নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে যাত্রাপালার আয়োজন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মঈন খান বলেন, ‘আজ নির্বাচনের নামে কী হচ্ছে? এটা একটা যাত্রা; যাত্রাপালার আয়োজন করা হয়েছে। এই যাত্রার সং যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করছেন তাঁরা।’ তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ এই নির্বাচনে ভোট দিতে যাবে না, এটা সবাই জানে। সরকারও জানে। এ কারণে নির্বাচনের নামে নাটক সাজানো হয়েছে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘সরকার আজ নির্বাচনের খেলায় নৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ১০ শতাংশ ভোটও পাবে না। এ জন্য নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে ভয় পায়। সরকার হুমকি-ধমকি দিয়ে সাহস সঞ্চার করতে চাইছে, কিন্তু তাদের ভেতরে-ভেতরে ভয়ে আছে।’
জনগণের প্রতি নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আপনারা কেউ ৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। পাতানো নির্বাচন ইতিমধ্যে জনগণ বর্জন করেছে। কারণ ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের ফলাফল আগেই তৈরি করা হয়েছে। কে কত ভোট পাবে, কত পার্সেন্ট ভোট পড়বে, তা তৈরি আছে। কম্পিউটারে টিপ দিলেই জেলায় জেলায় চলে যাবে এবং নির্বাচন কমিশনও সেই ফলাফল প্রকাশ করবে। তাই নির্বাচন বর্জনের পাশাপাশি এই সরকারকে সব ধরনের অসহযোগিতা করতে হবে।’

আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে যাত্রাপালার আয়োজন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মঈন খান বলেন, ‘আজ নির্বাচনের নামে কী হচ্ছে? এটা একটা যাত্রা; যাত্রাপালার আয়োজন করা হয়েছে। এই যাত্রার সং যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করছেন তাঁরা।’ তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ এই নির্বাচনে ভোট দিতে যাবে না, এটা সবাই জানে। সরকারও জানে। এ কারণে নির্বাচনের নামে নাটক সাজানো হয়েছে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘সরকার আজ নির্বাচনের খেলায় নৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ১০ শতাংশ ভোটও পাবে না। এ জন্য নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে ভয় পায়। সরকার হুমকি-ধমকি দিয়ে সাহস সঞ্চার করতে চাইছে, কিন্তু তাদের ভেতরে-ভেতরে ভয়ে আছে।’
জনগণের প্রতি নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আপনারা কেউ ৭ জানুয়ারি ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। পাতানো নির্বাচন ইতিমধ্যে জনগণ বর্জন করেছে। কারণ ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের ফলাফল আগেই তৈরি করা হয়েছে। কে কত ভোট পাবে, কত পার্সেন্ট ভোট পড়বে, তা তৈরি আছে। কম্পিউটারে টিপ দিলেই জেলায় জেলায় চলে যাবে এবং নির্বাচন কমিশনও সেই ফলাফল প্রকাশ করবে। তাই নির্বাচন বর্জনের পাশাপাশি এই সরকারকে সব ধরনের অসহযোগিতা করতে হবে।’

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
১১ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
৩২ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
২ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
৩ ঘণ্টা আগে