নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংসদ অধিবেশনের ৫০ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে আগামী ৭ এপ্রিল। এ উপলক্ষে ৬ এপ্রিল শুরু হচ্ছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই বিশেষ অধিবেশন (একাদশ সংসদের ২২ তম) চার কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। বিশেষ অধিবেশনে ৭ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ স্মারক দেবেন। এ ছাড়া ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব এনে তা গ্রহণ করা হবে।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বিশেষ অধিবেশনের কার্যক্রমসহ সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে নেওয়া বছরব্যাপী কর্মসূচি বিস্তারিত তুলে ধরেন।
১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ যাত্রা শুরু করে উল্লেখ করে স্পিকার বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল সংসদের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালে আমরা সংসদের সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করতে যাচ্ছি। এ জন্য ৭ এপ্রিল সংসদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।’
৫০ বছরের এই বিশেষ সময়টিকে উদ্যাপনের জন্য কিছু কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, একটি বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ইতিমধ্যে এই বিশেষ অধিবেশন আহ্বান করেছেন। ৬ এপ্রিল থেকে অধিবেশন শুরু হবে এবং ৭ এপ্রিল বিশেষ অধিবেশনের কার্যক্রম হবে। সেখানে সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আসবেন ও স্মারক বক্তৃতা দেবেন।
পরবর্তী অংশে ১৪৭ বিধিতে সাধারণ আলোচনার জন্য সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রস্তাব তুলবেন বলে জানান স্পিকার। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব উত্থাপন ও বক্তব্যর পর সকল সদস্যরা এই আলোচনায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। আলোচনায় আমরা প্রবীণ সদস্য বিশেষ করে ১৯৭৩ সালের সংসদের সদস্যদের অভিজ্ঞতা আমরা শুনব। ৮ এপ্রিল আলোচনা শুরু হয়ে ৯ এপ্রিল তা সমাপ্তির দিকে যাবে এবং প্রস্তাব সাধারণ সর্বসম্মতক্রমে নেওয়া হবে। এর মাধ্যমে অধিবেশন সমাপ্তির দিকে যাবে। আমরা বিশেষ অধিবেশনের একটি খসড়া কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এর সবকিছু চূড়ান্ত হবে কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে।’
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা যখন সংসদের সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপন করছি তখন একাদশ জাতীয় সংসদ চলমান। এটা অনেক গৌরবের বিষয়। আমাদের সংসদ নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এবং স্পিকারও একজন নারী। যেটা দশমের কিছু অংশসহ, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত।’
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, ৬ এপ্রিল সকালে সংসদের বৈঠক শুরু হলে ওই দিন শোকপ্রস্তাবসহ নিয়মিত কার্যসূচির মধ্য দিয়ে বৈঠক শেষ হবে। পরদিন ৭ এপ্রিল, শুক্রবার শুরু হবে বিশেষ অধিবেশনের কার্যক্রম। এদিন বৈঠক বসবে বিকেলে। এই দিনের বৈঠকে রাষ্ট্রপতি স্মারক বক্তব্য দেবেন। এ ছাড়া সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে এদিন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মারক ডাকটিকিট উন্মুক্ত করবেন। পরদিন ৮ এপ্রিল সকালে বৈঠক শুরু হলে প্রধানমন্ত্রী ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব তুলে সেটার ওপর বক্তব্য রাখবেন। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শেষ হলে অন্য সদস্যদের আলোচনার সুযোগ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ৮ ও ৯ এপ্রিল দুই দিন আলোচনা শেষে সাধারণ প্রস্তাবটি গ্রহণ করা হবে। তবে, এর মধ্যে আগ্রহী সকল এমপিদের আলোচনার সুযোগ দেওয়া না গেলে আরও একদিন সময় বাড়ানো হতে পারে।
স্পিকার জানিয়েছেন, বিশেষ অধিবেশনের আলোচনাকালে লিপিবদ্ধ করা হবে। তা একত্রিত করে বই আকারে প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এর আগে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে যে বিশেষ অধিবেশন হয়েছিল তার আলোচনাগুলোকেও বই আকারে ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি জানান, ৬ এপ্রিল কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই বইটির মোড়ক উন্মোচন করবেন।
বিশেষ অধিবেশন ছাড়াও বছরব্যাপী কিছু কিছু অনুষ্ঠান থাকবে বলে জানান শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রবীণ সংসদ সদস্যের সঙ্গে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে পারস্পরিক একটি মতবিনিময়ের চিন্তা করছি। সিনিয়র সংসদ সদস্যরা তাদের অভিজ্ঞতা সেখানে শেয়ার করবেন। বর্তমানের তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন থাকলে সেটা করবেন।’
সংসদের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানান স্পিকার। তা বাজেট সেশনের পরে হবে বলেও জানান তিনি। শিরীন শারমিন বলেন, ‘সেখানে আমরা অন্যান্য দেশের কিছু স্পিকারসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানাব। সেটি সুবর্ণ জয়ন্তী পালনের অংশ হবে বলে আশা করছি। সেটা সেপ্টেম্বর অক্টোবরে হয়তো হবে।’
এর আগে ২০২০ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের সংসদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ওই বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে স্মারক বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
ওই দিনই জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা জানাতে সংসদে একটি প্রস্তাব এনেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই প্রস্তাব নিয়ে সংসদে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতাসহ সরকারি ও বিরোধী দলীয় ৭৯ সংসদ সদস্য এর ওপর ১৯ ঘণ্টা ৩ মিনিট আলোচনা করেন। পরে তা সর্বসম্মতক্রমে গ্রহণ করা হয়।

সংসদ অধিবেশনের ৫০ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে আগামী ৭ এপ্রিল। এ উপলক্ষে ৬ এপ্রিল শুরু হচ্ছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই বিশেষ অধিবেশন (একাদশ সংসদের ২২ তম) চার কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। বিশেষ অধিবেশনে ৭ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ স্মারক দেবেন। এ ছাড়া ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব এনে তা গ্রহণ করা হবে।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বিশেষ অধিবেশনের কার্যক্রমসহ সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে নেওয়া বছরব্যাপী কর্মসূচি বিস্তারিত তুলে ধরেন।
১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ যাত্রা শুরু করে উল্লেখ করে স্পিকার বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল সংসদের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালে আমরা সংসদের সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করতে যাচ্ছি। এ জন্য ৭ এপ্রিল সংসদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।’
৫০ বছরের এই বিশেষ সময়টিকে উদ্যাপনের জন্য কিছু কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, একটি বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ইতিমধ্যে এই বিশেষ অধিবেশন আহ্বান করেছেন। ৬ এপ্রিল থেকে অধিবেশন শুরু হবে এবং ৭ এপ্রিল বিশেষ অধিবেশনের কার্যক্রম হবে। সেখানে সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আসবেন ও স্মারক বক্তৃতা দেবেন।
পরবর্তী অংশে ১৪৭ বিধিতে সাধারণ আলোচনার জন্য সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রস্তাব তুলবেন বলে জানান স্পিকার। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব উত্থাপন ও বক্তব্যর পর সকল সদস্যরা এই আলোচনায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। আলোচনায় আমরা প্রবীণ সদস্য বিশেষ করে ১৯৭৩ সালের সংসদের সদস্যদের অভিজ্ঞতা আমরা শুনব। ৮ এপ্রিল আলোচনা শুরু হয়ে ৯ এপ্রিল তা সমাপ্তির দিকে যাবে এবং প্রস্তাব সাধারণ সর্বসম্মতক্রমে নেওয়া হবে। এর মাধ্যমে অধিবেশন সমাপ্তির দিকে যাবে। আমরা বিশেষ অধিবেশনের একটি খসড়া কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এর সবকিছু চূড়ান্ত হবে কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে।’
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা যখন সংসদের সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপন করছি তখন একাদশ জাতীয় সংসদ চলমান। এটা অনেক গৌরবের বিষয়। আমাদের সংসদ নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ, সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এবং স্পিকারও একজন নারী। যেটা দশমের কিছু অংশসহ, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত।’
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, ৬ এপ্রিল সকালে সংসদের বৈঠক শুরু হলে ওই দিন শোকপ্রস্তাবসহ নিয়মিত কার্যসূচির মধ্য দিয়ে বৈঠক শেষ হবে। পরদিন ৭ এপ্রিল, শুক্রবার শুরু হবে বিশেষ অধিবেশনের কার্যক্রম। এদিন বৈঠক বসবে বিকেলে। এই দিনের বৈঠকে রাষ্ট্রপতি স্মারক বক্তব্য দেবেন। এ ছাড়া সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে এদিন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মারক ডাকটিকিট উন্মুক্ত করবেন। পরদিন ৮ এপ্রিল সকালে বৈঠক শুরু হলে প্রধানমন্ত্রী ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব তুলে সেটার ওপর বক্তব্য রাখবেন। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শেষ হলে অন্য সদস্যদের আলোচনার সুযোগ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ৮ ও ৯ এপ্রিল দুই দিন আলোচনা শেষে সাধারণ প্রস্তাবটি গ্রহণ করা হবে। তবে, এর মধ্যে আগ্রহী সকল এমপিদের আলোচনার সুযোগ দেওয়া না গেলে আরও একদিন সময় বাড়ানো হতে পারে।
স্পিকার জানিয়েছেন, বিশেষ অধিবেশনের আলোচনাকালে লিপিবদ্ধ করা হবে। তা একত্রিত করে বই আকারে প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এর আগে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে যে বিশেষ অধিবেশন হয়েছিল তার আলোচনাগুলোকেও বই আকারে ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি জানান, ৬ এপ্রিল কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই বইটির মোড়ক উন্মোচন করবেন।
বিশেষ অধিবেশন ছাড়াও বছরব্যাপী কিছু কিছু অনুষ্ঠান থাকবে বলে জানান শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রবীণ সংসদ সদস্যের সঙ্গে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে পারস্পরিক একটি মতবিনিময়ের চিন্তা করছি। সিনিয়র সংসদ সদস্যরা তাদের অভিজ্ঞতা সেখানে শেয়ার করবেন। বর্তমানের তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন থাকলে সেটা করবেন।’
সংসদের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানান স্পিকার। তা বাজেট সেশনের পরে হবে বলেও জানান তিনি। শিরীন শারমিন বলেন, ‘সেখানে আমরা অন্যান্য দেশের কিছু স্পিকারসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের আমন্ত্রণ জানাব। সেটি সুবর্ণ জয়ন্তী পালনের অংশ হবে বলে আশা করছি। সেটা সেপ্টেম্বর অক্টোবরে হয়তো হবে।’
এর আগে ২০২০ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের সংসদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ওই বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে স্মারক বক্তৃতা দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
ওই দিনই জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা জানাতে সংসদে একটি প্রস্তাব এনেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই প্রস্তাব নিয়ে সংসদে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতাসহ সরকারি ও বিরোধী দলীয় ৭৯ সংসদ সদস্য এর ওপর ১৯ ঘণ্টা ৩ মিনিট আলোচনা করেন। পরে তা সর্বসম্মতক্রমে গ্রহণ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সদস্যের মরদেহ রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছে।
এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে আজ শনিবার নিহতদের মরদেহ দেশে পৌঁছায় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম বিমানবন্দরে শান্তিরক্ষীদের মৃতদেহ গ্রহণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশে জাতিসংঘের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রতিনিধি, আবেইতে মোতায়েনরত জাতিসংঘ মিশন ইউনিসফার ফোর্স কমান্ডারের প্রতিনিধি, চিফ কমিউনিটি লিয়াজোঁ অফিসারসহ অন্যরা।
সেনাবাহিনীর সদস্যদের মরদেহ নেওয়ার সময় সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং সব সামরিক ব্যক্তি শাহাদাতবরণকারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে স্যালুট দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর ড্রোন হামলায় ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হওয়ার পাশাপাশি নয়জন আহত হন; যাঁদের মধ্যে আটজন কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে আগা খান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে সবাই শঙ্কামুক্ত রয়েছেন বলে জানায় আইএসপিআর।

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সদস্যের মরদেহ রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছে।
এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে আজ শনিবার নিহতদের মরদেহ দেশে পৌঁছায় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম বিমানবন্দরে শান্তিরক্ষীদের মৃতদেহ গ্রহণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশে জাতিসংঘের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রতিনিধি, আবেইতে মোতায়েনরত জাতিসংঘ মিশন ইউনিসফার ফোর্স কমান্ডারের প্রতিনিধি, চিফ কমিউনিটি লিয়াজোঁ অফিসারসহ অন্যরা।
সেনাবাহিনীর সদস্যদের মরদেহ নেওয়ার সময় সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং সব সামরিক ব্যক্তি শাহাদাতবরণকারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে স্যালুট দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর ড্রোন হামলায় ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হওয়ার পাশাপাশি নয়জন আহত হন; যাঁদের মধ্যে আটজন কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে আগা খান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে সবাই শঙ্কামুক্ত রয়েছেন বলে জানায় আইএসপিআর।

সংসদ অধিবেশনের ৫০ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে আগামী ৭ এপ্রিল। এ উপলক্ষে ৬ এপ্রিল শুরু হচ্ছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই বিশেষ অধিবেশন (একাদশ সংসদের ২২ তম) চার কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। বিশেষ অধিবেশনে ৭ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ স্মারক দেবেন। এ ছাড়া ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব এনে তা গ্রহণ কর
০৩ এপ্রিল ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়। হাদির মরদেহ কবরে শায়িত করা হয় ৩টা ২০মিনিটের দিকে। সমাধিস্থলে নিয়ে আসা হয় ৩ টা ২ মিনিটে। দাফন শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
আজ বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১৫ ডিসেম্বর ওসমান হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ গতকাল সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মর্গে। শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়। হাদির মরদেহ কবরে শায়িত করা হয় ৩টা ২০মিনিটের দিকে। সমাধিস্থলে নিয়ে আসা হয় ৩ টা ২ মিনিটে। দাফন শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
আজ বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১৫ ডিসেম্বর ওসমান হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ গতকাল সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মর্গে। শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

সংসদ অধিবেশনের ৫০ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে আগামী ৭ এপ্রিল। এ উপলক্ষে ৬ এপ্রিল শুরু হচ্ছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই বিশেষ অধিবেশন (একাদশ সংসদের ২২ তম) চার কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। বিশেষ অধিবেশনে ৭ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ স্মারক দেবেন। এ ছাড়া ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব এনে তা গ্রহণ কর
০৩ এপ্রিল ২০২৩
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
১ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের উপসেনাপতি (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ), স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান ও সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের (এ কে খন্দকার) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার বীর উত্তম ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ হিসেবে তাঁর কৌশলগত সিদ্ধান্ত, সাংগঠনিক দক্ষতা ও অটল দেশপ্রেম স্বাধীনতার সংগ্রামকে আরও সুসংহত করেছিল।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, স্বাধীনতার পর এ কে খন্দকার বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন এবং দেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান হিসেবে এই বাহিনীকে একটি সুসংগঠিত ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করাতে অসামান্য অবদান রাখেন।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার রণাঙ্গনের একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে গ্রন্থ রচনা করে পতিত ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ব্যাপক রোষানলে পড়েন। মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরাই ছিল পতিত শাসনের দৃষ্টিতে তাঁর অপরাধ।
ড. ইউনূস বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা মুক্তিযোদ্ধা, সৎ ও সাহসী এবং আদর্শনিষ্ঠ দেশপ্রেমিক। তাঁর কর্ম, চিন্তা ও আদর্শ নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে একজন বীর সন্তানকে হারাল দেশ। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, সহযোদ্ধা ও গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

মুক্তিযুদ্ধের উপসেনাপতি (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ), স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান ও সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের (এ কে খন্দকার) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার বীর উত্তম ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ হিসেবে তাঁর কৌশলগত সিদ্ধান্ত, সাংগঠনিক দক্ষতা ও অটল দেশপ্রেম স্বাধীনতার সংগ্রামকে আরও সুসংহত করেছিল।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, স্বাধীনতার পর এ কে খন্দকার বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন এবং দেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান হিসেবে এই বাহিনীকে একটি সুসংগঠিত ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করাতে অসামান্য অবদান রাখেন।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার রণাঙ্গনের একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে গ্রন্থ রচনা করে পতিত ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ব্যাপক রোষানলে পড়েন। মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরাই ছিল পতিত শাসনের দৃষ্টিতে তাঁর অপরাধ।
ড. ইউনূস বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা মুক্তিযোদ্ধা, সৎ ও সাহসী এবং আদর্শনিষ্ঠ দেশপ্রেমিক। তাঁর কর্ম, চিন্তা ও আদর্শ নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে একজন বীর সন্তানকে হারাল দেশ। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, সহযোদ্ধা ও গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

সংসদ অধিবেশনের ৫০ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে আগামী ৭ এপ্রিল। এ উপলক্ষে ৬ এপ্রিল শুরু হচ্ছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই বিশেষ অধিবেশন (একাদশ সংসদের ২২ তম) চার কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। বিশেষ অধিবেশনে ৭ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ স্মারক দেবেন। এ ছাড়া ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব এনে তা গ্রহণ কর
০৩ এপ্রিল ২০২৩
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
শহীদ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবেগঘন বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ‘প্রিয় ওসমান হাদি, তোমাকে আমরা বিদায় দিতে আসিনি। তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছ এবং বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, তুমি সব বাংলাদেশির বুকের মধ্যে থাকবে।’
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘আজকে পথে ঢেউয়ের মতো লোক আসছে, সারা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ এই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা তোমার কাছে ওয়াদা করতে এসেছি—তুমি যা বলে গেছ, আমরা যেন তা পূরণ করতে পারি। সেই ওয়াদা শুধু আমরা নয়, পুরুষানুক্রমে বাংলাদেশের সব মানুষ পূরণ করবে। তোমার মানবপ্রেম, সাধারণ মানুষের সঙ্গে মেলামেশা এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আমরা প্রাণে গ্রহণ করছি।’
জানাজায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। হাদিকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের ঢলে সংসদ ভবন এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জনসমুদ্রে পরিণত হয়। দেশের বাইরে অবস্থানরত বাংলাদেশিরাও ভার্চ্যুয়ালি এই মুহূর্তের খবরাখবর রাখছেন বলে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
পূর্বঘোষিত সময় অনুযায়ী জানাজা দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আড়াইটায় শুরু হয়। জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ও গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে পুরো এলাকা সুরক্ষিত রাখা হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু ছাড়াই অংশগ্রহণ করেন এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধির পাশে ওসমান হাদিকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরে মারা যান ওসমান হাদি। তাঁর মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো জনতার অংশগ্রহণে এই জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
শহীদ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবেগঘন বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ‘প্রিয় ওসমান হাদি, তোমাকে আমরা বিদায় দিতে আসিনি। তুমি আমাদের বুকের ভেতরে আছ এবং বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, তুমি সব বাংলাদেশির বুকের মধ্যে থাকবে।’
ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘আজকে পথে ঢেউয়ের মতো লোক আসছে, সারা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ এই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা তোমার কাছে ওয়াদা করতে এসেছি—তুমি যা বলে গেছ, আমরা যেন তা পূরণ করতে পারি। সেই ওয়াদা শুধু আমরা নয়, পুরুষানুক্রমে বাংলাদেশের সব মানুষ পূরণ করবে। তোমার মানবপ্রেম, সাধারণ মানুষের সঙ্গে মেলামেশা এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আমরা প্রাণে গ্রহণ করছি।’
জানাজায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। হাদিকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের ঢলে সংসদ ভবন এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জনসমুদ্রে পরিণত হয়। দেশের বাইরে অবস্থানরত বাংলাদেশিরাও ভার্চ্যুয়ালি এই মুহূর্তের খবরাখবর রাখছেন বলে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
পূর্বঘোষিত সময় অনুযায়ী জানাজা দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা আড়াইটায় শুরু হয়। জানাজা উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) নজিরবিহীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ১০০০টি বডি ওর্ন ক্যামেরা ও গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে পুরো এলাকা সুরক্ষিত রাখা হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু ছাড়াই অংশগ্রহণ করেন এবং সংসদ ভবন এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন জাতীয় কবির সমাধির পাশে ওসমান হাদিকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরে মারা যান ওসমান হাদি। তাঁর মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

সংসদ অধিবেশনের ৫০ বছর পূর্তি হতে যাচ্ছে আগামী ৭ এপ্রিল। এ উপলক্ষে ৬ এপ্রিল শুরু হচ্ছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। এই বিশেষ অধিবেশন (একাদশ সংসদের ২২ তম) চার কার্যদিবস পর্যন্ত চলতে পারে। বিশেষ অধিবেশনে ৭ এপ্রিল বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ স্মারক দেবেন। এ ছাড়া ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব এনে তা গ্রহণ কর
০৩ এপ্রিল ২০২৩
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
৪৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১ ঘণ্টা আগে