
বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন। সে লক্ষ্য নিয়ে ১২ বছর ধরে সাধারণ ইংরেজি শিক্ষার প্রথা থেকে বের হয়ে, Interactive English lesson-এর মাধ্যমে শুদ্ধ উচ্চারণে শিক্ষা প্রদান করে আসছেন এবং প্রতিষ্ঠা করেছেন হেডম্যান একাডেমি। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান

প্রশ্ন: ইংরেজি শেখানোর প্রতি আপনার এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগের পেছনের গল্পটা জানতে চাই। কীভাবে এ পথচলা শুরু হলো?
উত্তর: ছোটবেলায় আমি ছিলাম বেশ দুরন্ত। কখনো ভাবিনি, আমি ইংরেজি শেখানোর কাজে এত দূর এগোব। ইন্টারমিডিয়েটের পর থেকে ফ্রিল্যান্স টিচার হিসেবে কাজ শুরু করি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষকতা, করপোরেট ট্রেনিং, এমনকি ডিফেন্স সেক্টরেও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এর মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে অনুভব করি, দেশে ইংরেজি শেখার পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন।
প্রশ্ন: ‘হেডম্যান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: আমাদের দেশে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে একটি অদৃশ্য ভয় কাজ করে, যা অনেককে দক্ষতার দিকে এগোতে বাধা দেয়। হেডম্যান একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল সেই ভয় দূর করা—ভয়মুক্তভাবে ইংরেজি শেখানো। আমি চাই, শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে বোঝার এবং ব্যবহারের সহজ পথ খুঁজে পাক, যাতে ভাষাটি তাদের জন্য বাধা না হয়ে; বরং সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়।
প্রশ্ন: এ প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে?
উত্তর: সবাই ইংরেজি পড়ায়, কিন্তু আমরা তা মজা করে শেখাই। শিক্ষার্থীরা যে শিখছে, সেটা তারা মনের অজান্তেই শিখে ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা tense শেখাই, তখন গৎবাঁধা রুলস না পড়িয়ে, বিভিন্ন গেম এবং অ্যাকটিভিটির মাধ্যমে তৎকালীন tense -এর ফরম না শিখিয়েও, তাদের গ্রামারের রুল না শিখিয়ে ইংরেজি শেখানো হয়। এতে তারা ভুলেই যায় যে, তারা ইংরেজি বা গ্রামার শিখছে। এটি এমনভাবে হয়, যেভাবে একটি শিশু তার মাতৃভাষা শেখে, সেভাবেই ইংরেজি শেখে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শিখতে, কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে কোনো ভয় পায় না।
প্রশ্ন: অন্যান্য ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতির তুলনায় আপনার ভিডিও কনটেন্টের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সবাই এডুকেশন দিয়ে থাকে, কিন্তু আমরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট একত্র করে শিখিয়ে থাকি। এ দুটি মিলিয়ে আমরা এডুটেইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখাই। এ কারণে আমাদের ভিডিও কনটেন্টে শিক্ষার্থীরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট, দুটোই পায়। যদি এন্টারটেইনমেন্ট না থাকে, তবে শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় বোরিং হয়ে পড়ে। তাই আমরা শিক্ষাকে মজা করে শেখানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করি ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে।
প্রশ্ন: ভিডিও লার্নিংয়ের ব্যাপারে আপনি কবে থেকে ভাবতে শুরু করেন?
উত্তর: আমি ২০১৩ সাল থেকেই করপোরেট ট্রেনিং দিয়ে আসছি—বিসিএস অফিসার, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, ব্যাংক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য ডিজিটাল কনটেন্টের অভাব অনুভব করেছি। তখনই আমি ভাবলাম, আমাদের শিশু-কিশোরেরা সারা দিন মোবাইল বা ট্যাবে গেম খেলে, কেননা যদি তাদের এই ডিজিটাল মাধ্যমে শেখানো যায়? এ চিন্তা থেকেই আমি শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করি। এখন অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা গেমের বদলে আপনার ভিডিও দেখে শেখে, এমনকি খাতায় লিখেও রাখে।’
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার লক্ষ্য আগামী ১০-১৫ বছরে দেশের প্রায় ২ কোটি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলা। আমি করপোরেট লেভেলে প্রশিক্ষণ দিয়েছি; কিন্তু বড় পরিবর্তন আনতে হলে শিকড় থেকে শুরু করতে হবে। এ কারণে এখন শিশুদের জন্য কাজ করছি, যাতে ভবিষ্যতে তারা আর ইংরেজির জন্য কোথাও আটকে না যায়। এ ছাড়া, বাংলাদেশের বাইরেও যেসব বাংলাদেশি ভাইবোন আছে, সেখানে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই আমি মালয়েশিয়া এবং চীন সফর করেছি, সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে প্রবাসী ও স্থানীয় বিদেশিদের ইংরেজি শেখানোর প্রয়াস চলছে।
প্রশ্ন: ৬৪ জেলায় ইংরেজি শেখানোর যে পরিকল্পনা করেছেন, তা নিয়ে একটু বলুন।
উত্তর: আমি চাই, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গায় ইংরেজি শেখার ভয় দূর হোক। এখনো অনেক জায়গায় ইংরেজি মানে ‘দুর্বোধ্য’ কিছু! এমনকি অনেকে তো বলে, ইংরেজির নাম শুনলেই শরীরে জ্বর চলে আসে (হাসি)। আমার লক্ষ্য, বিভাগীয় শহর থেকে ৬৪ জেলা এবং পরে উপজেলায়ও ‘হেডম্যান একাডেমি’র কার্যক্রম চালু করা। ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়া এবং চীন ঘুরে এসেছি, সেখানে শুধু প্রবাসী নয়, স্থানীয়রাও ইংরেজি শেখার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনি তরুণদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন, যাঁরা ভাষা দক্ষতার ঘাটতির কারণে পিছিয়ে পড়ছেন?
উত্তর: ইংরেজি শেখা কঠিন কিছু নয়, যদি সঠিক উপায়ে শেখা যায়। গ্রাম হোক বা শহর, ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন শেখার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত। ভয় না পেয়ে নিয়মিত লিসেনিং এবং স্পোকেন প্র্যাকটিস করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা, ভুল করলে ভয় পাবেন না—ভুল থেকেই শেখা যায়!
প্রশ্ন: ইংরেজি শেখানোর প্রতি আপনার এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগের পেছনের গল্পটা জানতে চাই। কীভাবে এ পথচলা শুরু হলো?
উত্তর: ছোটবেলায় আমি ছিলাম বেশ দুরন্ত। কখনো ভাবিনি, আমি ইংরেজি শেখানোর কাজে এত দূর এগোব। ইন্টারমিডিয়েটের পর থেকে ফ্রিল্যান্স টিচার হিসেবে কাজ শুরু করি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষকতা, করপোরেট ট্রেনিং, এমনকি ডিফেন্স সেক্টরেও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এর মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে অনুভব করি, দেশে ইংরেজি শেখার পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন।
প্রশ্ন: ‘হেডম্যান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: আমাদের দেশে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে একটি অদৃশ্য ভয় কাজ করে, যা অনেককে দক্ষতার দিকে এগোতে বাধা দেয়। হেডম্যান একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল সেই ভয় দূর করা—ভয়মুক্তভাবে ইংরেজি শেখানো। আমি চাই, শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে বোঝার এবং ব্যবহারের সহজ পথ খুঁজে পাক, যাতে ভাষাটি তাদের জন্য বাধা না হয়ে; বরং সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়।
প্রশ্ন: এ প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে?
উত্তর: সবাই ইংরেজি পড়ায়, কিন্তু আমরা তা মজা করে শেখাই। শিক্ষার্থীরা যে শিখছে, সেটা তারা মনের অজান্তেই শিখে ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা tense শেখাই, তখন গৎবাঁধা রুলস না পড়িয়ে, বিভিন্ন গেম এবং অ্যাকটিভিটির মাধ্যমে তৎকালীন tense -এর ফরম না শিখিয়েও, তাদের গ্রামারের রুল না শিখিয়ে ইংরেজি শেখানো হয়। এতে তারা ভুলেই যায় যে, তারা ইংরেজি বা গ্রামার শিখছে। এটি এমনভাবে হয়, যেভাবে একটি শিশু তার মাতৃভাষা শেখে, সেভাবেই ইংরেজি শেখে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শিখতে, কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে কোনো ভয় পায় না।
প্রশ্ন: অন্যান্য ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতির তুলনায় আপনার ভিডিও কনটেন্টের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সবাই এডুকেশন দিয়ে থাকে, কিন্তু আমরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট একত্র করে শিখিয়ে থাকি। এ দুটি মিলিয়ে আমরা এডুটেইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখাই। এ কারণে আমাদের ভিডিও কনটেন্টে শিক্ষার্থীরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট, দুটোই পায়। যদি এন্টারটেইনমেন্ট না থাকে, তবে শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় বোরিং হয়ে পড়ে। তাই আমরা শিক্ষাকে মজা করে শেখানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করি ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে।
প্রশ্ন: ভিডিও লার্নিংয়ের ব্যাপারে আপনি কবে থেকে ভাবতে শুরু করেন?
উত্তর: আমি ২০১৩ সাল থেকেই করপোরেট ট্রেনিং দিয়ে আসছি—বিসিএস অফিসার, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, ব্যাংক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য ডিজিটাল কনটেন্টের অভাব অনুভব করেছি। তখনই আমি ভাবলাম, আমাদের শিশু-কিশোরেরা সারা দিন মোবাইল বা ট্যাবে গেম খেলে, কেননা যদি তাদের এই ডিজিটাল মাধ্যমে শেখানো যায়? এ চিন্তা থেকেই আমি শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করি। এখন অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা গেমের বদলে আপনার ভিডিও দেখে শেখে, এমনকি খাতায় লিখেও রাখে।’
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার লক্ষ্য আগামী ১০-১৫ বছরে দেশের প্রায় ২ কোটি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলা। আমি করপোরেট লেভেলে প্রশিক্ষণ দিয়েছি; কিন্তু বড় পরিবর্তন আনতে হলে শিকড় থেকে শুরু করতে হবে। এ কারণে এখন শিশুদের জন্য কাজ করছি, যাতে ভবিষ্যতে তারা আর ইংরেজির জন্য কোথাও আটকে না যায়। এ ছাড়া, বাংলাদেশের বাইরেও যেসব বাংলাদেশি ভাইবোন আছে, সেখানে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই আমি মালয়েশিয়া এবং চীন সফর করেছি, সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে প্রবাসী ও স্থানীয় বিদেশিদের ইংরেজি শেখানোর প্রয়াস চলছে।
প্রশ্ন: ৬৪ জেলায় ইংরেজি শেখানোর যে পরিকল্পনা করেছেন, তা নিয়ে একটু বলুন।
উত্তর: আমি চাই, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গায় ইংরেজি শেখার ভয় দূর হোক। এখনো অনেক জায়গায় ইংরেজি মানে ‘দুর্বোধ্য’ কিছু! এমনকি অনেকে তো বলে, ইংরেজির নাম শুনলেই শরীরে জ্বর চলে আসে (হাসি)। আমার লক্ষ্য, বিভাগীয় শহর থেকে ৬৪ জেলা এবং পরে উপজেলায়ও ‘হেডম্যান একাডেমি’র কার্যক্রম চালু করা। ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়া এবং চীন ঘুরে এসেছি, সেখানে শুধু প্রবাসী নয়, স্থানীয়রাও ইংরেজি শেখার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনি তরুণদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন, যাঁরা ভাষা দক্ষতার ঘাটতির কারণে পিছিয়ে পড়ছেন?
উত্তর: ইংরেজি শেখা কঠিন কিছু নয়, যদি সঠিক উপায়ে শেখা যায়। গ্রাম হোক বা শহর, ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন শেখার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত। ভয় না পেয়ে নিয়মিত লিসেনিং এবং স্পোকেন প্র্যাকটিস করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা, ভুল করলে ভয় পাবেন না—ভুল থেকেই শেখা যায়!

বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন। সে লক্ষ্য নিয়ে ১২ বছর ধরে সাধারণ ইংরেজি শিক্ষার প্রথা থেকে বের হয়ে, Interactive English lesson-এর মাধ্যমে শুদ্ধ উচ্চারণে শিক্ষা প্রদান করে আসছেন এবং প্রতিষ্ঠা করেছেন হেডম্যান একাডেমি। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান

প্রশ্ন: ইংরেজি শেখানোর প্রতি আপনার এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগের পেছনের গল্পটা জানতে চাই। কীভাবে এ পথচলা শুরু হলো?
উত্তর: ছোটবেলায় আমি ছিলাম বেশ দুরন্ত। কখনো ভাবিনি, আমি ইংরেজি শেখানোর কাজে এত দূর এগোব। ইন্টারমিডিয়েটের পর থেকে ফ্রিল্যান্স টিচার হিসেবে কাজ শুরু করি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষকতা, করপোরেট ট্রেনিং, এমনকি ডিফেন্স সেক্টরেও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এর মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে অনুভব করি, দেশে ইংরেজি শেখার পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন।
প্রশ্ন: ‘হেডম্যান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: আমাদের দেশে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে একটি অদৃশ্য ভয় কাজ করে, যা অনেককে দক্ষতার দিকে এগোতে বাধা দেয়। হেডম্যান একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল সেই ভয় দূর করা—ভয়মুক্তভাবে ইংরেজি শেখানো। আমি চাই, শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে বোঝার এবং ব্যবহারের সহজ পথ খুঁজে পাক, যাতে ভাষাটি তাদের জন্য বাধা না হয়ে; বরং সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়।
প্রশ্ন: এ প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে?
উত্তর: সবাই ইংরেজি পড়ায়, কিন্তু আমরা তা মজা করে শেখাই। শিক্ষার্থীরা যে শিখছে, সেটা তারা মনের অজান্তেই শিখে ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা tense শেখাই, তখন গৎবাঁধা রুলস না পড়িয়ে, বিভিন্ন গেম এবং অ্যাকটিভিটির মাধ্যমে তৎকালীন tense -এর ফরম না শিখিয়েও, তাদের গ্রামারের রুল না শিখিয়ে ইংরেজি শেখানো হয়। এতে তারা ভুলেই যায় যে, তারা ইংরেজি বা গ্রামার শিখছে। এটি এমনভাবে হয়, যেভাবে একটি শিশু তার মাতৃভাষা শেখে, সেভাবেই ইংরেজি শেখে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শিখতে, কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে কোনো ভয় পায় না।
প্রশ্ন: অন্যান্য ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতির তুলনায় আপনার ভিডিও কনটেন্টের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সবাই এডুকেশন দিয়ে থাকে, কিন্তু আমরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট একত্র করে শিখিয়ে থাকি। এ দুটি মিলিয়ে আমরা এডুটেইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখাই। এ কারণে আমাদের ভিডিও কনটেন্টে শিক্ষার্থীরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট, দুটোই পায়। যদি এন্টারটেইনমেন্ট না থাকে, তবে শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় বোরিং হয়ে পড়ে। তাই আমরা শিক্ষাকে মজা করে শেখানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করি ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে।
প্রশ্ন: ভিডিও লার্নিংয়ের ব্যাপারে আপনি কবে থেকে ভাবতে শুরু করেন?
উত্তর: আমি ২০১৩ সাল থেকেই করপোরেট ট্রেনিং দিয়ে আসছি—বিসিএস অফিসার, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, ব্যাংক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য ডিজিটাল কনটেন্টের অভাব অনুভব করেছি। তখনই আমি ভাবলাম, আমাদের শিশু-কিশোরেরা সারা দিন মোবাইল বা ট্যাবে গেম খেলে, কেননা যদি তাদের এই ডিজিটাল মাধ্যমে শেখানো যায়? এ চিন্তা থেকেই আমি শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করি। এখন অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা গেমের বদলে আপনার ভিডিও দেখে শেখে, এমনকি খাতায় লিখেও রাখে।’
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার লক্ষ্য আগামী ১০-১৫ বছরে দেশের প্রায় ২ কোটি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলা। আমি করপোরেট লেভেলে প্রশিক্ষণ দিয়েছি; কিন্তু বড় পরিবর্তন আনতে হলে শিকড় থেকে শুরু করতে হবে। এ কারণে এখন শিশুদের জন্য কাজ করছি, যাতে ভবিষ্যতে তারা আর ইংরেজির জন্য কোথাও আটকে না যায়। এ ছাড়া, বাংলাদেশের বাইরেও যেসব বাংলাদেশি ভাইবোন আছে, সেখানে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই আমি মালয়েশিয়া এবং চীন সফর করেছি, সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে প্রবাসী ও স্থানীয় বিদেশিদের ইংরেজি শেখানোর প্রয়াস চলছে।
প্রশ্ন: ৬৪ জেলায় ইংরেজি শেখানোর যে পরিকল্পনা করেছেন, তা নিয়ে একটু বলুন।
উত্তর: আমি চাই, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গায় ইংরেজি শেখার ভয় দূর হোক। এখনো অনেক জায়গায় ইংরেজি মানে ‘দুর্বোধ্য’ কিছু! এমনকি অনেকে তো বলে, ইংরেজির নাম শুনলেই শরীরে জ্বর চলে আসে (হাসি)। আমার লক্ষ্য, বিভাগীয় শহর থেকে ৬৪ জেলা এবং পরে উপজেলায়ও ‘হেডম্যান একাডেমি’র কার্যক্রম চালু করা। ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়া এবং চীন ঘুরে এসেছি, সেখানে শুধু প্রবাসী নয়, স্থানীয়রাও ইংরেজি শেখার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনি তরুণদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন, যাঁরা ভাষা দক্ষতার ঘাটতির কারণে পিছিয়ে পড়ছেন?
উত্তর: ইংরেজি শেখা কঠিন কিছু নয়, যদি সঠিক উপায়ে শেখা যায়। গ্রাম হোক বা শহর, ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন শেখার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত। ভয় না পেয়ে নিয়মিত লিসেনিং এবং স্পোকেন প্র্যাকটিস করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা, ভুল করলে ভয় পাবেন না—ভুল থেকেই শেখা যায়!
প্রশ্ন: ইংরেজি শেখানোর প্রতি আপনার এ ভিন্নধর্মী উদ্যোগের পেছনের গল্পটা জানতে চাই। কীভাবে এ পথচলা শুরু হলো?
উত্তর: ছোটবেলায় আমি ছিলাম বেশ দুরন্ত। কখনো ভাবিনি, আমি ইংরেজি শেখানোর কাজে এত দূর এগোব। ইন্টারমিডিয়েটের পর থেকে ফ্রিল্যান্স টিচার হিসেবে কাজ শুরু করি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি শিক্ষকতা, করপোরেট ট্রেনিং, এমনকি ডিফেন্স সেক্টরেও প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এর মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে অনুভব করি, দেশে ইংরেজি শেখার পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন।
প্রশ্ন: ‘হেডম্যান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: আমাদের দেশে ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রে একটি অদৃশ্য ভয় কাজ করে, যা অনেককে দক্ষতার দিকে এগোতে বাধা দেয়। হেডম্যান একাডেমি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল সেই ভয় দূর করা—ভয়মুক্তভাবে ইংরেজি শেখানো। আমি চাই, শিক্ষার্থীরা ইংরেজিকে বোঝার এবং ব্যবহারের সহজ পথ খুঁজে পাক, যাতে ভাষাটি তাদের জন্য বাধা না হয়ে; বরং সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়।
প্রশ্ন: এ প্ল্যাটফর্মটি কীভাবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখার ভয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করছে?
উত্তর: সবাই ইংরেজি পড়ায়, কিন্তু আমরা তা মজা করে শেখাই। শিক্ষার্থীরা যে শিখছে, সেটা তারা মনের অজান্তেই শিখে ফেলে। উদাহরণস্বরূপ, যখন আমরা tense শেখাই, তখন গৎবাঁধা রুলস না পড়িয়ে, বিভিন্ন গেম এবং অ্যাকটিভিটির মাধ্যমে তৎকালীন tense -এর ফরম না শিখিয়েও, তাদের গ্রামারের রুল না শিখিয়ে ইংরেজি শেখানো হয়। এতে তারা ভুলেই যায় যে, তারা ইংরেজি বা গ্রামার শিখছে। এটি এমনভাবে হয়, যেভাবে একটি শিশু তার মাতৃভাষা শেখে, সেভাবেই ইংরেজি শেখে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি শিখতে, কিংবা ইংরেজিতে কথা বলতে কোনো ভয় পায় না।
প্রশ্ন: অন্যান্য ইংরেজি শেখানোর পদ্ধতির তুলনায় আপনার ভিডিও কনটেন্টের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সবাই এডুকেশন দিয়ে থাকে, কিন্তু আমরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট একত্র করে শিখিয়ে থাকি। এ দুটি মিলিয়ে আমরা এডুটেইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখাই। এ কারণে আমাদের ভিডিও কনটেন্টে শিক্ষার্থীরা এডুকেশন এবং এন্টারটেইনমেন্ট, দুটোই পায়। যদি এন্টারটেইনমেন্ট না থাকে, তবে শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় বোরিং হয়ে পড়ে। তাই আমরা শিক্ষাকে মজা করে শেখানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তা করি ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে।
প্রশ্ন: ভিডিও লার্নিংয়ের ব্যাপারে আপনি কবে থেকে ভাবতে শুরু করেন?
উত্তর: আমি ২০১৩ সাল থেকেই করপোরেট ট্রেনিং দিয়ে আসছি—বিসিএস অফিসার, সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, ব্যাংক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য ডিজিটাল কনটেন্টের অভাব অনুভব করেছি। তখনই আমি ভাবলাম, আমাদের শিশু-কিশোরেরা সারা দিন মোবাইল বা ট্যাবে গেম খেলে, কেননা যদি তাদের এই ডিজিটাল মাধ্যমে শেখানো যায়? এ চিন্তা থেকেই আমি শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে শুরু করি। এখন অভিভাবকেরা বলেন, ‘বাচ্চারা গেমের বদলে আপনার ভিডিও দেখে শেখে, এমনকি খাতায় লিখেও রাখে।’
প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমার লক্ষ্য আগামী ১০-১৫ বছরে দেশের প্রায় ২ কোটি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ করে তোলা। আমি করপোরেট লেভেলে প্রশিক্ষণ দিয়েছি; কিন্তু বড় পরিবর্তন আনতে হলে শিকড় থেকে শুরু করতে হবে। এ কারণে এখন শিশুদের জন্য কাজ করছি, যাতে ভবিষ্যতে তারা আর ইংরেজির জন্য কোথাও আটকে না যায়। এ ছাড়া, বাংলাদেশের বাইরেও যেসব বাংলাদেশি ভাইবোন আছে, সেখানে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই আমি মালয়েশিয়া এবং চীন সফর করেছি, সেখানকার বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে প্রবাসী ও স্থানীয় বিদেশিদের ইংরেজি শেখানোর প্রয়াস চলছে।
প্রশ্ন: ৬৪ জেলায় ইংরেজি শেখানোর যে পরিকল্পনা করেছেন, তা নিয়ে একটু বলুন।
উত্তর: আমি চাই, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শহর—সব জায়গায় ইংরেজি শেখার ভয় দূর হোক। এখনো অনেক জায়গায় ইংরেজি মানে ‘দুর্বোধ্য’ কিছু! এমনকি অনেকে তো বলে, ইংরেজির নাম শুনলেই শরীরে জ্বর চলে আসে (হাসি)। আমার লক্ষ্য, বিভাগীয় শহর থেকে ৬৪ জেলা এবং পরে উপজেলায়ও ‘হেডম্যান একাডেমি’র কার্যক্রম চালু করা। ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়া এবং চীন ঘুরে এসেছি, সেখানে শুধু প্রবাসী নয়, স্থানীয়রাও ইংরেজি শেখার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
প্রশ্ন: আপনি তরুণদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন, যাঁরা ভাষা দক্ষতার ঘাটতির কারণে পিছিয়ে পড়ছেন?
উত্তর: ইংরেজি শেখা কঠিন কিছু নয়, যদি সঠিক উপায়ে শেখা যায়। গ্রাম হোক বা শহর, ডিজিটাল দুনিয়ায় এখন শেখার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত। ভয় না পেয়ে নিয়মিত লিসেনিং এবং স্পোকেন প্র্যাকটিস করুন। আর সবচেয়ে বড় কথা, ভুল করলে ভয় পাবেন না—ভুল থেকেই শেখা যায়!

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন।
১০ মার্চ ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেমো. ফাহিম ফরহাদ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন।
১০ মার্চ ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন।
১০ মার্চ ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন।
১০ মার্চ ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৬ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
৭ ঘণ্টা আগে