবভিত্তিক একটি সাশ্রয়ী এয়ারলাইন। এটি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে। তবে ইরানে তাদের ফ্লাইটগুলো বাণিজ্যিক নয়, শুধুমাত্র হজযাত্রীদের জন্য নির্ধারিত।
রোববার ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ ইরান ও সুন্নি সংখ্যাগরিষ্ঠ সৌদি আরব ২০২৩ সালের মার্চে চীন-সংশ্লিষ্ট একটি চমকপ্রদ চুক্তির মাধ্যমে সাত বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে।
২০১৬ সালে সৌদি আরবের শিয়া ধর্মীয় নেতা নিমর আল-নিমর-এর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর তেহরানে সৌদি দূতাবাস এবং মাশহাদে কনস্যুলেটে হামলার প্রতিবাদে সৌদি আরব ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল। সে বছর ইরানি হজযাত্রীরা সৌদি আরবে যেতে পারেননি, কারণ দুই দেশের মধ্যে হজ সংক্রান্ত কোনো প্রোটোকল স্থাপন হয়নি। পরবর্তী বছরগুলোতে ইরানি হজযাত্রীদের হজে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হলেও শুধুমাত্র ইরানি চার্টার্ড বিমানের মাধ্যমে তাদের সৌদি আরবে যাওয়ার অনুমতি ছিল।
২০২৩ সালের মার্চের পর থেকে ইরান ও সৌদি আরব সম্পর্ক উন্নয়নে গতি আনে। দুই দেশ কূটনৈতিক দূত বিনিময় করে, পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের সফর হয় এবং নভেম্বরে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে আয়োজিত আরব-ইসলামিক সম্মেলনে ইরানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি দুই দশকের মধ্যে প্রথমবার সৌদি সফর করেন। ডিসেম্বরে ইরান এয়ার মাশহাদ ও সৌদি আরবের দাম্মাম রুটে ফ্লাইট পুনরায় চালু করে।
গত মাসে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান আকস্মিকভাবে ইরান সফর করেন এবং বিরল এই সফরে তিনি দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এই বছরের হজ জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হওয়ার কথা। তবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসল্লিরা ইতিমধ্যেই সৌদি আরবে সমবেত হতে শুরু করেছেন।
উল্লেখ্য, এক দশক আগে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে হজের সময় পদদলিত হয়ে প্রায় ২ হাজার ৩০০ জন তীর্থযাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে শত শত ইরানি নাগরিক ছিলেন।
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইরানি হজযাত্রীদের জন্য আবারও ফ্লাইট চালু করেছে একটি সৌদি বিমান সংস্থা। এটি ইরান-সৌদি আরবের উষ্ণ সম্পর্কের আরেকটি স্পষ্ট লক্ষণ।
সৌদি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা এএফপিকে জানিয়েছেন, গতকাল শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে ইরানি হজযাত্রীদের জন্য ফ্লাইট চালু করেছে ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ইরানের মাশহাদ শহর থেকেও ফ্লাইট চালু করবে ফ্লাইনাস। এর ফলে এবার ইরান থেকে ৩৫ হাজারের বেশি হজযাত্রী সৌদি আরব যেতে পারবেন।
ফ্লাইনাস হলো সৌদি আরবভিত্তিক একটি সাশ্রয়ী এয়ারলাইন। এটি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে। তবে ইরানে তাদের ফ্লাইটগুলো বাণিজ্যিক নয়, শুধুমাত্র হজযাত্রীদের জন্য নির্ধারিত।
রোববার ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিয়া সংখ্যাগরিষ্ঠ ইরান ও সুন্নি সংখ্যাগরিষ্ঠ সৌদি আরব ২০২৩ সালের মার্চে চীন-সংশ্লিষ্ট একটি চমকপ্রদ চুক্তির মাধ্যমে সাত বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করে।
২০১৬ সালে সৌদি আরবের শিয়া ধর্মীয় নেতা নিমর আল-নিমর-এর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর তেহরানে সৌদি দূতাবাস এবং মাশহাদে কনস্যুলেটে হামলার প্রতিবাদে সৌদি আরব ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল। সে বছর ইরানি হজযাত্রীরা সৌদি আরবে যেতে পারেননি, কারণ দুই দেশের মধ্যে হজ সংক্রান্ত কোনো প্রোটোকল স্থাপন হয়নি। পরবর্তী বছরগুলোতে ইরানি হজযাত্রীদের হজে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হলেও শুধুমাত্র ইরানি চার্টার্ড বিমানের মাধ্যমে তাদের সৌদি আরবে যাওয়ার অনুমতি ছিল।
২০২৩ সালের মার্চের পর থেকে ইরান ও সৌদি আরব সম্পর্ক উন্নয়নে গতি আনে। দুই দেশ কূটনৈতিক দূত বিনিময় করে, পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের সফর হয় এবং নভেম্বরে গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে আয়োজিত আরব-ইসলামিক সম্মেলনে ইরানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি দুই দশকের মধ্যে প্রথমবার সৌদি সফর করেন। ডিসেম্বরে ইরান এয়ার মাশহাদ ও সৌদি আরবের দাম্মাম রুটে ফ্লাইট পুনরায় চালু করে।
গত মাসে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান আকস্মিকভাবে ইরান সফর করেন এবং বিরল এই সফরে তিনি দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এই বছরের হজ জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হওয়ার কথা। তবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসল্লিরা ইতিমধ্যেই সৌদি আরবে সমবেত হতে শুরু করেছেন।
উল্লেখ্য, এক দশক আগে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে হজের সময় পদদলিত হয়ে প্রায় ২ হাজার ৩০০ জন তীর্থযাত্রী নিহত হন। নিহতদের মধ্যে শত শত ইরানি নাগরিক ছিলেন।
উভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
৩৭ মিনিট আগেএরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
৪১ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা (২২: ০০ জিএমটি) নাগাদ ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, যুদ্ধবিরতি ‘এখন থেকে প্রায় ৬ ঘণ্টার মধ্যে’ কার্যকর হতে শুরু
১ ঘণ্টা আগে