রেজা করিম ও তানিম আহমেদ, ঢাকা

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
জামায়াতে ইসলামী তার ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের এই বিজয়ে উচ্ছ্বসিত। দলটির নেতারা মনে করছেন, এই বিজয় জাতীয় নির্বাচনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। তবে বিএনপির নেতাদের মতে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফল জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না। নাগরিক ঐক্যের সভাপতিও একই মত পোষণ করেন।
দেড় মাসেরও কম সময়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ২৮ পদের মধ্যে ২৩, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (জাকসু) ২৫ পদের ২০, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) ২৬ পদের ২৪ এবং রাকসুর ২৩ পদের ২০ পদেই জয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। অন্যদিকে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন শুধু চাকসুর এজিএস এবং রাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক পদে।
চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফলের পেছনে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে বিএনপির। দলটির অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ পর্যায়ে জামায়াত নিজেদের লোক বসিয়েছে। তাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছেন।
বিএনপির নেতারা বলছেন, এই ফলের কোনো প্রভাব আগামী নির্বাচন বা জাতীয় রাজনীতিতে পড়বে না। অতীতে যাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে গুটিকয়েক নেতা পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে ভালো অবস্থানে গেছেন। এর জন্য অবশ্যই ভালো একটি দলের সঙ্গে থাকতে হয়েছে। অতীতের ভিপি, জিএসদের মধ্যে জাতীয় রাজনীতিতে আসা যাঁরা বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদে এসেছেন। এই বিবেচনায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারণ নেই।
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফল জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এটা বলা যাবে না। তিনি বলেন, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে টার্গেট করে নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে, এটা তারাও মনে করে না। সেটা যদি তারা মনে করত, তাহলে জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চালাত না।
অন্যদিকে চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদে ছাত্রশিবিরের জয়ে উচ্ছ্বসিত জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। এই জয়কে ইতিবাচক মন্তব্য করে দলটির নেতারা বলছেন, মানুষ এখন জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি গ্রহণ করেছে। শিক্ষার্থীরা নতুন ধারার রাজনীতি চায়। এই চিন্তাধারা থেকে ছাত্রশিবিরকে ভোট দিয়েছে। জামায়াত-শিবির মানুষের উপকার করে, দুর্নীতি করে না, সততা বজায় রাখে, মানব কল্যাণে কাজ করে। নতুন প্রজন্ম দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চায়। সেই জায়গা থেকে জামায়াত-শিবিরের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে সব মহলে।
ছাত্র সংসদের ফলের প্রভাব আগামী দিনের জাতীয় রাজনীতিতেও পড়বে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সচেতন জায়গা। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের ভাবনার প্রতিচ্ছবি এখানে (ছাত্র সংসদ) আছে। আবার দেশে নতুন প্রজন্মের সংখ্যাই বেশি। তারা যখন গ্রহণ করে নিয়েছে, তার প্রভাব তো সব জায়গায় পড়বে।’
চাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাকসুর ফল চট্টগ্রামেই প্রভাব ফেলে না। একই কথা রাকসুর বেলায়ও প্রযোজ্য। তবে ডাকসুর ভোটের প্রভাব কমবেশি পড়লেও সেটা জাতীয় নির্বাচনের ফল উল্টে দেওয়ার মতো কিছু হয় না।
ছাত্র সংসদের এই ফলের ফায়দা নিতে জামায়াত-শিবিরকে সংযত আচরণ করতে হবে বলে মনে করেন ডাকসুর সাবেক জিএস ও বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, বিগত দিনে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের অপকর্মের দিকটা বিবেচনায় রেখে বিকল্প হিসেবে ছাত্রশিবিরের পক্ষে রায় দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এখন এ বিজয়কে সুযোগ বিবেচনা করে বাড়াবাড়ি করলে জাতীয় রাজনীতিতে ফায়দা নিতে পারবে না জামায়াত-শিবির। এই ফলের ফায়দা নিতে হলে তাদের সংযত আচরণ করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ছাত্রশিবির সংগঠিত ছাত্রসংগঠন হওয়ায় ছাত্র সংসদগুলোর নির্বাচনে ভালো ফল করেছে। তবে এই নির্বাচনের ফলের বড় প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এমন নয়। কেউ কেউ মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদে নির্বাচিতদের জামায়াত জাতীয় নির্বাচনে প্রচারে কাজে লাগাবে। এটি সব শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাব না ফেললেও ছাত্রসমাজের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এতে নতুন ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের ফলের প্রভাব জাতীয়ভাবে পড়ার দাবি তারা (জামায়াত) করলেও বিষয়টি এমন নয়। জাতীয় রাজনীতির ধরন ভিন্ন। তবে এর একটা প্রভাব থাকবে রাজনীতিতে। কারণ, তারা তাদের ছাত্র সংসদের নেতাদের ভোটে কাজে লাগাবে পরিকল্পিতভাবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ভোটের হার বেড়ে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
জামায়াতে ইসলামী তার ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের এই বিজয়ে উচ্ছ্বসিত। দলটির নেতারা মনে করছেন, এই বিজয় জাতীয় নির্বাচনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। তবে বিএনপির নেতাদের মতে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফল জাতীয় নির্বাচনে কোনো প্রভাব ফেলবে না। নাগরিক ঐক্যের সভাপতিও একই মত পোষণ করেন।
দেড় মাসেরও কম সময়ে অনুষ্ঠিত ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ২৮ পদের মধ্যে ২৩, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (জাকসু) ২৫ পদের ২০, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) ২৬ পদের ২৪ এবং রাকসুর ২৩ পদের ২০ পদেই জয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। অন্যদিকে বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন শুধু চাকসুর এজিএস এবং রাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক পদে।
চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের এই ফলের পেছনে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে বিএনপির। দলটির অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ পর্যায়ে জামায়াত নিজেদের লোক বসিয়েছে। তাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছেন।
বিএনপির নেতারা বলছেন, এই ফলের কোনো প্রভাব আগামী নির্বাচন বা জাতীয় রাজনীতিতে পড়বে না। অতীতে যাঁরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে গুটিকয়েক নেতা পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে ভালো অবস্থানে গেছেন। এর জন্য অবশ্যই ভালো একটি দলের সঙ্গে থাকতে হয়েছে। অতীতের ভিপি, জিএসদের মধ্যে জাতীয় রাজনীতিতে আসা যাঁরা বৃহৎ রাজনৈতিক দলে ছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ জাতীয় সংসদে এসেছেন। এই বিবেচনায় ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের সঙ্গে জাতীয় রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলার কোনো কারণ নেই।
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের নির্বাচনের ফল জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এটা বলা যাবে না। তিনি বলেন, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে টার্গেট করে নানা অপচেষ্টা চালাচ্ছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলের প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে, এটা তারাও মনে করে না। সেটা যদি তারা মনে করত, তাহলে জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চালাত না।
অন্যদিকে চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদে ছাত্রশিবিরের জয়ে উচ্ছ্বসিত জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। এই জয়কে ইতিবাচক মন্তব্য করে দলটির নেতারা বলছেন, মানুষ এখন জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি গ্রহণ করেছে। শিক্ষার্থীরা নতুন ধারার রাজনীতি চায়। এই চিন্তাধারা থেকে ছাত্রশিবিরকে ভোট দিয়েছে। জামায়াত-শিবির মানুষের উপকার করে, দুর্নীতি করে না, সততা বজায় রাখে, মানব কল্যাণে কাজ করে। নতুন প্রজন্ম দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চায়। সেই জায়গা থেকে জামায়াত-শিবিরের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে সব মহলে।
ছাত্র সংসদের ফলের প্রভাব আগামী দিনের জাতীয় রাজনীতিতেও পড়বে বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে দেশের সবচেয়ে সচেতন জায়গা। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের ভাবনার প্রতিচ্ছবি এখানে (ছাত্র সংসদ) আছে। আবার দেশে নতুন প্রজন্মের সংখ্যাই বেশি। তারা যখন গ্রহণ করে নিয়েছে, তার প্রভাব তো সব জায়গায় পড়বে।’
চাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও ডাকসুর সাবেক সহসভাপতি (ভিপি) নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাকসুর ফল চট্টগ্রামেই প্রভাব ফেলে না। একই কথা রাকসুর বেলায়ও প্রযোজ্য। তবে ডাকসুর ভোটের প্রভাব কমবেশি পড়লেও সেটা জাতীয় নির্বাচনের ফল উল্টে দেওয়ার মতো কিছু হয় না।
ছাত্র সংসদের এই ফলের ফায়দা নিতে জামায়াত-শিবিরকে সংযত আচরণ করতে হবে বলে মনে করেন ডাকসুর সাবেক জিএস ও বাংলাদেশ জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, বিগত দিনে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের অপকর্মের দিকটা বিবেচনায় রেখে বিকল্প হিসেবে ছাত্রশিবিরের পক্ষে রায় দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এখন এ বিজয়কে সুযোগ বিবেচনা করে বাড়াবাড়ি করলে জাতীয় রাজনীতিতে ফায়দা নিতে পারবে না জামায়াত-শিবির। এই ফলের ফায়দা নিতে হলে তাদের সংযত আচরণ করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ছাত্রশিবির সংগঠিত ছাত্রসংগঠন হওয়ায় ছাত্র সংসদগুলোর নির্বাচনে ভালো ফল করেছে। তবে এই নির্বাচনের ফলের বড় প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে—এমন নয়। কেউ কেউ মনে করেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদে নির্বাচিতদের জামায়াত জাতীয় নির্বাচনে প্রচারে কাজে লাগাবে। এটি সব শ্রেণির মানুষের ওপর প্রভাব না ফেললেও ছাত্রসমাজের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এতে নতুন ভোটাররা প্রভাবিত হতে পারেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের ফলের প্রভাব জাতীয়ভাবে পড়ার দাবি তারা (জামায়াত) করলেও বিষয়টি এমন নয়। জাতীয় রাজনীতির ধরন ভিন্ন। তবে এর একটা প্রভাব থাকবে রাজনীতিতে। কারণ, তারা তাদের ছাত্র সংসদের নেতাদের ভোটে কাজে লাগাবে পরিকল্পিতভাবে। সে ক্ষেত্রে তাদের ভোটের হার বেড়ে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে
যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার, বুধবার ও বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শোক পালনের অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী কর্মসূচি প্রণয়ন করা হবে। এ ছাড়া খালেদা জিয়ার বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্মকে উপজীব্য করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক সেমিনার ও অন্যান্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
আজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদসহ সকল হল/হোস্টেল এবং আবাসিক এলাকার মসজিদে খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনায় কোরআনখানি, দোয়া ও মোনাজাত করা হবে। অন্যান্য ধর্মীয় উপসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হবে।
আগামীকাল বাদ জোহর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত বিশেষ পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শনের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার, বুধবার ও বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শোক পালনের অংশ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী কর্মসূচি প্রণয়ন করা হবে। এ ছাড়া খালেদা জিয়ার বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্মকে উপজীব্য করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক সেমিনার ও অন্যান্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
আজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদসহ সকল হল/হোস্টেল এবং আবাসিক এলাকার মসজিদে খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনায় কোরআনখানি, দোয়া ও মোনাজাত করা হবে। অন্যান্য ধর্মীয় উপসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হবে।
আগামীকাল বাদ জোহর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত বিশেষ পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভূমিধস বিজয় এবং জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পরাজয় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন হিসাবনিকাশের জন্ম দিয়েছে। এই হিসাবনিকাশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগে