নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরিফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে প্রধানমন্ত্রীসহ নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসি সচিব বরাবর এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দেন তাঁরা।
বিএসপির চেয়ারম্যানের ছোট ভাই সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি নামে দলটি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। আমাদের অভিযোগ হচ্ছে—ঢাকা, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, কুমিল্লা এবং অন্যান্য জায়গায় যে কার্যালয়গুলো দেখানো হয়েছে, সেগুলো সব আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। এখানে আমরা আমাদের পরিবার, বিবি-বাচ্চা নিয়ে বসবাস করি। আসলে হীন উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি দখল করা। সেগুলো নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান। আমরা দুই ভাই, দুই বোন। উনি আমার বড় ভাই হিসেবে আমার এবং ছোট দুই-বোনের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার কুমানসে আমাদের পারিবারিক সম্পত্তির ওপর নির্বাচনী কার্যালয় বসিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের প্রতি আকুল আবেদন, এটা আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। যার কাছে পরিবার-পরিজন, নিজের ছোট ভাই-বোনেরা নিরাপদ নয়, তাঁর কাছে দেশবাসী কীভাবে নিরাপদ থাকবে! এ জন্য আকুল আবেদন, বিএসপি নামের ভুঁইফোড় সংগঠনের নিবন্ধন যেন না দেওয়া হয়। পারিবারিক সম্পত্তি ও ভূমিদস্যু (সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) যে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলে, তারা প্রতিনিয়ত আমাদের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে। চকরিয়া ও ঢাকার বাড়িতেও মাস্তান বাহিনী মহড়া চালায়। আমাদের পরিবার, আমার বিবি-বাচ্চাদের ওপর সন্ত্রাসী মহড়া চলে।’
সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি বলেন, ‘একজন সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু, প্রতারক, জালিম এবং এই ঠকবাজ লোক কীভাবে জাতীয় নির্বাচন করে, যার কাছে নিজের পরিবার-পরিজন নিরাপদ নয়! যিনি আমার পিতা সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমেদ মাইজভান্ডারি থেকে সমুদয় সম্পত্তি জুলুম করে, প্রতারণার মাধ্যমে, হেবা দলিল করে, আমার বাবার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন। আমাদের পৈতৃক ও মাত্রিক সম্পত্তির কোনো হিস্যা না দিয়ে অন্যায়ভাবে জুলুম, অত্যাচার, নিপীড়ন করে যাচ্ছেন। একজন সন্ত্রাসী, ঠকবাজ, জুলুমবাজ কী করে একটা পার্টির নেতৃত্ব দিতে পারেন! এতে আমাদের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাঁর (সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) তো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডই নাই। তাঁর কর্মকাণ্ড হলো কীভাবে ভাই-বোনদের ঠকাবে, এই নিয়তে দল করতে হবে।’
বিএসপি কত দিন ধরে পরিচিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমি নির্বাচন কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি দেখে এবং টিভিতে প্রেস ব্রিফিং দেখে জানতে পেরেছি। বাংলাদেশের সব জায়গায় আমাদের খানকা শরিফ আছে। সেগুলোই তিনি কার্যালয় হিসেবে দেখিয়েছেন। উনি কীভাবে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলতে পারেন, সেটাও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেখার জন্য আবেদন জানাই। নিবন্ধনের নাম করে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা করছেন উনি।’
‘উনি যদি আমাদের এলাকায় মেম্বার নির্বাচন করেন তা-ও ফেল করবেন। মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা তাঁর নাই’ বলেও মন্তব্য করেন সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি।
সহিদ উদ্দিন আহমদের আরও অভিযোগ, ‘আমার বাবা সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির প্রতিষ্ঠিত খানকাহ শরিফগুলো বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আঞ্চলিক অফিস হিসেবে দেখানো হয়েছে। আর ঢাকায় যে কেন্দ্রীয় অফিস দেখানো হয়েছে, সেটি আমাদের বসতবাড়ি, যেখান থেকে আমাদের বের করে দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির সঙ্গে তাঁর দুই বোন সৈয়দা সায়েমা আহমদ ও সৈয়দা সাহেদা আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরিফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে প্রধানমন্ত্রীসহ নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসি সচিব বরাবর এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দেন তাঁরা।
বিএসপির চেয়ারম্যানের ছোট ভাই সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি নামে দলটি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। আমাদের অভিযোগ হচ্ছে—ঢাকা, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, কুমিল্লা এবং অন্যান্য জায়গায় যে কার্যালয়গুলো দেখানো হয়েছে, সেগুলো সব আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। এখানে আমরা আমাদের পরিবার, বিবি-বাচ্চা নিয়ে বসবাস করি। আসলে হীন উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি দখল করা। সেগুলো নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান। আমরা দুই ভাই, দুই বোন। উনি আমার বড় ভাই হিসেবে আমার এবং ছোট দুই-বোনের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার কুমানসে আমাদের পারিবারিক সম্পত্তির ওপর নির্বাচনী কার্যালয় বসিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের প্রতি আকুল আবেদন, এটা আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। যার কাছে পরিবার-পরিজন, নিজের ছোট ভাই-বোনেরা নিরাপদ নয়, তাঁর কাছে দেশবাসী কীভাবে নিরাপদ থাকবে! এ জন্য আকুল আবেদন, বিএসপি নামের ভুঁইফোড় সংগঠনের নিবন্ধন যেন না দেওয়া হয়। পারিবারিক সম্পত্তি ও ভূমিদস্যু (সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) যে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলে, তারা প্রতিনিয়ত আমাদের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে। চকরিয়া ও ঢাকার বাড়িতেও মাস্তান বাহিনী মহড়া চালায়। আমাদের পরিবার, আমার বিবি-বাচ্চাদের ওপর সন্ত্রাসী মহড়া চলে।’
সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি বলেন, ‘একজন সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু, প্রতারক, জালিম এবং এই ঠকবাজ লোক কীভাবে জাতীয় নির্বাচন করে, যার কাছে নিজের পরিবার-পরিজন নিরাপদ নয়! যিনি আমার পিতা সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমেদ মাইজভান্ডারি থেকে সমুদয় সম্পত্তি জুলুম করে, প্রতারণার মাধ্যমে, হেবা দলিল করে, আমার বাবার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন। আমাদের পৈতৃক ও মাত্রিক সম্পত্তির কোনো হিস্যা না দিয়ে অন্যায়ভাবে জুলুম, অত্যাচার, নিপীড়ন করে যাচ্ছেন। একজন সন্ত্রাসী, ঠকবাজ, জুলুমবাজ কী করে একটা পার্টির নেতৃত্ব দিতে পারেন! এতে আমাদের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাঁর (সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) তো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডই নাই। তাঁর কর্মকাণ্ড হলো কীভাবে ভাই-বোনদের ঠকাবে, এই নিয়তে দল করতে হবে।’
বিএসপি কত দিন ধরে পরিচিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমি নির্বাচন কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি দেখে এবং টিভিতে প্রেস ব্রিফিং দেখে জানতে পেরেছি। বাংলাদেশের সব জায়গায় আমাদের খানকা শরিফ আছে। সেগুলোই তিনি কার্যালয় হিসেবে দেখিয়েছেন। উনি কীভাবে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলতে পারেন, সেটাও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেখার জন্য আবেদন জানাই। নিবন্ধনের নাম করে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা করছেন উনি।’
‘উনি যদি আমাদের এলাকায় মেম্বার নির্বাচন করেন তা-ও ফেল করবেন। মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা তাঁর নাই’ বলেও মন্তব্য করেন সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি।
সহিদ উদ্দিন আহমদের আরও অভিযোগ, ‘আমার বাবা সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির প্রতিষ্ঠিত খানকাহ শরিফগুলো বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আঞ্চলিক অফিস হিসেবে দেখানো হয়েছে। আর ঢাকায় যে কেন্দ্রীয় অফিস দেখানো হয়েছে, সেটি আমাদের বসতবাড়ি, যেখান থেকে আমাদের বের করে দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির সঙ্গে তাঁর দুই বোন সৈয়দা সায়েমা আহমদ ও সৈয়দা সাহেদা আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরিফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে প্রধানমন্ত্রীসহ নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসি সচিব বরাবর এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দেন তাঁরা।
বিএসপির চেয়ারম্যানের ছোট ভাই সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি নামে দলটি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। আমাদের অভিযোগ হচ্ছে—ঢাকা, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, কুমিল্লা এবং অন্যান্য জায়গায় যে কার্যালয়গুলো দেখানো হয়েছে, সেগুলো সব আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। এখানে আমরা আমাদের পরিবার, বিবি-বাচ্চা নিয়ে বসবাস করি। আসলে হীন উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি দখল করা। সেগুলো নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান। আমরা দুই ভাই, দুই বোন। উনি আমার বড় ভাই হিসেবে আমার এবং ছোট দুই-বোনের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার কুমানসে আমাদের পারিবারিক সম্পত্তির ওপর নির্বাচনী কার্যালয় বসিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের প্রতি আকুল আবেদন, এটা আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। যার কাছে পরিবার-পরিজন, নিজের ছোট ভাই-বোনেরা নিরাপদ নয়, তাঁর কাছে দেশবাসী কীভাবে নিরাপদ থাকবে! এ জন্য আকুল আবেদন, বিএসপি নামের ভুঁইফোড় সংগঠনের নিবন্ধন যেন না দেওয়া হয়। পারিবারিক সম্পত্তি ও ভূমিদস্যু (সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) যে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলে, তারা প্রতিনিয়ত আমাদের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে। চকরিয়া ও ঢাকার বাড়িতেও মাস্তান বাহিনী মহড়া চালায়। আমাদের পরিবার, আমার বিবি-বাচ্চাদের ওপর সন্ত্রাসী মহড়া চলে।’
সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি বলেন, ‘একজন সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু, প্রতারক, জালিম এবং এই ঠকবাজ লোক কীভাবে জাতীয় নির্বাচন করে, যার কাছে নিজের পরিবার-পরিজন নিরাপদ নয়! যিনি আমার পিতা সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমেদ মাইজভান্ডারি থেকে সমুদয় সম্পত্তি জুলুম করে, প্রতারণার মাধ্যমে, হেবা দলিল করে, আমার বাবার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন। আমাদের পৈতৃক ও মাত্রিক সম্পত্তির কোনো হিস্যা না দিয়ে অন্যায়ভাবে জুলুম, অত্যাচার, নিপীড়ন করে যাচ্ছেন। একজন সন্ত্রাসী, ঠকবাজ, জুলুমবাজ কী করে একটা পার্টির নেতৃত্ব দিতে পারেন! এতে আমাদের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাঁর (সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) তো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডই নাই। তাঁর কর্মকাণ্ড হলো কীভাবে ভাই-বোনদের ঠকাবে, এই নিয়তে দল করতে হবে।’
বিএসপি কত দিন ধরে পরিচিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমি নির্বাচন কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি দেখে এবং টিভিতে প্রেস ব্রিফিং দেখে জানতে পেরেছি। বাংলাদেশের সব জায়গায় আমাদের খানকা শরিফ আছে। সেগুলোই তিনি কার্যালয় হিসেবে দেখিয়েছেন। উনি কীভাবে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলতে পারেন, সেটাও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেখার জন্য আবেদন জানাই। নিবন্ধনের নাম করে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা করছেন উনি।’
‘উনি যদি আমাদের এলাকায় মেম্বার নির্বাচন করেন তা-ও ফেল করবেন। মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা তাঁর নাই’ বলেও মন্তব্য করেন সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি।
সহিদ উদ্দিন আহমদের আরও অভিযোগ, ‘আমার বাবা সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির প্রতিষ্ঠিত খানকাহ শরিফগুলো বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আঞ্চলিক অফিস হিসেবে দেখানো হয়েছে। আর ঢাকায় যে কেন্দ্রীয় অফিস দেখানো হয়েছে, সেটি আমাদের বসতবাড়ি, যেখান থেকে আমাদের বের করে দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির সঙ্গে তাঁর দুই বোন সৈয়দা সায়েমা আহমদ ও সৈয়দা সাহেদা আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরিফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে প্রধানমন্ত্রীসহ নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইসি সচিব বরাবর এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দেন তাঁরা।
বিএসপির চেয়ারম্যানের ছোট ভাই সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি নামে দলটি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। আমাদের অভিযোগ হচ্ছে—ঢাকা, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, কুমিল্লা এবং অন্যান্য জায়গায় যে কার্যালয়গুলো দেখানো হয়েছে, সেগুলো সব আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। এখানে আমরা আমাদের পরিবার, বিবি-বাচ্চা নিয়ে বসবাস করি। আসলে হীন উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি দখল করা। সেগুলো নিয়ে কোর্টে মামলা চলমান। আমরা দুই ভাই, দুই বোন। উনি আমার বড় ভাই হিসেবে আমার এবং ছোট দুই-বোনের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার কুমানসে আমাদের পারিবারিক সম্পত্তির ওপর নির্বাচনী কার্যালয় বসিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারদের প্রতি আকুল আবেদন, এটা আমাদের পারিবারিক সম্পত্তি। যার কাছে পরিবার-পরিজন, নিজের ছোট ভাই-বোনেরা নিরাপদ নয়, তাঁর কাছে দেশবাসী কীভাবে নিরাপদ থাকবে! এ জন্য আকুল আবেদন, বিএসপি নামের ভুঁইফোড় সংগঠনের নিবন্ধন যেন না দেওয়া হয়। পারিবারিক সম্পত্তি ও ভূমিদস্যু (সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) যে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলে, তারা প্রতিনিয়ত আমাদের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে। চকরিয়া ও ঢাকার বাড়িতেও মাস্তান বাহিনী মহড়া চালায়। আমাদের পরিবার, আমার বিবি-বাচ্চাদের ওপর সন্ত্রাসী মহড়া চলে।’
সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি বলেন, ‘একজন সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যু, প্রতারক, জালিম এবং এই ঠকবাজ লোক কীভাবে জাতীয় নির্বাচন করে, যার কাছে নিজের পরিবার-পরিজন নিরাপদ নয়! যিনি আমার পিতা সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমেদ মাইজভান্ডারি থেকে সমুদয় সম্পত্তি জুলুম করে, প্রতারণার মাধ্যমে, হেবা দলিল করে, আমার বাবার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন। আমাদের পৈতৃক ও মাত্রিক সম্পত্তির কোনো হিস্যা না দিয়ে অন্যায়ভাবে জুলুম, অত্যাচার, নিপীড়ন করে যাচ্ছেন। একজন সন্ত্রাসী, ঠকবাজ, জুলুমবাজ কী করে একটা পার্টির নেতৃত্ব দিতে পারেন! এতে আমাদের পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাঁর (সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি) তো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডই নাই। তাঁর কর্মকাণ্ড হলো কীভাবে ভাই-বোনদের ঠকাবে, এই নিয়তে দল করতে হবে।’
বিএসপি কত দিন ধরে পরিচিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমি নির্বাচন কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি দেখে এবং টিভিতে প্রেস ব্রিফিং দেখে জানতে পেরেছি। বাংলাদেশের সব জায়গায় আমাদের খানকা শরিফ আছে। সেগুলোই তিনি কার্যালয় হিসেবে দেখিয়েছেন। উনি কীভাবে ছয়টা গানম্যান নিয়ে চলতে পারেন, সেটাও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দেখার জন্য আবেদন জানাই। নিবন্ধনের নাম করে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা করছেন উনি।’
‘উনি যদি আমাদের এলাকায় মেম্বার নির্বাচন করেন তা-ও ফেল করবেন। মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা তাঁর নাই’ বলেও মন্তব্য করেন সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারি।
সহিদ উদ্দিন আহমদের আরও অভিযোগ, ‘আমার বাবা সৈয়দ মইনুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির প্রতিষ্ঠিত খানকাহ শরিফগুলো বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আঞ্চলিক অফিস হিসেবে দেখানো হয়েছে। আর ঢাকায় যে কেন্দ্রীয় অফিস দেখানো হয়েছে, সেটি আমাদের বসতবাড়ি, যেখান থেকে আমাদের বের করে দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় সৈয়দ সহিদ উদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির সঙ্গে তাঁর দুই বোন সৈয়দা সায়েমা আহমদ ও সৈয়দা সাহেদা আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরীফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের পারিবারিক সম্পত্তি
২০ জুলাই ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরীফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের পারিবারিক সম্পত্তি
২০ জুলাই ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরীফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের পারিবারিক সম্পত্তি
২০ জুলাই ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধন পাওয়ার তালিকায় থাকা বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারির বিরুদ্ধে খানকা শরীফ দখল করে রাজনৈতিক কার্যালয় বানানোর অভিযোগ করেছেন তাঁর আপন ছোট ভাই ও দুই বোন। সেই সঙ্গে সংগঠনটিকে নিবন্ধন না দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের পারিবারিক সম্পত্তি
২০ জুলাই ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে