অর্ণব সান্যাল

দুনিয়াটা দুই দিনের—এটা আসলে পুরোটাই ভাববাদী আলোচনার বিষয়। এ দিয়ে জীবনের অনেক কাজকেই অর্থহীন প্রমাণ করা যায়। আমাদের ক্রমশ দৌড়ে যাওয়া বা যেভাবে বর্তমানে আমরা ছুটতে ছুটতে জীবন ধারণ করি, সেই সবকিছুই এই ভাবধারায় প্রকৃত অর্থে কিছুটা অনর্থক প্রমাণিত হয়। আসলেই তো, দুই দিনের দুনিয়ায় আমরা টিকি কয় দিন?
তবে বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু ও চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে নিজেকে সামলে রাখা কঠিন। তাও আবার দুজন এই প্রথম কোনো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে কাজ করলেন। সঙ্গে মেধাবী পরিচালক অনম বিশ্বাসের সৃষ্টিশীলতার প্রতি আস্থা তো ছিলই।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মুক্তি পেয়েছে অরিজিনাল ফিল্ম ‘দুই দিনের দুনিয়া’, চরকিতে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে উল্লেখ করা গল্পের সারাংশ হলো, ‘ট্রাকড্রাইভার সামাদের সঙ্গে হাইওয়েতে দেখা হয় জামশেদ নামের এক অদ্ভুত ও রহস্যময় লোকের। জামশেদ দাবি করে, সে নাকি ভবিষ্যৎ থেকে এসেছে। সামাদ বুঝে উঠতে পারে না জামশেদ আসলে কী? পীর, সাধক বা গণক, নাকি একজন বাটপার! জামশেদের সঙ্গে সামাদের শুরু হয় দুই দিনের এক যাত্রা। এর পরই সামাদের জীবনের সবকিছু ধীরে ধীরে তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে থাকে।’
ছবির শুরুটা বেশ চিত্তাকর্ষক। সাসপেন্স ও থ্রিলার ঘরানাকে প্রতিনিধিত্ব করার মতোই বলা যায়। এ ধরনের রূপক দৃশ্য দিয়ে সূচনা রচনা একজন দর্শককে আগ্রহী করে তোলে আরও বেশিক্ষণ পর্দায় চোখ রাখতে। সেই হিসাব মেনেই চোখ রাখতে হলো বটে; কিন্তু শুরুর সঙ্গে শেষটার কী সেতুবন্ধ হলো শেষমেশ? সেই জায়গায় অতৃপ্তি হয়তো রয়েই গেল, শেষ হইয়াও হইল না শেষ!
ছোট গল্প রচনার এই মূলমন্ত্রকেই পুরো ছবিটির গল্প ও চিত্রনাট্য রচনায় বেশ খানিকটা অনুসরণ করা হয়েছে। সাসপেন্স ও থ্রিল বজায় রাখতে গেলে কিছুটা অযৌক্তিক হতেই হয় বটে। কিন্তু তাই বলে স্টোরিটেলিংয়ের আঁকাবাঁকা সুতাকে ছিঁড়ে ফেলা যায় না। বর্তমান ওটিটি দুনিয়ার কনটেন্টের দর্শক চাহিদার ধরনে মিস্ট্রি, সাসপেন্স ও থ্রিলার হয়তো এক নম্বরেই থাকবে। সাধারণ দর্শক তা পছন্দ করে বলে কাটতি বেশিই। আবার মিস্ট্রির সরু দড়িতে পা রেখে সার্কাসের সেই কসরতের মতো খুব সাবধানে চলতে হয়, একটু ভারসাম্য হারালেই কিন্তু ধপাস!
ফলে গল্পে রহস্যের জাল ছড়ানোর সময়, সেটি গুটিয়ে আনার পথও আগে থেকেই জানা থাকতে হয়। নইলে রহস্যের কারণে মূল গল্পের ধারাবাহিকতায় যে শূন্যস্থান তৈরি হয়, সেটি পূরণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ‘দুই দিনের দুনিয়া’ ঠিক সেই দোষেই দুষ্ট। রহস্য মানেই যে কার্যকারণ চূড়ান্তভাবে অনুপস্থিত থাকবে, তা কিন্তু নয়। যুক্তিকে এড়িয়ে যাওয়া মানেই সেটি একেবারে ছন্দহীন হবে, তাও নয়। যদিও এ দুই জায়গাতেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র গল্প ও চিত্রনাট্যে ঘাটতি। নইলে আর ট্রাকড্রাইভারের মেয়ে হুট করে এমন চোস্ত ভাষায় বাতচিত কেন করবে? কেন একজনের পা হঠাৎ করে কার্যকারণ ছাড়াই প্রায় চলৎশক্তিহীন হবে? কেনই-বা একজন রহস্যময় ব্যক্তিকে রহস্য বজায় রাখার শর্তে শুধু হাওয়া হয়েই যেতে হবে? যদিও রহস্য আরোপিত না হয়ে স্বয়ংক্রিয় ও আরেকটু ঠাসবুনোটের হলে এসব কিছুই চোখে লাগত না।
অথচ যেভাবে শুরু হয়েছিল, মনে হচ্ছিল দুই ক্ষুরধার অভিনেতার টক্কর এই শুরু হলো বলে! সামাদ চরিত্রে ছিলেন চঞ্চল চৌধুরী। জামশেদ ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু। ‘অদ্ভুত ও রহস্যময়’ চরিত্রে নিজেকে ভালোভাবেই প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন তিনি। ট্রাকড্রাইভার হিসেবে চঞ্চল চৌধুরীও বিশ্বাসযোগ্য। তবে চরিত্রের বৈশিষ্ট্য বিচারেই এগিয়ে থাকবেন ফজলুর রহমান বাবু। পর্দায় তাঁর কাজটি কঠিন ছিল, যদিও তিনি পরীক্ষায় উতরে গেছেন লেটার মার্কস পেয়ে। অন্যান্য অভিনয়শিল্পীর মধ্যে তানভীন সুইটি ও মৌসুমি হামিদও নামের প্রতি সুবিচার করেছেন।
‘দুই দিনের দুনিয়া’র সিনেমাটোগ্রাফি এবং সামগ্রিক ক্যামেরার কাজ চোখের জন্য আরামদায়ক। ভালোই লাগে দেখতে। উল্লেখ করা প্রয়োজন ছবির আবহ সংগীতের বিষয়টিও। বেশ সুচিন্তিত ব্যবহার হয়েছে মিউজিকের। ‘গন্ধম’ গানটির লিরিকসের জন্য অনম বিশ্বাসকে ধন্যবাদ। সেই সঙ্গে গায়কির জন্য ধন্যবাদ পাওয়া উচিত সুপরিচিত মমতাজ বেগমের। ছবির অন্তে গানটির ব্যবহার সত্যিই দারুণ।
‘গন্ধম’ শীর্ষক গানেরই এক লাইনে বলা হয়েছে, ‘...সবকিছু যাক তবু তোমার জানটা হাতে থাক, নাইলে হইবা চিচিং ফাঁক...।’ ঠিক সেভাবেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র সবকিছুই ঠিক ছিল, শুধু জান; অর্থাৎ, চিত্রনাট্যই যেন ছন্দে ছিল না। নইলে ওটিটির দুনিয়ায় দীর্ঘদিনই উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে টিকে থাকার যোগ্যতা ছিল ‘দুই দিনের দুনিয়া’র।
তার পরও প্রত্যাশা বুকে চেপে না রেখে দেখাই যায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’। খাদ মেনে নিয়েই তো সোনার গয়না তৈরি হয়, তাই না?

দুনিয়াটা দুই দিনের—এটা আসলে পুরোটাই ভাববাদী আলোচনার বিষয়। এ দিয়ে জীবনের অনেক কাজকেই অর্থহীন প্রমাণ করা যায়। আমাদের ক্রমশ দৌড়ে যাওয়া বা যেভাবে বর্তমানে আমরা ছুটতে ছুটতে জীবন ধারণ করি, সেই সবকিছুই এই ভাবধারায় প্রকৃত অর্থে কিছুটা অনর্থক প্রমাণিত হয়। আসলেই তো, দুই দিনের দুনিয়ায় আমরা টিকি কয় দিন?
তবে বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু ও চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে নিজেকে সামলে রাখা কঠিন। তাও আবার দুজন এই প্রথম কোনো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে কাজ করলেন। সঙ্গে মেধাবী পরিচালক অনম বিশ্বাসের সৃষ্টিশীলতার প্রতি আস্থা তো ছিলই।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মুক্তি পেয়েছে অরিজিনাল ফিল্ম ‘দুই দিনের দুনিয়া’, চরকিতে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে উল্লেখ করা গল্পের সারাংশ হলো, ‘ট্রাকড্রাইভার সামাদের সঙ্গে হাইওয়েতে দেখা হয় জামশেদ নামের এক অদ্ভুত ও রহস্যময় লোকের। জামশেদ দাবি করে, সে নাকি ভবিষ্যৎ থেকে এসেছে। সামাদ বুঝে উঠতে পারে না জামশেদ আসলে কী? পীর, সাধক বা গণক, নাকি একজন বাটপার! জামশেদের সঙ্গে সামাদের শুরু হয় দুই দিনের এক যাত্রা। এর পরই সামাদের জীবনের সবকিছু ধীরে ধীরে তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে থাকে।’
ছবির শুরুটা বেশ চিত্তাকর্ষক। সাসপেন্স ও থ্রিলার ঘরানাকে প্রতিনিধিত্ব করার মতোই বলা যায়। এ ধরনের রূপক দৃশ্য দিয়ে সূচনা রচনা একজন দর্শককে আগ্রহী করে তোলে আরও বেশিক্ষণ পর্দায় চোখ রাখতে। সেই হিসাব মেনেই চোখ রাখতে হলো বটে; কিন্তু শুরুর সঙ্গে শেষটার কী সেতুবন্ধ হলো শেষমেশ? সেই জায়গায় অতৃপ্তি হয়তো রয়েই গেল, শেষ হইয়াও হইল না শেষ!
ছোট গল্প রচনার এই মূলমন্ত্রকেই পুরো ছবিটির গল্প ও চিত্রনাট্য রচনায় বেশ খানিকটা অনুসরণ করা হয়েছে। সাসপেন্স ও থ্রিল বজায় রাখতে গেলে কিছুটা অযৌক্তিক হতেই হয় বটে। কিন্তু তাই বলে স্টোরিটেলিংয়ের আঁকাবাঁকা সুতাকে ছিঁড়ে ফেলা যায় না। বর্তমান ওটিটি দুনিয়ার কনটেন্টের দর্শক চাহিদার ধরনে মিস্ট্রি, সাসপেন্স ও থ্রিলার হয়তো এক নম্বরেই থাকবে। সাধারণ দর্শক তা পছন্দ করে বলে কাটতি বেশিই। আবার মিস্ট্রির সরু দড়িতে পা রেখে সার্কাসের সেই কসরতের মতো খুব সাবধানে চলতে হয়, একটু ভারসাম্য হারালেই কিন্তু ধপাস!
ফলে গল্পে রহস্যের জাল ছড়ানোর সময়, সেটি গুটিয়ে আনার পথও আগে থেকেই জানা থাকতে হয়। নইলে রহস্যের কারণে মূল গল্পের ধারাবাহিকতায় যে শূন্যস্থান তৈরি হয়, সেটি পূরণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ‘দুই দিনের দুনিয়া’ ঠিক সেই দোষেই দুষ্ট। রহস্য মানেই যে কার্যকারণ চূড়ান্তভাবে অনুপস্থিত থাকবে, তা কিন্তু নয়। যুক্তিকে এড়িয়ে যাওয়া মানেই সেটি একেবারে ছন্দহীন হবে, তাও নয়। যদিও এ দুই জায়গাতেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র গল্প ও চিত্রনাট্যে ঘাটতি। নইলে আর ট্রাকড্রাইভারের মেয়ে হুট করে এমন চোস্ত ভাষায় বাতচিত কেন করবে? কেন একজনের পা হঠাৎ করে কার্যকারণ ছাড়াই প্রায় চলৎশক্তিহীন হবে? কেনই-বা একজন রহস্যময় ব্যক্তিকে রহস্য বজায় রাখার শর্তে শুধু হাওয়া হয়েই যেতে হবে? যদিও রহস্য আরোপিত না হয়ে স্বয়ংক্রিয় ও আরেকটু ঠাসবুনোটের হলে এসব কিছুই চোখে লাগত না।
অথচ যেভাবে শুরু হয়েছিল, মনে হচ্ছিল দুই ক্ষুরধার অভিনেতার টক্কর এই শুরু হলো বলে! সামাদ চরিত্রে ছিলেন চঞ্চল চৌধুরী। জামশেদ ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু। ‘অদ্ভুত ও রহস্যময়’ চরিত্রে নিজেকে ভালোভাবেই প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন তিনি। ট্রাকড্রাইভার হিসেবে চঞ্চল চৌধুরীও বিশ্বাসযোগ্য। তবে চরিত্রের বৈশিষ্ট্য বিচারেই এগিয়ে থাকবেন ফজলুর রহমান বাবু। পর্দায় তাঁর কাজটি কঠিন ছিল, যদিও তিনি পরীক্ষায় উতরে গেছেন লেটার মার্কস পেয়ে। অন্যান্য অভিনয়শিল্পীর মধ্যে তানভীন সুইটি ও মৌসুমি হামিদও নামের প্রতি সুবিচার করেছেন।
‘দুই দিনের দুনিয়া’র সিনেমাটোগ্রাফি এবং সামগ্রিক ক্যামেরার কাজ চোখের জন্য আরামদায়ক। ভালোই লাগে দেখতে। উল্লেখ করা প্রয়োজন ছবির আবহ সংগীতের বিষয়টিও। বেশ সুচিন্তিত ব্যবহার হয়েছে মিউজিকের। ‘গন্ধম’ গানটির লিরিকসের জন্য অনম বিশ্বাসকে ধন্যবাদ। সেই সঙ্গে গায়কির জন্য ধন্যবাদ পাওয়া উচিত সুপরিচিত মমতাজ বেগমের। ছবির অন্তে গানটির ব্যবহার সত্যিই দারুণ।
‘গন্ধম’ শীর্ষক গানেরই এক লাইনে বলা হয়েছে, ‘...সবকিছু যাক তবু তোমার জানটা হাতে থাক, নাইলে হইবা চিচিং ফাঁক...।’ ঠিক সেভাবেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র সবকিছুই ঠিক ছিল, শুধু জান; অর্থাৎ, চিত্রনাট্যই যেন ছন্দে ছিল না। নইলে ওটিটির দুনিয়ায় দীর্ঘদিনই উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে টিকে থাকার যোগ্যতা ছিল ‘দুই দিনের দুনিয়া’র।
তার পরও প্রত্যাশা বুকে চেপে না রেখে দেখাই যায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’। খাদ মেনে নিয়েই তো সোনার গয়না তৈরি হয়, তাই না?

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
২ মিনিট আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৭ মিনিট আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১১ মিনিট আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৩ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৭ মিনিট আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১১ মিনিট আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৩ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
২ মিনিট আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১১ মিনিট আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৩ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
২ মিনিট আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৭ মিনিট আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৩ মিনিট আগেবিনোদন ডেস্ক

‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি। টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রের নাম নাদিয়া। গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে এ সিনেমায় কিয়ারার চরিত্রের লুক।
শোবিজে কিয়ারার এক যুগ হতে চলেছে। ২০১৪ সালে ‘ফুগলি’ দিয়ে যাত্রা শুরুর পর এ পর্যন্ত ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিটিতেই দেখা দিয়েছেন বৈচিত্র্যময় চরিত্রে। তবে টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রটি যে একেবারেই আলাদা হতে চলেছে, সে আভাস পাওয়া গেল সদ্য মুক্তি পাওয়া ফার্স্ট লুক পোস্টারে। এতে তাঁকে দেখা যাবে একজন সার্কাসশিল্পী হিসেবে।
ফার্স্ট লুক পোস্টারে আলো ঝলমলে সার্কাসের সেটে অফ-শোল্ডার ভেলভেট গাউন পরে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ারা অভিনীত নাদিয়া চরিত্রটি। চোখে-মুখে বিষণ্নতা, ক্লান্তির ছাপ। সার্কাসের মঞ্চে জাঁকজমক আবহে নৃত্যরত যে শিল্পীকে দেখা যায় দর্শকের সামনে, তার মনের ভেতরে অনেক সময় চলে দুঃখের দোলাচল। ভেতরে জমাট কষ্ট নিয়েই হাসিমুখে দর্শকের সামনে পারফর্ম করে তারা। টক্সিকের পোস্টারে তেমনটাই ধরা পড়েছে। এমনই এক জটিল চরিত্র নিয়ে দর্শকের সামনে আসবেন কিয়ারা।
ভিএন প্রোডাকশন এবং মনস্টার মাইন্ড ক্রিয়েশনসের ব্যানারে নির্মিত বিগ-বাজেট সিনেমা টক্সিক মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৯ মার্চ। দক্ষিণি মেগাস্টার যশ ও কিয়ারার এই নতুন রসায়ন বড় পর্দায় দেখার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষায় অনুরাগীরা। এতে আরও অভিনয় করেছেন নয়নতারা, তারা সুতারিয়া, হুমা কুরেশি, অক্ষয় ওবেরয় প্রমুখ।
ইংরেজি ও কন্নড়—দুই ভাষাতেই টক্সিক সিনেমার শুটিং করা হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দি, তেলুগু, তামিল, মালয়ালমসহ বিভিন্ন ভাষায় ডাব করা হবে। এতে কিয়ারার পারফরম্যান্স নিয়ে নির্মাতা গিতু মোহনদাস বলেন, ‘কিছু পারফরম্যান্স শুধু পর্দায় নয়, প্রভাব ফেলে শিল্পীর জীবনেও। টক্সিক সিনেমায় কিয়ারা যা করেছে, তার কোনো তুলনা হয় না। সিনেমাটি নিয়ে আমাদের প্রথম আলাপের মুহূর্ত থেকেই তিনি চরিত্রটির প্রতি নিজেকে সম্পূর্ণ সমর্পণ করেছেন। তিনি শুধু নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেননি, নিজেও চরিত্রটির মতো করেই যাপন করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বলিউডের তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সংসারে নতুন সদস্য এসেছে গত ১৫ জুলাই। এখন সন্তানকে নিয়েই পুরো সময়টা কাটছে অভিনেত্রীর। আর একটু একটু করে নিচ্ছেন আবার শোবিজে ফেরার প্রস্তুতি।

‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি। টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রের নাম নাদিয়া। গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে এ সিনেমায় কিয়ারার চরিত্রের লুক।
শোবিজে কিয়ারার এক যুগ হতে চলেছে। ২০১৪ সালে ‘ফুগলি’ দিয়ে যাত্রা শুরুর পর এ পর্যন্ত ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিটিতেই দেখা দিয়েছেন বৈচিত্র্যময় চরিত্রে। তবে টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রটি যে একেবারেই আলাদা হতে চলেছে, সে আভাস পাওয়া গেল সদ্য মুক্তি পাওয়া ফার্স্ট লুক পোস্টারে। এতে তাঁকে দেখা যাবে একজন সার্কাসশিল্পী হিসেবে।
ফার্স্ট লুক পোস্টারে আলো ঝলমলে সার্কাসের সেটে অফ-শোল্ডার ভেলভেট গাউন পরে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ারা অভিনীত নাদিয়া চরিত্রটি। চোখে-মুখে বিষণ্নতা, ক্লান্তির ছাপ। সার্কাসের মঞ্চে জাঁকজমক আবহে নৃত্যরত যে শিল্পীকে দেখা যায় দর্শকের সামনে, তার মনের ভেতরে অনেক সময় চলে দুঃখের দোলাচল। ভেতরে জমাট কষ্ট নিয়েই হাসিমুখে দর্শকের সামনে পারফর্ম করে তারা। টক্সিকের পোস্টারে তেমনটাই ধরা পড়েছে। এমনই এক জটিল চরিত্র নিয়ে দর্শকের সামনে আসবেন কিয়ারা।
ভিএন প্রোডাকশন এবং মনস্টার মাইন্ড ক্রিয়েশনসের ব্যানারে নির্মিত বিগ-বাজেট সিনেমা টক্সিক মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৯ মার্চ। দক্ষিণি মেগাস্টার যশ ও কিয়ারার এই নতুন রসায়ন বড় পর্দায় দেখার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষায় অনুরাগীরা। এতে আরও অভিনয় করেছেন নয়নতারা, তারা সুতারিয়া, হুমা কুরেশি, অক্ষয় ওবেরয় প্রমুখ।
ইংরেজি ও কন্নড়—দুই ভাষাতেই টক্সিক সিনেমার শুটিং করা হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দি, তেলুগু, তামিল, মালয়ালমসহ বিভিন্ন ভাষায় ডাব করা হবে। এতে কিয়ারার পারফরম্যান্স নিয়ে নির্মাতা গিতু মোহনদাস বলেন, ‘কিছু পারফরম্যান্স শুধু পর্দায় নয়, প্রভাব ফেলে শিল্পীর জীবনেও। টক্সিক সিনেমায় কিয়ারা যা করেছে, তার কোনো তুলনা হয় না। সিনেমাটি নিয়ে আমাদের প্রথম আলাপের মুহূর্ত থেকেই তিনি চরিত্রটির প্রতি নিজেকে সম্পূর্ণ সমর্পণ করেছেন। তিনি শুধু নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেননি, নিজেও চরিত্রটির মতো করেই যাপন করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বলিউডের তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সংসারে নতুন সদস্য এসেছে গত ১৫ জুলাই। এখন সন্তানকে নিয়েই পুরো সময়টা কাটছে অভিনেত্রীর। আর একটু একটু করে নিচ্ছেন আবার শোবিজে ফেরার প্রস্তুতি।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
২ মিনিট আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৭ মিনিট আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১১ মিনিট আগে