মো. মুজাহিদুল ইসলাম

পড়াশোনার মান, পরিবেশ, গবেষণা ও ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার খুঁটিনাটি নিয়ে থাকছে আজকের আলোচনা।
পুরো পৃথিবীতে আমেরিকান ডিগ্রি অত্যন্ত সমাদৃত এবং ক্যারিয়ারে এটি অন্যদের থেকে এগিয়েই রাখবে। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এসটিইএম (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ম্যাথমেটিকস) ক্যাটাগরির সব প্রোগ্রামে আবেদন করা যায়।
আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা
বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে তিনটা জিনিস গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো হলো একাডেমিক ফলাফল, ইংলিশে দক্ষতা, আর জিআরই স্কোর। তবে বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে জিআরইর তেমন বাধ্যবাধকতা নেই। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলরে আবেদনের ক্ষেত্রে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ভালো ফলাফলের প্রয়োজন হয়। সেই সঙ্গে ভালো আইইএলটিএস, টোয়েফল স্কোর এবং ভালো স্যাট স্কোরের দরকার হয়। এখানে মূলত আমি পোস্টগ্র্যাজুয়েট নিয়ে আলোচনা করব। মাস্টার্স (সময়কাল দুই বছর) অথবা পিএইচডি (সময়কাল পাঁচ বছর) প্রোগ্রামে আবেদনের ক্ষেত্রে মাঝারি মানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনার্স বা ব্যাচেলরে সিজিপিএ মোটামুটি ৩-এর মতো হলেই আবেদন করা যায়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সিজিপিএ ৩-এর কম থাকলেও আবেদন গ্রহণ করে।
আইইএলটিএস ব্যান্ড স্কোর ন্যূনতম ৬ থেকে ৬.৫ আর টোয়েফল স্কোর মোটামুটি ৭৯ হলে ভালো। জিআরই স্কোর ৩০০+ হলে এটা আপনাকে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে, যদিও বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ন্যূনতম শর্ত পূরণের জন্য জিআরই বাধ্যতামূলক নয়।তবে স্কলারশিপ বা ফান্ডিং ছাড়া আমেরিকায় পড়াশোনার যাবতীয় খরচ বহন করা যেকোনো নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে দুরূহ ব্যাপার। কেননা, এখানে এফ-১ ও এফ-২ ভিসাধারী শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের বাইরে কাজ করার অনুমতি পায় না।
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা
আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্কলারশিপ বা ফান্ডিং অনেক বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। আর এ ক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়াও একেক বছরে একেক রকম হতে পারে। তবে মোটামুটিভাবে কিছু কমন ফ্যাক্টর থাকে, যেগুলোতে ভালো ফলাফল থাকলে স্কলারশিপ বা ফান্ডিং বাছাই প্রক্রিয়ায় এগিয়ে থাকার সম্ভাবনা থাকে। মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য অনার্স বা ব্যাচেলরে সিজিপিএ ৩.৫০+ থাকলে ভালো হয়। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে ব্যাচেলর বা অনার্সের পাশাপাশি মাস্টার্সের একটা ভালো ফলাফল ৩.৫০+ রাখা উত্তম। আইইএলটিএস ব্যান্ড স্কোর ৭.০+ অথবা টোয়েফলের ক্ষেত্রে ৯৩+ স্কোর কিংবা জিআরইর স্কোর ৩১০ বা এর আশপাশে থাকলে তা আপনাকে অনেকের থেকে এগিয়ে রাখবে। এরপর স্টেটমেন্ট অব পারপাসটা (এসওপি) হতে হবে আদর্শ মানের। এ ক্ষেত্রে এক্সপার্ট যদি কেউ থেকে থাকেন, যিনি ইতিমধ্যে আমেরিকায় অধ্যয়নরত আছেন, তাঁদের থেকে সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কোনোভাবেই অন্য কারও এসওপি থেকে কপি করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে ধরা পড়লে আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়ার শঙ্কা শতভাগ। সুতরাং এসওপি হতে হবে ইউনিক। আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের ক্ষেত্রে কমপক্ষে তিনটা লেটার অব রিকমেন্ডেশন (এলওআর) প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, থিসিস, রিসার্চ সুপারভাইজর অথবা অফিসের বস হলে ভালো হয়, যাঁরা আপনার সম্পর্কে ভালো জানেন। এসওপি যেন গতানুগতিক মানের না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এ জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। এ ছাড়া যদি গবেষণার অভিজ্ঞতা ও রিসার্চ পাবলিকেশন থাকে, তাহলে তা একজন প্রার্থীকে কয়েক ধাপ এগিয়ে রাখবে সবার থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই প্রক্রিয়া
যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪৩০০+ এবং সবগুলোতে আবেদন করা অসম্ভব। এ জন্য কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পছন্দের বিষয়গুলো আছে এবং এসব জায়গায় আবেদনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম শর্ত পূরণ হচ্ছি কি না এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত ফান্ডিং আছে কি না, সেটা দেখতে হবে। এসবের তথ্য কমবেশি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে। এভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্টলিস্ট তৈরি করতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
শর্ট লিস্টেড বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব প্রফেসরের বর্তমান ও পূর্ববর্তী গবেষণাসমূহ আবেদনকারীর রিসার্চ ইন্টারেস্টের সঙ্গে মিলে যাবে, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে ই-মেইলের মাধ্যমে। যদি তাঁরা আবেদনকারী ব্যক্তির ই-মেইল, সিভি ও অন্যান্য ডকুমেন্টস দেখে আগ্রহী হন, তাহলে অনলাইনে প্রার্থীকে ইন্টারভিউ বা জুম মিটিং অফার করবে এবং সন্তোষজনক ফলাফলের ভিত্তিতে প্রফেসরের গবেষণা প্রকল্প থেকে ফান্ডিং অফার করবে, যদি প্রার্থীর যোগ্যতা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ন্যূনতম শর্ত পূরণ করে। তা ছাড়া, কেন্দ্রীয়ভাবেও আবেদন করা যায়। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই কমিটি আবেদনকারী ব্যক্তিদের যোগ্যতার ভিত্তিতে স্কলারশিপের জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত করে ইন্টারভিউ নিবে এবং সন্তোষজনক ফলাফলের ভিত্তিতে পরবর্তী সময়ে স্কলারশিপ দেবে বা ফান্ডিং করবে।
স্কলারশিপের প্রকারভেদ
আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মূলত অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের ভিত্তিতে ফান্ডিং অফার করে। এটা হতে পারে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ। কিছু ক্ষেত্রে ডিপার্টমেন্টাল ফেলোশিপ থেকেও বৃত্তির ব্যবস্থা করে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্কলারশিপের আওতায় একজন স্টুডেন্ট মাসিক স্টাইপেন্ডের পাশাপাশি, টিউশন ফি, হেলথ ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি সুবিধা পেয়ে থাকে।
আবেদন করার সময়
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বছরের দুটি সেশনে আবেদন করা যায়: ফল সেশন (আগস্ট-ডিসেম্বর) এবং স্প্রিং সেশন (জানুয়ারি-মে)। ফল সেশনে আবেদনের সময়কাল থাকে মূলত অক্টোবর-ফেব্রুয়ারি এবং স্প্রিং সেশনের জন্য জুলাই-সেপ্টেম্বর। তবে প্রধান ইনটেক হলো ফল সেশন। এ ক্ষেত্রে স্কলারশিপ বা ফান্ডিংয়ের সম্ভাবনাও বেশি থাকে সাধারণত।
আবেদন ফি
একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি একেক রকম। তবে অ্যাপ্লিকেশন ফি সাধারণত ৩৫ ডলার থেকে ১২৫ ডলারের ভেতর হয়ে থাকে।
মো. মুজাহিদুল ইসলাম, রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট, লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র।
গ্রন্থনা: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

পড়াশোনার মান, পরিবেশ, গবেষণা ও ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার খুঁটিনাটি নিয়ে থাকছে আজকের আলোচনা।
পুরো পৃথিবীতে আমেরিকান ডিগ্রি অত্যন্ত সমাদৃত এবং ক্যারিয়ারে এটি অন্যদের থেকে এগিয়েই রাখবে। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এসটিইএম (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ম্যাথমেটিকস) ক্যাটাগরির সব প্রোগ্রামে আবেদন করা যায়।
আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা
বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে তিনটা জিনিস গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো হলো একাডেমিক ফলাফল, ইংলিশে দক্ষতা, আর জিআরই স্কোর। তবে বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে জিআরইর তেমন বাধ্যবাধকতা নেই। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলরে আবেদনের ক্ষেত্রে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ভালো ফলাফলের প্রয়োজন হয়। সেই সঙ্গে ভালো আইইএলটিএস, টোয়েফল স্কোর এবং ভালো স্যাট স্কোরের দরকার হয়। এখানে মূলত আমি পোস্টগ্র্যাজুয়েট নিয়ে আলোচনা করব। মাস্টার্স (সময়কাল দুই বছর) অথবা পিএইচডি (সময়কাল পাঁচ বছর) প্রোগ্রামে আবেদনের ক্ষেত্রে মাঝারি মানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনার্স বা ব্যাচেলরে সিজিপিএ মোটামুটি ৩-এর মতো হলেই আবেদন করা যায়। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সিজিপিএ ৩-এর কম থাকলেও আবেদন গ্রহণ করে।
আইইএলটিএস ব্যান্ড স্কোর ন্যূনতম ৬ থেকে ৬.৫ আর টোয়েফল স্কোর মোটামুটি ৭৯ হলে ভালো। জিআরই স্কোর ৩০০+ হলে এটা আপনাকে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে, যদিও বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ন্যূনতম শর্ত পূরণের জন্য জিআরই বাধ্যতামূলক নয়।তবে স্কলারশিপ বা ফান্ডিং ছাড়া আমেরিকায় পড়াশোনার যাবতীয় খরচ বহন করা যেকোনো নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে দুরূহ ব্যাপার। কেননা, এখানে এফ-১ ও এফ-২ ভিসাধারী শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের বাইরে কাজ করার অনুমতি পায় না।
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা
আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্কলারশিপ বা ফান্ডিং অনেক বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। আর এ ক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়াও একেক বছরে একেক রকম হতে পারে। তবে মোটামুটিভাবে কিছু কমন ফ্যাক্টর থাকে, যেগুলোতে ভালো ফলাফল থাকলে স্কলারশিপ বা ফান্ডিং বাছাই প্রক্রিয়ায় এগিয়ে থাকার সম্ভাবনা থাকে। মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য অনার্স বা ব্যাচেলরে সিজিপিএ ৩.৫০+ থাকলে ভালো হয়। পিএইচডি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে ব্যাচেলর বা অনার্সের পাশাপাশি মাস্টার্সের একটা ভালো ফলাফল ৩.৫০+ রাখা উত্তম। আইইএলটিএস ব্যান্ড স্কোর ৭.০+ অথবা টোয়েফলের ক্ষেত্রে ৯৩+ স্কোর কিংবা জিআরইর স্কোর ৩১০ বা এর আশপাশে থাকলে তা আপনাকে অনেকের থেকে এগিয়ে রাখবে। এরপর স্টেটমেন্ট অব পারপাসটা (এসওপি) হতে হবে আদর্শ মানের। এ ক্ষেত্রে এক্সপার্ট যদি কেউ থেকে থাকেন, যিনি ইতিমধ্যে আমেরিকায় অধ্যয়নরত আছেন, তাঁদের থেকে সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কোনোভাবেই অন্য কারও এসওপি থেকে কপি করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে ধরা পড়লে আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়ার শঙ্কা শতভাগ। সুতরাং এসওপি হতে হবে ইউনিক। আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের ক্ষেত্রে কমপক্ষে তিনটা লেটার অব রিকমেন্ডেশন (এলওআর) প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, থিসিস, রিসার্চ সুপারভাইজর অথবা অফিসের বস হলে ভালো হয়, যাঁরা আপনার সম্পর্কে ভালো জানেন। এসওপি যেন গতানুগতিক মানের না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এ জন্য এসব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। এ ছাড়া যদি গবেষণার অভিজ্ঞতা ও রিসার্চ পাবলিকেশন থাকে, তাহলে তা একজন প্রার্থীকে কয়েক ধাপ এগিয়ে রাখবে সবার থেকে।
বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই প্রক্রিয়া
যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪৩০০+ এবং সবগুলোতে আবেদন করা অসম্ভব। এ জন্য কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পছন্দের বিষয়গুলো আছে এবং এসব জায়গায় আবেদনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম শর্ত পূরণ হচ্ছি কি না এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত ফান্ডিং আছে কি না, সেটা দেখতে হবে। এসবের তথ্য কমবেশি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে। এভাবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শর্টলিস্ট তৈরি করতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
শর্ট লিস্টেড বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেসব প্রফেসরের বর্তমান ও পূর্ববর্তী গবেষণাসমূহ আবেদনকারীর রিসার্চ ইন্টারেস্টের সঙ্গে মিলে যাবে, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে ই-মেইলের মাধ্যমে। যদি তাঁরা আবেদনকারী ব্যক্তির ই-মেইল, সিভি ও অন্যান্য ডকুমেন্টস দেখে আগ্রহী হন, তাহলে অনলাইনে প্রার্থীকে ইন্টারভিউ বা জুম মিটিং অফার করবে এবং সন্তোষজনক ফলাফলের ভিত্তিতে প্রফেসরের গবেষণা প্রকল্প থেকে ফান্ডিং অফার করবে, যদি প্রার্থীর যোগ্যতা উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ন্যূনতম শর্ত পূরণ করে। তা ছাড়া, কেন্দ্রীয়ভাবেও আবেদন করা যায়। সে ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই কমিটি আবেদনকারী ব্যক্তিদের যোগ্যতার ভিত্তিতে স্কলারশিপের জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত করে ইন্টারভিউ নিবে এবং সন্তোষজনক ফলাফলের ভিত্তিতে পরবর্তী সময়ে স্কলারশিপ দেবে বা ফান্ডিং করবে।
স্কলারশিপের প্রকারভেদ
আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মূলত অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের ভিত্তিতে ফান্ডিং অফার করে। এটা হতে পারে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ। কিছু ক্ষেত্রে ডিপার্টমেন্টাল ফেলোশিপ থেকেও বৃত্তির ব্যবস্থা করে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। স্কলারশিপের আওতায় একজন স্টুডেন্ট মাসিক স্টাইপেন্ডের পাশাপাশি, টিউশন ফি, হেলথ ইনস্যুরেন্স ইত্যাদি সুবিধা পেয়ে থাকে।
আবেদন করার সময়
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বছরের দুটি সেশনে আবেদন করা যায়: ফল সেশন (আগস্ট-ডিসেম্বর) এবং স্প্রিং সেশন (জানুয়ারি-মে)। ফল সেশনে আবেদনের সময়কাল থাকে মূলত অক্টোবর-ফেব্রুয়ারি এবং স্প্রিং সেশনের জন্য জুলাই-সেপ্টেম্বর। তবে প্রধান ইনটেক হলো ফল সেশন। এ ক্ষেত্রে স্কলারশিপ বা ফান্ডিংয়ের সম্ভাবনাও বেশি থাকে সাধারণত।
আবেদন ফি
একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি একেক রকম। তবে অ্যাপ্লিকেশন ফি সাধারণত ৩৫ ডলার থেকে ১২৫ ডলারের ভেতর হয়ে থাকে।
মো. মুজাহিদুল ইসলাম, রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট, লুইজিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র।
গ্রন্থনা: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

পড়াশোনার মান, পরিবেশ, গবেষণা ও ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে।
১৩ জুলাই ২০২৩
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

পড়াশোনার মান, পরিবেশ, গবেষণা ও ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে।
১৩ জুলাই ২০২৩
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

পড়াশোনার মান, পরিবেশ, গবেষণা ও ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে।
১৩ জুলাই ২০২৩
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
২ ঘণ্টা আগে
আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন..
১৬ ঘণ্টা আগেশাহ বিলিয়া জুলফিকার

আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। শুদ্ধ উচ্চারণের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা এবং ভাষার প্রতি গভীর অনুরাগ সৃষ্টির মাধ্যমে আবৃত্তি শিশুদের সার্বিক ব্যক্তিত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আবৃত্তির এই প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের প্রিন্সিপাল ডেমোনস্ট্রেটর আরিফ হাসান। গ্রন্থনা করেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
আবৃত্তির মূল ভিত্তি হলো শুদ্ধ ও প্রমিত উচ্চারণ। একটি কবিতার সঠিক ভাব ও ছন্দ বজায় রেখে পাঠ করতে হলে স্বর, বর্ণ ও শব্দের যথাযথ উচ্চারণ অপরিহার্য। ছোটবেলা থেকে আবৃত্তিচর্চা করলে শিশুরা ধীরে ধীরে আঞ্চলিকতার প্রভাব কাটিয়ে প্রমিত বাচনভঙ্গির অধিকারী হয়। এটি কেবল বাংলা ভাষার ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও সহায়ক এবং শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ও জড়তা দূরীকরণ
জনসমক্ষে নির্ভয়ে ও সুন্দরভাবে কথা বলার সক্ষমতা একজন সফল মানুষের অন্যতম প্রধান গুণ। আবৃত্তি শিশুদের মনের ভেতরের ভয় ও জড়তা কাটাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। মঞ্চে বা সবার সামনে আবৃত্তি পরিবেশন করার মাধ্যমে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। নিজেদের ভাব প্রকাশের এই চর্চা লাজুকতা দূর করে এবং ব্যক্তিত্বকে করে তোলে আরও দৃঢ় ও সাবলীল।
শব্দভান্ডার সমৃদ্ধি
কবিতা বা ছড়া আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা নতুন নতুন শব্দ, বাক্যগঠন ও সাহিত্যের বৈচিত্র্যময় দিক সম্পর্কে জানতে পারে। এর ফলে তাদের শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হয় এবং ভাষার প্রতি জন্ম নেয় গভীর অনুরাগ। কবিতার ভাব, ছন্দ ও অলংকার অনুধাবনের মধ্য দিয়ে তাদের সৃজনশীলতা ও কল্পনাশক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের বিকাশ
একটি কবিতা মুখস্থ করে তা যথাযথ আবেগ ও ভাবসহ উপস্থাপন করা স্মৃতিশক্তির জন্য একটি কার্যকর অনুশীলন। আবৃত্তিচর্চার জন্য কবিতার বিষয়বস্তু মনোযোগ দিয়ে বুঝতে হয়, যা শিশুদের একাগ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এই অনুশীলন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং শেখার ক্ষমতা জোরদার করে।
মানবিক মূল্যবোধের চর্চা
সাহিত্য; বিশেষ করে কবিতা—মানবজীবন, দেশপ্রেম, মানবতা ও প্রকৃতিপ্রেমের গভীর বার্তা বহন করে। আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা এসব মানবিক মূল্যবোধের সঙ্গে পরিচিত হয় এবং সেগুলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। ভালো কবিতার ভাবধারা শিশুদের কোমল মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং নৈতিক বিকাশে সহায়তা করে।
আবৃত্তি ও মেডিকেল সায়েন্স
স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা আবৃত্তিকে একধরনের থেরাপি হিসেবেও উল্লেখ করেন। তাঁদের মতে, আবৃত্তি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ বৃদ্ধি
আবৃত্তির জন্য কবিতা বোঝা, মনে রাখা এবং সঠিক আবেগসহ উপস্থাপন করা প্রয়োজন হয়। এ প্রক্রিয়ায় মস্তিষ্কের ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও স্মৃতিসংশ্লিষ্ট অংশ সক্রিয় হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং সামগ্রিক সংজ্ঞানাত্মক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
স্নায়বিক সংযোগ শক্তিশালীকরণ
নিয়মিত কবিতা মুখস্থ করা ও আবৃত্তি করার ফলে মস্তিষ্কের স্নায়বিক সংযোগ আরও দৃঢ় হয়, যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের গতি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিমেনশিয়া ও আলঝেইমার্সের ঝুঁকি হ্রাস
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত মুখস্থ করার অনুশীলন যেমন কবিতা বা ধর্মীয় স্তোত্র আবৃত্তি মস্তিষ্কের সক্ষমতা বাড়ায় এবং বার্ধক্যের স্মৃতিভ্রম বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে।
স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমায়
আবৃত্তির সময় সুর, ছন্দ ও শ্বাসপ্রশ্বাসের একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার হয়, যা ধ্যান বা মেডিটেশনের মতো প্রভাব ফেলে। এতে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম সক্রিয় হয় এবং স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে।
কবিতা মানুষের গভীর অনুভূতি ও আবেগকে প্রকাশ করে। আবৃত্তির মাধ্যমে সেই আবেগ প্রকাশ বা অনুভব করার সুযোগ তৈরি হয়, যা মানসিক চাপ কমিয়ে স্থিতিশীলতা বাড়ায়। মনোরোগ চিকিৎসায় ‘পোয়েট্রি থেরাপি’ বা ‘গ্রন্থ চিকিৎসা’ একটি সহায়ক পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আবৃত্তির সময় মস্তিষ্কে এন্ডোরফিন ও সেরোটোনিনের মতো ‘সুখের হরমোন’ নিঃসৃত হতে পারে, যা মন ভালো রাখতে সহায়তা করে।

আবৃত্তি কেবল একটি শিল্পমাধ্যম নয়; এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ ও চারিত্রিক গঠনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে, যেখানে শিশুরা পাঠ্যবইয়ের গণ্ডির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতা ও অন্তর্নিহিত প্রতিভা বিকাশের পর্যাপ্ত সুযোগ পাচ্ছে না, সেখানে আবৃত্তিচর্চা তাদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। শুদ্ধ উচ্চারণের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা এবং ভাষার প্রতি গভীর অনুরাগ সৃষ্টির মাধ্যমে আবৃত্তি শিশুদের সার্বিক ব্যক্তিত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আবৃত্তির এই প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের প্রিন্সিপাল ডেমোনস্ট্রেটর আরিফ হাসান। গ্রন্থনা করেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
আবৃত্তির মূল ভিত্তি হলো শুদ্ধ ও প্রমিত উচ্চারণ। একটি কবিতার সঠিক ভাব ও ছন্দ বজায় রেখে পাঠ করতে হলে স্বর, বর্ণ ও শব্দের যথাযথ উচ্চারণ অপরিহার্য। ছোটবেলা থেকে আবৃত্তিচর্চা করলে শিশুরা ধীরে ধীরে আঞ্চলিকতার প্রভাব কাটিয়ে প্রমিত বাচনভঙ্গির অধিকারী হয়। এটি কেবল বাংলা ভাষার ক্ষেত্রেই নয়, অন্যান্য ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও সহায়ক এবং শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবনে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে।
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি ও জড়তা দূরীকরণ
জনসমক্ষে নির্ভয়ে ও সুন্দরভাবে কথা বলার সক্ষমতা একজন সফল মানুষের অন্যতম প্রধান গুণ। আবৃত্তি শিশুদের মনের ভেতরের ভয় ও জড়তা কাটাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। মঞ্চে বা সবার সামনে আবৃত্তি পরিবেশন করার মাধ্যমে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। নিজেদের ভাব প্রকাশের এই চর্চা লাজুকতা দূর করে এবং ব্যক্তিত্বকে করে তোলে আরও দৃঢ় ও সাবলীল।
শব্দভান্ডার সমৃদ্ধি
কবিতা বা ছড়া আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা নতুন নতুন শব্দ, বাক্যগঠন ও সাহিত্যের বৈচিত্র্যময় দিক সম্পর্কে জানতে পারে। এর ফলে তাদের শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হয় এবং ভাষার প্রতি জন্ম নেয় গভীর অনুরাগ। কবিতার ভাব, ছন্দ ও অলংকার অনুধাবনের মধ্য দিয়ে তাদের সৃজনশীলতা ও কল্পনাশক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।
স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগের বিকাশ
একটি কবিতা মুখস্থ করে তা যথাযথ আবেগ ও ভাবসহ উপস্থাপন করা স্মৃতিশক্তির জন্য একটি কার্যকর অনুশীলন। আবৃত্তিচর্চার জন্য কবিতার বিষয়বস্তু মনোযোগ দিয়ে বুঝতে হয়, যা শিশুদের একাগ্রতা বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত এই অনুশীলন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং শেখার ক্ষমতা জোরদার করে।
মানবিক মূল্যবোধের চর্চা
সাহিত্য; বিশেষ করে কবিতা—মানবজীবন, দেশপ্রেম, মানবতা ও প্রকৃতিপ্রেমের গভীর বার্তা বহন করে। আবৃত্তির মাধ্যমে শিশুরা এসব মানবিক মূল্যবোধের সঙ্গে পরিচিত হয় এবং সেগুলোর প্রতি সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। ভালো কবিতার ভাবধারা শিশুদের কোমল মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং নৈতিক বিকাশে সহায়তা করে।
আবৃত্তি ও মেডিকেল সায়েন্স
স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা আবৃত্তিকে একধরনের থেরাপি হিসেবেও উল্লেখ করেন। তাঁদের মতে, আবৃত্তি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি ও স্মৃতিশক্তি জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ বৃদ্ধি
আবৃত্তির জন্য কবিতা বোঝা, মনে রাখা এবং সঠিক আবেগসহ উপস্থাপন করা প্রয়োজন হয়। এ প্রক্রিয়ায় মস্তিষ্কের ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও স্মৃতিসংশ্লিষ্ট অংশ সক্রিয় হয়। ফলে স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং সামগ্রিক সংজ্ঞানাত্মক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
স্নায়বিক সংযোগ শক্তিশালীকরণ
নিয়মিত কবিতা মুখস্থ করা ও আবৃত্তি করার ফলে মস্তিষ্কের স্নায়বিক সংযোগ আরও দৃঢ় হয়, যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের গতি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিমেনশিয়া ও আলঝেইমার্সের ঝুঁকি হ্রাস
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত মুখস্থ করার অনুশীলন যেমন কবিতা বা ধর্মীয় স্তোত্র আবৃত্তি মস্তিষ্কের সক্ষমতা বাড়ায় এবং বার্ধক্যের স্মৃতিভ্রম বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হতে পারে।
স্ট্রেস ও উদ্বেগ কমায়
আবৃত্তির সময় সুর, ছন্দ ও শ্বাসপ্রশ্বাসের একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার হয়, যা ধ্যান বা মেডিটেশনের মতো প্রভাব ফেলে। এতে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম সক্রিয় হয় এবং স্ট্রেস হরমোন কর্টিসোলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে।
কবিতা মানুষের গভীর অনুভূতি ও আবেগকে প্রকাশ করে। আবৃত্তির মাধ্যমে সেই আবেগ প্রকাশ বা অনুভব করার সুযোগ তৈরি হয়, যা মানসিক চাপ কমিয়ে স্থিতিশীলতা বাড়ায়। মনোরোগ চিকিৎসায় ‘পোয়েট্রি থেরাপি’ বা ‘গ্রন্থ চিকিৎসা’ একটি সহায়ক পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আবৃত্তির সময় মস্তিষ্কে এন্ডোরফিন ও সেরোটোনিনের মতো ‘সুখের হরমোন’ নিঃসৃত হতে পারে, যা মন ভালো রাখতে সহায়তা করে।

পড়াশোনার মান, পরিবেশ, গবেষণা ও ফান্ডিংয়ের সুযোগ-সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত আগ্রহের গন্তব্য। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান দেশটিতে।
১৩ জুলাই ২০২৩
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১০ ঘণ্টা আগে