নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করছে, তাদের মধ্যে আরেকটা দল আছে যে, তারা আমাদের সঙ্গে সরকারে ছিল। কিন্তু যখন সমালোচনা করে, তখন আর কি ভাবটা এই যে, তারা কোনো দিন কোনো সরকারে ছিল না, একেবারে নিরপরাধী।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ৯০’র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ-জামায়াতে ইসলামী জাতির সঙ্গে বেইমানি করেছিল মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের লড়াইকে বিভ্রান্ত করার অনেক চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু তা সফল হয়নি। একবার ভাবুন, এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন যখন অত্যন্ত শক্তিশালী, সেই সময়ে জাতির সাথে বেইমানি করে দুটি রাজনৈতিক দল—আওয়ামী লীগ এবং জামায়াতে ইসলামী এরশাদের সঙ্গে নির্বাচনে গিয়েছিল।’
বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করব।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, একটা দেশের সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ ইন্সট্রুমেন্ট হলো বা মেশিন হলো স্টেট মেশিন, রাষ্ট্রযন্ত্র। রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে মূল্যবান, রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে জটিল কোনো যন্ত্র কোনো দেশে নেই। আর সেই যন্ত্র পরিচালনার দায়িত্ব যারা চান, তাদের সক্ষমতা, তাদের অভিজ্ঞতা—এটা তো বিবেচনার বিষয়।
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের তালিকায় বিএনপি এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের সংখ্যা বেশি উল্লেখ করেন নজরুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে কারা বেশি অংশগ্রহণ করেছে? সে অনুযায়ী গুরুত্ব পাওয়া উচিত না? কিন্তু আমাদের কিছু কিছু সংগঠনের, কিছু লোকের কথায় মনে হয়, তারাই সব করেছে। কথার ভেতরে মনে হয় তারাই সব করেছে আরকি। ভাই ভেতরে-ভেতরে করেছেন, কিন্তু বাহিরে আসার সাহস পাননি কেন?’
সভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্লট বরাদ্দের মামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) নাকি ২১ বছরের সাজা হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে আইন আদালতে কোনো হস্তক্ষেপের কারও সুযোগ নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর সেখানে প্রভাব বিস্তার করার কিছু নেই। সেখানে তাঁর সাজা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আছে এবং হাসিনার গড়া আদালত, হাসিনার গড়া ট্রাইব্যুনাল—সেখানেই তাঁর বিচার হচ্ছে।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে বিচার হচ্ছে, সঠিক বিচার হচ্ছে। বিচার তো শুরু হয়েছে। তাঁর (শেখ হাসিনার) এবং তাঁর দোসরদের বিচার শুরু হয়েছে। এই বিচার, এই রায় অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে। অবিলম্বে কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বস্তি পাবে। এই বিচারের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে শহীদ পরিবার স্বস্তি পাবে।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকনের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ‘৯০-এর সর্বদলীয় ও ছাত্র ঐক্যের নেতৃবৃন্দ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করছে, তাদের মধ্যে আরেকটা দল আছে যে, তারা আমাদের সঙ্গে সরকারে ছিল। কিন্তু যখন সমালোচনা করে, তখন আর কি ভাবটা এই যে, তারা কোনো দিন কোনো সরকারে ছিল না, একেবারে নিরপরাধী।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ৯০’র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ-জামায়াতে ইসলামী জাতির সঙ্গে বেইমানি করেছিল মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের লড়াইকে বিভ্রান্ত করার অনেক চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু তা সফল হয়নি। একবার ভাবুন, এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন যখন অত্যন্ত শক্তিশালী, সেই সময়ে জাতির সাথে বেইমানি করে দুটি রাজনৈতিক দল—আওয়ামী লীগ এবং জামায়াতে ইসলামী এরশাদের সঙ্গে নির্বাচনে গিয়েছিল।’
বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করব।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, একটা দেশের সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ ইন্সট্রুমেন্ট হলো বা মেশিন হলো স্টেট মেশিন, রাষ্ট্রযন্ত্র। রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে মূল্যবান, রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে জটিল কোনো যন্ত্র কোনো দেশে নেই। আর সেই যন্ত্র পরিচালনার দায়িত্ব যারা চান, তাদের সক্ষমতা, তাদের অভিজ্ঞতা—এটা তো বিবেচনার বিষয়।
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের তালিকায় বিএনপি এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের সংখ্যা বেশি উল্লেখ করেন নজরুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে কারা বেশি অংশগ্রহণ করেছে? সে অনুযায়ী গুরুত্ব পাওয়া উচিত না? কিন্তু আমাদের কিছু কিছু সংগঠনের, কিছু লোকের কথায় মনে হয়, তারাই সব করেছে। কথার ভেতরে মনে হয় তারাই সব করেছে আরকি। ভাই ভেতরে-ভেতরে করেছেন, কিন্তু বাহিরে আসার সাহস পাননি কেন?’
সভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্লট বরাদ্দের মামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) নাকি ২১ বছরের সাজা হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে আইন আদালতে কোনো হস্তক্ষেপের কারও সুযোগ নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর সেখানে প্রভাব বিস্তার করার কিছু নেই। সেখানে তাঁর সাজা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আছে এবং হাসিনার গড়া আদালত, হাসিনার গড়া ট্রাইব্যুনাল—সেখানেই তাঁর বিচার হচ্ছে।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে বিচার হচ্ছে, সঠিক বিচার হচ্ছে। বিচার তো শুরু হয়েছে। তাঁর (শেখ হাসিনার) এবং তাঁর দোসরদের বিচার শুরু হয়েছে। এই বিচার, এই রায় অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে। অবিলম্বে কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বস্তি পাবে। এই বিচারের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে শহীদ পরিবার স্বস্তি পাবে।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকনের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ‘৯০-এর সর্বদলীয় ও ছাত্র ঐক্যের নেতৃবৃন্দ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করছে, তাদের মধ্যে আরেকটা দল আছে যে, তারা আমাদের সঙ্গে সরকারে ছিল। কিন্তু যখন সমালোচনা করে, তখন আর কি ভাবটা এই যে, তারা কোনো দিন কোনো সরকারে ছিল না, একেবারে নিরপরাধী।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ৯০’র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ-জামায়াতে ইসলামী জাতির সঙ্গে বেইমানি করেছিল মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের লড়াইকে বিভ্রান্ত করার অনেক চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু তা সফল হয়নি। একবার ভাবুন, এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন যখন অত্যন্ত শক্তিশালী, সেই সময়ে জাতির সাথে বেইমানি করে দুটি রাজনৈতিক দল—আওয়ামী লীগ এবং জামায়াতে ইসলামী এরশাদের সঙ্গে নির্বাচনে গিয়েছিল।’
বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করব।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, একটা দেশের সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ ইন্সট্রুমেন্ট হলো বা মেশিন হলো স্টেট মেশিন, রাষ্ট্রযন্ত্র। রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে মূল্যবান, রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে জটিল কোনো যন্ত্র কোনো দেশে নেই। আর সেই যন্ত্র পরিচালনার দায়িত্ব যারা চান, তাদের সক্ষমতা, তাদের অভিজ্ঞতা—এটা তো বিবেচনার বিষয়।
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের তালিকায় বিএনপি এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের সংখ্যা বেশি উল্লেখ করেন নজরুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে কারা বেশি অংশগ্রহণ করেছে? সে অনুযায়ী গুরুত্ব পাওয়া উচিত না? কিন্তু আমাদের কিছু কিছু সংগঠনের, কিছু লোকের কথায় মনে হয়, তারাই সব করেছে। কথার ভেতরে মনে হয় তারাই সব করেছে আরকি। ভাই ভেতরে-ভেতরে করেছেন, কিন্তু বাহিরে আসার সাহস পাননি কেন?’
সভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্লট বরাদ্দের মামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) নাকি ২১ বছরের সাজা হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে আইন আদালতে কোনো হস্তক্ষেপের কারও সুযোগ নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর সেখানে প্রভাব বিস্তার করার কিছু নেই। সেখানে তাঁর সাজা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আছে এবং হাসিনার গড়া আদালত, হাসিনার গড়া ট্রাইব্যুনাল—সেখানেই তাঁর বিচার হচ্ছে।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে বিচার হচ্ছে, সঠিক বিচার হচ্ছে। বিচার তো শুরু হয়েছে। তাঁর (শেখ হাসিনার) এবং তাঁর দোসরদের বিচার শুরু হয়েছে। এই বিচার, এই রায় অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে। অবিলম্বে কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বস্তি পাবে। এই বিচারের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে শহীদ পরিবার স্বস্তি পাবে।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকনের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ‘৯০-এর সর্বদলীয় ও ছাত্র ঐক্যের নেতৃবৃন্দ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করছে, তাদের মধ্যে আরেকটা দল আছে যে, তারা আমাদের সঙ্গে সরকারে ছিল। কিন্তু যখন সমালোচনা করে, তখন আর কি ভাবটা এই যে, তারা কোনো দিন কোনো সরকারে ছিল না, একেবারে নিরপরাধী।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ৯০’র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ-জামায়াতে ইসলামী জাতির সঙ্গে বেইমানি করেছিল মন্তব্য করে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমাদের লড়াইকে বিভ্রান্ত করার অনেক চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু তা সফল হয়নি। একবার ভাবুন, এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন যখন অত্যন্ত শক্তিশালী, সেই সময়ে জাতির সাথে বেইমানি করে দুটি রাজনৈতিক দল—আওয়ামী লীগ এবং জামায়াতে ইসলামী এরশাদের সঙ্গে নির্বাচনে গিয়েছিল।’
বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করব।’
নজরুল ইসলাম খান বলেন, একটা দেশের সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ ইন্সট্রুমেন্ট হলো বা মেশিন হলো স্টেট মেশিন, রাষ্ট্রযন্ত্র। রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে মূল্যবান, রাষ্ট্রযন্ত্রের চেয়ে জটিল কোনো যন্ত্র কোনো দেশে নেই। আর সেই যন্ত্র পরিচালনার দায়িত্ব যারা চান, তাদের সক্ষমতা, তাদের অভিজ্ঞতা—এটা তো বিবেচনার বিষয়।
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের তালিকায় বিএনপি এবং অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের সংখ্যা বেশি উল্লেখ করেন নজরুল ইসলাম খান।
তিনি বলেন, ‘আন্দোলনে কারা বেশি অংশগ্রহণ করেছে? সে অনুযায়ী গুরুত্ব পাওয়া উচিত না? কিন্তু আমাদের কিছু কিছু সংগঠনের, কিছু লোকের কথায় মনে হয়, তারাই সব করেছে। কথার ভেতরে মনে হয় তারাই সব করেছে আরকি। ভাই ভেতরে-ভেতরে করেছেন, কিন্তু বাহিরে আসার সাহস পাননি কেন?’
সভায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, প্লট বরাদ্দের মামলায় তাঁর (শেখ হাসিনার) নাকি ২১ বছরের সাজা হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে আইন আদালতে কোনো হস্তক্ষেপের কারও সুযোগ নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর সেখানে প্রভাব বিস্তার করার কিছু নেই। সেখানে তাঁর সাজা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আছে এবং হাসিনার গড়া আদালত, হাসিনার গড়া ট্রাইব্যুনাল—সেখানেই তাঁর বিচার হচ্ছে।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে বিচার হচ্ছে, সঠিক বিচার হচ্ছে। বিচার তো শুরু হয়েছে। তাঁর (শেখ হাসিনার) এবং তাঁর দোসরদের বিচার শুরু হয়েছে। এই বিচার, এই রায় অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে। অবিলম্বে কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বস্তি পাবে। এই বিচারের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে শহীদ পরিবার স্বস্তি পাবে।’
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকনের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ‘৯০-এর সর্বদলীয় ও ছাত্র ঐক্যের নেতৃবৃন্দ।

জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
নুসরাত তাবাসসুম অভিযোগ করেছেন, ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এখন জোটবদ্ধ হওয়া তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে একধরনের ‘প্রবঞ্চনা’।
নুসরাত তাবাসসুম তাঁর পোস্টে এনসিপির মূল লক্ষ্য ও বর্তমান পরিস্থিতির পার্থক্য তুলে ধরে বলেন, ‘এনসিপি তার জন্মলগ্নে আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে গণতন্ত্রের সুষম চর্চা, নয়া বন্দোবস্ত, মধ্যপন্থা অন্তর্ভুক্তীমূলক সমাজব্যবস্থা, সভ্যতাকেন্দ্রিক সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশপন্থা নিয়ে। এই প্রতিটা শব্দ আমি আমার মননে, মগজে এবং যাপনে ধারণ করি, এই শব্দগুলো আমার রাজনৈতিক স্বপ্ন। এনসিপির ঘোষণাপত্র থেকে শুরু করে এর সবগুলো লিটারেচার এই বক্তব্যে ধারণ করে৷ এনসিপি গঠনের সময় এটি ঠিক তাই ছিল যা আমি চেয়েছিলাম। আজ ২৮/১২/২০২৫, ঠিক ১০ মাস পর জামায়াতে ইসলামী সহ ১০ দলীয় জোটে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আমি মনে করি এনসিপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দ এবং নীতিনির্ধারকেরা নিজেরাই এনসিপির মূল বক্তব্য থেকে চ্যূত হয়েছেন।’
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এনসিপির প্রবঞ্চনা প্রসঙ্গে তাবাসসুম বলেন, ‘বিশেষ করে, বিভিন্ন সময়ে জনাব আহ্বায়ক মহোদয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলদের আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রদান করার ঘোষণা দিতে শুনেছি। এমতাবস্থায় তৃণমূল পর্যন্ত বিশেষ করে মনোনয়ন নেয়া ব্যক্তিগণের সাথে এই জোট ঘোষণার মাধ্যমে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলে মনে করি।’
সবশেষে তাবাসসুম বলেন, ‘এ সমস্ত ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে আমি নুসরাত তাবাসসুম, (যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি) নিজেকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনকালীন সময়ে পার্টির সকল কার্যক্রম থেকে নিষ্ক্রিয় করছি। এবং অবস্থা পুনর্বিবেচনাক্রমে যে কোন চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার ঘোষণা করছি।’
নুসরাত তাবাসসুমের এই ঘোষণার মাধ্যমে এনসিপির ভেতরে চলমান সংকট আরও ঘনীভূত হলো। এর আগে এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনও জোটের বিরোধিতা করেছেন, তবে তিনি দল না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেপথ্যের কারিগর মাহফুজ আলমও আজ রাতে জানিয়েছেন যে, তিনি জামায়াত-এনসিপি জোটের হয়ে নির্বাচনে লড়বেন না।

জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
নুসরাত তাবাসসুম অভিযোগ করেছেন, ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এখন জোটবদ্ধ হওয়া তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে একধরনের ‘প্রবঞ্চনা’।
নুসরাত তাবাসসুম তাঁর পোস্টে এনসিপির মূল লক্ষ্য ও বর্তমান পরিস্থিতির পার্থক্য তুলে ধরে বলেন, ‘এনসিপি তার জন্মলগ্নে আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে গণতন্ত্রের সুষম চর্চা, নয়া বন্দোবস্ত, মধ্যপন্থা অন্তর্ভুক্তীমূলক সমাজব্যবস্থা, সভ্যতাকেন্দ্রিক সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশপন্থা নিয়ে। এই প্রতিটা শব্দ আমি আমার মননে, মগজে এবং যাপনে ধারণ করি, এই শব্দগুলো আমার রাজনৈতিক স্বপ্ন। এনসিপির ঘোষণাপত্র থেকে শুরু করে এর সবগুলো লিটারেচার এই বক্তব্যে ধারণ করে৷ এনসিপি গঠনের সময় এটি ঠিক তাই ছিল যা আমি চেয়েছিলাম। আজ ২৮/১২/২০২৫, ঠিক ১০ মাস পর জামায়াতে ইসলামী সহ ১০ দলীয় জোটে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আমি মনে করি এনসিপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দ এবং নীতিনির্ধারকেরা নিজেরাই এনসিপির মূল বক্তব্য থেকে চ্যূত হয়েছেন।’
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এনসিপির প্রবঞ্চনা প্রসঙ্গে তাবাসসুম বলেন, ‘বিশেষ করে, বিভিন্ন সময়ে জনাব আহ্বায়ক মহোদয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলদের আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রদান করার ঘোষণা দিতে শুনেছি। এমতাবস্থায় তৃণমূল পর্যন্ত বিশেষ করে মনোনয়ন নেয়া ব্যক্তিগণের সাথে এই জোট ঘোষণার মাধ্যমে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলে মনে করি।’
সবশেষে তাবাসসুম বলেন, ‘এ সমস্ত ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে আমি নুসরাত তাবাসসুম, (যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি) নিজেকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনকালীন সময়ে পার্টির সকল কার্যক্রম থেকে নিষ্ক্রিয় করছি। এবং অবস্থা পুনর্বিবেচনাক্রমে যে কোন চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার ঘোষণা করছি।’
নুসরাত তাবাসসুমের এই ঘোষণার মাধ্যমে এনসিপির ভেতরে চলমান সংকট আরও ঘনীভূত হলো। এর আগে এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনও জোটের বিরোধিতা করেছেন, তবে তিনি দল না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেপথ্যের কারিগর মাহফুজ আলমও আজ রাতে জানিয়েছেন যে, তিনি জামায়াত-এনসিপি জোটের হয়ে নির্বাচনে লড়বেন না।

বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের
২৭ নভেম্বর ২০২৫
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
আখতার হোসেনের আইনজীবী মো. মুজাহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেছেন, ‘২০২১ সালে পৃথক দুই থানার মামলায় এনসিপির নেতা আখতার হোসেন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে পৃথক দুই আদালত দুই মামলায় তাঁকে জামিন দেন।’
এ বিষয়ে আখতার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে আমার বিরুদ্ধে মোট ছয়টি মামলা করা হয়েছিল। এর মধ্যে চারটিতে অব্যাহতি পেয়েছি। অন্য দুটিতে আজকে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছি।’
মামলা দুটির অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শাহবাগ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। অন্যান্য থানায় আরও তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে চারটি মামলায় তিনি আগেই অব্যাহতি পেয়েছিলেন।

হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
আখতার হোসেনের আইনজীবী মো. মুজাহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেছেন, ‘২০২১ সালে পৃথক দুই থানার মামলায় এনসিপির নেতা আখতার হোসেন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে পৃথক দুই আদালত দুই মামলায় তাঁকে জামিন দেন।’
এ বিষয়ে আখতার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে আমার বিরুদ্ধে মোট ছয়টি মামলা করা হয়েছিল। এর মধ্যে চারটিতে অব্যাহতি পেয়েছি। অন্য দুটিতে আজকে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছি।’
মামলা দুটির অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শাহবাগ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। অন্যান্য থানায় আরও তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে চারটি মামলায় তিনি আগেই অব্যাহতি পেয়েছিলেন।

বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের
২৭ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব থাকলেও তিনি তা গ্রহণ করছেন না।
তাঁর মতে, কোনো নির্দিষ্ট আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার চেয়ে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও আদর্শ (লং স্ট্যান্ডিং পজিশন) ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
মাহফুজ আলম তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেন, নাগরিক কমিটি ও এনসিপি মূলত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির নেতাদের মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছিল। এই সহযোদ্ধাদের তিনি বিভিন্ন সময় পলিসিগত সহযোগিতা দিলেও বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি এনসিপির অংশ হচ্ছেন না।
‘আমার রাজনৈতিক অবস্থান’ শীর্ষক মাহফুজ আলমের ফেসবুক পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেওয়া হলো—
আমার রাজনৈতিক অবস্থান
১. নাগরিক কমিটি ও এনসিপি জুলাইয়ের সম্মুখসারির নেতৃত্বে সংগঠিত হয়েছিল। এ দুটি সংগঠনে আমার জুলাই সহযোদ্ধারা থাকায় গত দেড় বছর আমি চাহিবামাত্র তাদেরকে পরামর্শ, নির্দেশনা এবং পলিসিগত জায়গায় সহযোগিতা করেছি।
২. আমার অবস্থান স্পষ্ট। নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক লড়াই, সামাজিক ফ্যাসিবাদ মোকাবেলা, রিকন্সিলিয়েশন, দায়-দরদের সমাজ সহ- অনেক কথাই আমি বলেছি। যেগুলো আমার জুলাই সহযোদ্ধারা উক্ত দুটি সংগঠন থেকে বারবার বলেছেন। কিন্তু, তারা এগুলো ধারণ করতেন? এনসিপিকে একটা বিগ জুলাই আম্ব্রেলা আকারে স্বতন্ত্র উপায়ে দাঁড় করানোর জন্য আমি সকল চেষ্টাই করেছি। কিন্তু, অনেক কারণেই সেটা সম্ভব হয়নি।
৩. বিদ্যমান বাস্তবতায় আমার জুলাই সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান, স্নেহ এবং বন্ধুত্ব মুছে যাবে না। কিন্তু, আমি এ এনসিপির অংশ হচ্ছি না। আমাকে জামায়াত-এনসিপি জোট থেকে প্রস্তাব দেয়া হয়নি, এটা সত্য নয়। কিন্তু ঢাকার কোন একটা আসনে জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার চাইতে আমার লং স্টান্ডিং পজিশন ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
৪. ইতিহাসের এ চলতি পর্বে বাংলাদেশ একটা শীতল যুদ্ধে আছে। এ পর্বে কোন পক্ষ না নিয়ে নিজেদের বক্তব্য ও নীতিতে অটল থাকাই শ্রেয়। বিকল্প তরুণ/ জুলাই শক্তির সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বরং, আমি গত দেড় বছরে যা বলেছি, যে নীতিতে বিশ্বাস রেখেছি, তা অব্যাহত রাখব। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সকল উপায়ে। If you care to join me, you are most welcome.
নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত সম্ভব ও বাস্তব। বিকল্প ও মধ্যপন্থী তরুণ/ জুলাই শক্তির উত্থান অত্যাসন্ন।

জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব থাকলেও তিনি তা গ্রহণ করছেন না।
তাঁর মতে, কোনো নির্দিষ্ট আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার চেয়ে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও আদর্শ (লং স্ট্যান্ডিং পজিশন) ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
মাহফুজ আলম তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেন, নাগরিক কমিটি ও এনসিপি মূলত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির নেতাদের মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছিল। এই সহযোদ্ধাদের তিনি বিভিন্ন সময় পলিসিগত সহযোগিতা দিলেও বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি এনসিপির অংশ হচ্ছেন না।
‘আমার রাজনৈতিক অবস্থান’ শীর্ষক মাহফুজ আলমের ফেসবুক পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেওয়া হলো—
আমার রাজনৈতিক অবস্থান
১. নাগরিক কমিটি ও এনসিপি জুলাইয়ের সম্মুখসারির নেতৃত্বে সংগঠিত হয়েছিল। এ দুটি সংগঠনে আমার জুলাই সহযোদ্ধারা থাকায় গত দেড় বছর আমি চাহিবামাত্র তাদেরকে পরামর্শ, নির্দেশনা এবং পলিসিগত জায়গায় সহযোগিতা করেছি।
২. আমার অবস্থান স্পষ্ট। নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক লড়াই, সামাজিক ফ্যাসিবাদ মোকাবেলা, রিকন্সিলিয়েশন, দায়-দরদের সমাজ সহ- অনেক কথাই আমি বলেছি। যেগুলো আমার জুলাই সহযোদ্ধারা উক্ত দুটি সংগঠন থেকে বারবার বলেছেন। কিন্তু, তারা এগুলো ধারণ করতেন? এনসিপিকে একটা বিগ জুলাই আম্ব্রেলা আকারে স্বতন্ত্র উপায়ে দাঁড় করানোর জন্য আমি সকল চেষ্টাই করেছি। কিন্তু, অনেক কারণেই সেটা সম্ভব হয়নি।
৩. বিদ্যমান বাস্তবতায় আমার জুলাই সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান, স্নেহ এবং বন্ধুত্ব মুছে যাবে না। কিন্তু, আমি এ এনসিপির অংশ হচ্ছি না। আমাকে জামায়াত-এনসিপি জোট থেকে প্রস্তাব দেয়া হয়নি, এটা সত্য নয়। কিন্তু ঢাকার কোন একটা আসনে জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার চাইতে আমার লং স্টান্ডিং পজিশন ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
৪. ইতিহাসের এ চলতি পর্বে বাংলাদেশ একটা শীতল যুদ্ধে আছে। এ পর্বে কোন পক্ষ না নিয়ে নিজেদের বক্তব্য ও নীতিতে অটল থাকাই শ্রেয়। বিকল্প তরুণ/ জুলাই শক্তির সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বরং, আমি গত দেড় বছরে যা বলেছি, যে নীতিতে বিশ্বাস রেখেছি, তা অব্যাহত রাখব। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সকল উপায়ে। If you care to join me, you are most welcome.
নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত সম্ভব ও বাস্তব। বিকল্প ও মধ্যপন্থী তরুণ/ জুলাই শক্তির উত্থান অত্যাসন্ন।

বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের
২৭ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি আমাদের গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী অগ্রযাত্রাকে যাতে ঠেকাতে না পারে, এ জন্য বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই জায়গা থেকে আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের যে সমমনা আট দল রয়েছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদের যে নির্বাচনী সমঝোতা, জাতীয় নাগরিক পার্টি তাতে সম্মত হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এবং এই সমমনা দলের সঙ্গে আমরা একত্রে নির্বাচন করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে আজ বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ যখন জাতীয় জীবনের এক কঠিন বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে, সে সময় দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য, দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে এত দিন আট দল কাজ করে আসছে। তার সঙ্গে আরও দুটি দল সম্পৃক্ত হয়েছে। কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং এনসিপি। আট দল একসঙ্গে ছিল। আর দুটি দল তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে।

জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি আমাদের গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী অগ্রযাত্রাকে যাতে ঠেকাতে না পারে, এ জন্য বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই জায়গা থেকে আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের যে সমমনা আট দল রয়েছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদের যে নির্বাচনী সমঝোতা, জাতীয় নাগরিক পার্টি তাতে সম্মত হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এবং এই সমমনা দলের সঙ্গে আমরা একত্রে নির্বাচন করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে আজ বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ যখন জাতীয় জীবনের এক কঠিন বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে, সে সময় দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য, দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে এত দিন আট দল কাজ করে আসছে। তার সঙ্গে আরও দুটি দল সম্পৃক্ত হয়েছে। কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং এনসিপি। আট দল একসঙ্গে ছিল। আর দুটি দল তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে।

বিএনপিই একমাত্র দল, যার বহুবার দীর্ঘ সময় রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই সামর্থ্য এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আমরা জনগণের সামনে যাব। এবং তাদের সমর্থন নিয়ে দায়িত্ব পেলে আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার মধ্যে আমরা যে ভুল করেছি, সেই ভুল যাতে আমরা সংশোধন করতে পারি, তা নিয়ে জনগণের
২৭ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে