
গত ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনাটিকে দেশটির ইতিহাসে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ ‘আকাশ দুর্ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতার পর দেশের সব বিমানবন্দরে বার্ড ডিটেকশন (পাখি শনাক্তকরণ) ক্যামেরা ও রাডার স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে সিউল।
বর্তমানে দেশটির ইনচন, গিম্পো, গিমহে ও জেজু বিমানবন্দরে এই ধরনের ক্যামেরা রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে সব বিমানবন্দরে এই সিস্টেম স্থাপনের পরিকল্পনা করছে কর্তৃপক্ষ।
বেসামরিক বিমান পরিবহন উপমন্ত্রী জু জং-ওয়ান বলেন, বিমান দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে বিস্তৃত পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে বিমানবন্দরগুলোকে বিশেষ পরিদর্শন অভিযান চালানো হবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমি মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সব বিমানবন্দরে অন্তত একটি করে থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। বিমানবন্দরের নিরাপত্তা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যেসব স্থাপনা বিশেষভাবে পাখিদের আকৃষ্ট করে, সেগুলো নিয়ে সমীক্ষা চালানো হবে।
এ ছাড়া, মাঝারি ও বড় আকারের পাখিদের বিমানবন্দর থেকে দূরে রাখতে ‘মোবাইল সোনিক ডিভাইস’ অর্থাৎ পাখিদের তাড়ানোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সব বিমানবন্দরে পাখি শনাক্তকরণের জন্য রাডার বসানো হবে, যাতে দূরবর্তী পাখিদের আগেভাগে চিহ্নিত করা যায় এবং উড়োজাহাজের জন্য প্রতিক্রিয়া সক্ষমতা উন্নত করা যায়। এই রাডারগুলো পাখির আকার ও তাদের গতিপথ শনাক্ত করবে। সেসব তথ্য এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের কাছে পাঠানো হবে। সে অনুযায়ী তারা পাইলটদের নির্দেশনা দেবেন।
জেজু এয়ারের বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজটি ১৮১ জন আরোহী নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন শহরে যাচ্ছিল। মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় আগুন ধরে বিস্ফোরিত হয়। পাইলট প্রথমবার অবতরণ করার চেষ্টা করার আগে পাখির সঙ্গে সংঘর্ষের সতর্কতা দিয়েছিলেন। দ্বিতীয়বার অবতরণের চেষ্টার সময় ল্যান্ডিং গিয়ার না খোলায় উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম জানায়, জেজু এয়ার ফ্লাইটের উভয় ইঞ্জিনে পাখির পালক পাওয়া গেছে। যা উড়োজাহাজটির সঙ্গে পাখির ধাক্কায় দুর্ঘটনার বিষয়টির দিকে ইঙ্গিত করে।
পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তদন্ত আরও জটিল হয়ে উঠেছে। কারণ, বিধ্বস্ত ফ্লাইটের ব্ল্যাক বক্স দুর্ঘটনার চার মিনিট আগেই রেকর্ডিং বন্ধ করে দেয়।
এ কারণে এখনো দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছেন দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের তদন্তকারীরা।

গত ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনাটিকে দেশটির ইতিহাসে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ ‘আকাশ দুর্ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতার পর দেশের সব বিমানবন্দরে বার্ড ডিটেকশন (পাখি শনাক্তকরণ) ক্যামেরা ও রাডার স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে সিউল।
বর্তমানে দেশটির ইনচন, গিম্পো, গিমহে ও জেজু বিমানবন্দরে এই ধরনের ক্যামেরা রয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে সব বিমানবন্দরে এই সিস্টেম স্থাপনের পরিকল্পনা করছে কর্তৃপক্ষ।
বেসামরিক বিমান পরিবহন উপমন্ত্রী জু জং-ওয়ান বলেন, বিমান দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে বিস্তৃত পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে বিমানবন্দরগুলোকে বিশেষ পরিদর্শন অভিযান চালানো হবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ভূমি মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সব বিমানবন্দরে অন্তত একটি করে থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। বিমানবন্দরের নিরাপত্তা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যেসব স্থাপনা বিশেষভাবে পাখিদের আকৃষ্ট করে, সেগুলো নিয়ে সমীক্ষা চালানো হবে।
এ ছাড়া, মাঝারি ও বড় আকারের পাখিদের বিমানবন্দর থেকে দূরে রাখতে ‘মোবাইল সোনিক ডিভাইস’ অর্থাৎ পাখিদের তাড়ানোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সব বিমানবন্দরে পাখি শনাক্তকরণের জন্য রাডার বসানো হবে, যাতে দূরবর্তী পাখিদের আগেভাগে চিহ্নিত করা যায় এবং উড়োজাহাজের জন্য প্রতিক্রিয়া সক্ষমতা উন্নত করা যায়। এই রাডারগুলো পাখির আকার ও তাদের গতিপথ শনাক্ত করবে। সেসব তথ্য এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের কাছে পাঠানো হবে। সে অনুযায়ী তারা পাইলটদের নির্দেশনা দেবেন।
জেজু এয়ারের বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজটি ১৮১ জন আরোহী নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন শহরে যাচ্ছিল। মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় আগুন ধরে বিস্ফোরিত হয়। পাইলট প্রথমবার অবতরণ করার চেষ্টা করার আগে পাখির সঙ্গে সংঘর্ষের সতর্কতা দিয়েছিলেন। দ্বিতীয়বার অবতরণের চেষ্টার সময় ল্যান্ডিং গিয়ার না খোলায় উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম জানায়, জেজু এয়ার ফ্লাইটের উভয় ইঞ্জিনে পাখির পালক পাওয়া গেছে। যা উড়োজাহাজটির সঙ্গে পাখির ধাক্কায় দুর্ঘটনার বিষয়টির দিকে ইঙ্গিত করে।
পরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তদন্ত আরও জটিল হয়ে উঠেছে। কারণ, বিধ্বস্ত ফ্লাইটের ব্ল্যাক বক্স দুর্ঘটনার চার মিনিট আগেই রেকর্ডিং বন্ধ করে দেয়।
এ কারণে এখনো দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখছেন দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের তদন্তকারীরা।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে প্রায় চার বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে চলমান আলোচনা ‘প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি’ পৌঁছে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতে এক নারী সরকারি কর্মকর্তাকে ‘রিল তারকা’ বলে মন্তব্য করায় চার কলেজশিক্ষার্থীকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। ওই নারী কর্মকর্তা হলেন রাজস্থানের বারমের জেলার জেলা কালেক্টর টিনা দাবি। ২২ বছর বয়সে প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির এই আলোচিত ভারতীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা (আইএএস)
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের কেন্দ্রীয় রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে একদল বিক্ষোভকারী নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছিল আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে। এরপর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনেও একই ধরনের প্রচেষ্টা নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ চলছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করছে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে প্রায় চার বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে চলমান আলোচনা ‘প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি’ পৌঁছে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউক্রেন সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রুস্তম উমেরভের নেতৃত্বে ইউক্রেনীয় আলোচক দল এবং ইউরোপীয় প্রতিনিধিরা মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে যাচ্ছেন, যার মধ্যে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ফ্লোরিডায় অনুষ্ঠিত আলোচনাও অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিনিয়োগ বিষয়ক দূত ও আলোচক কিরিল দিমিত্রিভও ফ্লোরিডায় মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
ইউক্রেন ও রাশিয়া—উভয় দেশের কর্মকর্তারাই জানিয়েছেন, আলোচনার ফলাফল সম্পর্কে প্রতিবেদন পেশ করতে তাঁদের প্রতিনিধি দল সোমবার নিজ দেশে ফিরে যাচ্ছে। ইউক্রেনীয় কূটনীতিকদের এক সমাবেশে জেলেনস্কি বলেন, ‘সবকিছুই বেশ সম্মানজনক মনে হচ্ছে...এবং এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলো এটি আমাদের (ইউক্রেন) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র—উভয় পক্ষেরই কাজ। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, আমরা একটি প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি রয়েছি।’
জেলেনস্কি আরও জানান, আলোচকেরা মার্কিন প্রতিনিধিদের প্রস্তাবিত ২০ দফার একটি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে এটি নিয়ে আলোচনা চলছে। এর আগে প্রাথমিক খসড়াটি রাশিয়ার দিকে বেশি ঝুঁকে আছে—এমন সমালোচনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছিল ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয়রা। তিনি বলেন, ‘এর সবকিছু আদর্শিক না হলেও, একটি পরিকল্পনা অন্তত আছে।’
লড়াই থামার পর ভবিষ্যতে রাশিয়ার সম্ভাব্য সামরিক তৎপরতা রুখতে ইউক্রেন যেসব নিরাপত্তা গ্যারান্টি চেয়ে আসছে এবং দেশটির অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জেলেনস্কি বলেন, ‘সব নথিপত্রের মৌলিক কাঠামো তৈরি। এটি খুবই প্রাথমিক বিষয়। এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলোর জন্য আমরা প্রস্তুত নই। আবার আমি নিশ্চিত যে এমন কিছু বিষয়ও আছে যার জন্য রুশরা প্রস্তুত নয়।’
ফ্লোরিডার এই আলোচনায় মার্কিন দলের নেতৃত্বে ছিলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং তাঁর সাবেক জামাতা জ্যারেড কুশনার। পরবর্তীতে রাতে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি বলেন, এখন মূল বিষয় হলো এটা নিশ্চিত করা যে, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার কাছ থেকে কোনো সাড়া পায় কি না—অর্থাৎ দেশটি আগ্রাসন বাদ দিয়ে অন্য কোনো বিষয়ে মনোনিবেশ করতে সত্যিই প্রস্তুত কি না।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, মস্কোর যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা কমিয়ে আনতে ক্রেমলিনের ওপর ক্রমাগত চাপ বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বলেন, ‘রুশ তেলের দাম কমানো, কঠোর বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞা এবং অন্যান্য চাপ অব্যাহত রাখাই কেবল একজন জেদি মানুষকে রাজি করাতে পারে। রাশিয়ার যুদ্ধযন্ত্রের জন্য বরাদ্দ অর্থ কমিয়ে আনতে এই বছর ইতিমধ্যেই অনেক কিছু করা হয়েছে।’

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে প্রায় চার বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে চলমান আলোচনা ‘প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি’ পৌঁছে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউক্রেন সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রুস্তম উমেরভের নেতৃত্বে ইউক্রেনীয় আলোচক দল এবং ইউরোপীয় প্রতিনিধিরা মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক করে যাচ্ছেন, যার মধ্যে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ফ্লোরিডায় অনুষ্ঠিত আলোচনাও অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিনিয়োগ বিষয়ক দূত ও আলোচক কিরিল দিমিত্রিভও ফ্লোরিডায় মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
ইউক্রেন ও রাশিয়া—উভয় দেশের কর্মকর্তারাই জানিয়েছেন, আলোচনার ফলাফল সম্পর্কে প্রতিবেদন পেশ করতে তাঁদের প্রতিনিধি দল সোমবার নিজ দেশে ফিরে যাচ্ছে। ইউক্রেনীয় কূটনীতিকদের এক সমাবেশে জেলেনস্কি বলেন, ‘সবকিছুই বেশ সম্মানজনক মনে হচ্ছে...এবং এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলো এটি আমাদের (ইউক্রেন) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র—উভয় পক্ষেরই কাজ। এটি ইঙ্গিত দেয় যে, আমরা একটি প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি রয়েছি।’
জেলেনস্কি আরও জানান, আলোচকেরা মার্কিন প্রতিনিধিদের প্রস্তাবিত ২০ দফার একটি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছেন। কয়েক সপ্তাহ ধরে এটি নিয়ে আলোচনা চলছে। এর আগে প্রাথমিক খসড়াটি রাশিয়ার দিকে বেশি ঝুঁকে আছে—এমন সমালোচনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছিল ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয়রা। তিনি বলেন, ‘এর সবকিছু আদর্শিক না হলেও, একটি পরিকল্পনা অন্তত আছে।’
লড়াই থামার পর ভবিষ্যতে রাশিয়ার সম্ভাব্য সামরিক তৎপরতা রুখতে ইউক্রেন যেসব নিরাপত্তা গ্যারান্টি চেয়ে আসছে এবং দেশটির অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জেলেনস্কি বলেন, ‘সব নথিপত্রের মৌলিক কাঠামো তৈরি। এটি খুবই প্রাথমিক বিষয়। এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলোর জন্য আমরা প্রস্তুত নই। আবার আমি নিশ্চিত যে এমন কিছু বিষয়ও আছে যার জন্য রুশরা প্রস্তুত নয়।’
ফ্লোরিডার এই আলোচনায় মার্কিন দলের নেতৃত্বে ছিলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং তাঁর সাবেক জামাতা জ্যারেড কুশনার। পরবর্তীতে রাতে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় জেলেনস্কি বলেন, এখন মূল বিষয় হলো এটা নিশ্চিত করা যে, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার কাছ থেকে কোনো সাড়া পায় কি না—অর্থাৎ দেশটি আগ্রাসন বাদ দিয়ে অন্য কোনো বিষয়ে মনোনিবেশ করতে সত্যিই প্রস্তুত কি না।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, মস্কোর যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা কমিয়ে আনতে ক্রেমলিনের ওপর ক্রমাগত চাপ বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বলেন, ‘রুশ তেলের দাম কমানো, কঠোর বৈশ্বিক নিষেধাজ্ঞা এবং অন্যান্য চাপ অব্যাহত রাখাই কেবল একজন জেদি মানুষকে রাজি করাতে পারে। রাশিয়ার যুদ্ধযন্ত্রের জন্য বরাদ্দ অর্থ কমিয়ে আনতে এই বছর ইতিমধ্যেই অনেক কিছু করা হয়েছে।’

গত ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনাটিকে দেশটির ইতিহাসে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ ‘আকাশ দুর্ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতার পর দেশের সব বিমানবন্দরে বার্ড ডিটেকশন (পাখি শনাক্তকরণ) ক্যামেরা ও রাডার স্থাপনের নির্দ
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ভারতে এক নারী সরকারি কর্মকর্তাকে ‘রিল তারকা’ বলে মন্তব্য করায় চার কলেজশিক্ষার্থীকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। ওই নারী কর্মকর্তা হলেন রাজস্থানের বারমের জেলার জেলা কালেক্টর টিনা দাবি। ২২ বছর বয়সে প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির এই আলোচিত ভারতীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা (আইএএস)
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের কেন্দ্রীয় রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে একদল বিক্ষোভকারী নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছিল আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে। এরপর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনেও একই ধরনের প্রচেষ্টা নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ চলছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করছে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতে এক নারী সরকারি কর্মকর্তাকে ‘রিল তারকা’ বলে মন্তব্য করায় চার কলেজশিক্ষার্থীকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। ওই নারী কর্মকর্তা হলেন রাজস্থানের বারমের জেলার জেলা কালেক্টর টিনা দাবি। ২২ বছর বয়সে প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির এই আলোচিত ভারতীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা (আইএএস)।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়,গত শনিবার বারমেরের মহারানা ভূপাল কলেজ (এমবিসি) গার্লস কলেজের বাইরে পরীক্ষার ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছিলেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাতে জেলা কালেক্টরের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের দাবি, এক কর্মকর্তা তাঁদের উদ্দেশে বলেন, টিনা দাবি তাঁদের ‘রোল মডেল’। ওই কর্মকর্তার বক্তব্যে দ্বিমত পোষণ করেন বিজেপি–সমর্থিত ছাত্রসংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)–এর সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘কালেক্টর কোনো রোল মডেল নন। তিনি যদি রোল মডেল হতেন, তাহলে শিক্ষার্থীদের দাবি শুনতে এখানে আসতেন। তিনি একজন রিল স্টার, সব জায়গায় গিয়ে রিল বানান। কিন্তু আমাদের সমস্যার দিকে কোনো নজর দেন না।’
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর পুলিশ তাঁদের আটক করে। এর প্রতিবাদে অনেক শিক্ষার্থী থানার সামনে জড়ো হন। আটক শিক্ষার্থীদের মুক্তির দাবি জানান তাঁরা।
তবে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা মনোজ কুমার দাবি করেন, এ ঘটনায় কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি।
তিনি এনডিটিভিকে বলেন, ‘পুলিশ কাউকেই আটক বা গ্রেপ্তার করেনি। কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে, বিশেষ করে কোনো মেয়ের সঙ্গে, অসদাচরণও করা হয়নি। পরিস্থিতি শান্ত করতে চারজন ছেলেকে থানায় আনা হয়েছিল। পরে তাঁদের চলে যেতে বলা হয়। তবে এরপর শিক্ষার্থীরা থানার সামনে জড়ো হয়ে প্রশাসনের কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানায়। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসে কথা বলার পর কিছুক্ষণ পর তারা সরে যায়।’
শিক্ষার্থী আটকের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলা কালেক্টর টিনা দাবিও। লিখিত বিবৃতিতে তিনি এনডিটিভিকে বলেন, ‘কাউকেই গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি। ফি বাড়ানোর বিষয়টি সমাধান হয়ে যাওয়ার পরও কয়েকজন শিক্ষার্থী রাস্তা অবরোধ করে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করছিল। আমার অধস্তন কর্মকর্তারা কথা বলা ও পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য তাঁদের থানায় নিয়ে যান। প্রায় দুই ঘণ্টা পর তারা চলে যায়। এরপর আর কোনো সমস্যা ছিল না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিষয়টি এখন কেবল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই রয়েছে। সেখানে যা ছড়ানো হচ্ছে, তা শুধু বদনাম করা ও সস্তা প্রচারের চেষ্টা।’
এই বক্তব্যের পর টিনা দাবিকে ঘিরে সমালোচনা তীব্র হয়। রাজ্যসভার সদস্য প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদীসহ অনেকেই তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক পোস্টে প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী লেখেন, ‘ভারতে আমলাদের অসহিষ্ণু আচরণের আরেকটি উদাহরণ এটি। দুর্নীতি, ক্ষমতার দম্ভ এবং এখন অসহিষ্ণুতার পরও তাঁরা কঠোর জবাবদিহির বাইরে থেকে যান।’
এদিকে বিজেপি–সমর্থিত ছাত্রসংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি) জানিয়েছে, মত প্রকাশের কারণে শিক্ষার্থীদের ‘গ্রেপ্তার’ করা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং এটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের মূলে আঘাত করে।
এক্স-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে এবিভিপি প্রশ্ন তোলে, ‘মত প্রকাশ কবে থেকে অপরাধ হয়ে গেল?’
তারা জানায়, ‘এই দমনমূলক পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবিভিপি এবং গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় শিক্ষার্থীদের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াচ্ছে।’

ভারতে এক নারী সরকারি কর্মকর্তাকে ‘রিল তারকা’ বলে মন্তব্য করায় চার কলেজশিক্ষার্থীকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। ওই নারী কর্মকর্তা হলেন রাজস্থানের বারমের জেলার জেলা কালেক্টর টিনা দাবি। ২২ বছর বয়সে প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির এই আলোচিত ভারতীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা (আইএএস)।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়,গত শনিবার বারমেরের মহারানা ভূপাল কলেজ (এমবিসি) গার্লস কলেজের বাইরে পরীক্ষার ফি বাড়ানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছিলেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাতে জেলা কালেক্টরের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের দাবি, এক কর্মকর্তা তাঁদের উদ্দেশে বলেন, টিনা দাবি তাঁদের ‘রোল মডেল’। ওই কর্মকর্তার বক্তব্যে দ্বিমত পোষণ করেন বিজেপি–সমর্থিত ছাত্রসংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)–এর সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘কালেক্টর কোনো রোল মডেল নন। তিনি যদি রোল মডেল হতেন, তাহলে শিক্ষার্থীদের দাবি শুনতে এখানে আসতেন। তিনি একজন রিল স্টার, সব জায়গায় গিয়ে রিল বানান। কিন্তু আমাদের সমস্যার দিকে কোনো নজর দেন না।’
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, তাঁদের অবস্থান কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর পুলিশ তাঁদের আটক করে। এর প্রতিবাদে অনেক শিক্ষার্থী থানার সামনে জড়ো হন। আটক শিক্ষার্থীদের মুক্তির দাবি জানান তাঁরা।
তবে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা মনোজ কুমার দাবি করেন, এ ঘটনায় কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি।
তিনি এনডিটিভিকে বলেন, ‘পুলিশ কাউকেই আটক বা গ্রেপ্তার করেনি। কোনো শিক্ষার্থীর সঙ্গে, বিশেষ করে কোনো মেয়ের সঙ্গে, অসদাচরণও করা হয়নি। পরিস্থিতি শান্ত করতে চারজন ছেলেকে থানায় আনা হয়েছিল। পরে তাঁদের চলে যেতে বলা হয়। তবে এরপর শিক্ষার্থীরা থানার সামনে জড়ো হয়ে প্রশাসনের কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানায়। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসে কথা বলার পর কিছুক্ষণ পর তারা সরে যায়।’
শিক্ষার্থী আটকের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলা কালেক্টর টিনা দাবিও। লিখিত বিবৃতিতে তিনি এনডিটিভিকে বলেন, ‘কাউকেই গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি। ফি বাড়ানোর বিষয়টি সমাধান হয়ে যাওয়ার পরও কয়েকজন শিক্ষার্থী রাস্তা অবরোধ করে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করছিল। আমার অধস্তন কর্মকর্তারা কথা বলা ও পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য তাঁদের থানায় নিয়ে যান। প্রায় দুই ঘণ্টা পর তারা চলে যায়। এরপর আর কোনো সমস্যা ছিল না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিষয়টি এখন কেবল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই রয়েছে। সেখানে যা ছড়ানো হচ্ছে, তা শুধু বদনাম করা ও সস্তা প্রচারের চেষ্টা।’
এই বক্তব্যের পর টিনা দাবিকে ঘিরে সমালোচনা তীব্র হয়। রাজ্যসভার সদস্য প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদীসহ অনেকেই তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ দেওয়া এক পোস্টে প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী লেখেন, ‘ভারতে আমলাদের অসহিষ্ণু আচরণের আরেকটি উদাহরণ এটি। দুর্নীতি, ক্ষমতার দম্ভ এবং এখন অসহিষ্ণুতার পরও তাঁরা কঠোর জবাবদিহির বাইরে থেকে যান।’
এদিকে বিজেপি–সমর্থিত ছাত্রসংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি) জানিয়েছে, মত প্রকাশের কারণে শিক্ষার্থীদের ‘গ্রেপ্তার’ করা অত্যন্ত নিন্দনীয় এবং এটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের মূলে আঘাত করে।
এক্স-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে এবিভিপি প্রশ্ন তোলে, ‘মত প্রকাশ কবে থেকে অপরাধ হয়ে গেল?’
তারা জানায়, ‘এই দমনমূলক পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবিভিপি এবং গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় শিক্ষার্থীদের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াচ্ছে।’

গত ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনাটিকে দেশটির ইতিহাসে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ ‘আকাশ দুর্ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতার পর দেশের সব বিমানবন্দরে বার্ড ডিটেকশন (পাখি শনাক্তকরণ) ক্যামেরা ও রাডার স্থাপনের নির্দ
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে প্রায় চার বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে চলমান আলোচনা ‘প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি’ পৌঁছে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের কেন্দ্রীয় রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে একদল বিক্ষোভকারী নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছিল আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে। এরপর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনেও একই ধরনের প্রচেষ্টা নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ চলছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করছে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের কেন্দ্রীয় রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে একদল বিক্ষোভকারী নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
এরপর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনেও একই ধরনের প্রচেষ্টা নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু দেশটির সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ‘কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনে ব্যারিকেড ভেঙে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করেছিল বিক্ষোভকারীরা। পরিস্থিতি সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে পুলিশকে। বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানাতে কয়েক শ মানুষ সেখানে জড়ো হয়েছিল।’
কারা এই বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিল, তা উল্লেখ করেনি পিটিআই বা দ্য হিন্দু। তবে তাদের শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা গেছে, একদল লোক গেরুয়া রঙের পতাকা হাতে উত্তেজিত হয়ে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করছে। এ ছাড়া গতকাল সোমবার পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ হয়।
এর আগে আজ সকালের দিকে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আশপাশ এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের বাইরে ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন’ এবং ‘ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাস নামের এক হিন্দু যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে’ বিক্ষোভ শুরু হয়। পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে।
হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) ও বজরং দলের এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে হাইকমিশনের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। পুরো এলাকাটি তিন স্তরের ব্যারিকেডে ঘিরে রাখা হয়েছে এবং সেখানে পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন ও উপাসনালয় ভাঙচুরের নিন্দা জানাতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দল এই বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেয়। দূতাবাসের সামনে বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিতে দেখা যায়। অন্তত দুটি ব্যারিকেড ভেঙে তারা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করে। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় ব্যারিকেড পুনঃস্থাপন করা গেছে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে।
এর আগে ২০ ডিসেম্বর রাতে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের গেটে বিক্ষোভ করে একদল লোক। এ বিষয়ে দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার মো. ফয়সাল মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টা নাগাদ তিনটি গাড়িতে করে কিছু লোক এসে বাংলাদেশ ভবনের গেটে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। তারা বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে কিছু কথাবার্তা বলেছে—হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে; হাইকমিশনারকে ধরো। পরে তারা মেইন গেটের সামনে এসে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। ওরা চিৎকার করে চলে গেছে—এতটুকুই আমি জানি।’
পরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ২০ ডিসেম্বর (শনিবার) একদল বিক্ষোভকারীর জমায়েত নিয়ে বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে ‘বিভ্রান্তিকর প্রচারণা’ বলে আখ্যা দেয় ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এমন দাবি করেন।
রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘এ ঘটনা নিয়ে আমরা বাংলাদেশি কিছু গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা লক্ষ করেছি। বাস্তবতা হলো, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে প্রায় ২০-২৫ জন যুবক জড়ো হয়েছিলেন। ওই যুবকেরা ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান দিচ্ছিলেন এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছিলেন।’
মুখপাত্র বলেন, ‘বিক্ষোভকারীরা হাইকমিশনের নিরাপত্তাবেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা করেনি বা কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেনি।’
প্রতিক্রিয়ায় ভারতের প্রেস নোটকে দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তোলে ঢাকা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ২১ ডিসেম্বর বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের ওই প্রেস নোটের বিষয়টি আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন এটি খুবই সাধারণ ঘটনা; অথচ বাস্তবে তা নয়। আমাদের মিশন কূটনৈতিক এলাকার একেবারে ভেতরে অবস্থিত, কোনোভাবেই প্রান্তিক এলাকায় নয়।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারতের প্রেস নোটে বিষয়টি অতি সরলীকরণ করা হয়েছে, অথচ নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ মিশন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত কূটনৈতিক অঞ্চলের গভীরে অবস্থিত।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২৫-৩০ জনের একটি দল, যাদের একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, এমন সংবেদনশীল এলাকায় প্রবেশ করতে সক্ষম হলো। তিনি বলেন, ‘স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ার কথা নয়।’

ভারতের কেন্দ্রীয় রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে একদল বিক্ষোভকারী নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
এরপর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনেও একই ধরনের প্রচেষ্টা নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু দেশটির সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ‘কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনে ব্যারিকেড ভেঙে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করেছিল বিক্ষোভকারীরা। পরিস্থিতি সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে পুলিশকে। বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানাতে কয়েক শ মানুষ সেখানে জড়ো হয়েছিল।’
কারা এই বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিল, তা উল্লেখ করেনি পিটিআই বা দ্য হিন্দু। তবে তাদের শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা গেছে, একদল লোক গেরুয়া রঙের পতাকা হাতে উত্তেজিত হয়ে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করছে। এ ছাড়া গতকাল সোমবার পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির নেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ হয়।
এর আগে আজ সকালের দিকে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আশপাশ এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের বাইরে ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন’ এবং ‘ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাস নামের এক হিন্দু যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে’ বিক্ষোভ শুরু হয়। পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে।
হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) ও বজরং দলের এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে হাইকমিশনের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। পুরো এলাকাটি তিন স্তরের ব্যারিকেডে ঘিরে রাখা হয়েছে এবং সেখানে পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন ও উপাসনালয় ভাঙচুরের নিন্দা জানাতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দল এই বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেয়। দূতাবাসের সামনে বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিতে দেখা যায়। অন্তত দুটি ব্যারিকেড ভেঙে তারা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করে। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় ব্যারিকেড পুনঃস্থাপন করা গেছে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে।
এর আগে ২০ ডিসেম্বর রাতে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের গেটে বিক্ষোভ করে একদল লোক। এ বিষয়ে দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার মো. ফয়সাল মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টা নাগাদ তিনটি গাড়িতে করে কিছু লোক এসে বাংলাদেশ ভবনের গেটে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। তারা বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে কিছু কথাবার্তা বলেছে—হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে; হাইকমিশনারকে ধরো। পরে তারা মেইন গেটের সামনে এসে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। ওরা চিৎকার করে চলে গেছে—এতটুকুই আমি জানি।’
পরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ২০ ডিসেম্বর (শনিবার) একদল বিক্ষোভকারীর জমায়েত নিয়ে বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে ‘বিভ্রান্তিকর প্রচারণা’ বলে আখ্যা দেয় ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এমন দাবি করেন।
রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘এ ঘটনা নিয়ে আমরা বাংলাদেশি কিছু গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা লক্ষ করেছি। বাস্তবতা হলো, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে প্রায় ২০-২৫ জন যুবক জড়ো হয়েছিলেন। ওই যুবকেরা ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান দিচ্ছিলেন এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছিলেন।’
মুখপাত্র বলেন, ‘বিক্ষোভকারীরা হাইকমিশনের নিরাপত্তাবেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা করেনি বা কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেনি।’
প্রতিক্রিয়ায় ভারতের প্রেস নোটকে দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তোলে ঢাকা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ২১ ডিসেম্বর বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের ওই প্রেস নোটের বিষয়টি আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন এটি খুবই সাধারণ ঘটনা; অথচ বাস্তবে তা নয়। আমাদের মিশন কূটনৈতিক এলাকার একেবারে ভেতরে অবস্থিত, কোনোভাবেই প্রান্তিক এলাকায় নয়।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারতের প্রেস নোটে বিষয়টি অতি সরলীকরণ করা হয়েছে, অথচ নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ মিশন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত কূটনৈতিক অঞ্চলের গভীরে অবস্থিত।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২৫-৩০ জনের একটি দল, যাদের একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, এমন সংবেদনশীল এলাকায় প্রবেশ করতে সক্ষম হলো। তিনি বলেন, ‘স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ার কথা নয়।’

গত ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনাটিকে দেশটির ইতিহাসে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ ‘আকাশ দুর্ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতার পর দেশের সব বিমানবন্দরে বার্ড ডিটেকশন (পাখি শনাক্তকরণ) ক্যামেরা ও রাডার স্থাপনের নির্দ
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে প্রায় চার বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে চলমান আলোচনা ‘প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি’ পৌঁছে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতে এক নারী সরকারি কর্মকর্তাকে ‘রিল তারকা’ বলে মন্তব্য করায় চার কলেজশিক্ষার্থীকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। ওই নারী কর্মকর্তা হলেন রাজস্থানের বারমের জেলার জেলা কালেক্টর টিনা দাবি। ২২ বছর বয়সে প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির এই আলোচিত ভারতীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা (আইএএস)
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ চলছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করছে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ চলছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের বাইরে ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন’ এবং ‘ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাস নামের এক হিন্দু যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে’ বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) ও বজরং দলের এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে হাইকমিশনের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকাটি তিন স্তরের ব্যারিকেডে ঘিরে রাখা হয়েছে এবং সেখানে পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন ও উপাসনালয় ভাঙচুরের নিন্দা জানাতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দল এই বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে। দূতাবাসের সামনে বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিতে দেখা গেছে। অন্তত দুটি ব্যারিকেড ভেঙে তারা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করে। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় ব্যারিকেড পুনস্থাপন করা গেছে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে।
এর আগে ২০ ডিসেম্বর রাতে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের গেটে বিক্ষোভ করে একদল লোক। এ বিষয়ে দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার মো. ফয়সাল মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টা নাগাদ তিনটি গাড়িতে করে কিছু লোক এসে বাংলাদেশ ভবনের গেটে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। তারা বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে কিছু কথাবার্তা বলেছে—হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে; হাইকমিশনারকে ধরো। পরে তারা মেইন গেটের সামনে এসে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। ওরা চিৎকার করে চলে গেছে—এতটুকুই আমি জানি।’
পরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ২০ ডিসেম্বর (শনিবার) একদল বিক্ষোভকারীর জমায়েত নিয়ে বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে ‘বিভ্রান্তিকর প্রচারণা’ বলে আখ্যা দেয় ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এমন দাবি করেন।
রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘এ ঘটনা নিয়ে আমরা বাংলাদেশি কিছু গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা লক্ষ করেছি। বাস্তবতা হলো, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে প্রায় ২০-২৫ জন যুবক জড়ো হয়েছিল। ওই যুবকেরা ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান দিচ্ছিলেন এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছিলেন।’
মুখপাত্র বলেন, ‘বিক্ষোভকারীরা হাইকমিশনের নিরাপত্তাবেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা করেনি বা কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেনি।’
প্রতিক্রিয়ায় ভারতের প্রেস নোটকে দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তোলে ঢাকা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ২১ ডিসেম্বর বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের ওই প্রেস নোটের বিষয়টি আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন এটি খুবই সাধারণ ঘটনা; অথচ বাস্তবে তা নয়। আমাদের মিশন কূটনৈতিক এলাকার একেবারে ভেতরে অবস্থিত, কোনোভাবেই প্রান্তিক এলাকায় নয়।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারতের প্রেস নোটে বিষয়টি অতি সরলীকরণ করা হয়েছে, অথচ নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ মিশন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত কূটনৈতিক অঞ্চলের গভীরে অবস্থিত।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি দল, যাদের একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, এমন সংবেদনশীল এলাকায় প্রবেশ করতে সক্ষম হলো। তিনি বলেন, ‘স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ার কথা নয়।’

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিশাল বিক্ষোভ চলছে। এমনকি বিক্ষোভকারীরা নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে হাইকমিশনের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের বাইরে ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন’ এবং ‘ময়মনসিংহে দিপু চন্দ্র দাস নামের এক হিন্দু যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে’ বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছে। নিরাপত্তা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।
হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠী বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) ও বজরং দলের এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে হাইকমিশনের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পুরো এলাকাটি তিন স্তরের ব্যারিকেডে ঘিরে রাখা হয়েছে এবং সেখানে পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর কথিত নির্যাতন ও উপাসনালয় ভাঙচুরের নিন্দা জানাতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দল এই বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে। দূতাবাসের সামনে বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিতে দেখা গেছে। অন্তত দুটি ব্যারিকেড ভেঙে তারা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করে। তবে নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতায় ব্যারিকেড পুনস্থাপন করা গেছে। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে।
এর আগে ২০ ডিসেম্বর রাতে দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের গেটে বিক্ষোভ করে একদল লোক। এ বিষয়ে দিল্লিতে বাংলাদেশের প্রেস মিনিস্টার মো. ফয়সাল মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টা নাগাদ তিনটি গাড়িতে করে কিছু লোক এসে বাংলাদেশ ভবনের গেটে দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। তারা বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে কিছু কথাবার্তা বলেছে—হিন্দুদের নিরাপত্তা দিতে হবে; হাইকমিশনারকে ধরো। পরে তারা মেইন গেটের সামনে এসে কিছুক্ষণ চিৎকার করে। ওরা চিৎকার করে চলে গেছে—এতটুকুই আমি জানি।’
পরে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে ২০ ডিসেম্বর (শনিবার) একদল বিক্ষোভকারীর জমায়েত নিয়ে বাংলাদেশি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে ‘বিভ্রান্তিকর প্রচারণা’ বলে আখ্যা দেয় ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল রোববার (২১ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এমন দাবি করেন।
রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘এ ঘটনা নিয়ে আমরা বাংলাদেশি কিছু গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা লক্ষ করেছি। বাস্তবতা হলো, ২০ ডিসেম্বর নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে প্রায় ২০-২৫ জন যুবক জড়ো হয়েছিল। ওই যুবকেরা ময়মনসিংহের ভালুকায় পোশাকশ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে স্লোগান দিচ্ছিলেন এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছিলেন।’
মুখপাত্র বলেন, ‘বিক্ষোভকারীরা হাইকমিশনের নিরাপত্তাবেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা করেনি বা কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেনি।’
প্রতিক্রিয়ায় ভারতের প্রেস নোটকে দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সুরক্ষিত এলাকায় কীভাবে বিক্ষোভকারীরা প্রবেশ করতে পারল, তা নিয়ে গুরুতর নিরাপত্তা ঘাটতির প্রশ্ন তোলে ঢাকা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ২১ ডিসেম্বর বিকেলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারতের ওই প্রেস নোটের বিষয়টি আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যেন এটি খুবই সাধারণ ঘটনা; অথচ বাস্তবে তা নয়। আমাদের মিশন কূটনৈতিক এলাকার একেবারে ভেতরে অবস্থিত, কোনোভাবেই প্রান্তিক এলাকায় নয়।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারতের প্রেস নোটে বিষয়টি অতি সরলীকরণ করা হয়েছে, অথচ নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ মিশন একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সম্পূর্ণ সুরক্ষিত কূটনৈতিক অঞ্চলের গভীরে অবস্থিত।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, কীভাবে ২৫ থেকে ৩০ জনের একটি দল, যাদের একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সদস্য হিসেবে বর্ণনা করা হচ্ছে, এমন সংবেদনশীল এলাকায় প্রবেশ করতে সক্ষম হলো। তিনি বলেন, ‘স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুমতি ছাড়া সেখানে পৌঁছানো সম্ভব হওয়ার কথা নয়।’

গত ২৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ার মুআন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়। এই দুর্ঘটনাটিকে দেশটির ইতিহাসে সংঘটিত সবচেয়ে ভয়াবহ ‘আকাশ দুর্ঘটনা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতার পর দেশের সব বিমানবন্দরে বার্ড ডিটেকশন (পাখি শনাক্তকরণ) ক্যামেরা ও রাডার স্থাপনের নির্দ
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে প্রায় চার বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে চলমান আলোচনা ‘প্রকৃত ফলাফলের খুব কাছাকাছি’ পৌঁছে গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতে এক নারী সরকারি কর্মকর্তাকে ‘রিল তারকা’ বলে মন্তব্য করায় চার কলেজশিক্ষার্থীকে আটকের অভিযোগ উঠেছে। ওই নারী কর্মকর্তা হলেন রাজস্থানের বারমের জেলার জেলা কালেক্টর টিনা দাবি। ২২ বছর বয়সে প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নজির এই আলোচিত ভারতীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা (আইএএস)
১ ঘণ্টা আগে
ভারতের কেন্দ্রীয় রাজধানী নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে একদল বিক্ষোভকারী নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেছিল আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে। এরপর পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের সামনেও একই ধরনের প্রচেষ্টা নিয়েছিল বিক্ষোভকারীরা।
২ ঘণ্টা আগে