এম এস রানা, ঢাকা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঙালি গাঙ্গুলি (গঙ্গোপাধ্যায়) পরিবার। থিতু হয়েছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায়। সেই পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান আভাস কুমার গাঙ্গুলি। পরে যিনি কিশোর কুমার নামে খ্যাতি অর্জন করেন। বাবা কাঞ্জিলাল গাঙ্গুলি ছিলেন উকিল। মার নাম গৌরী দেবী। বড় ভাই অশোক কুমার চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ। প্রথম জীবনে তাঁর প্রভাব এড়াতে পারেননি কিশোর। তাঁর সুবাদেই সুযোগ পেয়েছিলেন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের। কিন্তু অভিনয় নাকি ততটা পছন্দ করতেন না কিশোর, যতটা পছন্দ করতেন গাইতে। অথচ গানে ইতিহাস গড়া এই মানুষটার গান নিয়ে তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই ছিল না। প্রকৃতির দেওয়া সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই গেয়েছেন গান।
বড় ভাই অশোক কুমার একবার মজা করে বলেছিলেন, ছোটবেলায় নাকি চরম বেসুরো ছিলেন কিশোর, একবার পায়ে আঘাত পেয়ে টানা তিন দিন কেঁদেছিলেন। তারপর থেকেই নাকি সুরেলা হয়ে ওঠে কিশোরের কণ্ঠ। ১৯৬৫ সালের দিকে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন কিশোর কুমার। নায়ক হিসেবে দর্শক তাঁকে নিচ্ছিল না। শচীন দেববর্মন তাঁকে দিয়ে গাওয়ালেন গান। শুরুতে কুন্দন লাল সায়গালকে অনুকরণ করে গাইতেন কিশোর। পরে শচীন দেববর্মনের পরামর্শেই নিজস্ব গায়কি তৈরি করেন। কিশোর কুমার গলা ভেঙে এমন কায়দায় গাইতে শুরু করেন, যা আগে শোনা যায়নি। কিশোরের এই গায়কী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
খাবারের বেলায় কিশোরের ছিল চরম বাছবিচার। নিজে যেমন খেতে পছন্দ করতেন, তেমনি খাওয়াতেও পছন্দ করতেন। তবে খাবারের মেন্যুতে বাঙালি খাবার লুচি, আলুর দম, বেগুনভাজাই বেশি থাকত। আর ইলিশের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ ঝোঁক। তাই শচীন দেববর্মনসহ অনেকেই কলকাতায় গেলে তাঁর জন্য ইলিশ নিয়ে আসতেন। অনেকেই কিশোর কুমারকে কাজে রাজি করাতে তাঁর বাড়িতে ইলিশ পাঠাতেন। দুটো খাবার ভীষণ ভয় পেতেন—একটি শিঙাড়া, অন্যটি বিরিয়ানি। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে শিঙাড়া খাওয়া ছেড়ে দেন আর রেকর্ডিংয়ের কদিন আগেই বন্ধ হয়ে যেত বিরিয়ানি। তাঁর ধারণা ছিল, বিরিয়ানি খেলে গলা দিয়ে ঠিকমতো সুর বেরোবে না। ধূমপান আর মদ্যপান এড়িযে চলতেন। নিজে যেমন পান করতেন না, তেমনি নিমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য মদ্যপানের ব্যবস্থা রাখতেন না।
কাজের বেলায়ও ব্যক্তিগত পছন্দ আর স্টাইলকেই প্রাধান্য দিতেন কিশোর। গাইতেন নেচে-কুঁদে। এমনকি স্টেজ শোর আগে জেনে নিতেন মঞ্চের মাপ। কারণ, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে গাইতে পারতেন না তিনি। বড় স্টেজ লাগত তাঁর। আর মঞ্চে তিনি এমন সব কাণ্ডকারখানা করতেন, সবাই হতবাক বনে যেতেন।
যত বড় পরিচালকই হোক না কেন, সম্পূর্ণ পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত গান রেকর্ডিং করতেন না। একবার এক প্রযোজক অর্ধেক পারিশ্রমিক দিয়ে বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক কাজ শেষে দেবেন। কিশোর কুমার অর্ধেক চুল–গোঁফ কামিয়ে স্টুডিওতে হাজির হয়েছিলেন। বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত এভাবেই কাজ করবেন তিনি।
লতা মঙ্গেশকরের অসম্ভব ভক্ত ছিলেন কিশোর। তাঁর সম্মানে সব সময় পারিশ্রমিক নিতেন লতার চেয়ে এক টাকা কম। অভিনয়ও করতেন নিজের মতো করে। অভিনয়ে কিশোর কুমার নিজে থেকেই এমন সব কাণ্ড করতেন, যা স্ক্রিপ্টে থাকত না। পরে সেই ঘটনাগুলোই জনপ্রিয় হয়ে উঠত।
কিশোর কুমারের বাড়ির গেটে একটা বোর্ড ঝুলত, যেখানে লেখা ছিল ‘কিশোর হতে সাবধান’। খান্ডোয়ায় তাঁর বাড়ির সামনে নিজেই লাগিয়েছিলেন ‘মেন্টাল হসপিটাল’ লেখা সাইনবোর্ড।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঙালি গাঙ্গুলি (গঙ্গোপাধ্যায়) পরিবার। থিতু হয়েছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায়। সেই পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান আভাস কুমার গাঙ্গুলি। পরে যিনি কিশোর কুমার নামে খ্যাতি অর্জন করেন। বাবা কাঞ্জিলাল গাঙ্গুলি ছিলেন উকিল। মার নাম গৌরী দেবী। বড় ভাই অশোক কুমার চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ। প্রথম জীবনে তাঁর প্রভাব এড়াতে পারেননি কিশোর। তাঁর সুবাদেই সুযোগ পেয়েছিলেন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের। কিন্তু অভিনয় নাকি ততটা পছন্দ করতেন না কিশোর, যতটা পছন্দ করতেন গাইতে। অথচ গানে ইতিহাস গড়া এই মানুষটার গান নিয়ে তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই ছিল না। প্রকৃতির দেওয়া সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই গেয়েছেন গান।
বড় ভাই অশোক কুমার একবার মজা করে বলেছিলেন, ছোটবেলায় নাকি চরম বেসুরো ছিলেন কিশোর, একবার পায়ে আঘাত পেয়ে টানা তিন দিন কেঁদেছিলেন। তারপর থেকেই নাকি সুরেলা হয়ে ওঠে কিশোরের কণ্ঠ। ১৯৬৫ সালের দিকে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন কিশোর কুমার। নায়ক হিসেবে দর্শক তাঁকে নিচ্ছিল না। শচীন দেববর্মন তাঁকে দিয়ে গাওয়ালেন গান। শুরুতে কুন্দন লাল সায়গালকে অনুকরণ করে গাইতেন কিশোর। পরে শচীন দেববর্মনের পরামর্শেই নিজস্ব গায়কি তৈরি করেন। কিশোর কুমার গলা ভেঙে এমন কায়দায় গাইতে শুরু করেন, যা আগে শোনা যায়নি। কিশোরের এই গায়কী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
খাবারের বেলায় কিশোরের ছিল চরম বাছবিচার। নিজে যেমন খেতে পছন্দ করতেন, তেমনি খাওয়াতেও পছন্দ করতেন। তবে খাবারের মেন্যুতে বাঙালি খাবার লুচি, আলুর দম, বেগুনভাজাই বেশি থাকত। আর ইলিশের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ ঝোঁক। তাই শচীন দেববর্মনসহ অনেকেই কলকাতায় গেলে তাঁর জন্য ইলিশ নিয়ে আসতেন। অনেকেই কিশোর কুমারকে কাজে রাজি করাতে তাঁর বাড়িতে ইলিশ পাঠাতেন। দুটো খাবার ভীষণ ভয় পেতেন—একটি শিঙাড়া, অন্যটি বিরিয়ানি। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে শিঙাড়া খাওয়া ছেড়ে দেন আর রেকর্ডিংয়ের কদিন আগেই বন্ধ হয়ে যেত বিরিয়ানি। তাঁর ধারণা ছিল, বিরিয়ানি খেলে গলা দিয়ে ঠিকমতো সুর বেরোবে না। ধূমপান আর মদ্যপান এড়িযে চলতেন। নিজে যেমন পান করতেন না, তেমনি নিমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য মদ্যপানের ব্যবস্থা রাখতেন না।
কাজের বেলায়ও ব্যক্তিগত পছন্দ আর স্টাইলকেই প্রাধান্য দিতেন কিশোর। গাইতেন নেচে-কুঁদে। এমনকি স্টেজ শোর আগে জেনে নিতেন মঞ্চের মাপ। কারণ, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে গাইতে পারতেন না তিনি। বড় স্টেজ লাগত তাঁর। আর মঞ্চে তিনি এমন সব কাণ্ডকারখানা করতেন, সবাই হতবাক বনে যেতেন।
যত বড় পরিচালকই হোক না কেন, সম্পূর্ণ পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত গান রেকর্ডিং করতেন না। একবার এক প্রযোজক অর্ধেক পারিশ্রমিক দিয়ে বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক কাজ শেষে দেবেন। কিশোর কুমার অর্ধেক চুল–গোঁফ কামিয়ে স্টুডিওতে হাজির হয়েছিলেন। বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত এভাবেই কাজ করবেন তিনি।
লতা মঙ্গেশকরের অসম্ভব ভক্ত ছিলেন কিশোর। তাঁর সম্মানে সব সময় পারিশ্রমিক নিতেন লতার চেয়ে এক টাকা কম। অভিনয়ও করতেন নিজের মতো করে। অভিনয়ে কিশোর কুমার নিজে থেকেই এমন সব কাণ্ড করতেন, যা স্ক্রিপ্টে থাকত না। পরে সেই ঘটনাগুলোই জনপ্রিয় হয়ে উঠত।
কিশোর কুমারের বাড়ির গেটে একটা বোর্ড ঝুলত, যেখানে লেখা ছিল ‘কিশোর হতে সাবধান’। খান্ডোয়ায় তাঁর বাড়ির সামনে নিজেই লাগিয়েছিলেন ‘মেন্টাল হসপিটাল’ লেখা সাইনবোর্ড।
এম এস রানা, ঢাকা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঙালি গাঙ্গুলি (গঙ্গোপাধ্যায়) পরিবার। থিতু হয়েছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায়। সেই পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান আভাস কুমার গাঙ্গুলি। পরে যিনি কিশোর কুমার নামে খ্যাতি অর্জন করেন। বাবা কাঞ্জিলাল গাঙ্গুলি ছিলেন উকিল। মার নাম গৌরী দেবী। বড় ভাই অশোক কুমার চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ। প্রথম জীবনে তাঁর প্রভাব এড়াতে পারেননি কিশোর। তাঁর সুবাদেই সুযোগ পেয়েছিলেন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের। কিন্তু অভিনয় নাকি ততটা পছন্দ করতেন না কিশোর, যতটা পছন্দ করতেন গাইতে। অথচ গানে ইতিহাস গড়া এই মানুষটার গান নিয়ে তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই ছিল না। প্রকৃতির দেওয়া সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই গেয়েছেন গান।
বড় ভাই অশোক কুমার একবার মজা করে বলেছিলেন, ছোটবেলায় নাকি চরম বেসুরো ছিলেন কিশোর, একবার পায়ে আঘাত পেয়ে টানা তিন দিন কেঁদেছিলেন। তারপর থেকেই নাকি সুরেলা হয়ে ওঠে কিশোরের কণ্ঠ। ১৯৬৫ সালের দিকে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন কিশোর কুমার। নায়ক হিসেবে দর্শক তাঁকে নিচ্ছিল না। শচীন দেববর্মন তাঁকে দিয়ে গাওয়ালেন গান। শুরুতে কুন্দন লাল সায়গালকে অনুকরণ করে গাইতেন কিশোর। পরে শচীন দেববর্মনের পরামর্শেই নিজস্ব গায়কি তৈরি করেন। কিশোর কুমার গলা ভেঙে এমন কায়দায় গাইতে শুরু করেন, যা আগে শোনা যায়নি। কিশোরের এই গায়কী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
খাবারের বেলায় কিশোরের ছিল চরম বাছবিচার। নিজে যেমন খেতে পছন্দ করতেন, তেমনি খাওয়াতেও পছন্দ করতেন। তবে খাবারের মেন্যুতে বাঙালি খাবার লুচি, আলুর দম, বেগুনভাজাই বেশি থাকত। আর ইলিশের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ ঝোঁক। তাই শচীন দেববর্মনসহ অনেকেই কলকাতায় গেলে তাঁর জন্য ইলিশ নিয়ে আসতেন। অনেকেই কিশোর কুমারকে কাজে রাজি করাতে তাঁর বাড়িতে ইলিশ পাঠাতেন। দুটো খাবার ভীষণ ভয় পেতেন—একটি শিঙাড়া, অন্যটি বিরিয়ানি। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে শিঙাড়া খাওয়া ছেড়ে দেন আর রেকর্ডিংয়ের কদিন আগেই বন্ধ হয়ে যেত বিরিয়ানি। তাঁর ধারণা ছিল, বিরিয়ানি খেলে গলা দিয়ে ঠিকমতো সুর বেরোবে না। ধূমপান আর মদ্যপান এড়িযে চলতেন। নিজে যেমন পান করতেন না, তেমনি নিমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য মদ্যপানের ব্যবস্থা রাখতেন না।
কাজের বেলায়ও ব্যক্তিগত পছন্দ আর স্টাইলকেই প্রাধান্য দিতেন কিশোর। গাইতেন নেচে-কুঁদে। এমনকি স্টেজ শোর আগে জেনে নিতেন মঞ্চের মাপ। কারণ, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে গাইতে পারতেন না তিনি। বড় স্টেজ লাগত তাঁর। আর মঞ্চে তিনি এমন সব কাণ্ডকারখানা করতেন, সবাই হতবাক বনে যেতেন।
যত বড় পরিচালকই হোক না কেন, সম্পূর্ণ পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত গান রেকর্ডিং করতেন না। একবার এক প্রযোজক অর্ধেক পারিশ্রমিক দিয়ে বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক কাজ শেষে দেবেন। কিশোর কুমার অর্ধেক চুল–গোঁফ কামিয়ে স্টুডিওতে হাজির হয়েছিলেন। বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত এভাবেই কাজ করবেন তিনি।
লতা মঙ্গেশকরের অসম্ভব ভক্ত ছিলেন কিশোর। তাঁর সম্মানে সব সময় পারিশ্রমিক নিতেন লতার চেয়ে এক টাকা কম। অভিনয়ও করতেন নিজের মতো করে। অভিনয়ে কিশোর কুমার নিজে থেকেই এমন সব কাণ্ড করতেন, যা স্ক্রিপ্টে থাকত না। পরে সেই ঘটনাগুলোই জনপ্রিয় হয়ে উঠত।
কিশোর কুমারের বাড়ির গেটে একটা বোর্ড ঝুলত, যেখানে লেখা ছিল ‘কিশোর হতে সাবধান’। খান্ডোয়ায় তাঁর বাড়ির সামনে নিজেই লাগিয়েছিলেন ‘মেন্টাল হসপিটাল’ লেখা সাইনবোর্ড।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঙালি গাঙ্গুলি (গঙ্গোপাধ্যায়) পরিবার। থিতু হয়েছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায়। সেই পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান আভাস কুমার গাঙ্গুলি। পরে যিনি কিশোর কুমার নামে খ্যাতি অর্জন করেন। বাবা কাঞ্জিলাল গাঙ্গুলি ছিলেন উকিল। মার নাম গৌরী দেবী। বড় ভাই অশোক কুমার চলচ্চিত্রের পরিচিত মুখ। প্রথম জীবনে তাঁর প্রভাব এড়াতে পারেননি কিশোর। তাঁর সুবাদেই সুযোগ পেয়েছিলেন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের। কিন্তু অভিনয় নাকি ততটা পছন্দ করতেন না কিশোর, যতটা পছন্দ করতেন গাইতে। অথচ গানে ইতিহাস গড়া এই মানুষটার গান নিয়ে তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই ছিল না। প্রকৃতির দেওয়া সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই গেয়েছেন গান।
বড় ভাই অশোক কুমার একবার মজা করে বলেছিলেন, ছোটবেলায় নাকি চরম বেসুরো ছিলেন কিশোর, একবার পায়ে আঘাত পেয়ে টানা তিন দিন কেঁদেছিলেন। তারপর থেকেই নাকি সুরেলা হয়ে ওঠে কিশোরের কণ্ঠ। ১৯৬৫ সালের দিকে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন কিশোর কুমার। নায়ক হিসেবে দর্শক তাঁকে নিচ্ছিল না। শচীন দেববর্মন তাঁকে দিয়ে গাওয়ালেন গান। শুরুতে কুন্দন লাল সায়গালকে অনুকরণ করে গাইতেন কিশোর। পরে শচীন দেববর্মনের পরামর্শেই নিজস্ব গায়কি তৈরি করেন। কিশোর কুমার গলা ভেঙে এমন কায়দায় গাইতে শুরু করেন, যা আগে শোনা যায়নি। কিশোরের এই গায়কী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
খাবারের বেলায় কিশোরের ছিল চরম বাছবিচার। নিজে যেমন খেতে পছন্দ করতেন, তেমনি খাওয়াতেও পছন্দ করতেন। তবে খাবারের মেন্যুতে বাঙালি খাবার লুচি, আলুর দম, বেগুনভাজাই বেশি থাকত। আর ইলিশের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ ঝোঁক। তাই শচীন দেববর্মনসহ অনেকেই কলকাতায় গেলে তাঁর জন্য ইলিশ নিয়ে আসতেন। অনেকেই কিশোর কুমারকে কাজে রাজি করাতে তাঁর বাড়িতে ইলিশ পাঠাতেন। দুটো খাবার ভীষণ ভয় পেতেন—একটি শিঙাড়া, অন্যটি বিরিয়ানি। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে শিঙাড়া খাওয়া ছেড়ে দেন আর রেকর্ডিংয়ের কদিন আগেই বন্ধ হয়ে যেত বিরিয়ানি। তাঁর ধারণা ছিল, বিরিয়ানি খেলে গলা দিয়ে ঠিকমতো সুর বেরোবে না। ধূমপান আর মদ্যপান এড়িযে চলতেন। নিজে যেমন পান করতেন না, তেমনি নিমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য মদ্যপানের ব্যবস্থা রাখতেন না।
কাজের বেলায়ও ব্যক্তিগত পছন্দ আর স্টাইলকেই প্রাধান্য দিতেন কিশোর। গাইতেন নেচে-কুঁদে। এমনকি স্টেজ শোর আগে জেনে নিতেন মঞ্চের মাপ। কারণ, এক জায়গায় দাঁড়িয়ে গাইতে পারতেন না তিনি। বড় স্টেজ লাগত তাঁর। আর মঞ্চে তিনি এমন সব কাণ্ডকারখানা করতেন, সবাই হতবাক বনে যেতেন।
যত বড় পরিচালকই হোক না কেন, সম্পূর্ণ পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত গান রেকর্ডিং করতেন না। একবার এক প্রযোজক অর্ধেক পারিশ্রমিক দিয়ে বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক কাজ শেষে দেবেন। কিশোর কুমার অর্ধেক চুল–গোঁফ কামিয়ে স্টুডিওতে হাজির হয়েছিলেন। বলেছিলেন, বাকি অর্ধেক পারিশ্রমিক না পাওয়া পর্যন্ত এভাবেই কাজ করবেন তিনি।
লতা মঙ্গেশকরের অসম্ভব ভক্ত ছিলেন কিশোর। তাঁর সম্মানে সব সময় পারিশ্রমিক নিতেন লতার চেয়ে এক টাকা কম। অভিনয়ও করতেন নিজের মতো করে। অভিনয়ে কিশোর কুমার নিজে থেকেই এমন সব কাণ্ড করতেন, যা স্ক্রিপ্টে থাকত না। পরে সেই ঘটনাগুলোই জনপ্রিয় হয়ে উঠত।
কিশোর কুমারের বাড়ির গেটে একটা বোর্ড ঝুলত, যেখানে লেখা ছিল ‘কিশোর হতে সাবধান’। খান্ডোয়ায় তাঁর বাড়ির সামনে নিজেই লাগিয়েছিলেন ‘মেন্টাল হসপিটাল’ লেখা সাইনবোর্ড।

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৩৮ মিনিট আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
১ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

আজ কিশোর কুমারের জন্মদিন। ১৯২৯ সালের এই দিনে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন একাধারে গায়ক, অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন যেমন বর্ণময়, তেমনি কাজের ক্ষেত্রেও প্রাধান্য পেত তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ
০৪ আগস্ট ২০২১
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
১ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

আজ কিশোর কুমারের জন্মদিন। ১৯২৯ সালের এই দিনে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন একাধারে গায়ক, অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন যেমন বর্ণময়, তেমনি কাজের ক্ষেত্রেও প্রাধান্য পেত তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ
০৪ আগস্ট ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৩৮ মিনিট আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

আজ কিশোর কুমারের জন্মদিন। ১৯২৯ সালের এই দিনে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন একাধারে গায়ক, অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন যেমন বর্ণময়, তেমনি কাজের ক্ষেত্রেও প্রাধান্য পেত তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ
০৪ আগস্ট ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৩৮ মিনিট আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

আজ কিশোর কুমারের জন্মদিন। ১৯২৯ সালের এই দিনে ভারতের মধ্যপ্রদেশের খান্ডোয়ায় তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন একাধারে গায়ক, অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন যেমন বর্ণময়, তেমনি কাজের ক্ষেত্রেও প্রাধান্য পেত তাঁর ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ
০৪ আগস্ট ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৩৮ মিনিট আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
১ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
১ ঘণ্টা আগে