বিধিনিষেধ

চীনের অর্থনীতির চরম শ্লথগতি, কোভিডের কড়া বিধিনিষেধ, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে উত্তেজনা এবং ক্ষমতা পোক্ত হওয়ার যে সংকট সি চিন পিংয়ের পিছু নিয়েছে, তা সামনের কয়েক দশক না হলেও, কয়েক বছরে তাঁর শাসনকে নতুন রূপ দেবে বলে ধরে নেওয়া যায়।

চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শেনঝেন ও সিচুয়ান প্রদেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। প্রাদেশিক সরকারের তথ্য মতে, শেনঝেনে শনিবার নতুন করে ৮৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। এ অবস্থায় লকডাউনের আওতায় আনা হয়েছে অঞ্চলটি।

ঈদের সময় মহাসড়কে মোটরসাইকেল চালানোর ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপের পর আগামী ১০ দিন সব ধরনের নৌযান ও লঞ্চে মোটরসাইকেল পরিবহন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে তারা।

আগামী ৯০ দিনের মধ্যে এ নীতি পুনর্মূল্যায়ন করবে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)। তবে সংক্রমণ বাড়লে কিংবা নতুন ধরন আসলে বিধিনিষেধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংস্থাটি

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরফানুল হক রিফাতের প্রচার মনিটর করতে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা কুমিল্লায় যাচ্ছেন। নেতারা আগামী ৩ জুন থেকে কয়েক দিন সেখানে অবস্থান করবেন বলে জানা গেছে।

দুই মাস পর চীনের সাংহাইয়ে করোনার বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। করোনার বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ায় মানুষের আনন্দের সীমা নেই। বুধবার প্রথম প্রহরে সাংহাইয়ের পথেঘাটে আনন্দে ঘুরে বেড়িয়েছে বাসিন্দারা। এতে নতুন করে যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে চীনের অর্থনৈতিক কেন্দ্র এবং বৈশ্বিক বাণিজ্যিক হাব সাংহাই 

নারী উপস্থাপকদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করতে মুখে ঢাকছেন পুরুষ উপস্থাপকেরাও। #ফ্রিহারফেস প্রচারণার আওতায় এ উদ্যোগ নিয়েছেন পুরুষ উপস্থাপকেরা।

করোনার বিধিনিষেধ উঠে গেছে। সবকিছুই এখন স্বাভাবিক। দুই বছরের ‘বন্দী’ জীবনযাপনের খোলস ছেড়ে মানুষ এবার শিকড়ের কাছে ফিরবে। তাই ঈদ যত এগিয়ে আসছে, কানের কাছে ভেসে আসছে স্বজনের ডাক

করোনার ভয়াবহতা পেরিয়ে এবার অনেকটাই স্বাভাবিক পরিবেশে ঈদ উদ্‌যাপনের সুযোগ পাচ্ছে সবাই। লকডাউন কিংবা বিধিনিষেধ না থাকায় দুই বছর পর এবার ঈদের আনন্দে প্রিয়জনের পাশে থাকতে আপন ঠিকানায় ফেরার চেষ্টা থাকবে প্রায়

রোববার (২৭ মার্চ) রাত ১২ টা থেকে সব প্রকার অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, অন্যান্য ক্ষতিকারক ও দূষণীয় দ্রব্য বহন এবং যে কোন প্রকার সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে

একঘেয়ে জীবন ছেড়ে ঘর থেকে কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই চলাফেরা করছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের কয়েক কোটি মানুষ। কিন্তু করোনাভাইরাস পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার আগেই এমন চলাফেরা আবারও বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে ধারণা...