শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুর এক সেনাসদস্যের স্ত্রীর বিরুদ্ধে সুদের টাকার জন্য রোকেয়া বেগম (৪০) নামে এক নারীকে মারধর করে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের অভিযোগ উঠেছে। আহত অবস্থায় ওই নারীকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার সদর উপজেলার আংগারিয়া ইউনিয়নের পরাসদ্দী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ওই গ্রামের বাসিন্দা আঞ্জুমান আক্তার সুদের টাকার জন্য ওই নারীর (রোকেয়া বেগম) বাড়ি দখলের চেষ্টা করেন। দুই সপ্তাহ আগে তিনি রোকেয়ার বাড়ির আঙিনায় একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন, এতে লেখা রয়েছে, ‘ঋণ খেলাপির দায়ে বর্তমান এই জমির মালিক আঞ্জুমান আক্তার। স্বামী সার্জেন্ট এমদাদুল হক (কর্মরত)।’
বাড়ি না ছাড়ায় আজ সকালে আঞ্জুমান আক্তার লোকজন নিয়ে রোকেয়া ও তাঁর ছেলে রিজভীকে (১০) টেনেহিঁচড়ে ঘর থেকে বের করে মারধর করেন এবং তালা ঝুলিয়ে দেন।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ভুক্তভোগী রোকেয়া বেগম তালাবদ্ধ ঘরের সামনে বসে আহাজারি করছেন। তিনি জানান, আঞ্জুমান আক্তার ও তাঁর বোন লাকি আক্তারসহ কয়েকজন লোক তাঁকে এবং ছেলেকে মারধর করে ঘর থেকে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেন। তাঁর স্বামী মিন্টু ফরাজি নিরাপত্তাহীনতার কারণে দুই মাস ধরে বাড়িছাড়া।

রোকেয়া বেগম আরও বলেন, ‘তিন বছর আগে আমি আঞ্জুমান আক্তারের কাছ থেকে ট্রাক কেনার জন্য সুদে ১৭ লাখ টাকা নিয়ে ছিলাম। এরপর ১৮ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছি, প্রমাণও আমার কাছে আছে। তবুও তিনি আরও টাকা দাবি করে আমার বাড়ির দখল নিতে চান।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আঞ্জুমান আক্তার বলেন, ‘রোকেয়া চার বছর আগে আমার কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা নিয়েছিলেন। আজ পর্যন্ত এক টাকাও ফেরত দেননি। এ নিয়ে এলাকায় একাধিকবার সালিস হয়েছে। মুরব্বিদের পরামর্শেই সাইনবোর্ড টানিয়েছি। বাড়ি ছেড়ে না যাওয়ায় আজকে ঘরে তালা দিয়েছি। তবে কাউকে মারধর করিনি।’
এ বিষয়ে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

শরীয়তপুর এক সেনাসদস্যের স্ত্রীর বিরুদ্ধে সুদের টাকার জন্য রোকেয়া বেগম (৪০) নামে এক নারীকে মারধর করে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের অভিযোগ উঠেছে। আহত অবস্থায় ওই নারীকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার সদর উপজেলার আংগারিয়া ইউনিয়নের পরাসদ্দী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ওই গ্রামের বাসিন্দা আঞ্জুমান আক্তার সুদের টাকার জন্য ওই নারীর (রোকেয়া বেগম) বাড়ি দখলের চেষ্টা করেন। দুই সপ্তাহ আগে তিনি রোকেয়ার বাড়ির আঙিনায় একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন, এতে লেখা রয়েছে, ‘ঋণ খেলাপির দায়ে বর্তমান এই জমির মালিক আঞ্জুমান আক্তার। স্বামী সার্জেন্ট এমদাদুল হক (কর্মরত)।’
বাড়ি না ছাড়ায় আজ সকালে আঞ্জুমান আক্তার লোকজন নিয়ে রোকেয়া ও তাঁর ছেলে রিজভীকে (১০) টেনেহিঁচড়ে ঘর থেকে বের করে মারধর করেন এবং তালা ঝুলিয়ে দেন।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ভুক্তভোগী রোকেয়া বেগম তালাবদ্ধ ঘরের সামনে বসে আহাজারি করছেন। তিনি জানান, আঞ্জুমান আক্তার ও তাঁর বোন লাকি আক্তারসহ কয়েকজন লোক তাঁকে এবং ছেলেকে মারধর করে ঘর থেকে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেন। তাঁর স্বামী মিন্টু ফরাজি নিরাপত্তাহীনতার কারণে দুই মাস ধরে বাড়িছাড়া।

রোকেয়া বেগম আরও বলেন, ‘তিন বছর আগে আমি আঞ্জুমান আক্তারের কাছ থেকে ট্রাক কেনার জন্য সুদে ১৭ লাখ টাকা নিয়ে ছিলাম। এরপর ১৮ লাখ টাকা ফেরত দিয়েছি, প্রমাণও আমার কাছে আছে। তবুও তিনি আরও টাকা দাবি করে আমার বাড়ির দখল নিতে চান।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আঞ্জুমান আক্তার বলেন, ‘রোকেয়া চার বছর আগে আমার কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা নিয়েছিলেন। আজ পর্যন্ত এক টাকাও ফেরত দেননি। এ নিয়ে এলাকায় একাধিকবার সালিস হয়েছে। মুরব্বিদের পরামর্শেই সাইনবোর্ড টানিয়েছি। বাড়ি ছেড়ে না যাওয়ায় আজকে ঘরে তালা দিয়েছি। তবে কাউকে মারধর করিনি।’
এ বিষয়ে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে