অর্ণব সান্যাল

দুনিয়াটা দুই দিনের—এটা আসলে পুরোটাই ভাববাদী আলোচনার বিষয়। এ দিয়ে জীবনের অনেক কাজকেই অর্থহীন প্রমাণ করা যায়। আমাদের ক্রমশ দৌড়ে যাওয়া বা যেভাবে বর্তমানে আমরা ছুটতে ছুটতে জীবন ধারণ করি, সেই সবকিছুই এই ভাবধারায় প্রকৃত অর্থে কিছুটা অনর্থক প্রমাণিত হয়। আসলেই তো, দুই দিনের দুনিয়ায় আমরা টিকি কয় দিন?
তবে বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু ও চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে নিজেকে সামলে রাখা কঠিন। তাও আবার দুজন এই প্রথম কোনো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে কাজ করলেন। সঙ্গে মেধাবী পরিচালক অনম বিশ্বাসের সৃষ্টিশীলতার প্রতি আস্থা তো ছিলই।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মুক্তি পেয়েছে অরিজিনাল ফিল্ম ‘দুই দিনের দুনিয়া’, চরকিতে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে উল্লেখ করা গল্পের সারাংশ হলো, ‘ট্রাকড্রাইভার সামাদের সঙ্গে হাইওয়েতে দেখা হয় জামশেদ নামের এক অদ্ভুত ও রহস্যময় লোকের। জামশেদ দাবি করে, সে নাকি ভবিষ্যৎ থেকে এসেছে। সামাদ বুঝে উঠতে পারে না জামশেদ আসলে কী? পীর, সাধক বা গণক, নাকি একজন বাটপার! জামশেদের সঙ্গে সামাদের শুরু হয় দুই দিনের এক যাত্রা। এর পরই সামাদের জীবনের সবকিছু ধীরে ধীরে তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে থাকে।’
ছবির শুরুটা বেশ চিত্তাকর্ষক। সাসপেন্স ও থ্রিলার ঘরানাকে প্রতিনিধিত্ব করার মতোই বলা যায়। এ ধরনের রূপক দৃশ্য দিয়ে সূচনা রচনা একজন দর্শককে আগ্রহী করে তোলে আরও বেশিক্ষণ পর্দায় চোখ রাখতে। সেই হিসাব মেনেই চোখ রাখতে হলো বটে; কিন্তু শুরুর সঙ্গে শেষটার কী সেতুবন্ধ হলো শেষমেশ? সেই জায়গায় অতৃপ্তি হয়তো রয়েই গেল, শেষ হইয়াও হইল না শেষ!
ছোট গল্প রচনার এই মূলমন্ত্রকেই পুরো ছবিটির গল্প ও চিত্রনাট্য রচনায় বেশ খানিকটা অনুসরণ করা হয়েছে। সাসপেন্স ও থ্রিল বজায় রাখতে গেলে কিছুটা অযৌক্তিক হতেই হয় বটে। কিন্তু তাই বলে স্টোরিটেলিংয়ের আঁকাবাঁকা সুতাকে ছিঁড়ে ফেলা যায় না। বর্তমান ওটিটি দুনিয়ার কনটেন্টের দর্শক চাহিদার ধরনে মিস্ট্রি, সাসপেন্স ও থ্রিলার হয়তো এক নম্বরেই থাকবে। সাধারণ দর্শক তা পছন্দ করে বলে কাটতি বেশিই। আবার মিস্ট্রির সরু দড়িতে পা রেখে সার্কাসের সেই কসরতের মতো খুব সাবধানে চলতে হয়, একটু ভারসাম্য হারালেই কিন্তু ধপাস!
ফলে গল্পে রহস্যের জাল ছড়ানোর সময়, সেটি গুটিয়ে আনার পথও আগে থেকেই জানা থাকতে হয়। নইলে রহস্যের কারণে মূল গল্পের ধারাবাহিকতায় যে শূন্যস্থান তৈরি হয়, সেটি পূরণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ‘দুই দিনের দুনিয়া’ ঠিক সেই দোষেই দুষ্ট। রহস্য মানেই যে কার্যকারণ চূড়ান্তভাবে অনুপস্থিত থাকবে, তা কিন্তু নয়। যুক্তিকে এড়িয়ে যাওয়া মানেই সেটি একেবারে ছন্দহীন হবে, তাও নয়। যদিও এ দুই জায়গাতেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র গল্প ও চিত্রনাট্যে ঘাটতি। নইলে আর ট্রাকড্রাইভারের মেয়ে হুট করে এমন চোস্ত ভাষায় বাতচিত কেন করবে? কেন একজনের পা হঠাৎ করে কার্যকারণ ছাড়াই প্রায় চলৎশক্তিহীন হবে? কেনই-বা একজন রহস্যময় ব্যক্তিকে রহস্য বজায় রাখার শর্তে শুধু হাওয়া হয়েই যেতে হবে? যদিও রহস্য আরোপিত না হয়ে স্বয়ংক্রিয় ও আরেকটু ঠাসবুনোটের হলে এসব কিছুই চোখে লাগত না।
অথচ যেভাবে শুরু হয়েছিল, মনে হচ্ছিল দুই ক্ষুরধার অভিনেতার টক্কর এই শুরু হলো বলে! সামাদ চরিত্রে ছিলেন চঞ্চল চৌধুরী। জামশেদ ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু। ‘অদ্ভুত ও রহস্যময়’ চরিত্রে নিজেকে ভালোভাবেই প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন তিনি। ট্রাকড্রাইভার হিসেবে চঞ্চল চৌধুরীও বিশ্বাসযোগ্য। তবে চরিত্রের বৈশিষ্ট্য বিচারেই এগিয়ে থাকবেন ফজলুর রহমান বাবু। পর্দায় তাঁর কাজটি কঠিন ছিল, যদিও তিনি পরীক্ষায় উতরে গেছেন লেটার মার্কস পেয়ে। অন্যান্য অভিনয়শিল্পীর মধ্যে তানভীন সুইটি ও মৌসুমি হামিদও নামের প্রতি সুবিচার করেছেন।
‘দুই দিনের দুনিয়া’র সিনেমাটোগ্রাফি এবং সামগ্রিক ক্যামেরার কাজ চোখের জন্য আরামদায়ক। ভালোই লাগে দেখতে। উল্লেখ করা প্রয়োজন ছবির আবহ সংগীতের বিষয়টিও। বেশ সুচিন্তিত ব্যবহার হয়েছে মিউজিকের। ‘গন্ধম’ গানটির লিরিকসের জন্য অনম বিশ্বাসকে ধন্যবাদ। সেই সঙ্গে গায়কির জন্য ধন্যবাদ পাওয়া উচিত সুপরিচিত মমতাজ বেগমের। ছবির অন্তে গানটির ব্যবহার সত্যিই দারুণ।
‘গন্ধম’ শীর্ষক গানেরই এক লাইনে বলা হয়েছে, ‘...সবকিছু যাক তবু তোমার জানটা হাতে থাক, নাইলে হইবা চিচিং ফাঁক...।’ ঠিক সেভাবেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র সবকিছুই ঠিক ছিল, শুধু জান; অর্থাৎ, চিত্রনাট্যই যেন ছন্দে ছিল না। নইলে ওটিটির দুনিয়ায় দীর্ঘদিনই উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে টিকে থাকার যোগ্যতা ছিল ‘দুই দিনের দুনিয়া’র।
তার পরও প্রত্যাশা বুকে চেপে না রেখে দেখাই যায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’। খাদ মেনে নিয়েই তো সোনার গয়না তৈরি হয়, তাই না?

দুনিয়াটা দুই দিনের—এটা আসলে পুরোটাই ভাববাদী আলোচনার বিষয়। এ দিয়ে জীবনের অনেক কাজকেই অর্থহীন প্রমাণ করা যায়। আমাদের ক্রমশ দৌড়ে যাওয়া বা যেভাবে বর্তমানে আমরা ছুটতে ছুটতে জীবন ধারণ করি, সেই সবকিছুই এই ভাবধারায় প্রকৃত অর্থে কিছুটা অনর্থক প্রমাণিত হয়। আসলেই তো, দুই দিনের দুনিয়ায় আমরা টিকি কয় দিন?
তবে বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু ও চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে নিজেকে সামলে রাখা কঠিন। তাও আবার দুজন এই প্রথম কোনো ওটিটি প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে কাজ করলেন। সঙ্গে মেধাবী পরিচালক অনম বিশ্বাসের সৃষ্টিশীলতার প্রতি আস্থা তো ছিলই।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মুক্তি পেয়েছে অরিজিনাল ফিল্ম ‘দুই দিনের দুনিয়া’, চরকিতে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে উল্লেখ করা গল্পের সারাংশ হলো, ‘ট্রাকড্রাইভার সামাদের সঙ্গে হাইওয়েতে দেখা হয় জামশেদ নামের এক অদ্ভুত ও রহস্যময় লোকের। জামশেদ দাবি করে, সে নাকি ভবিষ্যৎ থেকে এসেছে। সামাদ বুঝে উঠতে পারে না জামশেদ আসলে কী? পীর, সাধক বা গণক, নাকি একজন বাটপার! জামশেদের সঙ্গে সামাদের শুরু হয় দুই দিনের এক যাত্রা। এর পরই সামাদের জীবনের সবকিছু ধীরে ধীরে তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে থাকে।’
ছবির শুরুটা বেশ চিত্তাকর্ষক। সাসপেন্স ও থ্রিলার ঘরানাকে প্রতিনিধিত্ব করার মতোই বলা যায়। এ ধরনের রূপক দৃশ্য দিয়ে সূচনা রচনা একজন দর্শককে আগ্রহী করে তোলে আরও বেশিক্ষণ পর্দায় চোখ রাখতে। সেই হিসাব মেনেই চোখ রাখতে হলো বটে; কিন্তু শুরুর সঙ্গে শেষটার কী সেতুবন্ধ হলো শেষমেশ? সেই জায়গায় অতৃপ্তি হয়তো রয়েই গেল, শেষ হইয়াও হইল না শেষ!
ছোট গল্প রচনার এই মূলমন্ত্রকেই পুরো ছবিটির গল্প ও চিত্রনাট্য রচনায় বেশ খানিকটা অনুসরণ করা হয়েছে। সাসপেন্স ও থ্রিল বজায় রাখতে গেলে কিছুটা অযৌক্তিক হতেই হয় বটে। কিন্তু তাই বলে স্টোরিটেলিংয়ের আঁকাবাঁকা সুতাকে ছিঁড়ে ফেলা যায় না। বর্তমান ওটিটি দুনিয়ার কনটেন্টের দর্শক চাহিদার ধরনে মিস্ট্রি, সাসপেন্স ও থ্রিলার হয়তো এক নম্বরেই থাকবে। সাধারণ দর্শক তা পছন্দ করে বলে কাটতি বেশিই। আবার মিস্ট্রির সরু দড়িতে পা রেখে সার্কাসের সেই কসরতের মতো খুব সাবধানে চলতে হয়, একটু ভারসাম্য হারালেই কিন্তু ধপাস!
ফলে গল্পে রহস্যের জাল ছড়ানোর সময়, সেটি গুটিয়ে আনার পথও আগে থেকেই জানা থাকতে হয়। নইলে রহস্যের কারণে মূল গল্পের ধারাবাহিকতায় যে শূন্যস্থান তৈরি হয়, সেটি পূরণ করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ‘দুই দিনের দুনিয়া’ ঠিক সেই দোষেই দুষ্ট। রহস্য মানেই যে কার্যকারণ চূড়ান্তভাবে অনুপস্থিত থাকবে, তা কিন্তু নয়। যুক্তিকে এড়িয়ে যাওয়া মানেই সেটি একেবারে ছন্দহীন হবে, তাও নয়। যদিও এ দুই জায়গাতেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র গল্প ও চিত্রনাট্যে ঘাটতি। নইলে আর ট্রাকড্রাইভারের মেয়ে হুট করে এমন চোস্ত ভাষায় বাতচিত কেন করবে? কেন একজনের পা হঠাৎ করে কার্যকারণ ছাড়াই প্রায় চলৎশক্তিহীন হবে? কেনই-বা একজন রহস্যময় ব্যক্তিকে রহস্য বজায় রাখার শর্তে শুধু হাওয়া হয়েই যেতে হবে? যদিও রহস্য আরোপিত না হয়ে স্বয়ংক্রিয় ও আরেকটু ঠাসবুনোটের হলে এসব কিছুই চোখে লাগত না।
অথচ যেভাবে শুরু হয়েছিল, মনে হচ্ছিল দুই ক্ষুরধার অভিনেতার টক্কর এই শুরু হলো বলে! সামাদ চরিত্রে ছিলেন চঞ্চল চৌধুরী। জামশেদ ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু। ‘অদ্ভুত ও রহস্যময়’ চরিত্রে নিজেকে ভালোভাবেই প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন তিনি। ট্রাকড্রাইভার হিসেবে চঞ্চল চৌধুরীও বিশ্বাসযোগ্য। তবে চরিত্রের বৈশিষ্ট্য বিচারেই এগিয়ে থাকবেন ফজলুর রহমান বাবু। পর্দায় তাঁর কাজটি কঠিন ছিল, যদিও তিনি পরীক্ষায় উতরে গেছেন লেটার মার্কস পেয়ে। অন্যান্য অভিনয়শিল্পীর মধ্যে তানভীন সুইটি ও মৌসুমি হামিদও নামের প্রতি সুবিচার করেছেন।
‘দুই দিনের দুনিয়া’র সিনেমাটোগ্রাফি এবং সামগ্রিক ক্যামেরার কাজ চোখের জন্য আরামদায়ক। ভালোই লাগে দেখতে। উল্লেখ করা প্রয়োজন ছবির আবহ সংগীতের বিষয়টিও। বেশ সুচিন্তিত ব্যবহার হয়েছে মিউজিকের। ‘গন্ধম’ গানটির লিরিকসের জন্য অনম বিশ্বাসকে ধন্যবাদ। সেই সঙ্গে গায়কির জন্য ধন্যবাদ পাওয়া উচিত সুপরিচিত মমতাজ বেগমের। ছবির অন্তে গানটির ব্যবহার সত্যিই দারুণ।
‘গন্ধম’ শীর্ষক গানেরই এক লাইনে বলা হয়েছে, ‘...সবকিছু যাক তবু তোমার জানটা হাতে থাক, নাইলে হইবা চিচিং ফাঁক...।’ ঠিক সেভাবেই ‘দুই দিনের দুনিয়া’র সবকিছুই ঠিক ছিল, শুধু জান; অর্থাৎ, চিত্রনাট্যই যেন ছন্দে ছিল না। নইলে ওটিটির দুনিয়ায় দীর্ঘদিনই উল্লেখযোগ্য কাজ হিসেবে টিকে থাকার যোগ্যতা ছিল ‘দুই দিনের দুনিয়া’র।
তার পরও প্রত্যাশা বুকে চেপে না রেখে দেখাই যায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’। খাদ মেনে নিয়েই তো সোনার গয়না তৈরি হয়, তাই না?

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১০ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১০ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১০ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক



বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকি যখন পর্দায় ‘দুই দিনের দুনিয়া’ নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল, পোস্টার বা ট্রেলার মুক্তি দিয়েছিল, তখন এই দর্শকমনে অর্থপূর্ণ আগ্রহ সৃষ্টি করেছিলেন মূলত দুজন অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু এবং চঞ্চল চৌধুরী। অনেক দিন পর দুই অসাধারণ অভিনেতার যুগলবন্দী কেমন হয়, সেটি অবলোকনের অভিজ্ঞতা থেকে
১৪ অক্টোবর ২০২২
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১০ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে