ক্রীড়া ডেস্ক
কুলদ্বীপ যাদব, অক্ষর প্যাটেল, রবীন্দ্র জাদেজা, ওয়াশিংটন সুন্দর ও বরুণ চক্রবর্তী— চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এই পাঁচজন স্পিনারকে নিয়েই দল ঘোষণা করেছে ভারত। কিন্তু অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়াকে বাদ দিলে পেসার মাত্র তিনজন। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আয়োজক পাকিস্তান হলেও ভারতের ম্যাচগুলো হবে দুবাইয়ে। তাই দুবাইয়ের মতো উইকেটের জন্য কেন ৫ স্পিনার দলে নিয়েছে ভারত, তা বুঝতে পারছেন না রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
প্রাথমিক দলে অবশ্য ৪ স্পিনার নিয়েছিল ভারত। তবে শেষ মুহূর্তে দলে পরিবর্তন আনে তারা। চোটে পড়া জাসপ্রিত বুমরার জায়গায় নেওয়া হয় হর্ষিত রানাকে। তবে দল থেকে বাদ পড়েন যশস্বী জয়সোয়াল। তাঁর জায়গায় কপাল খুলে বরুণের। কেবলমাত্র একটি ওয়ানডেই খেলেছেন তিনি। সেটাও সম্প্রতি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে। তবে এর আগে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৫ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা হয়েছেন এই রহস্য স্পিনার। তাঁকে একাদশে সুযোগ করে দিতে হলে মধুর সমস্যায় পড়তে হবে ভারতকে।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে অশ্বিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না কেন এত স্পিনার নিয়ে দুবাইয়ে যাচ্ছি আমরা। ৫ স্পিনার, আবার জয়সোয়ালকেও বাদ দিয়েছি। হ্যাঁ আমরা দেশের বাইরে তিন-চারজন স্পিনার নিয়ে যাই। কিন্তু তাই বলে দুবাইয়ে ৫ স্পিনার? আমি জানি না, কেন। দুজন বাঁহাতি স্পিনার আছে, যারা কি না হার্দিক পান্ডিয়ার মতো দলের সেরা অলরাউন্ডার। অক্ষর ও জাদেজা দুজনই একাদশে থাকবে। হার্দিক ও কুলদীপও খেলবে। বরুণকে নিতে হলে একজন পেসারকে বাদ দিতে হবে। আবার তৃতীয় পেসার খেলাতে হলে বাদ দিতে হবে একজন স্পিনারকে।’
দুবাইয়ের উইকেটে বল খুব একটা টার্ন হয় না। সেটা খুব ভালোমতোই জানা তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ৭৬৫ উইকেট নেওয়া অশ্বিনের। ভারতের সাবেক এই স্পিনার বলেন, ‘কুলদীপ একাদশে থাকবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তাহলে বরুণকে কীভাবে জায়গা দেবে। হয় কুলদীপ-বরুণকে একসঙ্গে খেলাতে হবে, সেটা ভালোই হবে বলে আমি মনে করি। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো, দুবাইয়ে কি বল এতটা টার্নের আশা করছেন আপনি? সম্প্রতি আইএলটি-২০’তে আমরা দেখেছি বল অতোটা টার্ন করেনি এবং দলগুলো খুব সহজেই ১৮০ রান তাড়া করেছিল। আমি এই দল নিয়ে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছি।’
কুলদ্বীপ যাদব, অক্ষর প্যাটেল, রবীন্দ্র জাদেজা, ওয়াশিংটন সুন্দর ও বরুণ চক্রবর্তী— চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে এই পাঁচজন স্পিনারকে নিয়েই দল ঘোষণা করেছে ভারত। কিন্তু অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়াকে বাদ দিলে পেসার মাত্র তিনজন। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আয়োজক পাকিস্তান হলেও ভারতের ম্যাচগুলো হবে দুবাইয়ে। তাই দুবাইয়ের মতো উইকেটের জন্য কেন ৫ স্পিনার দলে নিয়েছে ভারত, তা বুঝতে পারছেন না রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
প্রাথমিক দলে অবশ্য ৪ স্পিনার নিয়েছিল ভারত। তবে শেষ মুহূর্তে দলে পরিবর্তন আনে তারা। চোটে পড়া জাসপ্রিত বুমরার জায়গায় নেওয়া হয় হর্ষিত রানাকে। তবে দল থেকে বাদ পড়েন যশস্বী জয়সোয়াল। তাঁর জায়গায় কপাল খুলে বরুণের। কেবলমাত্র একটি ওয়ানডেই খেলেছেন তিনি। সেটাও সম্প্রতি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে। তবে এর আগে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৫ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরা হয়েছেন এই রহস্য স্পিনার। তাঁকে একাদশে সুযোগ করে দিতে হলে মধুর সমস্যায় পড়তে হবে ভারতকে।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে অশ্বিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না কেন এত স্পিনার নিয়ে দুবাইয়ে যাচ্ছি আমরা। ৫ স্পিনার, আবার জয়সোয়ালকেও বাদ দিয়েছি। হ্যাঁ আমরা দেশের বাইরে তিন-চারজন স্পিনার নিয়ে যাই। কিন্তু তাই বলে দুবাইয়ে ৫ স্পিনার? আমি জানি না, কেন। দুজন বাঁহাতি স্পিনার আছে, যারা কি না হার্দিক পান্ডিয়ার মতো দলের সেরা অলরাউন্ডার। অক্ষর ও জাদেজা দুজনই একাদশে থাকবে। হার্দিক ও কুলদীপও খেলবে। বরুণকে নিতে হলে একজন পেসারকে বাদ দিতে হবে। আবার তৃতীয় পেসার খেলাতে হলে বাদ দিতে হবে একজন স্পিনারকে।’
দুবাইয়ের উইকেটে বল খুব একটা টার্ন হয় না। সেটা খুব ভালোমতোই জানা তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ৭৬৫ উইকেট নেওয়া অশ্বিনের। ভারতের সাবেক এই স্পিনার বলেন, ‘কুলদীপ একাদশে থাকবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তাহলে বরুণকে কীভাবে জায়গা দেবে। হয় কুলদীপ-বরুণকে একসঙ্গে খেলাতে হবে, সেটা ভালোই হবে বলে আমি মনে করি। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো, দুবাইয়ে কি বল এতটা টার্নের আশা করছেন আপনি? সম্প্রতি আইএলটি-২০’তে আমরা দেখেছি বল অতোটা টার্ন করেনি এবং দলগুলো খুব সহজেই ১৮০ রান তাড়া করেছিল। আমি এই দল নিয়ে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছি।’
অভিষেক ম্যাচে হামজা চৌধুরী দেখেছিলেন জয়ের স্বপ্ন। কিন্তু গোল মিসের মহড়া সাজানো বাংলাদেশ পারেনি হামজাকে জয় উপহার দিতে, পারেনি ভারতের বিপক্ষে কোনো গোল করতে। তাই কিছুটা আক্ষেপ তো হামজা করতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে খুব একটা মন খারাপ নেই তাঁর। ফুটবলে এমনটা যে হয়েই থাকে।
৩ ঘণ্টা আগেক্যামেরার সামনেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে মানোলো মারকেসের রাগ। সংবাদ সম্মেলনে এসে আর নিজেকে সামলাতে পারলেন না ভারতের কোচ। আত্মসমালোচনা তো বটেই, শিষ্যদের তুলোধুনো করার কিছুই বাকি রাখেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেফিল সিমন্স বাংলাদেশের প্রধান কোচ হয়েছেন গত অক্টোবরে। তাঁর স্বল্পকালীন মেয়াদ ছিল ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত। তিনি যে দীর্ঘ মেয়াদেও বাংলাদেশ দলের কোচ হচ্ছেন, সেটা অনুমিতই ছিল। আজ বিসিবি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, সিমন্স বাংলাদেশের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করবেন ২০২৭ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে আফ্রিকা
৫ ঘণ্টা আগেইফতারের পরই সাভারের কেপিজে হাসপাতাল থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে তামিম ইকবালকে। সন্ধ্যার কিছু পর তামিমকে হুইলচেয়ারে বের করে আনা হয় কেপিজে হাসপাতাল থেকে।
৫ ঘণ্টা আগে