রিক্তা রিচি, ঢাকা

চলুন নব্বইয়ের দশকে ফিরে যাই, আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে আলিফ লায়লা, আলাদিন, সিন্দাবাদ কিংবা এ ধরনের সিরিজ দেখার জন্য টেলিভিশনের দিকে মুখিয়ে থাকত তখনকার ছোট-বড় সবাই। টান টান উত্তেজনা নিয়ে দেখত আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের উপকথা নিয়ে নির্মিত সিরিজ।
দেখা যেত নারী-পুরুষ সবাই একধরনের স্কার্ট-সালোয়ার পরতেন। এই পোশাক ছিল ছড়ানো। সালোয়ার ছিল কুঁচি ডিজাইনের এবং নিচের দিকে চাপানো। কিছু কিছু সালোয়ারে কুঁচি কম থাকত। সে সময় বেশ প্রচলিত ছিল এ ধরনের সালোয়ার। এটি হারেম স্কার্ট বা হারেম প্যান্ট নামে পরিচিত ছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের প্যান্টের প্রচলন কমে গিয়েছিল।
কিন্তু ফ্যাশন যেন সময়ের স্রোতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন গতি পায়। এখন মানুষের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে আবারও হারেম স্কার্ট তথা হারেম প্যান্ট তৈরি করছেন ফ্যাশন ডিজাইনাররা। কেউ কেউ হারেম প্যান্টকে ট্রাউজার প্যান্ট, পাতিয়ালা সালোয়ারও বলে থাকেন। এই প্যান্টগুলো খুব ঢোলা হয়। নিচের দিকে চাপানো থাকে। এ জন্য প্যান্টের অংশগুলো ভাঁজ ভাঁজ হয়ে থাকে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেশাল নিয়ে এসেছে বিভিন্ন রঙের হারেম প্যান্ট। লাল, নীল, হলুদ, মেরুন, সাদা, গাঢ় নীল, কালো- মোটামুটি সব রঙেই পাওয়া যাচ্ছে এই প্যান্ট। এই প্যান্টগুলো লিলেন কাপড়ের তৈরি। ৩৪-৪০ যেকোনো আকারে পাওয়া যাচ্ছে প্যান্টগুলো।
হারেম প্যান্ট তথা পাতিয়ালা সালোয়ারের সঙ্গে মানিয়ে যায় লং টপস, ক্রপ টপ ও ফতুয়া। যেকোনো বয়সী নারীদের কাছে, বিশেষ করে তরুণীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে এই প্যান্ট। দেশাল থেকে হারেম প্যান্ট কেনা যাবে ১ হাজার ২৭৯ টাকায়।
কারভি কিউ নিয়ে এসেছে টিউলিপ প্যান্ট, ধুতি, হারেম প্যান্টসহ বিভিন্ন ধরনের আধুনিক ও রুচিশীল পোশাক। দামটাও সাধ্যের মধ্যে। কারভি কিউ থেকে প্যান্ট কেনা যাবে ৭৫০ টাকার মধ্যে।
ফ্রিডম বিডি শপেও পাওয়া যাচ্ছে হারেম প্যান্ট তথা পাতিয়ালা সালোয়ার। ছোট-বড় সবার জন্যই পাওয়া যাবে এগুলো। বড়দের প্যান্টগুলোর কোমরের মাপ ২৮ থেকে ৪৪ ইঞ্চি। এগুলো লম্বায় ৩৬-৪০ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সারারাও দেখতে স্কার্টের মতো। তবে এটি স্কার্ট নয়। সারারার ওপরের দিকে চাপানো এবং নিচের দিকে রয়েছে ছড়ানো ও কুঁচি ডিজাইন। বেলবটম প্যান্টের ওপরের দিকে চাপানো ও নিচের দিকে ঢোলা। কিছু কিছু বেলবটম প্যান্টের নিচের দিকে ঢেউখেলানো ডিজাইন আছে। আর এই প্যান্টগুলোর সঙ্গে কামিজ, কুর্তি, টপস খুব সহজেই মানিয়ে যায়। একটি মাত্র প্যান্ট দিয়ে পরা যায় একাধিক পোশাক। এতে ফ্যাশনে আসে নতুনত্ব। কটন, মিক্সড কটন, লিলেন ইত্যাদি ফেব্রিক দিয়ে তৈরি করা হয় বিভিন্ন ধরনের প্যান্ট।
তাকদীর ফ্যাশন ও ফ্রিডম বিডি শপের কর্ণধার উম্মে সাদিয়া জানান, কর্মজীবী নারীরা, বিশেষ করে যাঁরা ব্যাংকে চাকরি করেন এবং যাঁরা চিকিৎসাসেবার সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা বিভিন্ন ধরনের প্যান্ট কেনেন। শিক্ষার্থীরা একটু কমই কেনেন। মূলত ফ্যাশন সচেতন নারীদের কাছে এই প্যান্টগুলোর চাহিদা বেশি।
যেকোনো টপস, কামিজ ও ফতুয়ার সঙ্গে পরা যায় এবং খুব আরামদায়ক বলেই ক্রেতারা প্যান্ট কেনেন বলেও জানান তিনি।
সাদিয়া বলেন, ‘প্যান্ট তৈরিতে আমরা গার্মেন্টস কটন ব্যবহার করি। যে কাপড়গুলো দেশের বাইরে যায়, সেগুলো ব্যবহার করার চেষ্টা করি। কটনের সঙ্গে ৫ শতাংশ অন্য মিক্সড ফেব্রিক ব্যবহার করি। কারণ শুধু কটন অনেক সময় ধুতে গেলে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ধুতির ক্ষেত্রে আমরা মোলায়েম সিল্ক, জর্জেট কাপড় ব্যবহার করি। ক্রেতাদের চাহিদা অনুসারেও প্যান্টের কাপড় ব্যবহার করা হয়।’
ফ্রিডম বিডি শপ থেকে বেলবটম প্যান্ট কেনা যাবে ৬৫০-৭০০ টাকায়, ধুতি কেনা যাবে ৫০০-৭০০ টাকায়, টিউলিপ প্যান্ট ও যেকোনো ফরমাল প্যান্ট কেনা যাবে ৬৫০ টাকায়, পালাজ্জো কেনা যাবে ৩৫০-৬০০ টাকার মধ্যে। ছোটদের ধুতি, প্যান্ট, সারারা পাওয়া যাবে ৫০০ টাকার মধ্যে।
এ ছাড়া দ্য আর্টিস্টিক, ওয়েস্টার্ন ফ্যাশন, কইন্যা, এম বি কালেকশন, টুগুন ইত্যাদি পেইজ থেকে পছন্দের প্যান্ট কেনা যাবে।

চলুন নব্বইয়ের দশকে ফিরে যাই, আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে আলিফ লায়লা, আলাদিন, সিন্দাবাদ কিংবা এ ধরনের সিরিজ দেখার জন্য টেলিভিশনের দিকে মুখিয়ে থাকত তখনকার ছোট-বড় সবাই। টান টান উত্তেজনা নিয়ে দেখত আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের উপকথা নিয়ে নির্মিত সিরিজ।
দেখা যেত নারী-পুরুষ সবাই একধরনের স্কার্ট-সালোয়ার পরতেন। এই পোশাক ছিল ছড়ানো। সালোয়ার ছিল কুঁচি ডিজাইনের এবং নিচের দিকে চাপানো। কিছু কিছু সালোয়ারে কুঁচি কম থাকত। সে সময় বেশ প্রচলিত ছিল এ ধরনের সালোয়ার। এটি হারেম স্কার্ট বা হারেম প্যান্ট নামে পরিচিত ছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের প্যান্টের প্রচলন কমে গিয়েছিল।
কিন্তু ফ্যাশন যেন সময়ের স্রোতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন গতি পায়। এখন মানুষের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে আবারও হারেম স্কার্ট তথা হারেম প্যান্ট তৈরি করছেন ফ্যাশন ডিজাইনাররা। কেউ কেউ হারেম প্যান্টকে ট্রাউজার প্যান্ট, পাতিয়ালা সালোয়ারও বলে থাকেন। এই প্যান্টগুলো খুব ঢোলা হয়। নিচের দিকে চাপানো থাকে। এ জন্য প্যান্টের অংশগুলো ভাঁজ ভাঁজ হয়ে থাকে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড দেশাল নিয়ে এসেছে বিভিন্ন রঙের হারেম প্যান্ট। লাল, নীল, হলুদ, মেরুন, সাদা, গাঢ় নীল, কালো- মোটামুটি সব রঙেই পাওয়া যাচ্ছে এই প্যান্ট। এই প্যান্টগুলো লিলেন কাপড়ের তৈরি। ৩৪-৪০ যেকোনো আকারে পাওয়া যাচ্ছে প্যান্টগুলো।
হারেম প্যান্ট তথা পাতিয়ালা সালোয়ারের সঙ্গে মানিয়ে যায় লং টপস, ক্রপ টপ ও ফতুয়া। যেকোনো বয়সী নারীদের কাছে, বিশেষ করে তরুণীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে এই প্যান্ট। দেশাল থেকে হারেম প্যান্ট কেনা যাবে ১ হাজার ২৭৯ টাকায়।
কারভি কিউ নিয়ে এসেছে টিউলিপ প্যান্ট, ধুতি, হারেম প্যান্টসহ বিভিন্ন ধরনের আধুনিক ও রুচিশীল পোশাক। দামটাও সাধ্যের মধ্যে। কারভি কিউ থেকে প্যান্ট কেনা যাবে ৭৫০ টাকার মধ্যে।
ফ্রিডম বিডি শপেও পাওয়া যাচ্ছে হারেম প্যান্ট তথা পাতিয়ালা সালোয়ার। ছোট-বড় সবার জন্যই পাওয়া যাবে এগুলো। বড়দের প্যান্টগুলোর কোমরের মাপ ২৮ থেকে ৪৪ ইঞ্চি। এগুলো লম্বায় ৩৬-৪০ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সারারাও দেখতে স্কার্টের মতো। তবে এটি স্কার্ট নয়। সারারার ওপরের দিকে চাপানো এবং নিচের দিকে রয়েছে ছড়ানো ও কুঁচি ডিজাইন। বেলবটম প্যান্টের ওপরের দিকে চাপানো ও নিচের দিকে ঢোলা। কিছু কিছু বেলবটম প্যান্টের নিচের দিকে ঢেউখেলানো ডিজাইন আছে। আর এই প্যান্টগুলোর সঙ্গে কামিজ, কুর্তি, টপস খুব সহজেই মানিয়ে যায়। একটি মাত্র প্যান্ট দিয়ে পরা যায় একাধিক পোশাক। এতে ফ্যাশনে আসে নতুনত্ব। কটন, মিক্সড কটন, লিলেন ইত্যাদি ফেব্রিক দিয়ে তৈরি করা হয় বিভিন্ন ধরনের প্যান্ট।
তাকদীর ফ্যাশন ও ফ্রিডম বিডি শপের কর্ণধার উম্মে সাদিয়া জানান, কর্মজীবী নারীরা, বিশেষ করে যাঁরা ব্যাংকে চাকরি করেন এবং যাঁরা চিকিৎসাসেবার সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা বিভিন্ন ধরনের প্যান্ট কেনেন। শিক্ষার্থীরা একটু কমই কেনেন। মূলত ফ্যাশন সচেতন নারীদের কাছে এই প্যান্টগুলোর চাহিদা বেশি।
যেকোনো টপস, কামিজ ও ফতুয়ার সঙ্গে পরা যায় এবং খুব আরামদায়ক বলেই ক্রেতারা প্যান্ট কেনেন বলেও জানান তিনি।
সাদিয়া বলেন, ‘প্যান্ট তৈরিতে আমরা গার্মেন্টস কটন ব্যবহার করি। যে কাপড়গুলো দেশের বাইরে যায়, সেগুলো ব্যবহার করার চেষ্টা করি। কটনের সঙ্গে ৫ শতাংশ অন্য মিক্সড ফেব্রিক ব্যবহার করি। কারণ শুধু কটন অনেক সময় ধুতে গেলে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ধুতির ক্ষেত্রে আমরা মোলায়েম সিল্ক, জর্জেট কাপড় ব্যবহার করি। ক্রেতাদের চাহিদা অনুসারেও প্যান্টের কাপড় ব্যবহার করা হয়।’
ফ্রিডম বিডি শপ থেকে বেলবটম প্যান্ট কেনা যাবে ৬৫০-৭০০ টাকায়, ধুতি কেনা যাবে ৫০০-৭০০ টাকায়, টিউলিপ প্যান্ট ও যেকোনো ফরমাল প্যান্ট কেনা যাবে ৬৫০ টাকায়, পালাজ্জো কেনা যাবে ৩৫০-৬০০ টাকার মধ্যে। ছোটদের ধুতি, প্যান্ট, সারারা পাওয়া যাবে ৫০০ টাকার মধ্যে।
এ ছাড়া দ্য আর্টিস্টিক, ওয়েস্টার্ন ফ্যাশন, কইন্যা, এম বি কালেকশন, টুগুন ইত্যাদি পেইজ থেকে পছন্দের প্যান্ট কেনা যাবে।

বেসন ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার করে। যাঁরা ভাবছেন, বেসন ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাঁরা জেনে রাখুন বিশেষ কয়েকটি উপাদান মেশালে বেসনের তৈরি প্যাকও ত্বক আর্দ্র রেখে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব ব্যবহারে ত্বকের অবাঞ্ছিত ব্রণও দূর হবে।...
২ ঘণ্টা আগে
পৌষের রোদমাখা দিন চলে এল। টানা দুই মাস শীতের হিম শীতল দিন কাটানোর পালা। শীতকাল মানে যেন একটু আরাম আরাম ভাব, একটু অলসতা আর ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। এ সবই হয় মূলত বছরের এই বিশেষ সময়টিতে সবকিছু গুছিয়ে নতুন একটা বছরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ঘরোয়া উষ্ণতা ও আনন্দ নিয়ে শীতকালটাকে একটু...
৪ ঘণ্টা আগে
লিপ গ্লো অয়েল হোক কিংবা টম ফোর্ড আইশ্যাডো প্যালেট—প্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ডগুলোর সংগ্রহ আমাদের অনেকের কাছেই অমূল্য। কিন্তু হীরা বা অকৃত্রিম বন্ধুত্বের মতো মেকআপের সরঞ্জামগুলো চিরস্থায়ী নয়। আমরা যতই সেগুলো ভালোবেসে ড্রয়ারে সাজিয়ে রাখি না কেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর সেগুলোর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়...
৬ ঘণ্টা আগে
আজ মানসিক শান্তিতে থাকবেন। কারণ, হয়তো সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনটা চার্জে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন! আধ্যাত্মিকতায় মন বসবে, কিন্তু মনে রাখবেন অফিসের বস কিন্তু ভগবান নন, তাই কাজে ফাঁকি দেবেন না। বন্ধুদের কাছে আজ বেশি ‘হিরোগিরি’ দেখাতে যাবেন না, মানসম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

রূপচর্চায় বেসন খুব পরিচিত একটি উপকরণ। একসময় ত্বক পরিষ্কার করতে সাবানের পরিবর্তে বেসন ব্যবহার করা হতো। শীতে ত্বকের নির্জীব ভাব নিয়ে যাঁরা চিন্তায় রয়েছেন, তাঁরা সহজলভ্য এই উপকরণটি রোজকার ত্বকের যত্নে ব্যবহার করে নানা উপকার পেতে পারেন।
এ কথা তো সবাই জানেন, শীতকালের শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা খুব জরুরি। পাশাপাশি ত্বক দূষণমুক্ত রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। বেসন ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার করে। যাঁরা ভাবছেন, বেসন ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাঁরা জেনে রাখুন বিশেষ কয়েকটি উপাদান মেশালে বেসনের তৈরি প্যাকও ত্বক আর্দ্র রেখে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব ব্যবহারে ত্বকের অবাঞ্ছিত ব্রণও দূর হবে।
বেসন ও এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলের প্যাক

পুরো শরীরের ত্বকে মাখার জন্য বেসন নিন। এতে কয়েক চামচ এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল নিন। এরপর ২ টেবিল চামচ দুধ মেশাতে পারেন। প্যাক তৈরিতে যতটুকু পানি প্রয়োজন, তা যোগ করুন। এই প্যাক ত্বকে লাগিয়ে রাখুন আধা শুকনো হওয়া পর্যন্ত। এরপর আলতো করে কুসুম গরম পানিতে পুরো শরীর ধুয়ে নিন। নারকেল তেল ও দুধ রুক্ষ ত্বকে গভীর থেকে পুষ্টি জোগায় ও ময়শ্চারাইজ করে। পাশাপাশি এ প্যাক ত্বকের ডিপ ক্লিনজিংয়েও সহায়তা করে। যাঁদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, তাদের জন্য এ প্যাক খুবই ভালো কাজ করে।
বেসন, টক দই ও হলুদের প্যাক
এ সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। পুরো শরীরে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে তা দিয়ে শরীর আলতো ঘষে প্যাক দিয়ে আলতো করে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। টক দই ত্বকের আর্দ্রতা ও নমনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবেও দুর্দান্ত কাজ করে। অন্যদিকে হলুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, দাগছোপ কমায় ও ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
বেসন ও গাঁদা ফুল বাটার প্যাক
বেসনের সঙ্গে সমপরিমাণ গাঁদা ফুল বাটা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। এই প্যাক মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের শুষ্কতা কমাতে ও নরম করতে এ প্যাক ভালো কাজ করে। যাঁদের ত্বকে ব্রণ ও দাগ রয়েছে তাঁরা প্রতি সপ্তাহে একবার করে এই প্যাক মুখে ব্যবহার করতে পারেন।
ডিপ ক্লিনজিং প্যাক
যাঁরা সকালে মুখ ধোয়ার ক্ষেত্রে ফেসওয়াশ ব্যবহার এড়াতে চান তাঁরা ১ টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ দুধ, সামান্য হলুদ এবং ৩ ফোঁটা নারকেল তেল মিশিয়ে নিয়ে ফেসওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন প্রতিদিন সকালে। এতে ত্বক গভীরভাবে পরিষ্কার হবে ও ধীরে ধীরে জেল্লাদার হয়ে উঠবে।
বেসন, মধু ও গোলাপজল
বেসন, মধু, গোলাপজল ও অল্প পানি মিশিয়ে মিহি পেস্ট তৈরি করুন। মিশ্রণটি মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখুন। শুকাতে শুরু করলে হালকা করে ম্যাসাজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করতে পারেন। মধু প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজার। এটি ত্বক নরম রাখে। গোলাপজল ত্বক সতেজ করতে সাহায্য করে। মুখ ধোয়ার পর অবশ্যই একটি ভালো ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
মেছতার দাগ হালকা করতে
বেসনের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মেছতার ওপর লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এক দিন অন্তর এ প্যাক ব্যবহার করুন। দাগ কমে এলে ধীরে ধীরে প্যাক ব্যবহারও কমিয়ে আনুন। যেমন সপ্তাহে একবার, তারপর ১৫ দিনে একবার, তারপর মাসে একবার। এভাবে এই প্যাক ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে দাগ একেবারে হালকা হয়ে আসবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও অন্যান্য

রূপচর্চায় বেসন খুব পরিচিত একটি উপকরণ। একসময় ত্বক পরিষ্কার করতে সাবানের পরিবর্তে বেসন ব্যবহার করা হতো। শীতে ত্বকের নির্জীব ভাব নিয়ে যাঁরা চিন্তায় রয়েছেন, তাঁরা সহজলভ্য এই উপকরণটি রোজকার ত্বকের যত্নে ব্যবহার করে নানা উপকার পেতে পারেন।
এ কথা তো সবাই জানেন, শীতকালের শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা খুব জরুরি। পাশাপাশি ত্বক দূষণমুক্ত রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। বেসন ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার করে। যাঁরা ভাবছেন, বেসন ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাঁরা জেনে রাখুন বিশেষ কয়েকটি উপাদান মেশালে বেসনের তৈরি প্যাকও ত্বক আর্দ্র রেখে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব ব্যবহারে ত্বকের অবাঞ্ছিত ব্রণও দূর হবে।
বেসন ও এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেলের প্যাক

পুরো শরীরের ত্বকে মাখার জন্য বেসন নিন। এতে কয়েক চামচ এক্সট্রা ভার্জিন নারকেল তেল নিন। এরপর ২ টেবিল চামচ দুধ মেশাতে পারেন। প্যাক তৈরিতে যতটুকু পানি প্রয়োজন, তা যোগ করুন। এই প্যাক ত্বকে লাগিয়ে রাখুন আধা শুকনো হওয়া পর্যন্ত। এরপর আলতো করে কুসুম গরম পানিতে পুরো শরীর ধুয়ে নিন। নারকেল তেল ও দুধ রুক্ষ ত্বকে গভীর থেকে পুষ্টি জোগায় ও ময়শ্চারাইজ করে। পাশাপাশি এ প্যাক ত্বকের ডিপ ক্লিনজিংয়েও সহায়তা করে। যাঁদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, তাদের জন্য এ প্যাক খুবই ভালো কাজ করে।
বেসন, টক দই ও হলুদের প্যাক
এ সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। পুরো শরীরে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে তা দিয়ে শরীর আলতো ঘষে প্যাক দিয়ে আলতো করে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। টক দই ত্বকের আর্দ্রতা ও নমনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবেও দুর্দান্ত কাজ করে। অন্যদিকে হলুদ ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, দাগছোপ কমায় ও ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
বেসন ও গাঁদা ফুল বাটার প্যাক
বেসনের সঙ্গে সমপরিমাণ গাঁদা ফুল বাটা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। এই প্যাক মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের শুষ্কতা কমাতে ও নরম করতে এ প্যাক ভালো কাজ করে। যাঁদের ত্বকে ব্রণ ও দাগ রয়েছে তাঁরা প্রতি সপ্তাহে একবার করে এই প্যাক মুখে ব্যবহার করতে পারেন।
ডিপ ক্লিনজিং প্যাক
যাঁরা সকালে মুখ ধোয়ার ক্ষেত্রে ফেসওয়াশ ব্যবহার এড়াতে চান তাঁরা ১ টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ দুধ, সামান্য হলুদ এবং ৩ ফোঁটা নারকেল তেল মিশিয়ে নিয়ে ফেসওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন প্রতিদিন সকালে। এতে ত্বক গভীরভাবে পরিষ্কার হবে ও ধীরে ধীরে জেল্লাদার হয়ে উঠবে।
বেসন, মধু ও গোলাপজল
বেসন, মধু, গোলাপজল ও অল্প পানি মিশিয়ে মিহি পেস্ট তৈরি করুন। মিশ্রণটি মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখুন। শুকাতে শুরু করলে হালকা করে ম্যাসাজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করতে পারেন। মধু প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজার। এটি ত্বক নরম রাখে। গোলাপজল ত্বক সতেজ করতে সাহায্য করে। মুখ ধোয়ার পর অবশ্যই একটি ভালো ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
মেছতার দাগ হালকা করতে
বেসনের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মেছতার ওপর লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এক দিন অন্তর এ প্যাক ব্যবহার করুন। দাগ কমে এলে ধীরে ধীরে প্যাক ব্যবহারও কমিয়ে আনুন। যেমন সপ্তাহে একবার, তারপর ১৫ দিনে একবার, তারপর মাসে একবার। এভাবে এই প্যাক ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে দাগ একেবারে হালকা হয়ে আসবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও অন্যান্য

চলুন নব্বইয়ের দশকে ফিরে যাই, আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে আলিফ লায়লা, আলাদিন, সিন্দাবাদ কিংবা এ ধরনের সিরিজ দেখার জন্য টেলিভিশনের দিকে মুখিয়ে থাকত তখনকার ছোট-বড় সবাই। টান টান উত্তেজনা নিয়ে দেখত আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের উপকথা নিয়ে নির্মিত সিরিজ।
২২ জানুয়ারি ২০২২
পৌষের রোদমাখা দিন চলে এল। টানা দুই মাস শীতের হিম শীতল দিন কাটানোর পালা। শীতকাল মানে যেন একটু আরাম আরাম ভাব, একটু অলসতা আর ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। এ সবই হয় মূলত বছরের এই বিশেষ সময়টিতে সবকিছু গুছিয়ে নতুন একটা বছরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ঘরোয়া উষ্ণতা ও আনন্দ নিয়ে শীতকালটাকে একটু...
৪ ঘণ্টা আগে
লিপ গ্লো অয়েল হোক কিংবা টম ফোর্ড আইশ্যাডো প্যালেট—প্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ডগুলোর সংগ্রহ আমাদের অনেকের কাছেই অমূল্য। কিন্তু হীরা বা অকৃত্রিম বন্ধুত্বের মতো মেকআপের সরঞ্জামগুলো চিরস্থায়ী নয়। আমরা যতই সেগুলো ভালোবেসে ড্রয়ারে সাজিয়ে রাখি না কেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর সেগুলোর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়...
৬ ঘণ্টা আগে
আজ মানসিক শান্তিতে থাকবেন। কারণ, হয়তো সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনটা চার্জে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন! আধ্যাত্মিকতায় মন বসবে, কিন্তু মনে রাখবেন অফিসের বস কিন্তু ভগবান নন, তাই কাজে ফাঁকি দেবেন না। বন্ধুদের কাছে আজ বেশি ‘হিরোগিরি’ দেখাতে যাবেন না, মানসম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

পৌষের রোদমাখা দিন চলে এল। টানা দুই মাস শীতের হিম শীতল দিন কাটানোর পালা। শীতকাল মানে যেন একটু আরাম আরাম ভাব, একটু অলসতা আর ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। এ সবই হয় মূলত বছরের এই বিশেষ সময়টিতে সবকিছু গুছিয়ে নতুন একটা বছরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ঘরোয়া উষ্ণতা ও আনন্দ নিয়ে শীতকালটাকে একটু সুন্দর করে সেলিব্রেট করতে পারেন।
আলো ও উষ্ণতার আমেজ
শীতকাল মানেই ঠান্ডা আর কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ। সন্ধ্যার দিকে ঘরে কিছু ওয়ার্ম লাইট ও মোমবাতি জ্বালিয়ে দিন। রাতে ছাদে বা উঠানে আগুন জ্বালিয়ে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব মিলে এর চারপাশে বসুন। আগুনের উষ্ণতা একটা শান্ত ও আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে। এটি শুধু যে অন্ধকার দূর করে, তা-ই নয়; বরং শীতে একটা সুন্দর, স্নিগ্ধ ও উষ্ণ ভাব এনে দেয়। আগুনের তাপের সঙ্গে এই আয়োজনে থাকে সম্পর্কের উত্তাপও।

পুরোনো জিনিস সরিয়ে ঘর পরিষ্কার করুন
শীতকালে ঘর পরিষ্কার করে একটা ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করুন। নেতিবাচকতা দূর করতে ঘর পরিষ্কার করে ধূপ বা সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন। আবার শীতের আমেজ আনতে ঘরে দারুচিনি, এলাচি বা লবঙ্গ জাতীয় মসলার সুগন্ধ ব্যবহার করুন। চুলায় পানি গরম করে তাতে এসব দিয়ে ফুটতে দিন, ধীরে ধীরে পুরো বাসায় সুবাস ছড়িয়ে পড়বে। ঘর পরিষ্কার থাকলে মনও শান্ত থাকে আর নতুন দিনগুলোকে সুন্দরভাবে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
একটা সালতামামি হয়ে যাক
এ সময়টিতে নিজেকে নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন। এ বছর কী কী ভালো-খারাপ হলো বা কী কী শিখলেন, তা নিয়ে একটু ভাবুন। একটি ডায়েরিতে আপনার চিন্তাগুলো লিখে রাখতে পারেন। যেসব অভ্যাস এখন আর আপনার কাজে আসছে না, সেগুলো বাদ দিয়ে নিজের ভালো হয়—এমন কিছু ইতিবাচক অভ্যাস গড়ে তুলুন। নতুন বছরে কী কী করতে চান, সে লক্ষ্য ঠিক করে লিখে রাখুন।

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
জীবনে ছোট-বড় যা কিছু ভালো আছে, সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। একটি তালিকা তৈরি করুন, যেখানে আপনার অর্জন, প্রিয় মানুষ, ব্যক্তিগত ভালো লাগা ও সুন্দর মুহূর্তগুলোর কথা লিখে রাখবেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে মনে শান্তি পাবেন এবং অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও সামনে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি পাবেন।
নিজের যত্ন নিন
শীতকাল হলো নিজের শরীর ও মনের যত্ন নেওয়ার সময়। প্রতিদিন হালকা ইয়োগা, হাঁটাহাঁটি বা স্ট্রেচিং করে শরীর সচল রাখুন। নিজের পছন্দের কাজগুলো করুন এবং নিজেকে কিছু উপহার দিন। নিজের জন্য সময় বের করে নিজের অস্তিত্ব সেলিব্রেট করার জন্য শীতকাল হলো উপযুক্ত সময়।

প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকুন
শীতের সকাল বা বিকেলে প্রকৃতির কাছে থাকার চেষ্টা করুন। শিশিরভেজা ঘাসে খালি পায়ে কিছুক্ষণ হাঁটুন এবং শীতের নরম রোদ গায়ে মাখুন, যা আপনার মন ভালো করার পাশাপাশি শরীরে শক্তি জোগাবে। শীতকালীন ফুলগাছ বারান্দায় রাখুন ও মাটির তৈরি জিনিস দিয়ে ঘর সাজান। দেখবেন এই ছোট কাজগুলো ঘরে একটা স্নিগ্ধ ও সতেজ ভাব আনবে।
প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটান
শীতকাল মানেই পিঠাপুলির উৎসব। বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পিঠার আয়োজন করুন। একসঙ্গে গল্প, হাসি আর খাবার সম্পর্কগুলোকে আরও মজবুত করবে এবং সময় আরও বেশি উপভোগ্য করে তুলবে।
এবার ‘না’ বলতে শিখুন
শীতকাল মানেই বিভিন্ন রকম দাওয়াত। সেগুলোকে পাশে রেখে সামাজিক বা অন্যান্য কাজের চাপ এড়িয়ে চলুন। কোনো অনুষ্ঠানে যেতে বা কোনো কাজ করতে যদি একেবারেই ইচ্ছা না করে তবে, অযথা চাপ অনুভব না করে বিনীতভাবে এড়িয়ে চলুন। এ সময় নিজের বিশ্রাম ও মানসিক শান্তিকে অগ্রাধিকার দেওয়াটাই বেশি জরুরি।
সূত্র: রিদমস অব প্লে ও অন্যান্য

পৌষের রোদমাখা দিন চলে এল। টানা দুই মাস শীতের হিম শীতল দিন কাটানোর পালা। শীতকাল মানে যেন একটু আরাম আরাম ভাব, একটু অলসতা আর ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। এ সবই হয় মূলত বছরের এই বিশেষ সময়টিতে সবকিছু গুছিয়ে নতুন একটা বছরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ঘরোয়া উষ্ণতা ও আনন্দ নিয়ে শীতকালটাকে একটু সুন্দর করে সেলিব্রেট করতে পারেন।
আলো ও উষ্ণতার আমেজ
শীতকাল মানেই ঠান্ডা আর কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ। সন্ধ্যার দিকে ঘরে কিছু ওয়ার্ম লাইট ও মোমবাতি জ্বালিয়ে দিন। রাতে ছাদে বা উঠানে আগুন জ্বালিয়ে পরিবার ও বন্ধুবান্ধব মিলে এর চারপাশে বসুন। আগুনের উষ্ণতা একটা শান্ত ও আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে। এটি শুধু যে অন্ধকার দূর করে, তা-ই নয়; বরং শীতে একটা সুন্দর, স্নিগ্ধ ও উষ্ণ ভাব এনে দেয়। আগুনের তাপের সঙ্গে এই আয়োজনে থাকে সম্পর্কের উত্তাপও।

পুরোনো জিনিস সরিয়ে ঘর পরিষ্কার করুন
শীতকালে ঘর পরিষ্কার করে একটা ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করুন। নেতিবাচকতা দূর করতে ঘর পরিষ্কার করে ধূপ বা সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন। আবার শীতের আমেজ আনতে ঘরে দারুচিনি, এলাচি বা লবঙ্গ জাতীয় মসলার সুগন্ধ ব্যবহার করুন। চুলায় পানি গরম করে তাতে এসব দিয়ে ফুটতে দিন, ধীরে ধীরে পুরো বাসায় সুবাস ছড়িয়ে পড়বে। ঘর পরিষ্কার থাকলে মনও শান্ত থাকে আর নতুন দিনগুলোকে সুন্দরভাবে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
একটা সালতামামি হয়ে যাক
এ সময়টিতে নিজেকে নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করুন। এ বছর কী কী ভালো-খারাপ হলো বা কী কী শিখলেন, তা নিয়ে একটু ভাবুন। একটি ডায়েরিতে আপনার চিন্তাগুলো লিখে রাখতে পারেন। যেসব অভ্যাস এখন আর আপনার কাজে আসছে না, সেগুলো বাদ দিয়ে নিজের ভালো হয়—এমন কিছু ইতিবাচক অভ্যাস গড়ে তুলুন। নতুন বছরে কী কী করতে চান, সে লক্ষ্য ঠিক করে লিখে রাখুন।

কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
জীবনে ছোট-বড় যা কিছু ভালো আছে, সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। একটি তালিকা তৈরি করুন, যেখানে আপনার অর্জন, প্রিয় মানুষ, ব্যক্তিগত ভালো লাগা ও সুন্দর মুহূর্তগুলোর কথা লিখে রাখবেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলে মনে শান্তি পাবেন এবং অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও সামনে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি পাবেন।
নিজের যত্ন নিন
শীতকাল হলো নিজের শরীর ও মনের যত্ন নেওয়ার সময়। প্রতিদিন হালকা ইয়োগা, হাঁটাহাঁটি বা স্ট্রেচিং করে শরীর সচল রাখুন। নিজের পছন্দের কাজগুলো করুন এবং নিজেকে কিছু উপহার দিন। নিজের জন্য সময় বের করে নিজের অস্তিত্ব সেলিব্রেট করার জন্য শীতকাল হলো উপযুক্ত সময়।

প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকুন
শীতের সকাল বা বিকেলে প্রকৃতির কাছে থাকার চেষ্টা করুন। শিশিরভেজা ঘাসে খালি পায়ে কিছুক্ষণ হাঁটুন এবং শীতের নরম রোদ গায়ে মাখুন, যা আপনার মন ভালো করার পাশাপাশি শরীরে শক্তি জোগাবে। শীতকালীন ফুলগাছ বারান্দায় রাখুন ও মাটির তৈরি জিনিস দিয়ে ঘর সাজান। দেখবেন এই ছোট কাজগুলো ঘরে একটা স্নিগ্ধ ও সতেজ ভাব আনবে।
প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটান
শীতকাল মানেই পিঠাপুলির উৎসব। বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পিঠার আয়োজন করুন। একসঙ্গে গল্প, হাসি আর খাবার সম্পর্কগুলোকে আরও মজবুত করবে এবং সময় আরও বেশি উপভোগ্য করে তুলবে।
এবার ‘না’ বলতে শিখুন
শীতকাল মানেই বিভিন্ন রকম দাওয়াত। সেগুলোকে পাশে রেখে সামাজিক বা অন্যান্য কাজের চাপ এড়িয়ে চলুন। কোনো অনুষ্ঠানে যেতে বা কোনো কাজ করতে যদি একেবারেই ইচ্ছা না করে তবে, অযথা চাপ অনুভব না করে বিনীতভাবে এড়িয়ে চলুন। এ সময় নিজের বিশ্রাম ও মানসিক শান্তিকে অগ্রাধিকার দেওয়াটাই বেশি জরুরি।
সূত্র: রিদমস অব প্লে ও অন্যান্য

চলুন নব্বইয়ের দশকে ফিরে যাই, আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে আলিফ লায়লা, আলাদিন, সিন্দাবাদ কিংবা এ ধরনের সিরিজ দেখার জন্য টেলিভিশনের দিকে মুখিয়ে থাকত তখনকার ছোট-বড় সবাই। টান টান উত্তেজনা নিয়ে দেখত আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের উপকথা নিয়ে নির্মিত সিরিজ।
২২ জানুয়ারি ২০২২
বেসন ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার করে। যাঁরা ভাবছেন, বেসন ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাঁরা জেনে রাখুন বিশেষ কয়েকটি উপাদান মেশালে বেসনের তৈরি প্যাকও ত্বক আর্দ্র রেখে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব ব্যবহারে ত্বকের অবাঞ্ছিত ব্রণও দূর হবে।...
২ ঘণ্টা আগে
লিপ গ্লো অয়েল হোক কিংবা টম ফোর্ড আইশ্যাডো প্যালেট—প্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ডগুলোর সংগ্রহ আমাদের অনেকের কাছেই অমূল্য। কিন্তু হীরা বা অকৃত্রিম বন্ধুত্বের মতো মেকআপের সরঞ্জামগুলো চিরস্থায়ী নয়। আমরা যতই সেগুলো ভালোবেসে ড্রয়ারে সাজিয়ে রাখি না কেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর সেগুলোর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়...
৬ ঘণ্টা আগে
আজ মানসিক শান্তিতে থাকবেন। কারণ, হয়তো সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনটা চার্জে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন! আধ্যাত্মিকতায় মন বসবে, কিন্তু মনে রাখবেন অফিসের বস কিন্তু ভগবান নন, তাই কাজে ফাঁকি দেবেন না। বন্ধুদের কাছে আজ বেশি ‘হিরোগিরি’ দেখাতে যাবেন না, মানসম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ক্যালেন্ডারের পাতায় বছর শেষ। উৎসবের আমেজ আর নতুন বছরের প্রস্তুতির ভিড়ে আমরা অনেকেই নতুন করে গুছিয়ে নিচ্ছি আমাদের ঘরবাড়ি। কিন্তু বছর শেষ হওয়ার আগে একবার কি আপনার ড্রেসিং টেবিলের দিকে নজর দিয়েছেন? যে মেকআপ আইটেমগুলো দিয়ে আপনি নিজেকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলেন, সেগুলোর মেয়াদ ঠিকঠাক আছে তো?
লিপ গ্লো অয়েল হোক কিংবা টম ফোর্ড আইশ্যাডো প্যালেট—প্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ডগুলোর সংগ্রহ আমাদের অনেকের কাছেই অমূল্য। কিন্তু হীরা বা অকৃত্রিম বন্ধুত্বের মতো মেকআপের সরঞ্জামগুলো চিরস্থায়ী নয়। আমরা যতই সেগুলো ভালোবেসে ড্রয়ারে সাজিয়ে রাখি না কেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর সেগুলোর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়। কেবল সৌন্দর্যের জন্য নয়; বরং ত্বকের সুস্বাস্থ্যের খাতিরেই আমাদের জানা প্রয়োজন, কোন প্রসাধনী কত দিন ব্যবহার করা নিরাপদ।

আপনার ত্বকের সুস্বাস্থ্য এবং সাজের নিখুঁত ফিনিশিং ধরে রাখতে ড্রেসিং টেবিলের এই মেকআপ ক্লিন আউট বা অকেজো পণ্য ছেঁটে ফেলা এখন সময়ের দাবি। নতুন বছর শুরু করার আগে আপনার সাজের সংগ্রহটি করে ফেলুন সতেজ, নিরাপদ এবং আরও আকর্ষণীয়।
মেয়াদোত্তীর্ণ মেকআপ কেন বিপজ্জনক

মেকআপের মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে তার রাসায়নিক গঠন বদলে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেয়াদ শেষ হওয়া পণ্য ব্যবহারে ত্বকে সংক্রমণ, প্রদাহ (কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস) এমনকি রাসায়নিক পোড়া ভাবও দেখা দিতে পারে।
চোখের প্রসাধনী, যেমন আইলাইনার বা মাসকারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ পণ্যগুলো চোখের খুব আর্দ্র পরিবেশে ব্যবহৃত হয় বলে সেখানে দ্রুত ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জন্মায়, যা থেকে আঞ্জনি বা কনজাংটিভাইটিসের মতো সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া মেয়াদ ফুরোলে ফাউন্ডেশন বা কনসিলার ত্বকের লোমকূপ বন্ধ করে দেয়, যা থেকে ব্রণের সমস্যা প্রকট হয়।
মেয়াদ বোঝার সহজ উপায়
প্রসাধনীর মোড়কের গায়ে তাকালেই আপনি একটি খোলা কৌটার ছোট ছবি দেখতে পাবেন। তার পাশে লেখা থাকে ৬ এম, ১২ এম বা ২৪ এম। এগুলোর মানে হলো, পণ্যটির মুখ খোলার পর তা যথাক্রমে ৬, ১২ বা ২৪ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা নিরাপদ। তবে যদি এ চিহ্ন খুঁজে না পান, তবে নিজের ইন্দ্রিয় ব্যবহার করুন। যদি দেখেন লিপস্টিক বা ফাউন্ডেশন থেকে অদ্ভুত গন্ধ আসছে, তরল মেকআপের ওপর তেলের স্তর জমে গেছে কিংবা আইশ্যাডোর ওপর পাউরুটির মতো কালো বা ধূসর ছাতা পড়েছে, তবে বুঝে নেবেন সেটি বিদায় করার সময় হয়েছে।
কোন পণ্য কত দিন টেকে
চোখের সাজ টেকে ৩ থেকে ৬ মাস: মাসকারা ও তরল আইলাইনার সবচেয়ে কম সময় ভালো থাকে। যেহেতু এগুলো সরাসরি চোখের সংস্পর্শে আসে, তাই প্রতি ৩ থেকে ৬ মাস অন্তর এগুলো বদলে ফেলা বুদ্ধিমানের কাজ।
ঠোঁটের প্রসাধনী টেকে ১ থেকে ৩ বছর: লিপস্টিক সাধারণত পানির পরিমাণ কম থাকলে ৩ বছর পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। তবে লিপগ্লসের মেয়াদ সাধারণত ১ বছরের বেশি হয় না।
বেস মেকআপ টেকে ২ বছর: ফাউন্ডেশন, কনসিলার কিংবা ফেস পাউডার সাধারণত ২ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। তবে তরল ফাউন্ডেশনের উপাদান আলাদা হয়ে গেলে তা আর ব্যবহার করবেন না।
ব্লাশ ও ব্রোঞ্জার ৩ বছর: পাউডার জাতীয় ব্লাশ বা ব্রোঞ্জার সঠিক যত্নে থাকলে ৩ বছর পর্যন্ত আপনার ড্রেসিং টেবিলের শোভা বাড়াতে পারে।
পারফিউম ও নেলপলিশ টেকে ৩ থেকে ৫ বছর: সুগন্ধি বা পারফিউম ৩ থেকে ৫ বছর অনায়াসে ব্যবহার করা যায়। আর নেলপলিশের ক্ষেত্রে রঙের পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত ৩ বছরের বেশি সময় এটি নিরাপদ থাকে।
প্রসাধনী দীর্ঘস্থায়ী করার কিছু টিপস
আপনার প্রিয় প্রসাধনীগুলো যাতে মেয়াদের পুরোটা সময় ভালো থাকে সে জন্য:
সূত্র: ভোগ

ক্যালেন্ডারের পাতায় বছর শেষ। উৎসবের আমেজ আর নতুন বছরের প্রস্তুতির ভিড়ে আমরা অনেকেই নতুন করে গুছিয়ে নিচ্ছি আমাদের ঘরবাড়ি। কিন্তু বছর শেষ হওয়ার আগে একবার কি আপনার ড্রেসিং টেবিলের দিকে নজর দিয়েছেন? যে মেকআপ আইটেমগুলো দিয়ে আপনি নিজেকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলেন, সেগুলোর মেয়াদ ঠিকঠাক আছে তো?
লিপ গ্লো অয়েল হোক কিংবা টম ফোর্ড আইশ্যাডো প্যালেট—প্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ডগুলোর সংগ্রহ আমাদের অনেকের কাছেই অমূল্য। কিন্তু হীরা বা অকৃত্রিম বন্ধুত্বের মতো মেকআপের সরঞ্জামগুলো চিরস্থায়ী নয়। আমরা যতই সেগুলো ভালোবেসে ড্রয়ারে সাজিয়ে রাখি না কেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর সেগুলোর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়। কেবল সৌন্দর্যের জন্য নয়; বরং ত্বকের সুস্বাস্থ্যের খাতিরেই আমাদের জানা প্রয়োজন, কোন প্রসাধনী কত দিন ব্যবহার করা নিরাপদ।

আপনার ত্বকের সুস্বাস্থ্য এবং সাজের নিখুঁত ফিনিশিং ধরে রাখতে ড্রেসিং টেবিলের এই মেকআপ ক্লিন আউট বা অকেজো পণ্য ছেঁটে ফেলা এখন সময়ের দাবি। নতুন বছর শুরু করার আগে আপনার সাজের সংগ্রহটি করে ফেলুন সতেজ, নিরাপদ এবং আরও আকর্ষণীয়।
মেয়াদোত্তীর্ণ মেকআপ কেন বিপজ্জনক

মেকআপের মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে তার রাসায়নিক গঠন বদলে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেয়াদ শেষ হওয়া পণ্য ব্যবহারে ত্বকে সংক্রমণ, প্রদাহ (কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস) এমনকি রাসায়নিক পোড়া ভাবও দেখা দিতে পারে।
চোখের প্রসাধনী, যেমন আইলাইনার বা মাসকারা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ পণ্যগুলো চোখের খুব আর্দ্র পরিবেশে ব্যবহৃত হয় বলে সেখানে দ্রুত ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জন্মায়, যা থেকে আঞ্জনি বা কনজাংটিভাইটিসের মতো সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া মেয়াদ ফুরোলে ফাউন্ডেশন বা কনসিলার ত্বকের লোমকূপ বন্ধ করে দেয়, যা থেকে ব্রণের সমস্যা প্রকট হয়।
মেয়াদ বোঝার সহজ উপায়
প্রসাধনীর মোড়কের গায়ে তাকালেই আপনি একটি খোলা কৌটার ছোট ছবি দেখতে পাবেন। তার পাশে লেখা থাকে ৬ এম, ১২ এম বা ২৪ এম। এগুলোর মানে হলো, পণ্যটির মুখ খোলার পর তা যথাক্রমে ৬, ১২ বা ২৪ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা নিরাপদ। তবে যদি এ চিহ্ন খুঁজে না পান, তবে নিজের ইন্দ্রিয় ব্যবহার করুন। যদি দেখেন লিপস্টিক বা ফাউন্ডেশন থেকে অদ্ভুত গন্ধ আসছে, তরল মেকআপের ওপর তেলের স্তর জমে গেছে কিংবা আইশ্যাডোর ওপর পাউরুটির মতো কালো বা ধূসর ছাতা পড়েছে, তবে বুঝে নেবেন সেটি বিদায় করার সময় হয়েছে।
কোন পণ্য কত দিন টেকে
চোখের সাজ টেকে ৩ থেকে ৬ মাস: মাসকারা ও তরল আইলাইনার সবচেয়ে কম সময় ভালো থাকে। যেহেতু এগুলো সরাসরি চোখের সংস্পর্শে আসে, তাই প্রতি ৩ থেকে ৬ মাস অন্তর এগুলো বদলে ফেলা বুদ্ধিমানের কাজ।
ঠোঁটের প্রসাধনী টেকে ১ থেকে ৩ বছর: লিপস্টিক সাধারণত পানির পরিমাণ কম থাকলে ৩ বছর পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। তবে লিপগ্লসের মেয়াদ সাধারণত ১ বছরের বেশি হয় না।
বেস মেকআপ টেকে ২ বছর: ফাউন্ডেশন, কনসিলার কিংবা ফেস পাউডার সাধারণত ২ বছর পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। তবে তরল ফাউন্ডেশনের উপাদান আলাদা হয়ে গেলে তা আর ব্যবহার করবেন না।
ব্লাশ ও ব্রোঞ্জার ৩ বছর: পাউডার জাতীয় ব্লাশ বা ব্রোঞ্জার সঠিক যত্নে থাকলে ৩ বছর পর্যন্ত আপনার ড্রেসিং টেবিলের শোভা বাড়াতে পারে।
পারফিউম ও নেলপলিশ টেকে ৩ থেকে ৫ বছর: সুগন্ধি বা পারফিউম ৩ থেকে ৫ বছর অনায়াসে ব্যবহার করা যায়। আর নেলপলিশের ক্ষেত্রে রঙের পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত ৩ বছরের বেশি সময় এটি নিরাপদ থাকে।
প্রসাধনী দীর্ঘস্থায়ী করার কিছু টিপস
আপনার প্রিয় প্রসাধনীগুলো যাতে মেয়াদের পুরোটা সময় ভালো থাকে সে জন্য:
সূত্র: ভোগ

চলুন নব্বইয়ের দশকে ফিরে যাই, আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে আলিফ লায়লা, আলাদিন, সিন্দাবাদ কিংবা এ ধরনের সিরিজ দেখার জন্য টেলিভিশনের দিকে মুখিয়ে থাকত তখনকার ছোট-বড় সবাই। টান টান উত্তেজনা নিয়ে দেখত আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের উপকথা নিয়ে নির্মিত সিরিজ।
২২ জানুয়ারি ২০২২
বেসন ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার করে। যাঁরা ভাবছেন, বেসন ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাঁরা জেনে রাখুন বিশেষ কয়েকটি উপাদান মেশালে বেসনের তৈরি প্যাকও ত্বক আর্দ্র রেখে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব ব্যবহারে ত্বকের অবাঞ্ছিত ব্রণও দূর হবে।...
২ ঘণ্টা আগে
পৌষের রোদমাখা দিন চলে এল। টানা দুই মাস শীতের হিম শীতল দিন কাটানোর পালা। শীতকাল মানে যেন একটু আরাম আরাম ভাব, একটু অলসতা আর ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। এ সবই হয় মূলত বছরের এই বিশেষ সময়টিতে সবকিছু গুছিয়ে নতুন একটা বছরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ঘরোয়া উষ্ণতা ও আনন্দ নিয়ে শীতকালটাকে একটু...
৪ ঘণ্টা আগে
আজ মানসিক শান্তিতে থাকবেন। কারণ, হয়তো সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনটা চার্জে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন! আধ্যাত্মিকতায় মন বসবে, কিন্তু মনে রাখবেন অফিসের বস কিন্তু ভগবান নন, তাই কাজে ফাঁকি দেবেন না। বন্ধুদের কাছে আজ বেশি ‘হিরোগিরি’ দেখাতে যাবেন না, মানসম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আপনি আজ মানসিক শান্তিতে থাকবেন। কারণ, হয়তো সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনটা চার্জে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন! আধ্যাত্মিকতায় মন বসবে, কিন্তু মনে রাখবেন অফিসের বস কিন্তু ভগবান নন, তাই কাজে ফাঁকি দেবেন না। বন্ধুদের কাছে আজ বেশি ‘হিরোগিরি’ দেখাতে যাবেন না, মানসম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারে।
বৃষ
আজ আপনার অর্থভাগ্যে একটু ‘ব্রেকফাস্ট’ লেগেছে, মানে খরচ বেশি। অচেনা লোক দেখলে আজ একটু দূরত্ব বজায় রাখুন, বিশেষ করে যারা বিমা বা ক্রেডিট কার্ড বিক্রি করতে আসে। বাবার কথা আজ শুনে নিন, না হলে পকেট গড়ের মাঠ হতে সময় লাগবে না। পেটের দিকে একটু নজর দিন, রাস্তার চপ-শিঙাড়া আজ বিষবৎ!
মিথুন
গ্রহরা বলছে আপনার আজ ঝগড়া করার খুব ইচ্ছা হবে। কিন্তু দয়া করে তা বাড়ির লোকের ওপর প্রয়োগ করবেন না। ধৈর্য ধরুন, না হলে রাতে কিন্তু না খেয়ে শুতে হতে পারে! কথা বলার আগে দুবার ভাবুন। আপনি ভাবছেন আপনি রসিকতা করছেন, কিন্তু সামনের জন হয়তো ভাবছে আপনাকে ব্লক করবে!
কর্কট
আজ আপনার জন্য ‘শুভ’ দিন। নতুন ব্যবসার আইডিয়া মাথায় আসতে পারে, যেমন ধরুন ‘অনলাইন ধৈর্য বিক্রয় কেন্দ্র’। শেয়ারবাজারে আজ আপনার পোয়াবারো হতে পারে, তবে পকেট সামলে। বিয়ের সিদ্ধান্তে সবাই খুশি হবে, কিন্তু আপনি নিজে কি খুশি? সেটা একবার আয়নায় নিজেকে জিজ্ঞাসা করে নিন।
সিংহ
স্ত্রীর সঙ্গে আজ বিবাদ হতে পারে। মনে রাখবেন, তর্ক করে সিংহের মতো গর্জন করলে শেষে কিন্তু বিড়ালের মতো রান্নাঘরে গিয়েই লুকাতে হবে। সন্তানদের কারণে আনন্দ পাবেন। খরচ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে শেষমেশ মুড়ি খেয়ে দিন কাটাতে হবে।
কন্যা
আজ আপনার আয় দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা! হয়তো পুরোনো জিনসের পকেটে ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পাবেন। তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হওয়ার চান্স ১০০%।
বসের সামনে কথা বলার সময় জিব একটু নিয়ন্ত্রণে রাখুন। বস মানেই ঠিক—এই নীতিতে চললে আজ দিনটা বেঁচে যাবেন।
তুলা
আজ পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হতে পারে। তারা আপনার কাছে টাকা ধার চাইবে নাকি খাওয়াতে চাইবে—সেটা আপনার গ্রহ ঠিক করবে। সম্পর্কে স্বচ্ছতা আসবে।সন্ধ্যায় প্রিয়জনের সঙ্গে সিনেমা দেখতে যান, তবে পপকর্নের দাম দেখে আবার হার্ট অ্যাটাক করবেন না!
বৃশ্চিক
আজ আপনার কপালে ‘ঘোর দুর্দিন’ লেখা নেই, তবে একটু সাবধান থাকাই ভালো। আয়ের উৎস ভালো থাকবে। আপনার কথা শুনে সবাই মুগ্ধ হবে (অথবা বিরক্ত হয়ে চলে যাবে)। আজ বাদাম বা শুকনা রুটি দান করুন, এতে অন্তত কারও পেটে খাবার জুটবে!
ধনু
আজ আপনি খুব দয়ালু হয়ে উঠতে পারেন। পাড়ার কুকুর থেকে শুরু করে অফিসের পিওন—সবাইকে সাহায্য করতে চাইবেন। কর্মক্ষেত্রে বসের নেক নজরে থাকবেন।
বেশি আবেগপ্রবণ হবেন না, আবেগ দিয়ে তো আর ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করা যায় না!
মকর
তাড়াহুড়ো করলেই আজ বিপদ! রাস্তা পার হওয়ার সময় হোক বা অফিসের মেইল পাঠানোর সময়—একটু ধীরে চলুন। ব্যবসায়িক পরিকল্পনা নিয়ে বেশি লাফালাফি করবেন না। আপনার আজ অলসতা গ্রাস করবে। বিছানা থেকে উঠতে গেলেই মনে হবে বিছানা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বলছে, 'যেও না'!
কুম্ভ
আজ অর্থভাগ্যে তেমন কোনো বিপর্যয় নেই, কিন্তু শরীরটা নিয়ে চিন্তা আছে। পিঠের ব্যথা বা ঘাড়ের ব্যথা হতে পারে—হয়তো সারা দিন রিলস দেখার ফল! চুক্তিতে সই করার সময় চশমাটা সঙ্গে রাখবেন। বন্ধুরা ডাকলে আজ এড়িয়ে চলাই মঙ্গল, না হলে বিলটা আপনার কাঁধেই পড়বে।
মীন
আপনি আজ নতুন কিছু করার ইচ্ছা অনুভব করবেন, যেমন ধরুন নতুন ডায়েট শুরু করা (যা দুপুরের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে)। সন্তানের আচরণে একটু চিন্তিত হতে পারেন। যদি কারও কাছে টাকা ধার নিয়ে থাকেন, আজ তার ফোন না ধরাই ভালো। কারণ, সে টাকা ফেরত চাইতে পারে!

মেষ
আপনি আজ মানসিক শান্তিতে থাকবেন। কারণ, হয়তো সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ফোনটা চার্জে দিতে ভুলে গিয়েছিলেন! আধ্যাত্মিকতায় মন বসবে, কিন্তু মনে রাখবেন অফিসের বস কিন্তু ভগবান নন, তাই কাজে ফাঁকি দেবেন না। বন্ধুদের কাছে আজ বেশি ‘হিরোগিরি’ দেখাতে যাবেন না, মানসম্মান নিয়ে টানাটানি হতে পারে।
বৃষ
আজ আপনার অর্থভাগ্যে একটু ‘ব্রেকফাস্ট’ লেগেছে, মানে খরচ বেশি। অচেনা লোক দেখলে আজ একটু দূরত্ব বজায় রাখুন, বিশেষ করে যারা বিমা বা ক্রেডিট কার্ড বিক্রি করতে আসে। বাবার কথা আজ শুনে নিন, না হলে পকেট গড়ের মাঠ হতে সময় লাগবে না। পেটের দিকে একটু নজর দিন, রাস্তার চপ-শিঙাড়া আজ বিষবৎ!
মিথুন
গ্রহরা বলছে আপনার আজ ঝগড়া করার খুব ইচ্ছা হবে। কিন্তু দয়া করে তা বাড়ির লোকের ওপর প্রয়োগ করবেন না। ধৈর্য ধরুন, না হলে রাতে কিন্তু না খেয়ে শুতে হতে পারে! কথা বলার আগে দুবার ভাবুন। আপনি ভাবছেন আপনি রসিকতা করছেন, কিন্তু সামনের জন হয়তো ভাবছে আপনাকে ব্লক করবে!
কর্কট
আজ আপনার জন্য ‘শুভ’ দিন। নতুন ব্যবসার আইডিয়া মাথায় আসতে পারে, যেমন ধরুন ‘অনলাইন ধৈর্য বিক্রয় কেন্দ্র’। শেয়ারবাজারে আজ আপনার পোয়াবারো হতে পারে, তবে পকেট সামলে। বিয়ের সিদ্ধান্তে সবাই খুশি হবে, কিন্তু আপনি নিজে কি খুশি? সেটা একবার আয়নায় নিজেকে জিজ্ঞাসা করে নিন।
সিংহ
স্ত্রীর সঙ্গে আজ বিবাদ হতে পারে। মনে রাখবেন, তর্ক করে সিংহের মতো গর্জন করলে শেষে কিন্তু বিড়ালের মতো রান্নাঘরে গিয়েই লুকাতে হবে। সন্তানদের কারণে আনন্দ পাবেন। খরচ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে শেষমেশ মুড়ি খেয়ে দিন কাটাতে হবে।
কন্যা
আজ আপনার আয় দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা! হয়তো পুরোনো জিনসের পকেটে ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পাবেন। তবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হওয়ার চান্স ১০০%।
বসের সামনে কথা বলার সময় জিব একটু নিয়ন্ত্রণে রাখুন। বস মানেই ঠিক—এই নীতিতে চললে আজ দিনটা বেঁচে যাবেন।
তুলা
আজ পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হতে পারে। তারা আপনার কাছে টাকা ধার চাইবে নাকি খাওয়াতে চাইবে—সেটা আপনার গ্রহ ঠিক করবে। সম্পর্কে স্বচ্ছতা আসবে।সন্ধ্যায় প্রিয়জনের সঙ্গে সিনেমা দেখতে যান, তবে পপকর্নের দাম দেখে আবার হার্ট অ্যাটাক করবেন না!
বৃশ্চিক
আজ আপনার কপালে ‘ঘোর দুর্দিন’ লেখা নেই, তবে একটু সাবধান থাকাই ভালো। আয়ের উৎস ভালো থাকবে। আপনার কথা শুনে সবাই মুগ্ধ হবে (অথবা বিরক্ত হয়ে চলে যাবে)। আজ বাদাম বা শুকনা রুটি দান করুন, এতে অন্তত কারও পেটে খাবার জুটবে!
ধনু
আজ আপনি খুব দয়ালু হয়ে উঠতে পারেন। পাড়ার কুকুর থেকে শুরু করে অফিসের পিওন—সবাইকে সাহায্য করতে চাইবেন। কর্মক্ষেত্রে বসের নেক নজরে থাকবেন।
বেশি আবেগপ্রবণ হবেন না, আবেগ দিয়ে তো আর ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করা যায় না!
মকর
তাড়াহুড়ো করলেই আজ বিপদ! রাস্তা পার হওয়ার সময় হোক বা অফিসের মেইল পাঠানোর সময়—একটু ধীরে চলুন। ব্যবসায়িক পরিকল্পনা নিয়ে বেশি লাফালাফি করবেন না। আপনার আজ অলসতা গ্রাস করবে। বিছানা থেকে উঠতে গেলেই মনে হবে বিছানা আপনাকে জড়িয়ে ধরে বলছে, 'যেও না'!
কুম্ভ
আজ অর্থভাগ্যে তেমন কোনো বিপর্যয় নেই, কিন্তু শরীরটা নিয়ে চিন্তা আছে। পিঠের ব্যথা বা ঘাড়ের ব্যথা হতে পারে—হয়তো সারা দিন রিলস দেখার ফল! চুক্তিতে সই করার সময় চশমাটা সঙ্গে রাখবেন। বন্ধুরা ডাকলে আজ এড়িয়ে চলাই মঙ্গল, না হলে বিলটা আপনার কাঁধেই পড়বে।
মীন
আপনি আজ নতুন কিছু করার ইচ্ছা অনুভব করবেন, যেমন ধরুন নতুন ডায়েট শুরু করা (যা দুপুরের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে)। সন্তানের আচরণে একটু চিন্তিত হতে পারেন। যদি কারও কাছে টাকা ধার নিয়ে থাকেন, আজ তার ফোন না ধরাই ভালো। কারণ, সে টাকা ফেরত চাইতে পারে!

চলুন নব্বইয়ের দশকে ফিরে যাই, আজ থেকে ২০-২৫ বছর আগে। নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে আলিফ লায়লা, আলাদিন, সিন্দাবাদ কিংবা এ ধরনের সিরিজ দেখার জন্য টেলিভিশনের দিকে মুখিয়ে থাকত তখনকার ছোট-বড় সবাই। টান টান উত্তেজনা নিয়ে দেখত আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের উপকথা নিয়ে নির্মিত সিরিজ।
২২ জানুয়ারি ২০২২
বেসন ত্বক গভীর থেকে পরিষ্কার করে। যাঁরা ভাবছেন, বেসন ব্যবহারে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাঁরা জেনে রাখুন বিশেষ কয়েকটি উপাদান মেশালে বেসনের তৈরি প্যাকও ত্বক আর্দ্র রেখে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব ব্যবহারে ত্বকের অবাঞ্ছিত ব্রণও দূর হবে।...
২ ঘণ্টা আগে
পৌষের রোদমাখা দিন চলে এল। টানা দুই মাস শীতের হিম শীতল দিন কাটানোর পালা। শীতকাল মানে যেন একটু আরাম আরাম ভাব, একটু অলসতা আর ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। এ সবই হয় মূলত বছরের এই বিশেষ সময়টিতে সবকিছু গুছিয়ে নতুন একটা বছরের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য। সবকিছু মিলিয়ে ঘরোয়া উষ্ণতা ও আনন্দ নিয়ে শীতকালটাকে একটু...
৪ ঘণ্টা আগে
লিপ গ্লো অয়েল হোক কিংবা টম ফোর্ড আইশ্যাডো প্যালেট—প্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ডগুলোর সংগ্রহ আমাদের অনেকের কাছেই অমূল্য। কিন্তু হীরা বা অকৃত্রিম বন্ধুত্বের মতো মেকআপের সরঞ্জামগুলো চিরস্থায়ী নয়। আমরা যতই সেগুলো ভালোবেসে ড্রয়ারে সাজিয়ে রাখি না কেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর সেগুলোর গুণমান নষ্ট হয়ে যায়...
৬ ঘণ্টা আগে