ইশতিয়াক হাসান

স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আকারে ছোট হলে কী হবে, ইতিহাস-ঐতিহ্যের দিক থেকে এটি অনেক পুরোনো। তবে পর্যটকেরা একে চিনেছে অন্য একটি কারণে, শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে।
মাত্র হাজার তিনেক জনসংখ্যার শহর এটি। ছোট্ট নদী রিও ট্রেজোর স্রোতে সৃষ্টি এক গিরিসংকটে পুরোনো শহরের বড় একটি অংশের অবস্থান। রিও ট্রেজোই শহরটিকে দুই ভাগ করে দিয়েছে। ২ হাজার বছর আগে এই এলাকায় রোমান আগ্রাসনের সময়ও জনবসতি ছিল। কারো কারো মতে, এমনকি তারও কয়েক হাজার বছর আগেও এখানকার গুহাগুলোয় বাস করত মানুষ। তবে সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস শহর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বারো শতক কিংবা এর কিছু আগে। মুররা তখন এই শহরের গোড়াপত্তন করেন। একে ঘিরে থাকা পাথুরে দেয়ালগুলো প্রাকৃতিক নিরাপত্তা বেষ্টনী হিসেবে ব্যবহার করেন।
স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে, যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। এগুলো পুয়েবলোস ব্লাংকোস কিংবা সাদা গ্রাম বা শহর নামে পরিচিত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস এ রকম সাদা দালানের শহর।
সূর্যের আলো প্রতিফলিত হওয়া এবং দালানগুলো শীতল করার জন্য এই সাদা রং ব্যবহার করা যায়। ইতিহাসের বিভিন্ন সময় এখানে বসতি গাড়া নানা জাতি-গোষ্ঠী তাদের রুচি, চিন্তা-ভাবনা ফুটিয়ে তুলেছে শহরটিতে। এ কারণে সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের স্থাপনাগুলোতে নানা ধরনের শৈলীর একটা মিশ্রণ চোখে পড়ে।
জানা যায় স্পেনীয়দের একের পর এক আক্রমণের সময় মুররা এই শহরে অবস্থান করে আত্মরক্ষা করেন। কারও কারও ধারণা, সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস নামটি দিয়ে বোঝায় শহরে স্পেনীয়দের সাতটি আক্রমণকে। প্রথম ছয়টি সফলতার সঙ্গে প্রতিহত করে মুররা। তবে সপ্তমবারে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। এমনিতে মুরদের শহরগুলো পাহাড়ের ওপর গড়ে উঠলেও এই শহর গড়ে ওঠে গুহার মধ্যে পাথরের নিচে। কারও কারও অবশ্য ধারণা, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ওয়াইনের পাতালে সংরক্ষণের বিষয়টি শহরের নামে প্রতিফলিত হয়েছে।
অবশ্য নামে কী আসে-যায়! পর্যটকেরা তো আর নাম দেখে সেখানে যান না, তাঁরা যান এখানকার পাথরের তাকের তলের বসতি দেখতে। শহরের অনেক বাড়ি-ঘর কিংবা দোকানে প্রাকৃতিক ছাদের কাজ করছে পাথুরে তাক। অনেক সড়কের ওপরেও পাবেন ঝুলন্ত এই পাথুরে দেয়াল। বিশেষ করে বিশাল ওই পাথুরে তাকটা, যেটা সাদা বাড়িতে ভরা গোটা একটা এলাকাকে ঢেকে রেখেছে সেটি সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। দক্ষিণ স্পেনের উষ্ণ গ্রীষ্মে এটি ছায়া আর শীতলতা দেয় মানুষকে। ঝুলে থাকা পাথরের ওপরও বাড়ি আছে। এভাবে পাথরের কারণে প্রাকৃতিকভাবে আলাদা হয়ে কয়েকটি স্তরে দাঁড়িয়ে আছে বাড়িগুলো। পাথর আর বাড়িঘরগুলো এভাবে বিন্যস্ত হয়ে আছে যে যখন কোনো পর্যটক শহরের ভেতর দিয়ে যখন হাঁটেন, তখন পাথরের চারপাশে বাড়ি-ঘর গড়ে উঠেছে নাকি বাড়ির চারপাশে পাথর, সেই হিসাব মেলাতে গিয়ে ধন্দে পড়েন।
অবশ্য পুরোনো শহরের উত্তর দিকটা, যেখানে রিও ট্রেজো একটা কড়া মোচর নিয়েছে, সেই জায়গাটা বেশ খোলামেলা। এখানকার রাস্তাটা ধরে হেঁটে গেলে নদী, গিরিখাদের দারুণ দৃশ্য পাবেন।
শহরে করার মতো অনেক কিছুই আছে। পাহাড়ের গায়ের সাদা বাড়ি কিংবা ছোট্ট গুহার ভেতরের দোকানগুলো দেখতে দেখতে সরু রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার মজাই আলাদা। দোকান এমনকি রাস্তার পাশের পাথুরে দেয়ালে শোভা পায় ফুলদানি। তাতে শোভা পাচ্ছে বর্ণিল সব ফুল।
সেলে কুয়েভাস দেল সোল বা সূর্যের গুহা সড়ক শহরের সবচেয়ে ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা। পাথরের তাকের নিচে অবস্থিত রাস্তাটির পাশে চমৎকার কিছু রেস্তোরাঁ আছে। নদীতীরে ভালোমতো একটি আসন দখল করতে পারলে ঝুলে থাকা বিশাল পাথর আর গিরিখাদের অসাধারণ দৃশ্য উপভোগের সুযোগ মিলবে। আবার ছোট্ট কোনো একটি সেতু ধরে চলে যেতে পারেন সেলে কুয়েভাস দে লা সোম্ব্রা নামের আর একটি পাথরতলের সড়ক বা গুহা সড়কে। এই দুটোতে কয়েকবার আসা-যাওয়া করে হয়তো সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন, শহরের সবচেয়ে বিখ্যাত রাস্তা দুটির মধ্যে কোনটি আপনাকে বেশি আকৃষ্ট করেছে।
সেলে কুয়েভাস দেল সোলকে আপনার বেশি উজ্জ্বল মনে হবে, কারণ আলোর প্রবেশ বেশি এখানে। সেলে কুয়েভাস দে লা সোম্ব্রা কিছুটা অন্ধকার হলেও এতেই গুহা-সড়কের আমেজটা বেশি পাবেন আপনি। রাস্তার মূল অংশটি আবার একটি সুড়ঙ্গ। সেলে কুয়েভাস দে লা সোম্ব্রার দোকানগুলোয় ঢুকলে বেশ একটা গুহা গুহা আমেজ পেলেও আপনার জন্য অবশ্য কর্তব্য স্থানীয়দের বাস করা একটি গুহা-বাড়িতে ঢুকে দেখা। পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত মুরদের দুর্গের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাবেন যে রাস্তা ধরে, সেটিও অসাধারণ। সিঁড়ি বেয়ে উঠতে উঠতে পাথরের নিচে দৃষ্টিনন্দন শৈলীর ঘর-বাড়ি দেখে চোখ জুড়াবে। শহরের গির্জাগুলো দেখতে ভুলবেন না যেন! আর থাকবেন কোথায়? অবশ্যই পাথরের চাতালের নিচের কিংবা গুহার ভেতরের কোনো হোটেলে!
সূত্র: এটলাস অবসকিউরা, রুটিনলি নোমাডিক.কম, এমিউজিং প্ল্যানেট

স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আকারে ছোট হলে কী হবে, ইতিহাস-ঐতিহ্যের দিক থেকে এটি অনেক পুরোনো। তবে পর্যটকেরা একে চিনেছে অন্য একটি কারণে, শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে।
মাত্র হাজার তিনেক জনসংখ্যার শহর এটি। ছোট্ট নদী রিও ট্রেজোর স্রোতে সৃষ্টি এক গিরিসংকটে পুরোনো শহরের বড় একটি অংশের অবস্থান। রিও ট্রেজোই শহরটিকে দুই ভাগ করে দিয়েছে। ২ হাজার বছর আগে এই এলাকায় রোমান আগ্রাসনের সময়ও জনবসতি ছিল। কারো কারো মতে, এমনকি তারও কয়েক হাজার বছর আগেও এখানকার গুহাগুলোয় বাস করত মানুষ। তবে সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস শহর হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বারো শতক কিংবা এর কিছু আগে। মুররা তখন এই শহরের গোড়াপত্তন করেন। একে ঘিরে থাকা পাথুরে দেয়ালগুলো প্রাকৃতিক নিরাপত্তা বেষ্টনী হিসেবে ব্যবহার করেন।
স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে, যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। এগুলো পুয়েবলোস ব্লাংকোস কিংবা সাদা গ্রাম বা শহর নামে পরিচিত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস এ রকম সাদা দালানের শহর।
সূর্যের আলো প্রতিফলিত হওয়া এবং দালানগুলো শীতল করার জন্য এই সাদা রং ব্যবহার করা যায়। ইতিহাসের বিভিন্ন সময় এখানে বসতি গাড়া নানা জাতি-গোষ্ঠী তাদের রুচি, চিন্তা-ভাবনা ফুটিয়ে তুলেছে শহরটিতে। এ কারণে সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের স্থাপনাগুলোতে নানা ধরনের শৈলীর একটা মিশ্রণ চোখে পড়ে।
জানা যায় স্পেনীয়দের একের পর এক আক্রমণের সময় মুররা এই শহরে অবস্থান করে আত্মরক্ষা করেন। কারও কারও ধারণা, সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস নামটি দিয়ে বোঝায় শহরে স্পেনীয়দের সাতটি আক্রমণকে। প্রথম ছয়টি সফলতার সঙ্গে প্রতিহত করে মুররা। তবে সপ্তমবারে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। এমনিতে মুরদের শহরগুলো পাহাড়ের ওপর গড়ে উঠলেও এই শহর গড়ে ওঠে গুহার মধ্যে পাথরের নিচে। কারও কারও অবশ্য ধারণা, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ওয়াইনের পাতালে সংরক্ষণের বিষয়টি শহরের নামে প্রতিফলিত হয়েছে।
অবশ্য নামে কী আসে-যায়! পর্যটকেরা তো আর নাম দেখে সেখানে যান না, তাঁরা যান এখানকার পাথরের তাকের তলের বসতি দেখতে। শহরের অনেক বাড়ি-ঘর কিংবা দোকানে প্রাকৃতিক ছাদের কাজ করছে পাথুরে তাক। অনেক সড়কের ওপরেও পাবেন ঝুলন্ত এই পাথুরে দেয়াল। বিশেষ করে বিশাল ওই পাথুরে তাকটা, যেটা সাদা বাড়িতে ভরা গোটা একটা এলাকাকে ঢেকে রেখেছে সেটি সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। দক্ষিণ স্পেনের উষ্ণ গ্রীষ্মে এটি ছায়া আর শীতলতা দেয় মানুষকে। ঝুলে থাকা পাথরের ওপরও বাড়ি আছে। এভাবে পাথরের কারণে প্রাকৃতিকভাবে আলাদা হয়ে কয়েকটি স্তরে দাঁড়িয়ে আছে বাড়িগুলো। পাথর আর বাড়িঘরগুলো এভাবে বিন্যস্ত হয়ে আছে যে যখন কোনো পর্যটক শহরের ভেতর দিয়ে যখন হাঁটেন, তখন পাথরের চারপাশে বাড়ি-ঘর গড়ে উঠেছে নাকি বাড়ির চারপাশে পাথর, সেই হিসাব মেলাতে গিয়ে ধন্দে পড়েন।
অবশ্য পুরোনো শহরের উত্তর দিকটা, যেখানে রিও ট্রেজো একটা কড়া মোচর নিয়েছে, সেই জায়গাটা বেশ খোলামেলা। এখানকার রাস্তাটা ধরে হেঁটে গেলে নদী, গিরিখাদের দারুণ দৃশ্য পাবেন।
শহরে করার মতো অনেক কিছুই আছে। পাহাড়ের গায়ের সাদা বাড়ি কিংবা ছোট্ট গুহার ভেতরের দোকানগুলো দেখতে দেখতে সরু রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার মজাই আলাদা। দোকান এমনকি রাস্তার পাশের পাথুরে দেয়ালে শোভা পায় ফুলদানি। তাতে শোভা পাচ্ছে বর্ণিল সব ফুল।
সেলে কুয়েভাস দেল সোল বা সূর্যের গুহা সড়ক শহরের সবচেয়ে ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা। পাথরের তাকের নিচে অবস্থিত রাস্তাটির পাশে চমৎকার কিছু রেস্তোরাঁ আছে। নদীতীরে ভালোমতো একটি আসন দখল করতে পারলে ঝুলে থাকা বিশাল পাথর আর গিরিখাদের অসাধারণ দৃশ্য উপভোগের সুযোগ মিলবে। আবার ছোট্ট কোনো একটি সেতু ধরে চলে যেতে পারেন সেলে কুয়েভাস দে লা সোম্ব্রা নামের আর একটি পাথরতলের সড়ক বা গুহা সড়কে। এই দুটোতে কয়েকবার আসা-যাওয়া করে হয়তো সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন, শহরের সবচেয়ে বিখ্যাত রাস্তা দুটির মধ্যে কোনটি আপনাকে বেশি আকৃষ্ট করেছে।
সেলে কুয়েভাস দেল সোলকে আপনার বেশি উজ্জ্বল মনে হবে, কারণ আলোর প্রবেশ বেশি এখানে। সেলে কুয়েভাস দে লা সোম্ব্রা কিছুটা অন্ধকার হলেও এতেই গুহা-সড়কের আমেজটা বেশি পাবেন আপনি। রাস্তার মূল অংশটি আবার একটি সুড়ঙ্গ। সেলে কুয়েভাস দে লা সোম্ব্রার দোকানগুলোয় ঢুকলে বেশ একটা গুহা গুহা আমেজ পেলেও আপনার জন্য অবশ্য কর্তব্য স্থানীয়দের বাস করা একটি গুহা-বাড়িতে ঢুকে দেখা। পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত মুরদের দুর্গের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাবেন যে রাস্তা ধরে, সেটিও অসাধারণ। সিঁড়ি বেয়ে উঠতে উঠতে পাথরের নিচে দৃষ্টিনন্দন শৈলীর ঘর-বাড়ি দেখে চোখ জুড়াবে। শহরের গির্জাগুলো দেখতে ভুলবেন না যেন! আর থাকবেন কোথায়? অবশ্যই পাথরের চাতালের নিচের কিংবা গুহার ভেতরের কোনো হোটেলে!
সূত্র: এটলাস অবসকিউরা, রুটিনলি নোমাডিক.কম, এমিউজিং প্ল্যানেট

এক চুরির ঘটনায় রীতিমতো হইচই পড়ে গেল নিউজিল্যান্ডে। এক ব্যক্তি একটি বহুমূল্য হীরকখচিত লকেট চুরি করতে গিয়ে তা গিলে ফেলেন। তবে অবশেষে সেই লকেটটি ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়’ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশের পক্ষ থেকে বিবিসিকে জানানো হয়েছে, লকেটটি উদ্ধার করতে ‘মেডিকেল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়নি’।
৪ দিন আগে
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, গত শুক্রবার বিকেলে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে পারট্রিজ জুয়েলার্সে পুলিশ ডাকা হলে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
১৫ বছর বয়সে জর্জিয়া এমন কিছু জানতে পারেন, যা কোনো অল্প বয়সী মেয়ে আশা করে না। তিনি জরায়ু ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং কোনো দিন সন্তান ধারণ করতে পারবেন না।
১১ দিন আগে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৫০ সালের মধ্যে বন্য বিড়াল বা মালিকহীন বিড়াল নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সংরক্ষণমন্ত্রী তামা পোতাকা গত শুক্রবার এই ঘোষণা দেন।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এক চুরির ঘটনায় রীতিমতো হইচই পড়ে গেল নিউজিল্যান্ডে। এক ব্যক্তি একটি বহুমূল্য হীরকখচিত লকেট চুরি করতে গিয়ে তা গিলে ফেলেন। তবে অবশেষে সেই লকেটটি ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়’ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে বিবিসিকে জানানো হয়েছে, লকেটটি উদ্ধার করতে ‘মেডিকেল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়নি’।
৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত প্যারট্রিজ জুয়েলার্সের দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযোগ, লকেটটি গিলে ফেলার কয়েক মিনিটের মধ্যেই তাঁকে ধরা হয়। চুরির প্রায় এক সপ্তাহ পরে এই মূল্যবান জিনিসটি উদ্ধার করা সম্ভব হলো।
ফেবার্গে এগ-এর আদলে তৈরি এই লকেটটির মূল্য ৩৩ হাজার ৫৮৫ নিউজিল্যান্ড ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২৩ লাখ টাকার বেশি)। জুয়েলারের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, গিলে ফেলা এই লকেটটিতে ৬০টি সাদা হিরা এবং ১৫টি নীলকান্তমণি বসানো রয়েছে। লকেটটি খুললে এর ভেতরে ১৮ ক্যারেট সোনার তৈরি একটি ছোট অক্টোপাস দেখা যায়। এই কারণে লকেটটির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অক্টোপাস ডিম’। ১৯৮৩ সালের জেমস বন্ড ছবি ‘অক্টোপাসি’ থেকে অনুপ্রাণিত।
চুরি করার পর থেকেই পুলিশ ওই ব্যক্তিকে নিজেদের হেফাজতে রেখে লাগাতার নজরদারি চালাচ্ছিল। নিউজিল্যান্ড পুলিশ এর আগে জানিয়েছিল, যেহেতু এই ব্যক্তি পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন, তাই যা ঘটেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে পর্যবেক্ষণ করা আমাদের কর্তব্য।
ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে এবং আগামী ৮ ডিসেম্বর তাঁকে ফের আদালতে হাজির হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু এই লকেট চুরিই নয়, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আরও বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে। ১২ নভেম্বর একই জুয়েলারি দোকান থেকে একটি আইপ্যাড চুরি করেছিলেন তিনি। এর একদিন পরে একটি ব্যক্তিগত ঠিকানা থেকে ১০০ নিউজিল্যান্ড ডলার মূল্যের বিড়ালের লিটার এবং ফ্লি কন্ট্রোল (মাছি নিয়ন্ত্রণ) পণ্য চুরি করেন।
প্যারট্রিজ জুয়েলার্স জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া এই বিরল ফেবার্গে লকেটটি নির্মাতাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

এক চুরির ঘটনায় রীতিমতো হইচই পড়ে গেল নিউজিল্যান্ডে। এক ব্যক্তি একটি বহুমূল্য হীরকখচিত লকেট চুরি করতে গিয়ে তা গিলে ফেলেন। তবে অবশেষে সেই লকেটটি ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়’ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে বিবিসিকে জানানো হয়েছে, লকেটটি উদ্ধার করতে ‘মেডিকেল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়নি’।
৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত প্যারট্রিজ জুয়েলার্সের দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযোগ, লকেটটি গিলে ফেলার কয়েক মিনিটের মধ্যেই তাঁকে ধরা হয়। চুরির প্রায় এক সপ্তাহ পরে এই মূল্যবান জিনিসটি উদ্ধার করা সম্ভব হলো।
ফেবার্গে এগ-এর আদলে তৈরি এই লকেটটির মূল্য ৩৩ হাজার ৫৮৫ নিউজিল্যান্ড ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২৩ লাখ টাকার বেশি)। জুয়েলারের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, গিলে ফেলা এই লকেটটিতে ৬০টি সাদা হিরা এবং ১৫টি নীলকান্তমণি বসানো রয়েছে। লকেটটি খুললে এর ভেতরে ১৮ ক্যারেট সোনার তৈরি একটি ছোট অক্টোপাস দেখা যায়। এই কারণে লকেটটির নাম দেওয়া হয়েছিল ‘অক্টোপাস ডিম’। ১৯৮৩ সালের জেমস বন্ড ছবি ‘অক্টোপাসি’ থেকে অনুপ্রাণিত।
চুরি করার পর থেকেই পুলিশ ওই ব্যক্তিকে নিজেদের হেফাজতে রেখে লাগাতার নজরদারি চালাচ্ছিল। নিউজিল্যান্ড পুলিশ এর আগে জানিয়েছিল, যেহেতু এই ব্যক্তি পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন, তাই যা ঘটেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে পর্যবেক্ষণ করা আমাদের কর্তব্য।
ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে এবং আগামী ৮ ডিসেম্বর তাঁকে ফের আদালতে হাজির হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু এই লকেট চুরিই নয়, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে আরও বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে। ১২ নভেম্বর একই জুয়েলারি দোকান থেকে একটি আইপ্যাড চুরি করেছিলেন তিনি। এর একদিন পরে একটি ব্যক্তিগত ঠিকানা থেকে ১০০ নিউজিল্যান্ড ডলার মূল্যের বিড়ালের লিটার এবং ফ্লি কন্ট্রোল (মাছি নিয়ন্ত্রণ) পণ্য চুরি করেন।
প্যারট্রিজ জুয়েলার্স জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া এই বিরল ফেবার্গে লকেটটি নির্মাতাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আজব এই শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে। স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের এ রকম
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, গত শুক্রবার বিকেলে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে পারট্রিজ জুয়েলার্সে পুলিশ ডাকা হলে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
১৫ বছর বয়সে জর্জিয়া এমন কিছু জানতে পারেন, যা কোনো অল্প বয়সী মেয়ে আশা করে না। তিনি জরায়ু ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং কোনো দিন সন্তান ধারণ করতে পারবেন না।
১১ দিন আগে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৫০ সালের মধ্যে বন্য বিড়াল বা মালিকহীন বিড়াল নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সংরক্ষণমন্ত্রী তামা পোতাকা গত শুক্রবার এই ঘোষণা দেন।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিউজিল্যান্ডে এক ব্যক্তি হীরাখচিত লকেট চুরি করেছেন এমন এক উপায়ে, যা শুনলে সিনেমার দৃশ্যই মনে হয়। দোকানদারেরা টের পাওয়ার আগেই তিনি লকেটটি গিলে ফেলেন। পরে পুলিশ এসে তাঁকে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে পুলিশ জানিয়েছে, গিলে ফেলা ফ্যাবারজে এগ লকেট, যার মূল্য ৩৩ হাজার ৫৮৫ নিউজিল্যান্ড ডলার (১৯ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার) এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, গত শুক্রবার বিকেলে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে পারট্রিজ জুয়েলার্সে পুলিশ ডাকা হলে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
জুয়েলারির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, যে ফ্যাবারজে এগ চুরি করা হয়েছে, তাতে রয়েছে ৬০টি সাদা হীরা এবং ১৫টি নীল নীলা। ডিমটি খুললে দেখা যায়, ভেতরে ১৮ ক্যারেট সোনার একটি ছোট্ট অক্টোপাস।
ডিমটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘অক্টোপাসি এগ’, যা ১৯৮৩ সালের একই নামের জেমস বন্ড চলচ্চিত্র থেকে অনুপ্রাণিত; যার কাহিনির কেন্দ্রে রয়েছে এক জটিল ফ্যাবারজে এগ চুরির ঘটনা।
ফ্যাবারজে দুই শতাব্দীর বেশি আগে রাশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত এক বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড, যা রত্ন ও মূল্যবান ধাতু দিয়ে তৈরি ডিম-আকৃতির শিল্পকর্মের জন্য পরিচিত।
বিবিসি জানিয়েছে, ৮ ডিসেম্বর আদালতে হাজির হওয়ার কথা রয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তির। তিনি গত ১২ নভেম্বর একই জুয়েলারি দোকান থেকে একটি আইপ্যাড চুরির অভিযোগেও অভিযুক্ত। পরদিন ১০০ নিউজিল্যান্ড ডলার মূল্যের বিড়ালের বর্জ্য পরিষ্কারের সামগ্রী ও পিঁপড়া নিয়ন্ত্রণের পণ্য চুরির অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

নিউজিল্যান্ডে এক ব্যক্তি হীরাখচিত লকেট চুরি করেছেন এমন এক উপায়ে, যা শুনলে সিনেমার দৃশ্যই মনে হয়। দোকানদারেরা টের পাওয়ার আগেই তিনি লকেটটি গিলে ফেলেন। পরে পুলিশ এসে তাঁকে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে পুলিশ জানিয়েছে, গিলে ফেলা ফ্যাবারজে এগ লকেট, যার মূল্য ৩৩ হাজার ৫৮৫ নিউজিল্যান্ড ডলার (১৯ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার) এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, গত শুক্রবার বিকেলে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে পারট্রিজ জুয়েলার্সে পুলিশ ডাকা হলে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
জুয়েলারির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, যে ফ্যাবারজে এগ চুরি করা হয়েছে, তাতে রয়েছে ৬০টি সাদা হীরা এবং ১৫টি নীল নীলা। ডিমটি খুললে দেখা যায়, ভেতরে ১৮ ক্যারেট সোনার একটি ছোট্ট অক্টোপাস।
ডিমটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘অক্টোপাসি এগ’, যা ১৯৮৩ সালের একই নামের জেমস বন্ড চলচ্চিত্র থেকে অনুপ্রাণিত; যার কাহিনির কেন্দ্রে রয়েছে এক জটিল ফ্যাবারজে এগ চুরির ঘটনা।
ফ্যাবারজে দুই শতাব্দীর বেশি আগে রাশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত এক বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড, যা রত্ন ও মূল্যবান ধাতু দিয়ে তৈরি ডিম-আকৃতির শিল্পকর্মের জন্য পরিচিত।
বিবিসি জানিয়েছে, ৮ ডিসেম্বর আদালতে হাজির হওয়ার কথা রয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তির। তিনি গত ১২ নভেম্বর একই জুয়েলারি দোকান থেকে একটি আইপ্যাড চুরির অভিযোগেও অভিযুক্ত। পরদিন ১০০ নিউজিল্যান্ড ডলার মূল্যের বিড়ালের বর্জ্য পরিষ্কারের সামগ্রী ও পিঁপড়া নিয়ন্ত্রণের পণ্য চুরির অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আজব এই শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে। স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের এ রকম
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
এক চুরির ঘটনায় রীতিমতো হইচই পড়ে গেল নিউজিল্যান্ডে। এক ব্যক্তি একটি বহুমূল্য হীরকখচিত লকেট চুরি করতে গিয়ে তা গিলে ফেলেন। তবে অবশেষে সেই লকেটটি ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়’ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশের পক্ষ থেকে বিবিসিকে জানানো হয়েছে, লকেটটি উদ্ধার করতে ‘মেডিকেল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়নি’।
৪ দিন আগে
১৫ বছর বয়সে জর্জিয়া এমন কিছু জানতে পারেন, যা কোনো অল্প বয়সী মেয়ে আশা করে না। তিনি জরায়ু ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং কোনো দিন সন্তান ধারণ করতে পারবেন না।
১১ দিন আগে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৫০ সালের মধ্যে বন্য বিড়াল বা মালিকহীন বিড়াল নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সংরক্ষণমন্ত্রী তামা পোতাকা গত শুক্রবার এই ঘোষণা দেন।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সদ্য মা হয়েছেন জর্জিয়া ব্যারিংটন। কিন্তু মেয়ে ওটিলিকে তিনি জন্ম দেননি। জন্ম দিয়েছেন তাঁর প্রিয় বন্ধু ডেইজি হোপ; যিনি কিশোর বয়সে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রাখতে জর্জিয়ার হয়ে সন্তানের জন্ম দেন।
দুই বন্ধু ছোটবেলা থেকেই অবিচ্ছেদ্য। তাঁরা নিজেদের ‘সোল সিস্টার্স’ বলে ডাকেন। একসঙ্গে বড় হয়েছেন। তাঁদের বাবারাও ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
শৈশবের সেই বন্ধনই একদিন হয়ে ওঠে জীবন বদলে দেওয়া উদারতার ভিত্তি।
১৫ বছর বয়সে জর্জিয়া এমন কিছু জানতে পারেন, যা কোনো অল্প বয়সী মেয়ে আশা করে না। তিনি জরায়ু ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং কোনো দিন সন্তান ধারণ করতে পারবেন না।
মেয়ার-রোকিটানস্কি-কুস্টার-হাউসার সিনড্রোম বিরল এক জন্মগত রোগ, যা প্রতি ৫ হাজার নারীর মধ্যে একজনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। জর্জিয়ার মনে হয়েছিল, একমুহূর্তে তাঁর ভবিষ্যৎটা যেন বদলে গেল।
১৫ বছর বয়সকালের সেই ঘটনা মনে করে জর্জিয়া বলেন, ‘আমার গোটা পৃথিবীই ভেঙে পড়েছিল। আমি সব সময় ভেবে বড় হয়েছি, আমি একজন মা হব আর সেটা আমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হলো। আমি যা কিছু স্বপ্ন দেখেছিলাম, সবই শেষ হয়ে গেল।’
সে সময় ডেইজি খুব মাতৃত্বপ্রবণ ছিলেন না। কিন্তু তিনি বন্ধুর রোগ নির্ণয়ের কথা এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারেন। তাঁর কাছে ‘অন্যায়’ মনে হয়েছিল—যে বন্ধু মাতৃত্বের স্বপ্ন দেখতেন, তিনি কিনা মা হতে পারবেন না!
এমা বার্নেটের সঙ্গে ‘রেডি টু টক’ অনুষ্ঠানে ডেইজি বলেন, ‘আমি তাঁকে ভরসা দিতে চেয়েছিলাম, বোঝাতে চেয়েছিলাম—পৃথিবী শেষ হয়ে যায়নি। তাই বলেছিলাম, একদিন আমি তাঁর হয়ে সন্তান ধারণ করব। তখন হয়তো বুঝিনি কথাটার গভীরতা কতটা। কিন্তু ভেতরে ভেতরে জানতাম, জর্জিয়ার জন্য আমি এটা করবই।’
১০ বছরের বেশি সময় পরে ডেইজি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন। ২০২৩ সালে দুই বন্ধু মিলে আইভিএফ প্রক্রিয়া শুরু করেন।
জর্জিয়া একজন ধাত্রী হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। নিজেকে এমন এক জগতে নিমজ্জিত করেছিলেন, যে জগতে তিনি হয়তো কোনো দিন অংশ নিতে পারবেন না বলে ভয় পেয়েছিলেন।
জর্জিয়া বলেন, ‘একবার আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এটা কি আমার জন্য সঠিক পেশা? কিন্তু আসলে এটা আমাকে সেরে উঠতে সাহায্য করেছে। আর অন্তর থেকে জানতাম—কোনো না কোনোভাবে আমি মা হবই।’
কয়েক বছর পরে ডেইজি তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দেন। আর সেই প্রসবে ধাত্রী ছিলেন জর্জিয়াই।
ডেইজি বলেন, ‘আমার সন্তানের প্রতি যে ভালোবাসা অনুভব করেছি, তা ছিল অসাধারণ। তখন মনে হয়েছিল, প্রত্যেকেরই তো এই অনুভূতি পাওয়ার অধিকার আছে।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি

সদ্য মা হয়েছেন জর্জিয়া ব্যারিংটন। কিন্তু মেয়ে ওটিলিকে তিনি জন্ম দেননি। জন্ম দিয়েছেন তাঁর প্রিয় বন্ধু ডেইজি হোপ; যিনি কিশোর বয়সে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রাখতে জর্জিয়ার হয়ে সন্তানের জন্ম দেন।
দুই বন্ধু ছোটবেলা থেকেই অবিচ্ছেদ্য। তাঁরা নিজেদের ‘সোল সিস্টার্স’ বলে ডাকেন। একসঙ্গে বড় হয়েছেন। তাঁদের বাবারাও ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
শৈশবের সেই বন্ধনই একদিন হয়ে ওঠে জীবন বদলে দেওয়া উদারতার ভিত্তি।
১৫ বছর বয়সে জর্জিয়া এমন কিছু জানতে পারেন, যা কোনো অল্প বয়সী মেয়ে আশা করে না। তিনি জরায়ু ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং কোনো দিন সন্তান ধারণ করতে পারবেন না।
মেয়ার-রোকিটানস্কি-কুস্টার-হাউসার সিনড্রোম বিরল এক জন্মগত রোগ, যা প্রতি ৫ হাজার নারীর মধ্যে একজনের ক্ষেত্রে দেখা যায়। জর্জিয়ার মনে হয়েছিল, একমুহূর্তে তাঁর ভবিষ্যৎটা যেন বদলে গেল।
১৫ বছর বয়সকালের সেই ঘটনা মনে করে জর্জিয়া বলেন, ‘আমার গোটা পৃথিবীই ভেঙে পড়েছিল। আমি সব সময় ভেবে বড় হয়েছি, আমি একজন মা হব আর সেটা আমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হলো। আমি যা কিছু স্বপ্ন দেখেছিলাম, সবই শেষ হয়ে গেল।’
সে সময় ডেইজি খুব মাতৃত্বপ্রবণ ছিলেন না। কিন্তু তিনি বন্ধুর রোগ নির্ণয়ের কথা এখনো স্পষ্ট মনে করতে পারেন। তাঁর কাছে ‘অন্যায়’ মনে হয়েছিল—যে বন্ধু মাতৃত্বের স্বপ্ন দেখতেন, তিনি কিনা মা হতে পারবেন না!
এমা বার্নেটের সঙ্গে ‘রেডি টু টক’ অনুষ্ঠানে ডেইজি বলেন, ‘আমি তাঁকে ভরসা দিতে চেয়েছিলাম, বোঝাতে চেয়েছিলাম—পৃথিবী শেষ হয়ে যায়নি। তাই বলেছিলাম, একদিন আমি তাঁর হয়ে সন্তান ধারণ করব। তখন হয়তো বুঝিনি কথাটার গভীরতা কতটা। কিন্তু ভেতরে ভেতরে জানতাম, জর্জিয়ার জন্য আমি এটা করবই।’
১০ বছরের বেশি সময় পরে ডেইজি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেন। ২০২৩ সালে দুই বন্ধু মিলে আইভিএফ প্রক্রিয়া শুরু করেন।
জর্জিয়া একজন ধাত্রী হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। নিজেকে এমন এক জগতে নিমজ্জিত করেছিলেন, যে জগতে তিনি হয়তো কোনো দিন অংশ নিতে পারবেন না বলে ভয় পেয়েছিলেন।
জর্জিয়া বলেন, ‘একবার আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এটা কি আমার জন্য সঠিক পেশা? কিন্তু আসলে এটা আমাকে সেরে উঠতে সাহায্য করেছে। আর অন্তর থেকে জানতাম—কোনো না কোনোভাবে আমি মা হবই।’
কয়েক বছর পরে ডেইজি তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দেন। আর সেই প্রসবে ধাত্রী ছিলেন জর্জিয়াই।
ডেইজি বলেন, ‘আমার সন্তানের প্রতি যে ভালোবাসা অনুভব করেছি, তা ছিল অসাধারণ। তখন মনে হয়েছিল, প্রত্যেকেরই তো এই অনুভূতি পাওয়ার অধিকার আছে।’
তথ্যসূত্র: বিবিসি

স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আজব এই শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে। স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের এ রকম
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
এক চুরির ঘটনায় রীতিমতো হইচই পড়ে গেল নিউজিল্যান্ডে। এক ব্যক্তি একটি বহুমূল্য হীরকখচিত লকেট চুরি করতে গিয়ে তা গিলে ফেলেন। তবে অবশেষে সেই লকেটটি ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়’ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশের পক্ষ থেকে বিবিসিকে জানানো হয়েছে, লকেটটি উদ্ধার করতে ‘মেডিকেল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়নি’।
৪ দিন আগে
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, গত শুক্রবার বিকেলে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে পারট্রিজ জুয়েলার্সে পুলিশ ডাকা হলে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৫০ সালের মধ্যে বন্য বিড়াল বা মালিকহীন বিড়াল নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সংরক্ষণমন্ত্রী তামা পোতাকা গত শুক্রবার এই ঘোষণা দেন।
১২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৫০ সালের মধ্যে বন্য বিড়াল বা মালিকহীন বিড়াল নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সংরক্ষণমন্ত্রী তামা পোতাকা গত শুক্রবার এই ঘোষণা দেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার বন্য বিড়ালকে নিউজিল্যান্ডের বিশ্বস্বীকৃত ‘প্রিডেটর-ফ্রি ২০৫০’ তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকায় কিছু শিকারি প্রাণীকে যুক্ত করা হয়েছে, যেগুলো জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। ২০১৬ সালে এই উদ্যোগ চালু হওয়ার পর প্রথমবার কোনো নতুন শিকারিকে এ তালিকায় যুক্ত করা হলো।
দীর্ঘদিন ধরেই নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন এলাকায় বন্য বিড়াল ধরা ও মেরে ফেলা হচ্ছিল। তবে তালিকায় যুক্ত হওয়ায় এবার তাদের বিরুদ্ধে সমন্বিত জাতীয় পর্যায়ের অভিযানে নামবে সরকার—যার মধ্যে থাকবে বৃহৎ আকারের নির্মূল কর্মসূচি ও বিশেষ গবেষণা। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রকাশ করা হবে ২০২৬ সালের মার্চ মাসে।
নিউজিল্যান্ডের বনভূমি ও উপকূলীয় দ্বীপগুলোতে বর্তমানে ২৫ লাখেরও বেশি বন্য বিড়াল ও মালিকহীন বিড়ালের বিচরণ। লেজসহ এসব বিড়ালের দৈর্ঘ্য এক মিটার এবং ওজন প্রায় সাত কেজি পর্যন্ত হতে পারে। এসব বন্য বিড়াল দেশটির দুর্লভ প্রাণিজগৎ ধ্বংসের মূল কারণগুলোর একটি হয়ে উঠেছে।
রাকিউরা স্টুয়ার্ট দ্বীপে এই বিড়াল পুকুনুই বা সাউদার্ন ডটারেল প্রজাতি নামে একধরনের পাখিকে প্রায় বিলুপ্তির মুখে ঠেলে দিয়েছে। মাউন্ট রুয়াপেহু এলাকায় তারা প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১০০ বাদুড় শিকার করায় সে প্রজাতিও হুমকিতে।
রেডিও নিউজিল্যান্ডকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংরক্ষণমন্ত্রী পোতাকা বন্য বিড়ালকে আখ্যা দেন ‘স্টোন-কোল্ড কিলার’ বা নির্দয় শিকারি হিসেবে। তিনি বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষা, বনভূমির সৌন্দর্য বজায় রাখা এবং আমাদের কাঙ্ক্ষিত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হলে এসব হত্যাকারীকে সরিয়ে ফেলতেই হবে।’
বন্য বিড়ালকে তালিকায় যুক্ত করা নিয়ে বহু বছর ধরে প্রচারণা চললেও অতীতে বিষয়টি নিয়ে প্রবল জনমত-বিরোধিতা দেখা গেছে। পরিবেশবিদ গ্যারেথ মরগান ২০১৩ সালে ‘ক্যাটস টু গো’ প্রচারণা শুরু করলে দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। তবে এবার সংরক্ষণ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, খসড়া কৌশল নিয়ে জনমতের ৯০ শতাংশই বন্য বিড়াল নির্মূল করার পক্ষে মত দিয়েছে।
এদিকে, গৃহপালিত বিড়াল এ তালিকায় না থাকলেও সেগুলোও দেশটির জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালনের দিক থেকে নিউজিল্যান্ড বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর একটি।

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৫০ সালের মধ্যে বন্য বিড়াল বা মালিকহীন বিড়াল নির্মূলের ঘোষণা দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। দেশটির সংরক্ষণমন্ত্রী তামা পোতাকা গত শুক্রবার এই ঘোষণা দেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার বন্য বিড়ালকে নিউজিল্যান্ডের বিশ্বস্বীকৃত ‘প্রিডেটর-ফ্রি ২০৫০’ তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকায় কিছু শিকারি প্রাণীকে যুক্ত করা হয়েছে, যেগুলো জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। ২০১৬ সালে এই উদ্যোগ চালু হওয়ার পর প্রথমবার কোনো নতুন শিকারিকে এ তালিকায় যুক্ত করা হলো।
দীর্ঘদিন ধরেই নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন এলাকায় বন্য বিড়াল ধরা ও মেরে ফেলা হচ্ছিল। তবে তালিকায় যুক্ত হওয়ায় এবার তাদের বিরুদ্ধে সমন্বিত জাতীয় পর্যায়ের অভিযানে নামবে সরকার—যার মধ্যে থাকবে বৃহৎ আকারের নির্মূল কর্মসূচি ও বিশেষ গবেষণা। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রকাশ করা হবে ২০২৬ সালের মার্চ মাসে।
নিউজিল্যান্ডের বনভূমি ও উপকূলীয় দ্বীপগুলোতে বর্তমানে ২৫ লাখেরও বেশি বন্য বিড়াল ও মালিকহীন বিড়ালের বিচরণ। লেজসহ এসব বিড়ালের দৈর্ঘ্য এক মিটার এবং ওজন প্রায় সাত কেজি পর্যন্ত হতে পারে। এসব বন্য বিড়াল দেশটির দুর্লভ প্রাণিজগৎ ধ্বংসের মূল কারণগুলোর একটি হয়ে উঠেছে।
রাকিউরা স্টুয়ার্ট দ্বীপে এই বিড়াল পুকুনুই বা সাউদার্ন ডটারেল প্রজাতি নামে একধরনের পাখিকে প্রায় বিলুপ্তির মুখে ঠেলে দিয়েছে। মাউন্ট রুয়াপেহু এলাকায় তারা প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১০০ বাদুড় শিকার করায় সে প্রজাতিও হুমকিতে।
রেডিও নিউজিল্যান্ডকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংরক্ষণমন্ত্রী পোতাকা বন্য বিড়ালকে আখ্যা দেন ‘স্টোন-কোল্ড কিলার’ বা নির্দয় শিকারি হিসেবে। তিনি বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষা, বনভূমির সৌন্দর্য বজায় রাখা এবং আমাদের কাঙ্ক্ষিত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হলে এসব হত্যাকারীকে সরিয়ে ফেলতেই হবে।’
বন্য বিড়ালকে তালিকায় যুক্ত করা নিয়ে বহু বছর ধরে প্রচারণা চললেও অতীতে বিষয়টি নিয়ে প্রবল জনমত-বিরোধিতা দেখা গেছে। পরিবেশবিদ গ্যারেথ মরগান ২০১৩ সালে ‘ক্যাটস টু গো’ প্রচারণা শুরু করলে দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। তবে এবার সংরক্ষণ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, খসড়া কৌশল নিয়ে জনমতের ৯০ শতাংশই বন্য বিড়াল নির্মূল করার পক্ষে মত দিয়েছে।
এদিকে, গৃহপালিত বিড়াল এ তালিকায় না থাকলেও সেগুলোও দেশটির জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালনের দিক থেকে নিউজিল্যান্ড বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর একটি।

স্পেনের কাদিজ প্রদেশের ছোট্ট এক শহর সেতেনিল দ্য লস বোদেগাস। আজব এই শহরের বড় একটি অংশই পাহাড়ের একটা চাতাল বা ঝুলে থাকা বড় এক পাথরের নিচে। তেমনি এখানকার অনেক বাড়িই তৈরি করা হয়েছে গুহার মধ্যে। স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলের বেশ কিছু শহর আছে যেগুলো সাদা দালানের জন্য বিখ্যাত। সেতেনিল দ্য লস বোদেগাসের এ রকম
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
এক চুরির ঘটনায় রীতিমতো হইচই পড়ে গেল নিউজিল্যান্ডে। এক ব্যক্তি একটি বহুমূল্য হীরকখচিত লকেট চুরি করতে গিয়ে তা গিলে ফেলেন। তবে অবশেষে সেই লকেটটি ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়’ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। পুলিশের পক্ষ থেকে বিবিসিকে জানানো হয়েছে, লকেটটি উদ্ধার করতে ‘মেডিকেল হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়নি’।
৪ দিন আগে
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, গত শুক্রবার বিকেলে অকল্যান্ডের কেন্দ্রস্থলে পারট্রিজ জুয়েলার্সে পুলিশ ডাকা হলে ৩২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
১৫ বছর বয়সে জর্জিয়া এমন কিছু জানতে পারেন, যা কোনো অল্প বয়সী মেয়ে আশা করে না। তিনি জরায়ু ছাড়াই জন্মগ্রহণ করেছেন এবং কোনো দিন সন্তান ধারণ করতে পারবেন না।
১১ দিন আগে