ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গণহত্যা চলছেই। গত রোববার একদিনে প্রায় ৫০ জন নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভের তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে।
এরই মধ্যে আর্জেন্টিনার ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি ফিলিস্তিনের পতাকা তুলে ধরে ফিলিস্তিনের মুক্তি চাচ্ছেন— এমন দাবিতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
ছবিতে দেখা যায়, লিওনেল মেসি ফিলিস্তিনের পতাকা ধরে আছেন এবং তাঁর পরনে লাল-সবুজ জার্সিতে ইংরেজিতে লেখা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’।
OutDoor Love নামে ফেসবুক পেজ থেকে গত সোমবার (৭ এপ্রিল) রাত ৮টা ৫১ মিনিটে ছবিটি পোস্ট করা হয়। এর ক্যাপশনে লেখা ‘Lionel Messi’।
আজ বুধবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত পোস্টটিতে রিয়েকশন পড়েছে ৬৩ হাজারের বেশি। কমেন্ট পড়েছে ৪ হাজার। আর পেজটি থেকে ছবিটি ১ হাজার ৯০০ বার শেয়ার হয়েছে।
এসব কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ ছবিটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। আবার কেউ কেউ সত্য ভেবে মন্তব্য করেছে।
ছবিটি গতকাল মঙ্গলবার Emran bin Sadeq ও MN Rizvi নামে ইউটিউব চ্যানেল থেকেও প্রচার করা হয়েছে।
ভাইরাল ছবিটির সত্যতা জানতে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হয়। বিভিন্ন ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে একই ছবিটি পাওয়া যায়। তবে কোনো পোস্টেই তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি।
এছাড়া লিওনেল মেসির সোশ্যাল মিডিয়া অ্যকাউন্টগুলোতেও এমন কোনো ছবি পাওয়া যায়নি।
ছবিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের সাহায্যে তৈরি কি না আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ একাধিক শনাক্তকরণ টুল দিয়ে যাচাই করেছে। ছবিটি হাইভ মডারেশন দিয়ে যাচাই করে দেখা যায়, এটির এআই দিয়ে তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ দশমিক ৫ শতাংশ।
পরে এআই দিয়ে তৈরি ছবি শনাক্তকরণের আরেকটি টুল ইজইটএআই দিয়ে যাচাই করের ৯৯ দশমিক ৫ শতাংশ সম্ভাবনা পাওয়া যায়।
সুতরাং, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে ফুটবল তারকা লিওনেল মেসির ছবিটি বাস্তব নয়। প্রকৃতপক্ষে, এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে তৈরি।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গণহত্যা চলছেই। গত রোববার একদিনে প্রায় ৫০ জন নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর চলমান ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিবাদে এবং ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভের তথ্য গণমাধ্যমে এসেছে।
এরই মধ্যে আর্জেন্টিনার ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি ফিলিস্তিনের পতাকা তুলে ধরে ফিলিস্তিনের মুক্তি চাচ্ছেন— এমন দাবিতে একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
ছবিতে দেখা যায়, লিওনেল মেসি ফিলিস্তিনের পতাকা ধরে আছেন এবং তাঁর পরনে লাল-সবুজ জার্সিতে ইংরেজিতে লেখা ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন’।
OutDoor Love নামে ফেসবুক পেজ থেকে গত সোমবার (৭ এপ্রিল) রাত ৮টা ৫১ মিনিটে ছবিটি পোস্ট করা হয়। এর ক্যাপশনে লেখা ‘Lionel Messi’।
আজ বুধবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত পোস্টটিতে রিয়েকশন পড়েছে ৬৩ হাজারের বেশি। কমেন্ট পড়েছে ৪ হাজার। আর পেজটি থেকে ছবিটি ১ হাজার ৯০০ বার শেয়ার হয়েছে।
এসব কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ ছবিটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। আবার কেউ কেউ সত্য ভেবে মন্তব্য করেছে।
ছবিটি গতকাল মঙ্গলবার Emran bin Sadeq ও MN Rizvi নামে ইউটিউব চ্যানেল থেকেও প্রচার করা হয়েছে।
ভাইরাল ছবিটির সত্যতা জানতে রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হয়। বিভিন্ন ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে একই ছবিটি পাওয়া যায়। তবে কোনো পোস্টেই তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি।
এছাড়া লিওনেল মেসির সোশ্যাল মিডিয়া অ্যকাউন্টগুলোতেও এমন কোনো ছবি পাওয়া যায়নি।
ছবিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের সাহায্যে তৈরি কি না আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ একাধিক শনাক্তকরণ টুল দিয়ে যাচাই করেছে। ছবিটি হাইভ মডারেশন দিয়ে যাচাই করে দেখা যায়, এটির এআই দিয়ে তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ দশমিক ৫ শতাংশ।
পরে এআই দিয়ে তৈরি ছবি শনাক্তকরণের আরেকটি টুল ইজইটএআই দিয়ে যাচাই করের ৯৯ দশমিক ৫ শতাংশ সম্ভাবনা পাওয়া যায়।
সুতরাং, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে ফুটবল তারকা লিওনেল মেসির ছবিটি বাস্তব নয়। প্রকৃতপক্ষে, এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে তৈরি।
দুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৩ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৩ দিন আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
৪ দিন আগে