পঞ্চগড় প্রতিনিধি

স্বর্ণ সদৃশ মূর্তি ভারতে পাচারের সময় চোরাচালান চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে বোদা থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার মাড়েয়া বাজারের কবীর মার্কেটের সামনে থেকে মূর্তি, মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন জব্দ করে।
এই ঘটনায় বোদা থানার উপপরিদর্শক বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন-নীলফামারী জেলার ডোমার থানার বড় রাউতা গ্রামের মো. আবু হানিফ (৪০), মো. জিয়ারুল ইসলাম (২৮), মো. ফারুক ইসলাম (৩৪), মো. রেজাউল ইসলাম (৩০), আবু তালেব (৪৮), শরৎ চন্দ্র রায় (২০), মো. ফরহাদ হোসেন (৩৪), আব্দুল গফুর (৪৫) নীলফামারী জেলার খামার বামুনিয়া ডেভিরপাড় এলাকা জীবন চন্দ্র রায় (৩০) এবং পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার খুটামারা সরকারপাড়া গ্রামের বীরেশ চন্দ্র রায় (২১)।
অভিযানের সময় মূর্তি, মালামাল এবং মোটরসাইকেল রেখে তিনজন আসামি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তারদের আজ মঙ্গলবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তাররা সংঘবদ্ধ চোরাচালানকারী ও প্রতারক চক্রের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন থেকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্বর্ণ সদৃশ মূর্তিকে স্বর্ণের মূর্তি বলে বিক্রির চেষ্টা চালিয়েছিল। মূর্তি ভারতে পাচারের চেষ্টাও করেছিল চক্রটি। গতকাল সোমবার খবর পেয়ে উপজেলার মাড়েয়া এলাকার ফুটকি বাজারে অভিযান চালানো হয়। চক্রটিকে হাতে নাতে মূর্তিসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছে থাকা একটি স্বর্ণ সদৃশ সরস্বতীর মূর্তি, দুটি মোটরসাইকেল, ১০ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
বোদা থানার ওসি আবু সাইদ চৌধুরী বলেন, ‘বেশ কিছুদিন থেকেই একটি চক্র মূর্তি চোরাচালান ও সাধারণ মানুষের কাছে মূর্তির কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। আমি বোদা উপজেলার সীমান্ত এলাকাসহ বেশ কিছু গ্রামে গোপনে তদন্ত করে আসছিলাম। সোমবার রাতে তিনজন এসআইসহ বোদা থানা-পুলিশের সদস্যদের নিয়ে অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলাম। আমাদের অভিযান গতকাল সফল হয়েছে।’

স্বর্ণ সদৃশ মূর্তি ভারতে পাচারের সময় চোরাচালান চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে বোদা থানা-পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার মাড়েয়া বাজারের কবীর মার্কেটের সামনে থেকে মূর্তি, মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন জব্দ করে।
এই ঘটনায় বোদা থানার উপপরিদর্শক বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন-নীলফামারী জেলার ডোমার থানার বড় রাউতা গ্রামের মো. আবু হানিফ (৪০), মো. জিয়ারুল ইসলাম (২৮), মো. ফারুক ইসলাম (৩৪), মো. রেজাউল ইসলাম (৩০), আবু তালেব (৪৮), শরৎ চন্দ্র রায় (২০), মো. ফরহাদ হোসেন (৩৪), আব্দুল গফুর (৪৫) নীলফামারী জেলার খামার বামুনিয়া ডেভিরপাড় এলাকা জীবন চন্দ্র রায় (৩০) এবং পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার খুটামারা সরকারপাড়া গ্রামের বীরেশ চন্দ্র রায় (২১)।
অভিযানের সময় মূর্তি, মালামাল এবং মোটরসাইকেল রেখে তিনজন আসামি ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তারদের আজ মঙ্গলবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তাররা সংঘবদ্ধ চোরাচালানকারী ও প্রতারক চক্রের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন থেকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্বর্ণ সদৃশ মূর্তিকে স্বর্ণের মূর্তি বলে বিক্রির চেষ্টা চালিয়েছিল। মূর্তি ভারতে পাচারের চেষ্টাও করেছিল চক্রটি। গতকাল সোমবার খবর পেয়ে উপজেলার মাড়েয়া এলাকার ফুটকি বাজারে অভিযান চালানো হয়। চক্রটিকে হাতে নাতে মূর্তিসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছে থাকা একটি স্বর্ণ সদৃশ সরস্বতীর মূর্তি, দুটি মোটরসাইকেল, ১০ টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
বোদা থানার ওসি আবু সাইদ চৌধুরী বলেন, ‘বেশ কিছুদিন থেকেই একটি চক্র মূর্তি চোরাচালান ও সাধারণ মানুষের কাছে মূর্তির কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। আমি বোদা উপজেলার সীমান্ত এলাকাসহ বেশ কিছু গ্রামে গোপনে তদন্ত করে আসছিলাম। সোমবার রাতে তিনজন এসআইসহ বোদা থানা-পুলিশের সদস্যদের নিয়ে অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলাম। আমাদের অভিযান গতকাল সফল হয়েছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে