নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনসংযোগকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর পতনের পর দুষ্কৃতকারীরা আবারও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিসহ নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের নির্মম হামলায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহসহ আরও একাধিক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধের ঘটনা সেই অপতৎপরতারই নির্মম বহিঃপ্রকাশ।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতেই এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তাই এসব দুষ্কৃতকারীকে কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় দলমত-নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। নইলে ওত পেতে থাকা দুষ্কৃতকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে দেশের অস্তিত্ব বিপন্ন করতে মরিয়া হয়ে উঠবে।
বিএনপির মহাসচিব বিবৃতিতে এরশাদ উল্লাহসহ গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানান এবং গুলিতে আহত ব্যক্তিদের আশু সুস্থতা কামনা করেন।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহ জনসংযোগকালে বুধবার বিকেলে দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে স্থানীয় এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তথ্যমতে, এ সময় আরও একাধিক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে।

জনসংযোগকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর পতনের পর দুষ্কৃতকারীরা আবারও দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিসহ নৈরাজ্যের মাধ্যমে ফায়দা হাসিলের অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের নির্মম হামলায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহসহ আরও একাধিক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধের ঘটনা সেই অপতৎপরতারই নির্মম বহিঃপ্রকাশ।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতেই এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তাই এসব দুষ্কৃতকারীকে কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় দলমত-নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। নইলে ওত পেতে থাকা দুষ্কৃতকারীরা মাথাচাড়া দিয়ে দেশের অস্তিত্ব বিপন্ন করতে মরিয়া হয়ে উঠবে।
বিএনপির মহাসচিব বিবৃতিতে এরশাদ উল্লাহসহ গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানান এবং গুলিতে আহত ব্যক্তিদের আশু সুস্থতা কামনা করেন।
বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহ জনসংযোগকালে বুধবার বিকেলে দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে স্থানীয় এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তথ্যমতে, এ সময় আরও একাধিক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে।

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
২০ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
২৭ মিনিট আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে; তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের আদর্শে প্রতিহত করবে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, ময়মনসিংহে শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে লাশ পুড়িয়ে ফেলা ও লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা বেলাল হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়ে শিশু আয়েশা আক্তারকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাইয়ে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, তার বিচার করতে হবে। নির্বাচন বানচালের যে তৎপরতা চলছে, সরকারকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কিংবা অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন জনের ওপর হামলা করেছে, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সরকারের সমালোচনা করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার, যারা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা আজকে অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী নেতৃত্বের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি করতে পারছে না।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে সাকি বলেন, তারা এখনো দেশকে ধ্বংস করার ক্ষেত্র থেকে নিরস্ত হয়নি। তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণকে নস্যাৎ করে দিয়ে, বানচাল করে দিয়ে এই দেশকে আবারও চূড়ান্ত বিপর্যয়ের দিকে নিতে চায়। পতিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই, তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের অর্জনকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশে নব্য ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটেছে ইঙ্গিত করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্টরা যে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল, আজকে তার বিপরীতে আরেক দল নতুন করে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চায় এবং সেইটাকে কি সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? এক ফ্যাসিবাদ পাল্টে আরেক ফ্যাসিবাদের ধারা সেখানে জন্ম কিংবা তাদের উত্থানে সহায়তা করছে? আমাদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’ তিনি গণমাধ্যমের ওপরে হামলাকে গণতন্ত্রের ওপরে হামলা বলে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে এই ন্যায়বিচার ও ইনসাফের রাজনৈতিক মতাদর্শকে বুঝেছিলাম। সেই রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমাদের এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
দলের রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার বলেন, ‘যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জিএসএর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, দীপক কুমার রায়, আমজাদ হোসেন, অঞ্জন দাস, লুৎফুন্নাহার সুমনা প্রমুখ।

গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে; তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের আদর্শে প্রতিহত করবে।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শহীদ শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের ওপর হামলা, ময়মনসিংহে শ্রমিক দিপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে মেরে লাশ পুড়িয়ে ফেলা ও লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতা বেলাল হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়ে শিশু আয়েশা আক্তারকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ওসমান হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাইয়ে যে হত্যাযজ্ঞ হয়েছে, তার বিচার করতে হবে। নির্বাচন বানচালের যে তৎপরতা চলছে, সরকারকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কিংবা অন্যান্য সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন জনের ওপর হামলা করেছে, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সরকারের সমালোচনা করে জোনায়েদ সাকি বলেন, অভ্যুত্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার, যারা অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার দায়িত্বপ্রাপ্ত, তারা আজকে অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী নেতৃত্বের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজটি করতে পারছে না।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে সাকি বলেন, তারা এখনো দেশকে ধ্বংস করার ক্ষেত্র থেকে নিরস্ত হয়নি। তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণকে নস্যাৎ করে দিয়ে, বানচাল করে দিয়ে এই দেশকে আবারও চূড়ান্ত বিপর্যয়ের দিকে নিতে চায়। পতিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই, তারা বাংলাদেশের অভ্যুত্থানের অর্জনকে ধ্বংস করতে চায়।
দেশে নব্য ফ্যাসিস্টের আগমন ঘটেছে ইঙ্গিত করে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিস্টরা যে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করেছিল, আজকে তার বিপরীতে আরেক দল নতুন করে ভয়ের রাজত্ব কায়েম করতে চায় এবং সেইটাকে কি সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে? এক ফ্যাসিবাদ পাল্টে আরেক ফ্যাসিবাদের ধারা সেখানে জন্ম কিংবা তাদের উত্থানে সহায়তা করছে? আমাদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’ তিনি গণমাধ্যমের ওপরে হামলাকে গণতন্ত্রের ওপরে হামলা বলে উল্লেখ করেন।
সমাবেশে দলের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, ‘আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে এই ন্যায়বিচার ও ইনসাফের রাজনৈতিক মতাদর্শকে বুঝেছিলাম। সেই রাষ্ট্র গঠনের জন্য আমাদের এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
দলের রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য তাসলিমা আখতার বলেন, ‘যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জিএসএর রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, দীপক কুমার রায়, আমজাদ হোসেন, অঞ্জন দাস, লুৎফুন্নাহার সুমনা প্রমুখ।

জনসংযোগকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
০৫ নভেম্বর ২০২৫
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
২৭ মিনিট আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের নাম থাকলেও সরকারের দেওয়া গানম্যান প্রত্যাখ্যান করেছেন নুরুল হক নুর।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ভবনের সামনে ‘ডাকসু হামলার ৬ বছর’ উপলক্ষে এক প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়ে নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, ‘যে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনসমক্ষে পোশাক পরিহিত অবস্থায় আমার কার্যালয়ের সামনে হামলা করেছে, সেই হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সরকারের দেওয়া গানম্যান আমি প্রত্যাখ্যান করছি।’
নুর আরও বলেন, ‘একক ব্যক্তিকে গানম্যান দিয়ে গোটা দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। জনগণের নিরাপত্তায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ও নিরাপদ ভোটের পরিবেশ তৈরি না হলে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।’
পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুর্বৃত্তরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় চলতি বছরের ২৯ আগস্ট জনসমক্ষে হামলা চালিয়েছিল উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত এই হামলায় জড়িতদের চিহ্নিত ও বিচার করা হয়নি। এতে বোঝা যায়, সেদিনের হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মৌন সমর্থন রয়েছে।’
এই ঘটনার জন্য সরকারের দায় রয়েছে জানিয়ে নুর বলেন, ‘হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদেরও আমি দায়ী করব।’ তাই গানম্যান প্রত্যাখ্যান করে নিজের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার দায় বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিতে হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের নাম থাকলেও সরকারের দেওয়া গানম্যান প্রত্যাখ্যান করেছেন নুরুল হক নুর।
আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ভবনের সামনে ‘ডাকসু হামলার ৬ বছর’ উপলক্ষে এক প্রতিবাদ সভায় যোগ দিয়ে নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুর বলেন, ‘যে সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনসমক্ষে পোশাক পরিহিত অবস্থায় আমার কার্যালয়ের সামনে হামলা করেছে, সেই হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত সরকারের দেওয়া গানম্যান আমি প্রত্যাখ্যান করছি।’
নুর আরও বলেন, ‘একক ব্যক্তিকে গানম্যান দিয়ে গোটা দেশকে নিরাপদ করা সম্ভব নয়। জনগণের নিরাপত্তায় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু নির্বাচনের প্রার্থীদের নিরাপত্তা দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ও নিরাপদ ভোটের পরিবেশ তৈরি না হলে ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যাবে না।’
পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুর্বৃত্তরা পোশাক পরিহিত অবস্থায় চলতি বছরের ২৯ আগস্ট জনসমক্ষে হামলা চালিয়েছিল উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এই হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চলতি বছরের ৪ সেপ্টেম্বর বিচার বিভাগীয় কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত এই হামলায় জড়িতদের চিহ্নিত ও বিচার করা হয়নি। এতে বোঝা যায়, সেদিনের হামলার ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের মৌন সমর্থন রয়েছে।’
এই ঘটনার জন্য সরকারের দায় রয়েছে জানিয়ে নুর বলেন, ‘হামলার ঘটনার বিচার না হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাসহ বাকি উপদেষ্টাদেরও আমি দায়ী করব।’ তাই গানম্যান প্রত্যাখ্যান করে নিজের ওপর কোনো ধরনের হামলা হলে তার দায় বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিতে হবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

জনসংযোগকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
০৫ নভেম্বর ২০২৫
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
২০ মিনিট আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। জিয়াউর রহমান কীভাবে ভিন্নমতের মানুষকে কাছে টেনে আনার চেষ্টা করেছেন এবং সবচেয়ে বড় যেটা আমার কাছে মনে হয় যে, একটা সমঝোতার রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।’

আজ সোমবার সকালে পিআইবি মিলনায়তনে ‘প্রকাশনা উৎসব’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হি বিলিভড ইন অ্যা পলিটিকস অব কম্প্রোমাইজ—অর্থাৎ জিয়াউর রহমান একটা সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। প্রথম পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে যেটা প্রথম নির্বাচন হলো, সে নির্বাচন দেখেন, কারা আসল? একদিকে আসল আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৯ জন, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ (১৯৭৯ সালে নিষিদ্ধ জামায়াতের নেতারা অন্য দলগুলোর সঙ্গে মিলে আইডিএল গঠন করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন) থেকে কয়জন এসেছিল। অন্যদিকে, বিএনপিতে যাঁরা আসলেন, তাঁরা হচ্ছেন চারদিক থেকে আসা সব রাজনৈতিক নেতা।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদিকে মুসলিম লীগের আবদুস সবুর খান আসলেন, একদম বামদের মধ্য থেকে সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, রাশেদ খান মেনন, আবদুল মোহম্মদ তোহা, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। তাঁরা সবাই ছিলেন। অর্থাৎ পার্লামেন্টটা এমন হলো যে, সব মতবাদের লোক সেখানে। এই পার্লামেন্টের প্রসিডিং যদি আপনি দেখেন, দেখবেন, পার্লামেন্ট চলছে, যেখানে পাণ্ডিত্য ও বিদ্যাজ্ঞানের সমাহার হয়ে গেছে। সত্যিকার অর্থে একজন ক্ষণজন্মা, দেশপ্রেমিক মানুষ, যাঁর (শহীদ জিয়া) জীবনের যতটুকু বেঁচে ছিলেন, কাজ করার সময় থেকে তিনি পুরোটাই দেশের জন্য, মানুষের জন্য করতে চেয়েছেন।’
জিয়াউর রহমান দেশের সবচেয়ে মেধাবী ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে তাঁর মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন বলে উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব। মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন, যাকে ‘গ্যালাক্সি অব ইনটেলেকচুয়ালস’ বলা হয়। তিনি বিশ্বাস করতেন, জ্ঞানীদের নিয়ে কাজ করলেই দেশ এগোবে।
একজন ব্যক্তির উক্তি টেনে এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যদি ১৯৮১ সালে নিহত না হয়ে ৭৫-এ নিহত হতেন, তাহলে বাংলাদেশ হয় লাইবেরিয়া, নাহয় আফগানিস্তানের মতো একটা ফেইল স্টেট (ব্যর্থ রাষ্ট্র) হয়ে যেত। শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে বসে তৎকালীন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. মজহারুল হক বলছিলেন যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি অতি দ্রুতগতিতে রসাতলে যাচ্ছে। সেই রসাতলে যাওয়া অর্থনীতিকে, একেবারে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটা অর্থনীতিকে জিয়াউর রহমান টেনে তুলেছিলেন।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে আখ্যায়িত করা হেনরি কিসিঞ্জারের এক মন্তব্য টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বাধীনতার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি এবং হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ থেকে জিয়াউর রহমান দেশকে একটি সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। কৃষি, শিল্প, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি—সব দিকেই সমান নজর দিয়েছিলেন। তিনি চীন, ভারত, রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন।
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে ছিলেন ইতিহাসবিদ ড. আহমেদ কামাল, দৈনিক দিনকাল ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংবাদিক এহ্সান মাহমুদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। জিয়াউর রহমান কীভাবে ভিন্নমতের মানুষকে কাছে টেনে আনার চেষ্টা করেছেন এবং সবচেয়ে বড় যেটা আমার কাছে মনে হয় যে, একটা সমঝোতার রাজনীতিতে তিনি বিশ্বাস করতেন।’

আজ সোমবার সকালে পিআইবি মিলনায়তনে ‘প্রকাশনা উৎসব’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হি বিলিভড ইন অ্যা পলিটিকস অব কম্প্রোমাইজ—অর্থাৎ জিয়াউর রহমান একটা সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন। প্রথম পার্লামেন্ট ১৯৭৯ সালে যেটা প্রথম নির্বাচন হলো, সে নির্বাচন দেখেন, কারা আসল? একদিকে আসল আওয়ামী লীগের প্রায় ৩৯ জন, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগ (১৯৭৯ সালে নিষিদ্ধ জামায়াতের নেতারা অন্য দলগুলোর সঙ্গে মিলে আইডিএল গঠন করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন) থেকে কয়জন এসেছিল। অন্যদিকে, বিএনপিতে যাঁরা আসলেন, তাঁরা হচ্ছেন চারদিক থেকে আসা সব রাজনৈতিক নেতা।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদিকে মুসলিম লীগের আবদুস সবুর খান আসলেন, একদম বামদের মধ্য থেকে সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, রাশেদ খান মেনন, আবদুল মোহম্মদ তোহা, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। তাঁরা সবাই ছিলেন। অর্থাৎ পার্লামেন্টটা এমন হলো যে, সব মতবাদের লোক সেখানে। এই পার্লামেন্টের প্রসিডিং যদি আপনি দেখেন, দেখবেন, পার্লামেন্ট চলছে, যেখানে পাণ্ডিত্য ও বিদ্যাজ্ঞানের সমাহার হয়ে গেছে। সত্যিকার অর্থে একজন ক্ষণজন্মা, দেশপ্রেমিক মানুষ, যাঁর (শহীদ জিয়া) জীবনের যতটুকু বেঁচে ছিলেন, কাজ করার সময় থেকে তিনি পুরোটাই দেশের জন্য, মানুষের জন্য করতে চেয়েছেন।’
জিয়াউর রহমান দেশের সবচেয়ে মেধাবী ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে তাঁর মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন বলে উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব। মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমান বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করেছিলেন, যাকে ‘গ্যালাক্সি অব ইনটেলেকচুয়ালস’ বলা হয়। তিনি বিশ্বাস করতেন, জ্ঞানীদের নিয়ে কাজ করলেই দেশ এগোবে।
একজন ব্যক্তির উক্তি টেনে এনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যদি ১৯৮১ সালে নিহত না হয়ে ৭৫-এ নিহত হতেন, তাহলে বাংলাদেশ হয় লাইবেরিয়া, নাহয় আফগানিস্তানের মতো একটা ফেইল স্টেট (ব্যর্থ রাষ্ট্র) হয়ে যেত। শেখ মুজিবুর রহমানের সামনে বসে তৎকালীন অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. মজহারুল হক বলছিলেন যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি অতি দ্রুতগতিতে রসাতলে যাচ্ছে। সেই রসাতলে যাওয়া অর্থনীতিকে, একেবারে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটা অর্থনীতিকে জিয়াউর রহমান টেনে তুলেছিলেন।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে আখ্যায়িত করা হেনরি কিসিঞ্জারের এক মন্তব্য টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, স্বাধীনতার পর ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি এবং হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ থেকে জিয়াউর রহমান দেশকে একটি সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। কৃষি, শিল্প, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি—সব দিকেই সমান নজর দিয়েছিলেন। তিনি চীন, ভারত, রাশিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন।
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে ছিলেন ইতিহাসবিদ ড. আহমেদ কামাল, দৈনিক দিনকাল ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংবাদিক এহ্সান মাহমুদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ।

জনসংযোগকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
০৫ নভেম্বর ২০২৫
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
২০ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
২৭ মিনিট আগে
বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন।
আজ সোমবার সকালে পিআইবি মিলনায়তনে ‘প্রকাশনা উৎসব’ অনুষ্ঠানে আলোচকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে। তিনটি পুনঃপ্রকাশনার বই হলো—‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান’, ‘প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উন্নয়ন উদ্যোগ’ ও ‘ফারাক্কা চুক্তি স্বাক্ষরে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভূমিকা’।
ড. মাহদী আমিন বলেন, ‘আমরা দেখেছি, পূর্বে বিএনপি যখন সরকারে ছিল, বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক উন্নয়ন, অনেক অগ্রযাত্রার ভেতরে সবচেয়ে বড় যে সোপান, সেটা হচ্ছে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে, সংবাদমাধ্যমের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অধিকার ও স্বাধীনতার সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সময়। আমরা দেখলাম, বাকশালে বন্ধ হওয়া চারটির বাইরে বাকি যত পত্রিকা ছিল, সবগুলো খুলে দিয়েছিলেন। যখন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ধীরে ধীরে দেশের দায়িত্ব নিলেন, প্রতিটি গণমাধ্যমকে পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মুক্ত করা হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও যতবার রাষ্ট্র পরিচালনায় এসেছেন, প্রতিটা সংবাদপত্রে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ছিল।’
তারেক রহমানের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘খালেদা জিয়া যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, উনার বিরুদ্ধে এবং আমাদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার হয়েছে, যার শুরুটা বিএনপি যখন সরকারে ছিল, তখনই করা হয়েছে। তারপর একটি বারের জন্য কোনো গণমাধ্যম বন্ধ করা, কোনো সম্পাদককে মামলা দেওয়া হয়নি। কাউকে হেনস্তা করা হয়নি, গোয়েন্দা বাহিনী থেকে ফোন দিয়ে কোনো নিউজ নামানো হয়নি। এই বাক্স্বাধীনতাই বিএনপির রাজনীতির একটি অন্যতম মৌলিকত্ব।’
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আলোচক হিসেবে ছিলেন ইতিহাসবিদ ড. আহমেদ কামাল, দৈনিক দিনকাল ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংবাদিক এহ্সান মাহমুদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ।

বাক্স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছিল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন।
আজ সোমবার সকালে পিআইবি মিলনায়তনে ‘প্রকাশনা উৎসব’ অনুষ্ঠানে আলোচকের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে। তিনটি পুনঃপ্রকাশনার বই হলো—‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান’, ‘প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উন্নয়ন উদ্যোগ’ ও ‘ফারাক্কা চুক্তি স্বাক্ষরে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভূমিকা’।
ড. মাহদী আমিন বলেন, ‘আমরা দেখেছি, পূর্বে বিএনপি যখন সরকারে ছিল, বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক উন্নয়ন, অনেক অগ্রযাত্রার ভেতরে সবচেয়ে বড় যে সোপান, সেটা হচ্ছে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে, সংবাদমাধ্যমের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অধিকার ও স্বাধীনতার সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সময়। আমরা দেখলাম, বাকশালে বন্ধ হওয়া চারটির বাইরে বাকি যত পত্রিকা ছিল, সবগুলো খুলে দিয়েছিলেন। যখন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ধীরে ধীরে দেশের দায়িত্ব নিলেন, প্রতিটি গণমাধ্যমকে পূর্ণাঙ্গভাবে উন্মুক্ত করা হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও যতবার রাষ্ট্র পরিচালনায় এসেছেন, প্রতিটা সংবাদপত্রে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ছিল।’
তারেক রহমানের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘খালেদা জিয়া যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, উনার বিরুদ্ধে এবং আমাদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অনেক অপপ্রচার হয়েছে, যার শুরুটা বিএনপি যখন সরকারে ছিল, তখনই করা হয়েছে। তারপর একটি বারের জন্য কোনো গণমাধ্যম বন্ধ করা, কোনো সম্পাদককে মামলা দেওয়া হয়নি। কাউকে হেনস্তা করা হয়নি, গোয়েন্দা বাহিনী থেকে ফোন দিয়ে কোনো নিউজ নামানো হয়নি। এই বাক্স্বাধীনতাই বিএনপির রাজনীতির একটি অন্যতম মৌলিকত্ব।’
প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আলোচক হিসেবে ছিলেন ইতিহাসবিদ ড. আহমেদ কামাল, দৈনিক দিনকাল ডিজিটালের নির্বাহী সম্পাদক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, সাংবাদিক এহ্সান মাহমুদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ।

জনসংযোগকালে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রাপ্ত এরশাদ উল্লাহর গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।
০৫ নভেম্বর ২০২৫
গণসংহতি আন্দোলনের (জিএসএ) প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থায় যাবে, গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের দিকে যাবে, তার জন্য বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন অপরিহার্য। যারাই একে বানচাল করতে চেষ্টা করবে, তাদের জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাইয়ের...
২০ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় থাকা ২০ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিকে গানম্যান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ২০ জনের এই তালিকায় গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক
২৭ মিনিট আগে
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সব সময় একটি সমঝোতার রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর যোগ্যতা, তাঁর নেতৃত্ব, তাঁর দূরদৃষ্টি—সবকিছু দিয়ে তিনি একটা সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে