অনলাইন ডেস্ক
পেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
পেটের ফ্লু কীভাবে ছড়ায়?
পেটের ফ্লু অত্যন্ত সংক্রামক এবং বিভিন্ন উপায়ে ছড়াতে পারে:
দূষিত খাবার বা পানি গ্রহণ: দূষিত খাবার বা পানি পান করলে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করতে পারে।
সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ: পেটের ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির বমি বা মলের সংস্পর্শে এলে বা তাদের সঙ্গে সরাসরি মেলামেশা করলে এটি ছড়াতে পারে।
দূষিত পৃষ্ঠ স্পর্শ: জীবাণুযুক্ত কোনো পৃষ্ঠ স্পর্শ করার পর সেই হাত না ধুয়ে মুখে লাগালে সংক্রমণ হতে পারে।
পেটের ফ্লুর লক্ষণ:
পেটের ফ্লুর প্রধান লক্ষণগুলো হলো:
* বমি বমি ভাব
* বমি
* ডায়রিয়া (পাতলা পায়খানা)
* পেটে ব্যথা বা ক্র্যাম্প
* মাথাব্যথা
* জ্বর (মাঝে মাঝে)
* শরীর দুর্বল লাগা
পেটের ফ্লু এড়ানোর উপায়:
পেটের ফ্লু এড়াতে কিছু সহজ পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:
নিয়মিত হাত ধোয়া: সাবান ও পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে ভালোভাবে হাত ধোয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে খাবার আগে, টয়লেট ব্যবহারের পর এবং অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার পরে হাত ধুতে হবে।
জীবাণুনাশক ব্যবহার: যদি সাবান ও পানি পাওয়া না যায়, তাহলে অ্যালকোহল-ভিত্তিক হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সাবান-পানির মতো কার্যকর নয়।
দূষিত খাবার ও পানি এড়িয়ে চলা: অপরিষ্কার বা ভালোভাবে রান্না করা হয়নি এমন খাবার খাওয়া উচিত নয়। বোতলজাত পানি পান করা নিরাপদ।
অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা: যদি পরিবারের কেউ বা পরিচিত ব্যক্তি পেটের ফ্লুতে আক্রান্ত হন, তবে তাঁদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।
জীবাণুমুক্তকরণ: বমি বা ডায়রিয়া হলে দ্রুত সেই স্থান এবং তার ব্যবহৃত জিনিসপত্র জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করুন।
ব্যক্তিগত জিনিসপত্র ভাগাভাগি না করা: তোয়ালে, থালাবাসন এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত জিনিসপত্র অন্যের সঙ্গে ভাগ না করাই ভালো।
কাঁচা ফল ও সবজি ভালোভাবে ধোয়া: কাঁচা ফল ও সবজি খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
পেটের ফ্লু হলে কী করবেন:
পেটের ফ্লুতে আক্রান্ত হলে, প্রচুর পরিমাণে তরল পান করে শরীরকে ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা করতে হবে। সহজে হজমযোগ্য খাবার খেতে হবে এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।
সাধারণত, পেটের ফ্লু কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে, যদি লক্ষণগুলো গুরুতর হয় বা কয়েক দিনের বেশি সময় ধরে থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
পেটের ফ্লু একটি অস্বস্তিকর রোগ হলেও, সঠিক সতর্কতা অবলম্বন করে এর সংক্রমণ এড়ানো সম্ভব।
পেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
পেটের ফ্লু কীভাবে ছড়ায়?
পেটের ফ্লু অত্যন্ত সংক্রামক এবং বিভিন্ন উপায়ে ছড়াতে পারে:
দূষিত খাবার বা পানি গ্রহণ: দূষিত খাবার বা পানি পান করলে এই ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করতে পারে।
সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ: পেটের ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির বমি বা মলের সংস্পর্শে এলে বা তাদের সঙ্গে সরাসরি মেলামেশা করলে এটি ছড়াতে পারে।
দূষিত পৃষ্ঠ স্পর্শ: জীবাণুযুক্ত কোনো পৃষ্ঠ স্পর্শ করার পর সেই হাত না ধুয়ে মুখে লাগালে সংক্রমণ হতে পারে।
পেটের ফ্লুর লক্ষণ:
পেটের ফ্লুর প্রধান লক্ষণগুলো হলো:
* বমি বমি ভাব
* বমি
* ডায়রিয়া (পাতলা পায়খানা)
* পেটে ব্যথা বা ক্র্যাম্প
* মাথাব্যথা
* জ্বর (মাঝে মাঝে)
* শরীর দুর্বল লাগা
পেটের ফ্লু এড়ানোর উপায়:
পেটের ফ্লু এড়াতে কিছু সহজ পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:
নিয়মিত হাত ধোয়া: সাবান ও পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে ভালোভাবে হাত ধোয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে খাবার আগে, টয়লেট ব্যবহারের পর এবং অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার পরে হাত ধুতে হবে।
জীবাণুনাশক ব্যবহার: যদি সাবান ও পানি পাওয়া না যায়, তাহলে অ্যালকোহল-ভিত্তিক হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সাবান-পানির মতো কার্যকর নয়।
দূষিত খাবার ও পানি এড়িয়ে চলা: অপরিষ্কার বা ভালোভাবে রান্না করা হয়নি এমন খাবার খাওয়া উচিত নয়। বোতলজাত পানি পান করা নিরাপদ।
অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা: যদি পরিবারের কেউ বা পরিচিত ব্যক্তি পেটের ফ্লুতে আক্রান্ত হন, তবে তাঁদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।
জীবাণুমুক্তকরণ: বমি বা ডায়রিয়া হলে দ্রুত সেই স্থান এবং তার ব্যবহৃত জিনিসপত্র জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করুন।
ব্যক্তিগত জিনিসপত্র ভাগাভাগি না করা: তোয়ালে, থালাবাসন এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত জিনিসপত্র অন্যের সঙ্গে ভাগ না করাই ভালো।
কাঁচা ফল ও সবজি ভালোভাবে ধোয়া: কাঁচা ফল ও সবজি খাওয়ার আগে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
পেটের ফ্লু হলে কী করবেন:
পেটের ফ্লুতে আক্রান্ত হলে, প্রচুর পরিমাণে তরল পান করে শরীরকে ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা করতে হবে। সহজে হজমযোগ্য খাবার খেতে হবে এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।
সাধারণত, পেটের ফ্লু কয়েক দিনের মধ্যে সেরে যায়। তবে, যদি লক্ষণগুলো গুরুতর হয় বা কয়েক দিনের বেশি সময় ধরে থাকে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
পেটের ফ্লু একটি অস্বস্তিকর রোগ হলেও, সঠিক সতর্কতা অবলম্বন করে এর সংক্রমণ এড়ানো সম্ভব।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে