দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জনগণের ভোট পেতে হলে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে কাজ করতে হবে। চাঁদাবাজি, লুটপাট, ভূমি দখল করে জনগণের ভোট পাওয়ার দিন শেষ।
গতকাল মঙ্গলবার পটুয়াখালীর দশমিনায় গণ-অভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে বেগম আরেফাতুন্নেছা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর দশমিনায় মাদকের প্রসার বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে যুবসমাজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এটি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছেন। মাদক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না, আমাদের পাড়ায়-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, দশমিনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিরা মঞ্চে দাঁড়িয়ে মাদক নির্মূলে বড় বড় বক্তব্য দেন, আবার তাঁরাই মাদকের পৃষ্ঠপোষকতা করেন। মাদকসেবী ও কারবারিরা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা রাখে না বলে জানান তিনি।
নুরুল হক আরও বলেন, ‘জনগণকে জিম্মি করে যাঁরা রাজনীতি করেন, তাঁদের জনগণ ভোটের মাধ্যমে প্রতিহত করবেন। স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ পতনের পর সাধারণ জনগণ বুঝে গেছেন, ভোট কাকে দিতে হবে। জনগণ তাঁদের ভালোমন্দ বোঝার সাধারণ জ্ঞান ধারণ করেন। গণঅধিকার পরিষদের প্রত্যেক সদস্য জনগণের সব কাজে সহযোগিতা করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত।’
লিয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন থানার ওসি মোহাম্মাদ আবদুল আলিম, জেলা বিএনপির সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা, গণঅধিকার পরিষদের জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক সোহেল রানা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক খায়রুল আলম, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ফখরুজ্জামান বাদল, ইসলামী আন্দোলনের সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান আজবাহার প্যাদা, হেফাজতে ইসলামীর সভাপতি আমির হামজা প্রমুখ।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জনগণের ভোট পেতে হলে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে কাজ করতে হবে। চাঁদাবাজি, লুটপাট, ভূমি দখল করে জনগণের ভোট পাওয়ার দিন শেষ।
গতকাল মঙ্গলবার পটুয়াখালীর দশমিনায় গণ-অভ্যুত্থানে নিহতদের স্মরণে বেগম আরেফাতুন্নেছা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর দশমিনায় মাদকের প্রসার বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে যুবসমাজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এটি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছেন। মাদক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না, আমাদের পাড়ায়-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, দশমিনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিরা মঞ্চে দাঁড়িয়ে মাদক নির্মূলে বড় বড় বক্তব্য দেন, আবার তাঁরাই মাদকের পৃষ্ঠপোষকতা করেন। মাদকসেবী ও কারবারিরা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সদস্য হওয়ার যোগ্যতা রাখে না বলে জানান তিনি।
নুরুল হক আরও বলেন, ‘জনগণকে জিম্মি করে যাঁরা রাজনীতি করেন, তাঁদের জনগণ ভোটের মাধ্যমে প্রতিহত করবেন। স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগ পতনের পর সাধারণ জনগণ বুঝে গেছেন, ভোট কাকে দিতে হবে। জনগণ তাঁদের ভালোমন্দ বোঝার সাধারণ জ্ঞান ধারণ করেন। গণঅধিকার পরিষদের প্রত্যেক সদস্য জনগণের সব কাজে সহযোগিতা করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত।’
লিয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে ইফতার মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন থানার ওসি মোহাম্মাদ আবদুল আলিম, জেলা বিএনপির সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা, গণঅধিকার পরিষদের জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক সোহেল রানা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক খায়রুল আলম, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ফখরুজ্জামান বাদল, ইসলামী আন্দোলনের সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান আজবাহার প্যাদা, হেফাজতে ইসলামীর সভাপতি আমির হামজা প্রমুখ।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে