নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি।
ইসি সচিব বলেন, ‘প্রত্যেকের প্রতি বার্তা একটাই, সারা বিশ্ব আমাদের এই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। তারা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক বললেও পরবর্তী সময়ে তিনটি শব্দের প্রতি জোর দিচ্ছেন—ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল। যদি আমরা এই নির্বাচনটাকে ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল করতে পারি। তাহলে তারা ক্রেডিবল বলে স্বীকৃতি দেবে।’
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে মো. জাহাংগীর আলম বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনারেরা জেলা পর্যায়ে গিয়ে প্রত্যেক প্রার্থী বা তাঁর বৈধ প্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে নির্বাচনের সঙ্গে যারা সম্পর্কিত—থানার ওসি থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেছেন। পরবর্তী সময়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারও ওসি ও ইউএনও থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।’
একই অনুষ্ঠানে নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আমরা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হতে পারি বলে মন্তব্য করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘উদ্দেশ্য একটাই, সেটি হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা।’
মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না করতে পারি, কোনো কারণে যদি আমরা ব্যর্থ হই, তাহলে আমাদের রাষ্ট্র নিজেই ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়ে যাবে। আমরা সেটা চাইব না। কারণ আমরা সমগ্র বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব। কোনো মতেই এই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেওয়া যাবে না। যখন যেখানে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করার দরকার, সময়ক্ষেপণ না করে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে পদক্ষেপ নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, মন্ত্রিপরিষদের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি।
ইসি সচিব বলেন, ‘প্রত্যেকের প্রতি বার্তা একটাই, সারা বিশ্ব আমাদের এই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। তারা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক বললেও পরবর্তী সময়ে তিনটি শব্দের প্রতি জোর দিচ্ছেন—ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল। যদি আমরা এই নির্বাচনটাকে ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল করতে পারি। তাহলে তারা ক্রেডিবল বলে স্বীকৃতি দেবে।’
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে মো. জাহাংগীর আলম বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনারেরা জেলা পর্যায়ে গিয়ে প্রত্যেক প্রার্থী বা তাঁর বৈধ প্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে নির্বাচনের সঙ্গে যারা সম্পর্কিত—থানার ওসি থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেছেন। পরবর্তী সময়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারও ওসি ও ইউএনও থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।’
একই অনুষ্ঠানে নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আমরা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হতে পারি বলে মন্তব্য করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘উদ্দেশ্য একটাই, সেটি হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা।’
মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না করতে পারি, কোনো কারণে যদি আমরা ব্যর্থ হই, তাহলে আমাদের রাষ্ট্র নিজেই ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়ে যাবে। আমরা সেটা চাইব না। কারণ আমরা সমগ্র বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব। কোনো মতেই এই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেওয়া যাবে না। যখন যেখানে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করার দরকার, সময়ক্ষেপণ না করে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে পদক্ষেপ নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, মন্ত্রিপরিষদের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মহান বিজয় দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে বাঙালি জাতি নিজেদের জন্য বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের সংযোজন করেছিল এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। দিবসটির প্রথম প্রহরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন
৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
২০১১ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফেলানী খাতুনের স্মরণে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটি ‘ফেলানী অ্যাভিনিউ’ নামে নামকরণ করেছে। আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত সড়কের নামফলকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাটি স্মরণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আগে ফিরে আসতেই পলাতকেরা এই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে
৪ ঘণ্টা আগেমহান বিজয় দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে বাঙালি জাতি নিজেদের জন্য বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের সংযোজন করেছিল এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। দিবসটির প্রথম প্রহরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা। দিবসটিকে কেন্দ্র করে সশস্ত্র বাহিনী মনোজ্ঞ ফ্লাই পাস্ট, প্যারা জাম্প ও বিশেষ অ্যারোবেটিক প্রদর্শনীর আয়োজন করে। বিজয় দিবস উদ্যাপনে নানা আয়োজন নিয়ে এই ছবির গল্প:
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

























বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউট
০২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
২০১১ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফেলানী খাতুনের স্মরণে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটি ‘ফেলানী অ্যাভিনিউ’ নামে নামকরণ করেছে। আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত সড়কের নামফলকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাটি স্মরণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আগে ফিরে আসতেই পলাতকেরা এই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মহান বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্য ও বিভিন্ন স্তরের আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতি কুশল বিনিময় করেন এবং তাঁদের বিজয় দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বঙ্গভবনের সবুজ লনে আয়োজিত এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যসহ ৭ হাজার ২১৮ জন অতিথি অংশ নেন। এর মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারভুক্ত সদস্য ছিলেন প্রায় ২৬৬ জন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা, তিন বাহিনীর প্রধান, জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতারা, শিল্পী, বিশিষ্ট নাগরিক, সাংবাদিক এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রধান বিচারপতি, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন।
রাষ্ট্রপতি দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।

মহান বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্য ও বিভিন্ন স্তরের আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতি কুশল বিনিময় করেন এবং তাঁদের বিজয় দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বঙ্গভবনের সবুজ লনে আয়োজিত এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যসহ ৭ হাজার ২১৮ জন অতিথি অংশ নেন। এর মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারভুক্ত সদস্য ছিলেন প্রায় ২৬৬ জন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা, তিন বাহিনীর প্রধান, জ্যেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতারা, শিল্পী, বিশিষ্ট নাগরিক, সাংবাদিক এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রধান বিচারপতি, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন।
রাষ্ট্রপতি দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।

বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউট
০২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে বাঙালি জাতি নিজেদের জন্য বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের সংযোজন করেছিল এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। দিবসটির প্রথম প্রহরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন
৪ মিনিট আগে
২০১১ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফেলানী খাতুনের স্মরণে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটি ‘ফেলানী অ্যাভিনিউ’ নামে নামকরণ করেছে। আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত সড়কের নামফলকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাটি স্মরণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আগে ফিরে আসতেই পলাতকেরা এই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১১ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফেলানী খাতুনের স্মরণে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটি ‘ফেলানী অ্যাভিনিউ’ নামে নামকরণ করেছে। আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত সড়কের নামফলকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
সড়কের নামফলক উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের আঠারো কোটি মানুষ সীমান্ত হত্যা বন্ধ চায়। আমাদের বোন ফেলানী কাঁটাতারে ঝুলন্ত অবস্থায় প্রাণ দিয়েছিল। তার ওপর সংঘটিত নিষ্ঠুরতা প্রতিদিন আমাদের মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই এই সড়কের নামকরণ। একই সঙ্গে আমরা বিশ্বের বিবেকের কাছে তুলে ধরতে চাই যে, সীমান্ত হত্যার মতো জঘন্য অপরাধ এখনও বাংলাদেশের সীমান্তে ঘটছে। এই কারণেই বর্তমান সরকার সব ধরনের সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে বিজয় দিবসে ফেলানীর নামে এই সড়কের উদ্বোধন করেছে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে নিজেদের সম্মান বজায় রাখার প্রতীক ও প্রতিবাদ হিসেবেই ফেলানীর নামে এই সড়কের (গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়ক) নামকরণ করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রতিবেশী দেশসহ বিশ্বের যে কোনো দেশের সঙ্গে কথা বলার সময় আমরা আমাদের মানবিক মর্যাদা ও সম্মান বজায় রেখেই কথা বলবো। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সেই মানবিক মর্যাদার শিক্ষাই দেয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, ‘ফেলানী হত্যাকাণ্ড নিছক একটি হত্যাকাণ্ড নয়; এটি একটি সুস্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পূর্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম, ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রি. জে. মঈন উদ্দীন, ডিএনসিসি সচিব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এস এম শফিকুর রহমানসহ ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

২০১১ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফেলানী খাতুনের স্মরণে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটি ‘ফেলানী অ্যাভিনিউ’ নামে নামকরণ করেছে। আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত সড়কের নামফলকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
সড়কের নামফলক উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের আঠারো কোটি মানুষ সীমান্ত হত্যা বন্ধ চায়। আমাদের বোন ফেলানী কাঁটাতারে ঝুলন্ত অবস্থায় প্রাণ দিয়েছিল। তার ওপর সংঘটিত নিষ্ঠুরতা প্রতিদিন আমাদের মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই এই সড়কের নামকরণ। একই সঙ্গে আমরা বিশ্বের বিবেকের কাছে তুলে ধরতে চাই যে, সীমান্ত হত্যার মতো জঘন্য অপরাধ এখনও বাংলাদেশের সীমান্তে ঘটছে। এই কারণেই বর্তমান সরকার সব ধরনের সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে বিজয় দিবসে ফেলানীর নামে এই সড়কের উদ্বোধন করেছে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে নিজেদের সম্মান বজায় রাখার প্রতীক ও প্রতিবাদ হিসেবেই ফেলানীর নামে এই সড়কের (গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়ক) নামকরণ করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, প্রতিবেশী দেশসহ বিশ্বের যে কোনো দেশের সঙ্গে কথা বলার সময় আমরা আমাদের মানবিক মর্যাদা ও সম্মান বজায় রেখেই কথা বলবো। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সেই মানবিক মর্যাদার শিক্ষাই দেয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, ‘ফেলানী হত্যাকাণ্ড নিছক একটি হত্যাকাণ্ড নয়; এটি একটি সুস্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পূর্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম, ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রি. জে. মঈন উদ্দীন, ডিএনসিসি সচিব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এস এম শফিকুর রহমানসহ ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউট
০২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে বাঙালি জাতি নিজেদের জন্য বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের সংযোজন করেছিল এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। দিবসটির প্রথম প্রহরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন
৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাটি স্মরণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আগে ফিরে আসতেই পলাতকেরা এই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে
৪ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে ভাষণ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাটি স্মরণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আগে ফিরে আসতেই পলাতকেরা এই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে এটা তারা করবে। এই চোরাগোপ্তা খুন করার উদ্যোগ তার একটা রূপ। আরও কঠিনতর পরিকল্পনা নিয়ে তাদের প্রস্তুতি আছে।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় তিনি এ ভাষণ দেওয়া শুরু করেন।
ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রিয় দেশবাসী, আপনাদের সামনে আজ উপস্থিত হয়েছি অত্যন্ত ব্যথিত হৃদয়ে। এই আনন্দের দিনে গভীর বেদনার সঙ্গে জানাচ্ছি, জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মুখযোদ্ধা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সম্প্রতি যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তা শুধু একজন ব্যক্তির ওপর আঘাত নয়—এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত, আমাদের গণতান্ত্রিক পথচলার ওপর আঘাত।
‘শরিফ ওসমান হাদি বর্তমানে সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসাধীন। তাঁর চিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়েছে। আপনারা তাঁর জন্য মহান আল্লাহ তাআলার কাছে অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া করুন।
‘সরকার এই ঘটনাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা গেছে। আমি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই—যারা এই ষড়যন্ত্রে জড়িত, তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
‘আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই—পরাজিত শক্তি ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের এই অপচেষ্টা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ করে দেওয়া হবে। ভয় দেখিয়ে, সন্ত্রাস ঘটিয়ে বা রক্ত ঝরিয়ে এই দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না।
‘আপনাদের প্রতি আহ্বান জানাই—সংযম বজায় রাখুন। অপপ্রচার বা গুজবে কান দেবেন না। ফ্যাসিস্ট টেররিস্টরা, যারা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়, আমরা অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের মোকাবিলা করব। তাদের ফাঁদে পা দেব না। পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এ দেশের পবিত্র মাটিতে আর কোনো দিন ফিরে আসবে না।’
পরাজিত শক্তির কাছে চোরাগোপ্তা খুনের চেয়ে আরও কঠিনতর পরিকল্পনা আছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের তরুণদের রক্ষা করুন। তাহলে আমরা সবাই এবং আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি রক্ষা পাবে। যারা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, তারা বুঝে গেছে, তরুণ যোদ্ধারা তাদের পুনরুত্থানের পক্ষে ভীষণ রকম বাধা। এই অস্ত্রহীন, ভীতিহীন, ব্যক্তিগত স্বার্থ সম্বন্ধে সম্পূর্ণ উদাসীন দৈনন্দিন এই চেহারার ছেলেমেয়েদের নিয়ে তাদের সাংঘাতিক ভীতি। তাদের লক্ষ্য হলো, নির্বাচন আসার আগেই পথের এই বাধাগুলো সরিয়ে ফেলা—নিজেদের রাজত্ব আবার কায়েম করা। তাদের বন্ধুরা যত দিন তাদের সঙ্গে আছে, তত দিন তারা এই স্বপ্ন দেখবে। নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের বন্ধুরা সমর্থন জোগাতে বেকায়দায় পড়বে। সেজন্যই তো এত তাড়াহুড়া। তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে এটা তারা করবে। এই চোরাগোপ্তা খুন করার উদ্যোগ তার একটা রূপ। আরও কঠিনতর পরিকল্পনা নিয়ে তাদের প্রস্তুতি আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশের সবাইকে জোর গলায় বলতে হবে—আমরা তরুণদের রক্ষা করব। এখানে পুরোনো আমলের দাসত্ব মেনে যারা আছে, তাদেরকে দাসত্ব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করে আমরা সবাই মিলে দেশের ওপর আমাদের পরিপূর্ণ দখল প্রতিষ্ঠিত করব। নির্বাচনের আর বাকি মাত্র দুই মাস। আমরা তাদের ওপর নজর রাখব এবং বাকি দিনের প্রতিটি দিন উৎসবমুখর করে রাখব। যেহেতু আমাদের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীদের মনে কোনো ভয়ডর নেই, তাই তারা নির্বাচনের আগের দুই মাসের প্রতিটি মুহূর্তকে উৎসবমুখর করে রাখবে। সব রকমের হিংসা, কোন্দল থেকে দেশকে বাঁচিয়ে রাখবে।’

মহান বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাটি স্মরণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনের আগে ফিরে আসতেই পলাতকেরা এই চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে এটা তারা করবে। এই চোরাগোপ্তা খুন করার উদ্যোগ তার একটা রূপ। আরও কঠিনতর পরিকল্পনা নিয়ে তাদের প্রস্তুতি আছে।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় তিনি এ ভাষণ দেওয়া শুরু করেন।
ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রিয় দেশবাসী, আপনাদের সামনে আজ উপস্থিত হয়েছি অত্যন্ত ব্যথিত হৃদয়ে। এই আনন্দের দিনে গভীর বেদনার সঙ্গে জানাচ্ছি, জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মুখযোদ্ধা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর সম্প্রতি যে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তা শুধু একজন ব্যক্তির ওপর আঘাত নয়—এটি বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত, আমাদের গণতান্ত্রিক পথচলার ওপর আঘাত।
‘শরিফ ওসমান হাদি বর্তমানে সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসাধীন। তাঁর চিকিৎসা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়েছে। আপনারা তাঁর জন্য মহান আল্লাহ তাআলার কাছে অন্তরের অন্তস্থল থেকে দোয়া করুন।
‘সরকার এই ঘটনাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করা গেছে। আমি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই—যারা এই ষড়যন্ত্রে জড়িত, তারা যেখানেই থাকুক না কেন, তাদের কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
‘আমি পরিষ্কারভাবে বলতে চাই—পরাজিত শক্তি ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের এই অপচেষ্টা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ করে দেওয়া হবে। ভয় দেখিয়ে, সন্ত্রাস ঘটিয়ে বা রক্ত ঝরিয়ে এই দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না।
‘আপনাদের প্রতি আহ্বান জানাই—সংযম বজায় রাখুন। অপপ্রচার বা গুজবে কান দেবেন না। ফ্যাসিস্ট টেররিস্টরা, যারা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়, আমরা অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের মোকাবিলা করব। তাদের ফাঁদে পা দেব না। পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি এ দেশের পবিত্র মাটিতে আর কোনো দিন ফিরে আসবে না।’
পরাজিত শক্তির কাছে চোরাগোপ্তা খুনের চেয়ে আরও কঠিনতর পরিকল্পনা আছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের তরুণদের রক্ষা করুন। তাহলে আমরা সবাই এবং আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি রক্ষা পাবে। যারা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, তারা বুঝে গেছে, তরুণ যোদ্ধারা তাদের পুনরুত্থানের পক্ষে ভীষণ রকম বাধা। এই অস্ত্রহীন, ভীতিহীন, ব্যক্তিগত স্বার্থ সম্বন্ধে সম্পূর্ণ উদাসীন দৈনন্দিন এই চেহারার ছেলেমেয়েদের নিয়ে তাদের সাংঘাতিক ভীতি। তাদের লক্ষ্য হলো, নির্বাচন আসার আগেই পথের এই বাধাগুলো সরিয়ে ফেলা—নিজেদের রাজত্ব আবার কায়েম করা। তাদের বন্ধুরা যত দিন তাদের সঙ্গে আছে, তত দিন তারা এই স্বপ্ন দেখবে। নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের বন্ধুরা সমর্থন জোগাতে বেকায়দায় পড়বে। সেজন্যই তো এত তাড়াহুড়া। তারা চায় নির্বাচনের আগেই তাদের ফিরে আসা নিশ্চিত করতে। নানা ভঙ্গিতে এটা তারা করবে। এই চোরাগোপ্তা খুন করার উদ্যোগ তার একটা রূপ। আরও কঠিনতর পরিকল্পনা নিয়ে তাদের প্রস্তুতি আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশের সবাইকে জোর গলায় বলতে হবে—আমরা তরুণদের রক্ষা করব। এখানে পুরোনো আমলের দাসত্ব মেনে যারা আছে, তাদেরকে দাসত্ব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করে আমরা সবাই মিলে দেশের ওপর আমাদের পরিপূর্ণ দখল প্রতিষ্ঠিত করব। নির্বাচনের আর বাকি মাত্র দুই মাস। আমরা তাদের ওপর নজর রাখব এবং বাকি দিনের প্রতিটি দিন উৎসবমুখর করে রাখব। যেহেতু আমাদের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীদের মনে কোনো ভয়ডর নেই, তাই তারা নির্বাচনের আগের দুই মাসের প্রতিটি মুহূর্তকে উৎসবমুখর করে রাখবে। সব রকমের হিংসা, কোন্দল থেকে দেশকে বাঁচিয়ে রাখবে।’

বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউট
০২ জানুয়ারি ২০২৪
মহান বিজয় দিবস আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে বাঙালি জাতি নিজেদের জন্য বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের সংযোজন করেছিল এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। দিবসটির প্রথম প্রহরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন
৪ মিনিট আগে
মহান বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রীয় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দেশবাসীকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
২০১১ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফেলানী খাতুনের স্মরণে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন গুলশান-২ থেকে প্রগতি সরণি পর্যন্ত সড়কটি ‘ফেলানী অ্যাভিনিউ’ নামে নামকরণ করেছে। আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে উক্ত সড়কের নামফলকের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে