বিশ্বনাথ প্রতিনিধি

বিশ্বনাথ পৌরশহরে অবৈধ যান ব্যাটারিচালিত রিকশা দিন দিন বেড়েই চলেছে। উপজেলার প্রতিটি পাড়া–মহল্লায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এ যান।
ব্যাটারিচালিত অবৈধ এ সব যানে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সরু রাস্তায় অনিয়ন্ত্রিত গতির কারণে এর মাত্রা আরও বেড়ে যায়। এরই মধ্যে ঝুঁকি নিয়েই পথ চলেন পথচারীরা। অনুমোদনবিহীন এসব যানে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। অন্যদিকে স্বার্থান্বেষী মহল ভাড়া বাবদ বিপুল টাকার মালিক হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিশ্বনাথ পৌর শহরের পুরান বাজারে থানার সামনে, লতিফ উল্লা মার্কেটের সামনে, নতুন বাজার বাসিয়া ব্রিজের মুখে এবং নতুন বাজার মাদানিয়া মার্কেটের সামনে ব্যাটারিচালিত রিকশার অস্থায়ী স্ট্যান্ড হয়েছে।
এসব স্ট্যান্ড উচ্ছেদে প্রশাসনের কোনো তৎপরতা কারও নজরে পড়েনি। বরং সবার চোখের সামনে দিনের পর দিন ব্যাটারিচালিত রিকশার এ অবৈধ স্ট্যান্ড বহাল তবিয়তে রয়েছে।
পথচারী কামাল মিয়া বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই ব্যাটারিচালিত রিকশা দিয়ে বিশ্বনাথ পৌর শহর থেকে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া–আসা করি। গ্রামগঞ্জে এসব রিকশার প্রচলন বেশি। ভাড়াও প্রায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার সমান।’
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক মিলাদ বলেন, ‘এসব রিকশা গ্রামাঞ্চলে চলে। এখানে কেউ বাধা দেয় না। এই রিকশা চালিয়ে আমি আমার পরিবার চালাই। এসব রিকশা বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের না খেয়ে থাকতে হবে।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌরশহরের রাস্তাগুলোয় প্রায় সময় যাত্রী নিয়ে রিকশা উল্টে আহত হওয়ার ঘটনা ঘটছে। কিন্তু দেখার যেন কেউ নেই। বিষয়টি নিয়ে কারও কোনো মাথাব্যথাও নেই। অথচ কোনো ধরনের অনুমোদন ছাড়াই ইচ্ছামতো অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা নামাচ্ছে মালিকপক্ষ। পুলিশ বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো ধরনের বাধা না থাকায় অনেকেই এতে উৎসাহিত হচ্ছে।
এলাকার কেউ কেউ বলছেন, রাস্তা ভালো হলেও ঝুঁকি, ‘আবার ভাঙাচোরা হলেও বিপদ। এক যাত্রী বলেন, ভালো রাস্তা হলে অনেক চালক অটো জোরে চালান। যার জন্য স্পিড ব্রেকারেও থামে না। আবার ভাঙা রাস্তায়ও জোরে চালান। একজন আরেকজনের রিকশায় লাগিয়ে দিয়ে নিজেরা নিজেরা ঝগড়া করে। আমরা বসে বসে দেখি।’
বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছয়ফুল হক বলেন, ‘চার বছর ধরে এসব রিকশার লাইসেন্স বন্ধ। আমরা কোনো ধরনের লাইসেন্স দিচ্ছি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক সুমন চন্দ্র দাশ বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বিশ্বনাথ পৌরশহরে অবৈধ যান ব্যাটারিচালিত রিকশা দিন দিন বেড়েই চলেছে। উপজেলার প্রতিটি পাড়া–মহল্লায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এ যান।
ব্যাটারিচালিত অবৈধ এ সব যানে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সরু রাস্তায় অনিয়ন্ত্রিত গতির কারণে এর মাত্রা আরও বেড়ে যায়। এরই মধ্যে ঝুঁকি নিয়েই পথ চলেন পথচারীরা। অনুমোদনবিহীন এসব যানে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। অন্যদিকে স্বার্থান্বেষী মহল ভাড়া বাবদ বিপুল টাকার মালিক হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিশ্বনাথ পৌর শহরের পুরান বাজারে থানার সামনে, লতিফ উল্লা মার্কেটের সামনে, নতুন বাজার বাসিয়া ব্রিজের মুখে এবং নতুন বাজার মাদানিয়া মার্কেটের সামনে ব্যাটারিচালিত রিকশার অস্থায়ী স্ট্যান্ড হয়েছে।
এসব স্ট্যান্ড উচ্ছেদে প্রশাসনের কোনো তৎপরতা কারও নজরে পড়েনি। বরং সবার চোখের সামনে দিনের পর দিন ব্যাটারিচালিত রিকশার এ অবৈধ স্ট্যান্ড বহাল তবিয়তে রয়েছে।
পথচারী কামাল মিয়া বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই ব্যাটারিচালিত রিকশা দিয়ে বিশ্বনাথ পৌর শহর থেকে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া–আসা করি। গ্রামগঞ্জে এসব রিকশার প্রচলন বেশি। ভাড়াও প্রায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার সমান।’
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক মিলাদ বলেন, ‘এসব রিকশা গ্রামাঞ্চলে চলে। এখানে কেউ বাধা দেয় না। এই রিকশা চালিয়ে আমি আমার পরিবার চালাই। এসব রিকশা বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের না খেয়ে থাকতে হবে।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌরশহরের রাস্তাগুলোয় প্রায় সময় যাত্রী নিয়ে রিকশা উল্টে আহত হওয়ার ঘটনা ঘটছে। কিন্তু দেখার যেন কেউ নেই। বিষয়টি নিয়ে কারও কোনো মাথাব্যথাও নেই। অথচ কোনো ধরনের অনুমোদন ছাড়াই ইচ্ছামতো অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা নামাচ্ছে মালিকপক্ষ। পুলিশ বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো ধরনের বাধা না থাকায় অনেকেই এতে উৎসাহিত হচ্ছে।
এলাকার কেউ কেউ বলছেন, রাস্তা ভালো হলেও ঝুঁকি, ‘আবার ভাঙাচোরা হলেও বিপদ। এক যাত্রী বলেন, ভালো রাস্তা হলে অনেক চালক অটো জোরে চালান। যার জন্য স্পিড ব্রেকারেও থামে না। আবার ভাঙা রাস্তায়ও জোরে চালান। একজন আরেকজনের রিকশায় লাগিয়ে দিয়ে নিজেরা নিজেরা ঝগড়া করে। আমরা বসে বসে দেখি।’
বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছয়ফুল হক বলেন, ‘চার বছর ধরে এসব রিকশার লাইসেন্স বন্ধ। আমরা কোনো ধরনের লাইসেন্স দিচ্ছি না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক সুমন চন্দ্র দাশ বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫