ফিচার ডেস্ক

পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন ভ্রমণে স্বচ্ছন্দ আর গতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির চোখধাঁধানো ব্যাপক আয়োজন।
হাইপারলুপ হোটেল
যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসের নেভাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থপতি সিব্রেখ্ট ভবিষ্যতের ভ্রমণের জন্য একটি স্বপ্নদর্শী হোটেলের ধারণা দিয়েছেন। এর নাম হাইপারলুপ হোটেল। তাঁর এই ধারণা একুশ শতকের ভ্রমণে আনতে চলেছে ব্যাপক বদল।
ইলন মাস্কের হাইপারলুপের ধারণা থেকে নেওয়া হয়েছে এ হোটেলের ধারণা। হাইপারলুপ এমন একটি পরিবহনব্যবস্থা, যা যাত্রীবাহী যানগুলোকে কম চাপসম্পন্ন টিউবের মধ্য দিয়ে দ্রুতগতিতে গন্তব্যে নিয়ে যায়। এ ধারণা কাজে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে হাইপারলুপ হোটেলের প্রস্তাব। এর কক্ষগুলোতে শিপিং কনটেইনার ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে অতিথিদের নিয়ে যাওয়া হবে। ঘুম, কাজ আর খাওয়ার মাঝেই পৌঁছে যাওয়া যাবে এক শহর থেকে অন্য শহরে। এসব কনটেইনারে থাকবে বসার ঘর, শোয়ার ঘর ও বাথরুম।
পোর্টেবল ট্রি-টপ হোটেল
ফ্লোরিডা আর্কিটেকচার ফার্ম ইওএ একটি পোর্টেবল ট্রি-টপ হোটেলের নকশা করেছে। এর নাম লিভিং দ্য টিল। এই হোটেলগুলো কিছুটা টয় হাউসের মতো হবে। সেগুলো যেকোনো জায়গায় স্থানান্তর করা যাবে। এ হোটেলের তাঁবুগুলো মাটি থেকে ৩০ ফুট উঁচুতে একটি অন্যটির সঙ্গে তারের মাধ্যমে সংযুক্ত অবস্থায় ঝুলে থাকবে। প্রচলিত তাঁবুর তুলনায় এ ধরনের তাঁবুগুলো পরিবেশবান্ধব হবে। এগুলোতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে কম্পোস্টিং এবং প্রাকৃতিক বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে।
পানির নিচে বিলাসবহুল হোটেল
পানির নিচে রিসোর্ট আছে মালদ্বীপে। তবে এখনো পৃথিবীর কোথাও বিলাসবহুল হোটেল গড়ে ওঠেনি। অনেকে পানির নিচে ভ্রমণে আনন্দ খুঁজে পান। তাঁদের কথা বিবেচনায় রেখে ভবিষ্যতে দুবাই শহরে এমন কিছু বিলাসবহুল হোটেলের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ১২০ ফুট দীর্ঘ এ হোটেলের ৯৮ ফুট থাকবে পানির নিচে। আর বাকি ২২ ফুট থাকবে পানির ওপরে। সমুদ্রে নির্মিতব্য এ হোটেলের পানির ওপরের অংশে থাকবে রেস্তোরাঁ, স্পা এবং এক বিশাল সুইমিংপুল। হোটেলটি বেষ্টিত থাকবে প্রবালপ্রাচীরে। এর শয়নকক্ষগুলো থেকে সমুদ্রের অপূর্ব দৃশ্য দেখা যাবে।

পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন ভ্রমণে স্বচ্ছন্দ আর গতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির চোখধাঁধানো ব্যাপক আয়োজন।
হাইপারলুপ হোটেল
যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসের নেভাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থপতি সিব্রেখ্ট ভবিষ্যতের ভ্রমণের জন্য একটি স্বপ্নদর্শী হোটেলের ধারণা দিয়েছেন। এর নাম হাইপারলুপ হোটেল। তাঁর এই ধারণা একুশ শতকের ভ্রমণে আনতে চলেছে ব্যাপক বদল।
ইলন মাস্কের হাইপারলুপের ধারণা থেকে নেওয়া হয়েছে এ হোটেলের ধারণা। হাইপারলুপ এমন একটি পরিবহনব্যবস্থা, যা যাত্রীবাহী যানগুলোকে কম চাপসম্পন্ন টিউবের মধ্য দিয়ে দ্রুতগতিতে গন্তব্যে নিয়ে যায়। এ ধারণা কাজে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে হাইপারলুপ হোটেলের প্রস্তাব। এর কক্ষগুলোতে শিপিং কনটেইনার ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে অতিথিদের নিয়ে যাওয়া হবে। ঘুম, কাজ আর খাওয়ার মাঝেই পৌঁছে যাওয়া যাবে এক শহর থেকে অন্য শহরে। এসব কনটেইনারে থাকবে বসার ঘর, শোয়ার ঘর ও বাথরুম।
পোর্টেবল ট্রি-টপ হোটেল
ফ্লোরিডা আর্কিটেকচার ফার্ম ইওএ একটি পোর্টেবল ট্রি-টপ হোটেলের নকশা করেছে। এর নাম লিভিং দ্য টিল। এই হোটেলগুলো কিছুটা টয় হাউসের মতো হবে। সেগুলো যেকোনো জায়গায় স্থানান্তর করা যাবে। এ হোটেলের তাঁবুগুলো মাটি থেকে ৩০ ফুট উঁচুতে একটি অন্যটির সঙ্গে তারের মাধ্যমে সংযুক্ত অবস্থায় ঝুলে থাকবে। প্রচলিত তাঁবুর তুলনায় এ ধরনের তাঁবুগুলো পরিবেশবান্ধব হবে। এগুলোতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে কম্পোস্টিং এবং প্রাকৃতিক বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে।
পানির নিচে বিলাসবহুল হোটেল
পানির নিচে রিসোর্ট আছে মালদ্বীপে। তবে এখনো পৃথিবীর কোথাও বিলাসবহুল হোটেল গড়ে ওঠেনি। অনেকে পানির নিচে ভ্রমণে আনন্দ খুঁজে পান। তাঁদের কথা বিবেচনায় রেখে ভবিষ্যতে দুবাই শহরে এমন কিছু বিলাসবহুল হোটেলের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ১২০ ফুট দীর্ঘ এ হোটেলের ৯৮ ফুট থাকবে পানির নিচে। আর বাকি ২২ ফুট থাকবে পানির ওপরে। সমুদ্রে নির্মিতব্য এ হোটেলের পানির ওপরের অংশে থাকবে রেস্তোরাঁ, স্পা এবং এক বিশাল সুইমিংপুল। হোটেলটি বেষ্টিত থাকবে প্রবালপ্রাচীরে। এর শয়নকক্ষগুলো থেকে সমুদ্রের অপূর্ব দৃশ্য দেখা যাবে।

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
১ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরের হিম হিম বিকেলে চকলেট চিপস দেওয়া কুকিতে কামড়ের পর কড়া কফিতে চুমুক দিতে মন চাইতেই পারে। তবে মৌসুমি রোগবালাইকে শরীরে বাসা বাঁধতে দিতে না চাইলে স্ন্যাকসটা স্বাস্থ্যকর নিচ্ছেন কি না, সেদিকেও নজর দেওয়া চাই। শীতে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেগুলোর সংমিশ্রণেই তৈরি করে নিতে পারেন...
৩ ঘণ্টা আগে
প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ দুই ধরনের খাবারেই আয়রন পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, গরুর মাংসই আয়রনের প্রধান উৎস। সত্যি বলতে, রান্না করা ৩ আউন্স গরুর কিমা মাংসে থাকে প্রায় ২.২৭ মিলিগ্রাম আয়রন, যা দৈনিক চাহিদার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে আপনি যদি নিরামিষ খান বা লাল মাংস পছন্দ না করেন, তবুও চিন্তার কিছু নেই।
২১ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন পোশাক পরতে পারেন, তা দেখে নিতে পারেন একনজরে।
লাল সিল্কের লেহেঙ্গা
বিয়ের যেকোনো আয়োজনেই লাল রঙের এক বিশেষ জায়গা আছে। লাল রঙের সিল্কের লেহেঙ্গায় সূক্ষ্ম সুতা ও কারজুবির কাজ এ রঙের জৌলুশ আরও বাড়িয়ে তোলে। জমকালো এই পোশাকে একটা রাজকীয় ও ঝলমলে ভাব আনতে লেহেঙ্গার নিচে ক্যান ক্যান স্কার্ট ব্যবহার করলে আরও আকর্ষণীয় দেখাবে। এই সাজ কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, বরং আত্মবিশ্বাসও বহুগুণে বাড়িয়ে এই বিশেষ দিনের জন্য নিখুঁত লুক তৈরি করবে।

এমারেল্ড গ্রিন লেহেঙ্গা
গাঢ় এমারেল্ড গ্রিন সিল্কের ওপর সূক্ষ্ম পুঁতির কাজ করা লেহেঙ্গা আপনার সাজে একটা রাজকীয় ভাব তৈরি করবে। এর জমকালো রং ও নিখুঁত কাজ জনসমাগমের মধ্যেও আপনাকে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখবে। কাপড়, রং ও কারুকাজ—তিনটির সমন্বয়ই এই লুকে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য এনে দেয়।
ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা
বর্তমানে হালকা বা প্যাস্টেল রংগুলো দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মার্জিত একটা লুকের জন্য ব্লাশ সিল্ক এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গা হতে পারে আংটিবদলের দিনের সেরা পছন্দ। খুব জমকালো না হলেও কনের স্বকীয় স্নিগ্ধতা ফুটিয়ে তোলার জন্য এর রং ও সূক্ষ্ম কারুকাজই যথেষ্ট। যাঁদের আংটিবদল দিনের বেলায় কিংবা যাঁরা এই দিনে ভিনটেজ থিমে সাজতে চান, তাঁরা এ ধরনের লেহেঙ্গা বেছে নিতে পারেন।

রিগ্যাল ব্লু ভেলভেট লেহেঙ্গা
শীতকালে রাতের জমকালো বাগদানের আয়োজনে সেরা লুকের জন্য রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের লেহেঙ্গা হবে একটি চমৎকার পছন্দ। লেহেঙ্গায় রিগ্যাল ব্লু ভেলভেটের ওপর বড় মোটিফের কাজ, সঙ্গে হাই-নেক চোলি আপনাকে অনন্য করে তুলবে।
আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারড স্যুট
বাগদানের জন্য যদি সালোয়ার স্যুটের কথা ভাবেন, তবে আবায়া স্টাইল এমব্রয়ডারি করা স্যুট বেছে নিতে পারেন। এই পোশাকে ফুল নকশার সূক্ষ্ম কাজের প্রাধান্য থাকায় একটা রাজকীয় ব্রাইডাল লুক দেয়। সঙ্গে পরা মানানসই ওড়না এই এথনিক পোশাকের আকর্ষণ ও আধুনিকতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
জরি ও পাথরের কাজের প্যাস্টেল সালোয়ার-কামিজ
যাঁরা বাগদানের জন্য সালোয়ার-কামিজ বেশি উপযুক্ত মনে করেন, তাঁরা জরি, ভারী পাথর ও এমব্রয়ডারি করা প্যাস্টেল রঙের সালোয়ার-কামিজ বেছে নিতে পারেন। এটি লেহেঙ্গার তুলনায় আরামদায়ক এবং আউটডোর রিসেপশনের জন্য বেশি উপযুক্ত। এর সঙ্গে কুন্দনের বা ভিনটেজ জুয়েলারি ব্যবহার করলে সাজে একটা ক্ল্যাসিক ভাব আসবে।
রাফল শাড়ি
যাঁরা শাড়ির স্টাইলে একটু নতুনত্ব ও বৈচিত্র্য খুঁজছেন, রাফল শাড়ি তাঁদের জন্য উপযুক্ত পছন্দ হবে। এটি গতানুগতিক শাড়িতে আধুনিক একটা টুইস্ট দেয় এবং প্রি-মেড হওয়াতে পরাও সহজ। এই শাড়ির সঙ্গে সাজের জন্য স্লিক পনিটেল ও বড় স্টেটমেন্ট জুয়েলারি ব্যবহার করে একটা নজরকাড়া লুক তৈরি করা যায়।

কেপ-ব্লাউসসহ শাড়ি
এটি শাড়ি ও পশ্চিমা পোশাকের একটি চমৎকার কম্বিনেশন। এই সাজে শাড়ির সঙ্গে একটি কেপ স্টাইলের ব্লাউজ বা কেপ-টপ যোগ করা হয়। এটি গতানুগতিক সাজ থেকে ভিন্নধারার হওয়ায় সহজে সবার নজর কাড়ে এবং আধুনিক রুচির প্রকাশ ঘটায়।
টিউল স্কার্ট ও পেপলাম ব্লাউজ
যাঁরা রূপকথার রাজকন্যাদের মতো ফ্যান্টাসি লুকে নিজেদের দেখতে চান, তাঁদের জন্য এটি উপযুক্ত। টিউল স্কার্ট ও ভারী এমব্রয়ডারি করা পেপলাম ব্লাউজ আধুনিকতার সঙ্গে মার্জিত রুচির পরিচয় বহন করে।
রয়্যাল-ব্লু স্পার্কলিং বল গাউন
যাঁরা একটা গ্র্যান্ড এন্ট্রি চান, তাঁদের জন্য এই অফ-শোল্ডার বল গাউন সেরা। এতে করা নিখুঁত পাথরের কারুকাজ ঝলমল করে, ফলে বউকে সত্যিকারের রাজকন্যার মতো লুক দেয়।
সূত্র: স্টাইলক্রেজ

পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন ভ্রমণে স্বচ্ছন্দ আর গতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির চোখধাঁধানো ব্যাপক আয়োজন।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরের হিম হিম বিকেলে চকলেট চিপস দেওয়া কুকিতে কামড়ের পর কড়া কফিতে চুমুক দিতে মন চাইতেই পারে। তবে মৌসুমি রোগবালাইকে শরীরে বাসা বাঁধতে দিতে না চাইলে স্ন্যাকসটা স্বাস্থ্যকর নিচ্ছেন কি না, সেদিকেও নজর দেওয়া চাই। শীতে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেগুলোর সংমিশ্রণেই তৈরি করে নিতে পারেন...
৩ ঘণ্টা আগে
প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ দুই ধরনের খাবারেই আয়রন পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, গরুর মাংসই আয়রনের প্রধান উৎস। সত্যি বলতে, রান্না করা ৩ আউন্স গরুর কিমা মাংসে থাকে প্রায় ২.২৭ মিলিগ্রাম আয়রন, যা দৈনিক চাহিদার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে আপনি যদি নিরামিষ খান বা লাল মাংস পছন্দ না করেন, তবুও চিন্তার কিছু নেই।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন। বিকেলের দিকে উৎসাহ চরমে, ঠিক যেন টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনী হাসি! প্রেম জীবনে, সঙ্গী আপনার সব কৌতুক না-ও বুঝতে পারে। একটু ধৈর্য ধরুন, আপনার রসিকতার গভীরতা মাপার জন্য বেচারা এখনো গুগল করছে। বসের কাছে বেতন বাড়ানোর আবদার আজ করতে যাবেন না। ‘আত্মবিশ্বাস’ আর ‘নিছক পাগলামি’র মধ্যে সূক্ষ্ম ভেদরেখা থাকে।
বৃষ
আজ আপনার ‘অক্ষয় কোম্পানির স্যান্ডেল মার্কা’ ধৈর্য বজায় থাকবে। কেউ এসে কফি কাপে ভুল করে লঙ্কা গুঁড়া দিলেও আপনি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলবেন, ‘যাক, ঝাল কফিটাও চেখে দেখা হলো, নতুন অভিজ্ঞতা!’ আর্থিক দিক দিয়ে আজ আপনার ওয়ালেটে অপ্রত্যাশিত ‘অর্থযোগ’ হতে পারে। হয়তো প্যান্টের পকেট থেকে পুরোনো ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পাবেন, যা আপনি গত শীতকালে রেখেছিলেন। অফিসের বসের ‘আজব আইডিয়া’ নিয়ে আপত্তি করবেন না, শুধু মাথা নেড়ে যান। দিনের শেষে বাড়িতে বিরিয়ানি রান্না হলে আপনার সব রাগ কর্পূরের মতো উবে যাবে, শান্তি খুঁজে পাবেন ডিশের তলায়। আজ অতিরিক্ত খাবার দেখলে ‘না’ বলুন, নয়তো পরে আফসোস করবেন।
মিথুন
মাথায় আজ একসঙ্গে তিনটি চ্যানেল চলবে—‘কী বলবেন’, ‘কী খাবেন’, আর ‘কাকে মেসেজ করবেন’। এই নিয়েই সকাল শেষ! তাই আজ গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল পাঠানোর আগে প্লিজ দুবার চেক করুন। ভুল করে বসের কাছে ‘মিষ্টি প্রেমের কবিতা’ পাঠিয়ে দিলে কিন্তু আমাদের দোষ নেই! প্রেমের ক্ষেত্রে আপনি এক মিনিটে রোমিও, পরের মিনিটেই দার্শনিক। সঙ্গী আপনার এই ‘মাল্টি-টাস্কিং’ ব্যক্তিত্ব দেখে হাসবে না কাঁদবে, সেটা বুঝে উঠতে পারবে না। সন্ধ্যায় ফোনে অচেনা নম্বর থেকে একটি ‘দারুণ অফার’ আসতে পারে। ইগনোর করুন, ওটা স্রেফ নেটওয়ার্ক কোম্পানির মার্কেটিং ফাঁদ। আজকের দিনে চুপ করে থাকাটা আপনার জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। চেষ্টা করুন!
কর্কট
সকাল থেকে মনটা ‘শ্রাবণের রাতের’ মতো মেঘলা থাকতে পারে। সামান্য কারণে অভিমান করবেন, আর সেটা নিয়ে একটা ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগবে। নিজেকে সামলান! আজ ঘরোয়া জীবন আপনাকে ‘অ্যাংকর’ দেবে। বাড়িতে পুরোনো অ্যালবাম দেখতে গিয়ে এমন এক ছবি পাবেন, যা দেখে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবেন। সাবধান অফিসের মিটিংয়ে হঠাৎ কেঁদে ফেললে সবাই কিন্তু আপনাকে ‘ওভার সেনসিটিভ’ তকমা দেবে। দিনের শেষে ‘প্রিয়জনের বাড়তি যত্ন’ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে—শুধু আবদারটা ঠিকভাবে করতে হবে। মন খারাপের দিনে প্রিয় ‘কমফোর্ট ফুড’ অর্ডার দিন, গ্রহের দোষ কেটে যাবে।
সিংহ
ওহ, সিংহাসন থেকে নেমে আসুন! আজ দিনটা আপনার, কিন্তু একটু বিনয়ী হন। সারা দিন মনে হবে, পৃথিবীর সমস্ত লাইমলাইট শুধু আপনার ওপরেই পড়ুক! কিন্তু অফিসে সামান্য দেরি হওয়ায় বস আপনাকে ‘হিরোগিরি’ ছেড়ে কাজে মন দিতে বলতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে নাটক একটু কম করুন। সঙ্গী যদি আপনার জন্য ‘হীরার আংটি’ না এনে ‘একটা শিঙাড়া’ আনে, তাতেও খুশি থাকার ভান করুন—অন্তত আজকের জন্য। সন্ধ্যা নাগাদ কোনো ‘বড়লোক আত্মীয়’ অপ্রত্যাশিত নিমন্ত্রণ করতে পারে। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না, পেট ভরে খেয়ে আসুন! আয়নায় নিজেকে একবার দেখেই আজ বাইরে যান, নয়তো মনমতো প্রশংসা না পেলে মেজাজ খারাপ হবে।
কন্যা
আজ সবকিছুর খুঁত ধরবেন—বাড়িওয়ালার রঙের শেড থেকে শুরু করে সঙ্গীর জামার ভাঁজ পর্যন্ত। এই ‘পারফেকশনিস্ট’ স্বভাব আজ অফিস কলিগদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। যোগ এবং ধ্যান দিয়ে দিন শুরু করার পরামর্শ আছে, নয়তো দিনের শেষে নিজেই মানসিক চাপে কাবু হয়ে যাবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে বেশি বিশ্লেষণ করতে যাবেন না। সঙ্গী আপনাকে ‘ভালোবাসি’ বললে তার ব্যাকরণগত ভুল ধরবেন না, প্লিজ। সন্ধ্যায় হঠাৎ বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডার প্ল্যান আসতে পারে, সেখানে গিয়ে শুধু নিজের স্বাস্থ্য-ডায়েট নিয়ে জ্ঞান দেবেন না, সবাই বিরক্ত হবে! আজ ডাস্টবিনের ভেতরেও ভুল খুঁজে পাবেন, তাই চোখ বন্ধ করে কাজ করুন।
তুলা
আজ শান্তি স্থাপন করতে করতে নিজেই শান্তি লাভ করবেন। বন্ধুদের মধ্যে ঝগড়া মেটাতে গিয়ে নিজেই কখন মধ্যস্থতাকারী থেকে ‘সাইড কিক’ হয়ে যাবেন, বুঝতে পারবেন না! সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে আজ নাজেহাল। লাঞ্চে ভাত খাবেন, নাকি রুটি—এই নিয়ে ঘণ্টাখানেক চিন্তা করতে পারেন। বুদ্ধিমানের কাজ হবে কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করে নেওয়া। প্রেমের জীবন আজ বেশ মসৃণ, কিন্তু সাবধান! বেশি রোমান্টিক হতে গিয়ে সঙ্গীর জন্য এমন উপহার কিনবেন না, যেটা তার কোনো কাজেই লাগবে না, যেমন একটি পুরোনো দিনের টাইপরাইটার। অন্যের সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে নিজের জীবনটা গুলিয়ে ফেলবেন না।
বৃশ্চিক
ভেতরের ‘ডিটেকটিভ’ আজ পুরোপুরি জাগ্রত। সব ঘটনাপ্রবাহকে আজ যুক্তির শিকলে বাঁধতে চাইবেন। কিন্তু ভুলে যাবেন না, সব সমস্যার সমাধান গুগল ম্যাপে পাওয়া যায় না। তাড়াহুড়ো আজ এড়িয়ে চলুন, নয়তো কফিতে লবণ দিয়ে খাওয়ার মতো ভুল হতে পারে। আর্থিক দিক শক্তিশালী থাকবে, কিন্তু কেউ এসে যদি ব্যবসার জন্য ক্রেডিট চায়, তবে সঙ্গে সঙ্গে না বলুন। অপ্রত্যাশিত অতিথির আগমন হতে পারে সন্ধ্যায়, যারা এসে আপনার টিভির রিমোট নিয়ে মারামারি শুরু করতে পারে। শান্ত থাকুন! আপনার ক্ষিপ্রতা আজ বসের ওপর না ঝেড়ে, কোনো রহস্য উপন্যাস পড়ে শান্ত হন। আজ সামান্য বিষয়ে সন্দেহ করবেন না, নয়তো সঙ্গী হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবে।
ধনু
আজ আপনার মন একেবারে ‘আহা, কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে’ মোডে থাকবে। এক বিন্দু দুঃখ আজ আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না। কারণ, আপনি আজ দুনিয়ার সব নেতিবাচকতাকে ইগনোর করবেন। অফিসে বসের বকবকানিও আপনার কাছে মিষ্টি উপদেশ মনে হবে! ভ্রমণের সম্ভাবনা আছে, হয়তো বাজার পর্যন্তই। প্রেমের সম্পর্কে আজ নতুন কিছু আবিষ্কার করবেন, যেমন সঙ্গী আসলে লুকিয়ে লুকিয়ে আপনার চিপস খায়! ছোট ভাইয়ের সঙ্গে বাইরে যেতে পারেন, সেখানে গিয়ে আপনার দার্শনিক কথা দিয়ে তাকে বিভ্রান্ত করবেন না যেন! আজ আপনার অ্যাডভেঞ্চারের ইচ্ছা, ফ্রিজের শেষ চকলেটটা খেতে উৎসাহ দেবে। অতিরিক্ত আশাবাদ আজ আপনাকে সামান্য অপ্রস্তুত করতে পারে, তাই বাস্তবে থাকুন।
মকর
আপনি আজ ‘কাজের প্রতি আসক্তি’ নামক এক রোগ নিয়ে ভুগবেন। কাজ করার ইচ্ছা একেবারেই হারিয়ে ফেললেও নিজের ওপর জোর করে টাস্ক লিস্ট তৈরি করবেন। এটি আপনাকে পিছিয়ে নিয়ে যাবে না, বরং মানসিক চাপ বাড়াবে। ঝগড়াটে ব্যবহার আজ নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখুন, নয়তো গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলো ছিঁড়ে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ আজ লাভজনক হতে পারে, তবে শেয়ার বাজারে টাকা ঢালবেন না। সন্ধ্যায় একজন অফিস সহকর্মীর সঙ্গে দেখা হতে পারে, যাকে আপনি এক মিনিটও দেখতে চান না। এই সময় নষ্ট নিয়ে রাতে আফসোস করবেন। কাজ থেকে বিরতি নিন এবং পাঁচ মিনিট মন খুলে হাসুন। পৃথিবীর সব কাজ আপনার একার নয়।
কুম্ভ
আপনার তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ শক্তি আজ আপনাকে সবার থেকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। অফিসের মিটিংয়ে এমন একটি দার্শনিক প্রশ্ন করবেন, যা শুনে অন্যরা হাঁ করে তাকিয়ে থাকবে। কিন্তু মনে রাখবেন, সব সময় এত বুদ্ধিমান হওয়া ভালো নয়। আপনার অভদ্র আচরণ (যা আপনি সরলতা মনে করেন) জীবনসঙ্গীর মেজাজ খারাপ করতে পারে। তাকে বুঝতে দিন যে আপনি তাকে ভালোবাসেন, কিন্তু তার আগে তার পছন্দের খাবারটা রান্না করুন। নিজের দামি কোনো জিনিস আজ কাউকে দিয়ে দিতে হতে পারে—যদি সেটা হয় আপনার পুরোনো কম্পিউটার গেমের সিডি, তবে কোনো সমস্যা নেই! আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্ক এড়িয়ে চলুন; আপনার যুক্তি কেউ বুঝতে পারবে না।
মীন
আজ আপনার মন সাদা মেঘের ভেলার মতো ভেসে বেড়াবে। খুবই বেশি আনন্দ করতে ইচ্ছা করবে, কিন্তু এই অতিরিক্ত আনন্দ আজ কিছু সমস্যা ডেকে আনতে পারে; যেমন খুশি হয়ে ভুলে যেতে পারেন যে আপনার অ্যাকাউন্টে আসলে টাকা নেই! একটু-আধটু শরীরচর্চা দিয়ে দিন শুরু করুন, তবে ট্রেডমিলে ঘুমিয়ে পড়বেন না যেন! কল্পনাশক্তির প্রভাবে আপনি পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার মেসেজকে ভবিষ্যতের বার্তা বলে মনে করতে পারেন। শান্ত হোন, ওটা স্রেফ একটা অপ্রয়োজনীয় ফরোয়ার্ড মেসেজ। ‘অন্তর্জ্ঞান’ আজ আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে, তাই বাস্তববাদী থাকুন! দিনের বেলায় অন্তত একবার ঘুম থেকে উঠুন এবং বাস্তব পৃথিবীতে ফিরে আসুন।

মেষ
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন। বিকেলের দিকে উৎসাহ চরমে, ঠিক যেন টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনী হাসি! প্রেম জীবনে, সঙ্গী আপনার সব কৌতুক না-ও বুঝতে পারে। একটু ধৈর্য ধরুন, আপনার রসিকতার গভীরতা মাপার জন্য বেচারা এখনো গুগল করছে। বসের কাছে বেতন বাড়ানোর আবদার আজ করতে যাবেন না। ‘আত্মবিশ্বাস’ আর ‘নিছক পাগলামি’র মধ্যে সূক্ষ্ম ভেদরেখা থাকে।
বৃষ
আজ আপনার ‘অক্ষয় কোম্পানির স্যান্ডেল মার্কা’ ধৈর্য বজায় থাকবে। কেউ এসে কফি কাপে ভুল করে লঙ্কা গুঁড়া দিলেও আপনি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলবেন, ‘যাক, ঝাল কফিটাও চেখে দেখা হলো, নতুন অভিজ্ঞতা!’ আর্থিক দিক দিয়ে আজ আপনার ওয়ালেটে অপ্রত্যাশিত ‘অর্থযোগ’ হতে পারে। হয়তো প্যান্টের পকেট থেকে পুরোনো ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পাবেন, যা আপনি গত শীতকালে রেখেছিলেন। অফিসের বসের ‘আজব আইডিয়া’ নিয়ে আপত্তি করবেন না, শুধু মাথা নেড়ে যান। দিনের শেষে বাড়িতে বিরিয়ানি রান্না হলে আপনার সব রাগ কর্পূরের মতো উবে যাবে, শান্তি খুঁজে পাবেন ডিশের তলায়। আজ অতিরিক্ত খাবার দেখলে ‘না’ বলুন, নয়তো পরে আফসোস করবেন।
মিথুন
মাথায় আজ একসঙ্গে তিনটি চ্যানেল চলবে—‘কী বলবেন’, ‘কী খাবেন’, আর ‘কাকে মেসেজ করবেন’। এই নিয়েই সকাল শেষ! তাই আজ গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল পাঠানোর আগে প্লিজ দুবার চেক করুন। ভুল করে বসের কাছে ‘মিষ্টি প্রেমের কবিতা’ পাঠিয়ে দিলে কিন্তু আমাদের দোষ নেই! প্রেমের ক্ষেত্রে আপনি এক মিনিটে রোমিও, পরের মিনিটেই দার্শনিক। সঙ্গী আপনার এই ‘মাল্টি-টাস্কিং’ ব্যক্তিত্ব দেখে হাসবে না কাঁদবে, সেটা বুঝে উঠতে পারবে না। সন্ধ্যায় ফোনে অচেনা নম্বর থেকে একটি ‘দারুণ অফার’ আসতে পারে। ইগনোর করুন, ওটা স্রেফ নেটওয়ার্ক কোম্পানির মার্কেটিং ফাঁদ। আজকের দিনে চুপ করে থাকাটা আপনার জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। চেষ্টা করুন!
কর্কট
সকাল থেকে মনটা ‘শ্রাবণের রাতের’ মতো মেঘলা থাকতে পারে। সামান্য কারণে অভিমান করবেন, আর সেটা নিয়ে একটা ইনস্টাগ্রাম স্টোরি দেওয়ার প্রবল ইচ্ছা জাগবে। নিজেকে সামলান! আজ ঘরোয়া জীবন আপনাকে ‘অ্যাংকর’ দেবে। বাড়িতে পুরোনো অ্যালবাম দেখতে গিয়ে এমন এক ছবি পাবেন, যা দেখে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবেন। সাবধান অফিসের মিটিংয়ে হঠাৎ কেঁদে ফেললে সবাই কিন্তু আপনাকে ‘ওভার সেনসিটিভ’ তকমা দেবে। দিনের শেষে ‘প্রিয়জনের বাড়তি যত্ন’ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে—শুধু আবদারটা ঠিকভাবে করতে হবে। মন খারাপের দিনে প্রিয় ‘কমফোর্ট ফুড’ অর্ডার দিন, গ্রহের দোষ কেটে যাবে।
সিংহ
ওহ, সিংহাসন থেকে নেমে আসুন! আজ দিনটা আপনার, কিন্তু একটু বিনয়ী হন। সারা দিন মনে হবে, পৃথিবীর সমস্ত লাইমলাইট শুধু আপনার ওপরেই পড়ুক! কিন্তু অফিসে সামান্য দেরি হওয়ায় বস আপনাকে ‘হিরোগিরি’ ছেড়ে কাজে মন দিতে বলতে পারে। প্রেমের সম্পর্কে নাটক একটু কম করুন। সঙ্গী যদি আপনার জন্য ‘হীরার আংটি’ না এনে ‘একটা শিঙাড়া’ আনে, তাতেও খুশি থাকার ভান করুন—অন্তত আজকের জন্য। সন্ধ্যা নাগাদ কোনো ‘বড়লোক আত্মীয়’ অপ্রত্যাশিত নিমন্ত্রণ করতে পারে। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না, পেট ভরে খেয়ে আসুন! আয়নায় নিজেকে একবার দেখেই আজ বাইরে যান, নয়তো মনমতো প্রশংসা না পেলে মেজাজ খারাপ হবে।
কন্যা
আজ সবকিছুর খুঁত ধরবেন—বাড়িওয়ালার রঙের শেড থেকে শুরু করে সঙ্গীর জামার ভাঁজ পর্যন্ত। এই ‘পারফেকশনিস্ট’ স্বভাব আজ অফিস কলিগদের মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। যোগ এবং ধ্যান দিয়ে দিন শুরু করার পরামর্শ আছে, নয়তো দিনের শেষে নিজেই মানসিক চাপে কাবু হয়ে যাবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে বেশি বিশ্লেষণ করতে যাবেন না। সঙ্গী আপনাকে ‘ভালোবাসি’ বললে তার ব্যাকরণগত ভুল ধরবেন না, প্লিজ। সন্ধ্যায় হঠাৎ বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডার প্ল্যান আসতে পারে, সেখানে গিয়ে শুধু নিজের স্বাস্থ্য-ডায়েট নিয়ে জ্ঞান দেবেন না, সবাই বিরক্ত হবে! আজ ডাস্টবিনের ভেতরেও ভুল খুঁজে পাবেন, তাই চোখ বন্ধ করে কাজ করুন।
তুলা
আজ শান্তি স্থাপন করতে করতে নিজেই শান্তি লাভ করবেন। বন্ধুদের মধ্যে ঝগড়া মেটাতে গিয়ে নিজেই কখন মধ্যস্থতাকারী থেকে ‘সাইড কিক’ হয়ে যাবেন, বুঝতে পারবেন না! সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে আজ নাজেহাল। লাঞ্চে ভাত খাবেন, নাকি রুটি—এই নিয়ে ঘণ্টাখানেক চিন্তা করতে পারেন। বুদ্ধিমানের কাজ হবে কোনো অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করে নেওয়া। প্রেমের জীবন আজ বেশ মসৃণ, কিন্তু সাবধান! বেশি রোমান্টিক হতে গিয়ে সঙ্গীর জন্য এমন উপহার কিনবেন না, যেটা তার কোনো কাজেই লাগবে না, যেমন একটি পুরোনো দিনের টাইপরাইটার। অন্যের সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে নিজের জীবনটা গুলিয়ে ফেলবেন না।
বৃশ্চিক
ভেতরের ‘ডিটেকটিভ’ আজ পুরোপুরি জাগ্রত। সব ঘটনাপ্রবাহকে আজ যুক্তির শিকলে বাঁধতে চাইবেন। কিন্তু ভুলে যাবেন না, সব সমস্যার সমাধান গুগল ম্যাপে পাওয়া যায় না। তাড়াহুড়ো আজ এড়িয়ে চলুন, নয়তো কফিতে লবণ দিয়ে খাওয়ার মতো ভুল হতে পারে। আর্থিক দিক শক্তিশালী থাকবে, কিন্তু কেউ এসে যদি ব্যবসার জন্য ক্রেডিট চায়, তবে সঙ্গে সঙ্গে না বলুন। অপ্রত্যাশিত অতিথির আগমন হতে পারে সন্ধ্যায়, যারা এসে আপনার টিভির রিমোট নিয়ে মারামারি শুরু করতে পারে। শান্ত থাকুন! আপনার ক্ষিপ্রতা আজ বসের ওপর না ঝেড়ে, কোনো রহস্য উপন্যাস পড়ে শান্ত হন। আজ সামান্য বিষয়ে সন্দেহ করবেন না, নয়তো সঙ্গী হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাবে।
ধনু
আজ আপনার মন একেবারে ‘আহা, কী আনন্দ আকাশে-বাতাসে’ মোডে থাকবে। এক বিন্দু দুঃখ আজ আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না। কারণ, আপনি আজ দুনিয়ার সব নেতিবাচকতাকে ইগনোর করবেন। অফিসে বসের বকবকানিও আপনার কাছে মিষ্টি উপদেশ মনে হবে! ভ্রমণের সম্ভাবনা আছে, হয়তো বাজার পর্যন্তই। প্রেমের সম্পর্কে আজ নতুন কিছু আবিষ্কার করবেন, যেমন সঙ্গী আসলে লুকিয়ে লুকিয়ে আপনার চিপস খায়! ছোট ভাইয়ের সঙ্গে বাইরে যেতে পারেন, সেখানে গিয়ে আপনার দার্শনিক কথা দিয়ে তাকে বিভ্রান্ত করবেন না যেন! আজ আপনার অ্যাডভেঞ্চারের ইচ্ছা, ফ্রিজের শেষ চকলেটটা খেতে উৎসাহ দেবে। অতিরিক্ত আশাবাদ আজ আপনাকে সামান্য অপ্রস্তুত করতে পারে, তাই বাস্তবে থাকুন।
মকর
আপনি আজ ‘কাজের প্রতি আসক্তি’ নামক এক রোগ নিয়ে ভুগবেন। কাজ করার ইচ্ছা একেবারেই হারিয়ে ফেললেও নিজের ওপর জোর করে টাস্ক লিস্ট তৈরি করবেন। এটি আপনাকে পিছিয়ে নিয়ে যাবে না, বরং মানসিক চাপ বাড়াবে। ঝগড়াটে ব্যবহার আজ নিয়ন্ত্রণের অধীনে রাখুন, নয়তো গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কগুলো ছিঁড়ে যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ আজ লাভজনক হতে পারে, তবে শেয়ার বাজারে টাকা ঢালবেন না। সন্ধ্যায় একজন অফিস সহকর্মীর সঙ্গে দেখা হতে পারে, যাকে আপনি এক মিনিটও দেখতে চান না। এই সময় নষ্ট নিয়ে রাতে আফসোস করবেন। কাজ থেকে বিরতি নিন এবং পাঁচ মিনিট মন খুলে হাসুন। পৃথিবীর সব কাজ আপনার একার নয়।
কুম্ভ
আপনার তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ শক্তি আজ আপনাকে সবার থেকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। অফিসের মিটিংয়ে এমন একটি দার্শনিক প্রশ্ন করবেন, যা শুনে অন্যরা হাঁ করে তাকিয়ে থাকবে। কিন্তু মনে রাখবেন, সব সময় এত বুদ্ধিমান হওয়া ভালো নয়। আপনার অভদ্র আচরণ (যা আপনি সরলতা মনে করেন) জীবনসঙ্গীর মেজাজ খারাপ করতে পারে। তাকে বুঝতে দিন যে আপনি তাকে ভালোবাসেন, কিন্তু তার আগে তার পছন্দের খাবারটা রান্না করুন। নিজের দামি কোনো জিনিস আজ কাউকে দিয়ে দিতে হতে পারে—যদি সেটা হয় আপনার পুরোনো কম্পিউটার গেমের সিডি, তবে কোনো সমস্যা নেই! আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্ক এড়িয়ে চলুন; আপনার যুক্তি কেউ বুঝতে পারবে না।
মীন
আজ আপনার মন সাদা মেঘের ভেলার মতো ভেসে বেড়াবে। খুবই বেশি আনন্দ করতে ইচ্ছা করবে, কিন্তু এই অতিরিক্ত আনন্দ আজ কিছু সমস্যা ডেকে আনতে পারে; যেমন খুশি হয়ে ভুলে যেতে পারেন যে আপনার অ্যাকাউন্টে আসলে টাকা নেই! একটু-আধটু শরীরচর্চা দিয়ে দিন শুরু করুন, তবে ট্রেডমিলে ঘুমিয়ে পড়বেন না যেন! কল্পনাশক্তির প্রভাবে আপনি পুরোনো প্রেমিক/প্রেমিকার মেসেজকে ভবিষ্যতের বার্তা বলে মনে করতে পারেন। শান্ত হোন, ওটা স্রেফ একটা অপ্রয়োজনীয় ফরোয়ার্ড মেসেজ। ‘অন্তর্জ্ঞান’ আজ আপনাকে বিপদে ফেলতে পারে, তাই বাস্তববাদী থাকুন! দিনের বেলায় অন্তত একবার ঘুম থেকে উঠুন এবং বাস্তব পৃথিবীতে ফিরে আসুন।

পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন ভ্রমণে স্বচ্ছন্দ আর গতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির চোখধাঁধানো ব্যাপক আয়োজন।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
১ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরের হিম হিম বিকেলে চকলেট চিপস দেওয়া কুকিতে কামড়ের পর কড়া কফিতে চুমুক দিতে মন চাইতেই পারে। তবে মৌসুমি রোগবালাইকে শরীরে বাসা বাঁধতে দিতে না চাইলে স্ন্যাকসটা স্বাস্থ্যকর নিচ্ছেন কি না, সেদিকেও নজর দেওয়া চাই। শীতে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেগুলোর সংমিশ্রণেই তৈরি করে নিতে পারেন...
৩ ঘণ্টা আগে
প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ দুই ধরনের খাবারেই আয়রন পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, গরুর মাংসই আয়রনের প্রধান উৎস। সত্যি বলতে, রান্না করা ৩ আউন্স গরুর কিমা মাংসে থাকে প্রায় ২.২৭ মিলিগ্রাম আয়রন, যা দৈনিক চাহিদার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে আপনি যদি নিরামিষ খান বা লাল মাংস পছন্দ না করেন, তবুও চিন্তার কিছু নেই।
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ডিসেম্বরের হিম হিম বিকেলে চকলেট চিপস দেওয়া কুকিতে কামড়ের পর কড়া কফিতে চুমুক দিতে মন চাইতেই পারে। তবে মৌসুমি রোগবালাইকে শরীরে বাসা বাঁধতে দিতে না চাইলে স্ন্যাকসটা স্বাস্থ্যকর নিচ্ছেন কি না, সেদিকেও নজর দেওয়া চাই। শীতে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেগুলোর সংমিশ্রণেই তৈরি করে নিতে পারেন মজাদার সালাদ। আপনাদের জন্য শীতের উপাদেয় একটি সালাদের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
আনারস ১টি, পেয়ারা ১টি, শাকালু ২টি, গাজর ১টি, কাঁচা কলা ১টি, পাকা তেঁতুল ২টি, কাঁচা মরিচ ৪টি, ভাজা শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, বিট লবণ ১ চা-চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, পুদিনাপাতা কুচি ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
আনারস, শাকালু, গাজর, কাঁচা কলা খোসা ফেলে ছোট টুকরো করে নিন। খোসাসহ পেয়ারা (বিচি ফেলে) একই নিয়মে কেটে নিন। এবার সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে শীতের বিকেলে খাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর সালাদ।

ডিসেম্বরের হিম হিম বিকেলে চকলেট চিপস দেওয়া কুকিতে কামড়ের পর কড়া কফিতে চুমুক দিতে মন চাইতেই পারে। তবে মৌসুমি রোগবালাইকে শরীরে বাসা বাঁধতে দিতে না চাইলে স্ন্যাকসটা স্বাস্থ্যকর নিচ্ছেন কি না, সেদিকেও নজর দেওয়া চাই। শীতে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেগুলোর সংমিশ্রণেই তৈরি করে নিতে পারেন মজাদার সালাদ। আপনাদের জন্য শীতের উপাদেয় একটি সালাদের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
আনারস ১টি, পেয়ারা ১টি, শাকালু ২টি, গাজর ১টি, কাঁচা কলা ১টি, পাকা তেঁতুল ২টি, কাঁচা মরিচ ৪টি, ভাজা শুকনো মরিচের গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, বিট লবণ ১ চা-চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, পুদিনাপাতা কুচি ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
আনারস, শাকালু, গাজর, কাঁচা কলা খোসা ফেলে ছোট টুকরো করে নিন। খোসাসহ পেয়ারা (বিচি ফেলে) একই নিয়মে কেটে নিন। এবার সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে শীতের বিকেলে খাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর সালাদ।

পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন ভ্রমণে স্বচ্ছন্দ আর গতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির চোখধাঁধানো ব্যাপক আয়োজন।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
১ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ দুই ধরনের খাবারেই আয়রন পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, গরুর মাংসই আয়রনের প্রধান উৎস। সত্যি বলতে, রান্না করা ৩ আউন্স গরুর কিমা মাংসে থাকে প্রায় ২.২৭ মিলিগ্রাম আয়রন, যা দৈনিক চাহিদার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে আপনি যদি নিরামিষ খান বা লাল মাংস পছন্দ না করেন, তবুও চিন্তার কিছু নেই।
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ দুই ধরনের খাবারেই আয়রন পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, গরুর মাংসই আয়রনের প্রধান উৎস। সত্যি বলতে, রান্না করা ৩ আউন্স গরুর কিমা মাংসে থাকে প্রায় ২.২৭ মিলিগ্রাম আয়রন, যা দৈনিক চাহিদার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে আপনি যদি নিরামিষ খান বা লাল মাংস পছন্দ না করেন, তবুও চিন্তার কিছু নেই। আরও বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো লাল মাংসের তুলনায় অনেক বেশি আয়রন সরবরাহ করে।
মুরগির কলিজা
আয়রন: ৯.৮৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ৩ আউন্স
মুরগির লিভার আয়রনের দারুণ উৎস এবং এতে থাকা আয়রন শরীরে খুব সহজে শোষিত হয়। প্রাণিজ খাবারের হিম আয়রন শরীর ২৫ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণ করতে পারে, যেখানে উদ্ভিজ্জ খাবারের আয়রন শোষিত হয় প্রায় ১৭ শতাংশ।
ডাল
আয়রন: ৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
আয়রনের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উদ্ভিজ্জ উৎসগুলোর একটি ডাল। গরুর মাংসের তুলনায় এতে প্রায় দিগুণ আয়রন থাকে, তাই যারা শাকসবজি ও উদ্ভিজ্জ খাবারের ওপর নির্ভর করে, তাদের জন্য ডাল বিশেষ পুষ্টির উৎস। যদিও ডালে থাকা আয়রনটি নন-হিম, ফলে শরীর এটিকে ধীরে শোষণ করে, তবুও পর্যাপ্ত পরিমাণে ডাল খেলে দৈনিক আয়রনের চাহিদা ভালোভাবে পূরণ হয়। ডাল নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখার আরও অনেক সুবিধা আছে। এতে প্রোটিন, ফাইবার, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে, যা শরীরকে শক্তি দেয় এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।

টোফু
আয়রন: ৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
সয়াবিন থেকে তৈরি টোফু আয়রনের দারুণ উৎস এবং গরুর স্টেকের তুলনায় এতে দ্বিগুণ আয়রন থাকে। নিরামিষভোজীদের জন্য এটি একটি মূল প্রোটিন উৎস। টোফু ভাজা, বেক করা বা স্মুদি সব ধরনের খাবারেই যোগ করা যায়।
পালংশাক
আয়রন: ৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
পালংশাকে গরুর মাংসের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ আয়রন থাকে। তাই যারা বেশি সবজি খেতে চায় বা বাজেটের মধ্যে পুষ্টি নিশ্চিত করতে চায়, তাদের জন্য পালংশাক দারুণ বিকল্প। এটি সহজলভ্য, সস্তা এবং দ্রুত রান্না করা যায়। পালংশাকের আরেকটি সুবিধা হলো, এতে ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও প্রচুর থাকে, যা সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। সালাদ, ভাজি, স্যুপ অথবা স্মুদিতেও পালংশাক সহজেই ব্যবহার করা যায়, যা দৈনন্দিন খাবারে পুষ্টি যোগ করে।

ডার্ক চকলেট
আয়রন: ৪ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ২ আউন্স
চকলেটে আয়রন থাকে, এ তথ্য অনেকের কাছেই অজানা। কোকো বিনে স্বাভাবিকভাবেই আয়রন থাকে, আর সেখান থেকে তৈরি হওয়া ডার্ক চকলেটে এই আয়রনের ঘনত্ব আরও বেড়ে যায়। তাই ডার্ক চকলেট শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিতেও সমৃদ্ধ। সাধারণ মিল্ক চকলেটের তুলনায় ডার্ক চকলেটে কোকোর পরিমাণ বেশি থাকায় এতে আয়রনের মাত্রাও বেশি থাকে। যারা তুলনামূলকভাবে কম চিনি খেতে চায়, তারা ডার্ক চকলেট বেছে নিতে পারে। আরও পুষ্টিকর উপায় হলো ডার্ক চকলেটের সঙ্গে চিনিবিহীন বাদাম মাখন খাওয়া। এতে শুধু আয়রনই নয়, ভালো মানের ফ্যাট ও প্রোটিনও পাওয়া যায়। এটি খাবার হিসেবে মুখরোচক এবং একই সঙ্গে শরীরের জন্য উপকারী।

সেদ্ধ টমেটো
আয়রন: ৪ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
তাজা টমেটোতে আয়রন কম, কিন্তু রান্না বা সেদ্ধ টমেটোতে আয়রন অনেক বেশি। সেদ্ধ টমেটোতে ভিটামিন সি থাকে, যা উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে আয়রন শোষণ বাড়াতে সাহায্য করে। স্যুপ, সস ও পাস্তা রান্নায় এটি খুব কার্যকর।
আয়রন শোষণ বাড়ানোর উপায়
ভিটামিন সির সঙ্গে খাবেন: ক্যাপসিকাম, লেবুর রস, মাল্টার রস আয়রন শোষণ বাড়ায়।
যেসব খাবার শোষণ কমায়, সেগুলো খেয়াল রাখুন: দুগ্ধজাত পণ্যের ক্যালসিয়াম এবং শস্যদানার ফাইটেট আয়রন শোষণ কমাতে পারে।
হিম আয়রন বনাম নন-হিম আয়রন: প্রাণিজ উৎসের হিম আয়রন সহজে শোষিত হয়। নিরামিষভোজীরা নন-হিম উৎস বেশি খায়, তাই তাদের সচেতনভাবে আয়রনসমৃদ্ধ খাবার বেছে নিতে হয়।
সূত্র: হেলথ

প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ দুই ধরনের খাবারেই আয়রন পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, গরুর মাংসই আয়রনের প্রধান উৎস। সত্যি বলতে, রান্না করা ৩ আউন্স গরুর কিমা মাংসে থাকে প্রায় ২.২৭ মিলিগ্রাম আয়রন, যা দৈনিক চাহিদার ১২ দশমিক ৬ শতাংশ। তবে আপনি যদি নিরামিষ খান বা লাল মাংস পছন্দ না করেন, তবুও চিন্তার কিছু নেই। আরও বেশ কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো লাল মাংসের তুলনায় অনেক বেশি আয়রন সরবরাহ করে।
মুরগির কলিজা
আয়রন: ৯.৮৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ৩ আউন্স
মুরগির লিভার আয়রনের দারুণ উৎস এবং এতে থাকা আয়রন শরীরে খুব সহজে শোষিত হয়। প্রাণিজ খাবারের হিম আয়রন শরীর ২৫ শতাংশ পর্যন্ত গ্রহণ করতে পারে, যেখানে উদ্ভিজ্জ খাবারের আয়রন শোষিত হয় প্রায় ১৭ শতাংশ।
ডাল
আয়রন: ৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
আয়রনের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উদ্ভিজ্জ উৎসগুলোর একটি ডাল। গরুর মাংসের তুলনায় এতে প্রায় দিগুণ আয়রন থাকে, তাই যারা শাকসবজি ও উদ্ভিজ্জ খাবারের ওপর নির্ভর করে, তাদের জন্য ডাল বিশেষ পুষ্টির উৎস। যদিও ডালে থাকা আয়রনটি নন-হিম, ফলে শরীর এটিকে ধীরে শোষণ করে, তবুও পর্যাপ্ত পরিমাণে ডাল খেলে দৈনিক আয়রনের চাহিদা ভালোভাবে পূরণ হয়। ডাল নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখার আরও অনেক সুবিধা আছে। এতে প্রোটিন, ফাইবার, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে, যা শরীরকে শক্তি দেয় এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।

টোফু
আয়রন: ৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
সয়াবিন থেকে তৈরি টোফু আয়রনের দারুণ উৎস এবং গরুর স্টেকের তুলনায় এতে দ্বিগুণ আয়রন থাকে। নিরামিষভোজীদের জন্য এটি একটি মূল প্রোটিন উৎস। টোফু ভাজা, বেক করা বা স্মুদি সব ধরনের খাবারেই যোগ করা যায়।
পালংশাক
আয়রন: ৬ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
পালংশাকে গরুর মাংসের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ আয়রন থাকে। তাই যারা বেশি সবজি খেতে চায় বা বাজেটের মধ্যে পুষ্টি নিশ্চিত করতে চায়, তাদের জন্য পালংশাক দারুণ বিকল্প। এটি সহজলভ্য, সস্তা এবং দ্রুত রান্না করা যায়। পালংশাকের আরেকটি সুবিধা হলো, এতে ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও প্রচুর থাকে, যা সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। সালাদ, ভাজি, স্যুপ অথবা স্মুদিতেও পালংশাক সহজেই ব্যবহার করা যায়, যা দৈনন্দিন খাবারে পুষ্টি যোগ করে।

ডার্ক চকলেট
আয়রন: ৪ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ২ আউন্স
চকলেটে আয়রন থাকে, এ তথ্য অনেকের কাছেই অজানা। কোকো বিনে স্বাভাবিকভাবেই আয়রন থাকে, আর সেখান থেকে তৈরি হওয়া ডার্ক চকলেটে এই আয়রনের ঘনত্ব আরও বেড়ে যায়। তাই ডার্ক চকলেট শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিতেও সমৃদ্ধ। সাধারণ মিল্ক চকলেটের তুলনায় ডার্ক চকলেটে কোকোর পরিমাণ বেশি থাকায় এতে আয়রনের মাত্রাও বেশি থাকে। যারা তুলনামূলকভাবে কম চিনি খেতে চায়, তারা ডার্ক চকলেট বেছে নিতে পারে। আরও পুষ্টিকর উপায় হলো ডার্ক চকলেটের সঙ্গে চিনিবিহীন বাদাম মাখন খাওয়া। এতে শুধু আয়রনই নয়, ভালো মানের ফ্যাট ও প্রোটিনও পাওয়া যায়। এটি খাবার হিসেবে মুখরোচক এবং একই সঙ্গে শরীরের জন্য উপকারী।

সেদ্ধ টমেটো
আয়রন: ৪ মিলিগ্রাম
পরিমাণ: ১ কাপ
তাজা টমেটোতে আয়রন কম, কিন্তু রান্না বা সেদ্ধ টমেটোতে আয়রন অনেক বেশি। সেদ্ধ টমেটোতে ভিটামিন সি থাকে, যা উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে আয়রন শোষণ বাড়াতে সাহায্য করে। স্যুপ, সস ও পাস্তা রান্নায় এটি খুব কার্যকর।
আয়রন শোষণ বাড়ানোর উপায়
ভিটামিন সির সঙ্গে খাবেন: ক্যাপসিকাম, লেবুর রস, মাল্টার রস আয়রন শোষণ বাড়ায়।
যেসব খাবার শোষণ কমায়, সেগুলো খেয়াল রাখুন: দুগ্ধজাত পণ্যের ক্যালসিয়াম এবং শস্যদানার ফাইটেট আয়রন শোষণ কমাতে পারে।
হিম আয়রন বনাম নন-হিম আয়রন: প্রাণিজ উৎসের হিম আয়রন সহজে শোষিত হয়। নিরামিষভোজীরা নন-হিম উৎস বেশি খায়, তাই তাদের সচেতনভাবে আয়রনসমৃদ্ধ খাবার বেছে নিতে হয়।
সূত্র: হেলথ

পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন ভ্রমণে স্বচ্ছন্দ আর গতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রযুক্তির চোখধাঁধানো ব্যাপক আয়োজন।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাগদান বা আংটিবদলের দিন সাধারণত শাড়ি পরতেই বেশি ভালোবাসেন নারীরা। তবে আজকাল অনেকে বাগদানের অনুষ্ঠান বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে আয়োজন করেন কনভেনশন হলে। সেসব ক্ষেত্রে শাড়ি ছাড়া লেহেঙ্গা ও ইন্দো-ওয়েস্টার্ন ফিউশন ধাঁচের পোশাক দারুণ প্রাধান্য পায়। এই বিশেষ দিনে নিজেকে অনন্য করে তুলতে সমকালীন ধাঁচের কোন কোন...
১ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার ভেতরের ‘বস’ ভাবটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যেখানেই যাবেন, মনে হবে আপনার জন্যই রেড কার্পেট পাতা! আত্মবিশ্বাস আজ তুঙ্গে, ঠিক যেন অফিস থেকে ‘গোল্ড মেডেল’ নিয়ে ফিরছেন। কিন্তু সাবধান! অতি আত্মবিশ্বাসের বশে পুরোনো পাওনাদারকে দেখে ‘ভাই, চা-টা খাওয়াই’ বলে ডেকে বসতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বরের হিম হিম বিকেলে চকলেট চিপস দেওয়া কুকিতে কামড়ের পর কড়া কফিতে চুমুক দিতে মন চাইতেই পারে। তবে মৌসুমি রোগবালাইকে শরীরে বাসা বাঁধতে দিতে না চাইলে স্ন্যাকসটা স্বাস্থ্যকর নিচ্ছেন কি না, সেদিকেও নজর দেওয়া চাই। শীতে বাজারে বিভিন্ন রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেগুলোর সংমিশ্রণেই তৈরি করে নিতে পারেন...
৩ ঘণ্টা আগে