আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ৯০ দিনে ৯০টি বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। যেখানে ট্রাম্পের নির্বিচার পাল্টা শুল্ক ঘোষণার পর শুরু হওয়া বাণিজ্যযুদ্ধ নিরসনের পথে চ্যালেঞ্জগুলো ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যপ্রধান মারোস সেফকোভিচ জরুরি আলোচনায় অংশ নিতে আগামীকাল সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন। ট্রাম্পের ঘোষিত উচ্চ শুল্কের বিষয়ে আলোচনা করাই এই বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার। গত বছর প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের দ্বিমুখী বাণিজ্য হয়েছে দুই পক্ষে।
কিন্তু যখন সেফকোভিচ ওয়াশিংটনে পৌঁছাবেন, তখন ট্রাম্পের শীর্ষ শুল্ক আলোচক ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট আর্জেন্টিনার অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানাতে বুয়েনস এইরেসে থাকবেন। যেখানে আর্জেন্টিনা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বছরে মাত্র ১৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য করে।
সোমবার বেসেন্টের অনুপস্থিতি, বাণিজ্য বিশেষজ্ঞদের মধ্যে প্রশাসনের এতগুলো সমান্তরাল আলোচনা পরিচালনার কার্যকারিতা এবং ৯০ দিনে ৯০টি চুক্তি সম্পাদনের সার্বিক সম্ভাবনা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক বাণিজ্য প্রতিনিধি এবং এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের প্রধান ওয়েন্ডি কাটলার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তগুলো চূড়ান্ত করতে কিছু গুরুতর আলোচনার প্রয়োজন হবে। এই সময়ের মধ্যে এই দেশগুলোর সঙ্গে কোনো ব্যাপক চুক্তি করা সম্ভব নয়।’
হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো গত শুক্রবার ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্কে পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলেন, বেসেন্ট, যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার এবং বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক এই কাজটি সম্পন্ন করতে সক্ষম।
তিনি বলেন, ‘আমরা ৯০ দিনে ৯০টি চুক্তি সম্পন্ন করতে যাচ্ছি। এটা সম্ভব।’
নাভারো আরও বলেন, ‘চূড়ান্তভাবে, ট্রাম্পই “বস”, তিনিই প্রধান আলোচক হবেন। তাঁর পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণ ছাড়া কিছুই করা হবে না।’
২ এপ্রিল সব আমদানি পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক এবং ৬০টির মতো দেশের পণ্যে বিভিন্ন হারে পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এর পরপরই অর্থনৈতিক মন্দা এবং মূল্যস্ফীতির আশঙ্কায় আর্থিক বাজারগুলোতে অস্থিরতা দেখা দেয়। পরিস্থিতি সামলাতে ট্রাম্প অনেক দেশের জন্য উচ্চ শুল্ক স্থগিত করেন। এই স্থগিতাদেশের পর, তিনি ৯০ দিনের গণনা শুরু করেছেন। তিনি বলেছেন, ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সম্পাদনের সুযোগ দেবে।
৯০ দিনের মধ্যে আর্থিক বাজারগুলোর আস্থা পুনরুদ্ধার করা এই শুল্ক স্থগিতের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। বিনিয়োগকারীরা চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিল বিক্রি করে দেয়, ফলে সুদের হার বেড়ে যায় এবং ডলারের মান কমে যায়। সংকটকালে বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিচিত স্বর্ণের দাম রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে।
ওয়েন্ডি কাটলার বলেন, এই অস্থিরতা ট্রাম্পের দলের ওপর কিছু দ্রুত সাফল্য দেখানোর চাপ তৈরি করবে।
তিনি বলেন, ‘তাদের ওপর চাপ থাকবে যে তারা দ্রুত দেশগুলোর সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করতে পারবে এবং বাজার ও অন্য বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে আস্থা তৈরি করতে পারবে এই আশ্বাস দিয়ে যে এখানে একটি সমাধানের পথ রয়েছে।’
পাল্টা শুল্ক সব দেশের জন্য ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করলেও চীনের ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেননি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন তিনি। চীনও পাল্টা মার্কিন পণ্যে সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এ নিয়ে দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন চরমে। এ নিয়ে এ সপ্তাহে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে হতাশা বেড়েছে।
কাটলার বলেন, ট্রাম্প ও আর্থিক বাজার উভয়কে সন্তুষ্ট করে এমন বাণিজ্য চুক্তি করা ‘বিশাল কাজ’। পরিবর্তে, ট্রাম্প দলকে সম্ভবত প্রধান দেশগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং অন্যদের জন্য ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ বাড়াতে হবে।
এমনকি ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সবচেয়ে ছোট একটি বাণিজ্য চুক্তির (যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি) কিছু বিধান সংশোধন করতে আট মাসেরও বেশি সময় লেগেছিল। আর যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসটিআর) ব্যাপক বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করতে দুই বছরেরও বেশি সময় লেগেছিল।
বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার ফক্স নিউজকে বলেন, তাঁর ২০০ জনের মতো কর্মী বিদেশি প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রস্তাব আদান-প্রদান করে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
তবে ট্রেজারিতে সিনেট দ্বারা নিশ্চিত হওয়া জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মাত্র একজন, ডেপুটি ট্রেজারি সেক্রেটারি মাইকেল ফাউলকান্ডার। ট্রাম্প এখনো আন্তর্জাতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি পদের জন্য কাউকে মনোনীত করেননি। একজন পেশাদার কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ইউএসটিআরও পেশাদার কর্মীদের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করছে। সিনেটের নিশ্চিতকরণ প্রয়োজন এমন বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ডেপুটি পদ এখনো পূরণ করা হয়নি।
দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জটি হলো কূটনৈতিক। বাণিজ্য বিষয়ে মার্কিন অবস্থানের অনিশ্চয়তা আরেকটি জটিল কারণ, যেখানে ট্রাম্পের শীর্ষ বাণিজ্য উপদেষ্টাদের প্রত্যেকের নিজস্ব মতামত রয়েছে।
যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং অন্যান্য কিছু দেশ জানুয়ারিতে ট্রাম্পের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা করেছে, তবে খুব কম ফলাফল এসেছে।
একজন কূটনৈতিক সূত্র রয়টার্সকে বলেন, ‘এটা এমন নয় যে, একটি দৃঢ় আলোচনার পয়েন্ট সংবলিত একটি কাগজের হাতবদল হচ্ছে। এটি একটি প্রক্রিয়া। আমি বলব, “আলোচনা” শব্দটি ব্যবহার করুন, “চুক্তি” নয়।’

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ৯০ দিনে ৯০টি বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। যেখানে ট্রাম্পের নির্বিচার পাল্টা শুল্ক ঘোষণার পর শুরু হওয়া বাণিজ্যযুদ্ধ নিরসনের পথে চ্যালেঞ্জগুলো ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যপ্রধান মারোস সেফকোভিচ জরুরি আলোচনায় অংশ নিতে আগামীকাল সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন। ট্রাম্পের ঘোষিত উচ্চ শুল্কের বিষয়ে আলোচনা করাই এই বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার। গত বছর প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের দ্বিমুখী বাণিজ্য হয়েছে দুই পক্ষে।
কিন্তু যখন সেফকোভিচ ওয়াশিংটনে পৌঁছাবেন, তখন ট্রাম্পের শীর্ষ শুল্ক আলোচক ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট আর্জেন্টিনার অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানাতে বুয়েনস এইরেসে থাকবেন। যেখানে আর্জেন্টিনা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বছরে মাত্র ১৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য করে।
সোমবার বেসেন্টের অনুপস্থিতি, বাণিজ্য বিশেষজ্ঞদের মধ্যে প্রশাসনের এতগুলো সমান্তরাল আলোচনা পরিচালনার কার্যকারিতা এবং ৯০ দিনে ৯০টি চুক্তি সম্পাদনের সার্বিক সম্ভাবনা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক বাণিজ্য প্রতিনিধি এবং এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের প্রধান ওয়েন্ডি কাটলার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তগুলো চূড়ান্ত করতে কিছু গুরুতর আলোচনার প্রয়োজন হবে। এই সময়ের মধ্যে এই দেশগুলোর সঙ্গে কোনো ব্যাপক চুক্তি করা সম্ভব নয়।’
হোয়াইট হাউসের বাণিজ্য উপদেষ্টা পিটার নাভারো গত শুক্রবার ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্কে পাল্টা যুক্তি দিয়ে বলেন, বেসেন্ট, যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার এবং বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক এই কাজটি সম্পন্ন করতে সক্ষম।
তিনি বলেন, ‘আমরা ৯০ দিনে ৯০টি চুক্তি সম্পন্ন করতে যাচ্ছি। এটা সম্ভব।’
নাভারো আরও বলেন, ‘চূড়ান্তভাবে, ট্রাম্পই “বস”, তিনিই প্রধান আলোচক হবেন। তাঁর পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণ ছাড়া কিছুই করা হবে না।’
২ এপ্রিল সব আমদানি পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক এবং ৬০টির মতো দেশের পণ্যে বিভিন্ন হারে পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এর পরপরই অর্থনৈতিক মন্দা এবং মূল্যস্ফীতির আশঙ্কায় আর্থিক বাজারগুলোতে অস্থিরতা দেখা দেয়। পরিস্থিতি সামলাতে ট্রাম্প অনেক দেশের জন্য উচ্চ শুল্ক স্থগিত করেন। এই স্থগিতাদেশের পর, তিনি ৯০ দিনের গণনা শুরু করেছেন। তিনি বলেছেন, ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সম্পাদনের সুযোগ দেবে।
৯০ দিনের মধ্যে আর্থিক বাজারগুলোর আস্থা পুনরুদ্ধার করা এই শুল্ক স্থগিতের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। বিনিয়োগকারীরা চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিল বিক্রি করে দেয়, ফলে সুদের হার বেড়ে যায় এবং ডলারের মান কমে যায়। সংকটকালে বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিচিত স্বর্ণের দাম রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে।
ওয়েন্ডি কাটলার বলেন, এই অস্থিরতা ট্রাম্পের দলের ওপর কিছু দ্রুত সাফল্য দেখানোর চাপ তৈরি করবে।
তিনি বলেন, ‘তাদের ওপর চাপ থাকবে যে তারা দ্রুত দেশগুলোর সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করতে পারবে এবং বাজার ও অন্য বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে আস্থা তৈরি করতে পারবে এই আশ্বাস দিয়ে যে এখানে একটি সমাধানের পথ রয়েছে।’
পাল্টা শুল্ক সব দেশের জন্য ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করলেও চীনের ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেননি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন তিনি। চীনও পাল্টা মার্কিন পণ্যে সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এ নিয়ে দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন চরমে। এ নিয়ে এ সপ্তাহে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে হতাশা বেড়েছে।
কাটলার বলেন, ট্রাম্প ও আর্থিক বাজার উভয়কে সন্তুষ্ট করে এমন বাণিজ্য চুক্তি করা ‘বিশাল কাজ’। পরিবর্তে, ট্রাম্প দলকে সম্ভবত প্রধান দেশগুলোকে অগ্রাধিকার দিতে হবে এবং অন্যদের জন্য ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ বাড়াতে হবে।
এমনকি ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সবচেয়ে ছোট একটি বাণিজ্য চুক্তির (যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি) কিছু বিধান সংশোধন করতে আট মাসেরও বেশি সময় লেগেছিল। আর যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা (ইউএসটিআর) ব্যাপক বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করতে দুই বছরেরও বেশি সময় লেগেছিল।
বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার ফক্স নিউজকে বলেন, তাঁর ২০০ জনের মতো কর্মী বিদেশি প্রতিপক্ষের সঙ্গে প্রস্তাব আদান-প্রদান করে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
তবে ট্রেজারিতে সিনেট দ্বারা নিশ্চিত হওয়া জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মাত্র একজন, ডেপুটি ট্রেজারি সেক্রেটারি মাইকেল ফাউলকান্ডার। ট্রাম্প এখনো আন্তর্জাতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি পদের জন্য কাউকে মনোনীত করেননি। একজন পেশাদার কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ইউএসটিআরও পেশাদার কর্মীদের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করছে। সিনেটের নিশ্চিতকরণ প্রয়োজন এমন বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ডেপুটি পদ এখনো পূরণ করা হয়নি।
দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জটি হলো কূটনৈতিক। বাণিজ্য বিষয়ে মার্কিন অবস্থানের অনিশ্চয়তা আরেকটি জটিল কারণ, যেখানে ট্রাম্পের শীর্ষ বাণিজ্য উপদেষ্টাদের প্রত্যেকের নিজস্ব মতামত রয়েছে।
যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া এবং অন্যান্য কিছু দেশ জানুয়ারিতে ট্রাম্পের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা করেছে, তবে খুব কম ফলাফল এসেছে।
একজন কূটনৈতিক সূত্র রয়টার্সকে বলেন, ‘এটা এমন নয় যে, একটি দৃঢ় আলোচনার পয়েন্ট সংবলিত একটি কাগজের হাতবদল হচ্ছে। এটি একটি প্রক্রিয়া। আমি বলব, “আলোচনা” শব্দটি ব্যবহার করুন, “চুক্তি” নয়।’

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাস্তবতা হলো, ট্রাম্প প্রশাসনে এখনো অনেক গুরুত্বপূর্ণ খালি। যাঁরা আছেন, তাঁদের প্রায়ই অন্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ট্রেজারি কর্মকর্তারা গত শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
১৩ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে