Ajker Patrika

আগেরবারের ফাইনালিস্ট এবার কোয়ার্টার ফাইনালেও উঠতে পারলেন না 

আপডেট : ৩০ মে ২০২২, ২৩: ৪১
আগেরবারের ফাইনালিস্ট এবার কোয়ার্টার ফাইনালেও উঠতে পারলেন না 

ঠিক এর আগের ফ্রেঞ্চ ওপেনেই ফাইনাল খেলেছিলেন স্টেফানোস সিৎসিপাস। গতবারের পারফরম্যান্সই সামনে এনেছিল তাঁকে। কিন্তু এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের যাত্রাটা সুখকর হলো না এই গ্রিক তারকার। শেষ ষোলোতেই অঘটনের শিকার হয়ে ছিটকে গেলেন সিৎসিপাস। চতুর্থ বাছাই সিৎসিপাসকে ৭-৫,৩-৬, ৬-৩,৬-৪ গেমে হারিয়েছেন ডেনমার্কের হোলগার রুন। 

ফিলিপ শঁতিয়ে কোর্টে শুরুটা ভালোই করেছিলেন সিৎসিপাস। কিন্তু স্নায়ু ধরে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজের দিকে নেওয়ার চেষ্টা করেন রুন। সিৎসিপাসও এগোচ্ছিলেন পরিকল্পনা অনুযায়ী। দুর্দান্ত কিছু গ্রাউন্ডস্ট্রোক দেখা যায় তাঁর র‍্যাকেট থেকে। কিন্তু রুনের আগ্রাসনের কাছে শেষপর্যন্ত হার মানেন তিনি। 

ফ্রেঞ্চ ওপেনে প্রথমবার খেলতে নেমেই কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেলেন রুন। ১৯ বছর বয়সেই রোলা গাঁরোর কোর্টে দারুণ ঝলক দেখিয়েছেন এই ডেনিস তরুণ। কোয়ার্টারে উঠেছেন আরেক বিস্ময় প্রতিভা কার্লোস আলকারাজও। ১৯৯৪ সালের পর এই প্রথম কোনো গ্র্যান্ডস্লামের কোয়ার্টারে দুজন ২০ বছরের কম বয়সী খেলোয়াড়কে দেখা যাবে। এর আগে হেনড্রিক ড্রিকম্যান এবং আন্দ্রেই মেদভেদেভ কোয়ার্টারে উঠেছিলেন। 

কোয়ার্টার ফাইনালে ক্যাসপার রুডের বিপক্ষে খেলবেন রুন। রুড এদিন ৬-২,৬-৩, ৩-৬,৬-৩ গেমে হারিয়েছেন হুবার্ট হুরকাজকে। তিনিও প্রথমবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের শেষ আটে উঠলেন। ১২ মাস আগেও র‌্যাঙ্কিংয়ে প্রথম তিন শর মধ্যে ছিলেন না রুন। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পির ৩১ নম্বরে উঠে এসেছেন। বছরটা দুর্দান্ত গিয়েছে তাঁর। গত মাসে মিউনিখে বিশ্বের তিন নম্বর আলেকজান্ডার জেরেভকে হারিয়েছিলেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ট্রিট চাইব কিন্তু মনে হয় না দেবে, মোস্তাফিজকে নিয়ে শান্ত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে ট্রিট চাইবেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবি: ফাইল ছবি
মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে ট্রিট চাইবেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবি: ফাইল ছবি

ঘড়ির কাঁটা বেলা ৩টা বাজার পর থেকেই সবার নজর আবুধাবিতে। বাংলাদেশের যে সাত ক্রিকেটার নাম লিখিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কারা দল পান সেটা জানতে অপেক্ষায় ছিলেন কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমী। সন্ধ্যার পর আসে সুখবর। সুদূর আবুধাবি থেকে মিরপুরে ছড়িয়ে পড়ে এই আনন্দ।

আনন্দের উপলক্ষ্য মোস্তাফিজুর রহমানের ২০২৬ আইপিএলে দল পাওয়া। কলকাতা নাইট রাইডার্স তাঁকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে কিনেছে। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দামে আইপিএলে বিক্রি হওয়া ক্রিকেটার এখন এই বাঁহাতি পেসার। মোস্তাফিজ দল পাওয়ার পর আবুধাবি থেকে মিরপুর শেরেবাংলায় ছড়িয়ে পড়ে আনন্দ। ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) আয়োজনে বিজয় দিবসে অদম্য-অপরাজেয় প্রীতি ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসেছেন দুই অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাজমুল হোসেন শান্ত। আড্ডাচ্ছলে হওয়া এই সংবাদ সম্মেলনে এসেছে মোস্তাফিজের আইপিএলে দল পাওয়ার প্রসঙ্গ। অপরাজেয় অধিনায়ক শান্ত বলেন, ‘এটা তো অনেক খুশির খবর। আপনাদের এটা ভালোভাবে উপস্থাপন করা উচিত মনে করি।’

আইপিএলে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া মোস্তাফিজের কাছে কি এই উপলক্ষ্যে ট্রিট চাইবেন শান্ত—এই প্রশ্নের উত্তরে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বেশ মজাই করলেন তিনি (শান্ত)। বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক বলেন, ‘ট্রিট দেবে না মনে হয়। তবে চেষ্টা করব নেওয়ার। অনিশ্চয়তা রয়েছে এখানে।’ শান্তর এই কথা শুনে সংবাদ সম্মেলনে হাসির রোল পড়ে যায়। মোস্তাফিজের আরেক সতীর্থ মিরাজের মতে রেকর্ড দামে আইপিএলে বিক্রি হওয়াটা তাঁর (মোস্তাফিজ) প্রাপ্য। মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে অদম্য অধিনায়ক মিরাজ বলেন, ‘আমরা দেখিনি। তবে শুনেছি যখন খেলছিলাম। তখন শুনেছিলাম তাকে ভালো দামে কেনা হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। সে আমাদের বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ। আমি মনে করি এটা (৯ কোটি ২০ লাখ রুপি) দাম তার প্রাপ্য।’

মোস্তাফিজের ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে আইপিএলে দল পাওয়াতে মোটেও অবাক হননি মাশরাফি বিন মর্তুজা। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে মাশরাফি লেখেন, ‘মোস্তাফিজ ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে কলকাতা নাইটা রাইর্ডাসে খেলবে এবার যা বাংলাদেশ টাকায় ১২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। অভিনন্দন ফিজ। বর্তমান সে যে ছন্দে আছে তাতে অবাক হওয়ার কিছু নাই। বরং দারুণ কিছু করবে ইনশা আল্লাহ।’ ২০১৬ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত আইপিএলে ৬০ ম্যাচে ৮.১৩ ইকোনমিতে মোস্তাফিজ পেয়েছেন ৬৫ উইকেট। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, দিল্লি ক্যাপিটালস, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, চেন্নাই সুপার কিংস—এই পাঁচ ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলেছেন তিনি। কলকাতা তাঁর আইপিএল ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ দল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মোস্তাফিজকে কি পুরো আইপিএল খেলতে দেবে বিসিবি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ০৬
২০২৬ আইপিএলে পুরোটা মোস্তাফিজুর রহমান খেলতে পারবেন কি না তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। ছবি: ফাইল ছবি
২০২৬ আইপিএলে পুরোটা মোস্তাফিজুর রহমান খেলতে পারবেন কি না তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা। ছবি: ফাইল ছবি

মোস্তাফিজুর রহমান আইএল টি-টোয়েন্টি খেলতে এই মুহূর্তে আছেন আরব আমিরাতে। টুর্নামেন্টে ভালো ছন্দে আছেন। গত পরশু দুবাইয়ে ডেজার্ট ভাইপার্সের বিপক্ষে তাঁর অফ কাটার, সিম স্ক্র্যাম্বল নিয়ে ধারাভাষ্যকারেরা ক্ষুরধার বিশ্লেষণ করলেন। সেই বিশ্লেষণ নিয়ে যখন তাঁকে বলা হলো—সব রহস্য তো উন্মোচন হয়ে যাচ্ছে, ব্যাটারদের কি কাবু করা যাবে ‘গোপন’ সব অস্ত্রে?

মোস্তাফিজও কম যান না। রসিকতার সুরে বলেন, ‘এভাবেই তো ১০-১১ বছর চলে গেল, চলুক...।’ সেই ‘চলা’টা অব্যাহত রাখতেই কাল আইপিএল নিলামে রীতিমতো রেকর্ডই গড়ে বসলেন ২ কোটি ভিত্তিমূল্যের ফিজ। তাঁকে কলকাতা নাইট রাইডার্স দলে ভিড়িয়েছে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে। বাংলাদেশি কোনো ক্রিকেটারের আইপিএলে এটাই সর্বোচ্চ দাম। প্রতিক্রিয়ায় হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় ফিজের স্বভাবসুলভ সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ‘আলহামদুলিল্লাহ।’ পরে কেকেআরের পোস্ট করা এক ভিডিও বার্তায় দলটির সমর্থকদের উদ্দেশে মোস্তাফিজ বলেন, ‘কেকেআরের অংশ হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।’

আইএল টি-টোয়েন্টিতে দিল্লির ফ্র্যাঞ্চাইজির দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে ৪ ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ। কালকের নিলামেও দিল্লি তাঁদের চেনা সৈনিক ফিজকে রেখে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের হাতে তখন বেশি বাজেট ছিল না। এর মধ্যে চেন্নাইও আগ্রহ দেখায় তাদের পুরোনো খেলোয়াড় মোস্তাফিজের দিকে। হাতে যথেষ্ট বাজেট থাকায় দিল্লি-চেন্নাইকে টেক্কা দিয়ে ফিজকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১২ কোটি টাকা) নিজেদের দলে ভেড়ায় শাহরুখ খানের কলকাতা। ফিজের আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে কলকাতায় খেলেছেন মাশরাফি, সাকিব ও লিটন দাস।

আইপিএলের বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ দামের তালিকা করতে বসলে সবার আগে আসে মাশরাফি বিন মর্তুজার নাম। ২০০৯ আইপিএলের নিলামে মাশরাফিকে কলকাতা নিয়েছিল প্রায় ৪ কোটি টাকায়। মাশরাফির সেই রেকর্ড গত মাসে ভেঙে দিয়েছিলেন ফিজই, দিল্লি যখন তাঁকে আইপিএলের শেষ দিকে দলে নিয়েছিল ৬ কোটি রুপিতে। কলকাতা ফিজকে ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে নেওয়ায় ফেসবুকে মাশরাফি কাল লিখেছেন, ‘মোস্তাফিজ ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলবে এবার, যা বাংলাদেশ মুদ্রায় ১২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। অভিনন্দন ফিজ। বর্তমান সে যে ছন্দে আছে, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নাই। বরং দারুণ কিছু করবে ইনশা আল্লাহ।’

রেকর্ড দামে দল পাওয়ার মধ্যেও মোস্তাফিজের পুরো আইপিএল খেলা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় আছে। আইপিএল হওয়ার কথা মার্চের শেষ থেকে পুরো মে মাস। এফটিপি অনুযায়ী, এপ্রিলে আবার ঘরের মাঠে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশের। ২০২৭ বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে আগামী বছর প্রতিটি ওয়ানডে সিরিজ বাংলাদেশের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেই গুরুত্ব বিবেচনায় মোস্তাফিজকে আইপিএল খেলতে বিসিবি এনওসি বা অনাপত্তিপত্র দেবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। অতীতে মোস্তাফিজের এনওসি পেতে যথেষ্ট কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। যদি পুরো আইপিএলে মোস্তাফিজ খেলতে না পারেন সে ক্ষেত্রে পুরো ৯ কোটি ২০ লাখ রুপি তাঁর পাওয়ার কথা নয়। আইপিএলে পারিশ্রমিক মেলে ম্যাচ খেলার অনুপাত অনুযায়ী, যেভাবে তিনি পেয়েছিলেন গত মে মাসে দিল্লির হয়ে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কারও জিতলেন দেম্বেলে

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০০: ৫৫
২০২৫ ফিফা বর্ষসেরার ট্রফি হাতে উসমান দেম্বেলে। ছবি: ফিফা
২০২৫ ফিফা বর্ষসেরার ট্রফি হাতে উসমান দেম্বেলে। ছবি: ফিফা

ক্লাব পিএসজিকে লিগ, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং চ্যাম্পিয়নস লিগ জিততে রেখেছেন বড় ভূমিকা। হয়েছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ ও লিগ ওয়ানডের সেরা খেলোয়াড়ও। এখানেই শেষ নয় গত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে পিএসজিকে তুলতেও ছিল উসমান দেম্বেলের বড় ভূমিকা। তাই আগে থেকেই অনুমান করা যাচ্ছিল এবারের ‘ফিফা দ্য বেস্ট’ তথা ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারটি তাঁর হাতেই উঠবে। শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে। লামিনে ইয়ামাল, কিলিয়ান এমবাপ্পে, রাফিনিয়াদের পেছনে ফেলে ফরাসি এই ফরোয়ার্ড জিতে নিয়েছেন বিশ্ব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত এই পুরস্কার।

আলো ছড়ানো বছরে এর আগে ব্যালন ডি’অর তথা ইউরোপসেরার পুরস্কার জিতেছিলেন দেম্বেলে। এবার ফিফা দ্য বেস্ট জিতে হয়ে গেলেন বিশ্বসেরাও। মেয়েদের বিভাগে ফিফার বর্ষসেরা হয়েছেন বার্সেলোনার তারকা ফুটবলার আইতানা বোনমাতি। স্প্যানিশ এই নারী ফুটবলার এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো জিতলেন এই পুরস্কার। তবে এবারই প্রথমবারের মতো ফিফা দ্য বেস্ট হয়েছেন দেম্বেলে।

২০২৪ সালের ১১ অগাস্ট থেকে ২০২৫ সালের ২ অগাস্ট পর্যন্ত পারফরম্যান্সের বিবেচনায় দেওয়া হয়েছে এই পুরস্কার। এই সময়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন তিনি। প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতিয়েছেন পিএসজিকে। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই সময়ে ৩৫ গোল করেন তিনি, সতীর্থদের গোল করিয়েছেন আরও ১৬টি। সব মিলিয়ে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে তিনিই ছিলেন এগিয়ে। ব্যালন ডি’অরের পর ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার জয় তাঁর সে অর্জনেরই স্বীকৃতি।

কাতারের রাজধানী দোহার ফেয়ারমন্ট কাতারা হলে ফিফা অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে দেম্বেলের হাতে তুলে দেওয়া বর্ষসেরার ট্রফি। অনুষ্ঠানে বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন লুইস এনরিকে। নারী বর্ষসেরা কোচ হয়েছেন সারিনা ভিগমান। বর্ষসেরা গোলরক্ষক হয়েছেন পুরুষ বিভাগে জিয়ানলুইজি দোন্নারুমা ও নারী বিভাগে সারিনা ভিগমান। ফিফার বর্ষসেরা নির্বাচিত করেছেন জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ও কোচ এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা। এর বাইরেও অনলাইনে ভোট দিয়েছেন বিশ্বের ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি ফুটবলপ্রেমী।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পাকিস্তান টেস্ট দলের দায়িত্ব ছাড়লেন আজহার

ক্রীড়া ডেস্ক    
আজহার মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত
আজহার মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

গত জুনে পাকিস্তান টেস্ট দলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কোচের দায়িত্ব পান আজহার মাহমুদ। তাঁর সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চুক্তি ছিল আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে আগেই সরে দাঁড়ালেন তিনি।

আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্ল্যানের অংশ হিসেবে আগামী মার্চ-এপ্রিলে বাংলাদেশ সফরে তিনটি করে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি দুটি টেস্ট খেলার কথা রয়েছে পাকিস্তানের। লম্বা সংস্করণে আপাতত কোনো সিরিজ না থাকায় নির্ধারিত সময়ের আগেই চুক্তি শেষ করলেন সাবেক এই ক্রিকেটার।

আজহারের অধীনে একটি টেস্ট সিরিজ খেলেছে পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সেই সিরিজটি ১-১ ড্র করে দলটি। ২০২৪ সালের এপ্রিলে পাকিস্তান দলের কোচিং প্যানেলে যোগ দেন আজহার। সাদা বলের ক্রিকেটে গ্যারি কার্স্টেন এবং লাল বলের ক্রিকেটে জেসন গিলেস্পির ডেপুটির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তার আগের মাসে অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে একটি সাদা বলের সিরিজেও দায়িত্ব পালন করেছেন। এর আগে ২০১৬ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দলটির বোলিং কোচের দায়িত্বও পালন করেছেন আজহার।

পাকিস্তান টেস্ট দলের দায়িত্ব ছেড়ে আজহার বলেন, ‘পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আমাকে নিয়োগ দিয়েছিল। পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সেই সময়ে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। দলের সামনের দিনগুলোর জন্য শুভকামনা জানাই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত