Ajker Patrika

বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক দিনে ৪৩ হাজারের অধিক যানবাহন পারাপার

ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
আপডেট : ০১ মে ২০২২, ১২: ১০
বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক দিনে ৪৩ হাজারের অধিক যানবাহন পারাপার

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে পাল্লা দিয়ে ছুটছে দূরপাল্লার যানবাহন। মহাসড়কে বৃদ্ধি পেয়েছে যানবাহনের চাপ। ফলে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৩ হাজার ২৫৭টি যানবাহন পারাপার করেছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ১৪ লাখ ৮৩ হাজার ৪৫০ টাকা। 

বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল শনিবার সকাল ৬টা থেকে আজ রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত বাস, ট্রাক, পিকআপ, মিনিট্রাকসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব টোলপ্লাজায় যানবাহন পারাপার হয়েছে ২৬ হাজার ৯৬৮টি ও টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৮৪ লাখ ৫৯ হাজার ২০০ টাকা। সেতুর পশ্চিম টোলপ্লাজায় পারাপার হয়েছে ১৬ হাজার ২৫৪টি যানবাহন ও টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ ২৪ হাজার ২৫০ টাকা। 

বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান মাসুদ বাপ্পী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আজ ভোর থেকেই যানজট সৃষ্টি হয়েছে। মহাসড়কে থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করছে। আশা করা যাচ্ছে, বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ধীরগতি থাকবে না। স্বাভাবিক গতিতে যানবাহন চলবে। 

বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে পাল্লা দিয়ে ছুটছে দূরপাল্লার যানবাহননির্বাহী প্রকৌশলী আরও বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ কমাতে সেতুর পূর্ব ও পশ্চিমে ৯টি করে মোট ১৮টি পয়েন্টে টোল আদায় করা হচ্ছে। মহাসড়কে যাতে যানজটের সৃষ্টি না হয় সে লক্ষ্যে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ। 

প্রসঙ্গত, বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে গত বছরের ঈদে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৭৬৮টি যানবাহন পারাপার করেছে। যা এযাবৎকালে সর্বোচ্চ যানবাহন পারাপারের রেকর্ড। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বকেয়া বেতনের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার (ঢাকা)
কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ। ছবি: আজকের পত্রিকা
কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাকার সাভারে বকেয়া বেতন ও ভাতার দাবিতে উরি অ্যাপারেলস নামের একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা কয়েকজন কর্মকর্তাকে অবরুদ্ধ করে রেখে বিক্ষোভ করছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে কয়েক শ শ্রমিক এ বিক্ষোভ করছেন বলে জানা গেছে। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাঁদের আন্দোলন চলছিল।

শিল্প পুলিশ ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সাভারের আরা পাড়ায় একটি ভাড়া করা ভবনে উড়ি অ্যাপারেলসের কার্যক্রম চলছিল। কারখানাটিতে প্রায় দেড় হাজার শ্রমিক কাজ করেন। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির বিদেশি মালিক আরাপাড়া থেকে কারখানাটি অন্যত্র স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু অধিকাংশ শ্রমিক পরিবর্তিত স্থানে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানান এবং তাঁদের সব ধরনের পাওনা পরিশোধ করে দিতে বলেন।

প্রতিষ্ঠানটির নমুনা বিভাগে কর্মরত ব্যবস্থাপক পলাশ আহমেদ বলেন, ৮০ ভাগ শ্রমিক স্থানান্তরিত কারখানায় কাজ করতে অপারগত প্রকাশ করেন। এ অবস্থায় শিল্প পুলিশ, বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষ ও মালিকপক্ষের মধ্যস্থতায় গতকাল বৃহস্পতিবারের (১১ ডিসেম্বর) মধ্যে তাঁদের নভেম্বর মাসের বকেয়া বেতনসহ চলতি মাসের বেতন ও নিয়ম অনুযায়ী সকল প্রকার পাওনা পরিশোধের সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁদের পাওনা পরিশোধ না করায় শ্রমিকরা আন্দোলনে নামেন।

সোহানুর রহমান নামের একজন শ্রমিক বলেন, ‘পাওনা পরিশোধ না করেই মালিক পক্ষ কয়েক দিন ধরে রাতে যন্ত্র ও মালামাল স্থানান্তর করছিলেন। এসব কারণে শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বৃহস্পতিবার রাতেই উত্তেজিত শ্রমিকেরা কারখানার ভেতরে অবস্থান নিয়ে কয়েকজন কর্মকর্তাকে অবরুদ্ধ করেন। এরপর থেকে পালা করে আমরা তাঁদের অবরুদ্ধ করে রেখেছি আমাদের পাওনা পরিশোধ না করা পর্যন্ত এই আন্দোলন অব্যাহত রাখা হবে।’

এ বিষয়ে অবরুদ্ধ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য কারখানার ভেতরে যাওয়ার চেষ্টা করলে শ্রমিকেরা বাধা দেন।

সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শিল্প পুলিশ-১ (আশুলিয়া) এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, বকেয়া বেতনসহ সব ধরনের পাওনা পরিশোধের দাবিতে শ্রমিকেরা আন্দোলন করছেন। মালিক পক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে তাদের দাবি পূরণে ব্যবস্থা নেবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভ্যাপ ও ই-সিগারেটে লুকানো নতুন মাদক, চক্রসহ বড় চালান জব্দ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ৩৪
ভয়ংকর নতুন মাদক এমডিএমবি বিক্রি চক্রের মূল হোতাসহ সব সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। ছবি: আজকের পত্রিকা
ভয়ংকর নতুন মাদক এমডিএমবি বিক্রি চক্রের মূল হোতাসহ সব সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। ছবি: আজকের পত্রিকা

মালয়েশিয়া থেকে সংগ্রহ করে ভ্যাপ ও ই-সিগারেটের মাধ্যমে দেশে ভয়ংকর নতুন মাদক এমডিএমবি বিক্রি করছিল একটি চক্র। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) চক্রটির মূল হোতাসহ সব সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে।

আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ডিএনসির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দেশে প্রথমবারের মতো এমডিএমবির বড় চালান জব্দের বিষয়টি তুলে ধরেন মহাপরিচালক মো. হাসান মারুফ। তিনি জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গ্রুপ খুলে গোপনে ক্রেতাদের হাতে এই মাদক পৌঁছে দেওয়া হতো।

এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র খন্দকার তৌকিরুল কবির তামিম (২৬), মেহেদী হাসান রাকিব (২৬), বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং কর্মকর্তা মো. মাসুম মাসফিকুর রহমান ওরফে সাহস (২৭) এবং সম্প্রতি ভারত থেকে পড়াশোনা শেষে দেশে ব্যবসা শুরু করা মো. আশরাফুল ইসলাম (২৫)।

সংবাদ সম্মেলনে ডিএনসির মহাপরিচালক বলেন, বিশ্বজুড়ে ই-সিগারেট ও ভ্যাপের ব্যবহার তরুণদের মধ্যে উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। একসময় এসব ডিভাইসে নিকোটিন বা টোব্যাকো ব্যবহৃত হলেও এখন এর ভেতর মেশানো হচ্ছে নিউ সাইকোঅ্যাকটিভ সাবস্ট্যান্সেস (এনপিএস) ও বিভিন্ন অপিওডস।

এ ধরনের নতুন বিপজ্জনক মাদকদ্রব্যের বিস্তার ঠেকাতে আন্তর্জাতিক মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ সংস্থা আইএনসিবি ‘অপারেশন ই-ভেপোর-এইট’ নামে বৈশ্বিক নজরদারি কর্মসূচি চালু করে। এর অংশ হিসেবে ডিএনসির গোয়েন্দা দল দেশে এমডিএমবি ছড়িয়ে পড়ার সত্যতা উদ্‌ঘাটন করে।

মো. হাসান মারুফ জানান, ডার্ক ওয়েব, সোশ্যাল মিডিয়া ও অনলাইন মার্কেটপ্লেসে নজরদারি চালিয়ে প্রথমে এমডিএমবির অস্তিত্ব শনাক্ত করা হয়। খুচরা বিক্রেতা হিসেবে চিহ্নিত তামিমকে নজরদারির পর গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) মিরপুর পল্লবী থেকে ২০ মিলিলিটার এমডিএমবিসহ গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট বিশ্লেষণ করে মেহেদী হাসান রাকিবকে মিরপুর থেকেই গ্রেপ্তার করা হয়।

রাকিবের জবানবন্দিতে মালয়েশিয়া থেকে মাদক আনার হোতা আশরাফ ও তাঁর সহযোগী সাহসের নাম উঠে আসে। পরে অভিযানে চক্রের এই দুই প্রধানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৩১০ মিলিলিটারের পাঁচটি কনটেইনারে এমডিএমবি পিনাকা উদ্ধার করা হয়।

ডিএনসির মহাপরিচালক জানান, আশরাফ দীর্ঘদিন ধরে সমাজের একটি নির্দিষ্ট শ্রেণির মধ্যে এই মাদক সরবরাহ করছিলেন। ই-সিগারেট ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে ‘গোপন বাজার’ তৈরি করেছিলেন তাঁরা। ফেসবুকের ক্লোজড গ্রুপ, রিভিউ পেজ ও ভুয়া অ্যাকাউন্টে সংকেতভিত্তিক পোস্টের মাধ্যমে ক্রেতা সংগ্রহ করা হতো। আগ্রহী ক্রেতাকে নিয়ে যাওয়া হতো হোয়াটসঅ্যাপের এনক্রিপটেড চ্যাটে। যেখানে কোডওয়ার্ডে দাম ঠিক করা হতো। ইমোজি, লোকেশন শেয়ার ও লাইভ ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে সরবরাহ সম্পন্ন হতো। সোশ্যাল মিডিয়ার আড়ালে তাঁরা পুরো লেনদেনকে ‘নিরাপদ, দ্রুত ও অদৃশ্য’ রাখতেন।

এমডিএমবির ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে হাসান মারুফ বলেন, ভ্যাপ ও ই-সিগারেট কার্টিজে মেশানো এই তরল সিনথেটিক মাদকের কয়েক ফোটাই মানুষের স্নায়ুতন্ত্র বিপর্যস্ত করতে পারে। এটি দ্রুত নেশায় আচ্ছন্ন করে, হ্যালুসিনেশন (মতিভ্রম), আক্রমণাত্মক আচরণ, হৃৎস্পন্দন অস্বাভাবিক হওয়া এবং অন্যান্য মারাত্মক শারীরিক ঝুঁকি তৈরি করে।

অভিযানে মোট ৩৪০ মিলিলিটার এমডিএমবি, গাঁজার চকলেট, এমডিএমবি গ্রহণে ব্যবহৃত ভ্যাপ ডিভাইস, ই-লিকুইড এবং বিক্রির জন্য প্রস্তুত খালি ক্যানিস্টার উদ্ধার করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আদালত থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার, ৭ পুলিশ প্রত্যাহার

বগুড়া প্রতিনিধি
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ২৩
গ্রেপ্তার শাহীন। ছবি: সংগৃহীত
গ্রেপ্তার শাহীন। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ায় আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ ঘটনায় আদালতে দায়িত্ব পালনে অবহেলার অভিযোগে সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আদালত পুলিশের পরিদর্শক শহিদুল ইসলাম।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে বগুড়ার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের হাজতখানা থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রিজন ভ্যানে ওঠানোর সময় কৌশলে হাতকড়া খুলে পালিয়ে যান শাহীন ওরফে মিরপুর (১৯) নামের এক আসামি। তিনি বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম (চানপুর) গ্রামের নুর আলমের ছেলে।

পুলিশ জানায়, গত বুধবার রাত ৮টার দিকে শহরের থানা রোডে পকেট মারার সময় লোকজন শাহীনকে আটকে মারধর করেন। খবর পেয়ে সদর থানার পুলিশ তাঁকে হেফাজতে নেয়। ভুক্তভোগীদের কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ না দেওয়ায় সদর থানা-পুলিশ গতকাল শাহীনকে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৫১ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায়। আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপর শাহীনকে আদালত হাজতখানায় রাখা হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে হাজতখানা থেকে প্রিজন ভ্যানে ওঠানোর সময় কৌশলে হাতকড়া খুলে পুলিশের সামনেই দৌড়ে পালিয়ে যান শাহীন।

এ ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে আদালতে কর্মরত পুলিশ সদস্যদের মধ্যে হাজতখানার দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) ইব্রাহীম হোসেন, সহকারী টাউন উপপরিদর্শক (এটিএসআই) মাসুদ রানা, জাহাঙ্গীর আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন, কনস্টেবল আব্দুল জলিল, শহীন মিয়া ও গোলাম মোস্তফাকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ ইকবাল বাহার জানান, গতকাল রাত ১১টার দিকে শহরতলির সাবগ্রাম এলাকা থেকে শাহীনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভুট্টাখেতে অটোরিকশাচালকের গলাকাটা লাশ

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি 
নিহত ব্যক্তির স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা
নিহত ব্যক্তির স্বজনদের আহাজারি। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুমিল্লার হোমনায় শান্ত দাস (২২) নামের এক অটোরিকশাচালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে হোমনা পৌর এলাকার কারারকান্দি-বাহেরখোলা সড়কের পাশের একটি ভুট্টাখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত শান্ত দাস হোমনা উপজেলার বিজয়নগর গ্রামের অরুণ চন্দ্র দাসের ছেলে।

নিহত শান্তর বাবা অরুণ চন্দ্র দাস জানান, শান্ত দাস গতকাল বৃহস্পতিবার অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে তিনি বাড়ি যাননি। আজ সকালে ভুট্টাখেতে তাঁর লাশ দেখতে পেয়ে লোকজন খবর দেন। তাঁর ধারণা, ছেলের অটোরিকশা ছিনতাই করতে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।

হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুল আলম চৌধুরী বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত