নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমলেও দেশের বাজারে তার কোনো প্রভাব পড়ছে না; বরং পুরোনো সিন্ডিকেটের সক্রিয় কারসাজিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন অভিযোগ তুলেছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।
আজ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, ৫ আগস্টের পর থেকে পুরোনো একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী আবারও বাজার নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এই সিন্ডিকেট কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরকারকে চাপের মুখে ফেলতে ও অতি মুনাফা অর্জন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার শুল্ক ও ভ্যাট ছাড় দিয়ে বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাইলেও কয়েকটি প্রভাবশালী কোম্পানি ইচ্ছাকৃতভাবে তেলের সরবরাহ কমিয়ে বাজারে অস্থিরতা তৈরি করছে। সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, চলতি বছরের ১৪ এপ্রিল প্রতি লিটারে ১৪ টাকা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ার পরও সিন্ডিকেট আরও ৭ টাকা বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে।
বিশ্ববাজারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৬৬৭ ডলার। ২০২৪ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২২ ডলারে, যা প্রায় ৩৯ শতাংশ কম। অথচ দেশের বাজারে সে অনুপাতে দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই; বরং নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে তেল বিক্রি হচ্ছে। খোলাবাজারে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল এখন ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ১১ টাকা বেশি।
ক্যাবের তথ্য অনুযায়ী, দেশের চার-পাঁচটি বড় কোম্পানি মিলে সয়াবিন তেলের বাজার দীর্ঘদিন ধরে নিয়ন্ত্রণ করছে। আগেও তারা একই কৌশলে বাজারে সংকট তৈরি করেছিল। এবার তারা একই পথে হাঁটছে, যা ভোক্তাদের দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে।
সংগঠনটি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, যদি বাজারে স্বচ্ছতা ও প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করা না যায় এবং সিন্ডিকেট ভাঙা না হয়, তাহলে সংকট আরও তীব্র হবে। এ অবস্থায় ক্যাব সরকারের কাছে তিনটি দাবি জানিয়েছে। দাবিগুলো হলো—সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, বাজার তদারকি জোরদার ও সরকারের প্রদত্ত নীতি-সহায়তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যখন তেলের দাম বাড়ানোর অনুমোদন দেয়, তখন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে। তবে ব্যবসায়ীরা এখনো বাজারে তেল সরবরাহ বাড়াননি। ক্যাবের মতে, এটি সরকারের সিদ্ধান্তের প্রতি চরম অবজ্ঞা এবং ভোক্তাদের স্বার্থে তা মেনে নেওয়া যায় না।
সংগঠনটি সতর্ক করেছে—বাজারে অনিয়ম ও একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ যদি দ্রুত বন্ধ না করা যায়, তাহলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার আরও অস্থির হয়ে উঠবে; যার ভোগান্তি চূড়ান্তভাবে ভোক্তাদের পোহাতে হবে।
বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমলেও দেশের বাজারে তার কোনো প্রভাব পড়ছে না; বরং পুরোনো সিন্ডিকেটের সক্রিয় কারসাজিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন অভিযোগ তুলেছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।
আজ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, ৫ আগস্টের পর থেকে পুরোনো একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী আবারও বাজার নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এই সিন্ডিকেট কৃত্রিম সংকট তৈরি করে সরকারকে চাপের মুখে ফেলতে ও অতি মুনাফা অর্জন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার শুল্ক ও ভ্যাট ছাড় দিয়ে বাজার স্থিতিশীল রাখতে চাইলেও কয়েকটি প্রভাবশালী কোম্পানি ইচ্ছাকৃতভাবে তেলের সরবরাহ কমিয়ে বাজারে অস্থিরতা তৈরি করছে। সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, চলতি বছরের ১৪ এপ্রিল প্রতি লিটারে ১৪ টাকা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ার পরও সিন্ডিকেট আরও ৭ টাকা বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে।
বিশ্ববাজারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৬৬৭ ডলার। ২০২৪ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২২ ডলারে, যা প্রায় ৩৯ শতাংশ কম। অথচ দেশের বাজারে সে অনুপাতে দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই; বরং নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে তেল বিক্রি হচ্ছে। খোলাবাজারে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল এখন ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ১১ টাকা বেশি।
ক্যাবের তথ্য অনুযায়ী, দেশের চার-পাঁচটি বড় কোম্পানি মিলে সয়াবিন তেলের বাজার দীর্ঘদিন ধরে নিয়ন্ত্রণ করছে। আগেও তারা একই কৌশলে বাজারে সংকট তৈরি করেছিল। এবার তারা একই পথে হাঁটছে, যা ভোক্তাদের দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে।
সংগঠনটি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, যদি বাজারে স্বচ্ছতা ও প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করা না যায় এবং সিন্ডিকেট ভাঙা না হয়, তাহলে সংকট আরও তীব্র হবে। এ অবস্থায় ক্যাব সরকারের কাছে তিনটি দাবি জানিয়েছে। দাবিগুলো হলো—সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ, বাজার তদারকি জোরদার ও সরকারের প্রদত্ত নীতি-সহায়তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যখন তেলের দাম বাড়ানোর অনুমোদন দেয়, তখন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করে। তবে ব্যবসায়ীরা এখনো বাজারে তেল সরবরাহ বাড়াননি। ক্যাবের মতে, এটি সরকারের সিদ্ধান্তের প্রতি চরম অবজ্ঞা এবং ভোক্তাদের স্বার্থে তা মেনে নেওয়া যায় না।
সংগঠনটি সতর্ক করেছে—বাজারে অনিয়ম ও একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ যদি দ্রুত বন্ধ না করা যায়, তাহলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার আরও অস্থির হয়ে উঠবে; যার ভোগান্তি চূড়ান্তভাবে ভোক্তাদের পোহাতে হবে।
স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক, খাদ্য, প্লাস্টিক, তুলাসহ ছয় ধরনের পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। এতে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকেরা। এমন সিদ্ধান্তে প্রতিবেশী দেশটিতে এসব পণ্য রপ্তানিতে ভাটা পড়ার আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। অর্থনীতিবিদেরা একে দেখছেন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের জন্য বড় বাধা হিসেবে।
৭ ঘণ্টা আগেআগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য সংকুচিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) রাখা হচ্ছে মোট ১ হাজার ১৭১টি প্রকল্প। এতে মোট ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার যে উন্নয়ন ব্যয়ের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তাতে সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক ১০ খাতেই খরচ করা হবে ৭৪.৪০ শতাংশ; টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ১ লাখ ৬৩ হাজার ৯৯ কোটি টাকা।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম কাস্টম হাউস চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৬২ হাজার ৮১৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় করেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩.১৪ শতাংশ বেশি। এপ্রিল মাসে এ প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়ায় ২৩.৬৭ শতাংশে, যা বর্তমান অর্থনৈতিক পরিবেশে একটি ব্যতিক্রমী অর্জন হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেদেশে এক বছরের ব্যবধানে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। একই সঙ্গে কমেছে কর্মক্ষম ও কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৪-এ উঠে এসেছে এ চিত্র।
১০ ঘণ্টা আগে