নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে আন্দোলনকারীরা হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন থাকা আটজন পালিয়ে গেছেন। হামলাকারীরা পুলিশের ওয়াকিটকি ও মোবাইল ফোন লুট করলে পরে তা উদ্ধার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন বলেন, ‘চলমান আন্দোলন-সহিংসতার ঘটনায় গতকাল সন্ধ্যার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। কিন্তু রাত সাড়ে ৮টার দিকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ক্যাজুয়ালটি ওয়ার্ডে হামলা চালায়। এ সময় চিকিৎসাধীন গুলিবিদ্ধরা হাসপাতাল ছেড়ে যান।’
জানা গেছে, চমেকে চিকিৎসাধীন ৮ জন পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিরা গতকাল শনিবার নগরীর ২ নম্বর গেট ও বহদ্দারহাট মোড়ে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের বিশেষ শাখার উপকমিশনার মন্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘চমেক হাসপাতালে বিক্ষোভকারীরা হামলা করে পুলিশের একজন কনস্টেবলকে তুলে নিয়ে যায়। পুলিশের ওয়াকিটকি ও মোবাইল ফোন লুট করে। পরে অবশ্য কনস্টেবলকে ছেড়ে দেয় এবং মোবাইল ফোন, ওয়াকিটকিও উদ্ধার হয়।’
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিক থেকে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের বাসাবাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যা ৬টার দিকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বাসায়, ৭টার দিকে সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর বাসায় হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর ২ নম্বর গেট থেকে বহদ্দারহাট মোড় পর্যন্ত গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
গতকাল রাত ৮টা থেকে শুরু হয় বিএনপির নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডা. শাহাদাৎ হোসেন, মীর নাছির উদ্দিন চৌধুরী ও এরশাদ উল্লাহার বাসায় ভাঙচুর, গুলি, অগ্নিসংযোগের ঘটনা।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার কাজী মো. তারেক আজিজ বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যা থেকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির বিভিন্ন নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা হয়েছে। ঘটনাস্থলে প্রশাসন কাজ করছে।’

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে আন্দোলনকারীরা হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন থাকা আটজন পালিয়ে গেছেন। হামলাকারীরা পুলিশের ওয়াকিটকি ও মোবাইল ফোন লুট করলে পরে তা উদ্ধার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন বলেন, ‘চলমান আন্দোলন-সহিংসতার ঘটনায় গতকাল সন্ধ্যার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। কিন্তু রাত সাড়ে ৮টার দিকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ক্যাজুয়ালটি ওয়ার্ডে হামলা চালায়। এ সময় চিকিৎসাধীন গুলিবিদ্ধরা হাসপাতাল ছেড়ে যান।’
জানা গেছে, চমেকে চিকিৎসাধীন ৮ জন পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তিরা গতকাল শনিবার নগরীর ২ নম্বর গেট ও বহদ্দারহাট মোড়ে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হন।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের বিশেষ শাখার উপকমিশনার মন্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘চমেক হাসপাতালে বিক্ষোভকারীরা হামলা করে পুলিশের একজন কনস্টেবলকে তুলে নিয়ে যায়। পুলিশের ওয়াকিটকি ও মোবাইল ফোন লুট করে। পরে অবশ্য কনস্টেবলকে ছেড়ে দেয় এবং মোবাইল ফোন, ওয়াকিটকিও উদ্ধার হয়।’
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিক থেকে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের বাসাবাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যা ৬টার দিকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বাসায়, ৭টার দিকে সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর বাসায় হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর ২ নম্বর গেট থেকে বহদ্দারহাট মোড় পর্যন্ত গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
গতকাল রাত ৮টা থেকে শুরু হয় বিএনপির নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ডা. শাহাদাৎ হোসেন, মীর নাছির উদ্দিন চৌধুরী ও এরশাদ উল্লাহার বাসায় ভাঙচুর, গুলি, অগ্নিসংযোগের ঘটনা।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার কাজী মো. তারেক আজিজ বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যা থেকে আওয়ামী লীগ-বিএনপির বিভিন্ন নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়িতে হামলা হয়েছে। ঘটনাস্থলে প্রশাসন কাজ করছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে