
চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চীনের সাংহাইসহ বেশ কয়েকটি বড় শহরে কয়েক সপ্তাহ ধরে লকডাউন চলছে। এতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপক সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। এমনিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের কারণে ক্ষতির শিকার হওয়া কোম্পানিগুলো নিজেদের লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এর সঙ্গে চীনের করোনা পরিস্থিতি তাদের বড় ধরনের সংকটে ফেলেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ৩১টি শহরে পূর্ণ বা সীমিত পরিসরের লকডাউন চলছে। এতে ছোট তো বটেই বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোও ভয়াবহ সংকটের মধ্যে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্কিনকেয়ার খাতের বহুজাতিক কোম্পানি এসটি লডার (ইএল) এরই মধ্যে নিজেদের পূর্বঘোষিত আয়-প্রাক্কলনে কলম দাগাতে বাধ্য হয়েছে। তারা জানিয়েছে, চলতি বছর যে আয় হবে বলে তারা ভেবেছিল, উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে তেমনটি তারা করতে পারবে না। আগে চলতি বছরে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ১৩ থেকে ১৬ শতাংশ হবে বলে তারা জানালেও নতুন প্রাক্কলনে এ প্রবৃদ্ধি ৭ থেকে ৯ শতাংশ হবে বলে তারা জানিয়েছে।
চীন বৈশ্বিক বাজারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বর্তমান পরিস্থিতি বলে দিচ্ছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়িক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান চায়না মার্কেট রিসার্চ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেন ক্যাভেন্ডার সিএনএনকে বলেন, ‘পছন্দ করুন, আর না করুন, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান হলে আপনাকে মানতেই হবে যে, চীন বিশ্বের বৃহত্তম বাজার। আর এটিই সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বড় উৎপাদন ক্ষেত্রও। আপনার পণ্যের সরবরাহ চেইনের একটি বড় অংশই এই দেশটির নিয়ন্ত্রণে।’
চীনের সাংহাইয়ে লকডাউন চলছে ছয় সপ্তাহ ধরে। ফলে কোটি মানুষ এখন আক্ষরিক অর্থেই ঘরবন্দী হয়ে গেছে। অনেক ক্ষেত্রেই বিশেষ অনুমতি না মিললে ঘর থেকে বের হতে পারছে না সাংহাইবাসী। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে ব্যবসার ওপর। অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে পরিণত হলেও এর ব্যবসাকেন্দ্রগুলো এখন নীরব বলা যায়। গত এক মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই দেশের অর্থনীতিতে বড় মন্দা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাবে ভোক্তাদের ব্যয় শুধু নয় কর্মসংস্থানও সংকুচিত হয়েছে।
কিছু কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তো এতটাই সংকটে পড়েছে যে, তারা এমনকি পূর্বাভাস দেওয়ার পর্যায়েও নেই। সিএনএনের তথ্যমতে, গত সপ্তাহে স্টারবাকস আগামী ছয় মাসের জন্য তাদের যাবতীয় অর্থনৈতিক নির্দেশনা রদ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাওয়ার্ড শুলজ বলেছেন, ‘এই সময়ে এটিই একমাত্র দায়িত্বশীল অবস্থান। চীনের পরিস্থিতি অভাবনীয়। চলতি বছর দেশটিতে আমাদের ব্যবসা পরিস্থিতি কেমন হবে, তা আগে থেকে অনুমানের কোনো ক্ষমতাই আমাদের নেই।’
একই কথা জানিয়েছে বিখ্যাত ব্র্যান্ড গুচি ও বোটেগা ভেনেটাও। তারাও বলছে, চীনে তাদের প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা সম্পর্কে আগে থেকে অনুমানের কোনো সুযোগ নেই। এখন শুধু অপেক্ষা করা যেতে পারে।
চীনকে কারখানা হিসেবে ব্যবহার করা বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোও বড় সংকটের মধ্যে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হওয়া বাণিজ্যযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের উৎপাদন কারখানা চীনের বাইরে সরিয়ে নিয়েছিল, তারা এখন কিছুটা স্বস্তির শ্বাস ফেলছে। যদিও ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানই কম-বেশি চীনের কোভিড নীতির কারণে বিপাকে রয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এরই মধ্যে জানিয়েছে, তারা বড় ধরনের লোকসানে পড়তে পারে। কারণ হিসেবে তারা চীনের কোভিড-নীতির কথাই বলেছে। চলতি প্রান্তিকে শুধু সরবরাহ চেইনে হওয়া সংকটের কারণেই তাদের ৪০০ থেকে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের লোকসান হতে পারে।
গত মাসে একই রকম বার্তা এসেছিল আরেক প্রযুক্তি মুঘল মাইক্রোসফটের কাছ থেকে। তারা জানিয়েছিল, চীনে উৎপাদন বন্ধ হওয়ায় তাদের সারফেস ল্যাপটপ ও এক্সবক্স কনসোলের সরবরাহে সংকট তৈরি হয়েছে, যা চলতি প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির আয়ে বড় প্রভাব ফেলবে। শুধু মাইক্রোসফট নয়, বিশ্বের সেরা কম্পিউটার ব্র্যান্ডগুলোর কারখানা বলতে হবে চীনকে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই এখন সংকটে রয়েছে। বাজে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। সম্প্রতি ফক্সওয়াগন ও টয়োটার উৎপাদন কয়েক সপ্তাহের জন্য বন্ধ ঘোষণা অন্তত এর সাক্ষ্যই বহন করছে।
টুইটার কেনার মধ্য দিয়ে আলোচনায় আসা ইলন মাস্কের কোম্পানি টেসলাও যাচ্ছে একই বাস্তবতার মধ্য দিয়ে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স গত সপ্তাহে জানায়, টানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ রাখার পর চীনে নিজেদের কারখানা আবার চালু করে টেসলা। কিন্তু দেশটিতে চলা লকডাউন ও প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সরবরাহ সংকটের কারণে তা আবার বন্ধ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে টেসলার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চীন সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু একই সঙ্গে তারা শূন্য কোভিড-নীতিতে অটল।

চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চীনের সাংহাইসহ বেশ কয়েকটি বড় শহরে কয়েক সপ্তাহ ধরে লকডাউন চলছে। এতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপক সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। এমনিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের কারণে ক্ষতির শিকার হওয়া কোম্পানিগুলো নিজেদের লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এর সঙ্গে চীনের করোনা পরিস্থিতি তাদের বড় ধরনের সংকটে ফেলেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ৩১টি শহরে পূর্ণ বা সীমিত পরিসরের লকডাউন চলছে। এতে ছোট তো বটেই বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোও ভয়াবহ সংকটের মধ্যে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্কিনকেয়ার খাতের বহুজাতিক কোম্পানি এসটি লডার (ইএল) এরই মধ্যে নিজেদের পূর্বঘোষিত আয়-প্রাক্কলনে কলম দাগাতে বাধ্য হয়েছে। তারা জানিয়েছে, চলতি বছর যে আয় হবে বলে তারা ভেবেছিল, উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে তেমনটি তারা করতে পারবে না। আগে চলতি বছরে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ১৩ থেকে ১৬ শতাংশ হবে বলে তারা জানালেও নতুন প্রাক্কলনে এ প্রবৃদ্ধি ৭ থেকে ৯ শতাংশ হবে বলে তারা জানিয়েছে।
চীন বৈশ্বিক বাজারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বর্তমান পরিস্থিতি বলে দিচ্ছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়িক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান চায়না মার্কেট রিসার্চ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেন ক্যাভেন্ডার সিএনএনকে বলেন, ‘পছন্দ করুন, আর না করুন, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান হলে আপনাকে মানতেই হবে যে, চীন বিশ্বের বৃহত্তম বাজার। আর এটিই সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বড় উৎপাদন ক্ষেত্রও। আপনার পণ্যের সরবরাহ চেইনের একটি বড় অংশই এই দেশটির নিয়ন্ত্রণে।’
চীনের সাংহাইয়ে লকডাউন চলছে ছয় সপ্তাহ ধরে। ফলে কোটি মানুষ এখন আক্ষরিক অর্থেই ঘরবন্দী হয়ে গেছে। অনেক ক্ষেত্রেই বিশেষ অনুমতি না মিললে ঘর থেকে বের হতে পারছে না সাংহাইবাসী। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে ব্যবসার ওপর। অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে পরিণত হলেও এর ব্যবসাকেন্দ্রগুলো এখন নীরব বলা যায়। গত এক মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই দেশের অর্থনীতিতে বড় মন্দা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাবে ভোক্তাদের ব্যয় শুধু নয় কর্মসংস্থানও সংকুচিত হয়েছে।
কিছু কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তো এতটাই সংকটে পড়েছে যে, তারা এমনকি পূর্বাভাস দেওয়ার পর্যায়েও নেই। সিএনএনের তথ্যমতে, গত সপ্তাহে স্টারবাকস আগামী ছয় মাসের জন্য তাদের যাবতীয় অর্থনৈতিক নির্দেশনা রদ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাওয়ার্ড শুলজ বলেছেন, ‘এই সময়ে এটিই একমাত্র দায়িত্বশীল অবস্থান। চীনের পরিস্থিতি অভাবনীয়। চলতি বছর দেশটিতে আমাদের ব্যবসা পরিস্থিতি কেমন হবে, তা আগে থেকে অনুমানের কোনো ক্ষমতাই আমাদের নেই।’
একই কথা জানিয়েছে বিখ্যাত ব্র্যান্ড গুচি ও বোটেগা ভেনেটাও। তারাও বলছে, চীনে তাদের প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা সম্পর্কে আগে থেকে অনুমানের কোনো সুযোগ নেই। এখন শুধু অপেক্ষা করা যেতে পারে।
চীনকে কারখানা হিসেবে ব্যবহার করা বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোও বড় সংকটের মধ্যে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হওয়া বাণিজ্যযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের উৎপাদন কারখানা চীনের বাইরে সরিয়ে নিয়েছিল, তারা এখন কিছুটা স্বস্তির শ্বাস ফেলছে। যদিও ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানই কম-বেশি চীনের কোভিড নীতির কারণে বিপাকে রয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এরই মধ্যে জানিয়েছে, তারা বড় ধরনের লোকসানে পড়তে পারে। কারণ হিসেবে তারা চীনের কোভিড-নীতির কথাই বলেছে। চলতি প্রান্তিকে শুধু সরবরাহ চেইনে হওয়া সংকটের কারণেই তাদের ৪০০ থেকে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের লোকসান হতে পারে।
গত মাসে একই রকম বার্তা এসেছিল আরেক প্রযুক্তি মুঘল মাইক্রোসফটের কাছ থেকে। তারা জানিয়েছিল, চীনে উৎপাদন বন্ধ হওয়ায় তাদের সারফেস ল্যাপটপ ও এক্সবক্স কনসোলের সরবরাহে সংকট তৈরি হয়েছে, যা চলতি প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির আয়ে বড় প্রভাব ফেলবে। শুধু মাইক্রোসফট নয়, বিশ্বের সেরা কম্পিউটার ব্র্যান্ডগুলোর কারখানা বলতে হবে চীনকে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই এখন সংকটে রয়েছে। বাজে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। সম্প্রতি ফক্সওয়াগন ও টয়োটার উৎপাদন কয়েক সপ্তাহের জন্য বন্ধ ঘোষণা অন্তত এর সাক্ষ্যই বহন করছে।
টুইটার কেনার মধ্য দিয়ে আলোচনায় আসা ইলন মাস্কের কোম্পানি টেসলাও যাচ্ছে একই বাস্তবতার মধ্য দিয়ে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স গত সপ্তাহে জানায়, টানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ রাখার পর চীনে নিজেদের কারখানা আবার চালু করে টেসলা। কিন্তু দেশটিতে চলা লকডাউন ও প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সরবরাহ সংকটের কারণে তা আবার বন্ধ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে টেসলার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চীন সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু একই সঙ্গে তারা শূন্য কোভিড-নীতিতে অটল।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
১০ মে ২০২২
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
১০ মে ২০২২
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
১০ মে ২০২২
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
১০ মে ২০২২
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে