
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে বিশ্বজুড়েই আবহাওয়া ভারসাম্যহীন হয়েছে। একদিকে নজীরবিহীন বৃষ্টিপাতে মধ্যপ্রাচ্যে বন্যা হচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশে দেশে চলছ তীব্র তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত বেড়ে পৃথিবী ক্রমে বসবাসের অযোগ্য গ্রহে পরিণত হচ্ছে। এর জন্য দায়ী বিশ্বজুড়ে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি। আর নির্বিচারে বন উজাড় করার কারণেই গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসারণ বাড়ছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ-সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে বন সংরক্ষণের বিকল্প নেই।
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কোস্টারিকা এখন ইকোট্যুরিজমের জন্য পরিচিত। বন পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে দেশটি অন্য দেশগুলোর জন্য একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। ২০২২ সালের কুনমিং-মন্ট্রিলের গ্লোবাল বায়োডাইভারসিটি ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে ১৯০টিরও বেশি দেশ ৩০ শতাংশ জমি ও ৩০ শতাংশ বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে সম্মত হয়েছে।
কৃষিকাজ ও পশুপালনের জন্য কোস্টারিকার বন উজাড় করা হয় এবং আদিবাসীদের তাদের আবাস্থল থেকে উৎখাত করা হয়েছিল। বনের ওপর নির্ভরশীল সম্প্রদায়দের অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন আদিবাসী নেতারা। নিজেদের জমি ফিরে পেতে দেশের নীতি পরিবর্তন থেকে শুরু করে আদালতেও তাঁরা লড়ছেন।
আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতেই বন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। ব্রাজিলের আদিবাসী অঞ্চলে বন পুনরুদ্ধারের ওপর গবেষণা করেন হার্ভার্ডের ছাত্রী ক্যাথরিন বারাগওয়ানাথ। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের অনেক আদিবাসী আন্দোলন পরিবেশের সঙ্গে জটিলভাবে জড়িত। বন সংরক্ষণের জন্য তাঁরা অটল, কারণ অনেক স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য এই বনাঞ্চলের ওপর নির্ভর করে।
এ ছাড়া জাতীয় উদ্যানের মতো সুরক্ষিত এলাকা তৈরির ফলে আদিবাসীরা তাদের আবাসস্থল হারিয়েছে। তবে নেপাল এ ক্ষেত্রে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। বন সংরক্ষণে নেতৃত্ব দিতে বলা হয়েছে দেশটির স্থানীয় আদিবাসী সম্প্রদায়কে। ফলে ১৯৯২ থেকে ২০১৬ সালে মধ্যে নেপালের বনাঞ্চল প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এটি বন ও সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করেছে। আদিবাসীরা বনের যত্ন নেয়, কারণ তারা খাদ্য বা ওষুধ এবং জ্বালানি কাঠের মতো অন্যান্য সম্পদের জন্যও বনের ওপর নির্ভরশীল। অন্যদের তুলনায় বনের সম্পদগুলো টেকসইভাবে ব্যবহার করার সম্ভাবনা ও সংরক্ষণ করে আদিবাসীরা।
মাত্র কয়েক দশক আগে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বন উজাড়ের হার ছিল কোস্টারিকায়। ১৯৩০ ও ১৯৪০ সালে ‘ডেনুনসিও’ নামক একটি নীতি চালু করা হয়। এই নীতি অনুসারে উপনিবেশবাদীরা কৃষিকাজের জন্য বন সাফ করলে তারা ৫০ হেক্টর পর্যন্ত জমি ব্যবহার করার সুযোগ পায়। ১৯৯০ সালে মাত্র ১ শতাংশ সম্পত্তির মালিক ২৫ শতাংশ কৃষি জমি নিয়ন্ত্রণ করত। ১৯৪০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে দেশের বনাঞ্চল ৭৫ শতাংশ থেকে ২৯ শতাংশ কমে যায়। দেশটি তার অর্ধেকের বেশি গরুর মাংস বার্গার কিংকে (ফাস্টফুড বিক্রির দোকান) বিক্রি করে। এ জন্য বন উজাড় করে এসব চারণভূমি তৈরি করা হয়।
১৯৯৬ সালে কোস্টারিকার আইনসভায় একটি যুগান্তকারী আইস পাস হয়। এর মাধ্যমে বন উজাড় অবৈধ হয়ে যায়। দেশটি সে সময় ‘পরিবেশগত পরিষেবাগুলোর জন্য অর্থ প্রদান’ (প্যাগো ডি সার্ভিসিওস অ্যাম্বিয়েন্টালেস) নামে একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে। এটি আদিবাসীদের বন ও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষার জন্য অর্থ প্রদান করে। জীববৈচিত্র্য ও জলসম্পদ রক্ষা, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানো ও পর্যটনের জন্য ‘প্রাকৃতিক সৌন্দর্য’ রক্ষার জন্য এসব অর্থ দেওয়া হয়। দেশটি জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ওপর কর নেয়। এই কর প্রোগ্রামের বেশির ভাগের জন্য অর্থ প্রদান করে।
কোস্টারিকার আদিবাসীদের আবাসস্থল দেশটির প্রায় ৭ শতাংশ। ন্যাশনাল ফরেস্ট্রি ফাইনান্সিং ফান্ড অনুসারে, তারা প্রোগ্রামটির ১২ শতাংশ সম্পদ পায়।
তবে কোস্টারিকার এক আদিবাসী সম্প্রদায়ের নেতা ডোরিস রিওস বলেন, তারা এখনো এই প্রোগ্রামে অংশ নেয়নি। তারা এখনো জমি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে।
রিওস ও তার সম্প্রদায় অন্যরা পূর্বের চারণভূমিতে কিছু স্থানীয় পেয়ারার চারা রোপণ করেছে। কিন্তু বনকে আদের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে তাদের আসলে খুব বেশি গাছ লাগাতে হবে না। নিজেকে পুনরুদ্ধার করার একটি অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে বনের। পেয়ারা গাছগুলো সেই প্রক্রিয়াটিকে গতিশীল করতে সাহায্য করবে। পাখি ও প্রাণীদের মাধ্যমে এসব পেয়ারর বীজ বনের মধ্যে ছড়িয়ে পরে। সেগুলো থেকেই নতুন গাছ জন্ম নেয়।
রিও বলেন, ‘সবাই আমাদের আক্রমণাত্মকভাবে বলছে যে, আমরা অলস। আমরা আসলে কিছুই করছি না। কিন্তু সেটিই আমরা চাইছি। আমরা বনকে নিজেই নিজের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য সময় দিচ্ছি।’
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে বিশ্বজুড়েই আবহাওয়া ভারসাম্যহীন হয়েছে। একদিকে নজীরবিহীন বৃষ্টিপাতে মধ্যপ্রাচ্যে বন্যা হচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশসহ এশিয়ার দেশে দেশে চলছ তীব্র তাপপ্রবাহ। তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত বেড়ে পৃথিবী ক্রমে বসবাসের অযোগ্য গ্রহে পরিণত হচ্ছে। এর জন্য দায়ী বিশ্বজুড়ে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি। আর নির্বিচারে বন উজাড় করার কারণেই গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসারণ বাড়ছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ-সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে বন সংরক্ষণের বিকল্প নেই।
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কোস্টারিকা এখন ইকোট্যুরিজমের জন্য পরিচিত। বন পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে দেশটি অন্য দেশগুলোর জন্য একটি উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। ২০২২ সালের কুনমিং-মন্ট্রিলের গ্লোবাল বায়োডাইভারসিটি ফ্রেমওয়ার্কের অধীনে ১৯০টিরও বেশি দেশ ৩০ শতাংশ জমি ও ৩০ শতাংশ বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে সম্মত হয়েছে।
কৃষিকাজ ও পশুপালনের জন্য কোস্টারিকার বন উজাড় করা হয় এবং আদিবাসীদের তাদের আবাস্থল থেকে উৎখাত করা হয়েছিল। বনের ওপর নির্ভরশীল সম্প্রদায়দের অধিকার সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন আদিবাসী নেতারা। নিজেদের জমি ফিরে পেতে দেশের নীতি পরিবর্তন থেকে শুরু করে আদালতেও তাঁরা লড়ছেন।
আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতেই বন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। ব্রাজিলের আদিবাসী অঞ্চলে বন পুনরুদ্ধারের ওপর গবেষণা করেন হার্ভার্ডের ছাত্রী ক্যাথরিন বারাগওয়ানাথ। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলের অনেক আদিবাসী আন্দোলন পরিবেশের সঙ্গে জটিলভাবে জড়িত। বন সংরক্ষণের জন্য তাঁরা অটল, কারণ অনেক স্থানীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য এই বনাঞ্চলের ওপর নির্ভর করে।
এ ছাড়া জাতীয় উদ্যানের মতো সুরক্ষিত এলাকা তৈরির ফলে আদিবাসীরা তাদের আবাসস্থল হারিয়েছে। তবে নেপাল এ ক্ষেত্রে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। বন সংরক্ষণে নেতৃত্ব দিতে বলা হয়েছে দেশটির স্থানীয় আদিবাসী সম্প্রদায়কে। ফলে ১৯৯২ থেকে ২০১৬ সালে মধ্যে নেপালের বনাঞ্চল প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এটি বন ও সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করেছে। আদিবাসীরা বনের যত্ন নেয়, কারণ তারা খাদ্য বা ওষুধ এবং জ্বালানি কাঠের মতো অন্যান্য সম্পদের জন্যও বনের ওপর নির্ভরশীল। অন্যদের তুলনায় বনের সম্পদগুলো টেকসইভাবে ব্যবহার করার সম্ভাবনা ও সংরক্ষণ করে আদিবাসীরা।
মাত্র কয়েক দশক আগে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বন উজাড়ের হার ছিল কোস্টারিকায়। ১৯৩০ ও ১৯৪০ সালে ‘ডেনুনসিও’ নামক একটি নীতি চালু করা হয়। এই নীতি অনুসারে উপনিবেশবাদীরা কৃষিকাজের জন্য বন সাফ করলে তারা ৫০ হেক্টর পর্যন্ত জমি ব্যবহার করার সুযোগ পায়। ১৯৯০ সালে মাত্র ১ শতাংশ সম্পত্তির মালিক ২৫ শতাংশ কৃষি জমি নিয়ন্ত্রণ করত। ১৯৪০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে দেশের বনাঞ্চল ৭৫ শতাংশ থেকে ২৯ শতাংশ কমে যায়। দেশটি তার অর্ধেকের বেশি গরুর মাংস বার্গার কিংকে (ফাস্টফুড বিক্রির দোকান) বিক্রি করে। এ জন্য বন উজাড় করে এসব চারণভূমি তৈরি করা হয়।
১৯৯৬ সালে কোস্টারিকার আইনসভায় একটি যুগান্তকারী আইস পাস হয়। এর মাধ্যমে বন উজাড় অবৈধ হয়ে যায়। দেশটি সে সময় ‘পরিবেশগত পরিষেবাগুলোর জন্য অর্থ প্রদান’ (প্যাগো ডি সার্ভিসিওস অ্যাম্বিয়েন্টালেস) নামে একটি প্রোগ্রাম তৈরি করে। এটি আদিবাসীদের বন ও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষার জন্য অর্থ প্রদান করে। জীববৈচিত্র্য ও জলসম্পদ রক্ষা, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানো ও পর্যটনের জন্য ‘প্রাকৃতিক সৌন্দর্য’ রক্ষার জন্য এসব অর্থ দেওয়া হয়। দেশটি জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ওপর কর নেয়। এই কর প্রোগ্রামের বেশির ভাগের জন্য অর্থ প্রদান করে।
কোস্টারিকার আদিবাসীদের আবাসস্থল দেশটির প্রায় ৭ শতাংশ। ন্যাশনাল ফরেস্ট্রি ফাইনান্সিং ফান্ড অনুসারে, তারা প্রোগ্রামটির ১২ শতাংশ সম্পদ পায়।
তবে কোস্টারিকার এক আদিবাসী সম্প্রদায়ের নেতা ডোরিস রিওস বলেন, তারা এখনো এই প্রোগ্রামে অংশ নেয়নি। তারা এখনো জমি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে।
রিওস ও তার সম্প্রদায় অন্যরা পূর্বের চারণভূমিতে কিছু স্থানীয় পেয়ারার চারা রোপণ করেছে। কিন্তু বনকে আদের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে তাদের আসলে খুব বেশি গাছ লাগাতে হবে না। নিজেকে পুনরুদ্ধার করার একটি অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে বনের। পেয়ারা গাছগুলো সেই প্রক্রিয়াটিকে গতিশীল করতে সাহায্য করবে। পাখি ও প্রাণীদের মাধ্যমে এসব পেয়ারর বীজ বনের মধ্যে ছড়িয়ে পরে। সেগুলো থেকেই নতুন গাছ জন্ম নেয়।
রিও বলেন, ‘সবাই আমাদের আক্রমণাত্মকভাবে বলছে যে, আমরা অলস। আমরা আসলে কিছুই করছি না। কিন্তু সেটিই আমরা চাইছি। আমরা বনকে নিজেই নিজের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য সময় দিচ্ছি।’
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বাড়ার অন্যতম কারণ হলো বন উজাড়। এর ফলে তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং পৃথিবী একটি বসবাসের অযোগ্য গ্রহে পরিণত হচ্ছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ-সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে বন সংরক্ষণের বিকল্প নেই। আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতেই বন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে বিভিন্ন গবেষণা
২৩ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বাড়ার অন্যতম কারণ হলো বন উজাড়। এর ফলে তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং পৃথিবী একটি বসবাসের অযোগ্য গ্রহে পরিণত হচ্ছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ-সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে বন সংরক্ষণের বিকল্প নেই। আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতেই বন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে বিভিন্ন গবেষণা
২৩ এপ্রিল ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বাড়ার অন্যতম কারণ হলো বন উজাড়। এর ফলে তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং পৃথিবী একটি বসবাসের অযোগ্য গ্রহে পরিণত হচ্ছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ-সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে বন সংরক্ষণের বিকল্প নেই। আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতেই বন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে বিভিন্ন গবেষণা
২৩ এপ্রিল ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বাড়ার অন্যতম কারণ হলো বন উজাড়। এর ফলে তাপমাত্রা প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং পৃথিবী একটি বসবাসের অযোগ্য গ্রহে পরিণত হচ্ছে। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ-সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে বন সংরক্ষণের বিকল্প নেই। আদিবাসী সম্প্রদায়ের হাতেই বন সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে বিভিন্ন গবেষণা
২৩ এপ্রিল ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে