
আজকের পত্রিকা: দেশে অনেক ব্যাংকের ভিড়ে ব্র্যাক ব্যাংকের বিশেষত্ব কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
আজকের পত্রিকা: দায়িত্বশীল ব্যাংকিংয়ের কিছু দৃষ্টান্ত বলবেন কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: পরিবেশদূষণ কমানোর উদ্দেশ্যে আমরা গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগগুলোতে সহায়তা করছি। এভাবে কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে টেকসইতাকে অনুসরণ ও গুরুত্ব দিচ্ছি। স্বচ্ছতা নিশ্চিতে গত বছর থেকে অ্যানুয়াল সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ শুরু করেছি, যেখানে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হিসাব এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাসের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেছি। কেবল ২০২৩ সালেই আমরা টেকসই অর্থায়নে ২৩,৬৪৩ কোটি এবং সবুজ বা পরিবেশবান্ধব অর্থায়নে ২,৬১০ কোটি টাকা বিতরণ করেছি, যা সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে। চার বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের অন্যতম শীর্ষ টেকসই ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে, যা ব্র্যাক ব্যাংকের শক্তিশালী পরিচালন ব্যবস্থা এবং টেকসই উন্নয়নের চেষ্টার প্রতিফলন।
আজকের পত্রিকা: সবুজ বা টেকসই অর্থায়নে জোর দিতে কোন বিষয়টি আপনাদের উৎসাহ দিচ্ছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: ওই যে বললাম, দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। আর সেটি করতে আমাদের উৎসাহ জোগায় এসএমই ব্যাংকিং। এ খাতে ব্র্যাক ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সুনাম, অভিজ্ঞতা এবং শক্তিশালী মার্কেট পজিশন তৈরি হয়েছে। ফলে এ ধরনের অর্থায়নের মাধ্যমে আমরা চাই সম্পূর্ণভাবে গ্রিন ব্যাংকে রূপান্তর হতে, যা টেকসই ব্যাংকিংয়ের নেতৃত্বে পৌঁছে দিতে পারে ব্র্যাক ব্যাংককে।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ব্যাংকিং অন ভ্যালুসের (জিএবিভি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং জাতিসংঘ গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নীতিমালার সমর্থক হিসেবে আমাদের সবুজ অর্থায়ন কর্মকাণ্ডও বেশ সংগতিপূর্ণ।
এতে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোকে আমাদের টেকসই প্রবৃদ্ধিতে রূপান্তরে উৎসাহ জোগায়। এ দৃষ্টিভঙ্গি পরিচালনগত দক্ষতা বৃদ্ধিসহ আমরা যে কমিউনিটিকে সেবা দিচ্ছি, তাদের জীবনেও ইতিবাচক অবদান রাখতে সহায়ক হয়। সব মিলিয়ে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী আস্থার সম্পর্ক তৈরি করে। এসব কর্মকাণ্ড যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালু এবং সুনাম বাড়ায়। আমরা এগুলো অবহিত বলেই সবুজ অর্থায়নে উৎসাহ পাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: গ্রাহকদের পরিবেশবন্ধব কী ধরনের প্রোডাক্ট রয়েছে আপনাদের কাছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বিভিন্ন সবুজ, টেকসই আর্থিক প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস রয়েছে। এগুলো হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জ্বালানিসাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি, পরিবেশবান্ধব স্থাপনাসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ। যেখানে স্বল্পসুদে অর্থায়ন করছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: কোনো প্রকল্পে বা কোম্পানিতে অর্থায়নের আগে টেকসই উন্নয়নের বিষয়টি মূল্যায়নের জন্য কোন কোন মানদণ্ড ব্যবহার করছে ব্র্যাক ব্যাংক?
সেলিম আর এফ হোসেন: অর্থায়নের আগে প্রকল্পের পরিবেশগত, প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব, সামাজিক দায়িত্ব, সুশাসন এবং পরিচালনাসম্পর্কিত উপাদানগুলো মূল্যায়ন করা হয়, যা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়ে থাকে। এর লক্ষ্যে প্রকল্প বা কোম্পানির অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা যাচাইসহ প্রকল্পের আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতার ওপর জোর দিচ্ছি, যাতে আমরা অর্থায়ন সুবিধা থেকে টেকসই রিটার্ন পেতে সক্ষম হই।
আজকের পত্রিকা: টেকসই অর্থায়ন জোরদারে আপনাদের কাজের সঙ্গে কোনো সরকারি-বেসরকারি সংস্থার সম্পৃক্ততা রয়েছে কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত, তা আগেই বলেছি। পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা এবং অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গেও আমাদের অংশীদারত্ব রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা বর্তমানে দুটি এনজিও, দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি সরকারি সংস্থার সঙ্গে কৃষি অভিযোজন প্রকল্পে জড়িত রয়েছি। এ ছাড়াও, আমরা কিছু আন্তর্জাতিক এনজিওর সঙ্গে কাজ করছি, যারা আমাদের টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগে সহায়তার লক্ষ্যে তহবিল প্রদান করছে।
আজকের পত্রিকা: এ রকম সফল যৌথ উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে পারবেন, যা আপনাদের গ্রিন ফাইন্যান্সিং অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়েছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো, ন্যাশনাল গ্রিডে সংযুক্ত একটি সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টে অর্থায়ন। এ প্রকল্পটি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি উন্নয়ন এবং কার্বন নির্গমন হ্রাসে প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
আজকের পত্রিকা: দেশে অনেক ব্যাংকের ভিড়ে ব্র্যাক ব্যাংকের বিশেষত্ব কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
আজকের পত্রিকা: দায়িত্বশীল ব্যাংকিংয়ের কিছু দৃষ্টান্ত বলবেন কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: পরিবেশদূষণ কমানোর উদ্দেশ্যে আমরা গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগগুলোতে সহায়তা করছি। এভাবে কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে টেকসইতাকে অনুসরণ ও গুরুত্ব দিচ্ছি। স্বচ্ছতা নিশ্চিতে গত বছর থেকে অ্যানুয়াল সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ শুরু করেছি, যেখানে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হিসাব এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাসের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেছি। কেবল ২০২৩ সালেই আমরা টেকসই অর্থায়নে ২৩,৬৪৩ কোটি এবং সবুজ বা পরিবেশবান্ধব অর্থায়নে ২,৬১০ কোটি টাকা বিতরণ করেছি, যা সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে। চার বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের অন্যতম শীর্ষ টেকসই ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে, যা ব্র্যাক ব্যাংকের শক্তিশালী পরিচালন ব্যবস্থা এবং টেকসই উন্নয়নের চেষ্টার প্রতিফলন।
আজকের পত্রিকা: সবুজ বা টেকসই অর্থায়নে জোর দিতে কোন বিষয়টি আপনাদের উৎসাহ দিচ্ছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: ওই যে বললাম, দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। আর সেটি করতে আমাদের উৎসাহ জোগায় এসএমই ব্যাংকিং। এ খাতে ব্র্যাক ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সুনাম, অভিজ্ঞতা এবং শক্তিশালী মার্কেট পজিশন তৈরি হয়েছে। ফলে এ ধরনের অর্থায়নের মাধ্যমে আমরা চাই সম্পূর্ণভাবে গ্রিন ব্যাংকে রূপান্তর হতে, যা টেকসই ব্যাংকিংয়ের নেতৃত্বে পৌঁছে দিতে পারে ব্র্যাক ব্যাংককে।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ব্যাংকিং অন ভ্যালুসের (জিএবিভি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং জাতিসংঘ গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নীতিমালার সমর্থক হিসেবে আমাদের সবুজ অর্থায়ন কর্মকাণ্ডও বেশ সংগতিপূর্ণ।
এতে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোকে আমাদের টেকসই প্রবৃদ্ধিতে রূপান্তরে উৎসাহ জোগায়। এ দৃষ্টিভঙ্গি পরিচালনগত দক্ষতা বৃদ্ধিসহ আমরা যে কমিউনিটিকে সেবা দিচ্ছি, তাদের জীবনেও ইতিবাচক অবদান রাখতে সহায়ক হয়। সব মিলিয়ে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী আস্থার সম্পর্ক তৈরি করে। এসব কর্মকাণ্ড যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালু এবং সুনাম বাড়ায়। আমরা এগুলো অবহিত বলেই সবুজ অর্থায়নে উৎসাহ পাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: গ্রাহকদের পরিবেশবন্ধব কী ধরনের প্রোডাক্ট রয়েছে আপনাদের কাছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বিভিন্ন সবুজ, টেকসই আর্থিক প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস রয়েছে। এগুলো হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জ্বালানিসাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি, পরিবেশবান্ধব স্থাপনাসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ। যেখানে স্বল্পসুদে অর্থায়ন করছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: কোনো প্রকল্পে বা কোম্পানিতে অর্থায়নের আগে টেকসই উন্নয়নের বিষয়টি মূল্যায়নের জন্য কোন কোন মানদণ্ড ব্যবহার করছে ব্র্যাক ব্যাংক?
সেলিম আর এফ হোসেন: অর্থায়নের আগে প্রকল্পের পরিবেশগত, প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব, সামাজিক দায়িত্ব, সুশাসন এবং পরিচালনাসম্পর্কিত উপাদানগুলো মূল্যায়ন করা হয়, যা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়ে থাকে। এর লক্ষ্যে প্রকল্প বা কোম্পানির অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা যাচাইসহ প্রকল্পের আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতার ওপর জোর দিচ্ছি, যাতে আমরা অর্থায়ন সুবিধা থেকে টেকসই রিটার্ন পেতে সক্ষম হই।
আজকের পত্রিকা: টেকসই অর্থায়ন জোরদারে আপনাদের কাজের সঙ্গে কোনো সরকারি-বেসরকারি সংস্থার সম্পৃক্ততা রয়েছে কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত, তা আগেই বলেছি। পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা এবং অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গেও আমাদের অংশীদারত্ব রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা বর্তমানে দুটি এনজিও, দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি সরকারি সংস্থার সঙ্গে কৃষি অভিযোজন প্রকল্পে জড়িত রয়েছি। এ ছাড়াও, আমরা কিছু আন্তর্জাতিক এনজিওর সঙ্গে কাজ করছি, যারা আমাদের টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগে সহায়তার লক্ষ্যে তহবিল প্রদান করছে।
আজকের পত্রিকা: এ রকম সফল যৌথ উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে পারবেন, যা আপনাদের গ্রিন ফাইন্যান্সিং অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়েছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো, ন্যাশনাল গ্রিডে সংযুক্ত একটি সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টে অর্থায়ন। এ প্রকল্পটি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি উন্নয়ন এবং কার্বন নির্গমন হ্রাসে প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন—পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুন কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙামাটির যতিন চাকমা, দোহাজারীর জাকির হোসেন ও সীতাকুণ্ডের মো. জোবায়ের।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বন্দর নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের, ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসায়ই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিকস খাতের আমদানিনির্ভরতা ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়ে সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাতের। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি।
আমিন খান জানান, ওয়ালটনের গুণগতমানের পণ্য শুধু দেশীয় ক্রেতাদেরই নয়; বৈশ্বিক ক্রেতাদেরও আস্থা ও মন জয় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য এখন বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি ও বাজারজাত করা হচ্ছে। বিশ্বের শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩-এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন—পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুন কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙামাটির যতিন চাকমা, দোহাজারীর জাকির হোসেন ও সীতাকুণ্ডের মো. জোবায়ের।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বন্দর নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের, ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসায়ই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিকস খাতের আমদানিনির্ভরতা ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়ে সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাতের। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি।
আমিন খান জানান, ওয়ালটনের গুণগতমানের পণ্য শুধু দেশীয় ক্রেতাদেরই নয়; বৈশ্বিক ক্রেতাদেরও আস্থা ও মন জয় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য এখন বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি ও বাজারজাত করা হচ্ছে। বিশ্বের শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩-এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে