নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো বাড়তি নজরদারিতে আছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত অভিযোগগুলোর তদন্ত করা এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনা।
গতকাল শুক্রবার নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে নিউইয়র্কভিত্তিক এই মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশ সরকারকে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) বিরুদ্ধে ওঠা গুম ও নির্যাতনের অভিযোগ তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজীপুরে গত ১৯ জানুয়ারি ব্যবসায়ী মোহাম্মদ রবিউল ইসলামের মৃত্যু, সাতক্ষীরায় গত ২৩ জানুয়ারি সাংবাদিক রঘুনাথ খাঁকে তুলে নিয়ে নির্যাতন এবং ঢাকার হাতিরঝিল থেকে ২৯ জানুয়ারি তুলে নিয়ে আইনজীবী আবু হোসেন রাজনকে এক সপ্তাহ আটকে রাখার ঘটনায় ডিবি পুলিশ যুক্ত ছিল।
সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলী বিবৃতিতে বলেন, গোয়েন্দা পুলিশের বিরুদ্ধে এর আগে মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘন, গুম ও নির্যাতনের অভিযোগ করেছে স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
অবশ্য গোয়েন্দা পুলিশ অভিযোগগুলো এরই মধ্যে অস্বীকার করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মুখপাত্র জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিটি নিখোঁজের ঘটনা তদন্ত করা হয়। কেউ বললেও করা হয়, না বললেও করা হয়। আইনগতভাবে যা যা করার প্রয়োজন, তা করা হয়। অতীতেও করা হয়েছে, ভবিষ্যতেও করা হবে।’

২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো বাড়তি নজরদারিতে আছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত অভিযোগগুলোর তদন্ত করা এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনা।
গতকাল শুক্রবার নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে নিউইয়র্কভিত্তিক এই মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশ সরকারকে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) বিরুদ্ধে ওঠা গুম ও নির্যাতনের অভিযোগ তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজীপুরে গত ১৯ জানুয়ারি ব্যবসায়ী মোহাম্মদ রবিউল ইসলামের মৃত্যু, সাতক্ষীরায় গত ২৩ জানুয়ারি সাংবাদিক রঘুনাথ খাঁকে তুলে নিয়ে নির্যাতন এবং ঢাকার হাতিরঝিল থেকে ২৯ জানুয়ারি তুলে নিয়ে আইনজীবী আবু হোসেন রাজনকে এক সপ্তাহ আটকে রাখার ঘটনায় ডিবি পুলিশ যুক্ত ছিল।
সংস্থার দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলী বিবৃতিতে বলেন, গোয়েন্দা পুলিশের বিরুদ্ধে এর আগে মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘন, গুম ও নির্যাতনের অভিযোগ করেছে স্থানীয় মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
অবশ্য গোয়েন্দা পুলিশ অভিযোগগুলো এরই মধ্যে অস্বীকার করেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতির বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মুখপাত্র জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিটি নিখোঁজের ঘটনা তদন্ত করা হয়। কেউ বললেও করা হয়, না বললেও করা হয়। আইনগতভাবে যা যা করার প্রয়োজন, তা করা হয়। অতীতেও করা হয়েছে, ভবিষ্যতেও করা হবে।’

শিক্ষা উপদেষ্টা মনে করেন, স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কলঙ্কিত করছে। এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
৮ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্বৃত্তের গুলিতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি নিহত হওয়ার খবরে দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। একই সঙ্গে ছায়ানট ও উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানান তিনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা মনে করেন, স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কলঙ্কিত করছে। এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে সি আর আবরার বলেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান হাদির শাহাদাতের হৃদয়বিদারক ঘটনায় যখন গোটা জাতি শোকাহত, তখন এ ঘটনার অপসুযোগ নিয়ে কিছুসংখ্যক উগ্র, অবিবেচক গোষ্ঠী দেশের বিভিন্ন স্থানে অরাজকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটের ভবন আক্রমণ করেছে। তাতে অগ্নিসংযোগ করেছে এবং এই প্রতিষ্ঠানের অনেক সংগীত ও শিক্ষা উপকরণ ধ্বংস করেছে। ছায়ানটের পরিচালনায় ওই ভবনে নালন্দা নামে যে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হয়, এই আক্রমণে সেটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। একই সঙ্গে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচীর কার্যালয়ে আক্রমণ ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানাই।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের দুটি সংবাদপত্র প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে সংঘটিত আক্রমণ এবং এ দেশের প্রবীণ ও সাহসী সাংবাদিক নূরুল কবীরকে অপদস্থ করার হীন কর্মকাণ্ডে আমি গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি। স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কার্যকলাপ জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কালিমালিপ্ত করার অপপ্রয়াসই শুধু নয়; এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কাও দেখা দিতে পারে।’

দুর্বৃত্তের গুলিতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি নিহত হওয়ার খবরে দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। একই সঙ্গে ছায়ানট ও উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানান তিনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা মনে করেন, স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কলঙ্কিত করছে। এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
আজ শনিবার এক বিবৃতিতে সি আর আবরার বলেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান হাদির শাহাদাতের হৃদয়বিদারক ঘটনায় যখন গোটা জাতি শোকাহত, তখন এ ঘটনার অপসুযোগ নিয়ে কিছুসংখ্যক উগ্র, অবিবেচক গোষ্ঠী দেশের বিভিন্ন স্থানে অরাজকতা ও নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ছায়ানটের ভবন আক্রমণ করেছে। তাতে অগ্নিসংযোগ করেছে এবং এই প্রতিষ্ঠানের অনেক সংগীত ও শিক্ষা উপকরণ ধ্বংস করেছে। ছায়ানটের পরিচালনায় ওই ভবনে নালন্দা নামে যে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হয়, এই আক্রমণে সেটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। একই সঙ্গে সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচীর কার্যালয়ে আক্রমণ ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানাই।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের দুটি সংবাদপত্র প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে সংঘটিত আক্রমণ এবং এ দেশের প্রবীণ ও সাহসী সাংবাদিক নূরুল কবীরকে অপদস্থ করার হীন কর্মকাণ্ডে আমি গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি। স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কার্যকলাপ জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কালিমালিপ্ত করার অপপ্রয়াসই শুধু নয়; এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কাও দেখা দিতে পারে।’

২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো বাড়তি নজরদারিতে আছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত অভিযোগগুলোর তদন্ত করা এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনা।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সদস্যের মরদেহ রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছে।
এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে আজ শনিবার নিহতদের মরদেহ দেশে পৌঁছায় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম বিমানবন্দরে শান্তিরক্ষীদের মৃতদেহ গ্রহণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশে জাতিসংঘের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রতিনিধি, আবেইতে মোতায়েনরত জাতিসংঘ মিশন ইউনিসফার ফোর্স কমান্ডারের প্রতিনিধি, চিফ কমিউনিটি লিয়াজোঁ অফিসারসহ অন্যরা।
সেনাবাহিনীর সদস্যদের মরদেহ নেওয়ার সময় সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং সব সামরিক ব্যক্তি শাহাদাতবরণকারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে স্যালুট দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর ড্রোন হামলায় ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হওয়ার পাশাপাশি নয়জন আহত হন; যাঁদের মধ্যে আটজন কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে আগা খান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে সবাই শঙ্কামুক্ত রয়েছেন বলে জানায় আইএসপিআর।

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সদস্যের মরদেহ রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছে।
এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে আজ শনিবার নিহতদের মরদেহ দেশে পৌঁছায় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম বিমানবন্দরে শান্তিরক্ষীদের মৃতদেহ গ্রহণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশে জাতিসংঘের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রতিনিধি, আবেইতে মোতায়েনরত জাতিসংঘ মিশন ইউনিসফার ফোর্স কমান্ডারের প্রতিনিধি, চিফ কমিউনিটি লিয়াজোঁ অফিসারসহ অন্যরা।
সেনাবাহিনীর সদস্যদের মরদেহ নেওয়ার সময় সবাই দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন এবং সব সামরিক ব্যক্তি শাহাদাতবরণকারীদের প্রতি সম্মান জানিয়ে স্যালুট দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর ড্রোন হামলায় ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হওয়ার পাশাপাশি নয়জন আহত হন; যাঁদের মধ্যে আটজন কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে আগা খান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে সবাই শঙ্কামুক্ত রয়েছেন বলে জানায় আইএসপিআর।

২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো বাড়তি নজরদারিতে আছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত অভিযোগগুলোর তদন্ত করা এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনা।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
শিক্ষা উপদেষ্টা মনে করেন, স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কলঙ্কিত করছে। এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়। হাদির মরদেহ কবরে শায়িত করা হয় ৩টা ২০মিনিটের দিকে। সমাধিস্থলে নিয়ে আসা হয় ৩ টা ২ মিনিটে। দাফন শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
আজ বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১৫ ডিসেম্বর ওসমান হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ গতকাল সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মর্গে। শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪টার দিকে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়। হাদির মরদেহ কবরে শায়িত করা হয় ৩টা ২০মিনিটের দিকে। সমাধিস্থলে নিয়ে আসা হয় ৩ টা ২ মিনিটে। দাফন শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
আজ বেলা আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণে হাদির জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজায় ইমামতি করেন ওসমান হাদির বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ওসমান হাদিকে মাথায় গুলি করে দুর্বৃত্তরা। প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ১৫ ডিসেম্বর ওসমান হাদিকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। তাঁর মরদেহ গতকাল সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। রাখা হয় জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালের মর্গে। শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো বাড়তি নজরদারিতে আছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত অভিযোগগুলোর তদন্ত করা এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনা।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
শিক্ষা উপদেষ্টা মনে করেন, স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কলঙ্কিত করছে। এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
৮ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের উপসেনাপতি (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ), স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান ও সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের (এ কে খন্দকার) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার বীর উত্তম ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ হিসেবে তাঁর কৌশলগত সিদ্ধান্ত, সাংগঠনিক দক্ষতা ও অটল দেশপ্রেম স্বাধীনতার সংগ্রামকে আরও সুসংহত করেছিল।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, স্বাধীনতার পর এ কে খন্দকার বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন এবং দেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান হিসেবে এই বাহিনীকে একটি সুসংগঠিত ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করাতে অসামান্য অবদান রাখেন।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার রণাঙ্গনের একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে গ্রন্থ রচনা করে পতিত ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ব্যাপক রোষানলে পড়েন। মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরাই ছিল পতিত শাসনের দৃষ্টিতে তাঁর অপরাধ।
ড. ইউনূস বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা মুক্তিযোদ্ধা, সৎ ও সাহসী এবং আদর্শনিষ্ঠ দেশপ্রেমিক। তাঁর কর্ম, চিন্তা ও আদর্শ নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে একজন বীর সন্তানকে হারাল দেশ। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, সহযোদ্ধা ও গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

মুক্তিযুদ্ধের উপসেনাপতি (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ), স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান ও সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের (এ কে খন্দকার) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার বীর উত্তম ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় সৈনিক। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বগুণের পরিচয় দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ হিসেবে তাঁর কৌশলগত সিদ্ধান্ত, সাংগঠনিক দক্ষতা ও অটল দেশপ্রেম স্বাধীনতার সংগ্রামকে আরও সুসংহত করেছিল।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, স্বাধীনতার পর এ কে খন্দকার বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন এবং দেশের প্রথম বিমানবাহিনীর প্রধান হিসেবে এই বাহিনীকে একটি সুসংগঠিত ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করাতে অসামান্য অবদান রাখেন।
তিনি বলেন, এ কে খন্দকার রণাঙ্গনের একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়ে গ্রন্থ রচনা করে পতিত ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ব্যাপক রোষানলে পড়েন। মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরাই ছিল পতিত শাসনের দৃষ্টিতে তাঁর অপরাধ।
ড. ইউনূস বলেন, এ কে খন্দকার ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা মুক্তিযোদ্ধা, সৎ ও সাহসী এবং আদর্শনিষ্ঠ দেশপ্রেমিক। তাঁর কর্ম, চিন্তা ও আদর্শ নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
শোকবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে একজন বীর সন্তানকে হারাল দেশ। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন, সহযোদ্ধা ও গুণগ্রাহীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলো বাড়তি নজরদারিতে আছে বলে জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত অভিযোগগুলোর তদন্ত করা এবং দোষীদের বিচারের আওতায় আনা।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
শিক্ষা উপদেষ্টা মনে করেন, স্বার্থান্বেষী মহলের এ ধরনের কর্মকাণ্ড জুলাই আন্দোলনের চেতনাকে কলঙ্কিত করছে। এর ফলে বাংলাদেশবিরোধী ফ্যাসিস্ট অপশক্তির ষড়যন্ত্র সফল হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
৮ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল রোববার ঢাকা সেনানিবাসে কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে নিহতদের মরদেহ নিজ নিজ ঠিকানায় হেলিকপ্টারে পাঠিয়ে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৪ টার দিকে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে বেলা ৩টা ২ মিনিটে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কাজী নজরুল ইসলামের সমাধিস্থলে পৌঁছায়।
২ ঘণ্টা আগে