শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বিশ্বব্যাপী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ক্রমাগত বিস্তৃত হচ্ছে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ মাত্র ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা বাজারের তুলনায় নগণ্য। তবে এই খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক। ফলে দক্ষ লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদাও দিন দিন বাড়ছে।
এই প্রেক্ষাপটে, কীভাবে একজন শিক্ষার্থী লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন, কোথায় পড়বেন, কী কী বিষয় পড়ানো হয়, চাকরির সুযোগ-সুবিধা ও সম্ভাবনা কেমন—এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এবং ৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. শরীফুল ইসলাম।
কোথায় পড়বেন
বাংলাদেশে বর্তমানে চামড়া শিল্পসংক্রান্ত বিষয় পড়ার সুযোগ দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউটে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি বিভাগে আসন সংখ্যা ৫০টি। তাছাড়া খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে প্রতিবছর ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি ইনস্টিটিউটের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ও লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। আবেদনের যোগ্যতা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩.৫ জিপিএসহ মোট জিপি-৮। কুয়েটে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য প্রার্থীকে চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েটের স্নাতক পর্যায়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ-৪ এবং উচ্চমাধ্যমিকে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও ইংরেজি মিলিয়ে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ১৮ হতে হবে।
যা পড়ানো হয়
চামড়াশিল্পের পণ্যগুলোকে তিনটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ও লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স খোলা হলেও তিনটি বিষয়ের পড়াশোনায় বেশ মিল রয়েছে। এখানে কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ থেকে শুরু করে উচ্চ মানসম্পন্ন চামড়াজাত পণ্য যেমন জুতা, ব্যাগ উৎপাদনের জ্ঞান আহরণ করেন শিক্ষার্থীরা। তত্ত্বীয় জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি হাতেকলমে শিক্ষালাভের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধ কয়েকটি ল্যাব।
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সম্ভাবনা
বাংলাদেশের চামড়াশিল্পের ঐতিহ্য ও বৈশ্বিক বাজারে চাহিদার কারণে এই খাতে কর্মসংস্থানের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এমন একটি বিষয় যেখানে চামড়া প্রক্রিয়াকরণ, উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার শিক্ষার মাধ্যমে ভালো ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।
সরকারি চাকরি
বাংলাদেশে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সরকারি খাতে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান, যেমন বাংলাদেশ লেদার রিসার্চ ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলে লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক সিনিয়র অফিসার (প্রকৌশল-লেদার টেকনোলজি) নিয়োগ দিয়ে থাকে। আবার প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসেও চাকরি করছেন অসংখ্য লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং গ্র্যাজুয়েট।
বেসরকারি চাকরি
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীদের সুযোগ বেশি মূলত বেসরকারি সেক্টরে। বাংলাদেশে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন অ্যাপেক্স, বাটা, বে-এর মতো বড় বড় কোম্পানি লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া ছোট ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও চর্ম প্রকৌশলীদের চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বায়িং হাউসগুলোতেও অনেক লেদার ইঞ্জিনিয়ারের কর্মসংস্থান হয়ে থাক।
উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে যাঁরা উদ্যোক্তা হতে চান তাঁদের জন্যও অসংখ্য সুযোগ রয়েছে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা বিশ্বব্যাপী রয়েছে। বাংলাদেশে এই পণ্যের কাঁচামাল সহজলভ্য। যাঁরা নিজেদের উদ্যোগে কারখানা স্থাপন করতে চান, তাঁরা সহজেই চামড়া প্রক্রিয়াজাত, জুতা, ব্যাগ, বেল্ট ও অন্যান্য চামড়াজাত পণ্য উৎপাদন করতে পারেন।
উচ্চশিক্ষার অবারিত সুযোগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও কুয়েট উভয় প্রতিষ্ঠানে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি কোর্স চালু রয়েছে। অনেকেই কর্মজীবনে গিয়ে হিউম্যান রিসোর্স, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে এমবিএ করছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট, প্রোডাকশন প্ল্যানিং ইত্যাদির ওপর এমএসসি/পিজিডি করছেন কেউ কেউ। দেশের বাইরে ভারত, ইতালি, চীন, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশে লেদার ইঞ্জিনিয়াররা উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে দেশে-বিদেশে চামড়া সেক্টরে অবদান রাখছেন।
বেতন
রপ্তানিমুখী ট্যানারি ও জুতা ফ্যাক্টরিতে লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের প্রাথমিক বেতন ২০-২৫ হাজার টাকা। অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি পায়। তবে বহুজাতিক সোর্সিং প্রতিষ্ঠান ডেকাথলন, টিম্বারল্যান্ড, অ্যাডিডাস ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে প্রারম্ভিক বেতন আরও বেশি। বাংলাদেশ লেদার রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে মূল বেতন ২২,০০০ টাকা। পাশাপাশি অন্যান্য সুবিধা রয়েছে।
সমস্যা
বাংলাদেশের চামড়াশিল্প, বিশেষ করে ট্যানারিগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (LWG)-এর পরিবেশ সনদ না থাকায় কিছু বায়ার বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত চামড়ার ব্যাপারে অনীহা প্রদর্শন করছে। তবে পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে। বিনিয়োগকারীরাও এখন অনেক সচেতন। ফলে লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের সম্ভাবনা বরং উজ্জ্বলতর হচ্ছে।

বিশ্বব্যাপী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ক্রমাগত বিস্তৃত হচ্ছে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ মাত্র ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা বাজারের তুলনায় নগণ্য। তবে এই খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক। ফলে দক্ষ লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদাও দিন দিন বাড়ছে।
এই প্রেক্ষাপটে, কীভাবে একজন শিক্ষার্থী লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন, কোথায় পড়বেন, কী কী বিষয় পড়ানো হয়, চাকরির সুযোগ-সুবিধা ও সম্ভাবনা কেমন—এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এবং ৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত মো. শরীফুল ইসলাম।
কোথায় পড়বেন
বাংলাদেশে বর্তমানে চামড়া শিল্পসংক্রান্ত বিষয় পড়ার সুযোগ দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউটে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি বিভাগে আসন সংখ্যা ৫০টি। তাছাড়া খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে প্রতিবছর ৬০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি ইনস্টিটিউটের লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ও লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। আবেদনের যোগ্যতা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক উভয় পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩.৫ জিপিএসহ মোট জিপি-৮। কুয়েটে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির জন্য প্রার্থীকে চুয়েট, কুয়েট ও রুয়েটের স্নাতক পর্যায়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে ন্যূনতম জিপিএ-৪ এবং উচ্চমাধ্যমিকে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও ইংরেজি মিলিয়ে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ১৮ হতে হবে।
যা পড়ানো হয়
চামড়াশিল্পের পণ্যগুলোকে তিনটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ও লেদার প্রোডাক্টস ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স খোলা হলেও তিনটি বিষয়ের পড়াশোনায় বেশ মিল রয়েছে। এখানে কাঁচা চামড়া সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ থেকে শুরু করে উচ্চ মানসম্পন্ন চামড়াজাত পণ্য যেমন জুতা, ব্যাগ উৎপাদনের জ্ঞান আহরণ করেন শিক্ষার্থীরা। তত্ত্বীয় জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি হাতেকলমে শিক্ষালাভের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধ কয়েকটি ল্যাব।
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সম্ভাবনা
বাংলাদেশের চামড়াশিল্পের ঐতিহ্য ও বৈশ্বিক বাজারে চাহিদার কারণে এই খাতে কর্মসংস্থানের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং এমন একটি বিষয় যেখানে চামড়া প্রক্রিয়াকরণ, উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার শিক্ষার মাধ্যমে ভালো ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।
সরকারি চাকরি
বাংলাদেশে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সরকারি খাতে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান, যেমন বাংলাদেশ লেদার রিসার্চ ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলে লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক সিনিয়র অফিসার (প্রকৌশল-লেদার টেকনোলজি) নিয়োগ দিয়ে থাকে। আবার প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসেও চাকরি করছেন অসংখ্য লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং গ্র্যাজুয়েট।
বেসরকারি চাকরি
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীদের সুযোগ বেশি মূলত বেসরকারি সেক্টরে। বাংলাদেশে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন অ্যাপেক্স, বাটা, বে-এর মতো বড় বড় কোম্পানি লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া ছোট ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও চর্ম প্রকৌশলীদের চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বায়িং হাউসগুলোতেও অনেক লেদার ইঞ্জিনিয়ারের কর্মসংস্থান হয়ে থাক।
উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ
লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে যাঁরা উদ্যোক্তা হতে চান তাঁদের জন্যও অসংখ্য সুযোগ রয়েছে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা বিশ্বব্যাপী রয়েছে। বাংলাদেশে এই পণ্যের কাঁচামাল সহজলভ্য। যাঁরা নিজেদের উদ্যোগে কারখানা স্থাপন করতে চান, তাঁরা সহজেই চামড়া প্রক্রিয়াজাত, জুতা, ব্যাগ, বেল্ট ও অন্যান্য চামড়াজাত পণ্য উৎপাদন করতে পারেন।
উচ্চশিক্ষার অবারিত সুযোগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও কুয়েট উভয় প্রতিষ্ঠানে লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি কোর্স চালু রয়েছে। অনেকেই কর্মজীবনে গিয়ে হিউম্যান রিসোর্স, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে এমবিএ করছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট, প্রোডাকশন প্ল্যানিং ইত্যাদির ওপর এমএসসি/পিজিডি করছেন কেউ কেউ। দেশের বাইরে ভারত, ইতালি, চীন, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশে লেদার ইঞ্জিনিয়াররা উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে দেশে-বিদেশে চামড়া সেক্টরে অবদান রাখছেন।
বেতন
রপ্তানিমুখী ট্যানারি ও জুতা ফ্যাক্টরিতে লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের প্রাথমিক বেতন ২০-২৫ হাজার টাকা। অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি পায়। তবে বহুজাতিক সোর্সিং প্রতিষ্ঠান ডেকাথলন, টিম্বারল্যান্ড, অ্যাডিডাস ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে প্রারম্ভিক বেতন আরও বেশি। বাংলাদেশ লেদার রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে মূল বেতন ২২,০০০ টাকা। পাশাপাশি অন্যান্য সুবিধা রয়েছে।
সমস্যা
বাংলাদেশের চামড়াশিল্প, বিশেষ করে ট্যানারিগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষণের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (LWG)-এর পরিবেশ সনদ না থাকায় কিছু বায়ার বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত চামড়ার ব্যাপারে অনীহা প্রদর্শন করছে। তবে পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে। বিনিয়োগকারীরাও এখন অনেক সচেতন। ফলে লেদার ইঞ্জিনিয়ারদের সম্ভাবনা বরং উজ্জ্বলতর হচ্ছে।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

বিশ্বব্যাপী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ক্রমাগত বিস্তৃত হচ্ছে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ মাত্র ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা বাজারের তুলনায় নগণ্য। তবে এই খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক।
১৫ মার্চ ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

বিশ্বব্যাপী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ক্রমাগত বিস্তৃত হচ্ছে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ মাত্র ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা বাজারের তুলনায় নগণ্য। তবে এই খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক।
১৫ মার্চ ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

বিশ্বব্যাপী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ক্রমাগত বিস্তৃত হচ্ছে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ মাত্র ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা বাজারের তুলনায় নগণ্য। তবে এই খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক।
১৫ মার্চ ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

বিশ্বব্যাপী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ক্রমাগত বিস্তৃত হচ্ছে, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ মাত্র ১.২৫ বিলিয়ন ডলার, যা বাজারের তুলনায় নগণ্য। তবে এই খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি আশাব্যঞ্জক।
১৫ মার্চ ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
২০ ঘণ্টা আগে