
আবারও আকবর আলীর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও। পরশু শিরোপা জিতে ফোনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন, সেটি সাক্ষাৎকারে রূপ নিল। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: ডাবল জেতার অনুভূতি কী?
আকবর আলী: আলহামদুলিল্লাহ, ভালো।
প্রশ্ন: জাতীয় লিগের ষষ্ঠ রাউন্ডে হেরে যাওয়ায় রংপুরকে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছিল। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কীভাবে?
আকবর: শুধু এই ছয় নম্বর ম্যাচটা হারায় আমরা একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমরা এক নম্বরেই ছিলাম প্রায় পুরো লিগে। এমনকি যখন পাঁচ নম্বর রাউন্ড শুরু করি, তখনো এক নম্বরে ছিলাম। ছয় নম্বর রাউন্ডে আমরা হেরে গিয়ে একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সিলেট জিতে গেলে তো হতো না। সিলেটের আর ময়মনসিংহের নেতিবাচক ফল দরকার ছিল আমাদের জন্য।
প্রশ্ন: এনসিএল টি-টোয়েন্টি যখন শেষ করলেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। তখন আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, পরবর্তী লক্ষ্য লাল বলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়া। লক্ষ্য পূরণ হলো।
আকবর: চ্যাম্পিয়নশিপের তো একটা লক্ষ্য থাকেই। সাধারণত ম্যাচ জেতা গুরুত্বপূর্ণ। আর যখন আপনি বেশি ম্যাচ জিতবেন, সাধারণত যেটা হয় যে চার দিনের যখন ছয়—এবারই তো প্রথম সাত রাউন্ডের ম্যাচ খেলছি। সাধারণত আগে ছয় রাউন্ডের খেলা হতো। তো ছয় রাউন্ডে যেটা হয় যে আপনি তিনটা ম্যাচ জিতলে আর একটা-দুইটা ড্র করলে, একটা যদি হেরেও যাই, তা-ও দেখা যায়, চ্যাম্পিয়নশিপ হয়ে যায়। এবার যেহেতু সাত রাউন্ড ছিল, আমরা আশা করেছিলাম, দল চারটা ম্যাচ জিতবে, তারাই চ্যাম্পিয়ন হবে। তো চারটা হয়নি, তিনটা হয়েছে। বাকি সব কটি ড্র ছিল, একটা হার ছিল। এভাবে আসলে হয়ে গেছে।
প্রশ্ন: ঠিক, জয় যত বেশি, তার ঘরে ট্রফি আসার সম্ভাবনা বেশি।
আকবর: স্বাভাবিক। কারণ, আপনার ড্রয়ে হচ্ছে ২ পয়েন্ট; আর জিতলে ৮ পয়েন্ট। এটা অনেক বড় কিছু। কোনো দল চারটা ম্যাচ ড্র করল আর একটা দল তিন ম্যাচ হেরে একটা জিতল, শেষ পর্যন্ত পয়েন্ট একই। লাল বলের ক্রিকেটে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে উইকেটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: এ কারণে সিলেট পাঁচ ড্র, দুই জয়, কোনো হার নেই; তবু চ্যাম্পিয়ন হতে পারল না।
আকবর: এ রকম আমাদেরও একবার হয়েছিল। ২০২৩ সালে সম্ভবত। যে আমরা দুটি ম্যাচ জিতেছিলাম, চারটি ড্র করেছিলাম। একটা ম্যাচও হারিনি। অপরাজিত ছিলাম। কিন্তু তারপরও আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। ঢাকা বিভাগ ৩ ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে। ৩ ম্যাচ জিতেছিল। তারা মনে হয় একটা না, দুইটা হার ছিল। তারপরও ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে গিয়েছিল।
প্রশ্ন: তার মানে, লাল বলে ফলটা খুব জরুরি।
আকবর: অবশ্যই। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি, সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় রংপুরের কেউ নেই। তবু আপনাদের চ্যাম্পিয়ন হতে সমস্যা হয়নি।
আকবর: (হাসি) এর কারণ হলো, যখন যার প্রয়োজন ছিল, সে পারফর্ম করেছে। হ্যাঁ, অবশ্যই সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হলে ভালো লাগত রংপুর বিভাগ থেকে। তখন আরও দাপট দেখিয়ে জিততে পারতাম। কিন্তু আসলে, ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্স ছিল আমাদের অনেকের।
প্রশ্ন: ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্সের কথা বললে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধর কথা আসবে।
আকবর: আমার মনে হয়, পুরো টুর্নামেন্টের সেরা বোলার ছিল সে। সাধারণত আমি তার ভক্ত। কারণ, সে যদি ফর্মে থাকে, ফিট থাকে—বাংলাদেশে অন্যতম সেরা বোলার।
প্রশ্ন: মুগ্ধর কোন দিকটা আপনার বেশি ভালো লাগে?
আকবর: সে অনেকটাই স্বাভাবিক। যা চায়, সেটা আসলে করতে পারে। সে যদি চায় ইন সুইং করাবে, ইন সুইং করাতে পারে। আউট সুইং করাতে চাইলে তা-ও পারে। আল্লাহর রহমতে অনেক স্বাভাবিক প্রতিভা। বিকেএসপিতে আমরা একসঙ্গে ছিলাম অনেক দিন। তাকে যেটা দেখেছি, অনেক পেসার যেমন এক সপ্তাহ, এক মাস অনুশীলন করে যেটা করতে পারে না, মুগ্ধ এক দিনের অনুশীলনেই সেটা করতে পারে।
প্রশ্ন: শিরোপার ডাবল তো হলো। কিন্তু একটা আফসোস কি থেকে গেল নাকি যে কাতারে রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ জিততে পারলেই এ বছর ট্রেবল জেতার একটা সুযোগ ছিল আপনার?
আকবর: সেই আফসোস আছে। এখনো আছে। মনে হয়, প্রত্যেক খেলোয়াড়ের এটা সারা জীবন থাকবে। যতবার এটার কথা মনে করাবেন, এই যে এখন মনে করালেন, এখন আবার আফসোস হচ্ছে। যখন কোনো কিছু জেতেন, সেটার ভালো মুহূর্তগুলো আপনার সব সময় মনে থাকে এবং যতবার আপনি সেটা শোনেন, সেটার ছবি দেখেন, উৎফুল্ল থাকেন। একইভাবে যেমন কোনো একটা খারাপ বিষয়, সেটার স্মৃতি সব সময় থাকবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের পরিবর্তনটা কেমন দেখছেন?
আকবর: আমার অভিষেকের পর থেকে দেখছি, সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্ট হয়েছে এবার। যদি টেকনিক্যালি দেখেন, শেষ রাউন্ডে পাঁচ দলেরই সুযোগ ছিল চ্যাম্পিয়নশিপের। তো এ রকম প্রতিযোগিতা আগে কখনোই দেখিনি। একটু উনিশ-বিশ হলে যারা পাঁচ নম্বরে ছিল, সম্ভবত চট্টগ্রাম বা বরিশাল, তারাও চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতে পারত। ভালো প্রতিযোগিতা ছিল এবার।
প্রশ্ন: উইকেট, সুযোগ-সুবিধা—সব মিলিয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে কী ধরনের পরিবর্তন দেখছেন?
আকবর: সুযোগ-সুবিধার কথা যদি বলেন, ভেন্যুতে খুবই ভালো পেয়েছি। হয়তোবা কক্সবাজারে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কিন্তু সিলেট, বগুড়া, রাজশাহী খুবই ভালো ছিল। যদিও রাজশাহীতে এ বছর খেলিনি। যতটুকু শুনছি, খুবই ভালো ছিল। তবে সবাই জানি, বাংলাদেশের অন্যতম সেরা উইকেট বগুড়ায়।
প্রশ্ন: বিপিএল সামনে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ট্রেবল জেতার সুযোগ নিশ্চয় আছে?
আকবর: ইনশা আল্লাহ, চেষ্টা করব। সেটা নির্ভর করছে আমরা দল (রাজশাহী) হিসেবে কীভাবে খেলতে পারছি।
প্রশ্ন: ডাবল জেতার অনুভূতি কী?
আকবর আলী: আলহামদুলিল্লাহ, ভালো।
প্রশ্ন: জাতীয় লিগের ষষ্ঠ রাউন্ডে হেরে যাওয়ায় রংপুরকে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছিল। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কীভাবে?
আকবর: শুধু এই ছয় নম্বর ম্যাচটা হারায় আমরা একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। এ ছাড়া আমরা এক নম্বরেই ছিলাম প্রায় পুরো লিগে। এমনকি যখন পাঁচ নম্বর রাউন্ড শুরু করি, তখনো এক নম্বরে ছিলাম। ছয় নম্বর রাউন্ডে আমরা হেরে গিয়ে একটু পেছনে পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সিলেট জিতে গেলে তো হতো না। সিলেটের আর ময়মনসিংহের নেতিবাচক ফল দরকার ছিল আমাদের জন্য।
প্রশ্ন: এনসিএল টি-টোয়েন্টি যখন শেষ করলেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। তখন আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, পরবর্তী লক্ষ্য লাল বলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়া। লক্ষ্য পূরণ হলো।
আকবর: চ্যাম্পিয়নশিপের তো একটা লক্ষ্য থাকেই। সাধারণত ম্যাচ জেতা গুরুত্বপূর্ণ। আর যখন আপনি বেশি ম্যাচ জিতবেন, সাধারণত যেটা হয় যে চার দিনের যখন ছয়—এবারই তো প্রথম সাত রাউন্ডের ম্যাচ খেলছি। সাধারণত আগে ছয় রাউন্ডের খেলা হতো। তো ছয় রাউন্ডে যেটা হয় যে আপনি তিনটা ম্যাচ জিতলে আর একটা-দুইটা ড্র করলে, একটা যদি হেরেও যাই, তা-ও দেখা যায়, চ্যাম্পিয়নশিপ হয়ে যায়। এবার যেহেতু সাত রাউন্ড ছিল, আমরা আশা করেছিলাম, দল চারটা ম্যাচ জিতবে, তারাই চ্যাম্পিয়ন হবে। তো চারটা হয়নি, তিনটা হয়েছে। বাকি সব কটি ড্র ছিল, একটা হার ছিল। এভাবে আসলে হয়ে গেছে।
প্রশ্ন: ঠিক, জয় যত বেশি, তার ঘরে ট্রফি আসার সম্ভাবনা বেশি।
আকবর: স্বাভাবিক। কারণ, আপনার ড্রয়ে হচ্ছে ২ পয়েন্ট; আর জিতলে ৮ পয়েন্ট। এটা অনেক বড় কিছু। কোনো দল চারটা ম্যাচ ড্র করল আর একটা দল তিন ম্যাচ হেরে একটা জিতল, শেষ পর্যন্ত পয়েন্ট একই। লাল বলের ক্রিকেটে জেতাটা গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে উইকেটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: এ কারণে সিলেট পাঁচ ড্র, দুই জয়, কোনো হার নেই; তবু চ্যাম্পিয়ন হতে পারল না।
আকবর: এ রকম আমাদেরও একবার হয়েছিল। ২০২৩ সালে সম্ভবত। যে আমরা দুটি ম্যাচ জিতেছিলাম, চারটি ড্র করেছিলাম। একটা ম্যাচও হারিনি। অপরাজিত ছিলাম। কিন্তু তারপরও আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে পারিনি। ঢাকা বিভাগ ৩ ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে। ৩ ম্যাচ জিতেছিল। তারা মনে হয় একটা না, দুইটা হার ছিল। তারপরও ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে গিয়েছিল।
প্রশ্ন: তার মানে, লাল বলে ফলটা খুব জরুরি।
আকবর: অবশ্যই। অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি, সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় রংপুরের কেউ নেই। তবু আপনাদের চ্যাম্পিয়ন হতে সমস্যা হয়নি।
আকবর: (হাসি) এর কারণ হলো, যখন যার প্রয়োজন ছিল, সে পারফর্ম করেছে। হ্যাঁ, অবশ্যই সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হলে ভালো লাগত রংপুর বিভাগ থেকে। তখন আরও দাপট দেখিয়ে জিততে পারতাম। কিন্তু আসলে, ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্স ছিল আমাদের অনেকের।
প্রশ্ন: ইমপ্যাক্ট পারফরম্যান্সের কথা বললে মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধর কথা আসবে।
আকবর: আমার মনে হয়, পুরো টুর্নামেন্টের সেরা বোলার ছিল সে। সাধারণত আমি তার ভক্ত। কারণ, সে যদি ফর্মে থাকে, ফিট থাকে—বাংলাদেশে অন্যতম সেরা বোলার।
প্রশ্ন: মুগ্ধর কোন দিকটা আপনার বেশি ভালো লাগে?
আকবর: সে অনেকটাই স্বাভাবিক। যা চায়, সেটা আসলে করতে পারে। সে যদি চায় ইন সুইং করাবে, ইন সুইং করাতে পারে। আউট সুইং করাতে চাইলে তা-ও পারে। আল্লাহর রহমতে অনেক স্বাভাবিক প্রতিভা। বিকেএসপিতে আমরা একসঙ্গে ছিলাম অনেক দিন। তাকে যেটা দেখেছি, অনেক পেসার যেমন এক সপ্তাহ, এক মাস অনুশীলন করে যেটা করতে পারে না, মুগ্ধ এক দিনের অনুশীলনেই সেটা করতে পারে।
প্রশ্ন: শিরোপার ডাবল তো হলো। কিন্তু একটা আফসোস কি থেকে গেল নাকি যে কাতারে রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ জিততে পারলেই এ বছর ট্রেবল জেতার একটা সুযোগ ছিল আপনার?
আকবর: সেই আফসোস আছে। এখনো আছে। মনে হয়, প্রত্যেক খেলোয়াড়ের এটা সারা জীবন থাকবে। যতবার এটার কথা মনে করাবেন, এই যে এখন মনে করালেন, এখন আবার আফসোস হচ্ছে। যখন কোনো কিছু জেতেন, সেটার ভালো মুহূর্তগুলো আপনার সব সময় মনে থাকে এবং যতবার আপনি সেটা শোনেন, সেটার ছবি দেখেন, উৎফুল্ল থাকেন। একইভাবে যেমন কোনো একটা খারাপ বিষয়, সেটার স্মৃতি সব সময় থাকবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটের পরিবর্তনটা কেমন দেখছেন?
আকবর: আমার অভিষেকের পর থেকে দেখছি, সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক টুর্নামেন্ট হয়েছে এবার। যদি টেকনিক্যালি দেখেন, শেষ রাউন্ডে পাঁচ দলেরই সুযোগ ছিল চ্যাম্পিয়নশিপের। তো এ রকম প্রতিযোগিতা আগে কখনোই দেখিনি। একটু উনিশ-বিশ হলে যারা পাঁচ নম্বরে ছিল, সম্ভবত চট্টগ্রাম বা বরিশাল, তারাও চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতে পারত। ভালো প্রতিযোগিতা ছিল এবার।
প্রশ্ন: উইকেট, সুযোগ-সুবিধা—সব মিলিয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে কী ধরনের পরিবর্তন দেখছেন?
আকবর: সুযোগ-সুবিধার কথা যদি বলেন, ভেন্যুতে খুবই ভালো পেয়েছি। হয়তোবা কক্সবাজারে কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। কিন্তু সিলেট, বগুড়া, রাজশাহী খুবই ভালো ছিল। যদিও রাজশাহীতে এ বছর খেলিনি। যতটুকু শুনছি, খুবই ভালো ছিল। তবে সবাই জানি, বাংলাদেশের অন্যতম সেরা উইকেট বগুড়ায়।
প্রশ্ন: বিপিএল সামনে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ট্রেবল জেতার সুযোগ নিশ্চয় আছে?
আকবর: ইনশা আল্লাহ, চেষ্টা করব। সেটা নির্ভর করছে আমরা দল (রাজশাহী) হিসেবে কীভাবে খেলতে পারছি।

মৌসুমের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ঘটছে একের পর এক বিতর্কিত ঘটনা। আজ আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ অদ্ভুতুড়ে এক দৃশ্যই দেখা গেল। সরাসরি থ্রো থেকে গোল! অথচ ফুটবলের নিয়মে এমনটা কোথাও লেখা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
ব্যস্ত সময় কাটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দলের। কক্সবাজারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শেষে উড়াল দিতে হবে সাদিয়া ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণরা। চীন সফরেও বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেবেন সাদিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মৌসুমের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ঘটছে একের পর এক বিতর্কিত ঘটনা। আজ আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ অদ্ভুতুড়ে এক দৃশ্যই দেখা গেল। সরাসরি থ্রো থেকে গোল! অথচ ফুটবলের নিয়মে এমনটা কোথাও লেখা নেই।
মানিকগঞ্জের শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে ব্রাদার্সকে ২-০ গোলে হারিয়েছে আরামবাগ। লিগে জয়খরা কাটিয়ে প্রথম জয় তুলে নিয়েছে তারা। দুটো গোলই এসেছে ম্যাচের প্রথমার্ধে।
৩২ মিনিটে কাজী রাহাদ মিয়ার লং থ্রো সরাসরি খুঁজে নেয় জাল। যদিও মোহাম্মদ শাওনের দাবি বল তাঁর গায়ে লেগে এরপর জালে প্রবেশ করেছে। কিন্তু গোলদাতার তালিকায় রাহাদ মিয়ারই নাম উঠেছে। অথচ নিয়ম অনুযায়ী, ব্রাদার্সের গোলকিক পাওয়ার কথা ছিল।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে আবারও উচ্ছ্বাসে মাতে আরামবাগ। এবারও গোলের উৎস লং থ্রো। রাহাদের থ্রো ব্রাদার্স ইশাক আলী ফেরানোর চেষ্টা করলেও বল তাঁর হাতে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। নিয়ম অনুযায়ী, তা আত্মঘাতী গোল হওয়ার কথা। কিন্তু তা যোগ হয়েছে রাহাদের নামে। বাফুফের দেওয়া ম্যাচ রিপোর্টে এমনই দেওয়া আছে। সেখানে স্বাক্ষর আছে ম্যাচ রেফারি আনিসুর রহমান সাগর ও এস এম সাদাত হোসেন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ডের আইনের ১৫ তম ধারা অনুযায়ী, সরাসরি থ্রো থেকে গোল করা সম্ভব নয়। থ্রো থেকে বল যদি প্রতিপক্ষের জালে প্রবেশ করে তাহলে গোলকিক দেওয়া হবে। আর বল যদি নিজেদের জালে প্রবেশ করে তখন কর্নার কিক পাবে প্রতিপক্ষ। অথচ ব্রাদার্সের বিপক্ষে আরামবাগের দুটি গোলই লেখা হয় থ্রো নেওয়া রাহাদের নামে।
লিগের আরেক ম্যাচে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটিকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফর্টিস এফসি। মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ওনিয়েকাচি ওকাফোর।

মৌসুমের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ঘটছে একের পর এক বিতর্কিত ঘটনা। আজ আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ অদ্ভুতুড়ে এক দৃশ্যই দেখা গেল। সরাসরি থ্রো থেকে গোল! অথচ ফুটবলের নিয়মে এমনটা কোথাও লেখা নেই।
মানিকগঞ্জের শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে ব্রাদার্সকে ২-০ গোলে হারিয়েছে আরামবাগ। লিগে জয়খরা কাটিয়ে প্রথম জয় তুলে নিয়েছে তারা। দুটো গোলই এসেছে ম্যাচের প্রথমার্ধে।
৩২ মিনিটে কাজী রাহাদ মিয়ার লং থ্রো সরাসরি খুঁজে নেয় জাল। যদিও মোহাম্মদ শাওনের দাবি বল তাঁর গায়ে লেগে এরপর জালে প্রবেশ করেছে। কিন্তু গোলদাতার তালিকায় রাহাদ মিয়ারই নাম উঠেছে। অথচ নিয়ম অনুযায়ী, ব্রাদার্সের গোলকিক পাওয়ার কথা ছিল।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে আবারও উচ্ছ্বাসে মাতে আরামবাগ। এবারও গোলের উৎস লং থ্রো। রাহাদের থ্রো ব্রাদার্স ইশাক আলী ফেরানোর চেষ্টা করলেও বল তাঁর হাতে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। নিয়ম অনুযায়ী, তা আত্মঘাতী গোল হওয়ার কথা। কিন্তু তা যোগ হয়েছে রাহাদের নামে। বাফুফের দেওয়া ম্যাচ রিপোর্টে এমনই দেওয়া আছে। সেখানে স্বাক্ষর আছে ম্যাচ রেফারি আনিসুর রহমান সাগর ও এস এম সাদাত হোসেন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ডের আইনের ১৫ তম ধারা অনুযায়ী, সরাসরি থ্রো থেকে গোল করা সম্ভব নয়। থ্রো থেকে বল যদি প্রতিপক্ষের জালে প্রবেশ করে তাহলে গোলকিক দেওয়া হবে। আর বল যদি নিজেদের জালে প্রবেশ করে তখন কর্নার কিক পাবে প্রতিপক্ষ। অথচ ব্রাদার্সের বিপক্ষে আরামবাগের দুটি গোলই লেখা হয় থ্রো নেওয়া রাহাদের নামে।
লিগের আরেক ম্যাচে রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটিকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফর্টিস এফসি। মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ওনিয়েকাচি ওকাফোর।

আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
১ দিন আগে
ব্যস্ত সময় কাটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দলের। কক্সবাজারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শেষে উড়াল দিতে হবে সাদিয়া ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণরা। চীন সফরেও বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেবেন সাদিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যস্ত সময় কাটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দলের। কক্সবাজারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শেষে উড়াল দিতে হবে সাদিয়া ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণরা। চীন সফরেও বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেবেন সাদিয়া।
সাদিয়াকে অধিনায়ক করে চীনের বিপক্ষে গত রাতে ১৪ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। পাকিস্তান সিরিজের দলে থাকা সাদিয়া, সুমাইয়া, মায়মুনা নাহার স্বর্ণামণি, সাদিয়া আক্তার, অচেনা জান্নাত এমন্তরা আছেন চীন সফরের দলেও। ১৪ সদস্যের ক্রিকেটের বাইরে চার ক্রিকেটারকে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। লিমা খাতুন, আঁখি আক্তার, রিজভি দাস, মোসাম্মৎ জিম আফরিন—এই চার ক্রিকেটার চীন সফরের স্ট্যান্ড বাই ক্রিকেটার।
১৭ ডিসেম্বর শুরু হবে বাংলাদেশ-চীন তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ১৯ ও ২১ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি। তিনটি ম্যাচই হবে হাংজুতে। আজ কক্সবাজারে শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। পাকিস্তান সিরিজ জিতেছে ৩-২ ব্যবধানে। সিরিজ নির্ধারণী পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জিতেছে পাকিস্তান।
চীন সফরে বাংলাদেশ নারী অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সুমাইয়া আক্তার, আরতি মন্ডল নির্জনা, সাদিয়া ইসলাম (অধিনায়ক), অদৃতা নওশের, মায়মুনা নাহার স্বর্ণামণি, রুমানা আহমেদ, সাদিয়া আক্তার, অতসী মজুমদার, জেরিন তাসনিম, লামিয়া মৃধা, অচেনা জান্নাত, সাদিয়া নুসরাত, ববি খাতুন, কুমারি শ্রাবণী রানি শীল।
স্ট্যান্ড বাই: লিমা খাতুন, আঁখি আক্তার, রিজভি দাস, মোসাম্মৎ জিম আফরিন
বাংলাদেশ-চীন সিরিজের সূচি
প্রথম টি-টোয়েন্টি ১৭ ডিসেম্বর
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ১৯ ডিসেম্বর
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ২১ ডিসেম্বর
*সব ম্যাচই হাংজুতে

ব্যস্ত সময় কাটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দলের। কক্সবাজারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শেষে উড়াল দিতে হবে সাদিয়া ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণরা। চীন সফরেও বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেবেন সাদিয়া।
সাদিয়াকে অধিনায়ক করে চীনের বিপক্ষে গত রাতে ১৪ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। পাকিস্তান সিরিজের দলে থাকা সাদিয়া, সুমাইয়া, মায়মুনা নাহার স্বর্ণামণি, সাদিয়া আক্তার, অচেনা জান্নাত এমন্তরা আছেন চীন সফরের দলেও। ১৪ সদস্যের ক্রিকেটের বাইরে চার ক্রিকেটারকে স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। লিমা খাতুন, আঁখি আক্তার, রিজভি দাস, মোসাম্মৎ জিম আফরিন—এই চার ক্রিকেটার চীন সফরের স্ট্যান্ড বাই ক্রিকেটার।
১৭ ডিসেম্বর শুরু হবে বাংলাদেশ-চীন তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ১৯ ও ২১ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় টি-টোয়েন্টি। তিনটি ম্যাচই হবে হাংজুতে। আজ কক্সবাজারে শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। পাকিস্তান সিরিজ জিতেছে ৩-২ ব্যবধানে। সিরিজ নির্ধারণী পঞ্চম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে জিতেছে পাকিস্তান।
চীন সফরে বাংলাদেশ নারী অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল
সুমাইয়া আক্তার, আরতি মন্ডল নির্জনা, সাদিয়া ইসলাম (অধিনায়ক), অদৃতা নওশের, মায়মুনা নাহার স্বর্ণামণি, রুমানা আহমেদ, সাদিয়া আক্তার, অতসী মজুমদার, জেরিন তাসনিম, লামিয়া মৃধা, অচেনা জান্নাত, সাদিয়া নুসরাত, ববি খাতুন, কুমারি শ্রাবণী রানি শীল।
স্ট্যান্ড বাই: লিমা খাতুন, আঁখি আক্তার, রিজভি দাস, মোসাম্মৎ জিম আফরিন
বাংলাদেশ-চীন সিরিজের সূচি
প্রথম টি-টোয়েন্টি ১৭ ডিসেম্বর
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ১৯ ডিসেম্বর
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ২১ ডিসেম্বর
*সব ম্যাচই হাংজুতে

আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
১ দিন আগে
মৌসুমের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ঘটছে একের পর এক বিতর্কিত ঘটনা। আজ আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ অদ্ভুতুড়ে এক দৃশ্যই দেখা গেল। সরাসরি থ্রো থেকে গোল! অথচ ফুটবলের নিয়মে এমনটা কোথাও লেখা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে এদিন ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটি হেরেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক নারী দলটি। ১৯.১ ওভারে ৮৪ রানে অলআউট হয় সাদিয়া ইসলামরা। এক সাদিয়া আক্তার ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ৩০ বলে ৩ চারে ২৮ রান করেন এই মিডলঅর্ডার।
সমান ৯ রান করেন সুমাইয়া আক্তার সুবর্না এবং হাবিবা ইসলাম পিংকি। ৭ রান আসে ফারজানা ইয়াসমিন মেধার ব্যাট থেকে। ১৬ রানে ৩ উইকেট নেন বারিরাহ সাইফ। সমান রান খরচ করে ২ উইকেট নেন রোজিনা আকরাম।
সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানও বিপদে পড়েছিল। দলীয় ১৬ রানে ইমান নাসের ও রাহিমা সাইদকে হারায় অতিথিরা। তবে কোমাল খান, আকসা হাবিবের ব্যাটে বিপদ এড়িয়ে জয়ের পথে আগায় পাকিস্তান। ২৫ ও ২১ রান করেন এই দুজন বিদায় নিলে ফাইজা ফিয়াজ ও আরিসা আনসারির ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে দলটি।
ফাইজা ১৮ ও আনসারি ৭ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের হয়ে অতশি মজুমদার, ফারজানা ও পিংকি একটি করে উইকেট নেন। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন পাকিস্তানের বারিরাহ।

প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
কক্সবাজার একাডেমি গ্রাউন্ডে এদিন ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটি হেরেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক নারী দলটি। ১৯.১ ওভারে ৮৪ রানে অলআউট হয় সাদিয়া ইসলামরা। এক সাদিয়া আক্তার ছাড়া আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। ৩০ বলে ৩ চারে ২৮ রান করেন এই মিডলঅর্ডার।
সমান ৯ রান করেন সুমাইয়া আক্তার সুবর্না এবং হাবিবা ইসলাম পিংকি। ৭ রান আসে ফারজানা ইয়াসমিন মেধার ব্যাট থেকে। ১৬ রানে ৩ উইকেট নেন বারিরাহ সাইফ। সমান রান খরচ করে ২ উইকেট নেন রোজিনা আকরাম।
সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানও বিপদে পড়েছিল। দলীয় ১৬ রানে ইমান নাসের ও রাহিমা সাইদকে হারায় অতিথিরা। তবে কোমাল খান, আকসা হাবিবের ব্যাটে বিপদ এড়িয়ে জয়ের পথে আগায় পাকিস্তান। ২৫ ও ২১ রান করেন এই দুজন বিদায় নিলে ফাইজা ফিয়াজ ও আরিসা আনসারির ব্যাটে জয় নিশ্চিত করে দলটি।
ফাইজা ১৮ ও আনসারি ৭ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের হয়ে অতশি মজুমদার, ফারজানা ও পিংকি একটি করে উইকেট নেন। ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন পাকিস্তানের বারিরাহ।

আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
১ দিন আগে
মৌসুমের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ঘটছে একের পর এক বিতর্কিত ঘটনা। আজ আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ অদ্ভুতুড়ে এক দৃশ্যই দেখা গেল। সরাসরি থ্রো থেকে গোল! অথচ ফুটবলের নিয়মে এমনটা কোথাও লেখা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
ব্যস্ত সময় কাটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দলের। কক্সবাজারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শেষে উড়াল দিতে হবে সাদিয়া ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণরা। চীন সফরেও বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেবেন সাদিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামেই হয়েছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম দুই ম্যাচ শেষে সিরিজ ছিল ১-১ সমতায়। আজ এই মাঠে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেটে জিতল মোহাম্মদ রাকিবুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ দল। রাকিবুলদের জয়ের পরও বাকি ছিল ৬৭ বল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল বাংলাদেশের যুবারা।
সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ১৮০ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ১ রানেই ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ নাঈমকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন জিমহান মেন্ডিস। নাঈম মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। দ্বিতীয় উইকেটে শেখ জারিফ সিয়াম ও কাওসার আহমেদ গড়েন ৬৮ রানের জুটি। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কাওসারকে (৩০) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মানিথা রাজাপক্ষে।
চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আদ্রিতো। তৃতীয় উইকেটে ৪৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সিয়াম-আদ্রিতো। দুজনেই ফিফটি করেন। সিয়াম (৫১), রাকিবুল (০) দ্রুত বিদায় নিলে ২৪.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৫ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়েন আকাশ রায় ও আদ্রিতো।
জয়ের জন্য যখন ১৩ রান দরকার, তখন আউট হয়েছেন আদ্রিতো। ৭৭ বলে ৪ চারে ৫৩ রান করে তিনি জিমহান মেন্ডিসের কট এন্ড বোল্ডের শিকার হয়েছেন। তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন আকাশ রায়। ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে পুলজিত ওয়াথসুকাকে চার মেরে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটের জয় এনে দেন আকাশ রায়।
৬৭ বল হাতে রেখে পাওয়া বাংলাদেশের ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আকাশ। ১০ ওভারে ২১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার ৩ ওভার মেডেন দিয়েছেন। টস জিতে তৃতীয় ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ৪৫.১ ওভারে ১৭৯ রানে গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন সানুল বীরারত্নে। বাংলাদেশের আকাশ পেয়েছেন ৪ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন সিয়াম, মোহাম্মদ নুবায়েত আলম, আকাশ রয় ও রাকিবুল। শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক রেহান পেইরিস ও বীরারত্নে রান আউট হয়েছেন।

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের লড়াইটা হয়েছে সমানে সমানে। দুটি তিন দিনের ম্যাচ শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়। সমানে সমানে লড়াই হওয়া ওয়ানডে সিরিজটা জিতে নিল বাংলাদেশের যুবারা।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামেই হয়েছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দলের তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম দুই ম্যাচ শেষে সিরিজ ছিল ১-১ সমতায়। আজ এই মাঠে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেটে জিতল মোহাম্মদ রাকিবুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ দল। রাকিবুলদের জয়ের পরও বাকি ছিল ৬৭ বল। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল বাংলাদেশের যুবারা।
সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় ওয়ানডেতে ১৮০ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ১ রানেই ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে মোহাম্মদ নাঈমকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন জিমহান মেন্ডিস। নাঈম মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। দ্বিতীয় উইকেটে শেখ জারিফ সিয়াম ও কাওসার আহমেদ গড়েন ৬৮ রানের জুটি। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কাওসারকে (৩০) বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মানিথা রাজাপক্ষে।
চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আদ্রিতো। তৃতীয় উইকেটে ৪৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সিয়াম-আদ্রিতো। দুজনেই ফিফটি করেন। সিয়াম (৫১), রাকিবুল (০) দ্রুত বিদায় নিলে ২৪.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৫ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। পঞ্চম উইকেটে ৫২ রানের জুটি গড়েন আকাশ রায় ও আদ্রিতো।
জয়ের জন্য যখন ১৩ রান দরকার, তখন আউট হয়েছেন আদ্রিতো। ৭৭ বলে ৪ চারে ৫৩ রান করে তিনি জিমহান মেন্ডিসের কট এন্ড বোল্ডের শিকার হয়েছেন। তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন আকাশ রায়। ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে পুলজিত ওয়াথসুকাকে চার মেরে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটের জয় এনে দেন আকাশ রায়।
৬৭ বল হাতে রেখে পাওয়া বাংলাদেশের ৫ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন আকাশ। ১০ ওভারে ২১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার ৩ ওভার মেডেন দিয়েছেন। টস জিতে তৃতীয় ওয়ানডেতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ৪৫.১ ওভারে ১৭৯ রানে গুটিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৭ দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন সানুল বীরারত্নে। বাংলাদেশের আকাশ পেয়েছেন ৪ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন সিয়াম, মোহাম্মদ নুবায়েত আলম, আকাশ রয় ও রাকিবুল। শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক রেহান পেইরিস ও বীরারত্নে রান আউট হয়েছেন।

আবারও রানা আব্বাসর মুখে শিরোপার হাসি। ২০২০ যুব বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল অধিনায়ক হিসেবে যেন নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। এনসিএল টি-টোয়েন্টির পর তাঁর নেতৃত্বে রংপুর জিতেছে জাতীয় লিগের শিরোপাও।
১ দিন আগে
মৌসুমের শুরু থেকেই বাংলাদেশ ফুটবল লিগে ঘটছে একের পর এক বিতর্কিত ঘটনা। আজ আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ অদ্ভুতুড়ে এক দৃশ্যই দেখা গেল। সরাসরি থ্রো থেকে গোল! অথচ ফুটবলের নিয়মে এমনটা কোথাও লেখা নেই।
১ ঘণ্টা আগে
ব্যস্ত সময় কাটছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দলের। কক্সবাজারে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শেষে উড়াল দিতে হবে সাদিয়া ইসলাম, সুমাইয়া আক্তার সুবর্ণরা। চীন সফরেও বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলকে নেতৃত্ব দেবেন সাদিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
প্রথম ৪ টি-টোয়েন্টি শেষে ২-২ সমতায় ছিল বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান নারী অনূর্ধ্ব ১৯ দল। সিরিজের শেষ ম্যাচটি তাই রূপ নিয়েছিল অলিখিত ফাইনালে। যেখানে একচেটিয়া দাপ দেখাল সফরকারীরা। স্বাগতিকেদের ৬ উইকেটে হারিয়ে ৩-২ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিল তারা।
২ ঘণ্টা আগে