আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভবিষ্যৎ মহামারি মোকাবিলায় এক যুগান্তকারী চুক্তিতে পৌঁছেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সদস্যরা। তিন বছরের বেশি সময় ধরে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ১৩ টির বেশি আনুষ্ঠানিক আলোচনা শেষে এই চুক্তির খসড়া তৈরি হয়েছে। আগামী মে মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অ্যাসেম্বলিতে এটি অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে।
ডব্লিউএইচও—এর মহাপরিচালক তেদরোস আধানম ঘেব্রেইসাস বলেছেন, সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রমাণ করেছে, বহুপাক্ষিকতা ‘এখনো কার্যকর’ এবং দেশগুলো ‘সাধারণ ভিত্তি খুঁজে বের করার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বিশ্ব স্বাস্থ্য অ্যাসেম্বলি এই চুক্তিটি বিবেচনা করবে এবং এর অনুমোদন দেবে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২১ সাল থেকে এই চুক্তির ওপর কাজ করছে। সদস্য রাষ্ট্রগুলো কোভিড-১৯-এর বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়ার সমন্বয় এবং ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলার জন্য একটি পরিকল্পনার আহ্বান জানিয়েছিল। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শেষ রাউন্ডের আলোচনায় অংশ নেয়নি। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেব্রুয়ারিতে ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ বাতিলের একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছিলেন।
এই চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া নিশ্চিত করার নির্ধারিত তারিখ ছিল ২০২৪ সালের মে মাস। কিন্তু ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি ও ভ্যাকসিন প্রাপ্তির বিষয়ে মতবিরোধের কারণে সদস্য রাষ্ট্রগুলো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। আজ বুধবার যে চুক্তিটি হয়েছে তাতে প্রযুক্তি ও জ্ঞান ভাগাভাগি করা, একটি বহুখাতীয় বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি কর্মীবাহিনী তৈরি এবং একটি ‘প্যাথোজেন অ্যাকসেস অ্যান্ড বেনিফিট শেয়ারিং সিস্টেম’ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
আলোচনায় নেতৃত্ব দেওয়া ৬ দূতের একজন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেশিয়াস মাতসোসো বলেছেন, এই চুক্তি ‘সমতা বৃদ্ধি করবে এবং কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে আমরা যে কষ্ট ও ক্ষতির শিকার হয়েছি তা থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করবে।’

ভবিষ্যৎ মহামারি মোকাবিলায় এক যুগান্তকারী চুক্তিতে পৌঁছেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সদস্যরা। তিন বছরের বেশি সময় ধরে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ১৩ টির বেশি আনুষ্ঠানিক আলোচনা শেষে এই চুক্তির খসড়া তৈরি হয়েছে। আগামী মে মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অ্যাসেম্বলিতে এটি অনুমোদনের জন্য পেশ করা হবে।
ডব্লিউএইচও—এর মহাপরিচালক তেদরোস আধানম ঘেব্রেইসাস বলেছেন, সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রমাণ করেছে, বহুপাক্ষিকতা ‘এখনো কার্যকর’ এবং দেশগুলো ‘সাধারণ ভিত্তি খুঁজে বের করার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করছি, বিশ্ব স্বাস্থ্য অ্যাসেম্বলি এই চুক্তিটি বিবেচনা করবে এবং এর অনুমোদন দেবে।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২১ সাল থেকে এই চুক্তির ওপর কাজ করছে। সদস্য রাষ্ট্রগুলো কোভিড-১৯-এর বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়ার সমন্বয় এবং ভবিষ্যতের স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলার জন্য একটি পরিকল্পনার আহ্বান জানিয়েছিল। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শেষ রাউন্ডের আলোচনায় অংশ নেয়নি। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেব্রুয়ারিতে ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ বাতিলের একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছিলেন।
এই চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া নিশ্চিত করার নির্ধারিত তারিখ ছিল ২০২৪ সালের মে মাস। কিন্তু ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি ও ভ্যাকসিন প্রাপ্তির বিষয়ে মতবিরোধের কারণে সদস্য রাষ্ট্রগুলো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। আজ বুধবার যে চুক্তিটি হয়েছে তাতে প্রযুক্তি ও জ্ঞান ভাগাভাগি করা, একটি বহুখাতীয় বৈশ্বিক স্বাস্থ্য জরুরি কর্মীবাহিনী তৈরি এবং একটি ‘প্যাথোজেন অ্যাকসেস অ্যান্ড বেনিফিট শেয়ারিং সিস্টেম’ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
আলোচনায় নেতৃত্ব দেওয়া ৬ দূতের একজন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেশিয়াস মাতসোসো বলেছেন, এই চুক্তি ‘সমতা বৃদ্ধি করবে এবং কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে আমরা যে কষ্ট ও ক্ষতির শিকার হয়েছি তা থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করবে।’

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৬ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৮ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে