আহমেদ রিয়াদ, চট্টগ্রাম থেকে

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি, তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে ৫টি করে ১০ উইকেট নিয়েছিলেন। গতকাল শেষ হওয়া চট্টগ্রাম টেস্টেও নিলেন ৫ উইকেট। তার আগে করলেন সেঞ্চুরিও। তাতে টেস্ট ইতিহাসের পাতায় কিংবদন্তি অলরাউন্ডার ইয়ান বোথামের পাশে জায়গা করে নিয়েছেন মিরাজ।
টেস্টে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেট নেওয়ার অনেক ঘটনা রয়েছে। তবে একই দিনে এ দুই অর্জন এত দিন শুধু ছিল ইংল্যান্ডে বোথামের। ১৯৮৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েলিংটন টেস্টের একই দিনে ৫ উইকেট ও সেঞ্চুরি করেছিলেন বোথাম। ৪১ বছর পর সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি গতকাল চট্টগ্রামে ঘটালেন মিরাজ। এদিন অবশ্য ২ হাজার রান ও ২০০ উইকেটে ‘ডাবলে’র মাইলফলকেও পা রেখেছেন তিনি। সব মিলিয়ে অলরাউন্ডার হিসেবে যেন নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন। মিরাজের পারফরম্যান্সে নেতৃত্বের ছাপ, যেন সাকিব আল হাসানের যোগ্য উত্তরসূরি! দুটি কীর্তি নিয়ে আজকের পত্রিকাকে মিরাজ বলেন, ‘আমি জানতাম না, তবে ম্যাচ শেষে আম্পায়ার রিচার্ড (ইলিংওয়ার্থ) আমাকে জানালেন রেকর্ডটার কথা। আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা। শুনলাম, সাকিব ভাইয়ের চেয়ে (সাকিব আল হাসান) এগিয়ে গেছি ২০০ ও ২০০০ রানের রেকর্ডে। সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।’
প্রথম টেস্ট হারের পর দল জেতায় খুশি মিরাজ, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো লাগছে। প্রথম ম্যাচ হারের পর যেভাবে দল ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এটা খুব দরকার ছিল।’ মিরাজের আরও ‘ভালো লাগা’র কারণ এই টেস্টে তাঁর দুই হাত ভরে পাওয়া। এটিই তার ক্যারিয়ারের ‘সেরা দিন’ বললেন মিরাজ, ‘হ্যাঁ...অবশ্যই (সেরা দিন)। খুব ভালো লাগছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১০০ করেছিলাম, ৩ উইকেট নিয়েছিলাম। তবে অল্পের জন্য ৫ উইকেট পাইনি। যদি ৫ উইকেট হতো, ভালো লাগত। ওই ম্যাচ আমরা হেরেছিলাম এ মাঠেই। (আজ) ওই কথাটা মনে পড়ে গেছে। তাই খুব ভালো লাগছে। একই সঙ্গে আমরা ম্যাচ জিতেছি। আর অর্জন সব সময় ভালো লাগার বিষয়।’
নিজের এই অর্জনের পেছনে মিরাজ কৃতিত্ব দিচ্ছেন দুজনকে, ‘বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই বাবুল স্যার (মিজানুর রহমান) ও টিম ম্যানেজার নাফীস ইকবাল ভাইকে। উনি সব সময় আমাকে উজ্জীবিত করেন। আজ (গতকাল) ব্যাটিংয়ে যাওয়ার সময়ও বললেন, “মিরাজ, তুই কিন্তু পুরোদস্তুর ব্যাটার, তোর ১০০ রান আছে।” এমন কথাগুলো অনেক অনুপ্রেরণা দেয়।’
লাঞ্চের আগে ৭৬ রান নিয়ে যখন ক্রিজে ছিলেন, উইকেটে ভালো টার্ন পাচ্ছিলেন বোলাররা। কিন্তু মিরাজ ছিলেন লক্ষ্যে অবিচল—সেঞ্চুরি তাঁকে করতেই হবে। পরিকল্পনা ঠিক রেখে, বল বেছে শট খেলে পৌঁছে যান কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরিতে, যা প্রমাণ করে তিনি দলের এক পূর্ণাঙ্গ অলরাউন্ডার। তবে সাকিবের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে রাজি নন মিরাজ, ‘দেখেন, সাকিব ভাই তাঁর জায়গা থেকে অনেক কিছু অর্জন করেছেন। আমি চেষ্টা করছি নিজের জায়গা থেকে দলকে কিছু দিতে। আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে বোলিং দিয়ে; কিন্তু যেহেতু ব্যাটিং পারি, উন্নতির চেষ্টা করেছি। এখন হয়তো আমি লিডিং রোল প্লে করছি। এ দায়িত্বটা আমার নেওয়া উচিত এবং নিয়মিত পারফর্ম করাই আসল।’
ব্যাটে যখন রান পান মিরাজ, তখন এই প্রশ্ন ওঠে—তাঁকে কি আরও আগে নামানো যেত না? গতকাল ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে ঠিক এই প্রশ্ন করা হয়েছিল অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমাকে আগে বলবেন, আরেকটু ওপরে বললে কত ওপরে? হয়তো ৪-৫ নম্বরে। তার বোলিং গুরুত্বপূর্ণ এবং সে তার কাজের ওপর অনেক পরিশ্রম করে। ৪-৫-এ ব্যাটিং করা চ্যালেঞ্জিং, তবে মিরাজ এখন ৬-৭-এ ভালো ব্যাট করছে, যা দলকে ভালো জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। যদি ৪-৫-এ জাকের, মুশফিক বা লিটন খেলে, তারাও দায়িত্ব পালন করে। মিরাজ তার জায়গায় ভালো করছে এবং এমন করলে দল আরও ভালো জায়গায় যাবে।’

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি, তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে ৫টি করে ১০ উইকেট নিয়েছিলেন। গতকাল শেষ হওয়া চট্টগ্রাম টেস্টেও নিলেন ৫ উইকেট। তার আগে করলেন সেঞ্চুরিও। তাতে টেস্ট ইতিহাসের পাতায় কিংবদন্তি অলরাউন্ডার ইয়ান বোথামের পাশে জায়গা করে নিয়েছেন মিরাজ।
টেস্টে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেট নেওয়ার অনেক ঘটনা রয়েছে। তবে একই দিনে এ দুই অর্জন এত দিন শুধু ছিল ইংল্যান্ডে বোথামের। ১৯৮৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েলিংটন টেস্টের একই দিনে ৫ উইকেট ও সেঞ্চুরি করেছিলেন বোথাম। ৪১ বছর পর সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি গতকাল চট্টগ্রামে ঘটালেন মিরাজ। এদিন অবশ্য ২ হাজার রান ও ২০০ উইকেটে ‘ডাবলে’র মাইলফলকেও পা রেখেছেন তিনি। সব মিলিয়ে অলরাউন্ডার হিসেবে যেন নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন। মিরাজের পারফরম্যান্সে নেতৃত্বের ছাপ, যেন সাকিব আল হাসানের যোগ্য উত্তরসূরি! দুটি কীর্তি নিয়ে আজকের পত্রিকাকে মিরাজ বলেন, ‘আমি জানতাম না, তবে ম্যাচ শেষে আম্পায়ার রিচার্ড (ইলিংওয়ার্থ) আমাকে জানালেন রেকর্ডটার কথা। আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা। শুনলাম, সাকিব ভাইয়ের চেয়ে (সাকিব আল হাসান) এগিয়ে গেছি ২০০ ও ২০০০ রানের রেকর্ডে। সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।’
প্রথম টেস্ট হারের পর দল জেতায় খুশি মিরাজ, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো লাগছে। প্রথম ম্যাচ হারের পর যেভাবে দল ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এটা খুব দরকার ছিল।’ মিরাজের আরও ‘ভালো লাগা’র কারণ এই টেস্টে তাঁর দুই হাত ভরে পাওয়া। এটিই তার ক্যারিয়ারের ‘সেরা দিন’ বললেন মিরাজ, ‘হ্যাঁ...অবশ্যই (সেরা দিন)। খুব ভালো লাগছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১০০ করেছিলাম, ৩ উইকেট নিয়েছিলাম। তবে অল্পের জন্য ৫ উইকেট পাইনি। যদি ৫ উইকেট হতো, ভালো লাগত। ওই ম্যাচ আমরা হেরেছিলাম এ মাঠেই। (আজ) ওই কথাটা মনে পড়ে গেছে। তাই খুব ভালো লাগছে। একই সঙ্গে আমরা ম্যাচ জিতেছি। আর অর্জন সব সময় ভালো লাগার বিষয়।’
নিজের এই অর্জনের পেছনে মিরাজ কৃতিত্ব দিচ্ছেন দুজনকে, ‘বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই বাবুল স্যার (মিজানুর রহমান) ও টিম ম্যানেজার নাফীস ইকবাল ভাইকে। উনি সব সময় আমাকে উজ্জীবিত করেন। আজ (গতকাল) ব্যাটিংয়ে যাওয়ার সময়ও বললেন, “মিরাজ, তুই কিন্তু পুরোদস্তুর ব্যাটার, তোর ১০০ রান আছে।” এমন কথাগুলো অনেক অনুপ্রেরণা দেয়।’
লাঞ্চের আগে ৭৬ রান নিয়ে যখন ক্রিজে ছিলেন, উইকেটে ভালো টার্ন পাচ্ছিলেন বোলাররা। কিন্তু মিরাজ ছিলেন লক্ষ্যে অবিচল—সেঞ্চুরি তাঁকে করতেই হবে। পরিকল্পনা ঠিক রেখে, বল বেছে শট খেলে পৌঁছে যান কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরিতে, যা প্রমাণ করে তিনি দলের এক পূর্ণাঙ্গ অলরাউন্ডার। তবে সাকিবের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে রাজি নন মিরাজ, ‘দেখেন, সাকিব ভাই তাঁর জায়গা থেকে অনেক কিছু অর্জন করেছেন। আমি চেষ্টা করছি নিজের জায়গা থেকে দলকে কিছু দিতে। আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে বোলিং দিয়ে; কিন্তু যেহেতু ব্যাটিং পারি, উন্নতির চেষ্টা করেছি। এখন হয়তো আমি লিডিং রোল প্লে করছি। এ দায়িত্বটা আমার নেওয়া উচিত এবং নিয়মিত পারফর্ম করাই আসল।’
ব্যাটে যখন রান পান মিরাজ, তখন এই প্রশ্ন ওঠে—তাঁকে কি আরও আগে নামানো যেত না? গতকাল ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে ঠিক এই প্রশ্ন করা হয়েছিল অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমাকে আগে বলবেন, আরেকটু ওপরে বললে কত ওপরে? হয়তো ৪-৫ নম্বরে। তার বোলিং গুরুত্বপূর্ণ এবং সে তার কাজের ওপর অনেক পরিশ্রম করে। ৪-৫-এ ব্যাটিং করা চ্যালেঞ্জিং, তবে মিরাজ এখন ৬-৭-এ ভালো ব্যাট করছে, যা দলকে ভালো জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। যদি ৪-৫-এ জাকের, মুশফিক বা লিটন খেলে, তারাও দায়িত্ব পালন করে। মিরাজ তার জায়গায় ভালো করছে এবং এমন করলে দল আরও ভালো জায়গায় যাবে।’
আহমেদ রিয়াদ, চট্টগ্রাম থেকে

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি, তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে ৫টি করে ১০ উইকেট নিয়েছিলেন। গতকাল শেষ হওয়া চট্টগ্রাম টেস্টেও নিলেন ৫ উইকেট। তার আগে করলেন সেঞ্চুরিও। তাতে টেস্ট ইতিহাসের পাতায় কিংবদন্তি অলরাউন্ডার ইয়ান বোথামের পাশে জায়গা করে নিয়েছেন মিরাজ।
টেস্টে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেট নেওয়ার অনেক ঘটনা রয়েছে। তবে একই দিনে এ দুই অর্জন এত দিন শুধু ছিল ইংল্যান্ডে বোথামের। ১৯৮৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েলিংটন টেস্টের একই দিনে ৫ উইকেট ও সেঞ্চুরি করেছিলেন বোথাম। ৪১ বছর পর সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি গতকাল চট্টগ্রামে ঘটালেন মিরাজ। এদিন অবশ্য ২ হাজার রান ও ২০০ উইকেটে ‘ডাবলে’র মাইলফলকেও পা রেখেছেন তিনি। সব মিলিয়ে অলরাউন্ডার হিসেবে যেন নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন। মিরাজের পারফরম্যান্সে নেতৃত্বের ছাপ, যেন সাকিব আল হাসানের যোগ্য উত্তরসূরি! দুটি কীর্তি নিয়ে আজকের পত্রিকাকে মিরাজ বলেন, ‘আমি জানতাম না, তবে ম্যাচ শেষে আম্পায়ার রিচার্ড (ইলিংওয়ার্থ) আমাকে জানালেন রেকর্ডটার কথা। আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা। শুনলাম, সাকিব ভাইয়ের চেয়ে (সাকিব আল হাসান) এগিয়ে গেছি ২০০ ও ২০০০ রানের রেকর্ডে। সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।’
প্রথম টেস্ট হারের পর দল জেতায় খুশি মিরাজ, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো লাগছে। প্রথম ম্যাচ হারের পর যেভাবে দল ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এটা খুব দরকার ছিল।’ মিরাজের আরও ‘ভালো লাগা’র কারণ এই টেস্টে তাঁর দুই হাত ভরে পাওয়া। এটিই তার ক্যারিয়ারের ‘সেরা দিন’ বললেন মিরাজ, ‘হ্যাঁ...অবশ্যই (সেরা দিন)। খুব ভালো লাগছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১০০ করেছিলাম, ৩ উইকেট নিয়েছিলাম। তবে অল্পের জন্য ৫ উইকেট পাইনি। যদি ৫ উইকেট হতো, ভালো লাগত। ওই ম্যাচ আমরা হেরেছিলাম এ মাঠেই। (আজ) ওই কথাটা মনে পড়ে গেছে। তাই খুব ভালো লাগছে। একই সঙ্গে আমরা ম্যাচ জিতেছি। আর অর্জন সব সময় ভালো লাগার বিষয়।’
নিজের এই অর্জনের পেছনে মিরাজ কৃতিত্ব দিচ্ছেন দুজনকে, ‘বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই বাবুল স্যার (মিজানুর রহমান) ও টিম ম্যানেজার নাফীস ইকবাল ভাইকে। উনি সব সময় আমাকে উজ্জীবিত করেন। আজ (গতকাল) ব্যাটিংয়ে যাওয়ার সময়ও বললেন, “মিরাজ, তুই কিন্তু পুরোদস্তুর ব্যাটার, তোর ১০০ রান আছে।” এমন কথাগুলো অনেক অনুপ্রেরণা দেয়।’
লাঞ্চের আগে ৭৬ রান নিয়ে যখন ক্রিজে ছিলেন, উইকেটে ভালো টার্ন পাচ্ছিলেন বোলাররা। কিন্তু মিরাজ ছিলেন লক্ষ্যে অবিচল—সেঞ্চুরি তাঁকে করতেই হবে। পরিকল্পনা ঠিক রেখে, বল বেছে শট খেলে পৌঁছে যান কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরিতে, যা প্রমাণ করে তিনি দলের এক পূর্ণাঙ্গ অলরাউন্ডার। তবে সাকিবের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে রাজি নন মিরাজ, ‘দেখেন, সাকিব ভাই তাঁর জায়গা থেকে অনেক কিছু অর্জন করেছেন। আমি চেষ্টা করছি নিজের জায়গা থেকে দলকে কিছু দিতে। আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে বোলিং দিয়ে; কিন্তু যেহেতু ব্যাটিং পারি, উন্নতির চেষ্টা করেছি। এখন হয়তো আমি লিডিং রোল প্লে করছি। এ দায়িত্বটা আমার নেওয়া উচিত এবং নিয়মিত পারফর্ম করাই আসল।’
ব্যাটে যখন রান পান মিরাজ, তখন এই প্রশ্ন ওঠে—তাঁকে কি আরও আগে নামানো যেত না? গতকাল ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে ঠিক এই প্রশ্ন করা হয়েছিল অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমাকে আগে বলবেন, আরেকটু ওপরে বললে কত ওপরে? হয়তো ৪-৫ নম্বরে। তার বোলিং গুরুত্বপূর্ণ এবং সে তার কাজের ওপর অনেক পরিশ্রম করে। ৪-৫-এ ব্যাটিং করা চ্যালেঞ্জিং, তবে মিরাজ এখন ৬-৭-এ ভালো ব্যাট করছে, যা দলকে ভালো জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। যদি ৪-৫-এ জাকের, মুশফিক বা লিটন খেলে, তারাও দায়িত্ব পালন করে। মিরাজ তার জায়গায় ভালো করছে এবং এমন করলে দল আরও ভালো জায়গায় যাবে।’

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি, তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে ৫টি করে ১০ উইকেট নিয়েছিলেন। গতকাল শেষ হওয়া চট্টগ্রাম টেস্টেও নিলেন ৫ উইকেট। তার আগে করলেন সেঞ্চুরিও। তাতে টেস্ট ইতিহাসের পাতায় কিংবদন্তি অলরাউন্ডার ইয়ান বোথামের পাশে জায়গা করে নিয়েছেন মিরাজ।
টেস্টে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেট নেওয়ার অনেক ঘটনা রয়েছে। তবে একই দিনে এ দুই অর্জন এত দিন শুধু ছিল ইংল্যান্ডে বোথামের। ১৯৮৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েলিংটন টেস্টের একই দিনে ৫ উইকেট ও সেঞ্চুরি করেছিলেন বোথাম। ৪১ বছর পর সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি গতকাল চট্টগ্রামে ঘটালেন মিরাজ। এদিন অবশ্য ২ হাজার রান ও ২০০ উইকেটে ‘ডাবলে’র মাইলফলকেও পা রেখেছেন তিনি। সব মিলিয়ে অলরাউন্ডার হিসেবে যেন নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন। মিরাজের পারফরম্যান্সে নেতৃত্বের ছাপ, যেন সাকিব আল হাসানের যোগ্য উত্তরসূরি! দুটি কীর্তি নিয়ে আজকের পত্রিকাকে মিরাজ বলেন, ‘আমি জানতাম না, তবে ম্যাচ শেষে আম্পায়ার রিচার্ড (ইলিংওয়ার্থ) আমাকে জানালেন রেকর্ডটার কথা। আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা। শুনলাম, সাকিব ভাইয়ের চেয়ে (সাকিব আল হাসান) এগিয়ে গেছি ২০০ ও ২০০০ রানের রেকর্ডে। সবকিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ।’
প্রথম টেস্ট হারের পর দল জেতায় খুশি মিরাজ, ‘আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো লাগছে। প্রথম ম্যাচ হারের পর যেভাবে দল ঘুরে দাঁড়িয়েছে, এটা খুব দরকার ছিল।’ মিরাজের আরও ‘ভালো লাগা’র কারণ এই টেস্টে তাঁর দুই হাত ভরে পাওয়া। এটিই তার ক্যারিয়ারের ‘সেরা দিন’ বললেন মিরাজ, ‘হ্যাঁ...অবশ্যই (সেরা দিন)। খুব ভালো লাগছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১০০ করেছিলাম, ৩ উইকেট নিয়েছিলাম। তবে অল্পের জন্য ৫ উইকেট পাইনি। যদি ৫ উইকেট হতো, ভালো লাগত। ওই ম্যাচ আমরা হেরেছিলাম এ মাঠেই। (আজ) ওই কথাটা মনে পড়ে গেছে। তাই খুব ভালো লাগছে। একই সঙ্গে আমরা ম্যাচ জিতেছি। আর অর্জন সব সময় ভালো লাগার বিষয়।’
নিজের এই অর্জনের পেছনে মিরাজ কৃতিত্ব দিচ্ছেন দুজনকে, ‘বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই বাবুল স্যার (মিজানুর রহমান) ও টিম ম্যানেজার নাফীস ইকবাল ভাইকে। উনি সব সময় আমাকে উজ্জীবিত করেন। আজ (গতকাল) ব্যাটিংয়ে যাওয়ার সময়ও বললেন, “মিরাজ, তুই কিন্তু পুরোদস্তুর ব্যাটার, তোর ১০০ রান আছে।” এমন কথাগুলো অনেক অনুপ্রেরণা দেয়।’
লাঞ্চের আগে ৭৬ রান নিয়ে যখন ক্রিজে ছিলেন, উইকেটে ভালো টার্ন পাচ্ছিলেন বোলাররা। কিন্তু মিরাজ ছিলেন লক্ষ্যে অবিচল—সেঞ্চুরি তাঁকে করতেই হবে। পরিকল্পনা ঠিক রেখে, বল বেছে শট খেলে পৌঁছে যান কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরিতে, যা প্রমাণ করে তিনি দলের এক পূর্ণাঙ্গ অলরাউন্ডার। তবে সাকিবের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে রাজি নন মিরাজ, ‘দেখেন, সাকিব ভাই তাঁর জায়গা থেকে অনেক কিছু অর্জন করেছেন। আমি চেষ্টা করছি নিজের জায়গা থেকে দলকে কিছু দিতে। আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে বোলিং দিয়ে; কিন্তু যেহেতু ব্যাটিং পারি, উন্নতির চেষ্টা করেছি। এখন হয়তো আমি লিডিং রোল প্লে করছি। এ দায়িত্বটা আমার নেওয়া উচিত এবং নিয়মিত পারফর্ম করাই আসল।’
ব্যাটে যখন রান পান মিরাজ, তখন এই প্রশ্ন ওঠে—তাঁকে কি আরও আগে নামানো যেত না? গতকাল ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে ঠিক এই প্রশ্ন করা হয়েছিল অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে। উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমাকে আগে বলবেন, আরেকটু ওপরে বললে কত ওপরে? হয়তো ৪-৫ নম্বরে। তার বোলিং গুরুত্বপূর্ণ এবং সে তার কাজের ওপর অনেক পরিশ্রম করে। ৪-৫-এ ব্যাটিং করা চ্যালেঞ্জিং, তবে মিরাজ এখন ৬-৭-এ ভালো ব্যাট করছে, যা দলকে ভালো জায়গায় নিয়ে যাচ্ছে। যদি ৪-৫-এ জাকের, মুশফিক বা লিটন খেলে, তারাও দায়িত্ব পালন করে। মিরাজ তার জায়গায় ভালো করছে এবং এমন করলে দল আরও ভালো জায়গায় যাবে।’

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
ইচ্ছা থাকলেও আরও একটি বিশ্বকাপ মঞ্চে দেশের প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টি যে হাতে নেই, সেটা ভালোভাবেই জানেন মেসি। কিছুদিন আগে আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ী জানিয়েছিলেন, শরীর সুস্থ থাকলে ও ফর্ম থাকলে কেবল ২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার হয়ে মাঠে নামবেন তিনি।
ইএসপিএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেসি বলেন, ‘আশা করি, আমি বিশ্বকাপ খেলতে পারব। আগেই বলেছি যে, আমি আরও একটি বিশ্বকাপ খেলতে চাই। বিশ্বকাপ খেলতে না পারা আমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হবে। তেমনটা হলে আমি মাঠে বসে দলের খেলা উপভোগ করব।’
লিওনেল স্কালোনির হাত ধরে গত সাড়ে চার বছরে একটি বিশ্বকাপের পাশাপাশি দুটি কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছে আর্জেন্টিনা। দলের এমন সাফল্যে কোচের ভূমিকার কথা অকপটে স্বীকার করলেন মেসি, ‘বিশ্বকাপ সবার জন্য, যেকোনো দেশের জন্য বিশেষ; বিশেষ করে আমাদের জন্য। কারণ, আমরা সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে এটা উপভোগ করি। সত্যি কথা হলো, আমাদের অসাধারণ সব খেলোয়াড় আছে। বছরের পর বছর ধরে এটা দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে, লিওনেল স্কালোনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আকাঙ্ক্ষা ও উত্তেজনা অনেকটাই বেড়ে গেছে।’
নিজেদের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী মেসি, ‘প্রত্যেকেরই দারুণ মানসিকতা আছে। আমাদের এই দলে অনেক বিজয়ী আছে। যাদের শক্তিশালী মানসিকতা আছে, যারা আরও জিততে চায়। জয়ের ইচ্ছাটা প্রশিক্ষণে ও ম্যাচে দেখা যায়। আমাদের দলটি অসাধারণ। আমরা ভালোভাবে একত্রে কাজ করি। সবাই কঠোর পরিশ্রম করে। নিজ নিজ জায়গা থেকে সেরাটা ঢেলে দেয়। এটাই এই দলের একটি বিশাল শক্তি।’

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
০১ মে ২০২৫
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
বয়কট থেকে সরে এসে দুজনকে ড্র অনুষ্ঠানে পাঠাবে ইরান। দেশটির ক্রীড়া মন্ত্রী আহমাদ ডনজামালি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে জানিয়েছেন, ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাকবেন ইরানের প্রধান কোচ আমির গালেনোই। তাঁর সঙ্গী হবেন ইরান ফুটবল ফেডারেশনের (এফএফআইআরআই) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ওমিদ জামালি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে বিসিবি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, তাঁদের দুজনের সঙ্গে কয়েকজন প্রতিনিধিও উপস্থিত থাকতে পারেন।
গত আগস্টে বিশ্বকাপের অন্যতম আয়োজক যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, ৫ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনের কেনেডি সেন্টারে ড্র হবে। নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দল হিসেবে ড্রয়ে উপস্থিত থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছিলেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের ৯ জনের একটি প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে ভিসা পেয়েছেন মাত্র চারজন।
ভিসা না পাওয়ার তালিকায় আছেন ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি মেহেদী তাজ। নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় গত জুনে ১২ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় আছে ইরান। তবে অলিম্পিক ও বিশ্বকাপের মতো বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের কথা ভেবে কোচ, অ্যাথলেট ও নির্বাহীদের এই নিষেধাজ্ঞার বাইরে রাখা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে কানাডা ও মেক্সিকো। গত মার্চ মাসে ২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করে ইরান। সপ্তমবারের মতো দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে অংশ নেবে এশিয়ার দেশটি। আগের ছয় আসরে একবারও নকআউট পর্বে পা রাখতে পারেনি তারা। কাতারে অনুষ্ঠিত ২০২২ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ১-০ গোলে হেরে যায় ইরান। এর আগে ১৯৯৮ বিশ্বকাপে দলটিকে হারিয়েছিল তারা। বিশ্বমঞ্চে সেটাই তাদের একমাত্র জয়।

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
০১ মে ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আওতাধীন জেলা ও উপজেলাপর্যায়ে ক্রীড়া স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ সাংবাদিকদের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বাফুফেকে উন্নতমানের ইউরোপীয় পর্যায়ের কোচ আনা এবং নারী খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি—এই দুইটা খাতের জন্য আসলে কোথা থেকে অর্থের জোগাড় করা যায়, সেটা ভাবছি। হয় আমরা অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে নেব অথবা যে ফান্ড আছে, সেখান থেকে সোর্স করে বাফুফেকে একটা ফান্ড দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’
তাহলে কি হাভিয়ের কাবরেরার পরিবর্তে আসতে যাচ্ছেন নতুন কেউ? উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘সেটা বাফুফের সিদ্ধান্ত। তবে ভালো কোচ আনতে গেলে একটা আর্থিক ব্যাপার আছে। আপনারা জানেন যে, ইউরোপের বড় বড় দলগুলো কোচদের যে টাকা দেয়, সেটা হয়তো আমাদের পুরো বাফুফের বার্ষিক বাজেটের সমান। আমরা এখনই ওই পর্যায়ে যেতে পারব না। তবে উন্নতমানের কোচ আনার ক্ষেত্রে অর্থ যেন একটা বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, সেই জায়গা থেকে আমরা একটা সহযোগিতা করার বা একটা ফান্ড তাদের দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
০১ মে ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শেষ হয়েছে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই ক্রিকেটারদের। অবসর থাকায় গতকাল রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে যান লিটন দাস। ছোট বাচ্চাদের সঙ্গ পেয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গিয়েছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ক্রিকেটের মানুষ বলে কথা।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজ শেষে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগে আপাতত কোনো ব্যস্ততা নেই জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের। এই অবসরে আজ রাজধানীর উত্তরার একটি স্কুলে অতিথি হয়ে গেলেন লিটন দাস। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সময় কাটাতে গিয়ে যেন ছেলেবেলায় ফিরে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। সেখানে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে এল বাংলাদেশ দল-প্রসঙ্গ। সেখানে লিটন জানিয়েছেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে খুব বেশি পরিবর্তনের পক্ষে নন তিনি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। তার আগে প্রস্তুতির দারুণ এক মঞ্চ হিসেবে বিপিএলে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দেশের সবচেয়ে বড় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে ভালো করতে পারলে নতুন করে জাতীয় দলের দরজায় কড়া নাড়ার সুযোগ মেলে অনেক ক্রিকেটারের। গত এক বছরে জাতীয় দলে নেই কিন্তু বিপিএলে ভালো করে ফেলল, এমন কোনো ক্রিকেটারের সুযোগ কি মিলবে ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে? লিটন হতাশ করছেন না। বিপিএলে ভালো করলে দরজা খোলাই থাকবে বলে মনে করেন তিনি। তবে জাতীয় দলে টানা খেলার মধ্যে থাকা ক্রিকেটারদের প্রাধান্যই বেশি তাঁর কাছে।
লিটন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘যাঁরা অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে খেলে আসছে তাঁদের প্রাধান্যই বেশি। এই দলে যে বাড়তি কোনো খেলোয়াড় ঢুকবে না বিষয়টা তাও না। কিন্তু যাঁরা এতদিন ধরে এই সংস্করণে খেলছে, ভালো করছে, আমার কাছে মনে হয় অভিজ্ঞতা তাঁদেরই বেশি। তবু বিপিএল বাংলাদেশের অনেক বড় একটা টুর্নামেন্ট। যদি কোনো খেলোয়াড় ভালো করে, সেক্ষেত্রে নির্বাচক বা কোচ যদি মনে করে যে আমাদের ওই খেলোয়াড়কে দরকার তাহলে কেন নয়? বাংলাদেশের সবার জন্যই জায়গাটা খোলা আছে।’
বিশ্বকাপের আগে প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হওয়ায় বিপিএলে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ভালো খেলার তাগিদ দিলেন লিটন, ‘অনেক দিন ধরেই তো এই খেলোয়াড়েরা ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলছে। আমার মনে হয় চলতি বছর আমরা ১৮–১৯ জন খেলোয়াড় টি-টোয়েন্টি সংস্করণে খেলেছি। দল তো হয়ই ১৫-১৬ জনের। আমার মনে হয় যেসব খেলোয়াড় দলে ছিল, তারা পারফর্ম করেছে। তারা বিশ্বকাপ খেলার দাবিদার। নিকট অতীতে আমাদের মিডলঅর্ডার নিয়ে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়েছিল। আমি সেটা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম না। কারণ আমাদের দুই-একটা খেলোয়াড় রানে ফিরেছে। এখন আমরা যদি বিপিএলে ভালো ক্রিকেট খেলতে পারি, খেলোয়াড়দের যে মানসিকতা থাকবে, বিশ্বকাপে সেটা কাজে দেবে।’

লাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
০১ মে ২০২৫
২০২৬ বিশ্বকাপ খেলতে চান লিওনেল মেসি। পারবেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত নয়। বিশ্ব ফুটবলের ২৩তম আসরে আর্জেন্টিনা দলের জার্সিতে এই ফরোয়ার্ড মাঠ মাতাবেন কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। আপাতত মেসি জানালেন, বিশ্বকাপ খেলতে না পারলেও মাঠে বসে দলের খেলা দেখতে চান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিনিধি দলের সব সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ায় ২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র বয়কট করেছিল ইরান। এক সপ্তাহের মাথায় নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এল তারা। অর্থাৎ বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের ড্রতে উপস্থিত থাকবে ইরানের প্রতিনিধি দল।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। চার বছরের বেশি বেশির ভাগ সমর্থকই তাঁকে আর বাংলাদেশের ডাগআউটে দেখতে চান না। বাফুফে অবশ্য এ ব্যাপারে বরাবর নীরবতা দেখিয়ে এসেছে। উন্নতমানের কোচ আনতে বাফুফের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে রাজি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।
১৩ ঘণ্টা আগে