Ajker Patrika

একাদশে ভর্তি: রাজধানীর কোন কলেজে কত আসন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১০ জানুয়ারি ২০২২, ১৪: ০২
একাদশে ভর্তি: রাজধানীর কোন কলেজে কত আসন

গত ৮ জানুয়ারি থেকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের এ আবেদন করতে পারবেন। তবে পছন্দক্রমে কোন কোন কলেজ নির্বাচিত করবেন এবং কোন কলেজ পছন্দক্রমে রাখলে ভর্তি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে তা অনেকেই জানেন না। আসুন এক নজরে দেখে নেই রাজধানীর কোন কলেজে কত আসন। 

ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে আসন আছে ২ হাজার ৩৭৬ টি। মেয়েদের ওই কলেজে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ১ হাজার ৬৬৬টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১৬০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩০১টি আর মানবিকে ২৪৯টি আসন রয়েছে। এখানে বিজ্ঞানে ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.৫০ আর মানবিকে ৪.০০ পয়েন্ট লাগবে। 

হলিক্রস কলেজ
হলিক্রস কলেজে এবার আসন আছে ১ হাজার ৩৩০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ৭৮০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ২৮০টি আর মানবিকে ২৭০টি আসন রয়েছে। এ ক্ষেত্রে এসএসসিতে অবশ্যই উচ্চতর গণিত ও জীববিজ্ঞান বিষয় থাকতে হবে। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.০০ আর মানবিকে চাওয়া হয়েছে জিপিএ ৩.০০। বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষায় জিপিএ ৪.০০ পাওয়া শিক্ষার্থীরা মানবিকে আর বিজ্ঞান থেকে ৪.২৫ পাওয়া শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য আবেদন করতে পারবে। 

রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে আসনসংখ্যা ১ হাজার ৭০৪ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে মর্নিং শিফটে ৩৩২টি আর ডে শিফটে ৪১৫ টি, ইংরেজি ভার্সনে মর্নিং আর ডে শিফটে আসন আছে ১৭৭টি করে; ব্যবসায় শিক্ষা বাংলা মাধ্যমের মর্নিং শিফটে ২৪১টি আর ডে শিফটে ১৬৪ টি, ইংরেজি ভার্সনের মর্নিং শিফটে ৫৮ টি, মানবিকে মর্নিং আর ডে শিফটে ৭০টি করে আসন রয়েছে। এখানে আবেদন করতে বিজ্ঞান বিভাগে বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.২৫ আর মানবিকে ৪.০০ লাগবে। 

ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে আসন আছে ১ হাজার ১৪ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ডে শিফটে ৩২৬টি আর মর্নিং শিফটে ৩২৪ টি, ইংরেজি ভার্সনে ডে শিফটে ৭০টি আর মর্নিং শিফটে ৭১ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় মর্নিং আর ডে শিফটে ৫৫টি করে, মানবিকে মর্নিং শিফটে ৫৮ আর ডে শিফটে ৫৫টি আসন রয়েছে। এখানে বিজ্ঞান বিভাগে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জিপিএ-৪.৭৫ চাওয়া হয়েছে। আর অন্য প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে জিপিএ-৫.০০ চাওয়া হয়েছে। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ওই প্রতিষ্ঠান ও বাইরের জন্য জিপিএ-৪.৫০ চাওয়া হয়েছে। মানবিক বিভাগে প্রতিষ্ঠান ও বাইরের জন্য লাগবে জিপিএ-৪.২৫। 

নটর ডেম কলেজ
নটর ডেম কলেজে মোট আসন আছে মোট ৩ হাজার ২৭০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ১৮০০ আর ইংরেজি ভার্সনে ৩০০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৭৬০টি আর মানবিকে ৪১০টি আসন রয়েছে। এখানে ভর্তির আবেদন করতে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে জিপিএ ৫.০০ (উচ্চতর গণিতসহ), ব্যবসায় শিক্ষায় জিপিএ ৪.০০ আর মানবিকে জিপিএ ৩.০০ লাগবে। এসএসসিতে অবশ্যই উচ্চতর গণিত ও জীববিজ্ঞান বিষয় থাকতে হবে। এসএসসিতে বাংলা মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা ইংরেজি ভার্সনের জন্য আবেদন করতে পারবে না। 

শহীদ বীর উত্তম লে. আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ
শহীদ বীর উত্তম লে. আনোয়ার গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে আসন আছে ১ হাজার ১২০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ৫৬০টি ও ইংরেজি ভার্সনে ৮০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩০০টি আর মানবিকে আসন রয়েছে ১৮০ টি। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩.৮৩ আর মানবিকে লাগবে ৩.৫০। 

সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় 
সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৬০টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ৪২০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ৮০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ১৭০টি আর মানবিকে আসন আছে ৯০ টি। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩.৫ আর মানবিকে লাগবে ২.৫। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এসএসসিতে অবশ্যই উচ্চতর গণিত ও জীববিজ্ঞান বিষয় থাকতে হবে। 

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে আছে ২ হাজার ৪৮৫ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ছেলেদের ১১৫০টি আর মেয়েদের আছে ৫১০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ছেলেদের ৩০০টি আর মেয়েদের ২২৫টি এবং মানবিকে ছেলে ও মেয়েদের ১৫০টি করে আসন রয়েছে। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৪.৭২ আর ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে লাগবে ৩.৫০। 

আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ
এ কলেজে মোট আসন আছে ২ হাজার ২০০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ১৪০০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ২৮০ টি, ব্যবসায় শিক্ষার বাংলা মাধ্যমে ৩০০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১২০টি এবং মানবিকে আসন রয়েছে ১০০ টি। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, মানবিক আর ব্যবসায় শিক্ষায় লাগবে জিপিএ ৪.৭৫। 

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে আসন আছে ১ হাজার ১৬৫ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ৬৫০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ৮৫ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ২৪০টি আর মানবিকে ১৯০টি আসন রয়েছে। এখানে ভর্তি হতে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.৫০ আর মানবিকে ৩.০০ লাগবে। 

সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
সরকারি বিজ্ঞান কলেজে আসন আছে ১ হাজার ২৪৫ টি। এখানে ভর্তি হতে জিপিএ ৫.০০ চাওয়া হয়েছে। 

বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা শাখা
বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা শাখায় আসন আছে ১ হাজার ২২০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ৬০০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১২০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩০০টি আর মানবিকে আছে ২০০টি আসন। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, মানবিকে ৩.৫০ আর ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.২৫ পয়েন্ট লাগবে। কলেজটির জাহাঙ্গীর গেট শাখায় আসন আছে ১ হাজার ৯৩৫ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ৮৫০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১৪০ টি, ব্যবসায় শিক্ষার বাংলা মাধ্যমে ৫৫০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১২৫টি এবং মানবিকে আছে ২৭০টি আসন। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, মানবিকে ৩.০০ আর ব্যবসায় শিক্ষার বাংলা মাধ্যমে ৪.০০ ও ইংরেজি ভার্সনে ৩.৭৫ লাগবে।  

বাংলাদেশ নেভী কলেজ
বাংলাদেশ নেভী কলেজে আসন আছে ৯৫০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ৪৪০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩৯০টি ও মানবিকে ১২০ টি। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.০০ আর মানবিকে ৩.০০ চাওয়া হয়েছে। 

ঢাকা কলেজ
ঢাকা কলেজে আসন আছে ১ হাজার ২০০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ৯০০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ১৫০টি আর মানবিকে আসন আছে ১৫০ টি। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.৭৫ আর মানবিকে ৪.৫০ লাগবে। 

ঢাকা সিটি কলেজ
ঢাকা সিটি কলেজে আসন আছে ৩ হাজার ৭৬২ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ছেলেদের ১০০০ আর মেয়েদের ৬০০ টি, ইংরেজি ভার্সনে ছেলে আর মেয়েদের ১৫০টি করে। ব্যবসায় শিক্ষায় বাংলা মাধ্যমে ছেলে আর মেয়েদের ৭০০টি করে আর ইংরেজি ভার্সনে ছেলে আর মেয়েদের ১৫০টি করে। মানবিকে ছেলেদের ৮৭টি আর মেয়েদের ৭৫ টি। এখানে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে জিপিএ ৫.০০ আর ইংরেজি ভার্সনে ৪.৭৫, মানবিক আর ব্যবসায় শিক্ষায় ৩.৫০ চাওয়া হয়েছে। 

বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজ
এ কলেজে আসন আছে ১ হাজার ৯৮০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ছেলেদের ৬৬০ টি, মেয়েদের ৪৪০টি আর ইংরেজি ভার্সনে যৌথ আসন আছে ১২০ টি; ব্যবসায় শিক্ষায় ছেলেদের ৩০০টি আর মেয়েদের ২৪০টি এবং মানবিকে ছেলেদের ১৮০টি আর মেয়েদের ১৬০টি আসন রয়েছে। এখানে বিজ্ঞানে বাংলা মাধ্যমে জিপিএ ৫.০০, ইংলিশ ভার্সনে ৪.৫০, মানবিক আর ব্যবসায় শিক্ষায় ৩.০০ লাগবে। 

মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ
রাজধানীর এ কলেজটিতে মোট আসন সংখ্যা ৬১০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ৩৭০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ৮০ টি, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে আছে ৮০টি করে আসন। এখানে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে জিপিএ ৫.০০ আর ইংলিশ ভার্সনে ৪.৫০, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪.০০ আর মানবিকে ৩.০০ চাওয়া হয়েছে। 

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজে আসন আছে ২ হাজার ২০টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ছেলে আর মেয়েদের ৫২০টি করে আর ইংরেজি ভার্সনে যৌথ আসন আছে ২৩০ টি; ব্যবসায় শিক্ষায় বাংলা মাধ্যমে ছেলে আর মেয়েদের ২০০টি করে আর ইংরেজি ভার্সনে আছে ১০০টি এবং মানবিকে ছেলে আর মেয়েদের ১২৫টি করে আসন রয়েছে। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, মানবিক আর ব্যবসায় শিক্ষায় ৩.০০ লাগবে। 

ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজ 
ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজে আসন আছে ১ হাজার ৫৫ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ৫২৫ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪৩০টি আর মানবিকে আসন আছে ১০০ টি। এখানে বিজ্ঞানে জিপিএ ৫.০০, ব্যবসায় শিক্ষায় জিপিএ ৩.৫০ আর মানবিকে লাগবে ২.৫। 

সরকারি মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ 
সরকারি মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে আসন আছে ৭৬০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ছেলেদের ২২০টি আর মেয়েদের ১৮০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ছেলে আর মেয়েদের ১২০টি এবং মানবিকে ছেলে আর মেয়েদের ৬০টি করে আসন রয়েছে। এখানে ছেলে আর মেয়েদের আলাদা আলাদা যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে। বিজ্ঞানে ছেলেদের ক্ষেত্রে জিপিএ ৪.৭৫ আর মেয়েদের ক্ষেত্রে ৪.৫০; ব্যবসায় শিক্ষায় ছেলেদের ৩.৭৫ আর মেয়েদের ৩.৫০, মানবিকে ছেলেদের ৩.৫০ আর মেয়েদের চাওয়া হয়েছে ৩.২৫। 

মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজ
মোহাম্মদপুর সরকারি কলেজে আসন আছে ৯৮৫ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ৪১০ টি, ব্যবসায় শিক্ষায় ৪০০টি আর মানবিকে ১৭৫ টি। এখানে বিজ্ঞানে লাগবে জিপিএ ৪.৭৫, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩.৭৫ আর মানবিকে ৩.৫০। 

ঢাকা কমার্স কলেজ
ঢাকা কমার্স কলেজে আসন আছে ৪ হাজার ৭০০ টি। এর মধ্যে বিজ্ঞানের বাংলা মাধ্যমে ১৬০০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১০০ টি। ব্যবসায় শিক্ষায় বাংলা মাধ্যমে ২৯০০টি আর ইংরেজি ভার্সনে ১০০ টি। এখানে ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে জিপিএ ৩.৫০ আর বিজ্ঞানে লাগবে ৪.০০। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জকসু নির্বাচন: ৪২ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি

জবি প্রতিনিধি 
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। ‎

বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা। ‎

‎তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।

খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।‎

‎প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়। ‎

‎গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। ‎

এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।

৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি আবেদনের সময় বাড়ল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি আবেদনের সময় বাড়ল

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল

সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।

এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।

কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪-এর আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে: জবি উপাচার্য

জবি প্রতিনিধি 
মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জবি উপাচার্যের শ্রদ্ধাঞ্জলি। ছবি: আজকের পত্রিকা
মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জবি উপাচার্যের শ্রদ্ধাঞ্জলি। ছবি: আজকের পত্রিকা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ ‎রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। ‎

‎জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’ ‎

তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’ ‎

‎এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। ‎এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। ছবি: বিজ্ঞপ্তি
এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।

এআইইউবির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু মিয়া আকন্দ তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোঃ সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন এবং গ্র্যাজুয়েটদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের মোট ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এবারের সমাবর্তনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক পেয়েছেন ৩ জন; সুম্মা কাম লাউড পেয়েছেন ৪৩ জন; ম্যাগনা কাম লাউড পেয়েছেন ৭৪ জন; কাম লাউড পেয়েছেন ২৬ জন; ডা. আনোয়ারুল আবেদীন লিডারশিপ পদক পেয়েছেন ১৯ জন এবং ভাইস-চ্যান্সেলর পদক পেয়েছেন ২১ জন।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান।

সমাবর্তনের প্রধান অতিথি ড. আবেদ চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব বর্তমানে এক বড় সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সংকট হলো ঝুঁকি এবং সম্ভাবনার সমন্বয়। স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে ঝুঁকি পরিমাপ এবং সম্ভাবনা বিবেচনায় দেখা যায়, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে বড় শক্তি।

তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সেই শিক্ষা প্রতিফলিত হয়। সংকট শনাক্ত এবং অতিক্রম করার সক্ষমতা রয়েছে তাদের এবং সংকটের বাইরে এগিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যই দেশের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ আপনারাই।’

স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই মুহূর্তটি কেবল একটি সমাবর্তন নয়; এটি আপনার বহু বছরের পরিশ্রমের স্বীকৃতি। পরীক্ষা ও অ্যাসাইনমেন্টের চাপ, নির্ঘুম রাত, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও অটল থাকা, অভিভাবকদের কষ্টার্জিত টিউশন ফি আর আপনার নিজের নিষ্ঠা ও ত্যাগ, সবকিছুরই সম্মিলিত স্বীকৃতি এটি।’

স্বাগত বক্তব্যে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘যখন আমি আপনাদের দিকে তাকাই, তখন শত শত গল্প ভেসে ওঠে। নীরবে লড়ে যাওয়া সংগ্রামের গল্প, হৃদয়ের গভীরে লালিত স্বপ্নের গল্প। সংশয়ে ভরা অসংখ্য রাত পেরিয়ে নতুন প্রত্যয়ে জেগে ওঠা সকালের গল্প। আপনারা এই মুহূর্তে পৌঁছেছেন কোনো কাকতালীয়তায় নয়; পৌঁছেছেন নিজের শক্তি, আশার আলো এবং ভবিষ্যতের প্রতি অটল অঙ্গীকারের পথ ধরে।’

অভিভাবকদের উদ্দেশে নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা—এসব শুধু শব্দ নয়; এগুলো আমাদের অন্তরের গভীর অনুভূতির প্রকাশ। আপনারা নীরবে যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, হয়তো নিজের স্বপ্ন পিছিয়ে দিয়েছেন, হয়তো নিজের ইচ্ছাগুলো সংযত রেখেছেন, সেই ত্যাগই আজকের এই সাফল্যের প্রকৃত ভিত্তি।’

সমাবর্তন বক্তা ব্রাসেলসের আইআরইজি অবজারভেটরি অন একাডেমিক র‍্যাংকিং অ্যান্ড এক্সিলেন্সের এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার অধ্যাপক ড. হাবিব ফারদৌন শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এআইইউবি’র মূলমন্ত্র ‘হোয়্যার লিডারস আর ক্রিয়েটেড’ কেবল একটি বাক্য নয়; এটি শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব এবং সমাজের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। যেকোনো র‍্যাংকিংয়ের চেয়েও বড় বিষয় হলো, বিশ্ব আপনাকে চিনে নেওয়ার আগেই এআইইউবি আপনার সম্ভাবনায় বিশ্বাস করেছে। আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি হলো শিখতে থাকা, আবার নতুনভাবে শিখতে পারা। এই চলমান শিক্ষণ-প্রক্রিয়ায় একজন কৌতূহলী মানুষ সেখানে সেতু নির্মাণ করেন, যেখানে অন্যরা কেবল দেয়াল দেখতে পান। ভবিষ্যৎ হবে তাদেরই, যারা এই সেতুগুলো গড়ে তুলতে সক্ষম।

শিক্ষার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে এআইইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি এই স্তরে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছেন। তবে এখনো আপনাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে এবং জীবনে সফল হতে আরও অনেক প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হবে। মনে রাখবেন, এটি কোনো শেষ নয়, বরং সম্ভাবনাময় একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুরু।’

গ্র্যাজুয়েট, অভিভাবক ও সম্মানিত অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এআইইউবি’র উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এআইইউবি’র পক্ষ থেকে আমরা সকল গ্রাজুয়েট, অভিভাবক ও অতিথিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আপনাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানে বিশেষ মর্যাদা ও গৌরব যুক্ত করেছে।’

অনুষ্ঠানে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ইশতিয়াক আবেদীন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কর্মকর্তারা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা, আমন্ত্রিত অতিথিরা, এআইইউবির কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা, শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত