সাব্বির হোসেন

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।
সাব্বির হোসেন

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
৩ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে