অনলাইন ডেস্ক
ভারতের আসাম রাজ্যে একটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে কুপিয়ে হত্যা করেছে গ্রামবাসী। বন বিভাগের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। আসামের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকার গোলাহাট জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে বন বিভাগ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, বাঘটি ওই এলাকার বেশ কয়েকটি গবাদিপশু হত্যা করে। মানুষের ওপরও আক্রমণ করতে পারে—এমন আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। পরে, ক্ষুব্ধ জনতা সেটিকে হত্যা করে।
বন বিভাগ বলেছে, বাঘটিকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। বন বিভাগের কর্মকর্তা গুণাদীপ দাস টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, প্রায় ১ হাজার মানুষ মিলে বাঘটিকে হত্যা করেছে। তাদের বেশির ভাগের কাছেই ছিল চাপাতি বা এ-জাতীয় ধারালো অস্ত্র। রয়েল বেঙ্গল টাইগারটির গায়ে গুলির দাগ এবং ধারালো কিছুর আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। বাঘটির মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সামাজিক মাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এসব ভিডিওতে দেখা যায়, কুপিয়ে বাঘটির শরীর ছিন্নভিন্ন করে ফেলা হয়েছে। বাঘটির মাথা-পা এবং চামড়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন আসামের বিধায়ক মৃণাল শৈইকিয়া। সামাজিক মাধ্যম এক্সে বাঘটির মৃতদেহের একটি ভিডিও শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘এটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক একটি ঘটনা। পৃথিবীটা শুধু মানুষের জন্য নয়, প্রাণীদের জন্যও। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সোনালি ঘোষ নামের এক বন কর্মকর্তা স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কাজিরাঙা ন্যাশনাল পার্ক থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে হত্যা করা হয়েছে বাঘটিকে। তবে, সেটি কোথা থেকে এসেছে, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
আসামে বাঘ হত্যার ঘটনা বেশ সাধারণই। প্রায়ই বন থেকে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে রয়েল বেঙ্গল টাইগার। বন বিভাগকে না জানিয়ে সেগুলোকে হত্যা করে ফেলে স্থানীয়রা। চলতি বছর এ নিয়ে তিনটি বাঘ হত্যার ঘটনা ঘটল আসামে।
প্রাণী অধিকারবিষয়ক সংস্থাগুলো বলছে, আবাসস্থলের সংকোচন ও খাদ্যসংকটের কারণেই বন ছেড়ে লোকালয়ে আসে বাঘ। রাজ্যের বিভিন্ন জাতীয় উদ্যানের মধ্যে সংযোগকারী করিডরের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার অভাবও হতে পারে বাঘের লোকালয়ে চলে আসার কারণ।
ভারতের ‘ওয়াইল্ডলাইফ প্রোটেকশন অ্যাক্ট ১৯৭২’ অনুযায়ী বাঘ একটি সংরক্ষিত প্রাণী। এই আইনের আওতায় বাঘ শিকার, শিকারচর্চা বা বাঘের দেহাংশের বাণিজ্য ভারতে পুরোপুরি নিষিদ্ধ।
ভারতের আসাম রাজ্যে একটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে কুপিয়ে হত্যা করেছে গ্রামবাসী। বন বিভাগের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। আসামের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় এলাকার গোলাহাট জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে বন বিভাগ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, বাঘটি ওই এলাকার বেশ কয়েকটি গবাদিপশু হত্যা করে। মানুষের ওপরও আক্রমণ করতে পারে—এমন আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। পরে, ক্ষুব্ধ জনতা সেটিকে হত্যা করে।
বন বিভাগ বলেছে, বাঘটিকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। বন বিভাগের কর্মকর্তা গুণাদীপ দাস টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, প্রায় ১ হাজার মানুষ মিলে বাঘটিকে হত্যা করেছে। তাদের বেশির ভাগের কাছেই ছিল চাপাতি বা এ-জাতীয় ধারালো অস্ত্র। রয়েল বেঙ্গল টাইগারটির গায়ে গুলির দাগ এবং ধারালো কিছুর আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। বাঘটির মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সামাজিক মাধ্যমে এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এসব ভিডিওতে দেখা যায়, কুপিয়ে বাঘটির শরীর ছিন্নভিন্ন করে ফেলা হয়েছে। বাঘটির মাথা-পা এবং চামড়া পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন আসামের বিধায়ক মৃণাল শৈইকিয়া। সামাজিক মাধ্যম এক্সে বাঘটির মৃতদেহের একটি ভিডিও শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘এটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক একটি ঘটনা। পৃথিবীটা শুধু মানুষের জন্য নয়, প্রাণীদের জন্যও। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সোনালি ঘোষ নামের এক বন কর্মকর্তা স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, কাজিরাঙা ন্যাশনাল পার্ক থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে হত্যা করা হয়েছে বাঘটিকে। তবে, সেটি কোথা থেকে এসেছে, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
আসামে বাঘ হত্যার ঘটনা বেশ সাধারণই। প্রায়ই বন থেকে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে রয়েল বেঙ্গল টাইগার। বন বিভাগকে না জানিয়ে সেগুলোকে হত্যা করে ফেলে স্থানীয়রা। চলতি বছর এ নিয়ে তিনটি বাঘ হত্যার ঘটনা ঘটল আসামে।
প্রাণী অধিকারবিষয়ক সংস্থাগুলো বলছে, আবাসস্থলের সংকোচন ও খাদ্যসংকটের কারণেই বন ছেড়ে লোকালয়ে আসে বাঘ। রাজ্যের বিভিন্ন জাতীয় উদ্যানের মধ্যে সংযোগকারী করিডরের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার অভাবও হতে পারে বাঘের লোকালয়ে চলে আসার কারণ।
ভারতের ‘ওয়াইল্ডলাইফ প্রোটেকশন অ্যাক্ট ১৯৭২’ অনুযায়ী বাঘ একটি সংরক্ষিত প্রাণী। এই আইনের আওতায় বাঘ শিকার, শিকারচর্চা বা বাঘের দেহাংশের বাণিজ্য ভারতে পুরোপুরি নিষিদ্ধ।
তেল আবিবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরপরই গুরুত্বপূর্ণ হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিয়েছে ইরান। দেশটির সশস্ত্র বাহিনী তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে এক ঘোষণায় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত হরমুজ প্রণালী দিয়ে কোনো জাহাজ চলতে পারবে না! এই বাহিনী বলেছে, ‘আমরা হজরত আল আব্বাস (আ.)-এর অনুসারী, আমাদের অনুমতি...
২৮ মিনিট আগেইসরায়েলে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। বাংলাদেশ সময় শুক্রবার মধ্যরাতে ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটি ও বিমানঘাঁটিগুলোকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) জানিয়েছে, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির নির্দেশে ইরানি বাহিনী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শক্ত ও
১ ঘণ্টা আগেতেহরানের পশ্চিমাঞ্চলের মার্জদারান পাড়ায় বসবাসকারী ৬২ বছর বয়সী রোয়া শুক্রবার ভোররাতে বিস্ফোরণের শব্দে হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে ওঠেন। তিনি বলেন, ‘এটা ছিল ভয়াবহ। মনে হচ্ছিল, হৃৎপিণ্ডটা যেন বুকে লাফাচ্ছে।’
৩ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা এবং তেহরানে সিনিয়র সামরিক নেতাদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। তারা বলেছে, প্রতিক্রিয়া হবে তীব্র এবং এই গল্পের শেষ অধ্যায় লিখবে ইরান।
৪ ঘণ্টা আগে