বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখে পড়েনি উল্লেখযোগ্য প্রচার।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ২৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাচ্ছে মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, মাকসুদ হোসেনের ‘সাবা’ এবং এস এম শফিউল আযমের ‘উদীয়মান সূর্য’। তবে সিনেমাগুলোর পোস্টার, ট্রেলার বা টিজার প্রকাশসহ সব ধরনের আয়োজনেই ছিল স্বল্পতা। অনেকটা দায়সারাভাবে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাগুলো।
প্রেমের গল্প নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক বানিয়েছেন স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে আছেন আদর আজাদ ও নিশাত নাওয়ার সালওয়া। তবে সিনেমার প্রচারে পাওয়া যায়নি নায়ক-নায়িকার কাউকেই। একাই প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন নির্মাতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন নিয়ম করে পোস্ট দিচ্ছেন। যাঁরা সিনেমাটি নিয়ে লিখছেন, তাঁদের পোস্ট শেয়ার করছেন। আদর আজাদকে সিনেমা মুক্তির কথা জানিয়ে প্রচারে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানালেও তিনি প্রচার করছেন না বলে জানান পরিচালক মানিক। তবে এ নিয়ে নায়কের প্রতি কোনো অভিযোগও নেই নির্মাতার।
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময়ে হয়েছিল স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা সিনেমার শুটিং। এক বছর পর ২০২১ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পায়। অবশেষে ছাড়পত্র পাওয়ার চার বছর পর আলোর মুখ দেখছে সিনেমাটি। দেরি হওয়ার কারণে সিনেমাটি নিয়ে নায়ক আদর আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে মনে করেন নির্মাতা মানিক। এদিকে বছর দুয়েক আগে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার কারণে সিনেমাটি এড়িয়ে যাচ্ছেন সালওয়া। আদর-সালওয়া ছাড়া এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন আলীরাজ, মারুফ আকিব, রেবেকা প্রমুখ।
অসুস্থ মাকে নিয়ে সাবা নামের এক মেয়ের সংগ্রামের গল্পে নির্মিত হয়েছে সাবা সিনেমা। নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। গত বছরের সেপ্টেম্বরে টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয় সাবার। এরপর বুসান, রেড সি, গোথেনবার্গ, সিডনি, রেইনড্যান্সসহ প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এটি। এবার দেশের দর্শকের দেখার পালা। তবে দর্শকের কাছে পৌঁছানোর তাগিদ হয়তো কম নির্মাতাদের। কারণ, প্রচারে একেবারেই গতি নেই।
গত বছর ডিসেম্বরে ‘প্রিয় মালতী’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছিল মেহজাবীনের। সে সিনেমার

প্রচারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ক্যাম্পেইন করতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সিনেমা নিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন, নিজ হাতে পোস্টার লাগাতেও দেখা গেছে তাঁকে। তবে এবার তেমন কিছুই চোখে পড়েনি। যেটুকু প্রচার হচ্ছে, তা শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতেই আটকে আছে। এখনো শহরে কোথাও চোখে পড়েনি পোস্টার।
উদীয়মান সূর্য নির্মিত হয়েছে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গল্পে। লিনেট ফিল্মসের প্রযোজনায় সিনেমার কাহিনি, সংলাপ ও চিত্রনাট্য রচনা এবং পরিচালনা করছেন এস এম শফিউল আযম। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সাদমান সামীর ও কান্তা নুর। আরও অভিনয় করেছেন শিশির আহমেদ, তামান্না জুলি, ওবিদ রেহান, সাজ্জাদ সাজু, আনোয়ার সিরাজী প্রমুখ। এ সিনেমার প্রচারের অবস্থা আরও নাজুক। উদীয়মান সূর্য নামের কোনো সিনেমা যে দুর্গাপূজায় মুক্তি পাচ্ছে, সেটা হলমালিকদের অনেকে জানেনই না।
এদিকে দুর্গাপূজার পরপরই আগামী ৩ অক্টোবর মুক্তি পাবে ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’। করোনা-পরবর্তী সময়ে রিফ্রেশমেন্টের জন্য কুয়াকাটায় বেড়াতে যাওয়া কয়েকটি ব্যাচেলর গ্রুপকে নিয়ে এই সিনেমার কাহিনি। বানিয়েছেন নাসিম সাহনিক। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলা, কায়েস আরজু, কচি খন্দকার, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ। এ সিনেমাও পিছিয়ে আছে প্রচারে। হাতে সময় আছে মাত্র এক সপ্তাহ। এখন পর্যন্ত নির্মাতা একাই সিনেমার প্রচারে নানা ধরনের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রচারে দেখা যায়নি সিনেমার অভিনেতা আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলাদের।
ঈদ ছাড়া সিনেমা চলে না, এমন একটি ধারণা ও বিশ্বাস ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে দেশের সিনেমা অঙ্গনে। সিনেমা মন্দার এমন সময়ে প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি কতটা যৌক্তিক, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। প্রচারের দৈন্যতা যেমন সিনেমার জন্য অশনিসংকেত, তেমনি আরও ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, কোনো ধরনের প্রচার ছাড়া নীরবে সিনেমা মুক্তি দেওয়া। অনেকেই বলছেন, প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি নয়, যথার্থ প্রচার চালিয়ে সিনেমা মুক্তি দিতে পারলেই ঈদ ছাড়াও মিলতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখে পড়েনি উল্লেখযোগ্য প্রচার।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ২৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাচ্ছে মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, মাকসুদ হোসেনের ‘সাবা’ এবং এস এম শফিউল আযমের ‘উদীয়মান সূর্য’। তবে সিনেমাগুলোর পোস্টার, ট্রেলার বা টিজার প্রকাশসহ সব ধরনের আয়োজনেই ছিল স্বল্পতা। অনেকটা দায়সারাভাবে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাগুলো।
প্রেমের গল্প নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক বানিয়েছেন স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে আছেন আদর আজাদ ও নিশাত নাওয়ার সালওয়া। তবে সিনেমার প্রচারে পাওয়া যায়নি নায়ক-নায়িকার কাউকেই। একাই প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন নির্মাতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন নিয়ম করে পোস্ট দিচ্ছেন। যাঁরা সিনেমাটি নিয়ে লিখছেন, তাঁদের পোস্ট শেয়ার করছেন। আদর আজাদকে সিনেমা মুক্তির কথা জানিয়ে প্রচারে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানালেও তিনি প্রচার করছেন না বলে জানান পরিচালক মানিক। তবে এ নিয়ে নায়কের প্রতি কোনো অভিযোগও নেই নির্মাতার।
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময়ে হয়েছিল স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা সিনেমার শুটিং। এক বছর পর ২০২১ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পায়। অবশেষে ছাড়পত্র পাওয়ার চার বছর পর আলোর মুখ দেখছে সিনেমাটি। দেরি হওয়ার কারণে সিনেমাটি নিয়ে নায়ক আদর আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে মনে করেন নির্মাতা মানিক। এদিকে বছর দুয়েক আগে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার কারণে সিনেমাটি এড়িয়ে যাচ্ছেন সালওয়া। আদর-সালওয়া ছাড়া এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন আলীরাজ, মারুফ আকিব, রেবেকা প্রমুখ।
অসুস্থ মাকে নিয়ে সাবা নামের এক মেয়ের সংগ্রামের গল্পে নির্মিত হয়েছে সাবা সিনেমা। নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। গত বছরের সেপ্টেম্বরে টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয় সাবার। এরপর বুসান, রেড সি, গোথেনবার্গ, সিডনি, রেইনড্যান্সসহ প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এটি। এবার দেশের দর্শকের দেখার পালা। তবে দর্শকের কাছে পৌঁছানোর তাগিদ হয়তো কম নির্মাতাদের। কারণ, প্রচারে একেবারেই গতি নেই।
গত বছর ডিসেম্বরে ‘প্রিয় মালতী’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছিল মেহজাবীনের। সে সিনেমার

প্রচারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ক্যাম্পেইন করতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সিনেমা নিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন, নিজ হাতে পোস্টার লাগাতেও দেখা গেছে তাঁকে। তবে এবার তেমন কিছুই চোখে পড়েনি। যেটুকু প্রচার হচ্ছে, তা শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতেই আটকে আছে। এখনো শহরে কোথাও চোখে পড়েনি পোস্টার।
উদীয়মান সূর্য নির্মিত হয়েছে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গল্পে। লিনেট ফিল্মসের প্রযোজনায় সিনেমার কাহিনি, সংলাপ ও চিত্রনাট্য রচনা এবং পরিচালনা করছেন এস এম শফিউল আযম। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সাদমান সামীর ও কান্তা নুর। আরও অভিনয় করেছেন শিশির আহমেদ, তামান্না জুলি, ওবিদ রেহান, সাজ্জাদ সাজু, আনোয়ার সিরাজী প্রমুখ। এ সিনেমার প্রচারের অবস্থা আরও নাজুক। উদীয়মান সূর্য নামের কোনো সিনেমা যে দুর্গাপূজায় মুক্তি পাচ্ছে, সেটা হলমালিকদের অনেকে জানেনই না।
এদিকে দুর্গাপূজার পরপরই আগামী ৩ অক্টোবর মুক্তি পাবে ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’। করোনা-পরবর্তী সময়ে রিফ্রেশমেন্টের জন্য কুয়াকাটায় বেড়াতে যাওয়া কয়েকটি ব্যাচেলর গ্রুপকে নিয়ে এই সিনেমার কাহিনি। বানিয়েছেন নাসিম সাহনিক। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলা, কায়েস আরজু, কচি খন্দকার, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ। এ সিনেমাও পিছিয়ে আছে প্রচারে। হাতে সময় আছে মাত্র এক সপ্তাহ। এখন পর্যন্ত নির্মাতা একাই সিনেমার প্রচারে নানা ধরনের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রচারে দেখা যায়নি সিনেমার অভিনেতা আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলাদের।
ঈদ ছাড়া সিনেমা চলে না, এমন একটি ধারণা ও বিশ্বাস ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে দেশের সিনেমা অঙ্গনে। সিনেমা মন্দার এমন সময়ে প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি কতটা যৌক্তিক, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। প্রচারের দৈন্যতা যেমন সিনেমার জন্য অশনিসংকেত, তেমনি আরও ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, কোনো ধরনের প্রচার ছাড়া নীরবে সিনেমা মুক্তি দেওয়া। অনেকেই বলছেন, প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি নয়, যথার্থ প্রচার চালিয়ে সিনেমা মুক্তি দিতে পারলেই ঈদ ছাড়াও মিলতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখে পড়েনি উল্লেখযোগ্য প্রচার।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ২৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাচ্ছে মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, মাকসুদ হোসেনের ‘সাবা’ এবং এস এম শফিউল আযমের ‘উদীয়মান সূর্য’। তবে সিনেমাগুলোর পোস্টার, ট্রেলার বা টিজার প্রকাশসহ সব ধরনের আয়োজনেই ছিল স্বল্পতা। অনেকটা দায়সারাভাবে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাগুলো।
প্রেমের গল্প নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক বানিয়েছেন স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে আছেন আদর আজাদ ও নিশাত নাওয়ার সালওয়া। তবে সিনেমার প্রচারে পাওয়া যায়নি নায়ক-নায়িকার কাউকেই। একাই প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন নির্মাতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন নিয়ম করে পোস্ট দিচ্ছেন। যাঁরা সিনেমাটি নিয়ে লিখছেন, তাঁদের পোস্ট শেয়ার করছেন। আদর আজাদকে সিনেমা মুক্তির কথা জানিয়ে প্রচারে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানালেও তিনি প্রচার করছেন না বলে জানান পরিচালক মানিক। তবে এ নিয়ে নায়কের প্রতি কোনো অভিযোগও নেই নির্মাতার।
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময়ে হয়েছিল স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা সিনেমার শুটিং। এক বছর পর ২০২১ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পায়। অবশেষে ছাড়পত্র পাওয়ার চার বছর পর আলোর মুখ দেখছে সিনেমাটি। দেরি হওয়ার কারণে সিনেমাটি নিয়ে নায়ক আদর আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে মনে করেন নির্মাতা মানিক। এদিকে বছর দুয়েক আগে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার কারণে সিনেমাটি এড়িয়ে যাচ্ছেন সালওয়া। আদর-সালওয়া ছাড়া এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন আলীরাজ, মারুফ আকিব, রেবেকা প্রমুখ।
অসুস্থ মাকে নিয়ে সাবা নামের এক মেয়ের সংগ্রামের গল্পে নির্মিত হয়েছে সাবা সিনেমা। নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। গত বছরের সেপ্টেম্বরে টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয় সাবার। এরপর বুসান, রেড সি, গোথেনবার্গ, সিডনি, রেইনড্যান্সসহ প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এটি। এবার দেশের দর্শকের দেখার পালা। তবে দর্শকের কাছে পৌঁছানোর তাগিদ হয়তো কম নির্মাতাদের। কারণ, প্রচারে একেবারেই গতি নেই।
গত বছর ডিসেম্বরে ‘প্রিয় মালতী’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছিল মেহজাবীনের। সে সিনেমার

প্রচারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ক্যাম্পেইন করতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সিনেমা নিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন, নিজ হাতে পোস্টার লাগাতেও দেখা গেছে তাঁকে। তবে এবার তেমন কিছুই চোখে পড়েনি। যেটুকু প্রচার হচ্ছে, তা শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতেই আটকে আছে। এখনো শহরে কোথাও চোখে পড়েনি পোস্টার।
উদীয়মান সূর্য নির্মিত হয়েছে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গল্পে। লিনেট ফিল্মসের প্রযোজনায় সিনেমার কাহিনি, সংলাপ ও চিত্রনাট্য রচনা এবং পরিচালনা করছেন এস এম শফিউল আযম। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সাদমান সামীর ও কান্তা নুর। আরও অভিনয় করেছেন শিশির আহমেদ, তামান্না জুলি, ওবিদ রেহান, সাজ্জাদ সাজু, আনোয়ার সিরাজী প্রমুখ। এ সিনেমার প্রচারের অবস্থা আরও নাজুক। উদীয়মান সূর্য নামের কোনো সিনেমা যে দুর্গাপূজায় মুক্তি পাচ্ছে, সেটা হলমালিকদের অনেকে জানেনই না।
এদিকে দুর্গাপূজার পরপরই আগামী ৩ অক্টোবর মুক্তি পাবে ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’। করোনা-পরবর্তী সময়ে রিফ্রেশমেন্টের জন্য কুয়াকাটায় বেড়াতে যাওয়া কয়েকটি ব্যাচেলর গ্রুপকে নিয়ে এই সিনেমার কাহিনি। বানিয়েছেন নাসিম সাহনিক। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলা, কায়েস আরজু, কচি খন্দকার, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ। এ সিনেমাও পিছিয়ে আছে প্রচারে। হাতে সময় আছে মাত্র এক সপ্তাহ। এখন পর্যন্ত নির্মাতা একাই সিনেমার প্রচারে নানা ধরনের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রচারে দেখা যায়নি সিনেমার অভিনেতা আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলাদের।
ঈদ ছাড়া সিনেমা চলে না, এমন একটি ধারণা ও বিশ্বাস ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে দেশের সিনেমা অঙ্গনে। সিনেমা মন্দার এমন সময়ে প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি কতটা যৌক্তিক, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। প্রচারের দৈন্যতা যেমন সিনেমার জন্য অশনিসংকেত, তেমনি আরও ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, কোনো ধরনের প্রচার ছাড়া নীরবে সিনেমা মুক্তি দেওয়া। অনেকেই বলছেন, প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি নয়, যথার্থ প্রচার চালিয়ে সিনেমা মুক্তি দিতে পারলেই ঈদ ছাড়াও মিলতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখে পড়েনি উল্লেখযোগ্য প্রচার।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ২৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাচ্ছে মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, মাকসুদ হোসেনের ‘সাবা’ এবং এস এম শফিউল আযমের ‘উদীয়মান সূর্য’। তবে সিনেমাগুলোর পোস্টার, ট্রেলার বা টিজার প্রকাশসহ সব ধরনের আয়োজনেই ছিল স্বল্পতা। অনেকটা দায়সারাভাবে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাগুলো।
প্রেমের গল্প নিয়ে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক বানিয়েছেন স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে আছেন আদর আজাদ ও নিশাত নাওয়ার সালওয়া। তবে সিনেমার প্রচারে পাওয়া যায়নি নায়ক-নায়িকার কাউকেই। একাই প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন নির্মাতা। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিদিন নিয়ম করে পোস্ট দিচ্ছেন। যাঁরা সিনেমাটি নিয়ে লিখছেন, তাঁদের পোস্ট শেয়ার করছেন। আদর আজাদকে সিনেমা মুক্তির কথা জানিয়ে প্রচারে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানালেও তিনি প্রচার করছেন না বলে জানান পরিচালক মানিক। তবে এ নিয়ে নায়কের প্রতি কোনো অভিযোগও নেই নির্মাতার।
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময়ে হয়েছিল স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা সিনেমার শুটিং। এক বছর পর ২০২১ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পায়। অবশেষে ছাড়পত্র পাওয়ার চার বছর পর আলোর মুখ দেখছে সিনেমাটি। দেরি হওয়ার কারণে সিনেমাটি নিয়ে নায়ক আদর আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে মনে করেন নির্মাতা মানিক। এদিকে বছর দুয়েক আগে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার কারণে সিনেমাটি এড়িয়ে যাচ্ছেন সালওয়া। আদর-সালওয়া ছাড়া এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন আলীরাজ, মারুফ আকিব, রেবেকা প্রমুখ।
অসুস্থ মাকে নিয়ে সাবা নামের এক মেয়ের সংগ্রামের গল্পে নির্মিত হয়েছে সাবা সিনেমা। নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। গত বছরের সেপ্টেম্বরে টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয় সাবার। এরপর বুসান, রেড সি, গোথেনবার্গ, সিডনি, রেইনড্যান্সসহ প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এটি। এবার দেশের দর্শকের দেখার পালা। তবে দর্শকের কাছে পৌঁছানোর তাগিদ হয়তো কম নির্মাতাদের। কারণ, প্রচারে একেবারেই গতি নেই।
গত বছর ডিসেম্বরে ‘প্রিয় মালতী’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছিল মেহজাবীনের। সে সিনেমার

প্রচারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ক্যাম্পেইন করতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সিনেমা নিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন, নিজ হাতে পোস্টার লাগাতেও দেখা গেছে তাঁকে। তবে এবার তেমন কিছুই চোখে পড়েনি। যেটুকু প্রচার হচ্ছে, তা শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতেই আটকে আছে। এখনো শহরে কোথাও চোখে পড়েনি পোস্টার।
উদীয়মান সূর্য নির্মিত হয়েছে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গল্পে। লিনেট ফিল্মসের প্রযোজনায় সিনেমার কাহিনি, সংলাপ ও চিত্রনাট্য রচনা এবং পরিচালনা করছেন এস এম শফিউল আযম। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সাদমান সামীর ও কান্তা নুর। আরও অভিনয় করেছেন শিশির আহমেদ, তামান্না জুলি, ওবিদ রেহান, সাজ্জাদ সাজু, আনোয়ার সিরাজী প্রমুখ। এ সিনেমার প্রচারের অবস্থা আরও নাজুক। উদীয়মান সূর্য নামের কোনো সিনেমা যে দুর্গাপূজায় মুক্তি পাচ্ছে, সেটা হলমালিকদের অনেকে জানেনই না।
এদিকে দুর্গাপূজার পরপরই আগামী ৩ অক্টোবর মুক্তি পাবে ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’। করোনা-পরবর্তী সময়ে রিফ্রেশমেন্টের জন্য কুয়াকাটায় বেড়াতে যাওয়া কয়েকটি ব্যাচেলর গ্রুপকে নিয়ে এই সিনেমার কাহিনি। বানিয়েছেন নাসিম সাহনিক। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলা, কায়েস আরজু, কচি খন্দকার, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ। এ সিনেমাও পিছিয়ে আছে প্রচারে। হাতে সময় আছে মাত্র এক সপ্তাহ। এখন পর্যন্ত নির্মাতা একাই সিনেমার প্রচারে নানা ধরনের চেষ্টা চালিয়ে গেলেও এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রচারে দেখা যায়নি সিনেমার অভিনেতা আব্দুন নূর সজল, শিরিন শিলাদের।
ঈদ ছাড়া সিনেমা চলে না, এমন একটি ধারণা ও বিশ্বাস ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে দেশের সিনেমা অঙ্গনে। সিনেমা মন্দার এমন সময়ে প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি কতটা যৌক্তিক, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন। প্রচারের দৈন্যতা যেমন সিনেমার জন্য অশনিসংকেত, তেমনি আরও ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, কোনো ধরনের প্রচার ছাড়া নীরবে সিনেমা মুক্তি দেওয়া। অনেকেই বলছেন, প্রচারহীন সিনেমা মুক্তি নয়, যথার্থ প্রচার চালিয়ে সিনেমা মুক্তি দিতে পারলেই ঈদ ছাড়াও মিলতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
৬ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
৭ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
৭ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
৬ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
৭ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
৬ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
৭ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

একসময় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নির্মিত হতো নতুন সিনেমা। সাম্প্রতিক সময়ে সেই আমেজ আর দেখা যায় না। এখন নির্মাতা-প্রযোজকদের দৌড়ঝাঁপ শুধু দুই ঈদকে ঘিরে। যে করেই হোক ঈদে আসতে হবে সিনেমা, কম হলে মুক্তি পেলেও যেন কোনো সমস্যা নেই। তবে এবার দুর্গাপূজায় মুক্তির তালিকায় রয়েছে একাধিক সিনেমা। যদিও সেসব সিনেমা নিয়ে চোখ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
৬ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
৭ ঘণ্টা আগে