নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার্থীদের মানবিক কাজে সম্পৃক্ত করতে এবং স্বেচ্ছাসেবা কার্যক্রমকে গতিশীল করতে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠনের তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট খাতের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা।
আজ শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সদর দপ্তরে দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এ তাগিদ দেওয়া হয়। সোসাইটির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আবদুল ওয়াহ্হাব সভায় বলেন, ‘মানবিক জাতি গঠনে রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠনের কোনো বিকল্প নেই।’
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার বৈঠকে বলেন, ‘ইতিবাচক কর্মকাণ্ডে শিক্ষার্থীদের যুক্ত করা গেলে সমাজ আরও সুশৃঙ্খল হবে।’ মানবিক যুব সমাজ গঠনে রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের যুক্ত করতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ করেন তিনি।
বিভিন্ন শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানদের নিজ নিজ বোর্ডের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠনের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে এ কার্যক্রম পরিচালনায় বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয়।
এসব পরামর্শের আলোকে অঞ্চলভিত্তিক কমিটি গঠন করে এ কার্যক্রম গতিশীল করতে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডসহ দেশের নয়টি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ও সচিবগণের উপস্থিতিতে সোসাইটির যুব ও স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত সমন্বয় সভায় আরও উপস্থিতি ছিলেন সোসাইটির উপ-মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম এবং যুব ও স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমানসহ অন্যরা।
উল্লেখ্য, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠন বাধ্যতামূলক করতে ২০০৯ সালে প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ সরকার। প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকেই এ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রেড ক্রিসেন্ট তহবিল গঠন করা হয়। তহবিলে সংগৃহীত অর্থের ৬০ শতাংশ রেখে বাকি ৪০ শতাংশ অর্থ শিক্ষাবোর্ডের হাত হয়ে রেড ক্রিসেন্ট সদর দপ্তরের তহবিলে জমা হয়। সম্প্রতি (২০২০ সালে) প্রজ্ঞাপনটি সংশোধন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষা বোর্ড ও রেড ক্রিসেন্টের দায়িত্বগুলো সুস্পষ্ট করা হয়।

শিক্ষার্থীদের মানবিক কাজে সম্পৃক্ত করতে এবং স্বেচ্ছাসেবা কার্যক্রমকে গতিশীল করতে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠনের তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট খাতের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা।
আজ শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সদর দপ্তরে দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এ তাগিদ দেওয়া হয়। সোসাইটির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে।
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আবদুল ওয়াহ্হাব সভায় বলেন, ‘মানবিক জাতি গঠনে রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠনের কোনো বিকল্প নেই।’
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার বৈঠকে বলেন, ‘ইতিবাচক কর্মকাণ্ডে শিক্ষার্থীদের যুক্ত করা গেলে সমাজ আরও সুশৃঙ্খল হবে।’ মানবিক যুব সমাজ গঠনে রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের যুক্ত করতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ করেন তিনি।
বিভিন্ন শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানদের নিজ নিজ বোর্ডের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠনের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে এ কার্যক্রম পরিচালনায় বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হয়।
এসব পরামর্শের আলোকে অঞ্চলভিত্তিক কমিটি গঠন করে এ কার্যক্রম গতিশীল করতে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আযম।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডসহ দেশের নয়টি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ও সচিবগণের উপস্থিতিতে সোসাইটির যুব ও স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত সমন্বয় সভায় আরও উপস্থিতি ছিলেন সোসাইটির উপ-মহাসচিব মো. রফিকুল ইসলাম এবং যুব ও স্বেচ্ছাসেবক বিভাগের পরিচালক মো. মিজানুর রহমানসহ অন্যরা।
উল্লেখ্য, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রেড ক্রিসেন্ট দল গঠন বাধ্যতামূলক করতে ২০০৯ সালে প্রজ্ঞাপন জারি করে বাংলাদেশ সরকার। প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকেই এ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রেড ক্রিসেন্ট তহবিল গঠন করা হয়। তহবিলে সংগৃহীত অর্থের ৬০ শতাংশ রেখে বাকি ৪০ শতাংশ অর্থ শিক্ষাবোর্ডের হাত হয়ে রেড ক্রিসেন্ট সদর দপ্তরের তহবিলে জমা হয়। সম্প্রতি (২০২০ সালে) প্রজ্ঞাপনটি সংশোধন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষা বোর্ড ও রেড ক্রিসেন্টের দায়িত্বগুলো সুস্পষ্ট করা হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
২ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
২ দিন আগে