সাব্বির হোসেন

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থীর চিন্তাশক্তি, লেখনশৈলী ও বিশ্লেষণ–ক্ষমতার প্রকাশ।
এটি একজন শিক্ষার্থীকে কেবল পড়ুয়া নয়, বরং গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার পথে আগ্রহী করে তোলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক শিক্ষার্থী অ্যাসাইনমেন্ট বিষয়টিকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেন না বা কীভাবে সঠিকভাবে একটি মানসম্পন্ন অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে হয়, তা জানেন না। ফলে শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে করা অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষার্থীর প্রাপ্য নম্বর থেকে বঞ্চিত করে। ভালো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরির ধাপগুলো তুলে ধরা হলো—
বিষয়টি ভালোভাবে বোঝা
অ্যাসাইনমেন্ট হাতে পাওয়ার পর সবচেয়ে আগে প্রয়োজন সেটি ভালোভাবে বুঝে নেওয়া। বিষয়বস্তু কী, কী ধরনের প্রশ্ন রয়েছে, কোন দিকগুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে—এসব বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে অ্যাসাইনমেন্টের গঠন সঠিক হয় না। তাই শিক্ষকের কাছ থেকে প্রয়োজন হলে বাড়তি ব্যাখ্যা নিয়ে নিতে হবে।
তথ্যের উৎস হতে হবে নির্ভরযোগ্য
একটি অ্যাসাইনমেন্টের প্রাণ হচ্ছে তথ্য বা কনটেন্ট। সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য ছাড়া একটি অ্যাসাইনমেন্ট কখনোই মানসম্পন্ন হতে পারে না। এ জন্য বই, গবেষণা নিবন্ধ, সরকারি প্রতিবেদন, রেফারেন্সযুক্ত ওয়েবসাইট ও লাইব্রেরি থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণ গুগল সার্চ দিয়ে মেলে এমন ব্লগ বা অব্যবস্থাপনার ওয়েবসাইটের তথ্য গ্রহণ করা উচিত নয়। তথ্য যাচাই করে ব্যবহার করা একজন দক্ষ শিক্ষার্থীর বৈশিষ্ট্য।
রূপরেখা বা আউটলাইন তৈরি
অনেকে সরাসরি লেখায় ঝাঁপিয়ে পড়েন, কিন্তু ভালো লেখার জন্য একটি রূপরেখা তৈরি করা খুব জরুরি। এতে লেখার মধ্যে ধারাবাহিকতা থাকে এবং বিষয়বস্তুর গঠন হয় স্পষ্ট। রূপরেখা তিন ভাগে ভাগ করা যায়—ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার। ভূমিকায় বিষয়টি পরিচয় করিয়ে দিন, মূল অংশে বিশ্লেষণ করুন এবং উপসংহারে পুরো লেখার সারসংক্ষেপ ও নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করুন।
নিজের ভাষায় লেখাই শ্রেয়
তথ্য সংগ্রহ করে হুবহু কপি করে লেখার চেয়ে নিজের ভাষায় উপস্থাপন করাই বেশি মূল্যবান। এতে আপনার বিশ্লেষণী ও বোধশক্তির প্রকাশ ঘটে। যেখান থেকে তথ্য নিচ্ছেন, সেখানে ‘উদ্ধৃতি’ চিহ্ন দিয়ে উল্লেখ করতে হবে এবং প্রয়োজনে পাদটীকা বা রেফারেন্স যুক্ত করতে হবে। প্লেজারিজম বা চুরি করে লেখা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। কারণ, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হয়।
রেফারেন্সিং ও উদ্ধৃতির ব্যবহার
একটি অ্যাসাইনমেন্টে তথ্য বা মতামতের উৎস জানানো খুব জরুরি। এ জন্য অ্যাসাইনমেন্টের শেষে রেফারেন্স লিস্ট যুক্ত করতে হবে। শিক্ষক যেই স্টাইল চায় (APA, MLA, Chicago, Harvard ইত্যাদি), সেই অনুসারে রেফারেন্স দিতে হবে। এটি কেবল অ্যাসাইনমেন্টের গঠনগত সৌন্দর্যই বাড়ায় না, বরং আপনাকে একজন দায়িত্বশীল লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
বানান ও ভাষার শুদ্ধতা
ভাষাগত শুদ্ধতা হলো একটি ভালো লেখার অন্যতম শর্ত। বাংলা হোক বা ইংরেজি—যে ভাষাতেই লেখেন না কেন, সঠিক বানান, ব্যাকরণ এবং বাক্যগঠন বজায় রাখা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যাসাইনমেন্ট লেখা শেষ হওয়ার পর একাধিকবার পড়ে দেখুন এবং কোনো বানান বা তথ্যগত ভুল আছে কি না যাচাই করুন। আজকাল বিভিন্ন স্পেল চেকার বা গ্রামার চেকার অ্যাপও ব্যবহার করা যায়।
উপস্থাপনার দিন বাড়তি গুরুত্ব
একটি সুন্দরভাবে সাজানো অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষকের মনোযোগ আকর্ষণ করে। তাই টাইপ করা, পরিষ্কারভাবে ছাপানো এবং প্রাসঙ্গিক কভার পেজসহ অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিন। কভার পেজে আপনার নাম, রোল নম্বর, বিষয়, কোর্স কোড, শিক্ষকের নাম ও তারিখ উল্লেখ করুন। কেউ চাইলে ডিজাইন করা কভার পেজও যুক্ত করতে পারেন, তবে সেটি যেন পেশাদারভাবে হয়।
সময়মতো জমা দিন
বলা হয়ে থাকে, ‘সময়মতো কাজ না করলে ভালো কাজও মূল্যহীন হয়ে পড়ে।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমাদানের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। তাই যথাসময়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক। বিলম্বে জমা দিলে হয়তো গ্রহণযোগ্য হবে না, অথবা নম্বর কেটে নেওয়া হতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থীর চিন্তাশক্তি, লেখনশৈলী ও বিশ্লেষণ–ক্ষমতার প্রকাশ।
এটি একজন শিক্ষার্থীকে কেবল পড়ুয়া নয়, বরং গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার পথে আগ্রহী করে তোলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক শিক্ষার্থী অ্যাসাইনমেন্ট বিষয়টিকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেন না বা কীভাবে সঠিকভাবে একটি মানসম্পন্ন অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে হয়, তা জানেন না। ফলে শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে করা অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষার্থীর প্রাপ্য নম্বর থেকে বঞ্চিত করে। ভালো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরির ধাপগুলো তুলে ধরা হলো—
বিষয়টি ভালোভাবে বোঝা
অ্যাসাইনমেন্ট হাতে পাওয়ার পর সবচেয়ে আগে প্রয়োজন সেটি ভালোভাবে বুঝে নেওয়া। বিষয়বস্তু কী, কী ধরনের প্রশ্ন রয়েছে, কোন দিকগুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে—এসব বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে অ্যাসাইনমেন্টের গঠন সঠিক হয় না। তাই শিক্ষকের কাছ থেকে প্রয়োজন হলে বাড়তি ব্যাখ্যা নিয়ে নিতে হবে।
তথ্যের উৎস হতে হবে নির্ভরযোগ্য
একটি অ্যাসাইনমেন্টের প্রাণ হচ্ছে তথ্য বা কনটেন্ট। সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য ছাড়া একটি অ্যাসাইনমেন্ট কখনোই মানসম্পন্ন হতে পারে না। এ জন্য বই, গবেষণা নিবন্ধ, সরকারি প্রতিবেদন, রেফারেন্সযুক্ত ওয়েবসাইট ও লাইব্রেরি থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণ গুগল সার্চ দিয়ে মেলে এমন ব্লগ বা অব্যবস্থাপনার ওয়েবসাইটের তথ্য গ্রহণ করা উচিত নয়। তথ্য যাচাই করে ব্যবহার করা একজন দক্ষ শিক্ষার্থীর বৈশিষ্ট্য।
রূপরেখা বা আউটলাইন তৈরি
অনেকে সরাসরি লেখায় ঝাঁপিয়ে পড়েন, কিন্তু ভালো লেখার জন্য একটি রূপরেখা তৈরি করা খুব জরুরি। এতে লেখার মধ্যে ধারাবাহিকতা থাকে এবং বিষয়বস্তুর গঠন হয় স্পষ্ট। রূপরেখা তিন ভাগে ভাগ করা যায়—ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার। ভূমিকায় বিষয়টি পরিচয় করিয়ে দিন, মূল অংশে বিশ্লেষণ করুন এবং উপসংহারে পুরো লেখার সারসংক্ষেপ ও নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করুন।
নিজের ভাষায় লেখাই শ্রেয়
তথ্য সংগ্রহ করে হুবহু কপি করে লেখার চেয়ে নিজের ভাষায় উপস্থাপন করাই বেশি মূল্যবান। এতে আপনার বিশ্লেষণী ও বোধশক্তির প্রকাশ ঘটে। যেখান থেকে তথ্য নিচ্ছেন, সেখানে ‘উদ্ধৃতি’ চিহ্ন দিয়ে উল্লেখ করতে হবে এবং প্রয়োজনে পাদটীকা বা রেফারেন্স যুক্ত করতে হবে। প্লেজারিজম বা চুরি করে লেখা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। কারণ, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হয়।
রেফারেন্সিং ও উদ্ধৃতির ব্যবহার
একটি অ্যাসাইনমেন্টে তথ্য বা মতামতের উৎস জানানো খুব জরুরি। এ জন্য অ্যাসাইনমেন্টের শেষে রেফারেন্স লিস্ট যুক্ত করতে হবে। শিক্ষক যেই স্টাইল চায় (APA, MLA, Chicago, Harvard ইত্যাদি), সেই অনুসারে রেফারেন্স দিতে হবে। এটি কেবল অ্যাসাইনমেন্টের গঠনগত সৌন্দর্যই বাড়ায় না, বরং আপনাকে একজন দায়িত্বশীল লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
বানান ও ভাষার শুদ্ধতা
ভাষাগত শুদ্ধতা হলো একটি ভালো লেখার অন্যতম শর্ত। বাংলা হোক বা ইংরেজি—যে ভাষাতেই লেখেন না কেন, সঠিক বানান, ব্যাকরণ এবং বাক্যগঠন বজায় রাখা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যাসাইনমেন্ট লেখা শেষ হওয়ার পর একাধিকবার পড়ে দেখুন এবং কোনো বানান বা তথ্যগত ভুল আছে কি না যাচাই করুন। আজকাল বিভিন্ন স্পেল চেকার বা গ্রামার চেকার অ্যাপও ব্যবহার করা যায়।
উপস্থাপনার দিন বাড়তি গুরুত্ব
একটি সুন্দরভাবে সাজানো অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষকের মনোযোগ আকর্ষণ করে। তাই টাইপ করা, পরিষ্কারভাবে ছাপানো এবং প্রাসঙ্গিক কভার পেজসহ অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিন। কভার পেজে আপনার নাম, রোল নম্বর, বিষয়, কোর্স কোড, শিক্ষকের নাম ও তারিখ উল্লেখ করুন। কেউ চাইলে ডিজাইন করা কভার পেজও যুক্ত করতে পারেন, তবে সেটি যেন পেশাদারভাবে হয়।
সময়মতো জমা দিন
বলা হয়ে থাকে, ‘সময়মতো কাজ না করলে ভালো কাজও মূল্যহীন হয়ে পড়ে।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমাদানের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। তাই যথাসময়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক। বিলম্বে জমা দিলে হয়তো গ্রহণযোগ্য হবে না, অথবা নম্বর কেটে নেওয়া হতে পারে।
সাব্বির হোসেন

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থীর চিন্তাশক্তি, লেখনশৈলী ও বিশ্লেষণ–ক্ষমতার প্রকাশ।
এটি একজন শিক্ষার্থীকে কেবল পড়ুয়া নয়, বরং গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার পথে আগ্রহী করে তোলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক শিক্ষার্থী অ্যাসাইনমেন্ট বিষয়টিকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেন না বা কীভাবে সঠিকভাবে একটি মানসম্পন্ন অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে হয়, তা জানেন না। ফলে শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে করা অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষার্থীর প্রাপ্য নম্বর থেকে বঞ্চিত করে। ভালো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরির ধাপগুলো তুলে ধরা হলো—
বিষয়টি ভালোভাবে বোঝা
অ্যাসাইনমেন্ট হাতে পাওয়ার পর সবচেয়ে আগে প্রয়োজন সেটি ভালোভাবে বুঝে নেওয়া। বিষয়বস্তু কী, কী ধরনের প্রশ্ন রয়েছে, কোন দিকগুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে—এসব বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে অ্যাসাইনমেন্টের গঠন সঠিক হয় না। তাই শিক্ষকের কাছ থেকে প্রয়োজন হলে বাড়তি ব্যাখ্যা নিয়ে নিতে হবে।
তথ্যের উৎস হতে হবে নির্ভরযোগ্য
একটি অ্যাসাইনমেন্টের প্রাণ হচ্ছে তথ্য বা কনটেন্ট। সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য ছাড়া একটি অ্যাসাইনমেন্ট কখনোই মানসম্পন্ন হতে পারে না। এ জন্য বই, গবেষণা নিবন্ধ, সরকারি প্রতিবেদন, রেফারেন্সযুক্ত ওয়েবসাইট ও লাইব্রেরি থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণ গুগল সার্চ দিয়ে মেলে এমন ব্লগ বা অব্যবস্থাপনার ওয়েবসাইটের তথ্য গ্রহণ করা উচিত নয়। তথ্য যাচাই করে ব্যবহার করা একজন দক্ষ শিক্ষার্থীর বৈশিষ্ট্য।
রূপরেখা বা আউটলাইন তৈরি
অনেকে সরাসরি লেখায় ঝাঁপিয়ে পড়েন, কিন্তু ভালো লেখার জন্য একটি রূপরেখা তৈরি করা খুব জরুরি। এতে লেখার মধ্যে ধারাবাহিকতা থাকে এবং বিষয়বস্তুর গঠন হয় স্পষ্ট। রূপরেখা তিন ভাগে ভাগ করা যায়—ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার। ভূমিকায় বিষয়টি পরিচয় করিয়ে দিন, মূল অংশে বিশ্লেষণ করুন এবং উপসংহারে পুরো লেখার সারসংক্ষেপ ও নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করুন।
নিজের ভাষায় লেখাই শ্রেয়
তথ্য সংগ্রহ করে হুবহু কপি করে লেখার চেয়ে নিজের ভাষায় উপস্থাপন করাই বেশি মূল্যবান। এতে আপনার বিশ্লেষণী ও বোধশক্তির প্রকাশ ঘটে। যেখান থেকে তথ্য নিচ্ছেন, সেখানে ‘উদ্ধৃতি’ চিহ্ন দিয়ে উল্লেখ করতে হবে এবং প্রয়োজনে পাদটীকা বা রেফারেন্স যুক্ত করতে হবে। প্লেজারিজম বা চুরি করে লেখা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। কারণ, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হয়।
রেফারেন্সিং ও উদ্ধৃতির ব্যবহার
একটি অ্যাসাইনমেন্টে তথ্য বা মতামতের উৎস জানানো খুব জরুরি। এ জন্য অ্যাসাইনমেন্টের শেষে রেফারেন্স লিস্ট যুক্ত করতে হবে। শিক্ষক যেই স্টাইল চায় (APA, MLA, Chicago, Harvard ইত্যাদি), সেই অনুসারে রেফারেন্স দিতে হবে। এটি কেবল অ্যাসাইনমেন্টের গঠনগত সৌন্দর্যই বাড়ায় না, বরং আপনাকে একজন দায়িত্বশীল লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
বানান ও ভাষার শুদ্ধতা
ভাষাগত শুদ্ধতা হলো একটি ভালো লেখার অন্যতম শর্ত। বাংলা হোক বা ইংরেজি—যে ভাষাতেই লেখেন না কেন, সঠিক বানান, ব্যাকরণ এবং বাক্যগঠন বজায় রাখা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যাসাইনমেন্ট লেখা শেষ হওয়ার পর একাধিকবার পড়ে দেখুন এবং কোনো বানান বা তথ্যগত ভুল আছে কি না যাচাই করুন। আজকাল বিভিন্ন স্পেল চেকার বা গ্রামার চেকার অ্যাপও ব্যবহার করা যায়।
উপস্থাপনার দিন বাড়তি গুরুত্ব
একটি সুন্দরভাবে সাজানো অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষকের মনোযোগ আকর্ষণ করে। তাই টাইপ করা, পরিষ্কারভাবে ছাপানো এবং প্রাসঙ্গিক কভার পেজসহ অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিন। কভার পেজে আপনার নাম, রোল নম্বর, বিষয়, কোর্স কোড, শিক্ষকের নাম ও তারিখ উল্লেখ করুন। কেউ চাইলে ডিজাইন করা কভার পেজও যুক্ত করতে পারেন, তবে সেটি যেন পেশাদারভাবে হয়।
সময়মতো জমা দিন
বলা হয়ে থাকে, ‘সময়মতো কাজ না করলে ভালো কাজও মূল্যহীন হয়ে পড়ে।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমাদানের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। তাই যথাসময়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক। বিলম্বে জমা দিলে হয়তো গ্রহণযোগ্য হবে না, অথবা নম্বর কেটে নেওয়া হতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থীর চিন্তাশক্তি, লেখনশৈলী ও বিশ্লেষণ–ক্ষমতার প্রকাশ।
এটি একজন শিক্ষার্থীকে কেবল পড়ুয়া নয়, বরং গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার পথে আগ্রহী করে তোলে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক শিক্ষার্থী অ্যাসাইনমেন্ট বিষয়টিকে যথাযথভাবে গুরুত্ব দেন না বা কীভাবে সঠিকভাবে একটি মানসম্পন্ন অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে হয়, তা জানেন না। ফলে শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে করা অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষার্থীর প্রাপ্য নম্বর থেকে বঞ্চিত করে। ভালো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরির ধাপগুলো তুলে ধরা হলো—
বিষয়টি ভালোভাবে বোঝা
অ্যাসাইনমেন্ট হাতে পাওয়ার পর সবচেয়ে আগে প্রয়োজন সেটি ভালোভাবে বুঝে নেওয়া। বিষয়বস্তু কী, কী ধরনের প্রশ্ন রয়েছে, কোন দিকগুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে—এসব বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে অ্যাসাইনমেন্টের গঠন সঠিক হয় না। তাই শিক্ষকের কাছ থেকে প্রয়োজন হলে বাড়তি ব্যাখ্যা নিয়ে নিতে হবে।
তথ্যের উৎস হতে হবে নির্ভরযোগ্য
একটি অ্যাসাইনমেন্টের প্রাণ হচ্ছে তথ্য বা কনটেন্ট। সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্য ছাড়া একটি অ্যাসাইনমেন্ট কখনোই মানসম্পন্ন হতে পারে না। এ জন্য বই, গবেষণা নিবন্ধ, সরকারি প্রতিবেদন, রেফারেন্সযুক্ত ওয়েবসাইট ও লাইব্রেরি থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণ গুগল সার্চ দিয়ে মেলে এমন ব্লগ বা অব্যবস্থাপনার ওয়েবসাইটের তথ্য গ্রহণ করা উচিত নয়। তথ্য যাচাই করে ব্যবহার করা একজন দক্ষ শিক্ষার্থীর বৈশিষ্ট্য।
রূপরেখা বা আউটলাইন তৈরি
অনেকে সরাসরি লেখায় ঝাঁপিয়ে পড়েন, কিন্তু ভালো লেখার জন্য একটি রূপরেখা তৈরি করা খুব জরুরি। এতে লেখার মধ্যে ধারাবাহিকতা থাকে এবং বিষয়বস্তুর গঠন হয় স্পষ্ট। রূপরেখা তিন ভাগে ভাগ করা যায়—ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার। ভূমিকায় বিষয়টি পরিচয় করিয়ে দিন, মূল অংশে বিশ্লেষণ করুন এবং উপসংহারে পুরো লেখার সারসংক্ষেপ ও নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করুন।
নিজের ভাষায় লেখাই শ্রেয়
তথ্য সংগ্রহ করে হুবহু কপি করে লেখার চেয়ে নিজের ভাষায় উপস্থাপন করাই বেশি মূল্যবান। এতে আপনার বিশ্লেষণী ও বোধশক্তির প্রকাশ ঘটে। যেখান থেকে তথ্য নিচ্ছেন, সেখানে ‘উদ্ধৃতি’ চিহ্ন দিয়ে উল্লেখ করতে হবে এবং প্রয়োজনে পাদটীকা বা রেফারেন্স যুক্ত করতে হবে। প্লেজারিজম বা চুরি করে লেখা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। কারণ, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হয়।
রেফারেন্সিং ও উদ্ধৃতির ব্যবহার
একটি অ্যাসাইনমেন্টে তথ্য বা মতামতের উৎস জানানো খুব জরুরি। এ জন্য অ্যাসাইনমেন্টের শেষে রেফারেন্স লিস্ট যুক্ত করতে হবে। শিক্ষক যেই স্টাইল চায় (APA, MLA, Chicago, Harvard ইত্যাদি), সেই অনুসারে রেফারেন্স দিতে হবে। এটি কেবল অ্যাসাইনমেন্টের গঠনগত সৌন্দর্যই বাড়ায় না, বরং আপনাকে একজন দায়িত্বশীল লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
বানান ও ভাষার শুদ্ধতা
ভাষাগত শুদ্ধতা হলো একটি ভালো লেখার অন্যতম শর্ত। বাংলা হোক বা ইংরেজি—যে ভাষাতেই লেখেন না কেন, সঠিক বানান, ব্যাকরণ এবং বাক্যগঠন বজায় রাখা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যাসাইনমেন্ট লেখা শেষ হওয়ার পর একাধিকবার পড়ে দেখুন এবং কোনো বানান বা তথ্যগত ভুল আছে কি না যাচাই করুন। আজকাল বিভিন্ন স্পেল চেকার বা গ্রামার চেকার অ্যাপও ব্যবহার করা যায়।
উপস্থাপনার দিন বাড়তি গুরুত্ব
একটি সুন্দরভাবে সাজানো অ্যাসাইনমেন্ট শিক্ষকের মনোযোগ আকর্ষণ করে। তাই টাইপ করা, পরিষ্কারভাবে ছাপানো এবং প্রাসঙ্গিক কভার পেজসহ অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিন। কভার পেজে আপনার নাম, রোল নম্বর, বিষয়, কোর্স কোড, শিক্ষকের নাম ও তারিখ উল্লেখ করুন। কেউ চাইলে ডিজাইন করা কভার পেজও যুক্ত করতে পারেন, তবে সেটি যেন পেশাদারভাবে হয়।
সময়মতো জমা দিন
বলা হয়ে থাকে, ‘সময়মতো কাজ না করলে ভালো কাজও মূল্যহীন হয়ে পড়ে।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমাদানের নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। তাই যথাসময়ে অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া দায়িত্বশীলতার পরিচায়ক। বিলম্বে জমা দিলে হয়তো গ্রহণযোগ্য হবে না, অথবা নম্বর কেটে নেওয়া হতে পারে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
২০ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থী
১৪ মে ২০২৫
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থী
১৪ মে ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থী
১৪ মে ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
২০ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থী
১৪ মে ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
২০ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে