
দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৪টি ব্র্যান্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ বা দেশের সেরা ব্র্যান্ডের সম্মানসূচক পুরস্কার। এ ছাড়া, ১৫টি ব্র্যান্ডকে প্রদান করা হয় ‘ওভার অল টপ ১৫ মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডস অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা।
এই আসরে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি সম্মাননাও প্রদান করা হয়। এনসার্চ লিমিটেডের অংশীদারত্বে এবং দ্য ডেইলি স্টারের সহযোগিতায় আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ এ মোট ৬০টি সম্মাননা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, জরিপে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ৪৪টি ক্যাটাগরিতে ২য় এবং ৩য় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডের নামও ঘোষণা করা হয় আয়োজনটিতে।
বাংলাদেশের ওভার অল টপ ১৫টি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো আধিপত্য বজায় রেখেছে। এই বছর বেস্ট ব্র্যান্ডের মর্যাদা লাভ করেছে বিকাশ। গ্রামীণফোন এবং আরএফএল হাউস ওয়্যার যথাক্রমে দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের খেতাব অর্জন করে। এই তালিকায় ৪-১৫ নম্বরে থাকা অন্য ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে রাঁধুনি মসলা, ক্লোজ আপ, এসিআই পিওর সল্ট, স্বপ্ন, সানসিল্ক, ইস্পাহানি মির্জাপুর, ওয়ালটন, ম্যাগি ২ মিনিট নুডলস, প্রাণ ফ্রুটো, প্যারাসুট অ্যাডভান্সড, ফ্রেশ আটা ময়দা সুজি এবং রূপচাঁদা ফর্টিফাইড সয়াবিন তেল। ব্র্যান্ড ইকুইটি ইনডেক্সের ভিত্তিতে বিগত ৩ বছর ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে ঊর্ধ্বগামী প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করায় গ্রিকে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
দারাজ বাংলাদেশকে দেশের ১ নম্বর ই-কমার্স ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। টানা চতুর্থবারের মতো, ই-কমার্স ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে প্রিয় ব্র্যান্ডের মর্যাদা অর্জন করেছে দারাজ।
এই সম্মাননাটি সেই সব ব্র্যান্ডগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে দেওয়া হয় যারা ব্যবসায়িক মূল্যে এবং ভোক্তার জীবনে অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে একটি অর্থপূর্ণ উচ্চতায় নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বছরের সেরা ব্র্যান্ড বাছাই করতে এনসার্চ লিমিটেড একটি জরিপ পরিচালনা করে। এই জরিপটি বাংলাদেশের আটটি বিভাগের শহর ও গ্রামীণ উভয় অঞ্চলে পরিচালিত হয়েছিল। সমান শতাংশের নারী ও পুরুষ নিয়ে মোট ১১ হাজার ২০০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এনসার্চ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার সামিনা আফরিন এক বিস্তারিত আলোচনায় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এর মেথোডোলোজি ব্যাখ্যা করেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ব্র্যান্ড এখন কেবলমাত্র আমাদের ব্যবহৃত পণ্য নয়-এগুলো আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে জড়িত। একটি ব্র্যান্ডের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকে তারা নিজেদের বিকাশের পাশাপাশি জাতি ও সমাজের প্রতি তার দায়িত্ব পালন করে, ইতিবাচক পরিবর্তনের শক্তিশালী চালক হয়ে উঠবে। আজকে আমরা সেই ব্র্যান্ডগুলোকে উদ্যাপন করছি যারা তাদের ব্যবসায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি উন্নয়নে অর্থবহ অবদান রেখেছে। আমি বিশ্বাস করি যে এই সম্মাননাটি ব্র্যান্ডগুলোকে উচ্চতর লক্ষ্য রাখতে এবং জাতি হিসেবে আমাদের আরও বড় স্বপ্ন দেখতে অনুপ্রাণিত করবে।’
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে উপস্থিত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড গুলোকে অনুপ্রাণিত ও সম্মানিত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের হাত ধরে শুরু হয় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের যাত্রা। এক দশকের অধিক সময়ের ধারাবাহিকতায় আয়োজনটি হয়ে উঠেছে দেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডিং সম্মাননা। দেশে প্রচলিত সেরা ব্র্যান্ডগুলোর একনিষ্ঠ প্রচেষ্টায় অর্জিত সাফল্যকে উদ্যাপনের লক্ষ্যেই বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড আয়োজিত হয়।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এর পার্টনার হিসেবে ছিল এনসার্চ লিমিটেড এবং সহযোগিতায় ছিল দ্য ডেইলি স্টার। স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারঃইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভারটাইজিং অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ; নলেজ পার্টনারস মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ; টেকনোলজি পার্টনার: আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড এবং পিআর পার্টনার: ব্যাকপেজ পিআর।

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৪টি ব্র্যান্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ বা দেশের সেরা ব্র্যান্ডের সম্মানসূচক পুরস্কার। এ ছাড়া, ১৫টি ব্র্যান্ডকে প্রদান করা হয় ‘ওভার অল টপ ১৫ মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডস অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা।
এই আসরে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি সম্মাননাও প্রদান করা হয়। এনসার্চ লিমিটেডের অংশীদারত্বে এবং দ্য ডেইলি স্টারের সহযোগিতায় আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ এ মোট ৬০টি সম্মাননা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, জরিপে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ৪৪টি ক্যাটাগরিতে ২য় এবং ৩য় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডের নামও ঘোষণা করা হয় আয়োজনটিতে।
বাংলাদেশের ওভার অল টপ ১৫টি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো আধিপত্য বজায় রেখেছে। এই বছর বেস্ট ব্র্যান্ডের মর্যাদা লাভ করেছে বিকাশ। গ্রামীণফোন এবং আরএফএল হাউস ওয়্যার যথাক্রমে দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের খেতাব অর্জন করে। এই তালিকায় ৪-১৫ নম্বরে থাকা অন্য ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে রাঁধুনি মসলা, ক্লোজ আপ, এসিআই পিওর সল্ট, স্বপ্ন, সানসিল্ক, ইস্পাহানি মির্জাপুর, ওয়ালটন, ম্যাগি ২ মিনিট নুডলস, প্রাণ ফ্রুটো, প্যারাসুট অ্যাডভান্সড, ফ্রেশ আটা ময়দা সুজি এবং রূপচাঁদা ফর্টিফাইড সয়াবিন তেল। ব্র্যান্ড ইকুইটি ইনডেক্সের ভিত্তিতে বিগত ৩ বছর ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে ঊর্ধ্বগামী প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করায় গ্রিকে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
দারাজ বাংলাদেশকে দেশের ১ নম্বর ই-কমার্স ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। টানা চতুর্থবারের মতো, ই-কমার্স ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে প্রিয় ব্র্যান্ডের মর্যাদা অর্জন করেছে দারাজ।
এই সম্মাননাটি সেই সব ব্র্যান্ডগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে দেওয়া হয় যারা ব্যবসায়িক মূল্যে এবং ভোক্তার জীবনে অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে একটি অর্থপূর্ণ উচ্চতায় নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বছরের সেরা ব্র্যান্ড বাছাই করতে এনসার্চ লিমিটেড একটি জরিপ পরিচালনা করে। এই জরিপটি বাংলাদেশের আটটি বিভাগের শহর ও গ্রামীণ উভয় অঞ্চলে পরিচালিত হয়েছিল। সমান শতাংশের নারী ও পুরুষ নিয়ে মোট ১১ হাজার ২০০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এনসার্চ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার সামিনা আফরিন এক বিস্তারিত আলোচনায় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এর মেথোডোলোজি ব্যাখ্যা করেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ব্র্যান্ড এখন কেবলমাত্র আমাদের ব্যবহৃত পণ্য নয়-এগুলো আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে জড়িত। একটি ব্র্যান্ডের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকে তারা নিজেদের বিকাশের পাশাপাশি জাতি ও সমাজের প্রতি তার দায়িত্ব পালন করে, ইতিবাচক পরিবর্তনের শক্তিশালী চালক হয়ে উঠবে। আজকে আমরা সেই ব্র্যান্ডগুলোকে উদ্যাপন করছি যারা তাদের ব্যবসায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি উন্নয়নে অর্থবহ অবদান রেখেছে। আমি বিশ্বাস করি যে এই সম্মাননাটি ব্র্যান্ডগুলোকে উচ্চতর লক্ষ্য রাখতে এবং জাতি হিসেবে আমাদের আরও বড় স্বপ্ন দেখতে অনুপ্রাণিত করবে।’
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে উপস্থিত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড গুলোকে অনুপ্রাণিত ও সম্মানিত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের হাত ধরে শুরু হয় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের যাত্রা। এক দশকের অধিক সময়ের ধারাবাহিকতায় আয়োজনটি হয়ে উঠেছে দেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডিং সম্মাননা। দেশে প্রচলিত সেরা ব্র্যান্ডগুলোর একনিষ্ঠ প্রচেষ্টায় অর্জিত সাফল্যকে উদ্যাপনের লক্ষ্যেই বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড আয়োজিত হয়।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এর পার্টনার হিসেবে ছিল এনসার্চ লিমিটেড এবং সহযোগিতায় ছিল দ্য ডেইলি স্টার। স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারঃইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভারটাইজিং অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ; নলেজ পার্টনারস মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ; টেকনোলজি পার্টনার: আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড এবং পিআর পার্টনার: ব্যাকপেজ পিআর।

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৪টি ব্র্যান্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ বা দেশের সেরা ব্র্যান্ডের সম্মানসূচক পুরস্কার। এ ছাড়া, ১৫টি ব্র্যান্ডকে প্রদান করা হয় ‘ওভার অল টপ ১৫ মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডস অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা।
এই আসরে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি সম্মাননাও প্রদান করা হয়। এনসার্চ লিমিটেডের অংশীদারত্বে এবং দ্য ডেইলি স্টারের সহযোগিতায় আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ এ মোট ৬০টি সম্মাননা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, জরিপে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ৪৪টি ক্যাটাগরিতে ২য় এবং ৩য় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডের নামও ঘোষণা করা হয় আয়োজনটিতে।
বাংলাদেশের ওভার অল টপ ১৫টি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো আধিপত্য বজায় রেখেছে। এই বছর বেস্ট ব্র্যান্ডের মর্যাদা লাভ করেছে বিকাশ। গ্রামীণফোন এবং আরএফএল হাউস ওয়্যার যথাক্রমে দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের খেতাব অর্জন করে। এই তালিকায় ৪-১৫ নম্বরে থাকা অন্য ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে রাঁধুনি মসলা, ক্লোজ আপ, এসিআই পিওর সল্ট, স্বপ্ন, সানসিল্ক, ইস্পাহানি মির্জাপুর, ওয়ালটন, ম্যাগি ২ মিনিট নুডলস, প্রাণ ফ্রুটো, প্যারাসুট অ্যাডভান্সড, ফ্রেশ আটা ময়দা সুজি এবং রূপচাঁদা ফর্টিফাইড সয়াবিন তেল। ব্র্যান্ড ইকুইটি ইনডেক্সের ভিত্তিতে বিগত ৩ বছর ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে ঊর্ধ্বগামী প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করায় গ্রিকে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
দারাজ বাংলাদেশকে দেশের ১ নম্বর ই-কমার্স ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। টানা চতুর্থবারের মতো, ই-কমার্স ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে প্রিয় ব্র্যান্ডের মর্যাদা অর্জন করেছে দারাজ।
এই সম্মাননাটি সেই সব ব্র্যান্ডগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে দেওয়া হয় যারা ব্যবসায়িক মূল্যে এবং ভোক্তার জীবনে অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে একটি অর্থপূর্ণ উচ্চতায় নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বছরের সেরা ব্র্যান্ড বাছাই করতে এনসার্চ লিমিটেড একটি জরিপ পরিচালনা করে। এই জরিপটি বাংলাদেশের আটটি বিভাগের শহর ও গ্রামীণ উভয় অঞ্চলে পরিচালিত হয়েছিল। সমান শতাংশের নারী ও পুরুষ নিয়ে মোট ১১ হাজার ২০০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এনসার্চ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার সামিনা আফরিন এক বিস্তারিত আলোচনায় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এর মেথোডোলোজি ব্যাখ্যা করেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ব্র্যান্ড এখন কেবলমাত্র আমাদের ব্যবহৃত পণ্য নয়-এগুলো আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে জড়িত। একটি ব্র্যান্ডের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকে তারা নিজেদের বিকাশের পাশাপাশি জাতি ও সমাজের প্রতি তার দায়িত্ব পালন করে, ইতিবাচক পরিবর্তনের শক্তিশালী চালক হয়ে উঠবে। আজকে আমরা সেই ব্র্যান্ডগুলোকে উদ্যাপন করছি যারা তাদের ব্যবসায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি উন্নয়নে অর্থবহ অবদান রেখেছে। আমি বিশ্বাস করি যে এই সম্মাননাটি ব্র্যান্ডগুলোকে উচ্চতর লক্ষ্য রাখতে এবং জাতি হিসেবে আমাদের আরও বড় স্বপ্ন দেখতে অনুপ্রাণিত করবে।’
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে উপস্থিত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড গুলোকে অনুপ্রাণিত ও সম্মানিত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের হাত ধরে শুরু হয় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের যাত্রা। এক দশকের অধিক সময়ের ধারাবাহিকতায় আয়োজনটি হয়ে উঠেছে দেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডিং সম্মাননা। দেশে প্রচলিত সেরা ব্র্যান্ডগুলোর একনিষ্ঠ প্রচেষ্টায় অর্জিত সাফল্যকে উদ্যাপনের লক্ষ্যেই বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড আয়োজিত হয়।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এর পার্টনার হিসেবে ছিল এনসার্চ লিমিটেড এবং সহযোগিতায় ছিল দ্য ডেইলি স্টার। স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারঃইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভারটাইজিং অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ; নলেজ পার্টনারস মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ; টেকনোলজি পার্টনার: আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড এবং পিআর পার্টনার: ব্যাকপেজ পিআর।

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৪টি ব্র্যান্ডের হাতে তুলে দেওয়া হয় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ বা দেশের সেরা ব্র্যান্ডের সম্মানসূচক পুরস্কার। এ ছাড়া, ১৫টি ব্র্যান্ডকে প্রদান করা হয় ‘ওভার অল টপ ১৫ মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডস অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা।
এই আসরে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি সম্মাননাও প্রদান করা হয়। এনসার্চ লিমিটেডের অংশীদারত্বে এবং দ্য ডেইলি স্টারের সহযোগিতায় আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ এ মোট ৬০টি সম্মাননা প্রদান করা হয়। এ ছাড়া, জরিপে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ৪৪টি ক্যাটাগরিতে ২য় এবং ৩য় মোস্ট লাভড ব্র্যান্ডের নামও ঘোষণা করা হয় আয়োজনটিতে।
বাংলাদেশের ওভার অল টপ ১৫টি ব্র্যান্ডের মধ্যে স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো আধিপত্য বজায় রেখেছে। এই বছর বেস্ট ব্র্যান্ডের মর্যাদা লাভ করেছে বিকাশ। গ্রামীণফোন এবং আরএফএল হাউস ওয়্যার যথাক্রমে দেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের খেতাব অর্জন করে। এই তালিকায় ৪-১৫ নম্বরে থাকা অন্য ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে রাঁধুনি মসলা, ক্লোজ আপ, এসিআই পিওর সল্ট, স্বপ্ন, সানসিল্ক, ইস্পাহানি মির্জাপুর, ওয়ালটন, ম্যাগি ২ মিনিট নুডলস, প্রাণ ফ্রুটো, প্যারাসুট অ্যাডভান্সড, ফ্রেশ আটা ময়দা সুজি এবং রূপচাঁদা ফর্টিফাইড সয়াবিন তেল। ব্র্যান্ড ইকুইটি ইনডেক্সের ভিত্তিতে বিগত ৩ বছর ধারাবাহিকভাবে সবচেয়ে ঊর্ধ্বগামী প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করায় গ্রিকে ‘মোস্ট ইমার্জিং ব্র্যান্ড অব বাংলাদেশ’ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
দারাজ বাংলাদেশকে দেশের ১ নম্বর ই-কমার্স ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। টানা চতুর্থবারের মতো, ই-কমার্স ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে প্রিয় ব্র্যান্ডের মর্যাদা অর্জন করেছে দারাজ।
এই সম্মাননাটি সেই সব ব্র্যান্ডগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে দেওয়া হয় যারা ব্যবসায়িক মূল্যে এবং ভোক্তার জীবনে অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে একটি অর্থপূর্ণ উচ্চতায় নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বছরের সেরা ব্র্যান্ড বাছাই করতে এনসার্চ লিমিটেড একটি জরিপ পরিচালনা করে। এই জরিপটি বাংলাদেশের আটটি বিভাগের শহর ও গ্রামীণ উভয় অঞ্চলে পরিচালিত হয়েছিল। সমান শতাংশের নারী ও পুরুষ নিয়ে মোট ১১ হাজার ২০০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এনসার্চ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার সামিনা আফরিন এক বিস্তারিত আলোচনায় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এর মেথোডোলোজি ব্যাখ্যা করেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ব্র্যান্ড এখন কেবলমাত্র আমাদের ব্যবহৃত পণ্য নয়-এগুলো আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে জড়িত। একটি ব্র্যান্ডের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকে তারা নিজেদের বিকাশের পাশাপাশি জাতি ও সমাজের প্রতি তার দায়িত্ব পালন করে, ইতিবাচক পরিবর্তনের শক্তিশালী চালক হয়ে উঠবে। আজকে আমরা সেই ব্র্যান্ডগুলোকে উদ্যাপন করছি যারা তাদের ব্যবসায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি উন্নয়নে অর্থবহ অবদান রেখেছে। আমি বিশ্বাস করি যে এই সম্মাননাটি ব্র্যান্ডগুলোকে উচ্চতর লক্ষ্য রাখতে এবং জাতি হিসেবে আমাদের আরও বড় স্বপ্ন দেখতে অনুপ্রাণিত করবে।’
২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশে উপস্থিত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড গুলোকে অনুপ্রাণিত ও সম্মানিত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের হাত ধরে শুরু হয় বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের যাত্রা। এক দশকের অধিক সময়ের ধারাবাহিকতায় আয়োজনটি হয়ে উঠেছে দেশের শীর্ষ ব্র্যান্ডিং সম্মাননা। দেশে প্রচলিত সেরা ব্র্যান্ডগুলোর একনিষ্ঠ প্রচেষ্টায় অর্জিত সাফল্যকে উদ্যাপনের লক্ষ্যেই বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড আয়োজিত হয়।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের আয়োজনে অনুষ্ঠিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এর পার্টনার হিসেবে ছিল এনসার্চ লিমিটেড এবং সহযোগিতায় ছিল দ্য ডেইলি স্টার। স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারঃইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভারটাইজিং অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ; নলেজ পার্টনারস মার্কেটিং সোসাইটি অব বাংলাদেশ; টেকনোলজি পার্টনার: আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড এবং পিআর পার্টনার: ব্যাকপেজ পিআর।

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা দ্বিতীয় দফায় আরও এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, করদাতারা কোনো জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ই-রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর আগে দুই দফা সময় বাড়িয়ে শেষ সময় নির্ধারিত ছিল ৩১ ডিসেম্বর।
৮ ঘণ্টা আগে
একসময় বিশ্বজুড়ে বাংলার গর্ব ছিল মসলিন। এর অতুলনীয় সূক্ষ্মতা, মসৃণতা ও আরামদায়ক বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজা-বাদশাহ থেকে ইউরোপীয় অভিজাত শ্রেণির কাছে মসলিন ছিল আভিজাত্যের প্রতীক। মসলিনের প্রাণ ফুটি কার্পাস তুলা ইংরেজ শাসনামলে ঔপনিবেশিক বাণিজ্যনীতির বলি হয়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সব ধরনের সেবা, কর ও টোলহারের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত মাশুল প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বলেছে, এই মাশুলই বন্দরের আয়ের প্রধান উৎস।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের উত্তরাঞ্চলে কৃষি খাতে টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের ২৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চার বছরের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য প্রকল্পের আওতাধীন চার জেলায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমানো এবং কৃষিকে আরও লাভজনক পেশায় রূপান্তর করা।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা দ্বিতীয় দফায় আরও এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, করদাতারা কোনো জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ই-রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর আগে দুই দফা সময় বাড়িয়ে শেষ সময় নির্ধারিত ছিল ৩১ ডিসেম্বর।
আজ রোববার এনবিআরের সচিব মো. একরামুল হক স্বাক্ষরিত এক জরুরি আদেশে এই সময়সীমা বাড়ানোর কথা জানানো হয়েছে। এনবিআর সূত্র বলছে, মূলত করদাতাদের সুবিধার্থে এবং অনলাইন সিস্টেমে চাপ সামলাতে এই রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেহেতু চলতি বছর থেকে অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, তাই অনেক নতুন ব্যবহারকারী কারিগরি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছিলেন। সেই জটিলতা নিরসনেই এই বাড়তি সময় দেওয়া হলো।
সময় বাড়ানোর আগে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ‘আমরা প্রথমবারের মতো অনলাইন ব্যবস্থাকে সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেছি। এটি একটি বড় ধরনের সংস্কার। আমরা চাই না কোনো করদাতা পদ্ধতিগত কারণে ঝামেলার মুখে পড়ুক। সরকার করদাতাদের স্বাচ্ছন্দ্যের কথা চিন্তা করেই এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দেবেন না, তাঁদের ক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী বিলম্ব জরিমানা আরোপ হতে পারে।
এনবিআরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ডিজিটাল কর ব্যবস্থার প্রতি জনগণের ব্যাপক সাড়া মিলেছে। এ পর্যন্ত ২৬ লাখের বেশি করদাতা সফলভাবে তাঁদের ই-রিটার্ন জমা দিয়েছেন। গত আগস্ট থেকে সরকারি কর্মকর্তা, বড় কোম্পানি এবং নির্দিষ্ট কিছু শ্রেণির করদাতার জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার পর থেকেই ই-রিটার্ন পোর্টালে ট্রাফিক বৃদ্ধি পায়।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে করদাতারা ঘরে বসেই যেকোনো সময় রিটার্ন সাবমিট করতে পারবেন। রিটার্ন দাখিলের পর তাৎক্ষণিকভাবে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Acknowledgment) এবং ট্যাক্স সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে। বিকাশ, নগদ বা রকেটের মতো মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে কর পরিশোধের সুযোগ রয়েছে।
যেকোনো যান্ত্রিক ত্রুটি বা আইনি জটিলতা এড়াতে করদাতাদের সহায়তার জন্য এনবিআর একটি কল সেন্টারও চালু রেখেছে।

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা দ্বিতীয় দফায় আরও এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, করদাতারা কোনো জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ই-রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর আগে দুই দফা সময় বাড়িয়ে শেষ সময় নির্ধারিত ছিল ৩১ ডিসেম্বর।
আজ রোববার এনবিআরের সচিব মো. একরামুল হক স্বাক্ষরিত এক জরুরি আদেশে এই সময়সীমা বাড়ানোর কথা জানানো হয়েছে। এনবিআর সূত্র বলছে, মূলত করদাতাদের সুবিধার্থে এবং অনলাইন সিস্টেমে চাপ সামলাতে এই রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেহেতু চলতি বছর থেকে অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, তাই অনেক নতুন ব্যবহারকারী কারিগরি সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছিলেন। সেই জটিলতা নিরসনেই এই বাড়তি সময় দেওয়া হলো।
সময় বাড়ানোর আগে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ‘আমরা প্রথমবারের মতো অনলাইন ব্যবস্থাকে সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেছি। এটি একটি বড় ধরনের সংস্কার। আমরা চাই না কোনো করদাতা পদ্ধতিগত কারণে ঝামেলার মুখে পড়ুক। সরকার করদাতাদের স্বাচ্ছন্দ্যের কথা চিন্তা করেই এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দেবেন না, তাঁদের ক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী বিলম্ব জরিমানা আরোপ হতে পারে।
এনবিআরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ডিজিটাল কর ব্যবস্থার প্রতি জনগণের ব্যাপক সাড়া মিলেছে। এ পর্যন্ত ২৬ লাখের বেশি করদাতা সফলভাবে তাঁদের ই-রিটার্ন জমা দিয়েছেন। গত আগস্ট থেকে সরকারি কর্মকর্তা, বড় কোম্পানি এবং নির্দিষ্ট কিছু শ্রেণির করদাতার জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার পর থেকেই ই-রিটার্ন পোর্টালে ট্রাফিক বৃদ্ধি পায়।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে করদাতারা ঘরে বসেই যেকোনো সময় রিটার্ন সাবমিট করতে পারবেন। রিটার্ন দাখিলের পর তাৎক্ষণিকভাবে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Acknowledgment) এবং ট্যাক্স সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে। বিকাশ, নগদ বা রকেটের মতো মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে কর পরিশোধের সুযোগ রয়েছে।
যেকোনো যান্ত্রিক ত্রুটি বা আইনি জটিলতা এড়াতে করদাতাদের সহায়তার জন্য এনবিআর একটি কল সেন্টারও চালু রেখেছে।

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে...
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
একসময় বিশ্বজুড়ে বাংলার গর্ব ছিল মসলিন। এর অতুলনীয় সূক্ষ্মতা, মসৃণতা ও আরামদায়ক বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজা-বাদশাহ থেকে ইউরোপীয় অভিজাত শ্রেণির কাছে মসলিন ছিল আভিজাত্যের প্রতীক। মসলিনের প্রাণ ফুটি কার্পাস তুলা ইংরেজ শাসনামলে ঔপনিবেশিক বাণিজ্যনীতির বলি হয়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সব ধরনের সেবা, কর ও টোলহারের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত মাশুল প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বলেছে, এই মাশুলই বন্দরের আয়ের প্রধান উৎস।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের উত্তরাঞ্চলে কৃষি খাতে টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের ২৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চার বছরের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য প্রকল্পের আওতাধীন চার জেলায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমানো এবং কৃষিকে আরও লাভজনক পেশায় রূপান্তর করা।
১০ ঘণ্টা আগেরাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)

একসময় বিশ্বজুড়ে বাংলার গর্ব ছিল মসলিন। এর অতুলনীয় সূক্ষ্মতা, মসৃণতা ও আরামদায়ক বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজা-বাদশাহ থেকে ইউরোপীয় অভিজাত শ্রেণির কাছে মসলিন ছিল আভিজাত্যের প্রতীক। মসলিনের প্রাণ ফুটি কার্পাস তুলা ইংরেজ শাসনামলে ঔপনিবেশিক বাণিজ্যনীতির বলি হয়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়। দীর্ঘ বছর পর সে হারানো ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারে নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে গাজীপুরের শ্রীপুর তুলা গবেষণা কেন্দ্র।
ফুটি কার্পাসের পুনর্জাগরণকে ঘিরে গবেষক, ঐতিহ্য অনুরাগী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে নতুন উদ্দীপনা। এটি শুধু একটি বিপন্ন উদ্ভিদের পুনরুদ্ধার নয়; বরং বাংলার হারানো শিল্প-ঐতিহ্য ও সম্ভাব্য উচ্চমূল্যের টেক্সটাইল খাত পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা।
শ্রীপুর তুলা গবেষণা কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড এবং গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রম চালাচ্ছে। গবেষণার মূল লক্ষ্য—ফুটি কার্পাস তুলা কীভাবে বাণিজ্যিকভাবে চাষযোগ্য করা যায়, উৎপাদন ব্যয় কমিয়ে সাধারণ মানুষের নাগালে আনা যায় এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে মসলিনকে আবার পরিচিত করা যায়। গবেষকদের প্রত্যাশা, সঠিক নীতিগত সহায়তা ও বিনিয়োগ পেলে আগামী দিনে মসলিন আবার বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পরিচয় বহন করবে।
সম্প্রতি তুলা গবেষণা কেন্দ্র পরিদর্শনে দেখা যায়, সারি সারি ফুটি কার্পাস তুলাগাছ। প্রায় সব গাছেই প্রচুর ফুল এসেছে, যেগুলোর অনেক ফলেও পরিণত হয়েছে। গবেষকদের তথ্যমতে, পুনরুদ্ধার করা ফুটি কার্পাস গাছের উচ্চতা ১৩ থেকে ১৪ ফুট পর্যন্ত। বীজের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হলেও আঁশ সূক্ষ্ম ও স্বল্প, যা মসলিন তৈরির জন্য উপযোগী।
তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ইনচার্জ আব্দুল ওয়াহাব বলেন, ফুটি কার্পাসের অস্তিত্বের সূত্র প্রথম পাওয়া যায় দৃক গ্যালারি ও জাতীয় জাদুঘরের সংগ্রহে। সাংস্কৃতিককর্মী সাইফুল ইসলাম এর খোঁজ পান। কার্পাস তুলা থেকেই ‘কাপাসিয়া’ নামের উৎপত্তি।
ব্রিটিশ আলবার্ট মিউজিয়ামে সংরক্ষিত মোগল আমলের মসলিন শাড়ির অংশবিশেষ পরীক্ষা করে গবেষকেরা নিশ্চিত হয়েছেন, সে সময়ে ফুটি কার্পাস থেকেই এসব বস্ত্র তৈরি হতো। ইতিহাস বলছে, শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এই তুলার চাষ হতো এবং ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে মসলিন রপ্তানি করা হতো।
তুলা গবেষণা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল আমিন বলেন, ‘ফুটি কার্পাস শুধু একটি তুলা নয়, এটি বাংলার ঐতিহ্যের প্রতীক। ইংরেজ শাসনামলে নিজস্ব শিল্প রক্ষার জন্য ব্রিটিশরা পরিকল্পিতভাবে মসলিনশিল্প ধ্বংস করেছিল। আমরা এখন সে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করছি।’

একসময় বিশ্বজুড়ে বাংলার গর্ব ছিল মসলিন। এর অতুলনীয় সূক্ষ্মতা, মসৃণতা ও আরামদায়ক বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজা-বাদশাহ থেকে ইউরোপীয় অভিজাত শ্রেণির কাছে মসলিন ছিল আভিজাত্যের প্রতীক। মসলিনের প্রাণ ফুটি কার্পাস তুলা ইংরেজ শাসনামলে ঔপনিবেশিক বাণিজ্যনীতির বলি হয়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়। দীর্ঘ বছর পর সে হারানো ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারে নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে গাজীপুরের শ্রীপুর তুলা গবেষণা কেন্দ্র।
ফুটি কার্পাসের পুনর্জাগরণকে ঘিরে গবেষক, ঐতিহ্য অনুরাগী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে নতুন উদ্দীপনা। এটি শুধু একটি বিপন্ন উদ্ভিদের পুনরুদ্ধার নয়; বরং বাংলার হারানো শিল্প-ঐতিহ্য ও সম্ভাব্য উচ্চমূল্যের টেক্সটাইল খাত পুনরুজ্জীবনের চেষ্টা।
শ্রীপুর তুলা গবেষণা কেন্দ্রের পাশাপাশি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড এবং গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রম চালাচ্ছে। গবেষণার মূল লক্ষ্য—ফুটি কার্পাস তুলা কীভাবে বাণিজ্যিকভাবে চাষযোগ্য করা যায়, উৎপাদন ব্যয় কমিয়ে সাধারণ মানুষের নাগালে আনা যায় এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে মসলিনকে আবার পরিচিত করা যায়। গবেষকদের প্রত্যাশা, সঠিক নীতিগত সহায়তা ও বিনিয়োগ পেলে আগামী দিনে মসলিন আবার বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের পরিচয় বহন করবে।
সম্প্রতি তুলা গবেষণা কেন্দ্র পরিদর্শনে দেখা যায়, সারি সারি ফুটি কার্পাস তুলাগাছ। প্রায় সব গাছেই প্রচুর ফুল এসেছে, যেগুলোর অনেক ফলেও পরিণত হয়েছে। গবেষকদের তথ্যমতে, পুনরুদ্ধার করা ফুটি কার্পাস গাছের উচ্চতা ১৩ থেকে ১৪ ফুট পর্যন্ত। বীজের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি হলেও আঁশ সূক্ষ্ম ও স্বল্প, যা মসলিন তৈরির জন্য উপযোগী।
তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ইনচার্জ আব্দুল ওয়াহাব বলেন, ফুটি কার্পাসের অস্তিত্বের সূত্র প্রথম পাওয়া যায় দৃক গ্যালারি ও জাতীয় জাদুঘরের সংগ্রহে। সাংস্কৃতিককর্মী সাইফুল ইসলাম এর খোঁজ পান। কার্পাস তুলা থেকেই ‘কাপাসিয়া’ নামের উৎপত্তি।
ব্রিটিশ আলবার্ট মিউজিয়ামে সংরক্ষিত মোগল আমলের মসলিন শাড়ির অংশবিশেষ পরীক্ষা করে গবেষকেরা নিশ্চিত হয়েছেন, সে সময়ে ফুটি কার্পাস থেকেই এসব বস্ত্র তৈরি হতো। ইতিহাস বলছে, শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে এই তুলার চাষ হতো এবং ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশে মসলিন রপ্তানি করা হতো।
তুলা গবেষণা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল আমিন বলেন, ‘ফুটি কার্পাস শুধু একটি তুলা নয়, এটি বাংলার ঐতিহ্যের প্রতীক। ইংরেজ শাসনামলে নিজস্ব শিল্প রক্ষার জন্য ব্রিটিশরা পরিকল্পিতভাবে মসলিনশিল্প ধ্বংস করেছিল। আমরা এখন সে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করছি।’

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে...
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা দ্বিতীয় দফায় আরও এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, করদাতারা কোনো জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ই-রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর আগে দুই দফা সময় বাড়িয়ে শেষ সময় নির্ধারিত ছিল ৩১ ডিসেম্বর।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সব ধরনের সেবা, কর ও টোলহারের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত মাশুল প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বলেছে, এই মাশুলই বন্দরের আয়ের প্রধান উৎস।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের উত্তরাঞ্চলে কৃষি খাতে টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের ২৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চার বছরের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য প্রকল্পের আওতাধীন চার জেলায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমানো এবং কৃষিকে আরও লাভজনক পেশায় রূপান্তর করা।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সব ধরনের সেবা, কর ও টোলহারের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত মাশুল প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বলেছে, এই মাশুলই বন্দরের আয়ের প্রধান উৎস। প্রতিবছরের মতো এবারও মাশুল বাড়ানো হয়েছে, যা আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। তবে অন্যান্য বন্দরের তুলনায় মাশুল বেশি হওয়ায় বেনাপোল স্থলবন্দরের জন্য বর্ধিত মাশুলের আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বেনাপোল বন্দরে যাত্রীদের জন্য ২০২৫ সালের মাশুল ছিল ৪৯ টাকা ৭৯ পয়সা, যা ২০২৬ সালে বেড়ে ৫২ টাকা ২৭ পয়সা হয়েছে। আমদানি করা বাস, ট্রাক ও লরির মাশুল নতুন বছরে ১৮৪ টাকা ৭০ পয়সা, যা আগের তুলনায় প্রায় ৯ টাকা বেশি। মোটর কার, জিপ ও পিকআপের জন্য এখন নতুন মাশুল ১১০ টাকা ৮২ পয়সা এবং মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেলের জন্য ৩৬ টাকা ৯৫ পয়সা।
বেনাপোল বন্দরে ট্রাক ও লরির জন্য ওজন মাপার যন্ত্র ব্যবহার করতে হলে ৮৮ টাকা ৬৫ পয়সা দিতে হবে। কাগজপত্র প্রক্রিয়ার মাশুল এখন ১৯৫ টাকা ০৭ পয়সা। কোনো যানবাহন যদি রাতভর বন্দরে থাকে, তবে মাশুল ১১১ টাকা ৪৯ পয়সা। গুদামে পণ্য রাখার মাশুলও পণ্যের সময় অনুযায়ী বাড়ানো হয়েছে।
বেনাপোল ছাড়াও অন্যান্য স্থলবন্দরে মাশুল ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্য বন্দরে যাত্রীদের মাশুল ২০২৫ সালে ৪৯ টাকা ৭৯ পয়সা ছিল, যা ২০২৬ সালে বেড়ে ৫২ টাকা ২৭ পয়সা হয়েছে। আমদানি করা বাস, ট্রাক ও লরির জন্য নতুন মাশুল ১৫৯ টাকা ২২ পয়সা, মোটর কার ও জিপের জন্য ৯৫ টাকা ৫২ পয়সা এবং মোটরসাইকেল, স্কুটার ও থ্রি-হুইলারের জন্য ৪৭ টাকা ৮৩ পয়সা।

দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সব ধরনের সেবা, কর ও টোলহারের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত মাশুল প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বলেছে, এই মাশুলই বন্দরের আয়ের প্রধান উৎস। প্রতিবছরের মতো এবারও মাশুল বাড়ানো হয়েছে, যা আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। তবে অন্যান্য বন্দরের তুলনায় মাশুল বেশি হওয়ায় বেনাপোল স্থলবন্দরের জন্য বর্ধিত মাশুলের আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বেনাপোল বন্দরে যাত্রীদের জন্য ২০২৫ সালের মাশুল ছিল ৪৯ টাকা ৭৯ পয়সা, যা ২০২৬ সালে বেড়ে ৫২ টাকা ২৭ পয়সা হয়েছে। আমদানি করা বাস, ট্রাক ও লরির মাশুল নতুন বছরে ১৮৪ টাকা ৭০ পয়সা, যা আগের তুলনায় প্রায় ৯ টাকা বেশি। মোটর কার, জিপ ও পিকআপের জন্য এখন নতুন মাশুল ১১০ টাকা ৮২ পয়সা এবং মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেলের জন্য ৩৬ টাকা ৯৫ পয়সা।
বেনাপোল বন্দরে ট্রাক ও লরির জন্য ওজন মাপার যন্ত্র ব্যবহার করতে হলে ৮৮ টাকা ৬৫ পয়সা দিতে হবে। কাগজপত্র প্রক্রিয়ার মাশুল এখন ১৯৫ টাকা ০৭ পয়সা। কোনো যানবাহন যদি রাতভর বন্দরে থাকে, তবে মাশুল ১১১ টাকা ৪৯ পয়সা। গুদামে পণ্য রাখার মাশুলও পণ্যের সময় অনুযায়ী বাড়ানো হয়েছে।
বেনাপোল ছাড়াও অন্যান্য স্থলবন্দরে মাশুল ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্য বন্দরে যাত্রীদের মাশুল ২০২৫ সালে ৪৯ টাকা ৭৯ পয়সা ছিল, যা ২০২৬ সালে বেড়ে ৫২ টাকা ২৭ পয়সা হয়েছে। আমদানি করা বাস, ট্রাক ও লরির জন্য নতুন মাশুল ১৫৯ টাকা ২২ পয়সা, মোটর কার ও জিপের জন্য ৯৫ টাকা ৫২ পয়সা এবং মোটরসাইকেল, স্কুটার ও থ্রি-হুইলারের জন্য ৪৭ টাকা ৮৩ পয়সা।

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে...
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা দ্বিতীয় দফায় আরও এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, করদাতারা কোনো জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ই-রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর আগে দুই দফা সময় বাড়িয়ে শেষ সময় নির্ধারিত ছিল ৩১ ডিসেম্বর।
৮ ঘণ্টা আগে
একসময় বিশ্বজুড়ে বাংলার গর্ব ছিল মসলিন। এর অতুলনীয় সূক্ষ্মতা, মসৃণতা ও আরামদায়ক বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজা-বাদশাহ থেকে ইউরোপীয় অভিজাত শ্রেণির কাছে মসলিন ছিল আভিজাত্যের প্রতীক। মসলিনের প্রাণ ফুটি কার্পাস তুলা ইংরেজ শাসনামলে ঔপনিবেশিক বাণিজ্যনীতির বলি হয়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের উত্তরাঞ্চলে কৃষি খাতে টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের ২৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চার বছরের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য প্রকল্পের আওতাধীন চার জেলায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমানো এবং কৃষিকে আরও লাভজনক পেশায় রূপান্তর করা।
১০ ঘণ্টা আগেমাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

দেশের উত্তরাঞ্চলে কৃষি খাতে টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের ২৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চার বছরের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য প্রকল্পের আওতাধীন চার জেলায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমানো এবং কৃষিকে আরও লাভজনক পেশায় রূপান্তর করা।
বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন নামের এই প্রকল্প ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০৩০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলায় বাস্তবায়িত হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে এবং পুরো ব্যয়ভার বহন করবে সরকার। আধুনিক ফসল ব্যবস্থাপনা, পানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি এবং কৃষকের দক্ষতা উন্নয়ন—এসবের সমন্বয়ে প্রকল্পের কাঠামো তৈরি হয়েছে।
ডিএই মহাপরিচালক এস এম সোহরাব উদ্দিন বলেন, যমুনা-করতোয়া-পদ্মা-বাঙ্গালীবিধৌত বগুড়া অঞ্চলের কৃষি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকির মুখে পড়েছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়া, কম বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বন্যা ও নদীভাঙন এবং অবকাঠামো উন্নয়নের কারণে আবাদি জমি কমছে। অপর দিকে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের সংখ্যা বাড়ছে। সার্বিক বাস্তবতা বিবেচনায় এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) প্রকল্পসংশ্লিষ্ট নথিপত্রে দাবি করা হয়েছে, আধুনিক ফসল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদন ৫ শতাংশ বাড়ানোর পাশাপাশি শস্য নিবিড়তা ২৩৬ শতাংশ থেকে ২৪১ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এক হাজার নতুন দক্ষ কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি এবং ৩৫ হাজার কৃষি মানবসম্পদকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কৃষিযন্ত্রের ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন ব্যয় কমানোও প্রকল্পের লক্ষ্য।
এ ছাড়া প্রকল্পের আওতায় প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে থাকছে বগুড়ায় উপপরিচালকের কার্যালয় ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র নির্মাণ, ২০০টি পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার, তিনটি আধুনিক ফল-সবজি ও কৃষিপণ্য সংরক্ষণাগার স্থাপন এবং ৩ হাজার ১৮৫টি কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ। কৃষকদের জন্য মোট ৪ হাজার ৮৪০ ব্যাচ প্রশিক্ষণ আয়োজনের পাশাপাশি ৪১ হাজারের বেশি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রদর্শনী এবং ৭০০টি মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনাসচিব এস এম শাকিল আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, টেকসই কৃষি উন্নয়নের স্বার্থে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। তবে নির্ধারিত কর্মসূচি মাঠপর্যায়ে কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয় কি না, সেটাই প্রকল্পের সাফল্য নির্ধারণ করবে।
একই বিষয়ে কৃষিসচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার আবাদি জমির সঠিক ফসল ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবে। উৎপাদিত ফসলের সংরক্ষণব্যবস্থা উন্নত হলে কৃষকের ক্ষতি কমবে এবং আয়ের সুযোগ বাড়বে।

দেশের উত্তরাঞ্চলে কৃষি খাতে টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকারের ২৫২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। চার বছরের এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য প্রকল্পের আওতাধীন চার জেলায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ কমানো এবং কৃষিকে আরও লাভজনক পেশায় রূপান্তর করা।
বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন নামের এই প্রকল্প ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০৩০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলায় বাস্তবায়িত হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে এবং পুরো ব্যয়ভার বহন করবে সরকার। আধুনিক ফসল ব্যবস্থাপনা, পানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি এবং কৃষকের দক্ষতা উন্নয়ন—এসবের সমন্বয়ে প্রকল্পের কাঠামো তৈরি হয়েছে।
ডিএই মহাপরিচালক এস এম সোহরাব উদ্দিন বলেন, যমুনা-করতোয়া-পদ্মা-বাঙ্গালীবিধৌত বগুড়া অঞ্চলের কৃষি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝুঁকির মুখে পড়েছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়া, কম বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বন্যা ও নদীভাঙন এবং অবকাঠামো উন্নয়নের কারণে আবাদি জমি কমছে। অপর দিকে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের সংখ্যা বাড়ছে। সার্বিক বাস্তবতা বিবেচনায় এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) প্রকল্পসংশ্লিষ্ট নথিপত্রে দাবি করা হয়েছে, আধুনিক ফসল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদন ৫ শতাংশ বাড়ানোর পাশাপাশি শস্য নিবিড়তা ২৩৬ শতাংশ থেকে ২৪১ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এক হাজার নতুন দক্ষ কৃষি উদ্যোক্তা তৈরি এবং ৩৫ হাজার কৃষি মানবসম্পদকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কৃষিযন্ত্রের ব্যবহার বাড়িয়ে উৎপাদন ব্যয় কমানোও প্রকল্পের লক্ষ্য।
এ ছাড়া প্রকল্পের আওতায় প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে থাকছে বগুড়ায় উপপরিচালকের কার্যালয় ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র নির্মাণ, ২০০টি পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার, তিনটি আধুনিক ফল-সবজি ও কৃষিপণ্য সংরক্ষণাগার স্থাপন এবং ৩ হাজার ১৮৫টি কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ। কৃষকদের জন্য মোট ৪ হাজার ৮৪০ ব্যাচ প্রশিক্ষণ আয়োজনের পাশাপাশি ৪১ হাজারের বেশি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রদর্শনী এবং ৭০০টি মাঠ দিবস ও কারিগরি আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনাসচিব এস এম শাকিল আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, টেকসই কৃষি উন্নয়নের স্বার্থে প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। তবে নির্ধারিত কর্মসূচি মাঠপর্যায়ে কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয় কি না, সেটাই প্রকল্পের সাফল্য নির্ধারণ করবে।
একই বিষয়ে কৃষিসচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে জানান, পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার আবাদি জমির সঠিক ফসল ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবে। উৎপাদিত ফসলের সংরক্ষণব্যবস্থা উন্নত হলে কৃষকের ক্ষতি কমবে এবং আয়ের সুযোগ বাড়বে।

দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোতে স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে সম্প্রতি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে ১৬ তম বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে দেশের ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনারদের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই বছর ৪৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে...
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা দ্বিতীয় দফায় আরও এক মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, করদাতারা কোনো জরিমানা ছাড়াই আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ই-রিটার্ন জমা দিতে পারবেন। এর আগে দুই দফা সময় বাড়িয়ে শেষ সময় নির্ধারিত ছিল ৩১ ডিসেম্বর।
৮ ঘণ্টা আগে
একসময় বিশ্বজুড়ে বাংলার গর্ব ছিল মসলিন। এর অতুলনীয় সূক্ষ্মতা, মসৃণতা ও আরামদায়ক বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজা-বাদশাহ থেকে ইউরোপীয় অভিজাত শ্রেণির কাছে মসলিন ছিল আভিজাত্যের প্রতীক। মসলিনের প্রাণ ফুটি কার্পাস তুলা ইংরেজ শাসনামলে ঔপনিবেশিক বাণিজ্যনীতির বলি হয়ে ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়।
১০ ঘণ্টা আগে
দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সব ধরনের সেবা, কর ও টোলহারের ক্ষেত্রে এই বর্ধিত মাশুল প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বলেছে, এই মাশুলই বন্দরের আয়ের প্রধান উৎস।
১০ ঘণ্টা আগে