Ajker Patrika

ঈদের বাজার

ম্যাচিং পোশাকের চাহিদা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেনাকাটা করছেন মানুষজন। গতকাল রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে। ছবি: আজকের পত্রিকা
কেনাকাটা করছেন মানুষজন। গতকাল রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে। ছবি: আজকের পত্রিকা

কম্বোগুলোতে বাবার সঙ্গে মিলিয়ে ছেলের পাঞ্জাবি, মেয়ের সঙ্গে মায়ের কুর্তি কিংবা পরিবারের সবার একই রকম পোশাক নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। ফ্যাশন হাউসগুলো এমন তথ্যই জানাচ্ছে। ঈদ উপলক্ষে অন্যান্য পোশাকের পাশাপাশি ‘মেলানো পোশাক’ বিক্রি হচ্ছে বেশ ভালোই। যদিও এবারের ঈদের বিক্রি নিয়ে সন্তুষ্ট নয় অনেক ফ্যাশন হাউস। তারা বলছে, ঈদের শেষ সপ্তাহে সাধারণত ক্রেতার যেমন চাপ থাকে, এবার তা নেই।

সম্প্রতি রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কের বেশ কিছু দোকানে দেখা গেল এমন মেলানো পোশাকের সমাহার। এ বিপণিবিতানের ইয়েলো কিডসের কর্মী শিউলী মান্দা বলেন, ‘ফ্যামিলি কম্বোগুলো থাকেই না। আসার সঙ্গে সঙ্গে সেল হয়ে যায়। অনেকের সাইজ মেলে না, তবু নিয়ে যায়। পরে আমাদের অন্য আউটলেট দিয়ে সাইজ মিলিয়ে নেয়।’

একই রকম কথা জানান ক্লাবহাউসের ফ্লোর ইনচার্জ সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, ‘বাবা-ছেলে বা মা-মেয়ে রং মিলিয়ে কিংবা একই ধরনের পোশাক খুঁজছেন আজকাল। ক্রেতাদের চাহিদা মাথায় রেখে আমরাও সেভাবে পোশাক আনছি।’

ফ্যাশন হাউস, মান ও ধরনভেদে কম্বোর দামে ভিন্নতা রয়েছে। চার থেকে দশ-বারো হাজারে মিলছে এমন কম্বো পোশাক। ক্লাস ফাইভে পড়ুয়া ছেলেকে নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে আসা এনজিও কর্মী তাসফিয়া ইসলাম বলেন, ‘ছেলের সঙ্গে মিলিয়ে আমার আর হাজব্যান্ডের একই রকম ড্রেস খুঁজছিলাম। কিন্তু বাবা-ছেলের পাঞ্জাবি পেলেও আমার ড্রেস মেলাতে পারছি না।’

যমুনা ফিউচার পার্কের পোশাকের শোরুমের একাধিক বিক্রেতা জানান, সাধারণত সামর্থ্যবান ক্রেতারা ফ্যামিলি কম্বো নিয়ে থাকেন। বাজেট কম যাঁদের, তাঁরাও এ কম্বোগুলোর প্রতি আগ্রহ দেখান। তবে বাজেটে না মেলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাঁরা কিনতে পারেন না।

বিক্রেতারা জানান, প্রতিবারের মতো এ বছরও মেয়েদের থ্রি-পিস আর গাউন এবং ছেলেদের পাঞ্জাবির চাহিদা বেশি। ভাইব্র্যান্টের ম্যানেজার আশিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবারও ছেলেদের পাঞ্জাবি চলছে বেশি। আঠারো শ থেকে পঁচিশ শ টাকার পাঞ্জাবি এনেছি আমরা। পাঞ্জাবির সঙ্গে মিলিয়ে সামার স্যান্ডেল এবং হাফ লোফারগুলো ভালো বিক্রি হচ্ছে। হাফ লোফার আঠাশ শ থেকে তেত্রিশ শ আর ব্যাক বেল্ট স্যান্ডেল আঠারো শ থেকে পঁচিশ শ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।’

শেষ সপ্তাহেও ঈদের চাপ নেই

যমুনা ফিউচার পার্কের বিভিন্ন দোকানের ব্যবস্থাপক ও কর্মীরা জানান, এবার ঈদের বাজারে অন্যবারের তুলনায় ক্রেতার চাপ কম। রমজানের শেষ সপ্তাহেও মিলছে না আশানুরূপ ক্রেতা। রেমন্ডের ব্যবস্থাপক মাহবুবুল আলম বলেন, ‘এবার ঈদের সেল খুবই বাজে। অন্যান্য মাসের চেয়ে এবার রমজান মাসে আমাদের বিক্রি খারাপ।’

ক্রেতাসংকটের কথা জানান জ্যোতির শোরুম ব্যবস্থাপক ইফতেখারুল রহমানও। তিনি বলেন, ‘একদমই মানুষ নাই। আমরা সাধারণত ইন্ডিয়ার কালেকশনগুলো এনে থাকি। এবার সেটা সম্ভব হয়নি। তা ছাড়া এবার এমনিতেও কাস্টমার পাচ্ছি না।’

রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে দেশের সামর্থ্যবান ক্রেতাশ্রেণির একটা বড় অংশ বিদেশে চলে গেছে অথবা আত্মগোপনে আছে বলে বিক্রেতাদের ধারণা। ক্রেতাদের এই অংশটা নিজেদের জন্য কেনাকাটার পাশাপাশি আত্মীয়-পরিজনদের জন্য পোশাক কিনত। এবার সেই ক্রেতারা বাজারে অনুপস্থিত বলে মনে করছেন বিক্রেতারা। তাই কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা মিলছে না।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চাঁদপুরে নতুন ভোটারদের নিয়ে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’

চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে নির্বাচনী অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে নির্বাচনী অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটি হয়।

আজ সকাল সাড়ে ৯টায় চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও বেলুন উড়িয়ে নির্বাচনী অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান মিয়া। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি, গণতন্ত্রের মূল্যবোধ, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন ইত্যাদি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে। সুজনের সহযোগিতায় এই আয়োজন অবশ্যই অংশগ্রহণকারীদের অনেক সমৃদ্ধ করবে এবং সচেতন নাগরিক তৈরি হবে।’

পরে কলেজের অডিটরিয়ামে ৫০টি এমসিকিউ পদ্ধতির প্রশ্নের মাধ্যমে ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ১০ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম থেকে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী তিনজন জাতীয় নির্বাচনী অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়।

পরীক্ষা শেষে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য ও বিজয়ীদের হাতে সনদ তুলে দেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. নাজমুল ইসলাম সরকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুজন চাঁদপুরের সভাপতি অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজনের আঞ্চলিক সমন্বয়ক নাছির উদ্দিন।

সুজন চাঁদপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রহিব বাদশা, শিক্ষক ওমর ফারুক, সংগঠক সালাউদ্দিন, কর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সাংবাদিক আলম পলাশ, জাকির হোসেন, শোভন আল-ইমরান, মোরশেদ আলম রোকন, মো. মাসুদ আলম, শরীফুল ইসলামসহ সুজন জেলা কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চায়ের দোকানে চলে একটি বাতি-ফ্যান, বিদ্যুৎ বিল এল সাড়ে ৫৫ হাজার টাকা

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি 
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’

এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’

বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’

টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাসার বাথরুমে পড়ে ছিল নারী প্রভাষকের লাশ, মাথায় আঘাতের চিহ্ন

বগুড়া প্রতিনিধি
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।

মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।

পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অটোরিকশাকে চাপা দিল বাস, প্রাণ গেল তিনজনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।  

হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত