
চীন ও জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্ক আবারও উত্তেজনার মুখে পড়েছে। বিশেষ করে, তাইওয়ান প্রসঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির মন্তব্যকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। এই প্রেক্ষাপটে নতুন করে আলোচনায় এসেছে চীনের একটি পুরোনো শব্দ, ‘ফেংশি’।

ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, ‘এই ফোনালাপ তিন সপ্তাহ আগে দক্ষিণ কোরিয়ায় আমাদের অত্যন্ত সফল বৈঠকের ফলোআপ ছিল। তার পর থেকে আমাদের চুক্তিগুলোকে সময়োপযোগী এবং নির্ভুল রাখার ক্ষেত্রে উভয় পক্ষেই উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। এবার আমরা বৃহত্তর লক্ষ্যের দিকে নজর দিতে পারি।’

চীন তাইওয়ান আক্রমণ করলে জাপানের তা ঠেকাতে ভূখণ্ডটিতে সামরিক বল প্রয়োগ করা উচিত। এমনটাই মনে করেন, জাপানারে প্রায় অর্ধেক জনগণ। গতকাল রোববার প্রকাশিত কিয়োদো নিউজের এক জরিপ থেকে এমন চিত্র উঠে এসেছে।

চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।